৪ নয়, ১১ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও যৌননিপীড়নের কথা স্বীকার করেছে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জনৈক.....….......। চার নয়, এগারো ছাত্রীর সাথে নিজের মনগড়া হাদিসের দোহাই দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতো র্যাবের হাতে গ্রেফতারকৃত মাদ্রাসার ঐ অধ্যক্ষ (২৯)। ৪ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের অভিযোগে ফতুল্লার এক মহিলা মাদ্রাসার এই অধ্যক্ষকে গ্রেফতারের পর র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য। হুজুরের কথা শোনা ফরয, না শুনলে গুনাহ হবে, জাহান্নামে যাবে এমন সব কথা বলে, আখিরাতের ভয় দেখিয়ে গত তিন বছরে বিভিন্ন বয়সী ১১ জন ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে ঐ অধ্যক্ষ৷ ধর্ষণের পর হুজুরের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করা জায়েজ এমন সব আজগুবি হাদিস বলে এবং ভয়ভীতির মাধ্যমে ছাত্রীদের মুখ বন্ধ করাতো সে৷ কেউ মুখ খুলতে পারতো না, কারণ মুখ খোলার চেষ্টা যারা করতো, তাদের বিভিন্ন ধরনের অপবাদ দিয়ে মাদ্রাসা থেকে বের করে দিতো ঐ বদমাশ ব্যক্তি৷ এমনকি ঐ কুলাঙ্গার ৮ বছরের এক নিকটাত্মীয়কেও ধর্ষণ করেছে যা ঐ ধর্ষিত মেয়ের বাবা-মা'র অভিযোগের ভিত্তিতে ঐ ধর্ষক স্বীকারও করে। অনেককে ধর্ষণ করার পর নিজেই ভূয়া হাদিস বলে তালাক হয়ে গেছে বলে বিভিন্ন অপবাদ দিয়ে মাদ্রাসা থেকে বের করে দিত।
এইসব অল্প কিছু কুলাঙ্গারের কারণে পুরো সিস্টেমের উপর মানুষ অপবাদ দেয়। অপ্রয়োজনীয় কথা বলতে সাহস পায়।
ধর্ষক স্কুল-কলেজের হোক আর মাদ্রাসার হোক এই সমস্ত বদমাশদের মানুষের সমাগম বেশি হয় এই রকম চার রাস্তার মোরে প্রকাশ্যে গোপনাঙ্গ কেটে, তারপর ফাঁসি দিয়ে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখা হোক অথবা প্রকাশ্যে পুড়িয়ে ফেলা হোক। যাতে এই রকম অপবিত্র মনমানসিকতার কুলাঙ্গার গুলো দেখে শিক্ষা নিতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২১