somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তথ্যসূত্র (References) লেখার সহজ পাঠ

০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমরা সাধারণত কোন গবেষণা বা প্রতিবেদন তৈরী করার পর এতে ব্যবহৃত তথ্যের উৎস দিতে কার্পণ্য করি বা সঠিক ভাবে দিতে অনেকসময়ই অপারগ থাকি কিভাবে তথ্যসূত্র দিতে হয় তা না জানা থাকার কারণে। তথ্যসূত্র সঠিকভাবে প্রদাণ করার কারণেই বরং উল্লেখিত লেখাটি, গবেষণা বা প্রতিবেদনটি আরো বেশি নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠে। নিচে তথ্যসূত্র লিখার কিছু সহজ নিয়ম তুলে ধরা হলো। আশাকরি পাঠকদের কাজে লাগতে পারে তাদের যে কোন তথ্যসমৃদ্ধ লেখাকে নির্ভরযোগ্য করার ক্ষেত্রে।

তথ্যসূত্র বা তথ্যপঞ্জী হল প্রকাশিত কাজের সংগৃহীত উৎসের তালিকা। কিন্তু থিসিস বা প্রবন্ধে প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত উভয় প্রকার কাজকেই তথ্যপঞ্জীতে সন্নিবেশিত করা হয়। তথ্যপঞ্জী বিভিন্ন প্রকার হতে পারেঃ

১। থিসিসের মূল গ্রন্থাংশে, প্রতিবেদনে বা পাদটীকায় যেসব উৎসের উল্লেখ রয়েছে তাদের তালিকা।

২। থিসিসের সাথে সম্পর্কযুক্ত যেসব পুস্তক, পুস্তিকা, সাময়িকী, প্রতিবেদন, প্রবন্ধ ইত্যাদি পাঠ ও পর্যালোচনা করা হয়েছে, সেসব পুরোপুরি প্রাসঙ্গিক না হলেও তাদের তালিকা।

৩। আরেক ধরনের তথ্যপঞ্জী আছে, এদের বলা হয় টীকাযুক্ত তথ্যপঞ্জী। তথ্যের উৎসের বিষয় ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত টীকা সহ তাদের তালিকা থাকে।

তথ্যপঞ্জী লেখার নিয়ম

ক। পাদটীকা না দিয়ে প্রতিবেদনের শরীরেই উৎস নির্দেশ করা যেতে পারে। যেমন: [দ্র: হাবিব (২০০৬, ৭১)] এভাবে তৃতীয় বন্ধনীর মধ্যে আটকাতে হবে। এতে বোঝায় মোঃ আহসান হাবিব ২০০৬-এ প্রকাশিত বইয়ের ৭১ পৃষ্ঠায় মিলবে তথ্য বা বিশ্লেষণটি; এবং ওই বই সম্পর্কে সব তথ্য পাওয়া যাবে রচনাপঞ্জীতে।

খ। তথ্যপঞ্জীতে গ্রন্থনাম উল্লেখ করা যেতে পারে বাঁকা ( Italic) যেমনঃ Lewin, K. (1946). Field Theory in Social Science, Harper & Row, New York, NY

গ। প্রবন্ধ, গল্প, কবিতার নাম ছাপা উল্লেখ করা একক উদ্বৃতি চিহ্নের ভেতরে। যেমনঃ Lewin, K.(1946), 'Action Research and minority problems', Journal of Social Issues, Vol. 2 No. 4

ঘ। গ্রন্থকারের নাম, প্রথমে শেষ নাম বা পারিবারিক নাম তারপর কমা দিয়ে প্রথম বা প্রদত্ত নাম তারপর কমা। যেমনঃ Bessey, M., বাঙালী গ্রন্থকারের বেলায় পুরোনাম লিখে কমা। যেমনঃ ডা: গোলাম মোর্শেদ

ঙ। কাজের শিরোনাম লিখে তার নিচে দাগ দেয়া , তারপর কমা। যেমনঃ উচ্চশিক্ষিত দম্পতিদের মধ্যে সিদ্ধান্তগ্রহণের প্রাধান্য যাচাই,

চ। প্রকাশের স্থান এরপর কোলন। যেমনঃ ঢাকাঃ

ছ। প্রকাশনা সংস্থার নাম, এরপর কমা। যেমনঃ জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশণ,

জ। প্রকাশের সন এরপর দাঁড়ি বা কমা, প্রয়োজনে মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা, তারপর দাঁড়ি। যেমনঃ ২০০৯, ৬৪।



মূলবক্তব্যকে ঠিক রেখে কিছুটা এডিট করে কিছু বক্তব্য সংযোজন করা হলো।

কালীদাস-এর বক্তব্য
রেফারেন্সিং-এর বেসিক স্টাইল আছে কয়েকটা। সবচেয়ে বেশি ইউজ হয় APA, MLA, Chicago, AMA, Harvard referencing... এগুলোর মধ্যেও মডিফিকেশন হয়, পয়লা দুইটা করে আমেরিকার একটা ভার্সিটি, নামটা এখন খেয়াল নেই :| এপিএ এখন ছয় নাম্বার ভার্সন চলছে:)

সাধারণত, কমন ইউজের ফিল্ড (মানে বেশি ইউজ হয়)

APA: psychology, education, and other social sciences.
MLA: literature, arts, and humanities.
AMA: medicine, health, and biological sciences.
Chicago: used with all subjects in the "real world" by books, magazines, newspapers, and other non-scholarly publications.

কোনটা ইউজ করা হবে সেটা ডিপেন্ড করে জার্নাল বা ভার্সিটির রুলসের উপর। জার্নালগুলো স্পেসিফাই করে দেয় কোনটা ইউজ করতে হবে। আবার ডেরাইভড স্টাইলও আছে অনেক, ওগুলাও করতে হয় কখনো কখনো।

কয়েকটা এক্সাম্পল দেওয়া হলো উপরের চারটা স্টাইলের শুধু জার্নাল আর্টিকেলের জন্য (বই/কনফারেন্স প্রসিডিংস/রিপোর্ট.....সবকয়টার আলাদা সিসটেম, তাই উল্লেখ করা হলো না)-

APA:
Hodges, F. M. (2003). The promised planet: Alliances and struggles of the gerontocracy in American television science fiction of the 1960s. The Aging Male, 6, 175-182.

MLA:
Hodges, F. M. "The Promised Planet: Alliances and Struggles of the
Gerontocracy in American Television Science Fiction of the 1960s." Aging Male 6 (2003): 175-82.

Chicago:
Hodges, F. M. 2003. The promised planet: Alliances and struggles of the gerontocracy in American television science fiction of the 1960s. The Aging Male 6:175-182.

AMA:
Hodges, F. M. . The promised planet: Alliances and struggles of the gerontocracy in American television science fiction of the 1960s. The Aging Male. 2003; 6:175-182.


বাংলাদেশের ভার্সিটিগুলো রেফারেন্সিং-এর জন্য সাধারণত কোন কম্পোলসারি রুলস বেঁধে দেয় না, ইচ্ছা মত করা যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন একটাই করা হয়। এমনিতে খালি চোখে আমার কাছে মনে হয়েছে জার্নালগুলোতে এপিএ বেশি ইউজ হয়, যদিও হার্ভার্ড আর শিকাগোর ইউজ বাড়ছে ইদানিং।

বেশ কিছু সাইট আছে, যেখানে ফ্রিতে রেফারেন্সিং-এর কাজ করে দেয় পেপারের লিংক দিলে (ধরেন ইজি বিব দেখতে পারেন)। এমএস ওয়ার্ডের অপশনটাও বেশ, ল্যাটেক্স পারিনা আমি ঐটা থাকলে তো কথাই নাই:) তবে এন্ডনোটের উপর কিছু নাই :)



জীবনানন্দদাশের ছায়া-র বক্তব্য

রেফারেন্সিং এর বিষয় এলে শুধু রেফারেন্স সেকশানে কিভাবে লিখতে হবে তা উল্লেখ না করে "ইন টেক্সট" সাইটেশান সম্পর্কেও লেখা উচিত।

আবার রেফারেন্সে কতজন অথরের নাম আসবে সেই বিষয়টাও গুরুত্বপূর্ণ।

ইনটেক্সট সাইটেশনঃ

ধরা যাক, ম্যানুস্ক্রিপ্টের ভেতরে অ্যজমা সম্পর্কে একটা তথ্য দেওয়া হলো।
Asthma affects over 5-10% of population in industrialized countries.

এই ইনফরমেশনটার তথ্যসূত্র টেক্সটের ভেতর বিভিন্নভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে। কিভাবে উল্লেখ করা হবে তা নির্ভর করবে জার্নাল কোন ফরমেটে চাইছে।

সাধারণত জার্নালগুলো হয় এলফাবেটিকাল অর্ডারে রেফারেন্সিং করে নয়ত নাম্বারে (সহজ বাংলায়)।

উপরে যে তথ্যটা দেয়া হয়েছে সেটির পূর্ন তথ্যসূত্র হচ্ছে-

Chang RK, Guo X, Burnside B, Couch R. Fast-dissolving tablets. Pharm Technol 2000;24:52-8.

অর্থাৎ চারজন অথর, ফাস্ট ডিসলভিং ট্যাবলেট শিরোণামে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেছেন ২০০০ সালে ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজি নামক জার্নালের ভলিউম ২৪এ। আর্টিকেলটি পাওয়া যাবে ৫২ নাম্বার পৃষ্ঠায়।

এখন যদি টেক্সটের ভিতর নাম্বারিং সিস্টেমে সাইট করতে চাওয়া হয় তবে নিচের মত হবে-

Asthma affects over 5-10% of population in industrialized countries (1).

এখন রেফারেন্স সেকশানে কেউ ১ খুঁজলেই তথ্যসূত্র পেয়ে যাবে। উল্লেখ্য জার্নালভেদে এই "(1)" লেখাটাও ভিন্ন হতে পারে, হতে পারে [1]। 1 আবার হয়ত অনেক জার্নালে সুপারস্ক্রিপ্ট করে দিতে হতে পারে।

আবার যদি এমন হয় আপনি একই তথ্য দু'টি বা তার অধিক সূত্র থেকে নিয়েছেন তবে লিখতে হবে এভাবে (1,2)। [1,2] হতে পারে, (1),(2) বা [1],[2] বা এগুলোর সুপারস্ক্রিপ্ট হতে পারে।

এলফাবেটিকাল অর্ডারে চাইলে প্রথম অথরের নামের শেষ অংশ লিখে et al., সাল লিখতে হবে। অর্থাৎ রেফারেন্সটা হবে এমন-

Asthma affects over 5-10% of population in industrialized countries (Chang et al., 2000).

এর মানে হচ্ছে জনাব চ্যাং এবং তার সহকর্মিরা গবেষণা প্রবন্ধটি প্রকাশ করেছেন। এই রেফারেন্সে লক্ষ করার মত কিছু বিষয় আছে। ধরা যাক উপরে যে আর্টিকেলের কথা বললাম ওটায় অথর সংখ্যা চার। যদি ৪ না হয়ে ১ জন অথর হতেন অর্থাৎ ফুল রেফারেন্স যদি এমন হত-

Chang RK. Fast-dissolving tablets. Pharm Technol 2000;24:52-8.

তাহলে ইনটেক্সট এলফাবেটিকাল সাইটেশন হত (Chang, 2000)

যদি দুইজন অথর থাকতেন, যেমন ধরা যাক-

Chang RK, Guo X. Fast-dissolving tablets. Pharm Technol 2000;24:52-8.

তাহলে হত (Chang and Guo, 2000)।

যখনই অথর দুইএর বেশি তখনই (et al., ইয়ার)


সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো একাডেমিক জার্নাল পাবলিকেশনের ক্ষেত্রে প্রতিটি জার্নাল কিভাবে রেফারেন্সিং করতে হবে তা বিস্তারিত জানিয়ে দেয়। এবং ঐ নির্দিষ্ট ফরমেটই ব্যবহার করতে হবে।


এবার আসা যাক পারসোনাল কমিউনিকেশনকে কিভাবে রেফার করা যায়।

পারসোনাল কমিউনিকেশনঃ

পারসোনাল কমিউনিকেশন বলতে বোঝাবে ইমেইল, চিঠি ইত্যাদির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহকে। আবার এমন হতে পারে কোন একটা বিষয়ে ঐ বিষয়ের কোন এক্সপার্টের ইন্টারভিউ নেওয়া হলো। ওটাও পারসোনাল কমিউনিকেশন। সাধারণত এ ধরণের রেফারেন্স হাইলি অথেনটিকেটেড না হলে গ্রহনযোগ্য হয়না।

যতোদূর জানা যায় এসব ক্ষেত্রে রেফারেন্স সেকশানে আলাদা করে রেফারেন্স লিখতে হয়না । শুধু টেক্সটের অর্থাৎ ম্যানুস্ক্রিপ্টের ভেতর সাইট করলেই হয়।

যেমন ধরা যাক Mohamaad Abu Ali নামক একজনার মেইল থেকে কোন তথ্য দিতে চাওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে মুল টেক্সটে উল্লেখ করতে হবে (Ali MA, personal communication, October 9, 2012)।

আর যদি কোন জার্নাল বলে দেয় পারসোনাল কমিউনিকেশন রেফারেন্স সেকশানে উল্লেখ করতে হবে তবে ইন টেক্সট হবে (Ali, 2012)।


রেফারেন্সে গিয়ে পারসোনাল কমিউনিকেশন ভায়া ইমেইল/লেটার/ইন্টারভিউ ডেটেড কত তা উল্লেখ করতে হবে।


আশা করছি সহব্লগাররা উপরোক্ত তথ্যগুলো ব্যবহার করে নিজেদের লেখাকে আরো নির্ভরযোগ্য করতে সচেষ্ট হবেন এবং আরো জানানোর মতো কোন তথ্য থাকলে তা জানাতে কার্পণ্য করবেন না।



☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼
♥লেখাটি উৎসর্গ করছি প্রিয় (স্যার/শিক্ষক) ব্লগার কালীদাস কে যার একটা ভাল থিসিসের কমন টিপস/পয়েন্টগুলো! পোস্টটি আমাকে এই পোস্ট লিখার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
এছাড়া নিজস্ব ব্লগ সাইটেও প্রকাশিত।
তথ্যসূত্র লেখার সহজ পাঠ
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
৮৩টি মন্তব্য ৮৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×