প্রাককথণ:
-------------
-------------
শিরোনামটি ব্লগার পুশকিন -এর একটি পোস্টে থেকে নেয়া । যেই পোস্ট দেওয়ার জন্যে পুশকিন তার আড়াই বছরের নির্বিবাদী, সিন্ডিকেটবিহীন, হিটের নির্লোভ, সিনেমাখোর আড্ডার সফল ক্রিয়েটর বর্তমানে ব্লগের মডারেশন স্ট্যাটাসে জেনারেল। আপডেট : মডারেশন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ পুশকিনকে সেফ করার জন্যে ।
নির্বিবাদী বলছি এই কারণে যে, পুশকিনকে কখনো কোথায়ও ক্যাচাল করতে দেখিনি। কিন্তু তাই বলে তাকে এই অপবাদ দেয়া যাবে না যে, সে অন্যায় সমর্থন করে। অনেক ব্লগারই আছেন যারা ভেজালমুক্ত ব্লগিং করতে চান।
সিন্ডিকেট বিহীন বলছি এই কারণে যে, পুশকিন কখনোই তথাকথিত নোংরা সিন্ডিকেট সমর্থন করেনি। এখন ফেসবুকে যদি বিশেষ কোন গোষ্ঠী তাকে তাদের গ্রুপে রাখে তবে ব্লগে আমার কিছু বলার নেই । ফেবুতে পুশকিনের কাজ দ্বারা ব্লগে বা পুশকিন দ্বারা ব্লগ কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হলে আমার বলার কিছু নেই।
হিটের নির্লোভ বলছি এই কারণে যে, পুশকিন যদি হিটাকাঙ্খী হতো তবে অন্তত তার নিজের পোস্টেরই মন্তব্য স্কীপ করে করতো না। কেননা স্কীপ করে মন্তব্য করলে মন্তব্যের সংখ্যা তুলনামুলকভাবে কম থাকে। আর অন্যের পোস্টেও তাকে তুলনামুলকভাবে কম দেখা যায়, এটাও হিটের সাথে সাংঘর্ষিক।
সিনেমাখোর আড্ডা যদিও এটা ফেসবুকের একটা ওপেন গ্রুপ কিন্তু এই গ্রুপ মুলত সিনেমা পাগল ব্লগারদের জন্যেই খোলা হয়েছে এবং এই গ্রুপের কল্যাণেই কিন্তু ব্লগাররা বাংলাদেশের সিনেমা শিল্প নিয়ে তাদের অনেক মতামত নিজেদের মধ্যে বিনিময় করতে পাচ্ছে। যার প্রতিফলন ব্লগেও সদর্থকভাবেই দেখা যায়। আর এই গ্রুপের আড্ডার কারণেই কিন্তু চূড়ান্ত রকমের এ্যানোনিমাস ব্লগার দূর্যোধন আমাদের সামনে তার রক্ত মাংসের শরীর (সত্যিই!! রক্ত মাংসের??!!) নিয়ে হাজির হয়েছেন
জেনারেল পুশকিন উচ্চ পদস্থ সেনা কর্মকর্তা নয় কিন্তু ব্লগের মডারেশন স্ট্যাটাসে পুশকিন এখন জেনারেল। মডারেশন কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই পুশকিনকে ইমেইলে জানিয়েছেন কি কারণে পুশকিনকে জেনারেল করা হলো । মডারেটরদের কাছ থেকে ইমেইল পেয়েছেন কি না, পুশকিনের কাছ থেকে এ ব্যাপারে কিছু জানতে পারি নি।
আমার মতামত : পুশকিন পোস্টটাকে যেভাবে উপস্থাপন করেছেন, শুধু উপস্থাপনের কারণে আমি সহমত পোষণ করতে পারি নি।
যেহেতু সেই বিখ্যাত/কুখ্যাত পোস্টটার কথাগুলো কেমন হতে পারতো... পুশকিনের মতো করে নয় বরং আমি আমার মতো করে বলি।
সিন্ডিকেট ব্লগিং:
---------------------
সিন্ডিকেট শব্দটা ব্লগে যেভাবে ব্যবহৃত হয় তা আমার মতো করে বলি।
হিট সিন্ডকেট:
এই ধরনের সিন্ডিকেট নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। যাকে বিশেষ উদ্দেশ্য করে এই শব্দটা ব্যবহৃত হয় সেই জিশান শা ইকরাম-এর কাছ থেকে কিন্তু আমি নিজেও ব্লগের প্রথম দিকে “কিভাবে মন্তব্যের জবাব দিতে হয়”, “কিভাবে ব্লগে ছবি দিতে হয়” এসব শিখেছি। কিন্তু যেহেতু সিন্ডিকেট মেইনটেইন করে হিট পেতে চাই না, তাই পরবর্তীতে আমি নিজেই সরে এসেছি । ব্লগার জিশান শা ইকরামকে অনুরোধ করবো আপনার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ পেছনে ফেলে ফ্রেশ ব্লগিং করুন। যেখানে ব্লগকে ভালো কিছু দেওয়া সম্ভব। জুনিয়ররা যেন মুখে নয় মন থেকে আপনাকে শ্রদ্ধা করতে পারে।
ক্যাচাল:
এখানে আসলে সরাসরি সিন্ডিকেট মেইনটেন না করলেও (উনারা একাই একশো) ছাগু, ভাদা আক্রমণের নামে ব্যক্তি আক্রমন করে যে অকথ্যভাষায় গালিগালাজ চলে তাকে চরমভাবে নিরুৎসাহিত করতে কয়েকজনের নাম বলতে বাধ্য হচ্ছি। দেশীপোলা, মাথা খারপ মানুষ, ঘুম কাতুর, বেঈমান আমি, সামু এবং আমি, ...আরো অনেকেই আছেন যারা যুক্তি দিয়ে কথা বলার চেয়ে গালিকেই নিজেদের অস্ত্র হিসেবে বেছে নিচ্ছেন। "দেশী পোলা"কে আমি তেমন ভাবে চিনি না, কিন্তু যখন উনার মেক্সিকান স্ত্রীকে নিয়ে অন্যরা জঘন্য ইঙ্গিত করে গালি দেয় তখন নিজেও একজনের স্ত্রী হয়ে না দেখা সেই মেক্সিকান নারীর কথা ভেবে অসহায় বোধ করি
মাথা খারপ মানুষ, বেঈমান আমি, ঘুম কাতুর, সামু এবং আমি আপনাদের সাথে আমার ব্লগীয় ইন্টারেকশন আছে-আপনাদের কাছে অনুরোধ করছি, এভাবে পিতা-মাতা, স্ত্রীদের উল্লেখ করে গালি না দিয়ে অন্যভাবেওতো কড়া কথা বলা যায়।
এক্ষেত্রে আধুনিক বাল্মিকী ব্লগার, ট্রোজান হর্স, জাতির নানা , কেউটে সাপ আপনাদের মেধা সম্পর্কে আমার একটু আধটু ধারণা আছে। নিজেদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে যুক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করুন অন্যায়কে। নিজেদের মেধার যথার্থ প্রয়োগ করুন। আশা করি আমার মতো সাধারণ ব্লগাররা সামনের সময়গুলোতে আপনাদের মেধার যুক্তির প্রতিফলন প্রতিফলন দেখবো ব্লগে।
মেধাবী সিন্ডিকেট :
অনেক ব্লগার আছেন যারা নিজেদের মেধাকে যথার্থই কাজে লাগিয়ে ব্লগিং করছেন। উনারা নিজেরাও ফ্রেশ ব্লগিং করছেন এবং অন্য ভালো পোস্টগুলোও ঠিকই খুঁজে খুঁজে পড়ছেন। এতে মেধাবীদের মধ্যে ঠিকই একটি ব্লগীয় ইন্টারেকশান গড়ে উঠছে। এতে যদি কোন সিন্ডিকেট গড়ে উঠে আমি তাকে অবশ্যই সাধুবাদ দিব। যেহেতু এখনও অনেকের পোস্টেই যাওয়া হয়নি, না জানার কারণে তাই অনেকের নামই মিস হতে পারে, তাই ইচ্ছে থাকলেও নাম উল্লেখ করা থেকে আপাতত বিরত থাকলাম (সামনেরকোন এক সময় অবশ্যই বলবো!)
এ্যানোনিমাস ব্লগার:
যারা নিজেদের লুকিয়ে ব্লগিং করেন তাদের লেখা পড়ে যদি আমরা সচেতন হই তবেতো ক্ষতির কিছু দেখি না। ভানুসিংহ ঠাকুর, বনফুল এরকম ছদ্মনামে যারা লিখতেন তাদের লেখা থেকে আমাদের সাহিত্য কি কিছুই পায়নি?! আর যদি সবাই ময়দানে যেয়ে যুদ্ধ করে তবে “বুদ্ধিজীবি” শব্দটা অথর্হীন হয়ে যাবে।
মাল্টি নিক:
আমি যদি ভালো কবিতা লিখতে পারতাম তবে একটা নিক দিয়ে শুধুই কবিতা লিখতাম। তেমনি গল্প, রহস্যোপন্যাস, স্যাটায়ার, গণিত, বিজ্ঞান, ডাক্তারী, সাংবাদিকতা এগুলি নিয়ে যদি কেউ আলাদা আলাদা নিক খুলে তবে কারো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। তবে হ্যাঁ, নিজের লেখার উপর ভরসা না থাকলে কিন্তু নিজের মাল্টি দিয়েই নিজের পোস্টে একাধিক মন্তব্য করে পোস্ট হিট করার ফালতু চেষ্টা করা যেতেই পারে। কাজেই সৎ উদ্দেশ্যে মাল্টি অবশ্যই গ্রহণীয় হতে পারে। কি বলেন আপনারা?!
ছাইয়া নিক:
আমার পর্যবেক্ষণে ছাইয়া নিকেরও দরকার আছে , কেননা লুল পুরুষদের জ্বালায় সাধারণ নারী ব্লগাররা বিরক্ত হয়ে ব্লগ ছেড়ে দিতে বাধ্য হওয়ার চেয়ে যদি কোন পুরুষ ব্লগার লুল কট করতে ছাইয়া চালান তবে কিন্তু নারী ব্লগাররা এসব আবুল লুল পুরুষদের লুলামী থেকে তুলনামুলকভাবে কিছুটা হলেও রেহাই পায়।
আঙ্গুর ফল টক: যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকতাম তখন এক ছেলে বন্ধুর বোনের নাক সিটকানো দেখেছি এই বলে যে, হলের মেয়েরা খারাপ, প্রেম করে, রাতে হলে ফিরে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু বাপু, তোমরা বাসায় থেকে প্রেম করোনা?? কোন কাজ থাকলে তোমাদের বাসায় ফিরতে রাত হয় না?? ও ও ও তোমরা ধোয়া তুলসি পাতা!!!
কোন অবিবাহিত সিঙ্গেল নারী ব্লগারের সাথে কোন অবিবাহিত সিঙ্গেল পুরুষ ব্লগারের যদি সখ্যতা গড়ে উঠে ব্লগ থেকে ফেবুতে, মেসেঞ্জারে যায়...আর এরপর প্রেম এবং পরিণতিতে বিয়ে হয় তাতে আমার কি?!! আমি বরং তাদের নতুন জীবনকে অভিনন্দন জানাবো। তবে ছ্যাক খেলে কিন্তু কান্না মোছার জন্যে টিস্যু দিতে পারবো না!!
তবে বিবাহিতরা বা যারা এঙ্গেজড তারা যদি তাদের স্পাউসদের/ লাভারদের সাথে চিটিং করে ব্লগ থেকে ফেবু বা মেসেঞ্জারে বউ/জামাই বুড়া হয়ে গেছে, বোরিং হয়ে গেছে এসব বলে বা নিজেকে সন্ন্যাসী বা অবিবাহিত, সিঙ্গেল দেখিয়ে পরকীয়া করেন তবে তার জন্যে রইলো জুতার বাড়ি।
নারী ব্লগার:
টমি মিয়া, নির্মলেন্দু গুণ, হেলাল হাফিজ, আনিসুল হক যদি ব্লগার হতেন তবে কি ধরনের পোস্ট দিতেন?? সহজ উত্তর হলো পর্যায়ক্রমে রেসিপি, কবিতা, কবিতা, গল্প ইত্যাদি। তাহলে কোন নারী ব্লগার যদি শুধু রেসিপি দিয়ে পরিচিত হয় বা কবিতা লিখে বা গল্প লিখে পরিচিত হয় তাতেতো দোষের কিছু দেখি না। নারীরা যে হেরেম থেকে বেরুচ্ছে এই শুরুটাকে সাধুবাদ জানান, উৎসাহ দিন। সময়ে আরো পরিবর্তন আসবে। তবে নারী ব্লগারদের কাছে অনুরোধ করবো, প্লিজ ন্যাকামি করবেন না (যারা করেন শুধু তাদের বলছি)
ওয়াচে থাকা ব্লগার:
ওয়াচে থাকা ব্লগারদের বলবো নিয়মিত ভালো পোস্ট দিতে থাকুন। অনেক বেশি বেশি অন্যদের ব্লগ ভিজিট করুন। সেফ ব্লগারদের বলছি, আপনার ভিজিটর লিস্টে ওয়াচে থাকা যেসব ব্লগারদের দেখেন, তাদের পোস্টে কি যান?? মন্তব্য করেন??? প্রয়োজনীয় কোন উপদেশ বা সহযোগিতা করেন???? নাকি শুধু দেখে চলে আসেন অথবা একটা মন্তব্য দিয়ে ভাবেন দায়িত্ব শেষ!
মডারেটরদের এ ব্যাপারে সুদৃষ্টি কামনা করছি।।
প্রথম পাতার পোস্ট:
প্রথম পাতায় এক্সেস পেতে মোটামুটি সবাই কান্নাকাটি করে। কিন্তু প্রথম পাতার মর্যাদা কি সবাই রাখে??!! অনেককেই দেখি ফেবুতে স্ট্যাটাস দেবার মতো স্ট্যাটাস টাইপ পোস্ট দিয়ে থাকেন! আরে, নিজের সম্মান বাঁচাতেও অন্তত কয়েক লাইন লিখুন। না হলে আপনারা আবাল ব্লগার হিসেবেই নিজেদের পরিচয় দিলে –আমাদের আর কিছু বলে হবে না।
এবার আসি মডারেটরদের ব্যাপারে (ঢোক গিলে নিলাম )
কোন পোস্টে ক্যাচাল লাগলেই কেউ কেউ বলা শুরু করেন এটা কি মডারেটর বিহীন ব্লগ নাকি! তবে শুনুন স্কুলে পড়ার সময় নিজেদের মধ্যে সমস্যা হলে কি সারাক্ষণ শিক্ষকদের টানাটানি করতেন?? নাকি নিজেদের পরিবারে/ বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে কোন সমস্যা হলে তা না মিটিয়ে আইন –আদালত করেন??
নিজেদের বিবেক, বুদ্ধি, মেধা দিয়ে নিজেরাই যদি নিজেদের সমস্যার সমাধান করি তবে কিন্তু মডারেটরদের হস্তক্ষেপ করার প্রয়োজন পড়ে না। খেয়াল করলে দেখবেন যে, মডারেটররা একসময় ঠিকই পোস্ট, পোস্টদাতা, মন্তব্যদাতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। মডারেটররা প্রথমেই যদি ব্যবস্থা নেন তবেতো আমাদের মেধার প্রতিফলন ঘটানোর, নিজেদের চরিত্রের উজ্জ্বল দিকগুলি উপস্থাপনের সুযোগই পাবো না
এবার চলুন দেখা যাক ব্লগ আমাদের খাওয়ায় না পড়ায়:
শিরোনামের এই কথাটা যতোই নঞর্থক ভাবে সবার সামনে আসুক না কেন এর জবাব কিন্তু চূড়ান্ত সদর্থক।
যে যেই কারণেই ব্লগীং করা শুরু করেন না কেন-ব্লগে অন্যের পোস্ট দখেও কিন্তু আমরা নিজেদের সুপ্ত প্রতিভা উপ্ত করতে পারি।
ব্লগ পোস্ট/ মঞ্চ নাটক:
লেখকদের প্রিন্টেড লেখা যদি সিনেমা হয় তবে ব্লগের লেখাকে বলবো মঞ্চ নাটক। যেখানে সরাসরি রিএ্যাকশন পাওয়া যায় এবং পরবর্তীতে এডিট করে নেয়া যায়। এভাবেই কিন্তু আমরা আমাদের লেখার মান বাড়াতে সক্ষম হচ্ছি, চেষ্টা করছি।
কি শিখছি, কি জানছি:
ব্লগে পোস্টের এতো বৈচিত্র যে অন্য যে কোন মাধ্যম-ই মনে হয় সামহোয়্যারইন ব্লগের চেয়ে পিছিয়ে আছে। আর যদি চোখ খোলা রাখি তবে কিন্তু প্রতিনিয়তই ব্লগ থেকে শিখছি। সাধারণ জবিন-যাপন থেকে শুরু করে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ সাধন, পেশাগত উন্নতি সবই করা সম্ভব এখানে।
নগদ কি পাচ্ছি:
যারা ব্লগ লিখে পরবর্তীতে অপরবাস্তব সংকলনে নিজেদের জায়গা করে নিচ্ছেন, যাদের বই এককভাবে বাজারে/ বইমেলায় প্রকাশ হচ্ছে এটা যে কতো বড় প্রাপ্তি তা যার বই/ লেখা প্রকাশ পেলো তিনিই কিন্তু বুঝবেন। একটা উদাহরণ দিই:বিখ্যাত কবি শামসুর রাহমানের ৬০ তম জন্মদিনে জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশনের প্রকাশক মোর্শেদ আঙ্কেল কবিকে কবির লেখা দিয়ে একটা বই প্রকাশ করে উপহার দেন। সেই বই পেয়ে কবি আননেদ শিশুর মতো কেঁদেছিলেন। আমার নিজের বইটিকে কিন্তু আমার সন্তানের মতোই মনে হয়। কেননা অনেক কষ্ট করে অর্জন আমার এই বই খানা।
যারা মিডিয়া নিয়ে কাজ করছেন তারাও কিন্তু বই প্রকাশ থেকে শুরু করে মিডিয়া শিল্পে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন (অবশ্যই লেডি নায়ক হয়ে নয় কিন্তু )
শেষ কথা :
হয়তো তারপরেও অনেক কিছু বলা হলো না।
শরীরের সুস্থতার জন্যে যেমন খাবার প্রয়োজন, তেমনি মনের সুস্থতার জন্যে পরিচ্ছন্ন বিনোদন, ভালো বন্ধুর প্রয়োজন। ব্লগ আমার কাছে একজন ভালো বন্ধু।
বাইরে চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং, ড্রাগের নেশা, পরকীয়া, যৌনাচার, কুটকচালী, পরনিন্দা না করে ব্লগে সময় কাটান। ভালোই হবে কিন্তু। গ্যারান্টি!!
সবাই ভালো থাকুন।
মেধার জয় হোক।
ফ্রেশ ব্লগিংয়ের জয় হোক।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৪