এই ব্লগটি স্থগিত অথবা বাতিল করা হয়েছে
ব্যাংকখাত ধ্বংসের এক মহান (?) কারিগর
০১
ছবির এই ভদ্রলোকের নাম মোঃ নজরুল ইসলাম মজুমদার। পালিয়ে যাওয়া গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার অন্যতম আর্থিক যোগানদার এই লোক বাংলাদেশের ব্যাংকখাত ধ্বংসের প্রধান কারিগর। ব্যাংক পরিচালকদের প্রতিষ্ঠান বিএবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কবিতা প্রথম দেখেছিলাম তোমায়
"প্রথম দেখেছিলাম তোমায় "
এ.কে.এম. রেদওয়ানূল হক (নাসিফ)
আমি দেখেছিলাম সেদিন তোমায় কোনো এক
জনশুন্য রাস্তায় একাকী হেঁটে যেতে ,
আমি দেখেছিলাম সেদিন তোমার মুখের হাসি
যা বিমোহিত... ...বাকিটুকু পড়ুন
যে সব কাজ না করলে ইসকনকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে!
সম্প্রতি ইসকন নিয়ে টালমাটাল আমাদের দেশ।ইসকনের নাম প্রথম শুনি ২০১৫ সালে। ঐ সময় বেশ কয়েক মাস চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গনে আড্ডা দেওয়া হত। সেখানেই ইসকন সম্পর্কে কিছুটা জানা হয়।
এডভোকেট সাইফুলের অপমৃত্যু... ...বাকিটুকু পড়ুন
ভারত সীমান্ত দিয়ে বোমা তৈরির রাসায়নিক সরঞ্জাম ঢুকাচ্ছে সমীকরণটা আপনারাই মিলিয়ে নেন
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কেরানীগঞ্জ থানা অভিযান পরিচালনা করে ৩৫ বস্তা ( ১৭৫০ কেজি সালফার ) এবং এক বস্তা ভাঙা কাচ উদ্ধার করেছে। তদন্তে জানা যায় এই রাসায়নিক দ্রব্য গুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন
ব্যাংকখাত ধ্বংসের এক মহান (?) কারিগর
০১
ছবির এই ভদ্রলোকের নাম মোঃ নজরুল ইসলাম মজুমদার। পালিয়ে যাওয়া গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার অন্যতম আর্থিক যোগানদার এই লোক বাংলাদেশের ব্যাংকখাত ধ্বংসের প্রধান কারিগর। ব্যাংক পরিচালকদের প্রতিষ্ঠান বিএবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি নিরবে নিভৃতে অত্যন্ত মনোযোগের সাথে দেশের ব্যাংকখাতকে ধ্বংস করে গিয়েছেন।
মূলত বিএবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে গত ১৫ বছর ধরে তিনি শেখ হাসিনা ও গণভবনের ভয় দেখিয়ে সদস্য ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন এবং সেগুলো শেখ হাসিনা এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট যায়গাগুলোতে পৌঁছে দিয়েছেন। বিনিময়ে তিনি এবং তার গ্যাং বিভিন্ন ব্যাংক থেকে জনগণের আমানত লোপাট করে ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করে দেয়ার কাজ করেছেন বছরের পর বছর।
শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ব্যাংক ডাকাত... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইসকনের ইতিহাস, উদ্দেশ্য, এবং সমালোচনা: একটি বিশ্লেষণ
‘ইসকন (ISKCON)’ নিয়ে কোথাও একটি পূর্নাঙ্গ আর্টিকেল নাই। খাপছাড়া কিছু ভিডিও, কিছু আর্টিকেল খুঁজে খুঁজে দেখতে ও পড়তে হচ্ছে। পাশাপাশি এই সংগঠনের সাথে জড়িত বা এই সংগঠন সম্পর্কে যারা জানেন তাদের থেকে তথ্য নিতে হচ্ছে। আমার আজকের এই আর্টিকেল ‘ইসকন (ISKCON)’ নিয়ে। এই সংগঠন কেন পয়দা হইছে? এই সংগঠনের উদ্দেশ্য কি? এই সংগঠনের বিরুদ্ধে এত এত অভিযোগ কেন? এবং এই সংগঠন কে বাংলাদেশ থেকে বাতিল প্রসঙ্গ সহ নানান আলোচনা ক্ষুদ্র পরিসরে করবার চেষ্টা করছি।
‘ইসকন (ISKCON)’ এর পুর্ণরুপ হলো, International Society for Krishna Consciousness (আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ)। ইসকন ১৯৬৬ সালের ১৩ জুলাই নিউ ইয়র্ক শহরে অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ দ্বারা... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাউল এবং ইস্কনের দর্শন-সংস্কৃতি ইসলামের জন্য হুমকি - রিপ্লাই
সুন্দর লিখেছেন।।
ইস্কন ও বাউল এক নয়।।
কিন্তু আপনি যা বুঝাতে চাচ্ছেন তার সাথে আমি অনেকটাই একমত। কিছু মানুষের ইসলামের নামে অন্য মতাদর্শীদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ এবং সুক্ষ্ম কৌশলে নির্যাতন ও নিপীড়ন চালানো।।
ইস্কন একটি সংগঠন অপরদিকে বাউল একটি জীবনধারা/বাউল ধর্ম। লাঠির সাথে এক তারার সংগ্রাম যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। কাঠমোল্লাদের অত্যাচার মনে হয় কোন কালেই বন্ধ হবে না।
আমার মতে, ধর্ম এবং সংগঠন এক নয়। সংগঠন ও তার কিছু ব্যক্তি বিশেষের চিন্তাধারা সমগ্র ধর্মকে রিপ্রেজেন্ট করে না। সেট যেই ধর্মই হোক। সকলের ধর্ম এক হলেও সকলের মত, আদর্শ এবং চিন্তাধারা ভিন্ন। তাই কারো অপরাধের দায়ভার সমগ্র ধর্মের নয় কিংবা কোন ধর্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন
সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটিং
বিগত বেশ ক'বছর ধরেই প্রযুক্তি বাজারে সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটার (এস.বি.সি.) এর বেশ রমরমা অবস্থা চলছে। যারা প্রযুক্তি নিয়ে খোঁজ-খবর রাখেন তারা হয়তো জেনে থাকবেন মূলত রেসবেরী পাই ফাউন্ডেশনের উৎপাদিত পাই কম্পিউটার এই নতুন যাত্রার পথিকৃত। ২০১২ সাল থেকে তারা অত্যন্ত সুলভে পৃথিবীর সবার হাতে কম্পিউটার তুলে দেয়ার মহান ব্রত নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। অনেক বছর ধরেই তাদের জনপ্রিয়তা বেশ তুঙ্গে।
প্রচলিত ধারার কম্পিউটারগুলো মূলত এক্স৮৬ আর্কিটেকচারে তৈরী। জনপ্রিয় কোম্পানী যেমন ইন্টেল, এ.এম.ডি. মূলত এই ধারার মাইক্রোপ্রসেসর উৎপাদন করে থাকে। স্বাভাববিকভাবে আমরা অফিস কিংবা বাসা বাড়িতে যেসব ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো দেখি, বিশেষ করে যেগুলোতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার হয়, সেগুলোই মূলত এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
এই সকল ঘটনার নেপথ্যে কারা?
৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশ এক দাবীর রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছে। আমাদের রাজপথ সহ সমগ্র বাংলাদেশই যেন এক দাবী আদায়ের ক্ষেত্র। কারো দাবী যৌক্তিক কারো দাবী অযৌক্তিক কারো দাবী ভিত্তিহীন আবার কারো কারো দাবী রাষ্ট্র ও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রেরই অংশ। যেমন আমাদের পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের দাবী সম্পুর্ন যৌক্তিক এবং সমর্থন যোগ্য। এছাড়াও কিছু দাবী আছে অযৌক্তিক যা কোন ভাবে এই মুহুর্তে বাস্তবায়ন করা মোটেও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষে সম্ভব নয় তার মধ্যে একটি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত রাজধানীর সাত সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের দাবী এরই মধ্যে একটি হলো তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবী। এছাড়াও ব্যাটারি চালিত রিক্সা... ...বাকিটুকু পড়ুন