somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইরানের হামলায় ইসরায়েল কি ধ্বংস হয়ে গেছে আসলেই?

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইসরায়েলে ইরানের মিসাইল হামলার একটি ভিডিও দেখতে পাচ্ছেন অনলাইনে। যাতে দেখা যাচ্ছে হাজার হাজার মিসাইল ইসরায়েলের আকাশে উড়ছে আর সাইরেন বেজেই চলেছে! ভিডিওটি দেখে আপনি ভাবতে পারেন, হাজার কোটি ডলার খরচ করে ইরানের পরিচালিত এই হামলায় ইসরায়েলে ধ্বংসযজ্ঞ হয়ে গেছে, লাখে লাখে ইহুদি মারা গেছে, অচিরেই হাউমাউ করে কেঁদে নেতানিয়াহু মুসলিম বিশ্বের কাছে ক্ষমা চাইবেন, ফিলিস্তিনকে স্বাধীন করে দিবেন। বাংলদেশ ও মুসলিম বিশ্বের অধিকাংশ মিডিয়াতেও তাই প্রচার করছে। কিন্তু আসলেই কি তাই?

না, আসলে তা ঠিক নয়। ইরানের এই হামলায় ইসরায়েলের একটা পাখিও মরেনি, মানুষ তো দূরের কথা। ভিডিওতে যে মিসাইলগুলো দেখতে পাচ্ছেন, খেয়াল করলে দেখবেন সেগুলো আতশবাজির মতো আকাশেই জ্বলে উঠছে অর্থাৎ আকাশেই নিজে নিজে বিস্ফোরিত হয়ে যাচ্ছে, মাটিতে আর নামছে না। মাটিতে যেহেতু নামছে না, তাই মানুষের বা অবকাঠামোর ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। দেশে দেশে ইরানের হামলায় অতিরঞ্জিত উচ্ছাস আসলে বোকামির পরিচয় দিচ্ছে।

এমনটা কেন হচ্ছে? এর কারণ 'আয়রন ডোম' নামের একটি অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, যা কেবল ইসরায়েলের হাতেই আছে। এর কাজ হলো, দূর-দূরান্ত থেকে আসা মিসাইলসহ শত্রুর বিমান রাডার দ্বারা সনাক্ত করে আকাশেই ধ্বংস করে দেওয়া। তাই, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে বানানো উপরের ছবিটি দেখিয়ে যারা দাবি করছে এটা ইসরায়েলের বুকে ইরানের হামলার ছবি, তা ভূয়া দাবি। কেননা এর একটা বিমান বা ড্রোনও ইসরায়েলের আকাশে ঢুকতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েলের হাতে আয়রন ডোমের মতো প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম আছে। গতকালও ৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি হত্যার খবর এসেছে, কিন্তু ইরানের হামলায় ইসরায়েলিদের কারো মৃত্যুর বা আহত হওয়ার খবর কি কেউ দিয়েছে? নাহ, আল-জাজিরাও দেয়নি। মুসলিম বিশ্ব এক হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেও দুবারের দুবারেই পরাজিত হয়েছে ইসরায়েলের কাছে। ইতিহাস তাই বলে। ইসরায়েল এখন একা নয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশ গুলো তাদের সাথে আছে। রাশিয়া যতই ইরানের পক্ষ নিক, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাবে না। চীনও আজ সেই ইঙ্গিতই দিয়েছে। তারা জানিয়েছে এই যুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট। অর্থাৎ 'আমরা যুদ্ধে যাচ্ছি না, গেলে তোমরা একলা যাও'।

এই অপ্রিয় সত্যিকথাগুলো দেশের কোনো মিডিয়া আপনাকে বলবে না। কারণ কেউই আপনাদের বয়কটের শিকার হতে চায় না। কোনো খবর আপনাদের বিরুদ্ধে গেলেই তো শুরু করবেন বয়কট গেইম! বাধ্য হয়ে তারা আপনাদের পছন্দের খবর প্রচার করছে! কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন কি, এতে আপনার কাছে সঠিক খবরটি পৌঁছাচ্ছে না? আপনি এই মিথ্যা বা আংশিক সত্য খবর জেনে সাময়িক আনন্দ পাচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু সেটা হচ্ছে বাস্তবতাবিবর্জিত।

বরং ভেতরের খবর হচ্ছে এই, পাল্টা হামলার জন্য প্রস্তুত ইসরায়েল। আজ রাতেই হামলা হতে পারে। ইতিমধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ(ইসরায়েলের) ও আমেরিকার সি,আই,এ মিলিতভাবে ইরানের নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনিকে গোপন এক অভিযানে ধরে আনার মিশনে নেমেছে, যেমন করে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছিলো আমেরিকা পাকিস্তানের মাটিতে ঢুকে, শুধু আমেরিকার সর্বোচ্চ মহল ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ যে মিশনের কথা লাদেনের মৃত্যুর খবর হোয়াইট হাউজ থেকে প্রচারের আগে জানতেই পারেনি, এমনকি খোদ পাকিস্তানও না!

একটা সময় সিরিয়ার একনায়ক সাদ্দামকে মুসলিম বিশ্ব ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে অনেক উপরে তুলেছিলো। সেই সাদ্দামের ডেরায় একদিনের মধ্যে হামলা করে বড় কোনো ক্যাজুয়াল্টি ছাড়াই আমেরিকা সাদ্দামের পতন ঘটিয়েছে এবং সিরিয়ার পরিণতি এরপর কী হয়েছে তা সবারই জানা। কাজেই, খামেনি সাহেবকেও যে তারা ধরে আনার সামর্থ রাখে, তা বলাই বাহুল্য। এটা হলে বরং ইরানের সাধারণ জনগণ বা সেনাবাহিনীতে হত্যাযজ্ঞ না চালিয়েই বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবে ইসরায়েল-পশ্চিমা জোট।

আচ্ছা, আপনারা কি 'পেগাসাস'--এর নাম শুনেছেন? এটা ইসরায়েলের বিজ্ঞানীদের বানানো একটি গোপন সফটওয়ার, যা দিয়ে চাইলে যে কারো মোবাইলের সব তথ্য দূর থেকে নিয়ে নজরদারি করা যায়। আপনি কার সাথে কথা বলছেন, কোথায় যাচ্ছেন, এমনকি আপনি ফেসবুক-হোয়াটস্যাপে কার সাথে কী আলাপ করছেন, কী ম্যাসেজ দিচ্ছেন সবই দূরে বসে দেখা সম্ভব। জানেন তো ফেসবুক আর হোয়াটসয়্যাপ এর মালিক একজন ইহুদি, যার নাম মার্ক জাকারবার্গ এবং যিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের মাঝে ৪র্থ অবস্থানে আছেন? আপনি কি আরও জানেন, এবার অনেকগুলো ক্ষেত্রে অস্কারজয়ী ছবি 'ওপেনহেইমার' এর মূল চরিত্র বিজ্ঞানী ওপেনহেইমার একজন ইহুদি, যিনি পারমাণবিক বোমা বানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিয়েছিলেন? সেই বোমা জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলার পরেই জাপান আত্মসমর্পণ করে। যার ফলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

ভাবছেন ওপেনহেইমার একটা অসুর, একটা ইবলিশ? নাহ, তিনি যা করেছেন তা তাঁর কমিউনিটির জন্য করেছেন। জাপানের মিত্রদেশ জার্মানির একনায়ক হিটলারের নাৎসি বাহিনী ইহিদিদের উপর যে নির্মম গণহত্যা চালায়, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নৃসংশতম গণহত্যা (সম্ভব হলে Schindler's list ও A boy in the stripped pajamas এর মতো ছবিগুলো দেখবেন)। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের জয়লাভ ও বিশ্বের নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভাবের কারণ এই ওপেনহেইমারের বোমা। পুরস্কারস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্র ওপেনহেইমারকে ইহুদিদের জন্য প্রতিশ্রুত দেশ দেয়, যা নিয়ে এখনও ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ চলছে। তাহলে বুঝলেন তো, ইসরায়েলের সাথে সবসময় কেন যুক্তরাষ্ট্র থাকে? এমনকি ফিজিক্সের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানী বলা হয় যাকে, সেই অ্যালবার্ট আইন্সটাইনও একজন ইহুদি।

এসব বলার মানে এই নয় যে আমি ইহুদিদের পক্ষ নিচ্ছি। আমি তাদের প্রকৃত শক্তিমত্তার সাথে আপনাদের কিছুটা পরিচয় করিয়ে দিতে চাইলাম। আপনারা যে অবাস্তব স্বপ্ন দেখছেন, তা বুঝাতে চাইলাম। ইসরায়েল-পশ্চিমাদের পরাজিত করতে হলে তাদের চেয়েও বড় লেভেলের বিজ্ঞানী আপনাদের মাঝ থেকে উঠে আসতে হবে। এইসব হাজার হাজার মিসাইল মেরে ইসরায়েলের কিছুই করতে পারবেন না। মশার ঝাক যেমন গুড নাইট চালালে পালিয়ে যায় বা মরে যায়, তেমন করে আয়রন ডোমে আকাশেই সেইসব মিসাইল ধ্বংস হয়ে যাবে। পাল্টা হামলায় আপনি বাঁচবেন তো? আপনার বাচ্চা-স্ত্রী বাঁচবে তো?

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ছিলো কিছুদিন। হঠাৎ একদিন গাজা থেকে ইসরায়েলে শয়ে শয়ে মিসাইল মেরে যুদ্ধটা আবার শুরু করেছে হামাস। তারা ভাবেনি এসব মিসাইলের ৯৯%+ ধ্বংস হয়ে যাবে ইসরায়েলের আকাশেই, কিন্তু ইসরায়েল পালটা হামলা চালালে তাদের কী হবে! ফলে, পাল্টা হামলা যখন চালাচ্ছে ইসরায়েল, তখন হামাস শিশু ও নারীদের হামলাস্থলে ফেলে পালাচ্ছে। তারপর সারা বিশ্বের কাছে দেখাচ্ছে এটাকে গণহত্যা হিসেবে। অথচ কেউ বলছে না, যদি ইসরায়েলের আকাশে আয়রন ডোম না থাকতো, তাহলে অনেক আগেই ঐ দেড় কোটি ইহুদি নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত হামাসের মিসাইলে পুড়ে!

ফেসবুকে বয়কট গেইম প্রচার করছেন আপনি, বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন আপনি, ধর্মের প্রচার করে নিজে পালন না করেও বড় ধর্মযাজক হয়ে উঠছেন আপনি, সাময়িকভাবে লাইক-কমেন্ট পাচ্ছেন, বাহবা পাচ্ছেন.. তাতেও লাভ হচ্ছে ইহুদি জাকারবার্গেরই। আপনি কী করছেন না করছেন সবই দেখছে ফেসবুক মানে ঐ একজন। তিনি চাইছেন না, তাই আপনি ফেসবুক থেকে ব্যানড হচ্ছেন না। তিনি চাইলে এখনই আপনাদের কোটি ফলোয়ারযুক্ত আডিটি স্রেফ গায়েব করে দিতে পারেন। আপনি কোক বয়কট না করে পারলে ফেসবুক-হোয়াটস্যাপ বয়কট করেন। কেননা আপনি দিচ্ছেন ফেসবুকে নিজের জীবনের মূল্যবান সময়, প্রচার করছেন ধর্ম, বয়কট করতে বলছেন কোক, কিন্তু এতে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে এক ইহুদিই। আপনাকে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে, ইন্টারনেটে রেখে তিনি বিলিয়নিয়ার হয়েছেন। তিনি চাইলে একাই অমন গাজা উপত্যকা কয়েকটা কিনেই নিতে পারেন। বাকি ইহুদি ধনকুবেরদের কথা না হয় বাদই দিলাম।

মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান হোক, এটাই চাই। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হোক সবাই মিলে বসে। ফিলিস্তিনকেও স্বাধীনতা দেওয়া হোক। না হলে আবারও বিশ্বযুদ্ধ শুরু হতে পারে। ইতিমধ্যেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ চলমান। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধ হোক। দেব দুলাল গুহ

#IsraelPalestineWar #IsraelPalestineConflict #Israel #palestine #hamasattackonisrael #iran
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:২৪
১৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ড্রাকুলা

লিখেছেন সুদীপ কুমার, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

কোন একদিন তাদের মুখোশ খুলে যায়
বেরিয়ে আসে দানবীয় কপোট মুখায়ব।

অতীতে তারা ছিল আমাদের স্বপ্ন পুরুষ
তাদের দেশ ছিল স্বপ্নের দেশ।
তাদেরকে দেখলেই আমরা ভক্তিতে নুয়ে পড়তাম
ঠিক যেন তাদের চাকর,
অবশ্য আমাদের মেরুদন্ড তখনও... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×