গ্রামের বাড়ীতে ঈদ-২
ঈদের পরে গিয়েছিলাম নৌকায় করে ঘুরতে। মজা করে ঘুরেছি, শাপলা তুলেছি। সেই মজার একটুই শেয়ার করছি আপনাদের সাথে
বি:দ্র: ছবি তোলার জন্যে আমার নকিয়ার ২৭০০ ক্লাসিকের ২ মেগা পিক্সেল ক্যামেরাই ভরসা। আর আমি কোন ভাল ফটোগ্রাফার নই, সুতরাং এখানে ছবির মান খুজলে ব্লগার ভাই-বোনেরা যে চরম ভাবে হতাশ হবেন এতে আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি

১. ঐ যে মাঝি যায় বৈঠা হাতে

২. মনে হচ্ছে ধোঁয়া উড়ছে

৩. মাঝি যখন আমার ছোট্ট বোনটি ( নৌকা তখন ঘাটে বাধা ছিলো, আমরা দুই বোন তখন মাঝি বনে গিয়েছিলাম


৪. পানির নিচে বাইচা ঘাস; দেখতে যা সুন্দর, প্রবালের মতন লাগে ভেবেছিলাম সেন্টমার্টিন এসে পড়লাম বুঝি


৫. শাপলা তুলতে ভারি মজা, যদিও নাগালের মধ্যে পাওয়া কষ্টকর

৬. শাক তুলতেও ভুল করিনি


৭. শুধু আমরাই যাইনি


৮. বাপের জমিতে; তাল গাছ একপায়ে দাড়িয়ে...যদিও ঐগাছের তাল খাওয়ার ভাগ্য হয়নি কখন


৯. নিস্বঃঙ গাছটি

১০. শান্ত-স্নিগ্ধ: দেখলেই নামতে মন চায়

১১. বাঁশের সাকো

১২. শাপলা হাতে হানু

১৩. হানুর জানের জান ফুপ্পী(ফুপ্পী& ভাতিজী দুজনে দুজনের কলিজা


১৪. উপরে ফুল নিচে ডাটা

১৫. মাঝি(সবুজ); আম্মার খালাত বোনের ছেলে। আমাদের শাক তোলা দেখে বাড়ী গিয়ে হাসতে হাসতে শেষ!

১৬. গাছ-পানি-আকাশ

১৭. ঢাকা ফেরার পথে; পদ্মায় বালির ট্রলার

১৮. ডিংগি নৌকা

১৯. পদ্মার চরে বসবাস। একদিন যাওয়ার খুব ইচ্ছে। কিভাবে থাকে সেখানকার মানুষ দেখার জন্যে

২০. স্পীড বোট, যাকে বলি পদ্মার রাজ হাঁস। ভরা বর্ষায় যেখানে ফেরীতে গেলেই ভয় পাই সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার


সিরিজটা আর বড় করতে চাইছিলাম না তাই এত্ত গুলো ছবি একসাথে দিতে হলো।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫