".... করি বাংলায় চিৎকার..." না লিখে "বাংলায় চিৎকার করি" লেখা যেত। কিন্তু কনফুসিয়াস যখন লেখে তখন শব্দ-দ্যোতনা তৈরী হয়, হৃদয় খাবলে খায়, আর এমনি করে বাংলাব্লগস্ফিয়ারে "করি বাংলায় চিৎকার" বাংলাভাষার ব্রান্ড এম্বেসেডার হয়ে ওঠে। বুকফাঁটা চিৎকারে মাতম তুলে জানায়, বাংলায়, হ্যা বাংলায় আমি হাসি, কাঁদি, চিৎকার করি! এ মাতম ছুয়ে যায় জৈষ্ঠ্যের কৃষ্ণচুড়া, লালে সয়লাব হয়ে ওঠে চেরিরকুঞ্জে, হয় রাধাচুড়ার উৎসব, বরফের বুকে বাংলায় শ্যামলিমা, উহ! এই একটা উচ্চারণ কি স্ফুর্তি তোলে প্রবাসে, পরবাসে আর দেশের মাটিতে!
আগুণের পরশমনিতে বিখ্যাত কনফুসিয়াসের আবির্ভাব তাই নিঃসন্দেহে একটা মাইলফলক। জন্মযুদ্ধ, বীক্ষণসহ অসংখ্য বাংলা প্লাটফর্ম তৈরীর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তিনি। তার ব্লগের লেখায় একটা নির্মল টলমলে স্ফটিকস্বচ্ছতা রয়েছে। আজকে তার জীবনের ভাবনা আর বিশ্লেষনে আমরা অবগাহন করবো।