somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! -৪(খ)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, এর আগে একটি গল্প লেখার সময়েই আমার মাথায় আসে, আমি তো অনেকের অনেক যৌনবাস্তবতা ও যৌনফ্যান্টাসির কাহিনী জানি। সেগুলির সাথে লেখকসুলভ একটু কল্পনার নুড়ি পাথর মিলিয়ে দিলেই তো গল্পের ইমারত গড়ে উঠতে পারে। সুতরাং শুরু করলাম যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! সিরিজের গল্পগুলি লেখা। এই সিরিজের অধীনে যে গল্পগুলি আসবে সবই আমাদের যৌনতা নিয়ে। বিভিন্ন কোণ থেকে আমি যৌনতাকে দেখার চেষ্টা করেছি। পরোক্ষে মনোস্তাত্বিক বিশ্লেষণের চেষ্টাও ছিল। বরং বিশ্লেষণ না বলে বিশ্লেষণসহায়ক ইঙ্গিত বলতেই আমি স্বস্তি বোধ করব। কোনো কোনো গল্প থেকে আপনি সচেতনতার বীজ সংগ্রহ করতে পারবেন। কিন্তু যারা রসময় গুপ্তের কাহিনী পড়তে চান তারা নিঃসন্দেহে হতাশ হবেন। যৌনতার রগরগে বর্ণনা নেই। যতটুকু এসেছে তা কাহিনীর প্রয়োজনে। প্রায় প্রতিটি গল্পই বাস্তবতার নিরিখে লেখা। চলেন তবে শুরু করা যাকঃ-

যারা প্রথম পর্ব পড়েন নি তারা শেষেরটা পড়লে বুঝবেন না। তাই আগে প্রথমটা পড়ে এলে ভাল হয়।
যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! - ৪(ক)

সুতরাং সেই মনের আবেগে আপনি মালার দিকে এগোতে চাইলে সে দুহাত নেড়ে তটস্থ হয়ে চাপাস্বরে বলবে, না! না! খবরদার, একপাও আগাবেন না। ওয়াদা মনে নাই?
আপনি তারপরও এগোতে চাইলে,
> আমি কিন্তু চিল্লানি দেব।

এই হুমকিতে কাজ হবে। আপনি এবার অনুরোধের আড়ালে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা চালাবেন। অনেক কাকুতি-মিনতি করতে থাকবেন যে, আপনি শুধু চুমু খেতে চান। আর কিছুই করবেন না। আপনার অনেক অনুরোধের বিনিময়ে অবশেষে কাঙ্ক্ষিত সুড়ঙ্গ খোঁড়া সম্পন্ন হবে। সে রাজি হবে, তবে মাত্র একটা চুমু।

আপনি এগিয়ে যাবেন। বন্ধ চোখের পাতায় আলতো চুমু খাবেন। তারপর ঠোঁটে, কানের লতিতে, নাকের ডগায়, চিবুকে, ঘাড়ে ….

মালা চোখ বন্ধ করেই রাখবে। বলবে না কিছুই। আপনি ততক্ষণে বেপরোয়া। পাগলের মতো অজস্র চুমুতে তাকে ঢেকে দিতে থাকবেন। তার বুকের কবুতর আপনার হাতের মুঠোয় আদর খেতে খেতে লালচে হয়ে উঠবে। এবং একটা পর্যায়ে আপনার বুকের মধ্যে ঢলে পড়া মালাকে পাঁজাকোলে করে বিছানায় নিয়ে যাবেন। পরম প্রজাপতি আপনার ঠোঁটের ছোঁয়ায় যখন উল্লাসে আকাশে উড়বার প্রস্তুতি নেবে, তখন আপনিও আপনার সকল বস্ত্রবাঁধন খুলে ফেলবেন।

তারপর! তারপর যখন আপনি মালার ভিতরে ঢুকতে যাবেন, হঠাৎ! হঠাৎ! আপনার চোখ পড়বে মালার চোখে। মালার দুচোখ বন্ধ। বন্ধ চোখের কোল বেয়ে দুগাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে।


মালা

মানুষটারে আমি পাগলের মতো ভালবাসি। মানুষটা যখন আমার কাছে আসে কী অদ্ভুত একটা গন্ধ, নেশা ধরানো গন্ধ আমি পাই! আমার পাগল-পাগল লাগে। নিজেরে আউলা-ঝাউলা লাগে। কিন্তু এইটা তারে কিছুতেই বুঝতে দেওয়া যাবে না। ছেলেরা যদি একবার ট্যার পায় কোনো মেয়ে তারে পাগলের মতো ভালবাসে, তাইলে বিপদ। মেয়েটারে শুধু কষ্ট দেবে। একদম শুধু-শুধু।

সেও আমারে পছন্দ করে। আমারে তো কত জনেই পছন্দ করে। ভালবাসতে চায়। কিন্তু সে কি আমারে ভালবাসে? মুখে তো বলে, তোমারে ভালবাসি। জীবনের চাইতেও বেশি ভালবাসি। আল্লাহই জানে তার মনের খবর। ছেলেদের মন বড় জটিল জিনিস, বোঝা যায় না। ভাব নেয় খুবই সহজ, সরল; কোনো প্যাঁচঘোচ নাই। কিন্তু মোটেই তা নয়। মুখে তো ভালবাসার তুবড়ি ছোটায়। মধু হাসিলের জন্য মুখ দিয়ে মধুর চাইতেও মধু ঢালে। কিন্তু তারপর?

আজ সে আসবে। কিছুক্ষণ পরেই এসে পড়বে। আমারে সে পোশাক ছাড়া দেখতে চায়। কত বুঝালাম। না বললাম। শোনল না। খালি কাকুতি-মিনতি করে। রাগ করে। বলে পোশাকের উপর দিয়া আমারে নাকি দশটা বিশ্বসুন্দরীর চাইতেও বেশি সুন্দর লাগে। আর পোশাক ছাড়া আমারে নাকি হুরপরিদের চাইতেও সুন্দর লাগবে। এইটা সে মিস করতে চায় না। কেমনে যে এত বিতং দিয়া সে লুচাইতে পারে, আল্লাহ-মাবুদই জানে! তবে খারাপ লাগে না। ইচ্ছা করে তার কথা সারাক্ষণ শুনতেই থাকি। শুনতেই থাকি।

দোষ শুধু একটাই – লজ্জা-শরমের বালাই নাই। অসভ্য কথা বলে। কেমনে আদর করবে, কেমনে কী করবে এইগুলি শুধু বলে। আর শুধু জড়িয়ে ধরতে চায়। বুকে হাত দিতে চায়। এইটা অবশ্য দোষের কিছু না। ছেলেরা এইটা চাইবেই। চাইলেই তো আর ডাল নোয়ানো যাবে না।

হায় আল্লাহ তুমিই জানো, আজ কী হবে। যদি ওয়াদা ভঙ্গ করে, আমিও এক কথার মেয়ে – সম্পর্ক শেষ!

দূর থেকে দেখ ঠিক আছে। এইটাই অনেক বেশি। তারপর যদি উল্টাপাল্টা কিছু করতে চায় তাইলে খবর আছে। আমি ভালোর ভালো, খারাপের খারাপ। ছেলেদের চিনি না আবার! এক নম্বর মৌমাছি – মধু খাওয়ার জম!
ঐ যে ঠকঠক করতেছে। আসলো মনে হয়।

ইসসিরে কী সুন্দর লাগতেছে! ভোরেই মনে হয় দাড়ি সেইভ করছে। ফর্সা গাল কেমন নীল নীল লাগতেছে। দেখ, কেমনে তাকায়। শয়তান একটা!

একটু একটু ভয়-ভয় লাগতেছে। কেউ যদি দেইখা ফেলে! আল্লাহ গো!

ইস দেখ, কী রাগ! যাও তো পারলে আমারে ডিঙাইয়া। এই আগল দিলাম। ওমা কাণ্ডটা দেখ! কাপড় না খুলতেই ওয়াদার কথা ভুলে গেল। চোখের পাতায় কেমন চুমা দিয়া বসল। কিন্তু রাগ লাগতেছে না তো। একটুও খারাপ লাগল না তো! কী আশ্চর্য!
তবে বুঝতে দেওয়া যাবে না। রাগ দেখাতে হবে।

কী চালাকরে বাবা, কেমন কথার মারপ্যাঁচে কেটে উঠল।

শরীরে আমার এখন কোনো কিচ্ছু নাই। এমন কি একটা কইতনও না। তারে আমি আরেক দিকে ফিরতে বলছি। এখনি তারে তাকাইতে বলব। কিন্তু কেমনে বলি। কী যে শরম লাগতেছে!

ঐ তো সে ঘুইরা তাকাইলো। তার চোখের দিকে তাকাইতে পারতেছি না। কিন্তু তার চেহারাটা দেখতে ইচ্ছা করতেছে খুব। কেমনে তাকাই। এত শরম করে ক্যান।

আড় চোখে একটু তাকাইলাম। বেশরম পুংটাটা আমারে মনে হয় গিলা খাবে। চোখে যেন পলক পড়ে না। কী মনে হয়, আমি হুরপরির চাইতেও সুন্দর? নাকি আমারে ভুজুংভাজুং দেওয়ার জন্যই ঐ সব বলা?

দেখ, আবার আমারে চুমা খাইতে চাইতেছে। এহ, চান্দু যতই কাকুতি-মিনতি কর এইটা তুমি কিছুতেই পাবা না। শেষে …..

ইস ঢং কত! রাগ করে! একটু হইলেই শুধু রাগ করে। রাগ বুঝি আমার নাই?

এক কাজ করি, এতই যখন বলতেছে তখন একটা খাইতে দেই। একটাই তো। তার বেশি একটাও না। একটা চুমায় ভাঙ্গা ঘর খালে যাবে না।

ধ্যাত্তেরি, পোড়ামুখী মনটাও চাইতেছে। মনটা এমন অসভ্য ক্যান। থাক ভয়ের কিছু নাই। একটাই তো। তারপর তারে চইলা যাইতে বলব।

আমার কোনো দোষ নাই। সে এমন করলে আমি আর কী করতে পারি। কত ‘না’ বললাম। কত বুঝাইলাম। সে তো শুনল না। খালি কথায় কথায় রাগ করে। অবুঝের মতো এমন কইরা রাগ করে ক্যান সে? বোঝে না, ট্যার পায় না, আমি তারে কত ভালবাসি?

পাগলের মতো চুমা খাইতেছে। অনুমতি দিলাম একটা, আর ….

কিন্তু আমি তো তারে ‘না’ বলতে পারতেছি না! বাধা দিতে পারতেছি না!
হায় খোদা, আমি কয়জনরে বাধা দেব?
সে একজন!
শরীর কেমন উথাল-পাথাল করতেছে; শরীর একজন!
মনটাও বেইমানি করতেছে; মন একজন!

আমি একলা এতজনের সাথে কেমনে লড়াই করব। একটু দয়া কর মন। একটু দয়া কর। ওরে পোড়া শরীর, থাম! থাম! দয়া কর। তোগো এত চুলকানি! এইটা তো পাপের কাজ। মহাপাপের কাজ। বিয়ার আগে এইটা ঠিক না। মোটেই ঠিক না। আল্লাহ গো আমারে তুমি বাঁচাও। আমার শরীরটারে ঠাণ্ডা করে দেও। মনটারে বশে আইনা দেও।

ছি! এত ভাল লাগতেছে ক্যান? ছি! আমি তো আসলে একটা খারাপ মেয়ে। আমি তো নষ্ট হয়ে গেলাম। আল্লাহ, তুমি আমারে বাঁচাও।

তোমারে তো আমি ভালবাসি। নিজের চাইতেও ভালবাসি। তোমারে একদিন না দেখলে আমার মনটা কেমন কালা ম্যাঘের মতো অন্ধকার হয়ে যায়। এইটা তো তুমি জানো না। তোমারে আমি আরও ভালবাসব। দয়া করে এই বার আমারে তুমি ছাইড়া দেও। কথা ছিল আমারে টাচ করবা না, করছ। ক্ষতি নাই। আমিই তোমারে দিছি। এইবার ক্ষান্তি দেও। আর সামনে বাইর না। দয়া কর। আমি তোমারে আরও বেশি ভালবাসব। কথা দিলাম।

আহ খোদা, আর তো পারি না। শরীরের মধ্যে এত আগুন থাকে, এত আগুন! ছি!ছি!ছি! এই পোড়া শরীরটা তারে এমন কইরা চাইতেছে ক্যান? ইস, এত আগুন! এত আগুন!

আর বুঝি পারলাম না গো। সে তো নিজের কাপড়-চোপড় সব খুলতেছে। বাঁচনের আর উপায় নাই। কোনো উপায় নাই। হাইরাই গেলাম। তিনজনের সাথে একা কতক্ষণ কুলানো যায়। আর তো পারি না। আল্লাহ গো আমি হাইরাই গেলাম। তুমিই পারতা আমারে বাঁচাইতে। কিন্তু কোনো সাহায্যই তুমি আমারে করলা না। আমারে কোনো দোষ দিতে পারবা না।

এখনও সময় আছে। এখনও বাঁচার চেষ্টা করা যায়। যা গেছে, গেছে। সবটা এখনও যায় নাই। আসল সম্পদ এখনও হাতছাড়া হয় নাই। এখনও পারা যায়। চেষ্টা করলেই পারা যায়।

কিন্তু মন তো ভিন্ন সুর তুলতেছে! দেহ তো অন্য গান গাইতেছে! আমি তো পারতেছি না, খোদা? আমি তো পারতেছি না। তারে তুমি সুমতি দেও। তাড়াতাড়ি সুমতি দেও।

আহ, এত আগুন! এত আগুন!
----××××----


আপনি সম্পূর্ণ প্রস্তুত। প্লবগ অশ্বের হ্রেষাধ্বনি পরিপার্শ্বে মাদকতা ছড়াতে থাকবে। মালার শরীরও প্রস্তুত। আদিম লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে উন্মুখ প্রতীক্ষা ফুটে উঠেছে তার প্রতিটি লোমকূপে। কিন্তু তার দুচোখ যেন অনন্ত অশ্রুর উৎস হয়ে উঠেছে। আপনি বুঝতে পারবেন, এটা শারীরিক উন্মাদনার প্রকাশ কিছুতেই নয়। এ হচ্ছে নারীর সর্বোস্ব হারানোর শাশ্বত বেদনাবোধ। পরম ঐশ্বর্য হারানোর অকৃত্রিম শোক।

কী করবেন আপনি? এখন বল আপনার কোর্টে। বলেন, কিভাবে খেলবেন? সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই। দ্রুত। খুবই দ্রুত। সময় চলে যাচ্ছে। সময় চিতার মতো দৌড়াতে শুরু করেছে। দ্রুত আরও দ্রুত….

পরিশিষ্টঃ

আমার বন্ধু হাফিজ কিন্তু ফিরে এসেছিল। বীথির নীরব কান্না তাকে এতটাই আবেগপ্রবণ করে তুলেছিল যে, জোড়হাতে বীথির কাছে মাফ চেয়েছিল সে। নিজের হাতে বীথিকে কাপড়-চোপড় পরিয়ে দিয়েছিল। এবং অশ্রুভেজা গালে নিজের গাল ছুঁইয়ে বলেছিল, লক্ষী-সোনা, কিচ্ছু হয় নি তো। আমি তোমারে অনেক ভালবাসি। অনেক। আরও বেশি বাসব এখন থেকে।

হাফিজের সেদিন উপলব্ধি হয়েছিল, মেয়েরা আসলে কখনো লুল নয়। তাদেরকে ছেলেরাই লুল করে তোলে। ছেলেরা যেভাবে তাদেরকে দেখতে চায় মেয়েরা নিজেদেরকে সেভাবেই প্রতিফলিত করে। মেয়েরা মূলত ভাল, ছেলেরাই খারাপ।

বীথি সেদিন প্রথমবারের মতো হাফিজকে তুমি সম্বোধন করে বলেছিল, তুমি অনেক ভাল। কিন্তু….
- কিন্তু কী?
> কিন্তু …. ছুটে যেতে যেতে বলেছিল, কাপুরুষ!

সেদিন থেকে নারী বিশাল একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে আছে চিরদিনের জন্য!



(সম্ভবত আগামী সাত দিনের আগে কারও মন্তব্যের জবাব দিতে পারব না। কেননা নেটের বাইরে থাকতে হবে। চাকরির জন্য আমি নিরুপায়। মাফ করবেন সবাই। তবে ঢাকা ফিরেই সবার মন্তব্যের জবাব দেব ইনশাআল্লাহ। আমার গল্প ভাল না লাগলে ইচ্ছা মতো লেখার সমালোচনা করতে পারেন। একদম নিঃসঙ্কোচে। সমালোচককে আমি আমার শ্রেষ্ঠ বন্ধু মনে করি। সুতরাং একটুও দ্বিধা না করে কঠোর সমালোচনা করতে শুরু করুন।)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৭
২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×