নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধারন জ্ঞানে/চোখে কিছু বিষয়, বাক স্বাধীনতার অংশ হিসাবে চিন্তা করছিলাম মাত্র!

০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪৮

সাধারন জ্ঞানে/চোখে কিছু বিষয়, বাক স্বাধীনতার অংশ হিসাবে চিন্তা করছিলাম মাত্র -

বড় সেরা ভুলঃ

- পালানো বা দেশত্যাগ করতে দেয়া উচিত হয় নাই, যদিও এতেই তাদের সব অধিকার শেষ হয়।
- নুতন সরকার গঠনের পরেই সব বাহিনী প্রধানকে অবসরে পাঠানো উচিত ছিল।
- বংগভবনেও একজন মেধাবী নিয়োগ দেয়া যেত বা তাকে পদত্যাগে বাধ্য করে অন্য কাউকে নেয়া উচিত ছিলো।
- বড় নেতা, পাতি নেতা, ব্যবসাহীদের আশ্রয় ও পালিয়ে যেতে দেয়া উচিত হয় নাই।

অপকর্মঃ
- এই শিক্ষার্থী জনতা আন্দোলনের বিজয়ে প্রথম পাপ করেছে জামাতে ইসলামীর আমির, তার উল্টা পাল্ট কথায় মানুষের মনে আরো ঘৃণা জমেছে। সে একবার লীগকে ক্ষমা, বার বার টিভিতে আসা, দেশের বড় ব্যবসাহীকে আশ্রয়, সব সাফল্য তাদের প্রচার ইত্যাদি ইত্যাদি ছিলো বিশ্রী এবং ঘৃণ্য। এই লোক এখনো নিজ থেকে বুঝে না যে, তাদের এই দেশের অধিকাংশ মানুষ এখনো ঘৃণা করে।
- ছাত্রদের যদিও আন্দলোনে সাফল্যের পরে উপস্থিতি জরুরী ছিলো, কিন্তু কোন পোষ্টে যাওয়া উচিত ছিলো না, নুতন সরকারকে সমর্থন দিয়ে চাপে রাখা উচিত ছিলো, প্রয়োজনে চুক্তি করা যেত।
- নুতন সরকার আইন বিচার ইত্যাদিতে কিছুটা নমনীয় আছে, যা অনুচিত, পূর্বের অন্যায়কারীদের যে কোন মুল্যে বিচার ও জেলে ভরা উচিত এবং এদের প্রতি কোন মায়া/দয়া দেখানও উচিত নয়। তাদের অপকর্ম মানুষ ভুলে যাবার আগেই এই অধ্যায় শেষ করা দরকার ছিলো।
- আন্দোলনে নিহত (শহীদ), আহত, পঙ্গু সবাইকে সমানভাবে সামনে নিয়ে আসার দরকার ছিল, এদের নামের তালিকা করে তাদের সাহায্য করে তাদের পরিবারের মুখে সবার আগে হাসি নিয়ে আসা দরকার ছিলো, যাতে কোন পরিবারের মনেই না হয় যে তাদের সন্তানের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে।

অহেতুকঃ
- এই আন্দোলনে কারোই একক কৃতিত্ব নেয়া উচিত নয়, প্রায় সবাই ছিলো, শিক্ষার্থী জনতা সবাই। সবাই রাস্তায় না নামলে বিষয়টা এত সহজে সম্ভব হত না। কাজেই সকল শহীদ, আহত ও অংগহারাদের সরাসরি কৃতিত্ব, পরেই পুরা দেশবাসী।
- যারা স্বৈরাচারী সরকার হাটাতে নানামুখী কাজ করেছেন, সবাই ধন্যবাদের যোগ্য। আবার দেশ বিদেশে অবস্থান করা এই লোকদের বর্তমানে অহেতুক এই সরকার বিরুদ্ধে বা ক্ষনে ক্ষনে ভুল ধরা উচিত হচ্ছে না, এতে গণমানুষের চিন্তায় আবার বিরুপ ধারনা আসছে।
- কেহ বর্তমান সরকারকে সময় দিতে চাইছে না, যা চরম অন্যায়। যারা এখন সাহসের সাথে বলে আগে ভাল ছিলাম, এরাই মুলত তারা, এদের সমাজে উপস্থিতি বিশ্রী কারন এদের কাছে পরিবার সমাজ রাষ্ট্র নয়, অন্যায় ভাবে অর্থ উপার্জন মুখ্য। এদের অহেতুক উপস্থিতি নষ্ট করা উচিত।

যা হতে পারতঃ
- প্রধান উপদেষ্টা ও নানান বিষয়ে বিজ্ঞ লোকদের উপস্থিত করে আওয়ামীলীগ ছাড়া সর্ব্দলীয় (গণহত্যা যারা সমর্থন করেছে তাদের পুরাই বাদ রেখে) জোট গঠন এবং তাদের থেকে সৎ ও বিজ্ঞদের নিয়ে সরকার গঠন করা যেতে পারত এবং সংস্কার শেষে নির্বাচন, এতে যারা উঠে আসতে পারত, তারাই দেশ চালাত। এতে দল গুলো থেকে জলদি নির্বাচনের চাপ থাকত না, আইন কানুনের সুষ্টূ সংস্কার করেই অন্য কাজে যাওয়া যেত।

গণমানুষ কি চায়ঃ
- দ্রব্য মুল্য, গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ ইত্যাদি সাধারন খরচের একটা যোক্তিক সমাধান, সরকারের তরফ থেকে এই বিষয় গুলোতে একদম প্রপার কাজ। দ্রব্যমুল্যে এখন অবশ্য বাজারে যেয়েই আগের মত হুঠহাট বেড়ে যাওয়া দেখতে হচ্ছে না, তবে সেই আগের দামেই ফিট হয়ে আছে, যা সাধারন মানুষের জন্য এখনো কষ্টকর, উপার্জনের সাথে খরচের হিসাব মিলে না।


আমি আশাবাদী, আমি মনে করি, একদিন এই দেশে কোন দারিদ্রতা থাকবে না, যারা যেখানে কাজ করছেন, সবাই নিশ্চয় এই দেশ ভালবাসেন এবং এই দেশের মানুষের মঙ্গল বুঝেন। আমরা নুতন স্বপ্ন দেখতে চাই।

ভাবনা চিন্তা, নয়াপল্টন, ৩০/০৯/২০২৪ইং

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার। পোস্টে ++++ না দিয়ে পারলাম না ভাই ।
একদম আমার মনের কথাগুলো তুলে ধরেছেন ভাই । অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি অনেক চিন্তা করেন; ভারত এখন আমাদের সামনে আছে, নাকি পেছনে পড়েছে আবারো?

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৩

আজব লিংকন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই।

বড় সেরা ভুলঃ শিরোনামে লেখায় "বংগভবনেও" বানান বঙ্গভবনেও হবে। ব্যবসাহীদের বানানটা ব্যবসায়ীদের হবে।

অহেতুকঃ শিরোনামে লেখার দুই নাম্বার লাইনে "অংগহারাদের" বানান অঙ্গ হারাদের হবে।

যা হতে পারতঃ শিরোনামে লেখায় "সর্ব্দলীয়" বানান সর্বদলীয় এবং "সুষ্টূ" বানান সুষ্ঠু হবে।

গণমানুষ কি চায়ঃ শিরোনামে লেখায় "সাধারন" বানান সাধারণ হবে।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: যে যতই চিন্তা করুক মাগার সোনাত্তে কেউ বেশি চিন্তা করবার পারবা নাকো । হেতির জ্ঞান আইনস্টাইনেত্তেও বেশি ।

আইনস্টাইন তো এই পৃথিবীতে অনেক পরে ডাউনলোড হইতে চাইছিল। একদিন হঠাৎ মহাপ্রভুর কাছে রক্ষিত ডাউনলোডেবল কিছু মানুষের আইকিউর মধ্যে সোনাগাজীর আইকিউ দেখে সে চমকে উঠে। প্রভুর কাছে সে আরজি জানায়, এই মালের সাথে একই সময়ে যেন তাকে পৃথিবীতে ফিক্কা ফেলা না হয়। তাই আইনস্টাইন সোনাগাজীর আগে এই ধরাধামে আগমন করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.