নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
আমার এক ক্লায়েন্ট সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ায় নোয়াখালী থেকে ঢাকা আসতে না পারায় বিজ্ঞ আদালতে সময় চাইলাম গতকাল। ট্রায়ালের মামলা, ২ জন সাক্ষী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও আদালত আসামির সময়ের প্রার্থনা মঞ্জুর করলেন এক্সরে রিপোর্ট দাখিল করার শর্তে। আসামিকে বলার পর এক্সরে করতে গেল নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে। আমার ক্লায়েন্ট জানালো, ভাই এখানে এক্সরে করার ব্যবস্থা নাই। আমি বললাম, ভাই ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের এক্সরে করার ব্যবস্থা নাই এটা পাগলেও বিশ্বাস করবে? আমাকে অফিসিয়াল কারো সাথে কথা বলার ব্যবস্থা করুন। অফিসিয়াল একজনকে ফোনে ধরাই দিলো। তিনি অবাক সুরে আমাকে জানালেন, এটা তো সবাই জানে এখানে গত ১৫ দিন ধরে এক্সরে ফিল্ম নাই! তার ভাবখানা এমন, ১৫ দিন ধরে এক্সরে ফিল্ম নাই এটাই স্বাভাবিক বরং না জানাটাই আমার অপরাধ হয়েছে।
পরে হাসপাতালের অফিসিয়াল নাম্বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলাম। কল দিলাম জেলা সিভিল সার্জন সাহেবকে, তিনি জানালেন বিষয়টি দেখভাল করার এখতিয়ার হসপিটাল কর্তৃপক্ষের।
দেশের প্রথম শ্রেণীর জেলা নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে এক্সরে করার ব্যবস্থাই না থাকলে গত ১৫ দিন ধরে হাসপাতালটি নাগরিকদের কি সেবা দিয়ে যাচ্ছে? বিষয়টি কি গত পনের দিনে কারোরই নজরে আসে নি!
-মোহাম্মদ তরিক উল্যাহ
আইনজীবী
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২৮
এম টি উল্লাহ বলেছেন: সেটাই। দুঃখজনক পরিস্থিতি
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: হাসপাতাল টা যে আছে এটার জন্য শুকরিয়া করুন। বাংলাদেশের সকল হাসপাতাল লুটপাটের প্রাইম টার্গেট।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২৮
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ভালো বলেছেন
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬
বিটপি বলেছেন: এই ২৫০ শয্যায় শুয়ে শুয়ে রোগীরা করে কি? এই হাসপাতালের আসন সংখ্যা কত? মানে ডাক্তার কত জন?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩০
এম টি উল্লাহ বলেছেন: সবাই অভিজ্ঞতা নেয় চিকিৎসার নামে অবহেলা কাকে বলে তা!
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সরকারি হাসপাতালে এক্সরে থাকলে ডায়াগনস্টিক সেন্টার না খেয়ে থাকবে। অতএব সরকারি হাসপাতালে সমস্ত প্যাথলজিক্যাল পরিক্ষা বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
ডাক্তারেও দুইটাকা পকেটে ঢুকবে। সবারই লাভ হবে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩১
এম টি উল্লাহ বলেছেন: সেটাই। অফিসিয়াল আদেশ ডিদয়ে করলে কারো আক্ষেপ থাকবে না
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: খোদ ঢাকা শহরে এরকম অবস্থা। তাহলে অন্যান্য অঞ্চলের কি অবস্থা সেটা বুঝা যায়।