নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বুধবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে সকালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার বাকি তিন আসামি শুরু থেকে পলাতক
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, মেহেদী হাসান রবিন, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, মো. মাজেদুর রহমান মাজেদ, মো. মুজাহিদুর রহমান, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভীর, হোসাইন মোহাম্মদ তোহা, মো. শামীম বিল্লাহ, এএসএম নাজমুস সাদাত, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মুনতাসির আল জেমি, মো. শামসুল আরেফিন রাফাত, মো. মিজানুর রহমান, এসএম মাহমুদ সেতু, মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মোস্তবা রাফিদ। এর মধ্যে শেষে তিনজন পলাতক রয়েছে।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- অমিত সাহা, মুহতাসিম ফুয়াদ হোসেন, মো. আকাশ হোসেন, মুয়াজ আবু হুরায়রা, ইশতিয়াক আহমেদ মুন্না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২
এম টি উল্লাহ বলেছেন: মর্মান্তিক
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সরকারের লোকদের বিরুদ্ধে কোর্টের রায় হলেও রায় কার্যকর হওয়া অসম্ভব।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২
এম টি উল্লাহ বলেছেন: কেন?
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৩
শায়মা বলেছেন: আবরারের মৃত্যু আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছিলো। আমি চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম যেন তার অসহায় চেহারাটা। আবরারের নাম মানেই আমার চোখে ভাসে টেবিলের উপর রাখা মায়ের রেঁধে দেওয়া গরুর মাংস আর চালের রুটি। ঢাকা পড়ুয়া ছেলেটা রাতে খাবে এই আশায় রেঁধে দিয়েছিলেন মা। এই দৃশ্য আমার হৃদয় ভেঙ্গে দেয় না জানি মায়ের কি হয়েছিলো সে কথা জানার পরে।
কতগুলো জানোয়ার তাকে এই পৃথিবী থেকে শেষ করে ফেললো। এই জানোয়ারগুলোর এক কোটি জীবনের মূল্যও আবরারের ১ টি জীবনের সমান নয়। শুধু ফাঁসি না আমি তাদের নিকৃষ্ঠতম ফাঁসি দিলেও তাদের অপরাধের শাস্তি হবে না বলে মনে করি। কি করা উচিৎ তাদেরকে আসলেই জানা নেই আমার।
জাহান্নামের আগুনে কোটিবার পোড়ালেও হয়ত শাস্তি শেষ হবে না তাদের।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: শুনে খুশি হলাম যদি রায় কার্যকর হয় আলহামদুলিল্লাহ।
#শায়মা আপু মনের কথাগুলোই বলেছো। এটা বাংলাদেশের মনের কথা
এদের কোটিবার পুড়ালেও শাস্তি শেষ হবার নয়।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১১
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন:
যত দ্রুত সম্ভব রায় কার্যকর হোক।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ইনশাআল্লাহ
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৯
বিটপি বলেছেন: রায় কার্যকর করবে কে? কবে? কত বছর পর? তখন আবরার বলে বুয়েটে কেউ পড়ত - এরকম কোন খবর থাকবে কি?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০
এম টি উল্লাহ বলেছেন: আশাকরি দ্রুত নিষ্পত্তি হবে
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আগামী তিন বছরেও এই রায় কার্যকর হবে না।
আসামী পক্ষ আপিল করবে। বিচারক তারিখের পর তারিখ দিয়ে যাবে। এঁর মধ্যে একদিন শুনবেন রাষ্ট্রপতি তাদের সাধারন ক্ষমা ঘোষনা করেছেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
এম টি উল্লাহ বলেছেন: আশাকরি এমনটি হবে না
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রায় কখন-কিভাবে কার্যকর হবে তাই বড় কথা।
এ দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার শুরু মাত্র ।
এখন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হবে হাইকোর্টে । এর পর সুপ্রীমকোর্টে এবং সবশেষে সাংবিধানিক প্রধানের কাছে (রাষ্ট্রপতি) ক্ষমা প্রার্থনা । এখনো অনেক দূর যেতে হবে,পাড়ি দিতে হবে অনেক পথ। ঘটতে পারে অনেক কিছুই ।
তবুও আমরা আশাবাদী, শুরুটা ভাল হয়েছে এই জন্য।
আবরার আর ফিরে আসবেনা তবে ভবিষ্যতে আর কাউকে যেন আবরারের পরিণতি বরণ করতে না হয় - এটাই আমাদের চাওয়া।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ সুচিন্তিত মতামত জানানোর জন্য। আশাকরি, মহামান্য হাইকোর্টেও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি তো আইনবিদ, ১ জনের মৃত্যতে ২২ জনের ফাঁসীকে আইনীভাবে কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন? ইহা কিসের লক্ষণ? হাইকোর্টে ইহা টিকবে?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৮
এম টি উল্লাহ বলেছেন: Common intention under Section 34 of the Indian Penal Code is a species of constructive liability that renders every member of a group who shares such intention responsible for the criminal act committed by anyone of them when such an act is done in furtherance of the common intention
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
@মোহামমদ কামরুজজামান,
১ জনের মৃত্যুতে ২২ জনের ফাঁসী হলে, ২২ জনের মৃত্যতে কত জনের ফাঁসী হবে? এগুলো সঠিক রায় নয়, হাইকোর্টে টিকবে না; আপনি রায় কার্যকর করার জন্য দোয়া টোয়া করেন।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: @ চাঁদগাজী ভাই, বিচারিক বিষয়ে বা বিচারকের রায়ের ব্যাপারে কিছু বলার বা এ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন আমার মতে উচিত নয় ।
আর এ রায় ঠিক কি বেঠিক তা যাচাই বাছাই এবং কার্যকর করার জন্য অনেকেই আছেন দায়িত্বশীল কাজেই এ ব্যাপারে আমার মন্তব্য অর্থহীন এবং এ রায়ের পর বিচারের বাকী পথে অনেক কিছুই হতে পারে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
রায় হাইকোর্ট ব্যবচ্ছেদ করতে করতে মানুষ আবরার ভুলে যাবে ;হয়তো ইসরাফীলও শিঙায় ফু দিতে পারে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
এম টি উল্লাহ বলেছেন: আশাকরি এমনটি হবে না
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ফাঁসীর সংবাদ দিয়েছেন, কিন্তু আইনবিদ হিসেবে আপনার কোন ব্যাখ্যা ও মতামত নেই কেন?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ। পুর্নাঙ্গ রায় টি এখনো পড়া হয় নি
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:০৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফেনী সোনাগাজীর পুড়িয়ে মারা মামলায় সব আসামির ফাঁসি হয়ে ছিল দুই বছর আগে। এখন তারা বিভিন্ন জেলে ভালোই আছে। কারণ তাদের ক্ষমতা আছে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ভালোই আছেন! তারা তো কনডেম সেলে!
১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: এক দীর্ঘ যাত্রার শুরু হল এই রায় দিয়ে। দোয়া করি, হাইকোর্ট যেন এই রায় বহাল রাখে। আবরারের পরিবার যেন এই নরপিশাচদের মৃত্যুদন্ড দেখে যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: জানিনা এই রায় কার্যকর হবে কিনা । হলে কত সময় লাগবে কে জানে ! তবে অন্তত এই জানোয়ারদের একটা শাস্তিতো হয়েছে । এই জানোয়ার গুলো ছেলেটাকে প্রায় একটানা এক ঘণ্টা পিটিয়েছে। সে তাদের পা ধরে বারবার অনুনয় করেছিলো 'মারবেন না, মারবেন না' বলে। কিন্তু তারা শুনে নাই।