নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
▶মূলত ট্রাইব্যুনাল হলো সংবিধান বা অন্য কোনো আইন দ্বারা গঠিত এক ধরনের বিশেষ বিচারিক প্রতিষ্ঠান, যেটি নির্দিষ্ট কিছু বিষয় নিষ্পত্তির কাজ করে থাকে।
▶ প্রচলিত আদালতের এখতিয়ার বেশ বিস্তৃত হলেও ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার খুব সুনির্দিষ্ট। ট্রাইব্যুনালকে তাই 'কুয়াজাই জুডিশিয়াল' বা 'আধা-বিচারিক ব্যবস্থা' হিসেবেও অভিহিত করা হয়। ফ্রান্সে প্রথম এ ধরনের বিচারিক প্রতিষ্ঠানের উদ্ভব হয়।
▶ দ্রুততম সময়ের মধ্যে ন্যায়বিচার এবং অপরাধ দমনে সরকার ট্রাইব্যুনাল ব্যবস্থার প্রবর্তন করে।
▶আদালত ও ট্রাইব্যুনালের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। ট্রাইব্যুনাল হলো আধা-বিচারিক প্রতিষ্ঠান, অন্যদিকে আদালত হলো পূর্ণাঙ্গ বিচারিক প্রতিষ্ঠান।
▶কোনো বিশেষ অাইনের অধীনে ট্রাইব্যুনাল স্থাপিত হয়।
যেমন, বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৫-এর অধীনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল এবং প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৮০-এর আওতায় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। একইভাবে, আলোচিত 'আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল' গঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩-এর অধীনে।
▶ট্রাইব্যুনালগুলো স্বাধীনভাবেই কাজ করলেও উচ্চ আদালতের পরিদর্শন এখতিয়ারের (সুপারভাইজরি জুরিসডিকশন) অধীনে থাকে।
▶ বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনালগুলো সুুপ্রিমকোর্টের অধীন। ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবার জন্য পৃথক আপিল ট্রাইব্যুনাল থাকতে পারে। সেটি না থাকলে সুপ্রিমকোর্টেই আপিল আবেদন করতে হয়।
▶ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে সরকার মূলত বর্তমান কিংবা অবসরপ্রাপ্ত বিচারক অথবা কোনো আইনজীবীকে নিয়োগ করতে পারে।
▶ট্রাইব্যুনালের কার্যবিধি প্রচলিত আদালত থেকে পৃথক হয়ে থাকে। প্রচলিত দেওয়ানি কিংবা ফৌজদারি কার্যবিধি এবং তামাদি আইন ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নাও হতে পারে
- এম টি উল্যাহ
০১৭৩৩ ৫৯৪ ২৭০
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তামাদি আইনটা কি একটু খুলে বলবেন?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
এম টি উল্লাহ বলেছেন: প্লিজ কল মি ০১৭৩৩ ৫৯৪ ২৭০
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
এম টি উল্লাহ বলেছেন: তামাদি আইন দেওয়ানি মামালা করার সময় নির্ধারণ করে দিয়ে ন্যায় বিচার চাওয়ার জন্য একটি বাদী-গনকে একটি সময় নির্ধারণ করে দিয়েছে। মামালার ধরন, কারণ, উৎপত্তি ভেদে এই সময়কে নানান ভাবে ভাগ করা হয়েছে, আবার সময় কখন কিভাবে গণনা করা হবে এবং বিশেষ সুবিধা অসুবিধা বা প্রতিবন্ধকতা কিভাবে হিসেব করা হয় তাও ব্যাখ্যা করা আছে।
এই আইনের উদ্দেশ্য কোন কিছু সংজ্ঞায়িত করা বা মামলা কারণ নির্ণয় করা নয়, শুধুমাত্র এটা বলা যে তার বিদ্যমান থাকা অধিকার কোন সময়ের মধ্যে বিচারে জন্য আনতে হবে।
এই আইন শুধুমাত্র প্রতিবিধান নিয়ে কথা বলে।
এই আইন মামলা কখন আদালতে আনতে হবে তা বলে না বরং কখন আর মামলা করা যাবে না তা বলে দেয়
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ঘাওড়া মজিদ বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "আপনার প্রায় পোস্টের দেখি এই ভদ্রলোকের ছবি। ইনি কে? ইনি কি বাংলাদেশ পুলিশ বা আইন ব্যাবস্থার পথিকৃত নাকি তাদের উপযুক্ত নির্যাতনের শিকার? উনার সাথে পোস্টের সংশ্লিস্টতা কি? নাকি উনি মারা গেছেন বলে শোক প্রকাশ করছেন? উনি কি বিবাহিত না পাত্রী খুঁজছেন নাকি মাসনা সুলাসা রুবাআ করতে যান?"
এই বুদ্ধি প্রতিবন্ধীটা দেখছি অপ্রাসঙ্গিক হলেও ইসলামকে টেনে আনে। এখন পাল্টা কিছু বললে ইনিয়ে বিনিয়ে বলবে সবাই ওরে ব্যক্তি আক্রমণ করে। আর ও দুধের ধোয়া তুলসী পাতা। যাও শুয়োরের গোস্ত খাও আর গে পার্টনার খুঁজে হের পায়ুপথ চাটো।
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: কি মন্তব্য করবো ভেবে পাচ্ছি না।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ভাবতে থাকুন তবুও
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮
হাঙ্গামা বলেছেন: ছবির ভদ্রলোক কি নির্বাচনে দাঁড়াবে?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
এম টি উল্লাহ বলেছেন: আশাবাদী। দোয়া করবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার প্রায় পোস্টের দেখি এই ভদ্রলোকের ছবি। ইনি কে? ইনি কি বাংলাদেশ পুলিশ বা আইন ব্যাবস্থার পথিকৃত নাকি তাদের উপযুক্ত নির্যাতনের শিকার? উনার সাথে পোস্টের সংশ্লিস্টতা কি? নাকি উনি মারা গেছেন বলে শোক প্রকাশ করছেন? উনি কি বিবাহিত না পাত্রী খুঁজছেন নাকি মাসনা সুলাসা রুবাআ করতে যান?
জানালে বাধিত হই