নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
##সাধারণত কোনো অপরাধী বা সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে আদালতের বিশেষ পরোয়ানার প্রয়োজন পড়ে। ভয়ঙ্কর অপরাধগুলোর ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতি ছাড়াই পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করার অধিকার রাখে।
আমাদের ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির পঞ্চম অধ্যায়ে গ্রেপ্তারসংক্রান্ত বিধান বলা হয়েছে।
আমাদের ফৌজদারি কার্যবিধিতে সাধারণ নাগরিককেও এ ধরনের গ্রেপ্তারের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির পঞ্চম অধ্যায়ের ৫৯ ধারায় এ ক্ষমতার বিধান বর্ণনা করা হয়েছে। ওই ধারা মতে,
➡যে কোনো সাধারণ নাগরিকই এমন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারেন,
যে কি না তার বিবেচনায় কোনো জামিনের অযোগ্য ও আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন করেছে
সাধারণত কোনো অপরাধী বা সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে আদালতের বিশেষ পরোয়ানার প্রয়োজন পড়ে। ভয়ঙ্কর অপরাধগুলোর ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতি ছাড়াই পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করার অধিকার রাখে।
আমাদের ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির পঞ্চম অধ্যায়ে গ্রেপ্তারসংক্রান্ত বিধান বলা হয়েছে।
আমাদের ফৌজদারি কার্যবিধিতে সাধারণ নাগরিককেও এ ধরনের গ্রেপ্তারের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির পঞ্চম অধ্যায়ের ৫৯ ধারায় এ ক্ষমতার বিধান বর্ণনা করা হয়েছে। ওই ধারা মতে,
➡যে কোনো সাধারণ নাগরিকই এমন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারেন,
যে কি না তার বিবেচনায় কোনো জামিনের অযোগ্য ও আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন করেছে
অথবা
যে কোনো ঘোষিত অপরাধী।
▶এভাবে গ্রেপ্তারের পর গ্রেপ্তারকারী কোনোরকম অপ্রয়োজনীয় বিলম্ব না করে অতি সত্বর সেই অপরাধী বা সন্দেহভাজনকে নিকটস্থ থানার পুলিশ কর্মকর্তার হাতে সোপর্দ করবেন।
▶পুলিশ কর্মকর্তাকে না পাওয়া গেলে গ্রেপ্তারকারী সেই অপরাধী বা সন্দেহভাজনকে নিকটস্থ থানার হেফাজতে প্রদান করবেন।
▶গ্রেপ্তারকারী সাধারণ নাগরিকটি যখন সেই অপরাধী কিংবা সন্দেহভাজনকে পুলিশ কর্মকর্তার হাতে সোপর্দ করবেন, তখন পুলিশ কর্মকর্তা খতিয়ে দেখবেন যে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিটি ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অধীনে কোনো গুরুতর অপরাধের সঙ্গে যুক্ত কি না। তেমনটি হলে তিনি তাকে পুনরায় গ্রেপ্তার দেখাবেন।
▶কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তা যদি দেখেন যে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিটি মূলত এমন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, যা মূলত আমলের অযোগ্য তুলনামূলক ছোট অপরাধ, সে ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৭ ধারা অনুসারে ওই কর্মকর্তা তার নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করবেন। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তার নাম-পরিচয় জানাতে না চাইলে কিংবা পুলিশ কর্মকর্তার বিবেচনায় ভুয়া নাম-পরিচয় জানালে পুলিশ কর্মকর্তা তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য তাকে গ্রেপ্তার করবেন।
এম টি উল্যাহ
০১৭৩৩ ৫৯৪ ২৭০
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
অক্পটে বলেছেন: বাংলাদেশে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলতে পারে? হ্যা আ.লীগের লোকেরা যে কাউকেই পুলিশে হাতে তুলে দিতে দেখেছি।
৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
চাডেরনুর বলেছেন:
রাজীব ল্যাদামাস্টর বলেছেন: গভীর রাতে আকাশের দিকে তাকালেই নিজেকে বড় নিঃসঙ্গ মনে হয়।
৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: এম টি উল্লাহ ,
সচেতন হোক জনতা ...................
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০
রাজীব নুর বলেছেন: গভীর রাতে আকাশের দিকে তাকালেই নিজেকে বড় নিঃসঙ্গ মনে হয়।