নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
আইন অনুযায়ী নিম্নোক্ত কারণ সমূহের কারণে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারেন
১. চার বৎসর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকলে।
২. দুই বৎসর স্বামী স্ত্রীর খোরপোষ দিতে ব্যর্থ হলে।
৩. স্বামীর সাত বৎসর কিংবা তার চেয়েও বেশী কারাদন্ড হলে।
৪. স্বামী কোন যুক্তিসংগত কারণ ব্যতীত তিন বছর যাবৎ দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে।
৫. বিয়ের সময় পুরষত্বহীন থাকলে এবং তা মামলা দায়ের করা পর্যন্ত বজায় থাকলে।
৬. স্বামী দুই বৎসর ধরে পাগল থাকলে অথবা কুষ্ঠ ব্যাধিতে বা মারাত্মক যৌন ব্যধিতে আক্রান্ত থাকলে।
৭. বিবাহ অস্বীকার করলে। কোন মেয়ের বাবা বা অভিভাবক যদি ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগে মেয়ের বিয়ে দেন, তা হলে মেয়েটি ১৯ বছর হওয়ার আগে বিয়ে অস্বীকার করে বিয়ে ভেঙ্গে দিতে পারে, তবে যদি মেয়েটির স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সর্ম্পক (সহবাস) স্থাপিত না হয়ে থাকে তখনি কোন বিয়ে অস্বীকার করে আদালতে বিচ্ছেদের ডিক্রি চাইতে পারে।
৮. স্বামী ১৯৬১ সনের মুসলিম পারিবারিক আইনের বিধান লংঘন করে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ করলে।
৯. স্বামীর নিষ্ঠুরতার কারণে।
উপরে যে কোন এক বা একাধিক কারণে স্ত্রী আদালতে বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে। অভিযোগ প্রমাণের দায়িত্ব স্ত্রীর। প্রমাণিত হলে স্ত্রী বিচ্ছেদের পক্ষে ডিক্রি পেতে পারে, আদালত বিচ্ছেদের ডিক্রি দেবার পর সাত দিনের মধ্যে একটি সত্যায়িত কপি আদালতের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানের কাছে পাঠাবে। ১৯৬১ সনের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ অনুযায়ী চেয়ারম্যান নোটিশকে তালাক সংক্রান্ত নোটিশ হিসেবে গণ্য করে আইনানুযায়ী পদক্ষেপ নিবে এবং চেয়ারম্যান যেদিন নোটিশ পাবে সে দিন থেকে ঠিক নব্বই দিন পর তালাক চূড়ান্তভাবে কার্যকর হবে।
- এম টি উল্যাহ
০১৭৩৩ ৫৯৪ ২৭০
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
এম টি উল্লাহ বলেছেন: যথাযথ বলেছেন।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: নিম্নোক্ত কারণ সমূহের কারণে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারেন,
কারণ সমূহের ব্যাখা কয়জনে জানে আর লিখেছেন স্ত্রী কে প্রমান করতে হবে!!!
বাংলাদেশের মত অবস্হানে প্রকাশ্য দিবালোকে মারপিট , হত্যা, জবরদখল পর্যন্ত আদালতে
প্রমান করা যায় না বিভিন্ন তদবিরের কারনে, সেখানে গ্রামের অর্ধ শিক্ষিত নারী বিচারের আশা
কি করে করবে ?
১৯৬১ সনের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ
বিবাহের পূর্বে এই আইনটি কজনা জানে ?
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১০
এম টি উল্লাহ বলেছেন: যথাযথ বলেছেন। সহমত ভাই।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: যাক্! আগেই জেনে রেখে ভালো হল।
সময়মত কাজে লাগানো যাবে..
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
এম টি উল্লাহ বলেছেন: হ্যাঁ হ্যাঁ
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৩
সূচরিতা সেন বলেছেন: জানা হল ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ম্যাওপ্যাও টাইপ পোষ্ট।
মনোমুগ্ধকর কিছু লিখুন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১
এম টি উল্লাহ বলেছেন: গতাণুগতিক মন্তব্য
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার বেশীরভাগ পোষ্টই বিরক্তিকর বিয়ষের উপর লেখা