নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
ইসরায়েলীরা ফিলিস্তিনীদের শতশত নেতাকে হত্যা করার জন্য ফিলিস্তিনী বিশ্বাসঘাতকদের ব্যবহার করে আসছে সব সময়; আরব বেদুইনদের ১ ডলারে কেনা যায়।
ইয়াহিয়া সিনওয়ারের মৃত্যও হয়েছে বিশ্বাসঘাতকদের হাতে। যুদ্ধের শুরু থেকেই সিনওয়ার গাজার টানেলেই ছিলো পরিবারসহ; গত পরশু সে রাফাতে ছিলো; সে তার সহযোগীদের সাথে নিয়ে যায়গা পরিবর্তন করছিলো; এই সহযোগীদের মাঝে এক বা একাধিক বিশ্বাসঘাতক ছিলো। সেই বিশ্বাসঘাতদর মেসেজ অনুসারে ইসরায়েলও প্রস্তুত ছিলো।
ইসরায়েল এই হত্যাকান্ড নিয়ে তাদের নিজস্ব ভার্সন প্রকাশ করেছে ভিডিও সহকারে। তাদের ভার্সন অনুসারে, ১টি ছোট টহলদার গ্রুপের সামনে পড়েছিলো সিনওয়ারের গ্রুপটা। ২ পক্ষে গোলাগুলি হওয়ার পর, আহত সিনওয়ার একটি ভাংগা পরিত্যক্ত বিল্ডিং'এ একা লুকায়; সেখানে ড্রোনের সাহায্যে তার অবস্হান নিশ্চিত করে, গোলা বর্ষণ করে তাকে হত্যা করা হয়।
আসলে, তাকে হত্যা করা হয়েছে মাথার পেছনে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে; পিস্তলের গুলিতে তার মৃত্যুর কথা বলেছিলো ইসরায়েলী ডাক্তার। এরপর আইডিএফ তাদের ভার্সন প্রকাশ করে। তারা মিথ্যা ভার্সন যোগ করেছে বিশ্বাসঘাতকদের ভুমিকাকে লুকাতে ও গাজাবাসীদের মাঝে হতাশা ছড়াতে।
সিনওয়ারের মৃত দেহকে ইসরায়েলীরা ব্যবহার করতে পারে বন্দী বিনিময়ের জন্য।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯৯৩ সালের চুক্তিকে কর্যকরী করলে পিএলও ২০০০ সালের দিকে স্বাধীন দেশে পরিণত করতে পারতো। গাজাবাসী জংগী হামাসকে ভোট দেয়ার ফলাফল ভোগ করছে এখন।
বাংলাদেশকে কোমলমতিরা জংগীবাদের দিকে নেয়ার চেষ্টা করছে।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি ২০২৩ সালে ইসরায়েলের পত্রিকায় পড়েছিলাম,ইসরায়েল নাকি হামাস কে ফান্ডিং করে। ইউরোপের কোনো এক বড় কূটনীতিক ও একই কথা বলেছিলো যদিও ইসরায়েল অস্বীকার করে।আপনার এই বিষয়ে কি মতামত জনাব?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
হামাসের টাকার অভাব ছিলো না, ইরান ও আরবদের টাকা খরচ করার মতো যায়গা ছিলো না; সেগুলোর বড় অংশ খরচ করে বেকুবের টানেল কেটেছিলো। ইসরায়েল গাজায় পাবলিক কাজ করার জন্য টাকা দিতো, যাতে হামাস ভালো কাজ করে, পিএলও'কে ডুবাতে পারে।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যুদ্ধ যুদ্ধ জিনিসটা আমি কখনোই পছন্দ করি না।
এই আধুনিক যুগেও এসব মানুষ যখন যুদ্ধ করে তখন খুবই খারাপ লাগে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বিশ্বের ৯০ ভাগ মানুষ যুদ্ধ-বিরোধী; কিন্তু একা সিনওয়ার গাজার মানুষকে জংগীবাদে অনুপ্রানিত করেছে; এভাবে প্রত্যেক জাতিতে ক্রিমিনালরা যুদ্ধের পক্ষে নিয়ে যায় মানুষকে।
আপনি চাইলে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী মুজাহিদ বাহিনী গঠন করতে পারবেন।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই যুদ্ধ কি আসলে জায়গার জন্য হচ্ছে নাকি মুহাম্মদ সা এর যুগে যেমন বেদুইন-ইহুদি যুদ্ধ হতো ( যদিও ন্যায়ের যুদ্ধ বলা হতো)সেটার সংস্করণ মনে করেন?আমার কাছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুইটি দেশের যুদ্ধ কখনো মনে হয় নি।বেদুইন আরব - ইহুদি দের যুদ্ধ মনে হয় বারবার। আপনি পাশ্চাত্য দেশে থাকেন। আপনার দৃষ্টিভঙ্গী কি জনাব?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আরবরা ও ইহুদীরা সংস্কৃতির দিক থেকে আলাদা ছিলো বরাবরই; আরবেরা নিরক্ষর ছিলো, ইহুদীরা ছিলো শিক্ষিত। ইহুদীরা ইসরায়েলকে রক্ষার জন্য ধর্ম, অস্ত্র ও শিক্ষাকে ব্যবহার করছে। আরবেরা এই সমস্যা সমাধানে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
তানভির জুমার বলেছেন: আজ নেতানিয়াহু বাড়ীতে ড্রোন হামলা হয়েছে। ইসরাইলী সন্ত্রাসী দাবি করছিল, তার লেবানন যুদ্ধের লক্ষ্য হচ্ছে সেটলারদেরকে বাড়িতে ফেরানো। কিন্তু সে কি এখন (তার স্ত্রী) সারাকেই বাড়িতে ফেরাতে পারবে?।
মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান সমস্যা হচ্ছে ইসরাইল এটা এখান থেকে কমপ্লিটলী সরাতে না পারলে আরবরা কখনোই শান্তিতে থাকতে পারবে না। এটা এখন আরব শাসকরা খুব ভালো করেই অনুধাবন করতেছে। ইসরাইলী স্বীকার করেই ধর্মযুদ্ধ চালাচ্ছে, আমেরিকা নামক সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি সবদিক থেকেই সহযোগিতা করছে ইসরাইলেকে। খুব বেশীদিন আরবের এই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি আর টিকে থাকবে না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসরায়েলকে না'সরায়ে ফিলিস্তিন দেশ করার জন্য ১৯৯৩ সালে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন আরাফাত।
আরাফাত আজীবন যুদ্ধ করেছেন ফিলিস্তিনের জন্য ও আপনার থেকে কোটী গুণ বেশী বুঝতেন
আপনি হচ্ছেন হামাসের ছোট ভাই, আপনি বলছেন ইসরায়েলকে সরানোর ব্যাপারে; উহা সম্ভব হচ্ছে না; হামাসকে সরায়ে দিয়েছে ইসরায়েল।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১৫
কামাল১৮ বলেছেন:
কবি মাইকেলের ভাষায় বলি,” কার রে বাসনা বাস করিতে আঁধারে ?”
“একে একে নিভিছে দেউটি”
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
এসব লোকের জন্য ৫০ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে, গাজা বলতে কিছু নেই। রুগ্ন, আহত, ক্ষুধার্ত নারী, শিশুদের সকালে উত্তর গাজায় যেতে বলছে ইহুদীরা, বেকলে দক্ষিণ গাজা।
জংগীদের সাথে চললে এই দশা হয়; কোমলমতিরা বাংগালীদের জংগী বানাচ্ছে।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
বঙ্গদুলাল বলেছেন: কর্নেল অলি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কি না? আপনারা এক সাথে যুদ্ধ করেছিলেন?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
অলি 'যেডফোর্সের ক্যাপ্টেন' হিসেবে যুদ্ধ করেছিলেন; বেশীরভাগ সময়ে এডমিনিষ্ট্রেটিভ কাজ করতেন: অস্ত্র, এ্যামুনেশন, গাড়ী যোগাড়, খাবার, চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। ইচ্ছার বিরুদ্ধে যুদ্ধে এসেছিলেন, মনে হয়; মুসলীম লীগের পরিচিত পরিবারের লোক।
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০৭
বঙ্গদুলাল বলেছেন: কিন্তু উনি নিশ্চয় যুদ্ধের শুরু থেকে ছিলেন (মার্চ,এপ্রিল), যেহেতু যেড ফোর্সের ক্যাপ্টেন বললেন।
অনিচ্ছায় যুদ্ধ পর্যন্ত করে ফেলা সম্ভব আসলে!?তাও যখন জয়, পরাজয় এর অনিশ্চয়তার মধ্যেও।
ওদের তো বড় শাস্তি হতো যদি হেরে যেতো যুদ্ধে!
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
হালী শহর থেকে শুরু করে উনি মেজর জিয়ার সাথেই ছিলেন, ১ম যুদ্ধ করেছিলো রামগড়ে। পাকিস্তানীরা চিটাগং শহরের কয়েকটি যায়গায় অলিদের ব্রিগেডের কিছু সৈনিককে হত্যা করায়, এরা যুদ্ধে যেতে বআধ্য হয়েছিলো। এদের সাথে থাকা অনেক পালিয়েছিলো; কিন্তু যুদ্ধ করেনি।
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:১৪
বঙ্গদুলাল বলেছেন: কালুরঘাট বেতারে জেনারেল জিয়া প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষনাবাক্য রেডি করতেও উনার(অলি) হাত আছে শুনলাম!
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
হতে পারে।
এগুলো গার্বেজ; জিয়া যত খারাপ কাজ করেছে ( ছাত্রদল গঠন, শ্রমিক দল গঠন ) পতিত রাজনীতিবিদ ও জামাতের লোকজনকে রাজনীতি আনার ব্যাপারে সবই করেছে অলির দ্বারা।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি চাইলে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী মুজাহিদ বাহিনী গঠন করতে পারবেন।
আমি নির্জন বনে গিয়ে বসবাস করার মানুষ।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে জংগী সংগঠন করতে পাকীরা অনেক টাকা ব্যয় করে।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৪৬
বঙ্গদুলাল বলেছেন: ছাত্রলীগ কেন সৃষ্টি করা হয়েছিল,কোন দেশের অনুকরণে? শুরুতে এদের কী কাজ ছিল?
(যদিও ২০১০ সালে ১ বছর আমি নিজেই ছাত্র লীগের একটি ছোট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম, অনেকটা আবেগে, আমি তখন দশম শ্রেণিতে)
এই দেশে ছাত্ররা যে কোনো নায্য দাবি আদায়ে যে কোনো মুহুর্তে সংগঠিত হতে পারে,দল ভিত্তিক ছাত্র রাজনীতির কোনো দরকার নেই।এগুলো কারা শুরু করেছিল এই উপমহাদেশে?তখন দরকার ছিল?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
ছাত্রলীগ করেছিলেন শেখ সাহেব ও উনার মত কিছু বখাটে, আড্ডাবাজ ছাত্ররা; ওরা জানতো না কেন করেছিলো; পরে ইহা ভাষা আন্দোলনের সুযোগে রাজনৈতিক এজেন্ডা বের করে বসে। ইহা ছিলো বাংগালী জাতির পড়ালেখার অবসানের মাফিয়া শক্তি। ইহা শেখ সাহেবের মই ছিলো ও প্রাণ হারাবার যন্ত্র ছিলো।
১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বেঁচে থাকার মতো সামান্য টাকা আমি রোজগার করতে পারছি।
নতুন যে কোর্সটা আমি করতে যাচ্ছি সেটা শেষ করতে পারলে আমি দেশে এসেও অভাবে থাকবো না বলে আমি আশাবাদী।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
খুবই ভালো কথা।
আপনি কিসের উপর কোর্স করছেন? আমাকে জানাবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মনে হয় না কেউ ইসরায়েলকে থামাতে পারবে। শুধু শুধু বেঘোরে মরল এত এত মানুষ। আমেরিকা মনে হয় সবসময় ইসরায়েলকে শেল্টার দিয়েই যাবে।