নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজার ক্ষুধার্ত অসহায় শিশুদের যখন দেখি
বিধ্বস্থ অবস্থায় খাদ্যের জন্য প্রতীক্ষায়
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাই না।
যখন বোমার আঘাতে আহত রক্তাক্ত শিশুদের দেখি
দিনের পর দিন যখন ধ্বংস স্তূপ থেকে মৃত দেহগুলো সরাতে দেখি
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
দিন সপ্তাহ মাস শেষে বছর পেরিয়ে গেল
গাজা ধ্বংস স্তূপ হলো
হাজার হাজার শিশু, বৃদ্ধ, নারী ও পুরুষ মারা গেল
অসহায় আর্তনাদে লাখ লাখ মানুষ, খাদ্য নেই, পানি নেই, চিকিৎসা নেই
তাদের কান্না শোনার মানুষ নেই
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
তারা কি শিশু না, তারা কি মানুষ না
তারা কি কারো বাবা, মা, সন্তান, ভাই বা বোন না
তাদের এই নির্মম মৃত্যুতে পৃথিবীর মানুষের বুক কেন কেঁপে উঠে না
সারা বিশ্বের মানবিকতা কোথায় লুকিয়ে গেছে
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত, নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা
মলিন পোশাক ও ধুলোমাখা চেহারা আহত অসহায় শিশু
মানুষের আহাজারি মানবিকতাকে কি নাড়া দেয় না?
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
আমরা মানুষরা কেমন যেন হয়ে গেছি
হত্যা, রক্ত , ক্ষুধা, পিপাসা , নির্যাতন
বোমায় বিধস্থ বাড়ি ঘর, শহর, একটা পুরো জনপদ সব ধ্বংস
চিকিৎসার অভাবে মানুষ, প্রতিদিন লাশের সারি
চারিদিকে হাহাকার, সব যেন সয়ে গেছে
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
এই পৃথিবীতে , তাদের নিজেদের দেশে, নিজেদের বাসভূমে
তাদের কি থাকার অধিকার নেই?
কেন এই অধিকার হরণ করার এত ঘৃণ্য চেষ্টা?
তাদের সবাইকে হত্যা করলে কি পাওয়া যাবে?
কিসের নেশায় এই হত্যা?
তাদের কি দোষ
আমি কোন উত্তর পাইনা।
গণহত্যা, ত্রান সহায়তা, মানবিক কার্যক্রম, মানবাধিকার
সব কিছু কেন লুকিয়ে আছে,
বুক ফুলিয়ে এসে কিছুই করতে পারছে না
কেন বন্ধ হচ্ছে না এই নৃশংস ধ্বংসযজ্ঞ
কি দোষ তাদের
আমি কোন উত্তর পাইনা।
পৃথিবীতে মানুষ মারার জন্য ট্রিলিয়ন ডলার খরচ হচ্ছে
মানবিক কাজে মাত্র বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ
তাও মানুষ মারার পর - এই বিলিয়ন ডলার
তার কতটুকু এই অত্যাচারিত, ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে যাবে
একটা কঠিন প্রশ্ন
আমি কোন উত্তর পাইনা।
এই ট্রিলিয়ন ডলারের অল্প কিছু যদি দেয়া যেত
মানবিকতার জন্য, খাদ্যের জন্য, মানুষের ভালবাসার জন্য
তাহলে কি এই পৃথিবী আর ও সুন্দর হতো না?
আমার মনে প্রশ্ন জাগে
আমি কোন উত্তর পাইনা।
মারণাস্ত্রের জন্য যা বরাদ্দ তা দিয়ে
কত শত বার পৃথিবী সুন্দর করা যায়, আনন্দময় করা যায়
বঞ্ছিতের মুখে হাসি ফোটানো যায়, আর্তের সেবা করা যায়
বুদ্ধিমান মানুষগুলো তা কেন বোঝে না, না বুঝতে চায় না
আমার মনে প্রশ্ন জাগে
আমি কোন উত্তর পাইনা।
তবে মন থেকে দোয়া করি ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মানুষগুলোর জন্য
তাদের জীবনের এই দুঃস্বপ্ন যেন দ্রুত দূর হয়ে
শান্তির সুবাতাস ফিরে আসে
চলমান সময়ে অবাস্তব মনে হলে ও শুভকামনা
একটা শান্তিময় পৃথিবীর জন্য।।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৩
শোভন শামস বলেছেন: সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে।
ঘৃণা, নৃশংসতা, হত্যা কোন কিছুই কাম্য নয়।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৩২
Salina Alam বলেছেন: আমীন।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৩২
Salina Alam বলেছেন: আমীন।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৩৩
Salina Alam বলেছেন: আমীন।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:২৩
আহরণ বলেছেন: হামাসের উস্কানিমূলক অকাজ, কুকাজ, দুষ্টুমি বন্ধ হলে গাজায় অটোমেটিক শান্তি ফিরে আসবে। @ ভাইয়া?
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫১
শোভন শামস বলেছেন: ফিলিস্তিনের মানুষেরা তাদের নিজ দেশে পরবাসী। তারা প্রতিনিয়ত নিগ্রহের শিকার। এদের করুন ইতিহাস না জানলে কিছু বলা যাবে না। পৃথিবী জুড়ে মানবতা বিপন্ন।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গাজার মানুষ হামাস কে তাদের সাপোর্ট দেয়া বন্ধ করতে হবে। তাহলে শান্তি ফিরে আসবে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০০
শোভন শামস বলেছেন: গত ৬০-৭০ বছর ধরে এই অশান্তি চলছে। এর শেষ কবে কেউ জানে না। ফিলিস্তিনের জনগণ না থাকলে হয়ত শান্তি থাকবে। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
প্রহররাজা বলেছেন: ফিলিস্তিনের কথা বাদ দিয়ে ৫ অগাষ্টের পরে শত শত পুলিশকে পুড়িয়ে, জবাই করে মারা হয়েছে তাদের পরিবারের কথা ভাবুন।