নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
করোনাকালে ভ্রমন ব্লগ অনেক কমে গেছে স্বাভাবিক কারনে। এ ছাড়াও অনেকে ভ্রমন করেন তবে সময়ের অভাবে কিংবা অন্য কোন কারনে তা লিখতে পারেন না। এক সময় ভ্রমনের অনেক লিখা ব্লগে থাকত। এক বছরের লিখা গুলো একটা ব্লগের পাতায় দেয়া হত যা অনেকের প্রিয়তে আছে।
বাংলাদেশ ভ্রমন নিয়ে অনেক ভ্রমন ব্লগ আছে যা এক করে আনলে বে মূল্যবান সংগ্রহ হতে পারে আমাদের এই দেশ সম্পর্কে। স্টেশন থেকে স্টেশনে যাওয়ার একটা সুন্দর সিরিয়াল ছিল। এভাবে নদীপথে ভ্রমনের কথা ও থাকতে পারে। নদী মাতৃক এই দেশে অনেকে নদীপথে ভ্রমন করেন, তারা তাঁদের কথা লিখতে পারেন। তাছাড়া ট্রেনে ভ্রমন, বাসে ভ্রমন যা নিত্যদিনের কাজের জন্য হচ্ছে তা ও কিন্তু ফেলে দেয়ার মত না, অনেক অভিজ্ঞতা এতে হয়। সাধারণ মনে হলেও তা অসাধারন। এখানে লিখার অভ্যাসটাই বড় কথা।
আমরা অতীত সম্বন্ধে অনেক কথা জানি কারন কেউ না কেউ তা লিখে গেছেন, তেমনি অনেক দেশ সম্পর্কে জানি পর্যটকদের লিখা থেকে। লিখার সাহিত্য মান একটু কম হলেও সেগুলো থেকে অনেক নতুন আইডিয়া পাওয়া যায় নতুন তথ্য জানা যায়।সারা বিশ্বের নানা দেশ নিয়ে কত লিখা রয়েছে, কত বই আছে এবং এগুলো থেকে আমরা সেসব দেশের কথা মানুষের কথা, জীবনের কথা তাঁদের পথঘাট সম্পর্কে জানতে পারি।
বাংলাতে ভ্রমন সাহিত্য সগৌরবে উপস্থিত, তবে দক্ষিণ আমেরিকা ভ্রমনের বাংলা বই প্রায় নাই। প্রবাসী বাংলাদেশীরা সেসব দেশ ভ্রমন করে এখন ও তেমন কিছু লিখেন নি বা বই আকারে প্রকাশ করেন নাই। বিশাল দেশ রাশিয়ার এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ট্রেনে যাওয়া যায়। সেন্ট পিটার্স বার্গ থেকে ভ্লাদিভস্তক পর্যন্ত ট্রেনে ভ্রমন করা যায়। এটা ইউরোপ থেকে এশিয়া ভ্রমন। মস্কো, একতেরিনবার্গ, বৈকাল, কাজান হয়ে এই ট্রেন চলে। এই ট্রেনে হেলসিঙ্কি, মঙ্গোলিয়া, বেইজিং ও যাওয়া যায়। আমেরিকার ইস্ট কোস্ট থেকে ওয়েস্ট কোস্ট বাসে বা ট্রেনে যাওয়া যায়। নিউ ইয়র্কের পেন স্টেশন থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার সাক্রামান্ত পর্যন্ত এই ট্রেন চলে। আমেরিকান হাইওয়ে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার বুক চিরে চলে গেছে, সেসব পথের ভ্রমন কথা বাংলায় পাইনি।
ভ্রমন নিয়ে এই লিখা ভ্রমন ব্লগ লেখকদের আরও উৎসাহিত করবে এবং ভ্রমন কারী সব ব্লগার তদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন এই আশা নিয়ে.........
ছবি নেট থেকে
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৫৭
শোভন শামস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ভ্রমনের ঝুরি নিয়ে আসুক এটাই চাই, ধন্যবাদ
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামুর ভ্রমণ সংক্রান্ত পোষ্টগুলো মোটামুটি ভালো হয় না; এগুোলতে ভ্রমণকারীর ছবি, যায়গার ছবি ও অপ্রয়োজনীয় বিষয় বেশী থেকে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০৫
শোভন শামস বলেছেন: কম ভাল থেকে এক সময় কিছু বেশী ভাল বের হয়ে আসবে, একদম নাই থেকে কি কিছু আসে?
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: সামুর ভ্রমণ সংক্রান্ত পোষ্টগুলো মোটামুটি ভালো হয় না; এগুোলতে ভ্রমণকারীর ছবি, যায়গার ছবি ও অপ্রয়োজনীয় বিষয় বেশী থেকে।
কি কি থাকলে আর কি কি না থাকলে একটি ভালো ভ্রমণ সংক্রান্ত পোষ্ট তৈরি করা সম্ভব আপনার মতে?
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০০
শোভন শামস বলেছেন: ভাল খারাপ বলবে পাঠক, সবাই তাঁর নিজের মত লিখে যাবে, এক সময় সুন্দর হবে।
ভ্রমন গল্পে ভ্রমন অভিজ্ঞতা, ইতিহাস এবং সেখানকার মানুষের কথা থাকলে আকর্ষণীয় হয়,
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে এখনই পুরান ভ্রমণের একটি পোস্ট দেওয়ার খায়েস জাগলো। প্রিয় ফ্যারাও এর দেশের নেফেরতিতি দর্শন নিয়ে। দেখি কখন সময় হয়। লেখা আছে কিছুটা.....কিছু ছবি যোগ করতে হবে........
ব্লগে এখন সব লেখারই আকাল চলছে। মানুষের পঠন অভ্যাস কমে যে গেছে তা বুঝা যায়। তার চেয়ে ইউটিউবে বা ফেসবুকে কপি-পেস্ট একটি ভিডিও দেখতে বেশি আগ্রহী মনে হয়।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০২
শোভন শামস বলেছেন: লিখে পোস্ট করে দিন
অনেকে আছে তাঁর পর ও পড়তে চায়
যার যা ভাল লাগে, লেখার আকাল লিখে দূর করে দিতে থাকুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
@মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন, "কি কি থাকলে আর কি কি না থাকলে একটি ভালো ভ্রমণ সংক্রান্ত পোষ্ট তৈরি করা সম্ভব আপনার মতে? "
-ভ্রমণকারী ও ছুটি-কাটানোর মাঝে বিশাল পার্থক্য আছে; মানুষ দেশ ও স্হান ভ্রমণ করেন সেই দেশ কিংবা স্হানকে বুঝার জন্য। সামুর ব্লগাররা ছুটি কাটাতে যান, উহাকে ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে চালাতে চান।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৪
শোভন শামস বলেছেন: ছুটি কাটানো কিংবা কোথাও যাওয়া এসব নিয়ে ও ভ্রমন গল্প লিখা যায়।
সাথে একটু ছবি নতুন মানুষদের কথা , কিছু অভিজ্ঞতা ইত্যাদি যোগ করা যায়।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫০
জুন বলেছেন: আপনি আমেরিকান লেখক Paul Theroux এর দ্যা গ্রেট রেলওয়ে বাজার বইটা পড়তে পারেন । লেখক ইংল্যন্ডের ভিক্টোরিয়া স্টেশন থেকে বিখ্যাত দ্যা ওরিয়েন্টাল এক্সপ্রেসে ট্রেনে ইউরোপ পাড়ি দিয়ে তুরস্ক, ইরান, ইন্ডিয়া, দক্ষিন পুর্ব এশিয়া, জাপান হয়ে রাশিয়ার ভ্লাডিভষ্টক থেকে ট্রান্স সাইবেরিয়ান এক্সপ্রেসে লন্ডন ফিরে গিয়েছিলেন । যাকে বলে রাউন্ড ট্রিপ । কতবার পড়েছি ঠিক নেই এক এক যায়গায় থেমে থেমে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ দেখা , অথবা ট্রেনের জানালা দিয়েই প্রকৃতিকে দেখেছেন ।
এমন একটা ট্রিপ আমার ও খুব শখের তবে উনি মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের আগেই ঘুরে গিয়েছিলেন । নাহলে হয়তো ইরান ইরাক পাড়ি দেয়া সম্ভব হতো না ।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১০
শোভন শামস বলেছেন: অপুর্ব একটা বই, তাঁর ভ্রমন নিয়ে অনেক বই আছে।
বইটাতে ট্রেনে মান্দালে ভ্রমনের গল্প ও আছে।কিন্ডেলে আছে বইগুলো, সব পড়া হয়নি এখনও।
আপনি এই ব্লগের ভ্রমন কাহিনীর কিংবদন্তী, ইদানিং লিখা অনেক কমে যাচ্ছে।
ভাগ্য ভাল বলতে হয় ইরাক কিছুটা দেখেছি এক বছরে, ইরান সিরিয়া দেখা হয়নি। আশা আছে।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: করনা কালিন পরিস্থিতিতে ভ্রমন ব্লগ থেমে আছে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১৫
শোভন শামস বলেছেন: থেমে থাকলে তো চলবে না, এই সময়ে স্মৃতি থেকে আগের না লিখা কথা আর অভিজ্ঞতার ঝুলি মেলে ধরতে হবে।
তবেই না ব্লগে প্রান ফিরে আসবে। আপনি ও লিখে যান আপনার কথা।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এমন উৎসাহক পোস্ট আসলেই প্রয়োজন ছিল। আশা করা যায় এখন আবারো জমে উঠবে আমার পছন্দের ব্লগারদের মাধ্যমে প্রকাশিত ভ্রমণ ব্লগ ও ছবি ব্লগের সমাহার।
জুন আপা, বোকা মানুষ বলতে চায়, সাদা মনের মানুষ, নীল সাধু, মরুভূমির জলদস্যু, ঘুরতে থাকা চিল, আখেনাটেন, পদ্ম পুকুর, পুলক ঢালী, সাইফুর রহমান পায়েল, ঢাকাবাসী, নিয়াজ সুমন, সুমন কর, ভুয়া মফিজ, খায়রুল আহসান ভাই, রোবাইয়্যাত শোবন, ওয়াচ্চড, শেরজা তপন, আমপারা, সরফরাজ রাজ, মধুমিতা, বিরেনদ্র, প্রমাণিক, কামরুন নাহার বিথি আপু, ভ্রমণ বাংলাদেশ, ঘুরতে থাকা চিল এই নিকগুলো আমাদের ভ্রমণ ব্লগ উপহার দেয়ায় অনেক অনেক এগিয়ে। এদের গাইড লাইনে অনেক অনেক ভ্রমণ ইচ্ছুকগণ উপকার পেয়েছেন। আমিও একবার কামাল ভাইয়ের ভ্রমণ গাইডের হেল্প নিয়েছিলাম। কামাল ভাইয়ের ছবি ব্লগও কিন্তু অনেক প্রশংসার দাবীদার। সম্প্রতি কামাল ভাইকে মাঝেমধ্যে ফেবুতে দেখা গেলেও ব্লগে খুব কমই দেখা যাচ্ছে। সেরকম অনেক ব্লগারকে এখন দেখা যাচ্ছে না। বড়ই আফসোসের সাথে দিনগুনতে হচ্ছে। কেউ উনাদের অনুপস্থিতির কারণে আমাদের মধ্যে সৃষ্টি হওয়া অতৃপ্তির কষ্টটুকু একটু স্মরণ করিয়ে দিয়েন। আশায় আশায় দিনগুনতে হচ্ছে আমাদের, কবে তারা আমাদের মধ্যে ফিরে আসেন।
বর্তমানে যারা ব্লগে একটিব আছেন তারা নিজেদের ব্যস্ততার কারণে ঐদিকে খুব একটা সময় দিয়ে পারছেন না হয়ত। তারপরও তাদেরকে জেগে উঠার অনুরোধ করবো। অনুরোধ করবো সময় দিয়ে আবারো জাগিয়ে তুলতে ।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২০
শোভন শামস বলেছেন: অনেক সময় আর আবেগ নিয়ে মন্তব্য লিখার জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের সবার সে না পাওয়ার কথাই লিখতে ইচ্ছে হল।
অনেক ভাল ভাল ব্লগার আমাদের মত পাঠকদের কাছে নতুন দিগন্তের দ্বার খুলে দিয়েছেন। তাঁদের থেমে থাকা মানে এক ধরনের না পাওয়া।
আমরা প্রাণবন্ত ব্লগ চাই, সাথে ভ্রমন গল্পগুলো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
পদ্মপুকুর বলেছেন: নাফাখুম যাওয়ার দ্বিতীয়পর্ব লিখে রেখেছি, ছবিগুলো বাছা হয়ে গেলেই দেয়ার চিন্তা ছিলো.... এখন চাঁদগাজী স্যারের মন্তব্যের পর তো সাহস কমে যাচ্ছে....
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২২
শোভন শামস বলেছেন: আপনার লিখা আপনি লিখে যান।
অনেক রকমের পাঠক আছে, সবাই যে একদম পারফেক্ট লিখা পড়তে চায় তা কিন্তু না। ভাল লিখা ভাল লাগে। তবে নতুন কিছু, ছবি, অভিজ্ঞতা এগুলোর দাম আছে।
লিখতে থাকুন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই মহামারীতে মানুষ এমনিতে দিশাহারা। পরিবার পরিজন নিয়ে নিরাপদ থাকুক মানুষ এখন
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৫
শোভন শামস বলেছেন: আমরা সবার সুস্থতা কামনা করি
ভাল থাকবেন
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে এ পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনি ঠিকই অনুভব করেছেন, ব্লগে এখন ভ্রমণ কাহিনীর খরা চলছে।
কারা কারা ভ্রমণ কাহিনী লিখে এ ব্লগকে সমৃদ্ধ করেছেন, তাদের একটা মোটামুটি তালিকা ৮ নং মন্তব্যে সৈয়দ তাজুল ইসলাম দিয়েছেন। এর বাইরেও অনেকে থাকতে পারেন। আশাকরি, এ লেখাটা তাদের নজরে আসলে তারা আবার নতুন ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে এ ব্লগে ফিরে আসবেন। আখেনাটেন যেমন ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
চাঁদগাজী সাহেব এর সংজ্ঞামতে আমার লেখা ভ্রমণ বৃত্তান্তগুলো ঠিক ভ্রমণ কাহিনী এর পর্যায়ে পড়ে না। ওগুলো নেহায়েতই বড়জোর 'ব্যক্তিগত ডায়েরী' এর পর্যায়ে পড়ে। এ কারণে গত বছর মেলবোর্ন থেকে ফিরে এসে "মেলবোর্নের দিনলিপি" শিরোনামে এ ব্লগে কয়েকটা পর্বে লিখে আর লিখতে ইচ্ছে হয়নি। আপনার এ পোস্ট পড়ে ভাবছি, এ নিয়ে আরও কয়েকটা পর্ব লিখবো।
আমার দু'জন বন্ধু ট্রান্স সাইবেইয়ান রেলওয়ে এর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত সফর করেছেন। তাদের এ সফরের অভিজ্ঞতার কথা শুনে আমারও একবার ইচ্ছে চেপেছিল। কিন্তু এখন যে দিন কাল এলো, আর বুঝি এ জীবনে সে ইচ্ছেটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না!
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৯
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভ্রমন অভিজ্ঞতা, দেশের বাইরে যাপিত জীবন, দেশ ভ্রমন কালীন কথামালা সবই ভাগ করে নেয়া যায় পাঠকের সাথে।
একেক জনের জানার তৃষ্ণা একেক রকম, কার কি ভাল লাগবে কে জানে।
আশায় তো মানুষ বাঁচে, আপনি ইন্সাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ্ ভ্রমন করতে পারবেন।
ভ্রমন অভিজ্ঞতা সবাই লিখে না লিখতে চায় না , লিখলে এই শাখাটি আর ও সমৃদ্ধ হত।
ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫২
শোভন শামস বলেছেন: মেলবোর্নের দিনলিপি অবশ্যই লিখে শেষ করুন
অনেক পাঠক আনন্দ নিয়ে পড়বে।
ধন্যবাদ।
১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: করোনা বিদায় না হলে টাটকা ভ্রমন কাহিনী পাওয়া মুশকিল। দেশে যদিও বা সম্ভব, বিদেশে তো একেবারেই সম্ভব না। তবে, এই সামারে দেশের মধ্যেই (অর্থাৎ বৃটেনের মধ্যে) হয়তো একটু ঘোরাঘুরি করতে পারি। তখন দেয়ার চেষ্টা থাকবে। দোয়া করবেন, যেন সামার আসতে আসতে লক ডাউন পুরোপুরি উঠে যায়। এখন পর্যন্ত অবশ্য লক্ষণ ভালো। দেখা যাক!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
শোভন শামস বলেছেন: করোনার এই সময়ে টাটকা কাহিনী পাওয়া যাবে না তবে আগের ভ্রমন কথা যারা লিখেন নাই তারা এই সময়ে তা লিখে পাঠককে ধন্য করতে পারবেন।
আশা করি সামারে আপনার কাছ থেকে আরও অনেক ভ্রমন ও অন্যান্য অভিজ্ঞতার গল্প পাব।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: আমি তো সেই কবে থেকে ইস্তাম্বুল আর ইন্দোনেশিয়ার জাভার বরবদুর যাওয়ার পরিকল্পনা করছি। কিন্ত করোনার জালায় আর সম্ভব হলো না। যদি করোনা থেকে বাচি আর যেতে পারি যদি অবশ্য ব্লগে এই নিয়ে লিখবোই। তবে আমার ইচ্ছে করে দক্ষিণ আমেরিকার বিখ্যাত সব প্রাচীন সভ্যতা ইনকা মায়া এসব দেখার। কিন্তু কোনদিন হয়তো দেখা হবে না।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩
শোভন শামস বলেছেন: আপনি অবশ্যই যেতে পারবেন মায়া সভ্যতা দেখার জন্য, আমরা অপেক্ষা করছি।
আপনার লিখাতে এই ব্লগ সমৃদ্ধ হয়েছে, আশা করি সামনের দিনগুলোতে তা চলমান থাকবে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৭
ওমেরা বলেছেন: করোনার কারনে সবই বন্ধ, গত এক বছরে কোথাও যেতে পারিনি।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
শোভন শামস বলেছেন: ইনশা আল্লাহ করোনা একদিন শেষ হবে, আপনি অবশ্যই এই সুন্দর পৃথিবীর নানা দেশে যেতে পারবেন
ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন
১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: করোনা যাক। তাঁর পর ভ্রমন করবো আর লিখব।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
শোভন শামস বলেছেন: ইনশা আল্লাহ করোনা একদিন শেষ হবে, আপনি অবশ্যই এই সুন্দর পৃথিবীর নানা দেশে যেতে পারবেন
ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:১৩
মা.হাসান বলেছেন: করোনা কালে মনের দুঃখে ইউটিউবে ভ্রমনের ভিডিও দেখি। শিবাজির বাংলা চ্যানেলটা ভালো লাগে। করোনা সহসা যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। আরো দু-চার বছর হয়তো এভাবেই চলবে। হয়তো কাল্পনিক ভ্রমন কাহিনি লিখতে আর পড়ে ক্ষুধা মিটাতে হবে।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭
শোভন শামস বলেছেন: বই পড়ুয়াদের কাছে বই ভাল লাগে, ইউ টিউবে অনেক ভ্লগ আছে, তবে সেই পুরানো অভ্যাস বই পড়া ভারি মজা।
ইনশা আল্লাহ করোনা একদিন শেষ হবে, আপনি অবশ্যই এই সুন্দর পৃথিবীর নানা দেশে যেতে পারবেন
ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন
১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার ছোট্ট জীবনে ভ্রমন বেশ বড় মাত্রায় জুড়ে আছে। ভালোলাগে ভ্রমন ব্লগ ফলো করতে। আফসোস নিজের ভ্রমন গল্প গুলোই বলা হলো না।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
শোভন শামস বলেছেন: আপনার চোখে দেখা এই সুন্দর পৃথিবীর নানা দেশের গল্প আস্তে আস্তে লিখতে থাকুন।
সবাই আপনার লিখা পড়তে চায়, একটু কষ্ট হলেও সাহস করে লিখে ফেলুন আমাদের জন্য।
আপনার লিখা মিস করতে চাই না,
ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন
১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৩১
আমি সাজিদ বলেছেন: আশা করি অচিরেই সব স্বাভাবিক হবে। চমৎকার সব ভ্রমন ব্লগ পাবো।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩
শোভন শামস বলেছেন: ইনশা আল্লাহ করোনা একদিন শেষ হবে, আপনি অবশ্যই এই সুন্দর পৃথিবীর নানা দেশে যেতে পারবেন।
অনেকে তখন লিখবে, কেউ এখনি লিখতে পারে আগের নেয়া অভিজ্ঞতা থেকে।
ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সাদা মনের মানুষ খ্যাত কামাল ভাইও নাই
ভ্রমন সংক্রান্ত পোস্টও তাই ব্লগেতে নাই।
ফিরে আসুন কামাল ভাই ভ্রমন কথা নিয়ে
আমরা সবাই তৃষ্ণা মিটাই ঘোলের পানি দিয়ে।