নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খার্তুমের শহরবাসী নীল নদের তীরে
সন্ধ্যা বেলায় বেড়াতে আসে জনগণের ভিড়ে।
নদীর পাড়ে খেলাধুলা, খাওয়া দাওয়া চলে
আনন্দেতে সন্ধ্যা কাটায় বেড়ায় দলে দলে।
গল্প গুজব হেসে খেলে খেলা ধুলা করে
সন্ধ্যা বেলার শীতল বাতাস লুটায় নদীর ধারে।
দিনের শেষে ক্লান্ত হলে নদীর পাড়ে এসে
শান্তি পেতে চায় সকলে নীল কে ভালবেসে।
দিনের বেলা তপ্ত মরু লু হাওয়া বয়ে যায়
বিকেল বেলায় শীতল বাতাস, মন বেড়াতে চায়।
সুদানের রাজধানীতে উন্নয়নের ঢেউ
পারবেনা থামাতে এ জাগরন কেউ।
রাজধানী খার্তুমে ভাংগা গড়া চলছে
উন্নয়নের চাকা এগিয়েই চলছে।
মরুভূমি উষর এখন সবুজ করার জন্য
গাছ লাগালে সবুজ হবে, সুদান হবে ধন্য।
পিচ ঢালা রাজপথ খার্তুম শহরে
বেরিয়ে আনন্দ পাবে দল বল বহরে।
বড় বড় মার্কেটে চলে যাও বলছে
ঠাণ্ডা পরিবেশে কেনাকাটা চলছে।
নীলনদ খার্তুম সবমিলে বারবার
প্রকৃতি আপন করে সবকিছু একাকার।।
২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬
শোভন শামস বলেছেন: খার্তুমের দিনগুলো ভালই কেটেছিল, সন্ধ্যার সময় নীল নদের পাড়ে ঘুরে বেড়ানো, তারপর রাতের খাবার খেয়ে ফেরত আসা। মরুর বুকে গড়ে উঠা শহরটা ভালই। সাথে থাকবেন,ধন্যবাদ।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ লিখছেন আজকাল !
ছন্দে ছন্দে আমাদের ভ্রমন হচ্ছে ।
শুভ কামনা।
২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ, একটু লিখার চেষ্টা করছি, ভাল হলো কিনা তা দেখা পাঠকের, সাথে থাকবেন।
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমাদের ঢাকায় উন্নয়নের জোয়ারে নৌকা চলে জোরে
২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৮
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন,ধন্যবাদ।++++
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: মনোমুগ্ধকর।
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:১৯
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:০৯
জুন বলেছেন: নীল নদ দেখেছি ইজিপ্টে। তার বুকে ভেসে ভেসে লুক্সর থেকে আসোয়ান গিয়েছি কিন্ত সুদানের রাজধানী থেকে নীল নদ দেখা হয় নি। তবে আপনার চোখে দেখে নিলাম শোভন সামস। অনেক ভালোলাগা রইলো।
+
৩০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:২৯
শোভন শামস বলেছেন: উগান্ডায় হোয়াইট নীলের উৎস দেখার সুযোগ হয়েছিল, ব্লু নাইলের উৎস ইথিওপিয়া, সেখানে যাওয়ার সুযোগ হয়নি। এই দুটি নদী মিলে নীল নদ মিসরের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে।মিশরের নীল নদের উপর অনেক গুলো ব্রিজ আছে পারাপারের, সেখানে নদী অনেক শান্ত। এখন এই নদীর উপর বাঁধ দিয়ে নদীকে অনেক নিস্তেজ করে ফেলা হচ্ছে। ধন্যবাদ সাথে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শোভন ভাই, ভালো লিখেছেন। মনে হলো আমিও সুদান ঘুরে এলাম। ছবির জায়গাটা খুব পরিচিত আমার। ঐ মসজিদে নামাজ পড়েছি। গ্রেনেড বিল্ডিঙ্গের পাশ দিয়ে অনেক গাড়ি চালিয়েছি। এই রাস্তায় অনেক হেঁটেছি, আড্ডা দিয়েছি। এত উষ্ণ আবহাওয়ায়ও খুব ভালো ছিলাম। নস্টালজিক হলাম।