নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা থেকে বিমানে যদি ভুটানে যেতে চাও
ড্রুক এয়ারে উঠে পড় পারো চলে যাও।
নদী পাহাড় গ্রাম বনানীর দৃশ্য দেখে তবে
পারো থেকে গাড়ি চড়ে থিম্পু যেতে হবে।
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ মেঘের দেখা পাবে
এই পথেতে চলতে হবে থিম্পু চল যাবে।
রাস্তা থেকে দেখলে নীচে নদী বয়ে যায়
শীর্ণ ধারা স্রোতস্বিনী স্বগর্জনে ধায়।
মাঝে মাঝে পথের পাশে গ্রামের দেখা মেলে
নদীর পাড়ের মঠ গুলোতে রঙিন কাপড় দোলে।
কোথাও কোথাও পথিক পাবে রাস্তা দিয়ে গেলে
আসে পাশের বাজার গুলোয় সওদা করবে বলে।
থিম্পু শহর আসার আগে কিছু জনপদ আছে
সেথায় মানুষ বসত করে শহর থেকে কাছে।
থিম্পু শহর ঢোকার আগে বিশাল গেট আছে
গেট পেরুলেই থিম্পু শহর এসে যাবে কাছে।
ক্লক টাওয়ারের কাছে হলো মুল শহরের প্রান
ব্যস্ত সবাই চলছে সবই বেচা, কেনা দান।
থিম্পু দেখে ঘুরে বেড়াও লাগবে ভাল বেশ
সুখী দেশের সুখী মানুষ পাবে সেসব রেশ।
থিম্পু থেকে পুনাখা যেতে গেলে পাবে
দো চুলা পাস মাঝপথে - হিমালয় দেখা যাবে।
দো চুলা পাসে স্তুপাতে কিছু সময় নাও
ছবি তুলে ঘুরে ফিরে পুনাখার দিকে যাও।
পাহাড় থেকে নামবে নীচে উষ্ণ বাতাস পাবে
এমন করেই এই পথেতে সবাই মিলে যাবে।
দুরের থেকে পুনাখা জং দৃশ্য মনোরম
কিছু সময় কাটাও ঘুরে ফেরার তারা কম।
একই পথে ফিরে চল দিনের হবে শেষ
থিম্পু থেকে পুনাখা – ভ্রমন হবে বেশ।
২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪১
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভাল লাগার জন্য, সাথে থাকবেন
২| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভ্রমবিতা।
২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৩
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভাল লাগা এবং ভ্রমবিতা আখ্যার জন্য, সাথে থাকবেন
৩| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভুটান শান্তির দেশ, শান্তিময় দেশ। পৃথিবীর একমাত্র রাষ্ট্র, যাদের মিনিস্ট্রি অভ হ্যাপিনেস বা 'সুখ বিষয়ক মন্ত্রণালয়' নামে একটি মন্ত্রণালয় আছে, যার কাজ হলো জনগণের সুখ শান্তি নিশ্চিত করা।
২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৬
শোভন শামস বলেছেন: শান্তির সুবাতাস পাওয়া যায় সেখানে
গ্রস নেশানাল হ্যাপিনেস তাঁদের সুখের পরিমাপ
ভাল লাগবে সেদেশে গেলে।
সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ
৪| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর +
২৩ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:০২
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর !