নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ সরকার সুন্দর ভাবে এই মানবিক বিপর্যয় মোকাবেলা করে চলছে।
আমরা সবাই আশা করি রোহিঙ্গারা তাদের নিজ বাসভূমে ফিরে শান্তিপূর্ণ এবং সম্মানের সাথে যেন জীবন কাটাতে পারে।
তাদের নাগরিক এবং মানবিক অধিকার যেন কোন দানবিক হাতের ইশারায় পুনরায় ভূলুণ্ঠিত না হয়।
কাম্পে নারী আর শিশুর সংখ্যা বেশি।
শিশু এবং মাতৃ মৃত্যু এখানে প্রায় শূন্যের কোঠায়।
আমরা চাই সব রোহিঙ্গা ভাল থাকুক।
তাদের দুঃস্বপ্ন যেন সুন্দর স্বপ্নে রূপান্তরিত হয়।
ছবি কথা বলে, তাই ছবিগুলোর সাথে ক্যাপসান দিলাম না।
চলবে............
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
শোভন শামস বলেছেন: এই এলাকা এখন বনশূন্য ।
এখন বর্ষা শেষ আগামী বছর পর্যন্ত আশা করা যায় এখানে সমস্যা হবে না।
সাথে থাকবেন , ধন্যবাদ
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার যাওয়ার কথা ছিল- ছবি তোলার জন্য।
কিন্তু শেষে আর যাওয়া হয়নি। জ্বরে পরে গিয়েছিলাম।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪১
শোভন শামস বলেছেন: আশা করি আগামীতে যেতে পারবেন
সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার যাওয়ার কথা ছিল- ছবি তোলার জন্য।
কিন্তু শেষে আর যাওয়া হয়নি। জ্বরে পরে গিয়েছিলাম।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২
শোভন শামস বলেছেন: আশা করি আগামীতে যেতে পারবেন
সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: এই এলাকা এখন বনশূন্য ।
এখন বর্ষা শেষ আগামী বছর পর্যন্ত আশা করা যায় এখানে সমস্যা হবে না।
আমি বলতে চেয়েছি, আমরা সত্যিকারের মায়ের সন্তান হয়েও রহিঙ্গারুপি খালাতো ভাই’র কাছে হেরে গেলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
শোভন শামস বলেছেন: আশা করি আমরা আরও ভাল থাকব।
রোহিঙ্গারা ভাল নেই থাকার ও কথা না
সাথে থাকবেন , ধন্যবাদ
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এই জনগোষ্ঠী বাংলাদেশের জন্য নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি করছে, পাহাড় কেটে ঘর তৈরি করছে।বন উজাড় করে লাকড়ি বানিয়ে রান্না করে খাচ্ছে,চুরি ডাকাতিসহ নানারকম সমস্যার সৃষ্টি করছে এদেরকে দ্রুত নিজ দেশে ফেরানো জরুরি।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
শোভন শামস বলেছেন: তাদের দেশে ফিরে যাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে
আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে বাংলাদেশের পক্ষে
তা কাজে লাগিয়ে ফেরত যাওয়া ত্বরান্বিত করতে হবে
সাথে থাকবেন , ধন্যবাদ
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আর কিছুদিন থাকুক। এরা আমাদের দেশেই নাগরিক হয়ে যাবে
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
শোভন শামস বলেছেন: বাংলাদেশ একটা জনবহুল দেশ, রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নাগরিক
তাদের দেশে ফিরে যাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে
আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে বাংলাদেশের পক্ষে
তা কাজে লাগিয়ে ফেরত যাওয়া ত্বরান্বিত করতে হবে
সাথে থাকবেন , ধন্যবাদ
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো কি বর্তমানকার!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
শোভন শামস বলেছেন: ছবি গুলো এ মাসেই তোলা, ক্যাম্পের বর্তমান চালচিত্র
সাথে থাকবেন , ধন্যবাদ
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১২
সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
শোভন শামস বলেছেন: এই ছবিগুলো ভবিষ্যতে কাজে লাগবে,
বাংলাদেশ অনেক সাহসের সাথে এবং মানবিক বিবেচনায় এই দায়িত্ব পালন করছে।
সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: রোহিঙ্গারা কোনোদিনই বার্মায় ফেরত যাবে না। রোহিঙ্গারা আসাতে এ দেশের এনজিওরা খুশী, কিছু ব্যবসায়ীরা খুশী, আদমপাচারকারীরা খুশি, সরকারও খুশী। মাদার অব হিউম্যানিটি যেমন হওয়া গেছে তেমনি জবাবদিহিবিহীন প্রচুর বিদেশী সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে। কুটনৈতিক ব্যাপার স্যাপারেও লাভ আছে নিশ্চয়।
আজ সকালে একটা নিউজ দেখলাম, সাবিনা-কৃষ্ণারা ইাংঙগুনের রাস্তায় হাটছেন। কি এক টুর্নামেন্ট খেলতে গেছেন। সরকার এইটুকুও কুটনৈতিক চাপ সৃষ্টি করতে পারেনি, এবং সেটা নিয়ে কোনো মাথাব্যথাও নেই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
শোভন শামস বলেছেন: আমাদেরকে ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করে যেতে হবে
মিয়ানমারের সাথে মিশে গিয়ে তাদের কথা জেনে এগিয়ে যেতে হবে
বহুদিনের পরিকল্পনার ফল এই মর্মান্তিক নির্যাতন , কিছু সময় হয়ত লাগবে ফেরত যেতে
আমাদেরকে সব সময় আশাবাদী হতে হবে
আমাদের উদ্যোগ যেন ব্যর্থ না হয়।
সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেকদিন পর ফিরলেন ব্লগে।
বেশ ছবি !
১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
শোভন শামস বলেছেন: অনেক দিন পর
আপনি আমাকে ব্লগে থাকতে প্রেরনা যুগিয়েছেন
বেশ কয়েকটা লিখা লিখব লিখব করে লিখা হচ্ছে না
ছবিগুলো রাখছি সামনে কিছু লিখব বলে
ধন্যবাদ , সাথে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১
তারেক ফাহিম বলেছেন: অনেক ছবির কথা বুঝতেতো পারিনা এই যে, আমাদের ব্লগার ছবি আপু, কতদিন তাকে দেখি না।
ছবিতে বোঝা যাচ্ছে, রোহিঙ্গারা ভালো থাকবে, নাগরিকত্বও একসময় পাবে।
গ্রামে এখনও অনেক অনেক রাস্তা আছে যেখানে একটু বৃষ্টি হলেই হাঠু পানি।