নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টাঙ্গাইল থেকে গাড়িতে গেলে ত্রিশ থেকে চল্লিশ মিনিটের পথ। রাস্তার অবস্থা মোটামুটি। এখানে পাওয়া যাবে টাঙ্গাইলের সুতি শাড়ি। এখন এর পাশাপাশি কাতান, হাফসিল্ক এবং জামদানিও মিলতে পারে। চলার পথে রাস্তার দুধারে ফাঁকা ধানের জমি। বর্ষায় এখানে বেশ পানি জমে। বৃষ্টিতে ভেজা সবুজ প্রকৃতি দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবেন এই গ্রামে।
একটু অবাক হবেন গ্রাম দেখে, এখানে সবাই বেশ সচ্ছল। দোতালা তিনতালা বাড়ি দেখা যাবে এখানে। উপরে মালিক বাস করে আর নীচে তাদের শো রুম।
একটু পরে পরেই পাবেন ছোট্ট কারখানা। সেখানে তাঁত লাগানো আছে আর কারিগর বসে তার শিল্পের বিষয়ে চিন্তা করছে, নক্সা ঠিক করছে তার পরের শাড়িটার।
আশেপাশের এলাকা এমনকি ঢাকা থেকেও গাড়িতে করে এখানে ক্রেতা আসেন, নিজে দেখে শাড়ি পছন্দ করে কিনে নেন।
এই গ্রামে আসার পথে যদি চান তাহলে বিখ্যাত চমচম কিনতে পারেন, গৌরি ঘোষের দোকানের মিষ্টির স্বাদ যেন এখনো পাই
গ্রামের পথের দৃশ্য
গ্রামের পথের দৃশ্য
গ্রামের নানা অলিগলি
গ্রামের নানা অলিগলি
শো রুমে হরেক রকম শাড়ি
তাঁতের কারখানা
বাড়ী এবং নীচে শো রুম
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৩
শোভন শামস বলেছেন: তাঁতিরা এই এলাকাতে বেশ সচ্ছল
সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: যাব একদিন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৪
শোভন শামস বলেছেন: গেলে ভাল লাগবে, শাড়ি কিনতে গেলে আরও ভাল লাগবে।
সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
সুমন কর বলেছেন: ভালো পোস্ট।
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০০
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ +++
৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: একদিন শাড়ি কিনতে যেতে হবে।
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০১
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ +++
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর সব ছবি দেখে ভাল লাগল ।
গ্রাম বাংলার চিত্রের সাথে আজকের পাথরাইলের চিত্র পুরোটাই উল্টো। টাঙ্গাইল শাড়ির বাজার রমরমা এখন। ঢাকাসহ দেশের বাজার তো বটেই, ভারতেও রপ্তানি হচ্ছে টাঙ্গাইল শাড়ি। টাঙ্গাইল তাঁতি পুনর্বাসন সংস্থার (টাইলস) তথ্যমতে, প্রতি বছর প্রায় ১০ লাখ শাড়ি রপ্তানি হয় ভারতে। দেশের বাজারে এ সংখ্যা ২০ লাখের বেশি। টাঙ্গাইল শাড়ি পরিবর্তন এনেছে পাথরাইল গ্রামে, তাঁতশিল্পীদের জীবনযাত্রায়।
এ গ্রামে বিখ্যাত তাঁতী বান্ধব অন্যতম একজন ব্যক্তি হলেন মনমোহন বসাক, ভাষা বসাক নামেও যিনি পরিচিত
এই মনমোহন বসাকের হাত ধরেই টাঙ্গাইল শাড়ির বালুচরি ডিজাইনের প্রচলন। ভারতের নানা জায়গা ঘুরে নানা নকশা দেখে একটার সঙ্গে আরেকটা যোগ-বিয়োগ করে তিনি টাঙ্গাইল বালুচরি ধারা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর টাঙ্গাইল শাড়িতে ব্লাউজ পিসের সংযুক্তিও তাঁর হাত ধরেই , এটাও টাংগাইল শাড়ীর বাজার বিস্তৃতির জন্য অন্যতম কারণ । শুনা যাচ্ছে হারিয়ে যাওয়া মসলিন পুনরুদ্ধারের জন্য টাংগাইলের তাঁতীরা সরকারী প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ত আছেন ।
ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ।
১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ +++++
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শক্তিশালী এলাকা।
সব মানুষের কাজ আছে এলাকায়?