নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন চেক পোষ্ট দিয়ে একটু সামনে বাংলাদেশ সীমান্ত পার হলেই ভারতের মাহদীপুর বিএসএফ চেক পোষ্ট । রাস্তপার দুপাশে প্রাচীন গৌড় নগর দুর্গের স্তম্ভ ও দেওয়াল । সেখানেই প্রায় ১৫/২০ ফিট উচুতে বিএসএফের প্রহরা চৌকী ।
গৌড় নগর দুর্গের দেওয়াল
একটু ভিতরে গেলেই ভারতীয় কাষ্টমস্, সি এন্ড এফ ও নানা রকম বর্ডার সংক্রান্ত কার্যক্রম সংস্থার অফিস ও লোকজন, সারি সারি জিনিষপত্র ভর্তি ট্রাক লাইন দিয়ে দাড়িয়ে আছে বাংলাদেশে ঢোকার অপেক্ষায় । বিভিন্ন ধরনের ফলমূল, পেয়াজ আরো কত কি জিনিষে ভর্তি এই ট্রাকগুলো । কোন কারনে কার্যক্রম স্থগিত হলে শত শত ট্রাকের চাপে রাস্তার দু পাশে ভরে যায় । গৌড় একসময় পাল ও সেন বংশের স্বর্ণযুগের স্মৃতি বহন করত। পরে মুসলিম শাসকগন গৌড় দখল করে । মুসলমান আধিপত্য কালেও অনেক সুলতান গৌড়ের অধিপতি হিসেবে পরিচিত ছিলেন । ১৫০৩-১৫৫৬ খৃষ্টাব্দ সময়কালে বাংলায় মুসলিম আধিপত্য বিস্তৃত হওয়ার পর বাদশা হুমায়ুন গৌড় নগরীকে জিন্নাতাবাদ অর্থাৎ বেহেস্ত সমতুল্য বলে অভিহিত করেন । ১৫৩৯ সালে শেরশাহ কর্তৃক গৌড় লুন্ঠিত হয় এবং শহরটি তার বহুদিনের গৌরব হারিয়ে ফেলে । বিশাল গৌড় নগরীর চারপাশে ছিল চওড়া নগরীর প্রাচীর । এর ভিতর ছিল ইটের প্রশস্ত সুরক্ষা প্রাচীর । প্রাচীরের ভিতরে অনেক মসজিদ মাজার, উচু স্তম্ভ সৌধ ও অট্রালিকা । সব স্থাপনা ইটের বানানো এবং পোড়া মাটির অলংকরন ও মাঝে মাঝে দেখা যায় । কিছু কিছু স্থাপত্যের প্রাচীরের গায়ে পাথরের আস্তরের ব্যবহার ও দেখা যায়।
মাহদীপুরের কাছের শহর সাসানী থেকে ৯-১০ মাইল দূরে মুসলিম শাসনামলে বহু স্থাপনাৃ কালের আবর্তে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তবে ভারতের প্রতœতত্ত্ব বিভাগ এগুলো বর্তমানে সংরক্ষণ করছে । সীমান্ত থেকে মালদার রাস্তা মসৃন, যদিও মে মাসের গরম এবং আদ্রতা সবই ছিল চরম, তবুও জীপ এগিয়ে যাচ্ছিল গন্তব্যে পথে রাস্তার বাম পার্শ্বে সরকারী রেষ্ট হাউজ এবং সেখান থেকে একটু এগিয়ে হাতের বাম দিকের রাস্তা দিয়ে গেলেই বিশাল দুর্গ ও তার ফটক চোখে পড়বে । আমরা লুকোচুরি ফটক দিয়ে ভেতরে ঢুকলাম । নাম লুকোচুরি দরওয়াজা, তবে লুকানোর কিছুই দেখা গেল না । গাইডের কাছে জানলাম রাজা বাদশাদের বাচ্চা কাচ্চারা অর্থ্যাৎ রাজপুত্র রাজকন্যা এখানে খেলাধুলা করত । এখন গেইটগুলো প্রাচীন ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে ।
লুকোচুরি ফটক
রাস্তার দুপাশে আম বাগান । মালদা জেলাতে প্রচুর আম হয় এবং এগুলো বাংলাদেশে রুপ্তানী হয় । দূর্গের ভিতর ঢুকলে একটা পরিত্যক্ত মসজিদ দেখা যায় । এটা পাথর এবং সেই প্রাচীন পাতলা ইটের তৈরী মাঝে বিশাল গম্বুজ, মুসলিম স্থাপনার চিহ্ন বহন করছে । ঢুকতেই সাইন বোর্ড, এখানে সব তথ্য লেখা রয়েছে । গৌড়ের ফটক ও তোরনগুলির মধ্যে আছে দাখিল দরওয়াজা, লুকোচুরি ফটক, কোতয়ালি দরওয়াজা, গুজরাটি দরওয়াজা । সবগুলিই বর্তমানে ভগ্নদশা ।
দাখিল দরওয়াজা ছিল নগরের প্রধান প্রবেশ তোরন একে সালামী দরওয়াজা বলা হতো । পঞ্চদশ শতকের প্রথম দিকে এটি নির্মিত হয় । পরবর্তীকালে রুকনুদ্দীন বরবকসাহ, হুসেন সাহ এবং নসরত সাহ এর অনেক সংষ্কার ও উন্নতি করেন । এই ফটকটি লম্বায় ৩৫ মিটার এবং এর খিলানের ছাদ ধনুকাকৃতির । এর দুপাশে রয়েছে রক্ষীদের জন্য দুটি প্রকোষ্ট ।
ভেতরে আমের বন, মাঝে মাঝে অনাদরে বয়ে চলা রাদ্ম¹¡। একটু পয়সা নিয়ে আরো আকর্ষনীয় হয়ত করা যায়।ভবিষ্যতে হবে কোনদিন । তবে টুরিষ্ট আসে জানলাম, অ্যামবে স্যাডার ট্যাক্সিতে করে সপরিবারে বেড়াতে এসেছেন একজন দেখলাম । আমরা অতিথি, তাই টিকেট কেনার মধ্যে যেতে হলো না, ঢুকে গেলাম হুুড়মুড় করে, প্রথমে একটা গম্বুজ ওয়ালা ভবনের সামনে গেলাম, গেইট দিয়ে এলাকার ভেতর ঢোকার ব্যবস্থা । একটা বোর্ডে লিখা আছে চিকা বা চামকান মসজিদ, সুলতান হোসেন সাহ ১৪৫০ খৃঃ এটা নির্মান করেছিলেন ।
এটা এখন মসজিদ নয়,দর্শনীয় স্থাপনা । আদর যতেœর বালাই একটু কম হলেও নেহাত মন্দ লাগেনি। কেয়ারটেকার আমাদের ভেতরে নিয়ে গেল, বাংলা বলতে পারে। পাথরের খিলান গুলো দেখিয়ে বলল এখানে অনেক মুর্তি খোদিত ছিল তা মুছে এই মন্দির কে সংস্কার করে মসজিদ বানানো হয়েছে । কিছুদিন এটা জেলখানা হিসেবে ছিল । তিন দিকে ঢোকার বড় তোরন , এটা বর্তমানে পরিত্যক্ত । সেখান থেকে বেরিয়ে পাশেই আরেকটা এ ধরনের ভবন । তার সামনে বিশাল একটা পাথর দিয়ে খোদাই করা স্তম্ভ এখন মাটিতে শোয়ানো অবস্থায় আছে ।
কদম রসুল, ফতেখাঁর সমাধির প্রবেশপথ
সেখান থেকে বের হয়ে আমরা আরো ভেতরের দিকে গেলাম, এর পাশেই একটু এগিয়ে গেলে কদম রসুল, কথিত আছে (হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর নায়েবে ছাহাবা) মক্কা থেকে এখানকার আমনকর্তা ইউসুফ সাহ এসে এখানে স্থাপনা করেছেন , এখানেই আছে ফতখাঁর সমাধি/মাজার ।
কদম রসুল মসজিদ, ফতেখাঁর সমাধির
কদম রসুলের প্রাঙ্গনে নির্মিত আয়াতাকার ছোট সমাধিটি ফতেখাঁর সমাধি নামে পরিচিত । এর উত্তর, দক্ষিনে আর পশ্চিমে আছে একটি করে কড়ি খিলানের প্রবেশ দ্বার এবং উপরে দুদিকে প্রলম্বিত ঢালু দোতলা ছাদ। এই ধরনের ঢালু ছাদ সমন্বিত ইমারত বাংলার স্থাপত্যের ক্ষেত্রে একটি বৈশিষ্ঠপূর্ন চিহ্ন ।
মসজিদটি সম্ভবত ১৪৭৫ সালে নির্মিত , মসজিদটির ভেতরে সামনের দিকে একটি বারান্দা এবং পূর্বদিকে তিনটি খিলানাকার প্রবেশপথ আছে । এই মসজিদটির অন্যতম বৈশিষ্ঠ হলো এর অভ্যন্তরের ও বাইরের প্রাচীরের উপর রংবেরং এর ইটের অলংকারন যা এখন চকচকে না হলেও প্রাচীনকালে যে সুন্দর ছিল তার প্রমান বহন করছে ।
কদম রসুল মসজিদের ভেতরে
কদম রসুলের পশ্চিমে অবস্থিত প্রাচীরের নাম বাইশ গজ দেয়াল, দেওয়ালটি উচ্চতায় ২২ গজ তাই এই নামকরন। সম্ভবত সুলতান বরবক শাহ এটি তৈরী করেন । এটার নীচের অংশ প্রায় ৪.৬৫ মিটার ও শীর্ষ ২.৮০ মিটার চওড়া । এখলাস উদ্দিন ও বাবু ইসলাম নামে দুজন খাদেম দেখলাম তারা মাজার ও কদম রসুল এর খেদমতে অবৈতনিক হিসেবে রয়ে গেছেন । এরা বাংলা ভাষা না উদ্দু ভাষী তবে বাংলা বলতে পারে । কিছু দান করা যায় এখানে খাদেম তা থেকেই দিন গুজরান করে । কদম রসুল যে রুমে রাখা সেখানে যেতে হলে জুতো খুলে যেতে হয়, আগরবাতীর সুগন্ধ রুমে । তবে পায়ের জুতা মোবারকের ছবি তোলা মানা । একটা পোড়া মাটির টুকরায় পায়ের জুতার ছাপ দেখা যায় ।
কদম রসুল থেকে বের হয়ে খনিক এগিয়ে গেলে বিশাল মিনার । গৌড়ের সৌধ সমূহের মধ্যে বিশেষ আকর্ষনীয় হলো এ ফিরোজ মিনার। এটার পরিধি ১৯ মিটার এবং উচ্চতা ২৬ মিটার, দূর্গ পরিধির বাইরে এই মিনারটি দাখিল দরওয়াজার দক্ষিন পূর্বে অবস্থিত ।
ফিরোজ মিনার
বারকোনা ভিত্তির উপর পাঁচতলা এই মিনারের প্রথম তিনটি তলা বহু কোন বিশিষ্ট এবং উপরের দুটি তলা গোলাকার। এর বাইরের শোভা বাড়ানোর জন্য আছে সেকল ও ঘন্টার অলংকরন । এখান থেকে এই দূর্গ নগরের চারিদিকের সবকিছু দেখাযেত সেসময়। বর্তমানে মিনারে উঁঠার ব্যবস্থা নেই । ঘোড়ানো সিড়ি আছে তবে নিরাপত্তার জন্য উঠা বন্ধ এই সিড়ির ৭৩ টি ধাপ আছে ।
মিনারের পাশে রয়েছে বিশাল বিশাল বটগাছ । বটগাছের সাইজ দেখে বোঝা যায় এগুলো শতাব্দী প্রাচীন, কালের সাক্ষী হয়ে আজো পর্যটকদেরকে এরা ছায়া দিয়ে যাচ্ছে । পাশে আমবাগান ও তার মাঝে মাঝে বিশাল বিশাল পুকুর । নগরের পানির আধার এই পুকুর গুলো, গাছের ছায়া এবং পুকুরের পানি তাপমাত্রা সহনীয় করেছে এখানে । প্রাচীন নগরের ভেতরে এখন কিছু মানুষ ও বসবাস করে, দীঘি কিংবা পুকুর পাড়ে দু একজন সেরকম লোকজন ও দেখলাম । এখানের রাদ্ম¹¡ও বেশ ভাল নতুন করে রাদ্ম¹¡সংস্কার চলছে বড় বড় পাথরের টুকরা রাদ্ম¹¡র পাশে পড়ে আছে । এগুলো ঝাড়খন্ড থেকে এসেছে । মালদা থেকে বেশ কাছেই ঝাড়খন্ডের কোন এলাকার পাথরের পাহাড় থেকে এগুলো আছে ।
এটা পর্যটন কেন্দ্র তবে একটু কোমল পানীয় কিংবা খাবারের জায়গার আয়োজন নেই । একদম নেই তা কিন্তু নয় তিন চারটে বাঁহের বেড়া দিয়ে বানানো দোকান আছে, নারকেলের মিষ্টি পানি চাইলেই এক কোপে কেটে মুখের সামনে তুলে দেবে, আছে ছোট্র চা খাবার ব্যবস্থা কিছু কলা বিস্কুট । এটা তো আগ্রা কিংবা ভারতে ছড়ানো ছিটানো হাজারো বিখ্যাত জায়গাগুলোর মত নয় তাই যারা আসে তারা এতেই খুশী । দিনে দিনেই ফেরা যায় বলে থাকার ও তেমন ব্যবস্থা নেই । তবে লুকোচুরি রেষ্ট হাউজ আছে পথের ধারেই এবং পাশে সরকারী রেষ্ট হাউজ ও আছে সব মিলিয়ে ব্যবস্থা মন্দ নয় ।
বিশাল এই প্রাচীন নগরীর ভেতরের অনেক এলাকা এখন পর্যটকদের জন্য সংরক্ষিত নয় । তাছাড়া বেড়ানোর সময় সংক্ষিপ্ত তাই অন্যান্য জায়গাগুলো ঘুরে দেখা হলো না । যা দেখলাম তাতেই মুগ্ধ হলাম । আজ থেকে প্রায় ছয়সত বছর আগে গৌড় অঞ্চলে এসব কীর্তি স্থাপন করা সোজা কাজ ছিল না । একবিংশ সতাব্দিতে ও সেই প্রাচীন ইমারতের কাছাকাছি কোন ঘরবাড়ী এখনো এখানে নেই । তাই ওবার বিষ্ময়ে সেই রাজা বাদশাহদের কার্যক্রম দেখে এর বিশালতা অনুভব করলাম । প্রায় পাঁচশত বছরের পুরাতন মুসলিম ও যেন বংশের সেই প্রাচীন শহরে কিছুক্ষন কাটিয়ে আবার মাহদীপুর ফিরে আসি।
মাহদীপুর থেকে আবার বাংলাদেশের সোনা মসজিদ, প্রচুর সংখ্যক পর্যটক বিকেল বেলা এই পুরাতন গৌর নগরীতে বেড়াতে আসে । মাহদাপুর থেকে বাসে কিংবা জিপে মালদা যেতে আধা ঘন্টার মত লাগে। যাতায়াতের জন্য যানবাহন আছে । বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ এখান দিয়ে ভারতে যাতায়াত করে। মালদার উপর দিয়ে চলে গেছে কলকাতা, দার্জিলিং আসাম গামী রেলওয়ে লাইন, নিউ জলপাইগুড়ি, সেখানে নেমে ভারতের সিকিম, নেপাল ও ভুটা্েন যাওয়ার ব্যবস্থাও আছে । মালদা থেকে ট্রেন চলে, ট্রেনে ৪/৫ ঘন্টার মত লাগে – নিউ জলপাইগুড়ি যেতে ।
বাংলাদেশের রাজশাহী শহর থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ পর্যন্ত বেশ চওড়া ও মসৃন রাস্তা, রাদ্ম¹¡র দু পার্শ্বের সবুজ শ্যামলময় দেখে দেখে ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে পৌছানো যায় সোনামসজিদে । রাস্তা উচুনীচু ধাপ কাটা বরেন্দ্র অঞ্চলের বুক চিরে গেছে তাই একটু ঢেউ খেলানো , দুপাশে বহুদুর পর্যন্ত ফসলের ক্ষেত মাসে মাসে দশ বারোটা তাল গাছের গুচ্ছ কিংবা বড় বড় দু তিনটা গাছ বহু বছরের পাহারাদারের মত দাড়িয়ে আছে দিগন্তে মাথা উচিয়ে দেখেতে দেখতেই পথ চলার আনন্দে পৌছানো যাবে গন্তব্যে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
শের শায়রী বলেছেন: ভাল লাগা রইল
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
রীতিমত লিয়া বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা। এ ধরণের আরো পোষ্ট চাই। সাথে ছবি দিলে আরো ভাল হতো।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ।++++
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ।++++
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
হিজবুল বাহার বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা , ছবি দিলে সমৃদ্ধ সোনালী ইতিহাসে হারিয়ে যেতে পারতাম। ধন্যবাদ...
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
শোভন শামস বলেছেন: উৎসাহ দেবার জন্য ধন্যবাদ
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইতিহাসের অজানা তথ্য আমার ভালো লাগে
ধন্যবাদ
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
শোভন শামস বলেছেন: উৎসাহ দেবার জন্য ধন্যবাদ
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
বড় ভাইয়া বলেছেন: অজানাকে জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
ছবি দিলে আরও সুন্দর হত।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
শোভন শামস বলেছেন: উৎসাহ দেবার জন্য ধন্যবাদ
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: অসাধারন ++
ভালো থাকুন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
আদিম পুরুষ বলেছেন: বাংলার ঐতিহ্যের এই অংশটি সম্পূর্ণই অজানা ছিল। গৌড়ের মুসলিম শাসন নিয়ে কিছুটা জানা থাকলেও বর্তমানে গৌড়ের অবস্থানটি কোথায় জানতাম না। অনেক কিছুই নতুন জানলাম। প্রাচীন দূর্গের কয়েকটি ছবি দিলে আরো আকর্ষণীয় হত। লেখাটি সংগ্রহে রাখলাম।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লেগেছে ...।
ছবি দিলে আরও ভাল লাগতো
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
শোভন শামস বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০২
Ashish বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা। ভালো লাগা রইল।