নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
অনেক আগে যখন রাশিয়ায় জারের শাষন চলছিলো তখন রাশিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাইমন নামে এক ভীষন দরিদ্র মুচি বাস করত। একটা উদাহরন দিলেই বোজা যাবে সাইমন কি রকম গরীব ছিল, তার ছিল মাত্র একটা ওভারকোট। সাইমনের বউ যখন ঝরনায় পানি আনতে যেত তখন সে ওভারকোটটি পরে যেত, আবার সাইমন যখন জুতা সেলাইয়ের পাওনা টাকা আদায়ে যেত তখন ওই একই ওভার কোট পরে যেত এত গরীব ছিল তারা।
যাই হোক এক দিন, সাইমনের ঘরে প্রায় কিছু নেই, তাই সাইমনের বউ জোর করে সাইমনকে জুতা সেলাই বাবদ পাওনা আদায় করতে পাঠাল। অনেক রুবল পাওনা হয়েছিল। ধারে জুতা বানানোর সময় বানাবে কিন্তু তারপর আর টাকা দেবার নাম নেই। কত রুবল আদায় হবে আর তার থেকে কত রুবলের ময়দা কিনবে, কত রুবলের সব্জি কিনবে আর কি কি কিনবে তার ফর্দ করে দিল মুচি সাইমনের বউ। বের হবার সময় বউ বলে দিল “সব কিনে বেলাবেলি যেন বাড়ি ফিরে আসে।”
সকাল সকাল বেড়িয়ে পড়ল সাইমন।
তারপর?
তারপর যা হয়, যার যত টাকা সে তত বেশী ঘোরায়।
সারাদিন ঘুরে ঘুরে সাইমন প্রাপ্য টাকার অতি অল্পই আদায় করতে পারল। মনের দুঃখে সেই সামান্য টাকা নিয়ে শুড়িখানায় গিয়ে সাইমন ভদকা খেয়ে মাতাল হয়ে গেল। সব দেশের গরীবেরই একই হাল। এদিকে অন্ধকার হয়ে আসছিলো, বরফ পড়তে শুরু করছিলো। সাইমনও ওভার কোটের কলার টেনে সোজা করে ঘাড় ঢেকে সেটা কান অবধি তুলে টলতে টলতে গ্রামের দিকে রওনা দিল। ঘোর অন্ধকারে পা টেনে টেনে সাইমন বাড়ীর দিকে এগোচ্ছিল।
সাইমন দেখল সামনে একটা বাঁক। সেই বাঁক ঘুরতেই সে অবাক হয়ে গেল, পথের ওপর এক নগ্ন যুবক শুয়ে আছে তুষারপাতের মাঝে। তাকে দেখেই সাইমনের বুক ছাৎ করে উঠল, কেবা কারা তাকে খুন করে ফেলে রেখে গেছে। ঝামেলায় তাকে পড়তে হবে যদি পুলিশ এখন দেখে। সব দেশের পুলিশই তো সমান।
এই ভেবেই সে চলে যাচ্ছিল, কিন্তু আবার ভাবল যদি মারা না গিয়ে থাকে তবে নির্ঘাৎ ঠান্ডায় মারা যাবে, দেখাই যাক মরে গেছে না বেচে আছে। নাকের কাছে হাত নিয়ে দেখল তখনো উষ্ণ নিঃশ্বাস পড়ছে এবং শরীর তখনো গরম আছে। তার মানে অতি অল্প ক্ষন আগে কেউ তাকে ফেলে গেছে। তার শরীরে কোন ক্ষত নেই।
ঝামেলা এড়িয়ে সাইমন আবারো চলে যাবার জন্য মনস্থ করল, কিন্তু ওর বিবেক বলল, এখন যদি এই মানুষ টাকে ঠান্ডায় ফেলে যায় তবে নিশ্চয়ই মরে যাবে। ওদিকে খালি হাতে মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরছে। বাড়িতে নিজেদের খাবারই নেই, তার ওপর বাড়তি বোঝা এই উলঙ্গ মানুষটি। নিশ্চয়ই স্ত্রী তুলকালাম কান্ড ঘটাবে। এত সব ভেবেও সাইমন মানুষটিকে ফেলে রেখে যেতে পারল না। তাকে হাত ধরে টেনে তুলল। তুলতেই মানুষটি তার দিকে তাকিয়ে এক অদ্ভুত হাসি দিল।
লোকটার দু চোখে তখন ঘোর লাগা দৃষ্টি। সাইমন তার গায়ে শতছিন্ন কোটটি পড়িয়ে দিল। তার পর লোকটিকে নিজের কাধে ভর দিয়ে সাহায্য করে গ্রামের দিকে এগোল।
“তোমার নাম কি?” সাইমন জিজ্ঞেস করল। লোকটি নিরুত্তর।
“তোমার বাড়ী কোথায়?” লোকটি তখনো নিরুত্তর।
“তোমার পেশা কি?” কোন জবাব নেই।
লোকটি কি তবে বোবা? সাইমন ভাবল। ভারী বিপদেই পড়া গেল।
বাড়ীতেই আসতেই স্ত্রীর শত লাঞ্চনার মধ্যে লোকটি বসার আর খাবার ঘরে দু হাটুর মধ্যে মাথা গুজে বসে রইল। বাড়ীতে ময়দা যেটুকু ছিল, তা দিয়ে সাইমনের স্ত্রী রুটি আর বাধাকপি দিয়ে একটা স্যুপ রেধে সাইমন, সন্তান এবং আগন্তুককে খেতে ডাকল।
সেই প্রথমবার আগন্তুক দু হাটু দিয়ে মাথা তুলে সাইমনের স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে একবার হাসল। তারপর খেতে আসল।
পরদিন সাইমন লোকটাকে জুতা সেলাই শিখিয়ে দিলে। সাইমন আশ্চর্য্য হয়ে দেখল সে পাকা মুচির মত খুব অল্পতেই সব শিখে নিল। সাইমন ভাবল, বাহ বেশতো, এখন থেকে সে বাড়ী বাড়ী ঘুরে অর্ডার নেবে আর লোকটা জুতা সেলাই করবে।
দেখতে দেখতে সাইমনের জুতার কদর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল, তার অবস্থাও ফিরে গেল। সাইমন এখন স্বচ্ছ্বল। কিন্তু সব থেকে আশ্চর্য্য ব্যাপার মানুষটা কারো সাথে কথা বলে না এক মনে ঘাড় গুজে কাজ করে যায় আর দুবেলা খাবার খেয়ে যায়। নির্বাক লোকটি কাজ, খাওয়া আর ঘুম এই করেই দিন কাটিয়ে দিচ্ছে।
এক দিন সকালবেলা জারের একজন কর্মচারী এক দুস্প্রাপ্য হরিনের চামড়া দিয়ে বলে গেল তার জন্য যেন শিকারের একটা বুট তৈরী করে। যদি ঠিক মত না হয় তবে কেউ তার হান্টারের বাড়ি থেকে রেহাই পাবে না।
যখন রাজ পরিবারের কর্মচারী এই সব বলছিলো তখন মাথা নীচু আগন্তুক মুখ ওপরে তুলে সেই প্রভাবশালী কর্মচারীর দিক তাকিয়ে একটু হেসে দিল।
যেদিন বুট ডেলিভারি দেবার কথা সেদিন সাইমন দেখল আগন্তুক বুট না বানিয়ে এক জোড়া চটি বানিয়ে দিয়েছে। সাইমনের হায় হায় করে উঠল। নিজের ঘাড় বাচানো নিয়েই চিন্তিত হয়ে পড়ল। এমন সময় ঝুম ঝুম করে ঘন্টি বাজিয়ে সেই কর্মচারীর ঘোড়ার গাড়ি হাজির। রাজ কর্মচারীর চাকর গাড়ী থেকে নেমে দৌড়ে এসে বলল, তার প্রভু মারা গেছে, বুট লাগবে না, চটি বানিয়ে দিতে হবে কফিন পরে শোবার জন্য।
সাইমন তখন চটি জোড়া বের করে সেই রাজপুরুষের চাকরের হাতে ধরিয়ে দিল। তারপর আশ্চর্য্য চোখে চেয়ে রইল আগন্তুকের দিকে। মানুষটি তখনো মাথা নীচু করে কাজ করে যাচ্ছিল।
আরো অনেকদিন পর সাইমন তখন রীতিমত কেউকেটা। অনেক ধনী। এমন সময় এক মহিলা ফুট ফুটে দুটো জময বাচ্চাকে নিয়ে সাইমনের দোকানে আসল জুতা সেলাইয়ের জন্য। তার মাঝে একটা মেয়ে একটু খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটে। সাইমনের স্ত্রী জিজ্ঞাস করলেন, “ওর পায়ে কি হয়েছে?”
“ও জন্মাবার সময় ওর জন্মদাত্রী মা গড়িয়ে ওর ওপর উঠে যাওয়ায় ওর পা ভেঙ্গে যায়।” মেয়ে দুটোর মা জবাব দিল।
“সে কি আপনি ওদের মা নন?” সাইমনের স্ত্রী জিজ্ঞাস করলেন।
“না, তবে আমি ওদের মা ই হয়ে গেছি, ওরাই আমার সব।”
“কি ব্যাপার একটু খুলে বলুন তো আমার বেশ কৌতুহল হচ্ছে” সাইমনের স্ত্রী বললেন।
“আমরা খুব গরীব ছিলাম” বাচ্চা দুটোর পালক মা বলতে লাগল “আমাদের গ্রামে আমাদের থেকেও এক গরীব কাঠুরে ছিল, সেই কাঠুরে গাছ কাটতে গিয়ে গাছের নীচে চাপা পড়ে মারা যায়। আর সেই রাতেই কাঠুরের স্ত্রী প্রসব যন্ত্রনায় বেদনায় ছটফট করতে করতে দুটো যমজ কন্যা জন্ম দেয়। প্রসবকালে ছটফট করতে করতে মৃতপ্রায় কাঠুরের স্ত্রী একটা নব জাতকের পায়ের ওপর উঠে যাওয়ায় সে পা খোড়া হয়ে যায় এবং ওদের মা মারা যায়।”
“তারপর” সাইমনের স্ত্রী আবার জানতে চায়
“তারপর আর কি” মহিলা আবার বলল “ আমার কয়দিন আগে একটা কন্যা সন্তান জন্ম নেয়ায় আমার বুকে দুধ ছিল তাই গ্রাম বাসী সালিশী করে মেয়ে দুটোকে আমার কাছে রাখে যেন আমি ওদের আমার মেয়েদের সাথে বড় করতে পারি। আমি তাই করছিলাম, কিন্তু কিছুদিনের মাঝে আমার নিজের সন্তান মারা গেলে ওরাই আমার মেয়ে হয়ে যায়।”
“ইতিমধ্যে আমার স্বামী ব্যাবসায়ে উন্নতি করছে, আমাদের অবস্থাও ফিরে গেল” মহিলা বলেই চলল “মেয়েরাও স্বচ্ছ্বলতার মাঝে বড় হতে লাগল। আজকে ঈশ্বরের দয়াতে আমাদের যেমন কোন অভাব নেই, এদেরো নেই। আমার মেয়েরা যেমন খুশী মা পেয়ে আমিও খুশী দুই মেয়ে পেয়ে”
ভদ্রমহিলা যখন এই গল্প বলছিলো, সাইমনের সেই আগন্তুক জুতা সেলাইকারী মুখ তুলে আবারো হাসল। ভদ্রমহিলা যখন মেয়েদের জুতার মাপ দিয়ে চলে গেল, এইবার সাইমন, আগন্তুককে চেপে ধরল বলল, “আজ তোমাকে বলতেই হবে তুমি কে? কি তোমার পরিচয়?”
লোকটা মাথা উচু করে সাইমনের দিকে তাকিয়ে এক স্বর্গীয় হাসিতে চারিদিক ভরিয়ে দিয়ে বলল, “আমি বলব, সবই বলব, কারন আজকে আমার শিক্ষাশেষ হয়েছে আমার ফিরে যাবার সময় হয়েছে।”
অবাক সাইমন এবং তার স্ত্রী জিজ্ঞেস করল “কি শিক্ষা?”
এইবার অগন্তুক নিস্কম্প গলাতে বলতে লাগল, “আমি ছিলাম যমদুত। এক ঝড় বৃষ্টির রাতে ঈশ্বর একদিন আমাকে একটি আত্মা আনতে পৃথিবীতে পাঠাল, পৃথিবীতে যেন তখন যেন প্রলয় নাচন হচ্ছে, সেদিন সকালেই আমার এক সহকর্মী তার কাঠুরে স্বামীর আত্মা নিয়ে গেছে পৃথিবী থেকে। সেই দুর্যোগের মাঝে আমি উপস্থিত হয়ে দেখলাম যে, সেই নারী সদ্য দুটো যমজ কন্যা সন্তান প্রসব করছে, আমি ভাবলাম আমি যদি এখন এই নারীর জীবন নিয়ে যাই তবে সদ্যজাত সন্তান দুটোর কি হবে? তাদের মৃত্যুও অনিবার্য। আমার মন বিদ্রোহ করে উঠল। ঠিক করলাম আমার দ্ধারা এই নিষ্ঠুর কাজ হবে না, সব জেনে শুনে আমি এত নিষ্ঠুর হতে পারব না। আমি স্বর্গে ফিরে গেলাম
ঈশ্বর বললেন, “প্রান এনেছ?”
আমি বললাম, “না, পারিনি এত নিষ্ঠুর হতে, আমি যদি ওই নারীর প্রান নিয়ে যাই তবে বাচ্চা দুটোর কি হবে?”
ঈশ্বর বললেন, “তুমি একটু বেশী বুঝেছ। তোমার শিক্ষা এখনো সম্পূর্ন হয় নি” এই বলে তিনি আমরা পাখা কেটে দিলেন। এবং আর একজন যম দুত কে পাঠালেন ওই নারীর জীবন নিয়ে আসার জন্য।
সাইমন বলল, “তারপর?”
“তারপর সেই ডানাকাটা অবস্থাতে আমি পৃথিবীতে যেখানে পড়েছিলাম, সেখানে আপনি আমাকে দেখতে পান, প্রচন্ড তুষারপাতে আমি মৃতপ্রায়। আপনি যদি সেখানে না আসতেন তবে হয়ত আমি সেই ভয়ঙ্কর তুষারপাতে সেখানে মরে থাকতাম মরা পাখির মত। আমি ভেবছিলাম ঈশ্বর বোধ হয় আমার মৃত্যুদন্ডই দিয়েছেন তার অমান্যতার শাস্তি স্বরূপ” দেবদুত বলতে থাকে “আপনার তেমন গরম পোষাক না থাকার পরো অত্যান্ত গরীব থাকার পরও আপনি চলে গিয়েও যেতে পারেন নি”
“আমাকে হাত ধরে টেনে তুললেন”
“আপনি তখন হাসছিলেন কেন?” সাইমন জিজ্ঞাস করে
“হাসলাম এই কারনে যে ঈশ্বর মানুষকে সহমর্মিতা দিয়েছে। সে হাসি সেই সহমর্মিতা আবিস্কারের হাসি, ঈশ্বরের ক্রিয়াকান্ড বোঝার ক্ষমতা আমার নেই সে কথা হৃদয়ঙ্গম করার হাসি” দেব দুত আবারো পবিত্র হাসি দিল।
“আমার স্ত্রী যখন আপনাকে খেতে দিয়েছিল তখন কেন হেসেছিলেন?” সাইমন আবারো জিজ্ঞাস করল।
“খাবারের অভাব থাকা সত্ত্বেও আপনার স্ত্রী আমাকে খাবার দিয়েছিল, সেই মুহুর্তে আমি বুঝেছিলাম ঈশ্বর মানুষকে মমতা দিয়েছে, সেটা উপলদ্ধি করে আমি হেসেছিলাম” দেবদুতের চোখ দুটো মমতায় আর্দ্র হয়ে উঠল।
“জারের রাজ পুরুষ যখন হান্টার নেড়ে কথা বলছিলো তখন আপনি হেসেছিলেন কেন?” সাইমন বিস্ময়ের সাথে প্রশ্ন করল।
“কারন আমি দেখছিলাম জারের রাজপুরুষের পেছনে আমার সহকর্মী দাঁড়িয়ে আছে তার জীবন নেবার জন্য। আমি জানতাম বুট জুতা তার পায়ে ঊঠবে না তার লাগবে কফিনে শোবার জন্য এক জোড়া চটি”
তারপর কিছুক্ষন চুপ থেকে দেবদুত বললেন, “সেই মুহুর্তে আমি বুজতে পারাছিলাম যে ঈশ্বর মানুষকে অনেক কিছু দিয়েছেন, কিন্তু জানতে দেন নি পরমুহুর্তে কি ঘটবে। জানতে দেন নি মৃত্যু এসে কখন তাকে উঠিয়ে নেবে। মানুষের সব জ্ঞান বুদ্ধি এই ক্ষেত্রে বিফল। তাই সেই মুর্খ রাজ পুরুষের ঔদ্ধত্য দেখে হেসেছিলাম, ঈশ্বর কেন কি করেন, কখন করেন তা শুধু তিনিই জানেন। আমার শিক্ষা সম্পূর্ন হয়েছে। আমার বিদায় নেবার সময় হয়েছে।” এই বলতে বলতে সাইমনের ঘরের ছাদ ফাক হয়ে গেল এবং দেব দুত সেই ফাক দিয়ে এক ঝলক আলোর মত উর্ধ্বলোকে মিলিয়ে গেল।
(লিও তলস্তয়ের এই লেখা পড়ার সময় মনে রাখবেন এই মানুষটাই ওয়ার এ্যান্ড পীস লিখছেন। আর কিছু বলার নেই। শুধু আছে ভাবনার)
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: size doesn't matter chopping wood মনে আছে সেই বিখ্যাত গল্পের বিখ্যাত উক্তি। শুরু করে দিন পড়া ভালো লাগবে নিশ্চিত।
২| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪০
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: Hmm knowledgeable , sir.
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৮
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: We read this nice story in high school as part of the rapid reader syllabus.
৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: রাইট মামুন ভাই আমাদের ছোট কালে এই সব অসাধারন গল্প বিভিন্ন ক্লাশের সিলেবাসে পড়ানো হত, এখনো কি পড়ানো হয়?
৪| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিও টলষ্টয় বিশ্ব বিখ্যাত লেখক। এই লেখার নায়ক হলো একজন 'দেবদুত'; এবং সেইযুগের লেখায় এই ধরণের রূপক চরিত্র ছিলো, আজকের লেখায় আর সেই ধরণের চরিত্রের হয়তো দরকার হবে না, মানুষ এখন অনেক দক্ষ, তারা দেবদুতের কাছাকাছি কাজ করছে।
৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: মুরুব্বী আপনি আসলে গল্পের অর্ন্তনিহিত তাৎপর্য্য বুজতে পারেন নাই, তাই দেব দুত আর মানুষ নিয়ে আছেন, অবশ্য এ আপনার ভুল না, এ ভুল একান্তই গল্পের লেখক তলস্তয়ের। তলস্তয় বেচে থাকলে জিজ্ঞাস করতাম, কেন সে এমন ফালতু দেবদুত টেব দুত নিয়ে গল্প লিখছে
৫| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৫৬
নতুন বলেছেন: size doesn't matter chopping wooি
I am too young to say No to a women
এই লাইনগুলি কেউই ভুলতে পারবেনা
৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: সমারসেট মম আমার অন্যতম প্রিয় একজন লেখক
৬| ৩১ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:৪০
কল্পদ্রুম বলেছেন: লকডাউনে এক সাথে কয়েকটা বই পড়ছি।আনা কারেনিনা তার ভিতর একটি।মণীন্দ্র দত্তের অনুবাদ।
গল্প ভালো লেগেছে।
৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: মনীন্দ্র দত্ত দারুন অনুবাদ করে। নিজস্ব একটা ষ্টাইল আছে। আমারো খুব ভালো লাগে।
৭| ৩১ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:৪৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পড়ে অভিভূত হলাম
৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া নেওয়াজ ভাই।
৮| ৩১ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:৪৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমাদের সমাজের এক বিশাল অংশের সীমাহীন লোভ-লালসা ওর তার প্রভাবে আরো অনেক ঘৃণ্য ও নিষ্ঠুর কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়তে দেখে তলস্তয়ের আরেকটি গল্পের কথা আমার সবসময় মনে পড়ে। তলস্তয়ের ওই গল্প আমার সবচাইতে প্রিয়।
একজন মানুষের একজীবনে কতটুকু জমির দরকার ?
৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২
শের শায়রী বলেছেন: "একজন মানুষের কতটুকু জমির দরকার" আমারো প্রিয় একটা গল্প স্বামীজি, আপনি যদি ছোট গল্প পড়েন তবে দেখবেন বিশ্বে চারজন ছোট গল্পকার অনবদ্য তলস্তয়, চেখভ, রবীন্দ্রনাথ, মপাঁসা। অসাধারন এদের ছোট গল্পগুলো।
৯| ৩১ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৫২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমার কাছে ভাল লেগেছে ,রিসারেকশন।তখন অনুবাদ ছিল কিনা জানিনা তবে পাইনি।উপন্যাসে রাশানরাই শ্রেষ্ঠ।চারি দিকে যখন
দুর্যোগের ঘনঘটা তখন এই গল্পের অনুবাদ করতে গেলেন কেন?
৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানুন পাঠে এবং মন্তব্যে। দুর্যোগের এই ঘনঘটায় এই গল্পটা আমাকে এর মানবিকতা আবার জীবন মরনের প্রশ্নে যে অনিশ্চয়তা তা অবিভুত করছে। অনেক আগে এই গল্প পড়ছি। ইদানিং কেন যেন বার বার গল্পটা মনের মাঝে দোলা দিয়ে যাচ্ছিল তাই অনুবাদ করে ফেললাম। ছোট গল্পের ক্ষেত্রে রাশানরাই শ্রেষ্ঠ আমিও এক মত। সেই আশির দশকের শুরুর দিকে আমার ছোট বেলায় রাশান লেখকদের বই পেতাম অনেকটা বিনে পয়সায়। দারুন কাগজে। হয়ত নাম মাত্র মুল্যে। মুলতঃ সমাজতান্ত্রিক প্রোপাগান্ডার অংশ হিসাবে। সে সময় সমাজতন্ত্র বা পুজিবাদ বুজতাম না, তবে গল্পগুলো পড়তে পাওয়া অনেক বড় পাওনা ছিল। এখন তো রাশিয়ান লেখকদের গল্পের বই বাজারে প্রায় পাওয়াই যায় না। অসাধারন কিছু বই সেই ছোট বেলায় পড়া হয়েছিল।
১০| ৩১ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:০৯
নীল আকাশ বলেছেন: অসাধারণ লেখা।
অনেক আগেই একবার পড়েছিলাম। আবার মনোযোগ দিয়ে পড়লাম।
কালজয়ী সাহিত্য একেই বলে।
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগছে প্রিয় ভাই। নতুন উপন্যাস কতদূর?
১১| ৩১ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:২৭
বুরহানউদ্দীন শামস বলেছেন: অসাধারণ ...
মুগ্ধ হয়ে গেলাম ।
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০১
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১২| ৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: সাইমনের পল্পটা আগে পড়েছি।
বিটিভিতে নাটক হয়েছিলো।
সম্ভবত মঞ্চনাটকও একটা হয়েছিলো।
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০২
শের শায়রী বলেছেন: কারেক্ট রাজীব ভাই, বিটিভিতে নাটক আর মঞ্চ নাটক দুটোই হয়েছিল এই কালজয়ী গল্প নিয়ে।
১৩| ৩১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এখন দ্রুত পঠন ঠিক কী পড়ানো হয়, বা আলাদা করে আদৌ পড়ানো হয় কি না, ঠিক জানি না, ভাই। আমাদের সময় বইটির নাম ছিল Love Stories, এটি সহ তিনটি গল্প ছিল। আমার বাবা পড়াতেন, তিনিই আমার গণিত, ইংরেজি আর ভূগোলের শিক্ষক ছিলেন স্কুলে।
আপনি লিখতে থাকুন এসব গল্প নিয়ে, আর মনে করিয়ে দেন আমাদের দুরন্ত স্নিগ্ধ সুন্দর শৈশব।
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০৪
শের শায়রী বলেছেন: আপনার বাবাকে আমার সালাম দেবেন। আফসুস হয় এখনকার প্রজন্ম এই সব কালজয়ী লেখা গুলো খুব সম্ভবতঃ জানে না। আর জানলেও কতটা মর্ম উপলদ্ধি করে বুঝা দায়।
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৪| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শের শায়রী,
মানুষ মনে হয় নিজেও জানেনা, কি করে সে বেঁচে আছে !
টলষ্টয়ের গল্পগুলো অমনই, আমাদের বোধের কোথাও না কোথাও একটু নাড়া দিয়ে যাবেই।
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ভাই, বিশ্ব সাহিত্যে আমার কাছে ছোট গল্পকার হিসাবে তলস্তয় এক নাম্বার। তার যত গুলো লেখা পড়ছি, ঠিক দাগ রেখে গেছে।
পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা।
১৫| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
এক দমে পড়লাম । বিন্দুমাত্র মনোযোগে ফাটল ধরাতে পারেনি । দারুণ শেয়ার ..... হঠাৎ ভৌতিক দিকে ট্রান করায় অবাক হয়েছিলাম । তারপর কি সুন্দর শেষ । লিও তলস্তয় এর ব্যাপারে.. পড়ার সময় মনে রাখবেন এই মানুষটাই ওয়ার এ্যান্ড পিস লিখেছেন .--- দারুণ লাগছে এটা । ধন্যবাদ রইলো ।
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ২:২০
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা রাকু ভাই।
১৬| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কারেক্ট রাজীব ভাই, বিটিভিতে নাটক আর মঞ্চ নাটক দুটোই হয়েছিল এই কালজয়ী গল্প নিয়ে।
যাক বাচালেন। আমি তো ভাবি সৃতিশক্তি নাই।
ভালো থাকুন।
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ২:২১
শের শায়রী বলেছেন: স্মৃতিশক্তি এখনো ঠিক আছে আর একটু বয়স হলে পর লোপ পাওয়া শুরু হবে
১৭| ০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১২:১৩
করুণাধারা বলেছেন: মানুষ কী নিয়ে বাঁচে!!! চমৎকার একটা গল্পের দারুন রূপান্তর! টলষ্টয়ের সব গল্পই গভীর অর্থপূর্ণ, আমাদের স্কুলে পাঠ্য ছিল থ্রি কোশ্চেনস তার শিক্ষা আজও রয়ে গেছে।
খুব ভালো লাগলো।
০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০০
শের শায়রী বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম বোন। তলস্তয়ের গল্প মানেই জীবন বোধে নাড়া দিয়ে যাওয়া।
পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৮| ০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১:৩৭
ওমেরা বলেছেন: ছোট বেলায় আব্বুর কাছে শুনেছি অনেকবার, বড় হয়ে নিজেও পড়েছি , আজকে আবারো পড়লাম।আসলে পড়টা বড় কথা নয় এর শিক্ষা যদি অনুধাবন না করতে পারি ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০১
শের শায়রী বলেছেন: রাইট বোন এগুলো শুধু পড়া না তার থেকেও বেশী কিছু! নিজেকে মানুষ হিসাবে গঠনের এক একটা সোপান।
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৯| ০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: স্কুলে থাকা কালে তলস্তয়ের ইভান ইলিচের মৃত্যু গল্পটি পড়েছিলাম , পশ্চিমবঙ্গের কারো অনুবাদে। বিমূর্ত মৃত্যু যেন একটা আলাদা চরিত্রাকারে উপস্থিত হয়েছিল ঐ গল্পটিতে। তলস্তয়, দস্তয়েভস্কি, আরনেস্ট হেমিংওয়ে, চেকভ, বার্নারড শ' বা আমাদের রবিঠাকুর - কাছাকাছি সময়ে, কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় জন্মানো - বেড়ে ওঠা সাহিত্যিক (প্রথম দু'জন রুশ, যদিও), তবুও তাদের সবার সাহিত্যকর্মকেই আমরা ক্লাসিকের মর্যাদা দিই জীবনকে পাঠ করবার অভিন্ন অন্তর্ভেদী দৃষ্টির জন্যেই। তাঁরা যে প্লেইন ন্যারেটিভে গল্প বলতেন, যার উদাহরণ আপনার এই উপরের অনবদ্য অনুবাদটি ই, উত্তরআধুনিকতার মুগুরের ঘায়ে রচনার সেই স্টাইল এখন মৃতপ্রায়। চৈতন্যপ্রবাহরীতি, অথবা ফ্রাগমেন্ট ন্যারেটিভ, কিংবা মাল্টিপল ন্যারেটিভে গল্প বলার ধাঁচে এখন মূল ঘটনার এসেন্স বোঝা দায় (যদিও তাদের প্রয়োজন, কালের বিবেচনায় অনস্বীকার্য)। তবুও বিস্মিত হই না, যখন পড়ি, জ্ঞানতাপস আবদুর রাজ্জাক, আহমদ ছফার সাথে দেখা হলেই জিজ্ঞেস করতেন - ছফা'র ওয়ার অ্যান্ড পিসের আঙ্গিকে একটি উপন্যাস লিখবার প্রস্তুতি কদ্দুর।
ধন্যবাদ, শের শায়েরি ভাই, সুন্দর গল্পটি শ্রুতিপাঠ্য অনুবাদের মাধ্যমে আবার আমাদের পড়বার সুযোগ করে দেবার জন্যে!
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১১:১১
শের শায়রী বলেছেন: আপনার বিশ্লেষনাত্মক মন্তব্য পড়ার পর আর বলার খুব একটা কিছু থাকে না। তার মানে কি? আহমেদ ছফা কি ওয়ার এ্যান্ড পীসের মত কিছু একটা লিখবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন?
এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া ভাইডি। আপনার লেখনি থেকে যা বুজলাম আমরা একই জায়গা থেকে পড়াশুনা করেছি, তবে নির্ধিদ্ধায় আমি আপনার তুলনায় প্রাগৈতিহাসিক
২০| ০৩ রা জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৮
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় বড়ভাই, আমার যে বিষয়ে আগ্রহ, আমি একটু খুঁটিয়ে সে সমস্ত বিষয় তলব করি, এই যা। নইলে ব্লগিং এ আপনার আগ্রহের বিষয়ে যে ভারসেটিলিটি, তা আমার তো নেই ই, সমসাময়িক আর কারো মাঝে দেখি না। : )
প্রফেসর রাজ্জাক সাহেব চাইতেন যে ছফা ওয়ার অ্যান্ড পিসের মত একটা বৃহৎ পটভূমিতে উপন্যাস লিখুন, ছফা সাহেবের মধ্যে সেই স্পৃহা, সততা, এবং যোগ্যতা ছিল বলেই হয় তো। কিন্তু ছফা তার জীবদ্দশায় অতোবড় প্রেক্ষাপটে উপন্যাস লিখে যেতে পারেন নি। যদিও, তার অসংখ্য চ্যালার অন্যতম, সলিমুল্লাহ খানের মতে - ছফা'র আটটি উপন্যাস , ছফাকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিকদের কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমি যদিও এ প্রসঙ্গে একমত নই। সে ভিন্ন, এবং ব্যাপক আলাপ। সেদিকে না গিয়ে বরং আপনার মসৃণ অনুবাদের প্রতি ভালোলাগা জানিয়েই আপাতত ক্ষান্ত দিই।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই, আমি আপনার লেখার একজন গুন মুগ্ধ ভক্ত, যা আপনার কমেন্টেও ফুটে ওঠে। আপাতত এটুকু বলে ক্ষান্ত দেই
ফিরে এসে প্রতি মন্তব্য দেয়ায় অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২১| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:২৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কালজয়ী লেখকেই কালজয়ী লেখনী । বিবেকে নাড়া দিতে বাধ্য ।
রাশিয়ান ব্যাপারটাই আলাদা।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:৫১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক মনে পড়ছে আপনার কথা। মাঝে কিছু দিন আপনাকে দেখি নি। কেমন আছেন প্রিয় ভাই?
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫২
হাসান রাজু বলেছেন: কতকাল আগে জানি বিটিভি তে বিশ্ব নাটক নামের একটা আধা- বিরক্তিকর প্রোগ্রাম হত। সেখানে দেখে ছিলাম। তার আগে এটা পড়া ছিল। তাই বিটিভির সেই বিরক্তিকর উপস্থাপনায় ও সেটা ভালো লেগেছিল। আজ আবার পড়লাম। নতুন করে।
সুস্থ থাকবেন।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০০
শের শায়রী বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন হাসান ভাই। আপনিও সুস্থ্য থাকবেন। সাবধানে থাকবেন।
২৩| ০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৩
মিরোরডডল বলেছেন: গল্পটা দারুণ !!!
মেসেজ টা সো ট্রু
আসলেই লাইফ ইজ আনপ্রেডিক্টিবল ।
স্পেশালি মৃত্যু রহস্য । কেউ যেটা সমাধান করতে পারেনি, পারবেওনা ।
কে কখন কীভাবে যাবে কেউ জানেনা ।
আমি মনে হয় শায়রীকে অনেকদিন পর দেখছি ।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫১
শের শায়রী বলেছেন: তাই তো বোন। আপনাকে ইদানিং আমার ব্লগে প্রায় দেখিই না। ভালো আছেন তো?
২৪| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আনা কারেনিনা পড়ে তবদা খেয়ে বসে ছিলাম কয়েকদিন। ব্রাদারস কারামাজভ পড়ে একই অবস্থা। কিন্তু এই ছোটগল্পগুলো পড়া হয় নি। ধন্যবাদ হীরে-জহরতের সন্ধান দেবার জন্যে।
০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১৬
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৫| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন: শায়রী লাস্ট ফিউ ডেইজ একটু ব্যাস্ত তাই সব লেখা পড়া হচ্ছেনা । অবশ্যই পড়বো ।
শায়রী জানে যে আমি তাঁর লেখা পছন্দ করি । সো, মিস হবেনা
০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২৬| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৮
Rajibrpsoft বলেছেন: শিক্ষার শেষ নেই ...লেখাটি পড়ে তা বুঝতেও বাকি নেই....ইশ্বর থাকেন হ্রদয়ে..অন্ধকারের আলোতে ...খোজার জন্য ডাকিতে ...সেযদায় নুয়ে পর মাটিতে.....
১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৩
শের শায়রী বলেছেন: দারুন এক মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় ভাই।
২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুন.....
২৫ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৩:০৭
শের শায়রী বলেছেন: তলস্তয় মানেই দারুন কিছু, অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৩৯
নতুন বলেছেন: তলস্টয় এর ছোট গল্প পড়েছি। কিন্তু ওয়ার এন্ড পিস এর বইএর সাইজ দেখে পড়ার সাহস হয় নাই।