নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহামারীতে জুমার নামায এবং জামাতে নামায হাদীসে কি বলে?

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৪



বেশ ভালোভাবেই লক ডাউন শুরু হয়েছে, যে যার বাড়ীতে গিয়েছে। এগুলো পুরানো প্যাচাল। নতুন প্যাচাল হল, এই যে লক ডাউন চলছে, যে লক ডাউনের কারনে যেখানে নিম্নবিত্ত বা মধ্য নিম্নবিত্তের পেটের খাবারের ঠিক নাই সেখানে ঠিকই সব মসজিদে পাচ ওয়াক্ত নামায জামায়াতে আদায় হচ্ছে, আজকে জুমার দিনও দেখলাম মানুষ দল বেঁধে নামাযে যাচ্ছে। আমি ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে দেখছি আর একটা কষ্ট অনুভব করছি নিজে যাই নি দেখে। কেন যাই নি, সেটা একটু পর বলছি। প্রথমেই দেখি, জুমার নামায নিয়ে হাদীসে কি আছে?



না সরাসরি কিছু নাই, কিন্তু বুখারী শরীফে পরিস্কার লেখা আছে ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি তাঁর মুয়ায্‌যিনকে এক প্রবল বর্ষণের দিনে বললেন, যখন তুমি (আযানে) ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ্‌ বলবে, তখন ‘হাইয়া আলাস্‌ সালাহ্’ বলবে না, বলবে, “সাল্‌লু ফী বুয়ুতিকুম” (তোমরা নিজ নিজ বাসগৃহে সালাত আদায় কর)। তা লোকেরা অপছন্দ করল। তখন তিনি বললেনঃ আমার চেয়ে উত্তম ব্যক্তিই (রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ) তা করেছেন। জুমু’আ নিঃসন্দেহে জরুরী। আমি অপছন্দ করি তোমাদেরকে মাটি ও কাদার মধ্য দিয়ে যাতায়াত করার অসুবিধায় ফেলতে।(সহীহ বুখারী হাদীসঃ ৯০১) মানে রাস্তা ঘাট কর্দমাক্ত হয়ে গেলে জুমার দিনেও মানুষকে কষ্ট করে মসজিদে যেতে নিষেধ করে ঘরে পড়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখানে এই ধরনের মহামারীতে যেটা মারাত্মক ছোঁয়াচে তাতে কি মসজিদে গিয়ে জামাতে নামায পড়া খুব বেশী উত্তম?

আমরা ধর্ম নিয়ে কি শিখছি? কাদের কাছে শিখছি? তারা কতদুর জানে? না আমি কাউকে নীচে নামাচ্ছি না, কিন্তু আমার প্রশ্ন হল আজকে যারা জুমার নামাযে গেল তাদের মাঝে যদি একজনও করোনা আক্রান্ত থাকে সে কতজনকে আক্রান্ত করবে? সে না জেনে হলেও। তোলারবাগে আমরা দেখতে পাই দুই জনের মৃত্যু হয়েছে যাদের ইনফেকশান মসজিদ দিয়ে হয়েছে বলে ধারনা করা হয়েছে।

আমি নিজেকে মসজিদে যাওয়া থেকে বিরত রেখেছি, কারন আর একজনের করোনা আছে কিনা জানি না, আমার যে নাই তারতো কোন নিশ্চয়তা নাই, আমার যদি থেকে থাকে তবে আমি কয়জনকে আক্রান্ত করব? এর জবাব আমি আল্লাহ রাব্বুল আলামিনকে কিভাবে দেব? আরব আমিরাতে অনেক আগেই আযানে “সাল্‌লু ফী বুয়ুতিকুম” প্রচলন করছে (দেখুন করোনা আতঙ্কে আরব আমিরাতে আজানে পরিবর্তন )। পবিত্র কা’বা তাওয়াফ বন্ধ, মসজিদে নববী, মসজিদে হারাম বন্ধ সেখানে আমাদের মুসলমানরা কোন পূন্যের আশায় পাচ ওয়াক্ত মসজিদে গিয়ে নিজে আক্রান্ত হওয়ার রিস্কের থেকে সে যদি আক্রান্ত থাকে তবে অন্যকে আক্রান্ত করার দায় কাধে নিচ্ছে?



আমি জানি হাদীস শরীফে পরিস্কার আছে আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, পাঁচ প্রকার মৃত শহীদঃ মহামারীতে মৃত, পেটের পীড়ায় মৃত, পানিতে ডুবে মৃত, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে মৃত এবং যে আল্লাহ্‌র পথে শহীদ হলো। (সহীহ বুখারী হাদীসঃ ২৮২৯)। এখন কথা হল শহীদি মৃত্যু প্রতিটা বিশ্বাসী মুসলমানের কাম্য কিন্তু আপনার জন্য আর একজন মৃত্যুর হুমকির মুখে পড়লে আপনি মহান রাব্বুল আলামিনকে কি জবাব দেবেন? একবারো কি ভাবছেন? নাকি আমার স্বল্প জ্ঞানে বুজের অভাব আছে? একটু বুজিয়ে দেবেন কি? মানুষজন যেখানে রুটি রুজির জন্য বের হতে পারছে না সেখানে কোন যুক্তিতে আপনি জামাতে নামায পড়তে গিয়ে আর একজনের মৃত্যুর কারন হতে পারেন? এক্ষেত্রে যে কথাটা প্রযোজ্য তা হল ‘সোশ্যাল ডিসটেন্স নয়, ফিজিক্যাল ডিসটেন্স’



আবার দেখুন, তিরমিযী হাদীসে পরিস্কার লেখা আছে উসামা ইবনু যাইদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ মহামারী প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আলোচনা করলেন এবং বললেনঃ যে গযব বা শাস্তি বানী ইসরাঈলের এক গোষ্ঠীর উপর এসেছিলো, তার বাকী অংশই হচ্ছে মহামারী। অতএব, কোথাও মহামারীর দেখাদিলে এবং সেখানে তোমরা অবস্থানরত থাকলে সে জায়গা হতে চলে এসো না। অপরদিকে কোন এলাকায় এটা দেখা দিলে এবং সেখানে তোমরা অবস্থান না করলে সে জায়গাতে যেও না। (তিরমিযী শরীফ, হাদীস ১০৬৫)।

কেন এখনো মানুষ মসজিদে জামাতে যাচ্ছে যেখানে রুটি রুজির জন্য বের হতে পারছে না? এর দায়িত্ব কি একান্ত সরকারের না ইসলামবেত্তাদের? আমি অনেক কিছুই জানি না জানার জন্য পোষ্টটা দিলাম। আজকে বিদ্রোহী ভৃগু ভাইর একটা পোষ্টে মন্তব্যে করছিলাম, তার প্রতি মন্তব্যে আমার ম্যাভাই যে জবাব দিয়েছে সেটা তুলে ধরে এই লেখার সমাপ্তি টানব। কিন্তু কেউ কি জবাব দিবেন কেন এখনো মানুষ অবিবেচকের মত জামাতে যাচ্ছে? এখানে প্রাসাঙ্গিক ভাবে নতুন নকিব ভাইর পোষ্টের লিঙ্কও দিয়ে দিলাম যেখানে আল আযাহার বিশ্ববিদ্যালয় ফতোয়া দিয়েছে এই ধরনের মহামারীতে জামায়াত এবং জুমায়ার নামায সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা যাবে (দেখুন করোনায় মসজিদে নামাজ আদায়: আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফতোয়া )

বিদ্রোহী ভৃগু ভাইর প্রতি মন্তব্য তার পোষ্ট থেকে

টোলার বাগের ঘটনা অবশ্যই অসচেতনতা,এবং এরকম আরো বহু বহু বাগে একই ঝুঁকি রয়েছে। কারণ মসজিদ কমিটিতে কারা থাকে আপনি জানেন। ইমাম বা মুয়াজ্জিনের জ্ঞানের দৌড় খূবই সীমিত। ফলে তাদের কাছ থেকে পূর্ন সচেতনতা পাওয়া যাবে না। ইসলামের যারা নেতৃ স্থানীয় তাদের ভাবনা বা জ্ঞানের সীমাবদ্ধতায় যারপরনাই বিস্মিত। তা খোদ আরব ভূমি বলেন বা উপমহাদেশের ইসলামিক স্কলারদের কথাই বলেন।

আমি আমার আম ভাবনা আপনার সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। মনে করুন এই অবস্থায় পোষ্টে শেষে যা বলেছি তার উদ্যোগ নেয়া যেত স্বাস্থ্য সম্মত ভাবেই এবং সরকারী আইন মেনেই।

প্রতিটি মসজিদ হয়ে উঠতে পারতো হাইজিন আর ভরসার কেন্দ্র। মসজিদ গুলোতে অজুখানায় সাবান এবং স্যানিটাইজার রাখতে পারতো। এবং আম মানুষের কাছে বিতরনের ব্যবস্থা রাখতে পারতো। মসজিদে প্রবেশ পথে করোনা টেষ্টের প্রাথমিক তাপমান যন্ত্র রাখা যেতো। এবং প্রতিটি মুসল্লির ডাটা নিত্য আপডেট করার ব্যবস্থা রাখা যেত। এবং সাথে তার পরিবারের তথ্যও। সে ক্ষেত্রে মসজিদ গুলো হয়ে উঠতে পারতো তথ্য ভান্ডার। যা সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সার্ভারে আপডেট করলে সরকারও সঠিক তথ্য লাভ করতে পারতো।

আর যেহেতু টেষ্ট করেই মুসল্লি ভেতরে যেতে পারতো, ভয় ছিল না , তারপরো সতর্কতা হিসেবে পরষ্পরে দূরত্ব বজায় রেখে (কিয়াসের ভিত্তিতে) সালাত আদায় করাই যেতো। তা খোদ কাবা থেকে মহল্লার আম মসজিদ একই রকম ভাবে পরিচালিত হতে পারতো- সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে। আমজনতার আল্লাহ ভীতিকে যেমন অবজ্ঞা করা উচিত নয়, তেমনি তাকে বিপদে ফেলাও উচিত নয়। তাই দরকার মধ্যমপন্থা। যা উপরে উল্লেখ করেছি।

আপনি জুমার নামাজে না গিয়ে চলমান ব্যবস্থায় সঠিক কাজটিই করেছেন। সরকারের আইন মানাও ধর্মের অংশ যদিনা তা আল্লাহ এবং তার রাসুলকে অস্বীকার করার বিষয় হয়। হুম, ভয়ে মানুষ আল্লাহকে বেশী ডাকে। ঝড় জলোচ্ছ্বাস বন্যায় দেখা যায়! করোনাতেও ব্যাতিক্রম নয়। আপনার প্রার্থনা কবুল হোক।

আমাদের সবার প্রার্থনা আল্লাহ কবুল করুক।।


ছবিঃ নেট থেকে সংগৃহিত

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্য বহুল বিশ্লেষণ ধর্মী পোস্ট। আমি উপায় খুজার চেষ্টায় আছি কিভাবে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়িয়ে মসজিদে জামাতে যাওয়া যায়।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৬

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় কবি স্বাস্থ্য ঝুকি এড়িয়ে এই ধরনের মহামারীতে কিভাবে মসজিদে যাবে? যদি না যথাযথ পিপিই এবং মসজিদে ঢোকার ইক্যুপমেন্ট থাকে।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আরে ভাই ,অন্য দিন নামাজের খবর না থাকলেও জুমায় দলে দলে যায়। কারণ মৌলভীরা বলে জুমা গরীবের হজ্ব। তাই বুঝে না বুঝে দল বাধে ।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৯

শের শায়রী বলেছেন: নেওয়াজ ভাই তাও মন্দের ভালো যে কেউ কেউ সাত দিনে অন্তত এক দিন যায়, এটা আমার বিষয় না, কেউ না গেলেও সমস্যা নাই, কিন্তু এই ধরনের দুর্যোগে মসজিদে গিয়ে আরো অসংখ্যজনকে সহ নিজেকে হুমকির মধ্যে ফেলার যুক্তি আমি বুজি না।

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোষ্ট টি তে হাদিস থেকে রেফারেন্স নেয়া হয়েছে কোরআনে আছে আরকায়ো মাররাকিইন। তোমরা রূকু করো রুকোকারিদের সাথে। তার মানে জামাতে মসজিদে। হাদীসে আছে তোমরা যদি হাশরের ময়দানে ঈমানদার দাবি করতে চাও তবে তোমাদের নামাজ সমূহ ও সকল স্থানে আদায় করো যেখানে আজান দেয়া হয় অর্থাৎ মসজিদে। হাদীস খানা মুখস্থ লিখলাম তবে মোটামুটি কমবেশি এমনি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুক করোনা ফেতনা থেকে।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৪

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় কবি মসজিদে জামাতে নামায আদায় নিয়ে অসংখ্য সহীহ হাদীস আছে। তুমি হাদীস গ্রন্থ গুলো এই টাইপের অনেক হাদীস পাবে নিশ্চিত, কিন্তু এখানে আলোচনা হচ্ছে এই ধরনের মহামারীতে কি হাদীস আছে। আমি মুলতঃ সেদিকেই দৃষ্টিপাত করতে চেয়েছি। জামাতে নামায আদায় নিয়ে কারো কোন দ্বিমত নেই, কিন্তু পরিস্থিতি বিবেচনায় কিভাবে কাজ করতে হবে সেজন্যই হাদীস।

এই লিঙ্কে গেলে হাদীসের সমস্ত বই সমুহ পাবে সময় করে দেখে নিও ভালো লাগবে নিশ্চয়ই হাদীস সমূহ

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৩

আকন বিডি বলেছেন: অনেক কিছু করা যায় কিন্তু খুঁটি যাদের কাছে তারা কিছুই করতে দিবে না।
আর বেশির ভাগ মুসলমান এর জ্ঞান মাহফিল, ওয়াজ, খুতবা থেকে। এর বাইরে আর কিছুই তাদের নাই। যে বিশাল হাদিস ভান্ডার রয়েছে তা দেখার সময় কোথায়। ছোটবেলা থেকে পরিবার জোড় দিয়েছে কালেমা,সলাত, সিয়াম আর কোরআন পড়তে পারার উপর। অথচ ইসলামে এইগুলা ছাড়াও অনেক বিষয় রয়েছে যা একটার সাথে অপরটি জড়িত (যেমন হালাল রূজি ইবাদত কবুল হওয়ার সাথে জড়িত, হালাল রূজি কিভাবে হয় তা নিয়ে কোন পড়াশুনা করানো হয় না)।
ইকরা এখন ওয়াজ নির্ভর। ইকরা এখন আর কোরআন, হাদিস চর্চার বিষয় না।
ইকরার কাছে যত তাড়াতাড়ি ফিরবো তত আমাদের জন্য ভালো।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০৮

শের শায়রী বলেছেন: আকন ভাই আমার খুব অবাক লাগে, প্রায় মসজিদে গৎবাধা আলোচনা হয়, যেখানে থাকে না সমকালীন হাদীস বা ফিকহ নিয়ে আলোচনা, যা থাকে তা হল আল্লাহ ভীতি দেখানো কিছু মুখস্থ কথা বার্তা। বাস্তবতার নিরিখে যার থেকে বেশি প্রয়োজন অন্য হাদীস ফিকহ আলোচনা।

ঠিকই বলেছেন ইকরা এখন ওয়াজ নির্ভর। ইকরা এখন আর কোরআন, হাদিস চর্চার বিষয় না।
ইকরার কাছে যত তাড়াতাড়ি ফিরবো তত আমাদের জন্য ভালো।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট টি বিশেষ করে নুরু সাহেবের পড়া দরকার।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪২

শের শায়রী বলেছেন: কেন রাজীব ভাই, উনি নিশ্চয়ই এগুলো জানে।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জেনুইন মুসলমান এখন নাই-ই বলতে গেলে, সব আমার মতো ভুয়া। :P
এরা নিজেদের সুবিধামতো ফতোয়া দেয়। ইসলামকে যে একটা পরিপূর্ণ জীবন-ব্যবস্থা বলা হয়, সেইটার মানেই এরা বোঝে না।

ডিসক্লেইমারঃ যারা প্রকৃত মুসলিম, আমার এই মন্তব্য তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। তবে, বর্তমান যুগে তেনারা সংখ্যালঘু নিঃসন্দেহে!

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০৭

শের শায়রী বলেছেন: কি যে ঝামেলায় আছি কয়দিন ইসলামী বই পত্র ঘাইটা এই সব সামনে চলে আসল, অথচ এগুলা কোন হুজুর বলে না, আমার মত টুক্কা হুজুরের বলতে হচ্ছে :(

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩৫

আরোগ্য বলেছেন: আল্লাহ আমাদের জন্য সকল পরীক্ষা সহজ করুক।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৩

শের শায়রী বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুক

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৪০

ইসিয়াক বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা প্রিয় ভাইয়া/ প্রিয় ব্লগার
************************************************
আমি পাপী অধম,
দয়াল তোমার দুনিয়ায়...
.
তোমার কাছে যাবার মত নেকি
জীবনে নাই।
.
দয়াময়...ও...দয়াময়
ক্ষমা চাই তোমার দরবারে।
জীবন গেল ভোগ বিলাসে,
আনন্দ আর আড্ডাতে।
.
তোমার কাছে যাবার মত সঞ্চয় কিছু
নাই।

ক্ষমা করো দয়াল আমায়,
ক্ষমা করো আমার পাপের দায়।
তুমি ছাড়া ক্ষমা কারি আর তো কেহ নাই।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৪

শের শায়রী বলেছেন: ভালো লাগায় অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রিয় কবি।

ক্ষমা করো দয়াল আমায়,
ক্ষমা করো আমার পাপের দায়।
তুমি ছাড়া ক্ষমা কারি আর তো কেহ নাই।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সহি ও অসহি কোন হাদিসই নির্ভরযোগ্য নয়।
রসুল (স) বেচে থাকতেই সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলার হুকুম দিয়েছিলেন।
এরপরও রসুলের হুকুম অগ্রাহ্য করে ৩০০ বছর পর আবার হাদিস লেখা শুরু হয়। তা না হলে তো শুধু কোরানের উপর ভর করে ধর্মব্যাবসা টিকে না।
৭ জেনারেশন পরে লোকমুখে শোনা কথার উপর ভিত্তি করে হাদিস লেখা শুরু হয়। একাধিক স্থানে, বিচ্ছিন্ন ভাবে।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২১

শের শায়রী বলেছেন: হাসান ভাই, অর্ধসত্য মিথ্যার থেকেও ভয়ংকর, আর একটা ব্যাপার হল না জেনে মন্তব্য করা। আপনি লিখছেন “রসুল (স) বেচে থাকতেই সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলার হুকুম দিয়েছিলেন।" এই পুড়ানোর ঘটনাটা আপনি কোথায় পেলেন? যথাযথ রেফারেন্স দেবেন আশা রাখি। হ্যা তিনি জীবিত থাকা অবস্থায় হাদীস সংকলন করতে দেন নি, যেহেতু দেন নি নিশ্চয়ই কারন আছে, আমার বিশ্বাস আপনি যেহেতু এত কিছু জানেন এটাও জানেন কেন দেয়নি? একটু কি কারনটা জানাবেন?

আপনি লিখছেন “এরপরও রসুলের হুকুম অগ্রাহ্য করে ৩০০ বছর পর আবার হাদিস লেখা শুরু হয়। তা না হলে তো শুধু কোরানের উপর ভর করে ধর্মব্যাবসা টিকে না। ৭ জেনারেশন পরে লোকমুখে শোনা কথার উপর ভিত্তি করে হাদিস লেখা শুরু হয়। একাধিক স্থানে, বিচ্ছিন্ন ভাবে।” আপনি কি জানেন হাদীস সংকলন কার আমলে থেকে শুরু হয়েছিল? এই ৭ জেনারেশান বা ৩০০ বছরের রেফারেন্স বা কোথায় পেয়েছেন জানালে উপকৃত হতাম।

ব্রাদার ধর্মের ব্যাপারে আমি খুব কম জানি, কিন্তু যেটুকু জানি সেটুকু নিয়ে যথাযথ রেফারেন্স সহই জানি। সব শেষে, এই পোষ্ট হাদীস কোরান নিয়ে নয়, এখানে আমি হাদীস টানছি কাঠ মোল্লাদের ডিফেন্স দেবার জন্য। অথচ আপনি ধর্ম বিরোধী বা অবিশ্বাসী হয়েও আপনি কিন্তু এখানে শুধু ধর্মের বিরোধিতা করার জন্যই হাদীসকে অস্বীকার করে কাঠ মোল্লাদের পক্ষ নিলেন। হাসান ভাই, আমি খুশী হব এই সব ব্যাপারে অহেতুক তর্কে না গিয়ে, পোষ্ট সংক্রান্ত যথাযথ আলোচনাই কাম্য হোক।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যা'ভাই, পড়তে এসে দেখি নোংরা লোকদের নোংরা মানসিকতায় পোষ্ট সয়লাব।
মডু ভায়ার তড়িৎ পদক্ষেপে দূর হয়েছে।
ধন্যবাদ মডারেশন টিমকে।

ধর্ম নিয়ে আমাদের জানাশোনা কমবলেই আলেম শ্রেনীর উপর নির্ভরতা বেশি। দু:খজনক ভাবে আলেম শ্রেণী একপেশে কিছু আরবী ভিত্তিক সাধারন বিষয়ের বাইরে জ্ঞান অপ্রতুল। যা দিনে দিনে স্পষ্ট হচ্ছে। অনুসন্ধানী মানুষ সত্য অনুভবে যখন জ্ঞানের বিশালতার সন্ধান পাচ্ছেন, তখনই লেবাসধারীদের অন্তসার শূন্যতা প্রকট হচ্ছে।

ধর্মের আচার ধর্মী বা উপসনা ধর্মী ব্রান্ডিং একটা বড় বাঁধা এই ক্ষেত্রে। ধর্ম মানেই দাড়ি, টুপি, পাঞ্জাবী, নামাজ পড়া রোজা রাখা ঈদ করা, সুন্নতে খাতনা আর বিবাহের একদিন কলমা কাবিন! ব্যাস শেষ ।
কিন্তু বাস্তবতায় ধর্ম জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গী জড়িত। যে সমস্যার মোকাবেলা করছী করোনা ইস্যুতে।
আমাদের স্বল্প জানার পরিসরে বৃতহ্হর সত্যকেও মানতে কষ্ট হচ্ছে।
খোদ রাসূল সা: এর হাদীসকেও মানতে মন যেন কেমন মুচরামুচরি করে।

মানুষের অভ্যস্ততা একটা বড় ধর্ম। হঠাৎ তাতে বাধা পড়লে কমেন লাগে আমরা কোয়ারেন্টাইনে আটকে সকলেই মর্মে মর্মে টের পাচ্ছি। সকল ক্ষেত্রেই বিষয়টা তেমনি। আর ধর্মতো আরো বেশি স্পর্শকাতর। আরো বেশী আবেগের স্থান ধারন করে।

আমার পোষ্ট এবং মন্তব্যকে বিশেষ ভাবে উপস্থাপন করায় কৃতজ্ঞতা ম্যা'ভাই।
ধর্মের মৌলিকতায় যত যাই, দেখি ততই উদার, বিজ্ঞান সম্মত, মানবিক এক বিধি বিধান।
কিন্তু ধার্মিকের ভূলে অজ্ঞতা, অজ্ঞানতা, চর্চায় আমরা ধার্মিকের বদলে ধর্মকেই কাঠগড়ায় দাড় করাই।

মহামারী থেকে আল্লাহ আমাদের মুক্তি দিন।
সবাইকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাখুন।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৪

শের শায়রী বলেছেন: ম্যাভাই আপনার মন্তব্য অত্যান্ত যৌক্তিক ভাবেই এসেছে এই পোষ্টে, আর না আনলে পোষ্ট অসম্পূর্ন থেকে যেত। আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা নিন। যে বিজ্ঞান নিয়ে এত গর্ব সেই বিজ্ঞান এখনো এই করোনার আসল রূপটাই চিনতে পারেনি, এনাকি অনেকটা বহুরূপী ৩৮৪ বার এ তার স্বভাব চেঞ্জ করছে। তবে হ্যা এও একদিন চিকিৎসা বিজ্ঞানের কাছে পরাজিত হবে নিশ্চয়ই, কিন্তু বর্তমানে এটা আল্লাহর গজব হিসাবেই আমি মেনে নিচ্ছি। যেমনটা বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে লেখা আছে।

আপনার এই মন্তব্যও কিন্তু আমার পোষ্টের পূর্নতা দিয়েছে আবারো অশেষ কৃতজ্ঞতা।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

এইচ তালুকদার বলেছেন: আমার বাসার লাগোয়া মসজিদের ইমাম বলেছেন,মসজিদে আসার কারনে কেউ করোনায় আক্রান্ত হবে না।তবে জ্বর সর্দি নিয়ে কেউ মসজিদে গেলে সেটা রাসুলের শানে বেয়াদবি হবে বলেও হুশিয়ারী দিয়েছেন।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২৪

শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই গুলারে মাঝে মাঝে মনে হয় ধইরা... এদের জন্যই আমাদের এত অধঃপতন। কি সুন্দর কথা মসজিদে আসার কারনে কেউ করোনায় আক্রান্ত হবে না।তবে জ্বর সর্দি নিয়ে কেউ মসজিদে গেলে সেটা রাসুলের শানে বেয়াদবি হবে বলেও হুশিয়ারী দিয়েছেন। কত্তবড় ছাগল হলে এক মুখে দুই কথা বলতে পারে। ওই ইমাম কে একটু বুখারী শরীফের ৯০১ নাম্বার হাদীস টি দেখিয়ে জিজ্ঞেস কইরেন উনার মতামত কি। কি আর কমু ভাই।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত পোষন করছি। এই মহামারীর সময় যেকোনো জমায়েত , জুম্মার নামাজ, এমনকি মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত জামাতে নামাজ পড়াও রীতিমতো ঝুঁকিপূর্ণ। এ সময়ে এগুলো এভোয়েড করাই উত্তম।
মিশরে আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফতোয়াটি যে কারণে প্রাসঙ্গিক লেগেছে। কিন্তু উপমহাদেশের ক্ষেত্রে এরকম কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংশ্লিষ্ট কমিটির এরকম ঘোষণা এখনো পর্যন্ত চোখে পড়েনি। কাজে এখানে মানুষকে সচেতনতার সঙ্গে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
ব্যক্তিগতভাবে-এমনিতে আমাদের শুক্রবারে জুম্মার নামাজ পড়ার সুযোগ মেলে না। কিন্তু সাম্প্রতিককালে পরপর দুই সপ্তাহে শুক্রবার সুযোগ মিললেও আপনার মত মসজিদে যাওয়া থেকে বিরত আছি।
শ্রদ্ধেয় বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়ের পোস্টটি পড়েছি। এককথায় পরিশ্রমী, তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী পোস্ট। সময়ের সঙ্গে তাল রেখে মসজিদকে নবায়নের ওনার প্রস্তাবটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
যেহেতু আমরা এই মুহূর্তে কিন্তু কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। সকলকে যে কথা বলছি আপনাকেও একই কথা একবার স্মরণ করে দিলাম। ঘরে থাকব সুস্থ থাকব। করোনার বিরুদ্ধে আমরা জিতবই।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০০

শের শায়রী বলেছেন: পদাতিক ভাই সমস্যা হল, এই দেশের হুজুররা কিছু আরবী মুখস্থ করেই হুজুর হয়ে যায়, ইসলাম যে একটা পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান, এর সাথে যে মানুষের জীবন ওত প্রোত ভাবে জড়িত তা তারা জানেই না, কিছু হলেই জেহাদী জোসে মানুষকে দোযখের ভয় দেখানো, যার কারনে আর কার কি ক্ষতি হয়েছে সেটা বড় ব্যাপার না, মুল ক্ষতি হয়েছে ওই সব হুজুরদের তাদের প্রতি মানুষ দের সন্মান এখন তলানিতে। তবে এদেশের বা আপনার দেশের অধিকাংশ মানুষই অশিক্ষিত তারা আবার এই সব কিছু আরবী শিক্ষিত হুজুরদের জীবনের আলোর প্রদীপ হিসাবে মানে।

যাই হোক আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুক। সাবধানতা অবলম্বনের বিকল্প নেই। সবাই সাবধানে থাকি। আল্লাহ আমাদের হেফাযত করুক।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানে যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে তাতে সবাই মিলে এক হয়ে কাজ করতে হবে।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০২

শের শায়রী বলেছেন: রাজীব ভাই পরিস্থিতি এমন জায়গায় চলে যাচ্ছে সবাই মিলে কাজ না, মানুষ বড় স্বার্থপর হয়ে যাবে, পেটে টান আসলেই মানুষ তখন আশেপাশের জনকে আর চেনে না নিজকে চিনবে, এটা সবার জন্য প্রযোজ্য।

১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৩

মা.হাসান বলেছেন: শোভন ভাই, বাংলাদেশে করোনার বিষয়টি গুজব বা ষড়যন্ত্র বলে মনে করি। নতুন কোনো রুগি পাওয়া যায় নি। আক্রান্তের সংখ্যা খুব কম। ধর্মীয় উপাসনালয়ে স্পেশাল শোকরানা প্রেয়ার এবং দেশ জুড়ে চীনের মতো আতশবাজী প্রদর্শনি হলে মন্দ হয় না।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০৪

শের শায়রী বলেছেন: হ্যা হাসান ভাই গত দুই দিন যাবত দেশে কোন করোনা আক্রান্ত নাই, মানে হল করোনা কে এই দেশের জালে আটকে ফেলা গেছে, করোনা এখন প্রান ভয়ে ছট ফট করছে :)

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪০

নায়লা যোহরা বলেছেন: আমাদের নবীজি বলেছেন, মহামারীতে নিজ নিজ ঘরেই অবস্থান করতে। তবে সালাত আদায় করার ব্যাপারে আমি সঠিক জানি না। তবে এই বিপদের সময় নিজ নিজ ঘরে বসে সালাত আদায় করাই বেটার।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৩

শের শায়রী বলেছেন: সালাত আদায়ের ব্যাপারে সহী বুখারী হাদীসের উদ্ধৃতি আমি পোষ্টে দিয়েছি এই পরিস্থিতিতে কিভাবে সালাত আদায় করতে হয়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমাদের এখানেতো গত তিন সপ্তাহ ধরে জুমার নামাজ হচ্ছে না স্টেট্ ইমার্জেন্সির জন্য । সব ধরণের গ্যাদারিং নিষিদ্ধ । বাংলাদেশে কি কালকেও জুমার নামাজের জামাত হবে ? আল আজহার, মক্কা থেকেতো ফতোয়া দেওয়াই হয়েছে করোনার জন্য জামাত না করার ব্যাপারে । আমাদের ইসলামিক স্কলাররা সেই ফতোয়া মানছেন না কেন ? এটাতো সুইসাইডাল এখন বড় জামাতে নামাজ পড়া ।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২

শের শায়রী বলেছেন: বাংলাদেশে জুমার নামায সহ পাঁচ ওয়াক্ত নামায ভাই জামাতে হচ্ছে, এগুলো কেউ দেখেও দেখার নেই। গ্যাদারিং নিষিদ্ধ, কিন্তু ত্রানের নামে হাজার লোক কে এক জায়াগায় করতে অসুবিধা নাই।

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

চৌধুরী রাশেদ বলেছেন: হুজুর আপনি শারীরিক ভাবে ভালো আছেন তো? সে অনেক বছর এই জগতে আসা হয় না, আজ জানলাম আপনি না নাকি এখানে ওলট পালট করতেছেন তাই আসলাম দেখতে। :D

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় বৎস, অনেক কাল পর দেখা হইল, ইদানিং নজরানা ছাড়া তো আমি কারো সাথে দেখা করি না :-B

১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০০

নীল আকাশ বলেছেন: ৮ মন্তব্যে হাসান কালবৈশাখী যা বলেছেন সেটা আমাকেও আগে বলেছিলেন। উনাকে ইমাম মালিক (রাহামাতুল্লা আলাইহি) এর জীবনি পড়ার জন্য বলুন। উনার লেখা 'মুয়াত্তা বিন মালিক' সর্ববৃহৎ হাদিস গ্রন্থ। এটা তাবেইনদের যুগেই লেখা হয়েছে। আন্দাজে কথা বললে তো হবে না। উনি অনেক কিছু মনগড়া কথা বলেন। উনাকে ইন্টানেট দেখতে বলুন।

বাংলাদেশে বেশিরভাগ হুজুরদের জ্ঞান মাদ্রাসায় পড়া কয়েকটা বইয়ের বেশি নয়। করোনা নিয়েও এরা যথেষ্ঠ আজেবাজে কথা বলে মুসলিমদের বিপদে ফেলে কাপুরুষদের এখন গোপন গর্তে লুকিয়েছে। এরা আমাদের ধর্মের কলংক ছাড়া আর কিছু নয়। এদের এইসব আচরণ নিয়ে সহী হাদীস দেয়া আছে। এরা মানুষজনকে শুধুই বিভ্রান্তই করতে পারবে।

ধন্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় ভাই, উনাকে আমি কিন্তু দুটো প্রশ্ন রেখেছি প্র মন্তব্যে দেখুন তার কোন জবাব উনি দেয় নি। কারন আমি খেয়াল করছি উনি প্রায় সময়ই ধর্মের ব্যাপারে অর্ধসত্য বলেন। মুল ব্যাপারে জিজ্ঞাস করলেই উনি আর জবাব দেন না। তাই উনার সাথে আর ফারদার ডিসকাশান হয় না।

আর এদেশের হুজুরদের কথা কি বলব! বাদ দেন।

পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.