নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
ছোট বেলায় আমাদের ইংরেজীতে ট্রান্সেলেশান করতে হত “ডাক্তার আসিবার পূর্বেই রোগীটি মরিয়া গেল” এবং এটা কোন টেন্স? খুবই কমন একটা বাক্য ছিল আমাদের জেনারেশানের স্কুল পাঠ্যতে। আজকে যে মহামারী সারা বিশ্বে আঘাত হানছে সেখানে এই বাক্যাটিও এক রকম অচল। ডাক্তার না আসিতে চাওয়ায় বিনা চিকিৎসায় রোগী মারা গেল। না আমি ডাক্তারদের কোন দোষ দিচ্ছি না বর্তমান পরিস্থিতিতে, অন্তত আমাদের দেশে পরিপ্রেক্ষিতে। নিজে বাচলে বাপের নাম এই অপ্ত বাক্যটিই এখন আমাদের বাঁচার এখন এক মাত্র উপায়।
করোনা হঠাৎ করে আসেনি, গত তিন মাস যাবত ধীরে সুস্থে সারা বিশ্ব পরিভ্রমন করে করোনা আমাদের আতিথ্য গ্রহন করছে। এখন অতিথি যে এই দেশে আসবে সেটা আমাদের দায়িত্বশীলরা উপলদ্ধিই করতে পারেনি, আর পারেনি বলেই অতিথি আপ্যায়নের যথাযথ ব্যাবস্থা নেয়া হয়নি, যার কারনে আমরা এখনো জানি না আমাদের এই মহা ক্ষমতাধর অতিথি তার যথাযথ আগমন উপলক্ষ্যে অনেক আগে থেকে এদেশের দায়িত্বশীলদের তার আগমনের বার্তা পাঠানোর পরও যেহেতু কোন পাত্তা দেয়নি সেহেতু সে যে কতখানি ক্রোধান্বিত হয়েছে তার নিদর্শন সামনে বোঝা যাবে।
যতটুকু বুজলাম এই অতিথি অনেকটা দুর্বাশা মুনির মত অত্যান্ত রগচটা টাইপের। তার প্রতিশোধের স্পৃহা অত্যান্ত মারাত্মক। যাই হোক দায়িত্বশীলদের অবহেলায়, ভোগান্তি এবং মৃত্যুর মুখোমুখি আমরা সাধারনজনরা। অবশ্য আমাদের মত সাধারনের প্রানের মূল্য নিতান্তই সামান্য সে এই মহামান্য অতিথি এবং আমাদের দায়িত্বশীলদের কাছে।
আজকে প্রান ধারনের জন্য কর্ম উপলক্ষ্যে প্রায় সারাদিন বাইরে থাকতে হয়েছে, সুযোগ হয়েছে ঢাকার বুকে প্রান হাতে করে চলা সাধারন মানুষের প্রান হারানোর আত্ংকে শুকনো মুখ দেখার। বাসা থেকে বের হবার আগে বাসার কর্ত্রী এবং মায়ের কড়া নির্দেশ অনুযায়ী আমাকেও নতুন জামাই যেমন মুখে রুমাল দিয়ে চলাফেরা করে আমাকে রুমাল না হলেও মাস্ক নামক এক বিদঘুটে জিনিস মুখে দিয়ে বের হতে হয়েছে, বের হয়ে মুখোমুখি হতে হয়েছে আমার মফস্বলের এক ফিচেল দোস্তের, তার প্রথম ডায়লগই ছিল “কিরে গরুর নাহান মুখে ঠুলি দিয়ে বাইর হইছস?” গ্রাম গঞ্জে যারা বড় হয়েছেন তারা জানেন আগেকার দিনে ধান মাড়াইয়ের জন্য গরুর মুখে ঠুলি (এক ধরনের মুখ বন্ধ যা গরুর মুখে দেয়া হত যাতে সে ধান খেতে না পারে) পড়িয়ে ধান বিছিয়ে তার ওপর চক্রাকারে ঘুরানো হত আর ধান গাছ থেকে ধান আলাদা হত। যাই হোক আমিও ঠুলি পড়ে মোটামুটি সারাদিন বাইরে কাজ করছি।
এক পর্যায়ে একজন ফোন দিল, “ভাই পারলে কিছু ম্যালেরিয়ার ওষুধ কিনে রাখেন?” আমি বললাম “কেন?” সে জবাব দিল "আরে ভাই করোনা হইলে ম্যালেরিয়ার ওষুধে ভাল হয়ে যায়, গুলশান বনানীতে এক পাতা কুইনাইন জাতীয় ওষুধের এক এক ষ্ট্রিপ নাকি ২২০০/২৩০০ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে” ফোনের ওপাশ থেকে উত্তেজিত কন্ঠ। আমি কিছুটা হতভম্ভ হয়ে জিজ্ঞেস করলাম “কুইনাইন যদি করোনার প্রতিষেধক হয় তবে ইউরোপ আমেরিকার বলদা ডাক্তাররা কি করছে, তারা কি এই গোপন ওষুধের খোজ পায়নি?” দেখুন যারা ২২০০/২৩০০ টাকা দিয়ে এক পাতা কুইনাইন কিনছে তারা কিন্তু গ্রামেগঞ্জের অশিক্ষিত না, যারা থান কুনি পাতা খেয়ে থান কুনি পাতার প্রজাতিই প্রায় শেষ করে দিয়েছে, এবং আপনাদের মত শিক্ষিত মানুষদের ট্রলের শিকার। যারা ২২০০/২৩০০ টাকা দিয়ে কুইনাইনের এক ষ্ট্রিপ কিনছে এরা আপনার আমার থেকেও অতি শিক্ষিত অতি সচেতন!
রাস্তায় দেখলাম পুলিশ সদস্যরা মুলতঃ যারা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন করে অতি সাদাসিধা ভাবে ডিউটি দিচ্ছে অবশ্য কারো কারো মুখে মাস্ক আছে, তবে সেগুলো যে কতটা করোনা আটকায় আমার নিজেরই সন্দেহ আছে, প্রায় কারো হাতেই দেখলাম না গ্লাভস। অথচ আমার ধারন মাস্কের থেকেও অতি জরুরী হ্যান্ড গ্লাভস। অবশ্য আমি মুর্খ টাইপের মানুষ আমার ধারনায় কিছু যায় আসে না।
গত তিন মাসে দেশে সোয়া ছয়লাখ বিদেশী আসছে, তখন তাদের খোজ নাই, গত দেড় দুই সপ্তাহ ধরে তাদের ব্যাপারে টনক নড়ছে এখন অনেক জায়গায় তাদের বাড়ী বাড়ী লাল পতাকা টানিয়ে দেয়া হয়েছে, সবাই এখন এই সব প্রবাসীদের দোষ ধরছেন, অথচ শুরু থেকে যাদের দায়িত্ব ছিল এই সব প্রবাসীদের কোয়ারান্টাইন কনফার্ম করা তারা তখন কোথায় ছিলেন?
মহামান্য শ্রদ্ধেয় করোনা স্যার দেশে আসছে, তিন মাস সময় পেয়েছি তাকে রিসেপশান দেবার অথচ যারা ফ্রন্ট লাইনে তাকে রিসেপশান দেবে এয়ার টাইট পিপিই পড়ে সেই ডাক্তারদেরই নাকি এখন পর্যন্ত এয়ার টাইট পিপিই দেয়া হয় নাই, করোনা স্যার কি তাতে রাগ করবে না? অবশ্যই তার রাগ হবার যথাযথ কারন আছে। এখন সেনাবাহিনী নামছে, এই সেনাবাহিনীর সদস্যদের কি যথাযথ পিপিই আছে? আমি আশা করতে পারি অবশ্যই আছে, কারন তারা সুশৃঙ্খল বাহিনী।
পিপিই কি শুধু ডাক্তারদেরই লাগে? অন্যান্য জরুরী সেবা যারা দিচ্ছে তাদের কি লাগবে না? আপনার অফিসের যে ছেলেটি আপনাকে চা বানিয়ে খাওয়াচ্ছে তার কি লাগবে না? রিকশাওয়ালারা এখন আর দরদামের মাঝে খুব একটা যাচ্ছে না, “দিয়েন স্যার ন্যায্য ভাড়া যা হয়” ভীষন করুন মুখে বলছে। রিকশা সংখ্যা আজকে খুবই কম।
আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে যারা দিন আনে দিন খায় সেই মানুষ গুলা কিভাবে খাচ্ছে? না শুধু কিউরিসিটি না, ওখান থেকে শিক্ষাও নিতে চাই তাদের সারভাইব টেকনিকটা, তেলাপোকা নাকি নিউক্লিয়ার বোমা বিস্ফোরনের তেজস্ক্রিয়তা থেকেও বেচে থাকে। দেখুন দেখি অবস্থাটা নিকেতনে গৃহকর্মী ও চালকদের প্রবেশ নিষেধ। করোনাে যেন এই টাইপের নিম্ন শ্রেনীর মানুষদের ওপর দিয়েই যায়, গুলশান, বনানী, বারিধারা, নিকেতন যেন বেঁচে থাকে!
তিন মাস হয়ে গেল কোথাও গেলে যে শান্তিপূর্ন ভাবে করোনা টেষ্ট করা যায় তার কোন হাদিস নাই। সব থেকে মজা লাগছে, টিভিতে টকশো গুলো। যারা এক সময় সরকারের গুন গানে তৈল মর্দনে পুরা তেলের ফ্যাক্টরি ঢেলে দিত, তারাই আজকে এক একজন মাননীয় মন্ত্রীকে ভব্যতার সীমা অতিক্রম করে প্রশ্নবানে জর্জরিত করছে। আহা! দেখলেও মায়া লাগে বেচারা মন্ত্রী বা জন প্রতিনিধিদের মুখের অসহায় ভাব দেখে, সারা দিন কত কষ্ট করে জন সেবা করছে গত তিনটা মাস কি প্রানান্তকার ভাবে মুখ দিয়ে করোনা স্যার কে ঠেকিয়ে রেখেছে তাদেরই কিনা তাদের এক সময়ের পা চাটা সেবাদাসরা অপ্রীতিকর প্রশ্ন বানে জর্জরিত করছে! ভেরী স্যাড। ভেরী স্যাড।
চীনে যে ডাক্তারটা প্রথম করোনা ভাইরাসের কথা প্রথম তাদের ফেসবুক গ্রুপে বলছিলো, সেই ব্যাটা ডাক্তারকে চীনা সরকার গ্রেফতার করছিলো গুজব ছড়ানোর অপরাধে। পরে অবশ্য তার কাছে কর্তৃপক্ষ মাফ চায় কিন্তু ততদিনে সে ডাক্তারটাও করোনায় আক্রান্ত হয়ে গেছে এবং এক সময় করোনায় মরিয়াই প্রমান করছে সে দেশে করোনা এসেছে, এ যেন অনেকটা “কাদম্বিনী মরিয়াই প্রমান করিয়াছে কাদম্বিনী মরে নাই।” অবশ্য চীন একটা অগতান্ত্রিক অনেকটা স্বৈরাচারী সরকার। ভাগ্যিস আমাদের সে রকম সরকার না আমাদের রাষ্ট্র গনতান্ত্রিক।
টিভিতে কিছু মানুষের টকশোতে দেখলাম যারা আমার জানামতে জীবনে মনে হয় আল্লাহ খোদার নাম নেয় নাই, অবিশ্বাসী। তারাও দেখলাম কি সুন্দর আল্লাহর নাম নিচ্ছে। অবশ্য আমি তো আর তাদের সাথে সব সময় থাকি না আমার অজানায় নিতেও পারে, কিন্তু কিছু দুষ্ট লোক বলে অমুক অবিশ্বাসী তমুক নাস্তিক।
আহ গ্লোবাল ভিলেজ! ইয়া নফসী, ইয়া নফসী। হাশরের মাঠ, কেউ কারো দিকে তাকাচ্ছে না, না পারতে, আজকে একজনের সাথে আলাপ হল অভ্যাস মত হাত বাড়াইয়া দিছিলাম, মনে হল সে যেন সাপ দেখছে, আমার দিকে এমনভাবে তাকাল যেন আমি খুনী টুনী টাইপের, আমি নতুন বউর মত লজ্জায় লাল টাল হয়ে একশেষ। প্যান্টের পশ্চাতদেশে আবার হাত খানা ঘষে পরিস্কার করে হাত বাড়াইয়া দিলাম ভাবলাম এইবার তো হাত মুচছি, নিশ্চয়ই হাত মিলাবে, ওমা পারলে মারে আর কি! কি আর করুম। দিলটাই ভাইঙ্গা দিছে ওই ব্যাটার এই নির্মমতা।
এখনো টিভিতে আমাদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য প্রতি মুহুর্তে মুহুর্তে উপস্থাপিকা বিভিন্ন সাহস আর উপদেশ দিয়ে যাচ্ছে, আমরাও সেগুলো শুনতে শুনতে মুখস্থ করে ফেলছি, পরীক্ষা প্রার্থনীয়। কিন্তু যাদের দায়িত্ব কিছু করার তাদেরকে কি যথাযথ উপদেশ দেয়া হচ্ছে, অবশ্য আজকে পেপারে দেখলাম বিদেশী রাষ্ট্রদুতদের নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে তাদের চিকিৎসা দেবার জন্য সর্বাধুনিক ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে তারা যেন ভয় না পায়, কিন্তু আমাদের চিকিৎসা কি হবে? সাধারন সর্দি জ্বর আর কাশির। করোনা স্যারের কথা বাদই দিলাম।
সারাদিন পর বাইর থেকে ঘরে আসার পর গিন্নীর চোখ রাঙ্গানীতে সুড়সুড় করে বাথরুমে ডুকে এই ঠান্ডার মাঝেও সাবান ঘসে আবার গোসল করতে হল, কি অমানবিক! এদিকে আবহাওয়াও যেন ফাইযলামি শুরু করছে জীবনে যা না তাই হচ্ছে শেষ রাতে এই চৈত্রের ৯/১০ তারিখ কম্বল গায় দিতে হচ্ছে। অথচ এই সময় থাকে কাকফাটা রোদ্দুর।
আচ্ছা প্রান্তিক মানুষ গুলো মানে যারা দিন আনে দিন খায় তাদের কি অবস্থা? কিভাবে বেচে আছে বড় জানতে ইচ্ছে হয়। বড় জানতে ইচ্ছে হয়। বুলি দিয়ে যদি করোনা মারা যেত তবে এত দিনে করোনার চৌদ্দগুষ্ঠি নিপাত হয়ে যেত এই দেশে, যে সব বুলি চলছে, কিন্তু বুলিতে কি আদৌ করোনা আর পেটের ক্ষুধা মারা যায়? কেউ কি জানেন?
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৫২
শের শায়রী বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন প্রিয় নেওয়াজ ভাই।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়েছি
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২৪
শের শায়রী বলেছেন: আহ্লাদিত আমি মুরুব্বী।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: মৃত্যুর কাছাকাছি দাঁড়িয়ে মনে হয় আমিতো এখনও বেঁচে আছি, সুস্থভাবেই আছি। আমার সন্তান আর পরিবারের জন্য আরও বেঁচে থাকতে ইচ্ছে হয়। এই মুহূর্তে মনে হয় জীবনটা অসম্ভব সুন্দর।
আমি নিরাপদে আছি, আপনিও থাকুন। নিজের জন্য, পরিবারের জন্য
২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:০৭
শের শায়রী বলেছেন: রাজীব ভাই জীবন টা আমার কাছে এই মুহুর্তে মোটেই সুন্দর কিছু না, প্রচন্ড ভয়াবহ, সামনে আরো বিভীষিকা আসছে। তবে আমি কেন যেন সুন্দরের থেকে এই সব ভয়াবহ, বিভিষিকা, চ্যালেঞ্জ নিয়ে বেচে থাকাতেই আনন্দ পাই
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৫
সোহানী বলেছেন: সেনাবাহিনী নামিয়েছে কি লোকজনরে পিটায়ে ঘরে পাঠাতে??? গুড, কিন্তু টেস্ট কিট, পিপিই, মাস্ক এর অর্ডার দিয়ে কি? বোনরা বললো ওরা নিজেদের পয়সায় মাস্ক এর অর্ডার দিয়েছে, এখনো হাতে পায়নি। আর এসব ছাড়াই ওরা রোগী হ্যান্ডল করে যাচ্ছে। এ চিত্র দেশের সব সরকারী হাসপাতালে। এখন কথাখান হলো, আমরা কি এতোই গরীব যে সামান্য টেস্ট কিট, পিপিই, মাস্ক কেনার পয়সা নাই????
গরীব মানুষের জন্য আপনি যত ভাবেন তার সিকি ভাগও কি ক্ষমতায় যারা আছে তারা ভাবে কি??? কিভাবে ওরা এ ক্রাইসিস সময় পার করবে????
সামনে যে অর্থনীতি রিসেশান এর ধাক্কা আসবে, এর জন্য আমরা কতটুকু প্রস্তুত???
২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১২
শের শায়রী বলেছেন: বোন "টেষ্ট কীট, মাস্ক বা চিকিৎসা অথবা অন্যান্য বিপদ মোকাবেলার জন্য আমাদের সরকার সম্পূর্ন প্রস্তত" গত কাল ও একজন মন্ত্রী মহোদয় টিভিতে এটা বললেন। উনারা নিশ্চয়ই জেনে শুনে বুজেই সত্যিটা জনগনকে জানাচ্ছে, এই জন্যই তো উনাদের নির্বাচিত করছি আমরা, তাই না । টেনশান নিয়েন না, সব কিছু ঠিক আছে, সামান্য দু একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ওগুলো যারা নিজের পয়সায় কিনে
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকায় কাউকে মাস্ক পরে ঘুড়ে বেড়াতে দেখি নি, নিউইয়র্ক/ডালাস/আটলান্টা/নিউজার্সি কোথাও না।
আগে শুধু বাংগালি পাড়ায় অল্প কজন পড়তো, এখন করোনা ব্যাপক ছড়িয়ে যাওয়ার পরও কেউ মাস্ক পরিধান করে না।
(কারন CDC আগেই বলেছে সাধারন মাস্ক এই ভাইরাস প্রতিরোধ করে না, বরং অন্য জীবানু জমিয়ে আরেক বিপদের কারন হয়। সাধারন মাস্ক পড়বে শুধু করোনাক্রান্ত রোগি , আর ডাক্তার-নার্সরা রোগীর কাছে আসার সময় পড়বে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন N95 মাস্ক)
টেষ্টিং কিট নিয়ে হইচই নেই, টেষ্ট করার বেশি দরকারও নেই।
নিউইয়র্কে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত লোকদের হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে না। দম আটকে মরনাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত। PPE ও সিট সংকটের কারনে হয়তো।
করোনা রোগিদের স্বাসকষ্ট বেশী না থাকলে বাসায় রেখেই চিকিৎসা চলছে। আইসোলেশন + হোমকয়ারেন্টিন। টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট চলছে। অকারন টেষ্ট করাও হচ্ছে না। কারন ১৪ দিনে না মারা গেলে এমনিতেই ভাল হয়ে যাবে।
কেউ টেষ্ট করতে বেশি উতলা হলে সিটি নিয়ন্ত্রিত ল্যাবের সামনের রাস্তায় একটি টেবিল বিছিয়ে, গাড়ীর লাইনে গাড়ীর জানালায় ড্রাইভথ্রু অর্থাৎ গাড়ীথেকে পেশেন্ট বা কেউ নামতে পারবে না। জানালায় ড্রাইভিং লাইসেন্স/পরিচয় পত্র দেখিয়ে জানালার বাইরে হাত বাড়িয়ে রক্ত দিয়ে চলে যেতে হচ্ছে। যে প্যারামেডিক রক্ত নিচ্ছে তারও অনেকের মাস্ক দেখিনি, অনেকের থাকলেও নীচে নামানো (হাসবো?)
দুদিন পর অনলাইনে রেজাল্ট। টাকা চাচ্ছে না, হয়তো ফ্রী বা পরে বিল পাঠাবে।
এছাড়া সাধারন জ্বর সর্দিকাসি রোগিদেরও হাসপাতালের ধার কাছে আসতে দেয়া হচ্ছে না। ডাক্তারের চেম্বারেও সাধারন চিকিৎসা দেয়া বন্ধ রেখে বাসায় থেকে টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট দেয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশেও এমনটা দরকার।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:২৫
শের শায়রী বলেছেন: হাসান ভাই, আমি জানিনা আপনি এই থিওরীটা কোথায় পেলেন যে টেষ্টিং নিয়ে হৈ চৈ র কিছু নাই। টেষ্ট করারও দরকার নেই, এ পর্যায়ে আবার নিউইয়র্কের উদাহরনও টান দিলেন যারা কিনা করোনা মোকাবেলায় সম্পূর্ন ব্যার্থ। অথচ WHO করোনা মোকাবেলায় অন্যতম হাতিয়ার তিনটি। এই তিনটি হল, টেষ্টিং টেষ্টিং এবং টেষ্টিং। এই থিওরী এ্যাপ্লাই করে রাশিয়া, তাইওয়ান বা যে সব রাষ্ট্র করোনাকে সীমিতি রাখতে পারছে তাদের দিকে দেখুন। টেষ্টিং না হলে আপনি কিভাবে জানবেন আপনার সা্মনের মানুষটা এ্যাফেক্টেড নাকি?
আর এ্যাফেক্টেড হলেই তাকে আইসোলেশানে নিয়ে যাওয়াই এক মাত্র চিকিৎসা এই করোনার।
তারপরো আপনি লিখেছেন আমেরিকায় কেউ চাইলে "সিটি নিয়ন্ত্রিত ল্যাবের সামনের রাস্তায় একটি টেবিল বিছিয়ে, গাড়ীর লাইনে গাড়ীর জানালায় ড্রাইভথ্রু অর্থাৎ গাড়ীথেকে পেশেন্ট বা কেউ নামতে পারবে না। জানালায় ড্রাইভিং লাইসেন্স/পরিচয় পত্র দেখিয়ে জানালার বাইরে হাত বাড়িয়ে রক্ত দিয়ে চলে যেতে হচ্ছে।" এই টুকু লিখে আপনি আবার তার আগে লিখছেন টেষ্টিং কিট নিয়ে হইচই নেই, টেষ্ট করার বেশি দরকারও নেই। সম্পূর্ন বিপরীত মেরুর কথা এক মন্তব্যে দিলেন না? আর যথযথ টেষ্টিং না হলে আপনি কিভাবে জানবেন কত জন ইনফেক্টেড? ভালোই যুক্তি দিলেন।
কি আর বলব ভাই আপনারা ইউরোপ আমেরিকা থাকেন, আমাদের থেকে অনেক ভালো বুজেন এদেশ নিয়ে যা আমরা দেশে থেকেও বুজি না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, সুন্দর এবং বিজ্ঞচিত মন্তব্যে।
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাক্যটি এ দেশে উৎপত্তি লাভ করিয়া থাকার কথা পরবর্তীতে ইংরেজীতে ট্রান্সলেট হওয়ার কথা । ঢাকা শহরে শতকরা কতো ভাগ মানুষ শ্বাসকষ্টের রোগি আল্লাহ তায়ালা ভালো জানে । যে পরিমান ধূলি এই নগরে পৃথিবীর আর কোথাও নাই । চারিদিকের নদীগুলোতে যে পানি সেগুলো আলকাতরার মত । এসব থেকে পরিত্রাণের পথ খুজে না বের করলে ভয়াবহ ভবিষ্যৎ আমাদের ।
রোগী মারা যাওয়ার পূর্বে ডাক্তার আসুক আর প্রেমিকাও মৃত্যুর পর ফুল না এনে জীবিত অবস্থায় প্রেম করে ধন্য হোক ।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৩০
শের শায়রী বলেছেন: কবি এই কয়দিনে কিন্তু ঢাকার বাতাসের মান ভালো হয়েছে কারন গাড়ী ঘোড়া মানুষজন রাস্তায় খুবই কম তাই এয়ার পলুশানটাও অনেক কম যার ইফেক্ট সরাসরি পাচ্ছি এই কয়দিনে, এখন পর্যন্ত এটাই আমার দেখা শ্রেষ্ঠ এ্যাচিভমেন্ট এই করোনায়। আর ডাক্তার আসুক বা না আসুক প্রেমিকাও মৃত্যুর পর ফুল না এনে জীবিত অবস্থায় প্রেম করে ধন্য হোক এটা আমারো কামনা। তবে আমাগো তাতে লাভ কি কবি? বুড়া হইয়া গেছি গা কারো কাছে ফুল চাইলে কিনা ঝাটার বাড়ি জুটে। তাই ওটাও না হলে চলে আর কি
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ডাক্তার আসিবার পূর্বেই রোগীটি মরিয়া গেল এইডা কোন টেন্স কন নাই কিন্তু! অপেক্ষায় আছি।
যেই দেশে শেখ হাসিনা আছে, সেইখানে করোনা আইবো না। এইডা আমাগো এক মন্ত্রীর ভাষ্য। উচিত না, তবুও আমি খুব কইরা চাই......বেহুদা কথা কওয়া মন্ত্রীগুলার কোন একটার দিকে করোনার সুদৃষ্টি পড়ুক! দুই একটা কাইত না হইলে এগুলার হুশ হইবো না।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: ভুয়া ভাই, কিসের জন্য এই বুড়া বয়সে শরম দেন যাহা সেই কৈশোরে পারি নাই তাহা এই বার্ধ্যক্যে আইসা পারুম কেমনে আশা করেন! ওই টেন্স আজীবন জ্বালাইছে। এখনো যদি জ্বালান আমি যামু কৈ?
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যা'ভাই
দেখিয়া শুনিয়া নিশ্চুপ হইয়াছি
যে জাতি যেমন তাদের নেতৃত্ব হয় তেমন; তত্ত্বে জাতিগত ভাবে মিলাইতে গিয়া পারিতেছি না।
অল্প গুটিকয় মানুষের ক্ষমতার লোভ আর স্বৈরাচারিতার বলি - আমজনতা উদাস বটে কিন্তু তারাও কি অমিন স্বৈরাচারি?
দিন আনা দিন খাওয়া ৬.৭ কোটি মানুষের কায়িক শ্রমেতো মিথ্যার সুযোগ নাই, শোষন ব্যাতিত!
ছাত্র, শিক্ষক, শিশু বুড়ো বাদ দিলে অতি অল্প কয়েক মানুষের বলি- কোটি কোটি মানুষ কি সেই দোষে দুষ্ট হইতে পারে!
হ্যা তারা নিরবে সয়ে যায়; এই অপরাধ বা অপবাদ দেয়া যাইতে পারে বটে। কিন্তু নিরুপায় ব্যাক্তির সয়ে যাওয়া ছাড়া মৃত্যুর পথ খোলা থাকে, যখন সত্যের পথে নেতৃত্ব শুন্যতা জাতিকে গ্রাস করে।
একটা রাস্ট্রের সর্বোচ্চ স্থান থেকে ক্রমাগত মিথ্যা -প্রভু আর কত সইবেন???
শাস্ত্রে বলে পাপ করে পাপিষ্টি, জ্বইলা মরে ঘর গুষ্ঠি!!
আমরা কি সেই জ্বলনে জ্বলছি!!!!!!????
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪২
শের শায়রী বলেছেন: ম্যাভাই জবাব দেবার ক্ষমতা আমার নেই। শুধু পড়েই যেতেই পারি।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: এর মধ্যেও আপনার মজা করার এনার্জি আছে দেখে ভালো লাগছে!!
মিথিলা-ড. তুষার আর পরিকল্পনামন্ত্রীর ওই টকশোটা আমিও দেখেছি।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪০
শের শায়রী বলেছেন: পদ্ম ভাই, মিথিলারে ভালো লাগে আর তুষারের ওপর রাগ হইছে ইশ কি নাকাল ডা করল এইডা ঠিক হয় নাই
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টেষ্টিং টেষ্টিং এবং টেষ্টিং।
এত টেষ্টিং ফেষ্টিং করে একটা করোনা মুক্ত সার্টিফিকেট পাইলেন। তাতে কি লাভ?
পরদিন করোনায় ধরলো, আবার করবেন? কতবার করবেন? সবদেশেই করোনা কিটের সংকট।
আর করোনা হলেও ১৪ দিনেই এমনিতেই ভাল হয়ে যাবেন। গুরুতর অবস্থা হলে ডাক্তার বুঝবে তার টেষ্ট প্রয়োজন কি না।
কিট সংকটের কারনে ইরান ও ইটালিতে শুধু লাশের টেষ্ট হচ্ছে।
ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী এজন্য বলেছেন, জ্বর/কাসি হলেই করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা করা দরকার নেই
তার মতে, অকারন অতিরিক্ত পরীক্ষা নিজের ও ভারতের বিপদ বাড়াবে।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪১
শের শায়রী বলেছেন: হাসান ভাই, আপনি যুক্তিবাদী মানুষ, এবং প্রাকটিক্যাল অন্তত আমি তাই জানি। কিন্তু আপনি যে লজিক দিলেন, সেটা কি লজিক্যাল হল, আপনি লিখছেন, এত টেষ্টিং ফেষ্টিং করে একটা করোনা মুক্ত সার্টিফিকেট পাইলেন। তাতে কি লাভ? পরদিন করোনায় ধরলো, আবার করবেন? কতবার করবেন? একবার আপনি যখন টেষ্ট করে জানতে পারলেন আপনি করোনা নেগেটিভ তখন আপনি নিশ্চিন্তে কোয়ারেন্টাইনে যেতে পারছেন, আর যদি দেখেন রেজাল্ট পজেটিভ তখন আপনি ডাক্তারি তত্ত্বাবধানে আইসোলেশানে গিয়ে চিকিৎসা নিতে পারেন। আশা রাখি একটা পয়েন্ট দিয়েই লাভ ক্ষতি বুজতে পারছেন, এরকম আরো পাচটা যুক্তি দিতে পারব কেন, টেষ্টিং এত জরুরী। বাদ দেন। উদাহরন রাশিয়া তাইওয়ান বা ইতালির ভো শহর। (দেখুন [link|https://www.kalerkantho.com/online/world/2020/03/24/889982|]যেভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনলো ইতালির ভো শহর )
আপনি লিখছেন আর করোনা হলেও ১৪ দিনেই এমনিতেই ভাল হয়ে যাবেন। গুরুতর অবস্থা হলে ডাক্তার বুঝবে তার টেষ্ট প্রয়োজন কি না। কি ভয়াবহ যুক্তি দিলেন হাসান ভাই?!!! এতো আল্লাহর মাল আল্লাহয় নিছে টাইপের একটা যুক্তি দিলেন। অথচ আমি যতটুকু জানি আপনি যুক্তিবাদি।
কীট সংকট ব্যাপারটা আপনি এত নিশ্চিত ভাবে বলছেন যে মনে হচ্ছে এটা নাসার স্পেশ স্যুট! জানি না আপনি কোথায় পেয়েছেন কিট সংকটের কারনে ইরান ও ইটালিতে শুধু লাশের টেষ্ট হচ্ছে। তবে হ্যা চিকিৎসা সরঞ্জামের অপ্রতুলতার জন্য ইরান বা ইতালিতে বয়স ভিত্তিক চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে সেটা ভিন্ন ব্যাপার কিন্তু আপনি কোথায় দেখলেন যে কীটের অপ্রতুলতার জন্য ওই সব দেশে বা বিশ্বের অন্যান্য দেশে টেষ্টিং হচ্ছে না?
আপনি লিখছেন ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী এজন্য বলেছেন, জ্বর/কাসি হলেই করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা করা দরকার নেই তার মতে, অকারন অতিরিক্ত পরীক্ষা নিজের ও ভারতের বিপদ বাড়াবে। আচ্ছা দেবী শেঠী কি কোন দেবতা যে, তাকে কোট করে আপনি একটা ভয়াবহ ব্যাপারে যেখানে সারা বিশ্ব উল্টা বলছে তাকে জাষ্টিফাই করছেন? আপনি আমেরিকায় বসে এই দেশের সব কিছু এত নিখুত ভাবে কিভাবে দেখেন ভাই, যেখানে আমরা দেশে বসে সাধারন হিসাবে যা বুজি তাকে একদম উলটে দিচ্ছেন? অবশ্য আমাদের বুদ্ধি সাধারন মানের ভাই। সারা দেশ একটা প্যানিকের মাঝে বাস করছে, তার মাঝে আপনি বলছেন এই রোগের কোন টেষ্টিং দরকার নাই, হইলে পর চিকিৎসা, (যার কোন চিকিৎসাই নেই, কেউ ভালো হলে এমনি সাধারন কিছু ওষুধে হয়ে যায়। এর মুল চিকিৎসাই হল প্রিভেনশান) মরার পর টেষ্টিং। আচ্ছা বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা যে প্রতি মুহুর্তে আপডেট দিচ্ছে এত জন আক্রান্ত হচ্ছে সারা বিশ্বে সেগুলো কি কোন টেষ্টিং ফেষ্টিং ছাড়া মুখ দেখেই হিসাব করছে? যাই হোক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার যৌক্তিক এবং বুদ্ধিদীপ্ত ডাক্তারি মন্তব্যের জন্য।
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: লিঙ্কটা এখানে দেখুন ইতালির ভো শহরের যেভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনলো ইতালির ভো শহর
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
জুন বলেছেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী গতকাল বলেছেন আমাদের ডাক্তার নার্স অর্থাৎ চিকিৎসার কাজে নিয়োজিত ভাই বোনদের এখনো পিপিই পরার সময় হয় নাই। হলে তারা নিজেরাই দিবে পরতে। আবার উহানের উদাহরণ টেনে বলেছেন ওখানের চিকিৎসক্রাও এত তাড়াতাড়ি ওই পোশাক পড়ে নাই। বাহ কি সুন্দর সমাধান। আপনারা শুধাই চিল্লাচিল্লি করেন। যখন সময় হবে তখন সবই পাবেন। বেহুদা পাবলিকদের আর যেন কোন কাম নাই শুধু ছিদ্রান্বেষন করা ছাড়া
যাকগা লেখাটিতে প্লাস না দিলে ভয়ানক অন্যায় হতো শের শায়েরী,
তাই একখানা + দিয়ে গেলাম
২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: জুনপা, আমরা কোথায় চিল্লাপাল্লা করলাম, আমরা হলাম নিরীহ জনগন ইদানিং কথায় কথায় মাননীয়রা উহান, চীনের উদাহরন দেয়, আর আমার খালি মনে পরে রবীন্দ্রনাথে গানটা (একটু উল্টাইয়া ) তোমার হল সারা আমার হল শুরু
আপা প্লাসে ধইন্যা।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩
জুন বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী আমিতো সদ্যই পড়লাম হু বলেছে করোনা প্রতিরোধের জন্য ১ নং হাতিয়ারই হলো মাস্ক পড়া। থাইল্যান্ড এখনো তার এয়ারপোর্ট খোলা রেখেছে। কিন্ত আমরা জানুয়ারি মাসের ২৬ তারিখ থেকেই ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মাস্ক পড়া মাস্ট ছিল যা এখনো বজায় আছে। ধনী গরীব সবাই মাস্ক পড়া। একমাত্র তথাকথিত শেতাঙ্গ পর্যটকরা মাস্ক ছাড়া ঘুরতো ফেব্রুয়ারির শেষ পর্যন্ত যে জন্য সেদেশের এক মন্ত্রী বলেছিলেন এইসব ব্লাডি ফারাংগ ( তুচ্ছার্থে ফরেনার)দের লাথি মেরে থাইল্যান্ড থেকে বের করে দেয়া উচিত এরাই এদেশে রোগ ছড়াবে। আর প্রতিটি জায়গায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার। চীনের সাথে এত আদান প্রদান দহরম মহরমের পরও এখন পর্যন্ত এখানে করোনা ভাইরাসে সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা খুবই কম, মাত্র ৩। তাও বহুদিন পর একজন থেকে তিনে উঠেছে বাইরে থেকে আসা প্রবাসী থাইদের কল্যানে। কঠোর ভাবে সচেতনতার জন্য তারা ইতালি ইরান স্পেনে এখন পর্যন্ত পরিনত হয় নাই। আর আমেরিকার কি অবস্থা এক সপ্তাহের মধ্যে।
আমাদের কন্ডোর লিফটের ভেতরের ছবি। কে কোথায় দাড়াবে তা নির্ধারণ করে দেয়া।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:১৬
শের শায়রী বলেছেন: জুনপা, আমিও আমার সামান্য জ্ঞানে হাসান ভাইর মন্তব্য অনুধাবনে চুড়ান্ত ব্যার্থ তাই স্বল্প বুদ্ধিতে কিছু প্রতিউত্তর উনাকে দিয়েছি, দেখি উনি আর কিছু বলে কিনা।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আমারা লকডাউন লকডাউন বলে চিৎকার করলাম কিন্তু লকডাউন আর ছুটির পার্থক্য বুঝলাম না....
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪২
শের শায়রী বলেছেন: রাজীব ভাই গাছের গোড়া কাইটা আগায় পানি দিলে কি কাজ হয়? ইতালি স্পেন এর উদাহরন।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
ইসিয়াক বলেছেন: আমি মনে মনে ঠিক করেছি করোনা নিয়ে আর কিছু ই ভাববো না।কি হবে ভেবে ?কোন লাভ নাই তবে সতর্ক থাকতে হবে।নিরাপদে থাকতে হবে।নিয়ম মেনে চলতে হবে।
এবার তাহলে একটু বলি.....।
আজ পড়াতে গেছি এক ছাত্রের বাসায়। ছাত্রের বাবা অনেক বড় মোটরপার্টস ব্যবসায়ী, শহরে তিনটা বহুতল বাড়ি, ব্যাংকে অঢেল টাকা পয়সা। সেই রকম অবস্থা আর কি। আমি পড়াচ্ছি,দেখি কেমন যেন ছোট মানুষের মতো ভাইজান ঘুরঘুর করতে লাগছে। আমি বুঝতে পারছি কিছু একটা বলবে, তবে তেমন একটা আর পাত্তা দিলাম না। তারপর হঠাৎ নিজেই বলে বসলেন
- স্যার করোনা পরিস্থিতি কেমন বুঝছেন?
-এই তো যা খবরে দেখাচ্ছে?
-দেশে তো মারাত্মক অবস্থা।
-তা ঠিক।
-ভয় লাগছে না?
-ভয় করে আর কি করবো।ভয় করলে করোনা আসবে না তাতো আর না। তার চেয়ে এই তো ভালো মৃত্যুর আগে কিছু সময় অন্তত পাওয়া যাবে। আল্লাহর কাছে মাফ চেয়ে নেওয়া যাবে।তাপর কলেমা পড়ে টুপ করে মরে যাবো। যেতে তো একদিন হবেই।
-তা ঠিক যেতে তো হবে কিন্তু যেতে তো মন চায়না.....।
তাহলে বোঝেন এরা এতো বেশি দুনিয়ারে ভালোবাসছে যে বানানো সম্পদ আর টাকা পয়সার মায়ায় অস্তির হয়ে উঠেছে। চোখ মুখের দিকে আর তাকানো যায় না। মানত করেও ফেলেছে করোনা চলে গেলে হজে যাবে বড় ছেলে সাথে নিয়ে।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় কবি, টাকা পয়সা ওয়ালা এবং ক্ষমতাবানদের জীবনের প্রতি মায়া বড় বেশী। মাইকেল জ্যাকসন দেড়শ বছর বাচার জন্য অক্সিজেন টেন্ট বানিয়ে তার মাঝে শ্বাস নিত। কিন্তু রেজাল্ট টা কি হল!
সব থেকে মজার ব্যাপার হল ইউরোপ আমেরিকায় এখন তুলনামুলক অনেক বেশি মানুষ সৃষ্টিকর্তাকে ডাকা শুরু করছে। আমার কাছে এটাও ব্যাপার না কবি, কে ডাকল কে না ডাকল, কে বিশ্বাসী কে অবিশ্বাসী যার যার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস থাকতেই পারে, কিন্তু যেটা আমি চাই সেটা হল মানুষ হিসাবে যেন আমি আর একজন মানুষকে মুল্য দেই, সন্মান দেই। জাষ্ট এটুকুই। এইটাই প্রায় কেউ দেয় না। এই গজব আসার পর ইদানিং এটা বাড়ছে মানে মনুষ্যত্ববোধ। গজবের অন্যতম প্রাপ্তি এটাই আমার কাছে
ভালো থাকুন। সুস্থ্য থাকুন কবি।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: শের শায়রী,
কতোকগুলি বেআক্কলের আহাম্মকী কর্মকান্ডে করোনা যে হতাশা, আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে তাতে করোনা সংক্রান্ত পোস্টগুলোতে আর নতুন করে বলার কি..ই...ই...ই...চ্ছু নেই।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:০৪
শের শায়রী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ ভাই,
আমার কাছে সব থেকে আহাম্মকী লাগে এটাই যে ওই সব আহাম্মকরা আবার রাষ্ট্রীয় বড় বড় জায়গায় প্রতিনিধিত্ব করে, এটা কিভাবে? এই লোক কিভাবে ওই জায়গায় যায়, আমার বুজে আসে না, আমরা কি তবে আহাম্মকদের উচুতে তুলে ধরা একটা জাতিতে পরিনত হয়েছি?
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন: যেভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনলো ইতালির ভো শহর
ইতালির এই শহর শুধু টেষ্ট করেই সাফল্য এসেছে আর হাসান মিয়া বলে উল্টো কথা!! এই হাসান মিয়া চেতনার ভয়ংকর কীট এই দুঃসময়ে এই ধরনের কীট ব্লক রাখা উচিত।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:০৬
শের শায়রী বলেছেন: আমি নিজেও হাসান ভাইর কমেন্টে কিছু অবাক হয়ে গেছি শাহিন ভাই। উনি এগুলো কিভাবে বলছেন? হ্যা উনি যদি কোন মন্ত্রী মিনিষ্টার হয়ে এইসব বলতেন তবে মানা যেত কারন এই টাইপের কথা মন্ত্রীরাই বলে, কিন্তু ব্লগে তো এই সব খোড়া যুক্তি চলে না।
১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:১৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: শের শায়রী,
আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে যারা দিন আনে দিন খায় সেই মানুষ গুলা কিভাবে খাচ্ছে?
এটাই আমাদের দেশের মতো অন্যান্য উন্নয়নশীল সব দেশের জন্যই সবচেয়ে বেশি বড় চ্যালেঞ্জ এখন । এটা ঠিকঠাক ম্যানেজ না করতে পারলে বড় ধরণের ক্ষতির জন্য প্রস্তুত থাকতেই হবে আমাদের সবারই । তাছাড়া ফ্রন্টলাইন কর্মীদের যে অবস্থার মধ্যে আমরা ঠেলে দিচ্ছি প্রটেকটিভ গিয়ার ছাড়া কাজ করতে বাধ্য করে সেটাও একটা বড় সমস্যা হয়ে যেতে পারে আমাদের জন্য । এমনিতেই আমাদের চিকিৎসার যে হালহকিকত তার মধ্যে এরা অসুস্থ্য হলে গেলে চিকিৎসা সেবা দেবার অবস্থা আরো অনিশ্চিত হয়ে যাবে ।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: মলাসইলমুইনা ব্রাদার পুরাটাতেই গলদ, তাই সাগরে পেতেছি শয্যা, শিশিরে ভয় কি টাইপের ড্যাম কেয়ার মনোভাব নিয়া আছি।
১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এককথায় রূঢ় বাস্তব ঘটনা তুলে ধরলেন।
মন্তব্যে আর কিছু বলার ভাষা নেই।
শুধু এটুকুই জানি করোনা সুনামি আমাদেরকে এভাবে কতদিন ব্লগিং করতে দেবে সেটাও এখন ভাবার।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: এখনি তো ব্লগিং এর মজা, প্রিয় ভাই, ঘরের মধ্যে বইসা বইসা খালি লেখা। কে জানে হয়ত রবীন্দ্রনাথ, নজরুল হইয়া যাইতে পারি এই চান্সে লিখতে লিখতে, তবে যদি পটল ক্ষেতে পটল তুলতে যাইতে হয় তাইলে ব্লগিং এ একটু ঝামেলাই হয়ে যাবে, যতদুর জানি পটলডাঙ্গায় ব্লগিং এর সুবিধা নাই
১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৭
নতুন বলেছেন: দেশে সবার হাতে ইন্টারনেট আছে কিন্তু এটা দিয়ে কি করে সেটা নিয়ে ভাবতেছি।
করোনাভাইরাসের সমস্যা শুরু হবার পর থেকেই দেশেই সবাই গুজব সেয়ার শুরু করেছে কিন্তু জনগনের মধ্যে সচেতনতা নেই।
দেশের ডাক্তার,নাস`, হাসপাতালের কোন প্রস্তুতি নেই।
সবাই আতসবাজীর বাজেট হয়েছে কিন্তু বড় মহামারী মোকাবেলার কোন প্রস্তুতি নেই।
দেশের তাপমাত্রা -৩০-৩৫ ডিগ্রি তাই ভরসা হচ্ছে এই তাপে ভাইরাস,ব্যাক্টেরিয়া যেমন বংসবিস্তার করতে পছন্দ করেনা তেমনি এদের পরিবহনেও অনুকুল মাধ্যম পায় না।
তাই আমি আশাবাদি আমাদের উপমহাদেশে করোনা তেমন বিস্তার হবেনা।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
শের শায়রী বলেছেন: এই টাই ভরসা নতুন ভাই, কেউ শুধু "আশাবাদি" = আর কেউ আল্লাহর ওপর ভরসা রাইখা "আশাবাদি"। উভয়পক্ষ থেকে গানিতিক নিয়মে যোগ বিয়োগ করলে শুধু থেকে যায় "আশাবাদি"। যেটা আসলে কোন যৌক্তিক শব্দ না। অনেকটা কপাল বা নিয়তির ওপর নির্ভরশীল। আমাদের জন্য ওইটাই সম্বল ভাই এই পরিস্থিতিতে।
২০| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড-এর ডঃ জেক ডানিং বলেন, "যদিও একটি ধারণা আছে যে মাস্ক ব্যাবহার করা উপকারী, কিন্তু বাস্তবে হাসপাতালের পরিবেশের বাইরে এই মাস্ক ব্যবহারের ব্যাপকভিত্তিক উপকার পাওয়ার খুব কম নজিরই আছে"।
ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে এনএইচএস-এর তিনটি পরামর্শ:
১। গরম পানি ও সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোন।
২। যথাসম্ভব নিজের চোখ ও নাক স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।
৩। যথাসম্ভব স্বাস্থ্যকর জীবনাচরণ পালন করুন।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯
শের শায়রী বলেছেন: আমার সাধারন লজিকেও এটাই বলে নূরু ভাই, ডাক্তার সাহেব যা বলছে আর কি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: চোখের সামনে দেখছি আর ভাবছি । গ্রেনেডের পিন খুলে খুলে দিয়ে এখন বলা হচ্ছে আরে বেটা ভরশা রাখ । বুমা ফাঁটবে না । অথচ চাইলেই এই পিনটা খোলা থেকে আটকানো যেত ।
আর বুঝলেন, এক আছে জালালী কবুতর । হাত তালি দিলেই ডিগবাজি দেয় । পরিস্থিতি যেমনই হোক। আরেক দালালী কবুতর । দুনিয়ার সব জায়গায়ই দালালী করবেই ।
দালালী কবুতরের সাথে আপনার বাতচিৎ দেখে আমি বরাবরই চমকৃত হই । আপনি কেনু বুঝেন না যে এই কবুতর আপনার মত সুস্থ মস্তিস্ক নিয়ে চলাফেরা করে না । এতো সময় নষ্ট করার পেছনে দরকার কি আছে ? আইজ পর্যন্ত কোন দালালী কবুতররে বুঝাইতে পারছেন কিছু ?
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪
শের শায়রী বলেছেন: অপু ভাই কাইলকা থেকে যতবার আপনার এই মন্তব্য পড়ছি ততবার হাসতে হাসতে বিষম খাওয়ার দশা। তবে কি জানেন ভাই দেখবেন আমার আবার "হাততালি" দেবার স্বভাব আছে। গিরিবাজ কৈতরের ডিগবাজি খাওয়া দেখতে আমার ভীষন ভালো লাগে
মাঝে সাঝে এই টাইপের দুই চাইর টা কমেন্ট দিয়েন প্লীজ। হাসতে হাসতে অবস্থা শ্যাষ।
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিদেশ ফেরতদের টাকায়, করোনা বিক্রয় হয়ে গেছে।
আর মন্ত্রীদের "বানি"তে (ভুলটা ধরবেন না, প্লিজ) আমরা কব্জা করে ফেলবো, ইনশাআল্লাহ্
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শের শায়রী বলেছেন: বোন কব্জা অল রেডি হয়ে গেছে, আজকে সারাদিন কোন আক্রান্ত পাওয়া যায় নাই
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: সমস্যা থেকে উদ্ধারের জন্য টেস্টিং অবশ্যই করতে হবে, আমি মনে করি প্রত্যেকটা ইউনিউনে, মাঠ পর্যায়ে টেষ্টিং কিট থাকা আবশ্যক এখন, সেনাবাহিনী মাঠে নেমেছে তাদের ভাল পোশাক কি দিয়েছে সরকার আমি জানিনা তবে ভাইরাস প্রুফ পোশাক না দিয়ে মাঠে নামিয়ে তাদের জীবনকে সংশয়ে ফেলে দিচ্ছে নাতো!!!
বাংলাদেশে অনেক স্টেডিয়াম আছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে সরকার চাইলে সেগুলোকেও ব্যাবহার করতে পারে রুগী রাখার জায়গা অপ্রতুল মনে হলে! মোট কথা এর প্রতিষেধক বের হবার আগ পর্যন্ত সব ধরনের সতরকতা অবলম্বন করতে হবে।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাই, এগুলো সব কাজীর কেতাবে আছে, কিন্তু বাস্তবে গোয়ালে কোন গরু নাই।
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৭
করুণাধারা বলেছেন: ছবি দেখলাম দশ বারো জন আমলা পিপিই পরে একসাথে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলেছেন। আমি নিশ্চিত, এদের পরিবারের সবার জন্য একটা করে পিপিই নিয়েছেন। ডাক্তার নার্সরা পিপিই পাচ্ছে কিনা সেটা নিয়ে কর্তা ব্যক্তিরা একেবারে ভাবছেন না। শুনেছি ঢাকার ভাল ২/৩টা হাসপাতাল রিজার্ভ রাখা হয়েছে বিদেশিদের জন্য।
আপনার মত আমিও এই দিন আনি দিন খাই মানুষদের নিয়ে ভাবিত। এদের কথা কেউ ভাবছে না। যাদের অর্থের বিত্ত অনেক আছে, তাদের চিত্তের বিত্ত অতিশয় অল্প।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
শের শায়রী বলেছেন: বোন পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে মনে হয় আর অন্যদের নিয়ে চিন্তিত হবার সুযোগ খুব বেশী দিন পাব না, নিজেকে নিয়েই ভাবতে হবে। আল্লাহ জানে কি হবে?
২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:১৬
পাকাচুল বলেছেন: টেস্ট, টেস্ট আর টেস্ট, অন্য কোন বিকল্প নাই। রোগী পেলে আইসোলেশন। সাথে কন্টাক ট্রেসিং। অবশ্য এখন মনে হয় আর কন্টাক ট্রেসিং সম্ভব নয়।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১
শের শায়রী বলেছেন: কন্টাক ট্রেসিং এখন অসম্ভব। অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম। ভালো আছেন তো ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: । ভালো থাকুন। একমাত্র আল্লাহই রক্ষাকর্তা ।