নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
গতকাল আমার পোষ্ট দেবার পর কিছু কমেন্ট আসছে, সে কমেন্টগুলোর উত্তর আমি পরে দেব, তার আগে কিছু কথা বলে নেই। খ্রিষ্টান ধর্মের ব্যাপারে কিছু লিখতে গেলে নিউ টেষ্টামেন্টের উদ্ধৃতি দিতেই হয় কারন নিউ টেষ্টামেন্ট বা বাইবেল হল খ্রিষ্টানদের ধর্মগ্রন্থ। সে ধর্মের প্রচারক হিসাবে তারা যীশুকে মানে। যদিও যীশু জন্ম নিয়েছিল এক ইহুদী পরিবারে এবং তার জীবদ্দশায় তার প্রচারিত ধর্ম সেভাবে প্রসার লাভ করেনি। পরে সে ধর্ম মুলতঃ যীশুর শিষ্য পল বা পলৌসের হাত ধরেই ব্যাপক প্রচার পায় যদিও প্রথম দিকে এই পল ছিল মারাত্মক খ্রিষ্টান বিদ্বেষী যা আমার পূর্ববর্তী বিভিন্ন পোষ্টে অসংখ্যবার বলেছি। দেখুন রোম যখন পুড়ছিলো নিরো তখন বেহালা বাজাচ্ছিল ।
এইবার আসি দ্বিতীয় প্রসঙ্গে, খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস্য ঈশ্বরপুত্র যীশু আর মুসলমানদের রাসুল ঈশা (অঃ) একই ব্যাক্তি হিসাবে স্বীকৃত। কিন্তু বাইবেলের যীশু এবং পবিত্র কোরান শরীফের ঈশা (অঃ) এর মাঝে যদি আপনি যোগ সুত্র টানতে যান তবে আমি বলব তেল আর পানি এক করার এক বোকামিতে নিমজ্জিত আছেন। বাইবেলে বর্নিত যীশু আর কোরানে বর্নিত ঈশা (অঃ) এর মাঝে মিল অতি সামান্য। যদিও দুইজন কিন্তু একই ব্যাক্তি। আমি এখানে পোষ্ট দিচ্ছি খ্রিষ্টান ধর্মের আলোকে যীশুকে নিয়ে এখানে কেউ যদি যীশু এবং ঈশা (অঃ) তুল্য বিচার করতে যান এই পোষ্টের সাপেক্ষে তবে সেটা হবে আপনার একান্ত নিজস্ব প্রচেষ্টা এখানে আমাকে প্রশ্ন করার কিছু নেই। মনে রাখবেন এখানে আলোচিত হচ্ছে খ্রিষ্টানদের ধর্ম প্রচারক জেসাস কে নিয়ে।
আসি তৃতীয় প্রসঙ্গে, অনেকেই এগুলোকে রূপকথা বা বানানো বলে অনেকটা ব্যাঙ্গোক্তি করছেন, এক্ষেত্রে আমার ব্যাখ্যা হল প্রতিটা ধর্মাবলাম্বীকে আমি সন্মানের সাথে দেখি, আমি যা লিখছি সেগুলো খ্রিষ্টান ধর্মের আলোকে লিখছি, আবার যখন মোজেসকে নিয়ে লিখব বা লিখছি তখন আপনাকে বুঝতে হবে আমি মোজেস বলতে ইহুদী ধর্মাবলাম্বীদের নবী মোজেসের কথা বলছি তাদের ওল্ড টেষ্টামেন্ট বা তোরাহ এর আলোকে। আপনি যদি এখন আমাকে এই মোজেসের সাথে মুসলমানদের নবী হযরত মুসা (অঃ) এর তুল্য বিচার করে আমাকে ব্যাখ্যা দিতে বলেন তবে সে ক্ষেত্রে আমি অপারাগ কারন ইহুদীরা যেভাবে মোজেসকে তাদের ধর্মে তুলে ধরেছে, মুসলমানদের মুসা (অঃ) তার থেকে অনেক অনেক ভিন্ন তাই একই ব্যাক্তি হওয়া সত্ত্বেও ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে তুলনা করতে যাওয়া আমার কাছে অনেকটা অপরিপক্কতার নিদর্শন অথবা অন্য ধর্মাবলম্বীকে খাটো বা ভুল প্রমান করতে যাবার প্রয়াস, যেটা আমি কোন অবস্থাতেই চাইব না। আমি ব্যাক্তিগতভাবে এর পক্ষপাতি না।
আসি চতুর্থ প্রসঙ্গে, ধর্ম একান্ত বিশ্বাসের ব্যাপার। যার যার ধর্ম তার কাছে বিশ্বাসের চুড়ান্ত রূপ বিধায়ই সে সেই ধর্ম পালন করছে। এখানে ধর্ম বিশ্বাসের বিপরীতে আর এক দল মানুষ আছে যারা ধর্ম বিশ্বাস করেনা অবিশ্বাসী, তাদের কাছে ধর্ম বিশ্বাসটা বোকামী বা অযৌক্তিক। সেটাও কোন সমস্যা না। কিন্তু অবিশ্বাসী যখন বিশ্বাসীকে তার বিশ্বাসে আঘাত করে ধর্মকে হেয় করে তখন সেটা কোন রূপ বুদ্ধিমানী বা যৌক্তিক সে বিষয় আমি এখনো অনুধাবন করতে পারিনি।
পঞ্চম এবং শেষ ব্যাপার, কেন আমি এই সব নিয়ে লিখি? ব্যাক্তি জীবনে আমি একজন মুসলমান। তাত্ত্বিকভাবে যে অর্থে ধার্মিক বুঝায় আমি ঠিক সে অর্থে নিজেকে ধার্মিক বলে দাবী করার যোগ্যতা রাখিনা। তবে ধর্ম আমার কাছে এক অপার রহস্য বলেই মনে হয়, তাই নিজের জ্ঞান বাড়ানোর জন্য সামান্য কিছু পড়াশুনা করি এবং সেখান থেকে মাঝে সাঝে বিভিন্ন জায়গা থেকে এক করে এখানে পোষ্ট লেখার চেষ্টা করি, কেউ কেউ হয়ত এখানে আমাকে বলবেন এই সব জানা বা লেখার মাধ্যমে আমি নিজে অধার্মিক কাজ করছি, কিন্তু আমি নিজে এব্যাপারে দ্বিমত পোষন করি এই কারনে যে, এই সব জানলেই যে আমার বিশ্বাস হালকা হয়ে যাবে সে ভয় আমার অন্তত নেই, অনেকটা হাসের মত পানিতে সাতার কেটেও গায়ে পানি লাগে না। নিজের বিশ্বাস এত ঠুনকো না যে অন্য ধর্ম নিয়ে জানলেই বা পড়লেই নিজ ধর্মে আস্থা হারাব।
আসি মুল পোষ্টে। গত কাল পোষ্ট দিয়েছিলাম (যীশুর রহস্যময় বাল্যকালঃ মিশর অবস্থান কাল বার বছর পর্যন্ত) সেখানে মথির গসপেলের দ্বিতীয় অধ্যায়ের একটা উদ্ধৃতি দিয়েছিলামঃ
“রাজা হেরোডের আমলে যিহুদীয়া দেশের বেথেলহেম শহরে যীশুর জন্ম হয়, সেই সময় প্রাচ্য দেশ থেকে কয়েকজন জ্যোতিষী জেরুজালেম শহরে আসে। তারা জানতে চাইল ইহুদীদের যে রাজা জন্ম গ্রহন করেছেন তিনি কোথায়? প্রাচ্যের আকাশে তার জন্মের প্রতীক তারার উদয় আমরা দেখেছি। আমরা এসেছি তাকে প্রনাম করতে” (মথি ২:১-২)
এই পয়েন্টে এক বিজ্ঞ ব্লগার তার মন্তব্যর একাংশে দিয়েছেন “কোন তারকা কোথায়ও স্হির হয় না; মানুষ সামান্য কয়টি তারকাকে চেনেন: সন্ধ্যা তারা, শুকতারা, ধ্রূব তারা। এগুলোকে পৃথিবী থেকে একই সময়ে একই স্হানে দেখা যায়।” উনার এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে দেখলাম এর প্রতি মন্তব্য এত বড় হয়ে যায় যে, তা দিয়ে একটা পোষ্টই দেয়া যায়, সেই সুবাদে এই পোষ্ট লেখা। এখানে যা লেখা হবে তার প্রেক্ষাপট হবে জ্যোতিষি শাস্ত্র। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি নিজে এই শাস্ত্র বিশ্বাস করিনা, কিন্তু জানার জন্য ওই পোষ্ট দিয়েছিলাম, এখন উনি আমাকে যে প্রশ্ন করছেন তার জবাব দিতে গেলে এ্যাষ্ট্রোনোমি আর এ্যাষ্ট্রোলজির সমন্বয় করতে হয়, যা আমার জন্য খুবই কঠিন একটা বিষয়। এই বিষয়ে আমার জ্ঞান প্রায় শুন্যের কোঠায়, তাও চেষ্টা করব জবাব দেবার। বিভিন্ন অন্তর্জাল ফিচার পড়ে যেটুকু জ্ঞান পেয়েছি তা অনেকটা নিম্ন রূপঃ
প্রথমেই আপনার মনে রাখতে হবে যীশুর জন্ম সাল নিয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি, এ নিয়ে নানা মুনির নানা মত, যদিও খ্রিষ্টীয় মতে যীশুর জন্ম সাল কে প্রথম খ্রিষ্টীয় বর্ষ হিসাবে ধরা হয়, তবে এনিয়ে চুড়ান্ত মতবিরোধ আছে ঐতিহাসিকদের মধ্যে। তবে যীশু জন্ম নিয়েছিল খ্রিষ্ট পূর্ব ৭ সাল থেকে ১ লা খ্রিষ্টাব্দের মাঝে এনিয়ে কোন মতবিরোধ নেই।
আধুনিক কালে এ্যাষ্ট্রোনোমি অনেক উন্নত। খুব সহজ কিছু হিসাব নিকাশ করে হাজার হাজার বছর আগের নক্ষত্র তারার অবস্থান কি ছিল তা নির্নয় করা খুব একটা কঠিন কিছু না। জোহান কেপলার এর সময় সেই ষোড়শ শতাব্দীতে এ সহজ হিসাব করা সম্ভব ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৭ সালে বৃহস্পতি আর শনির একই লাইনে আসা বা সমপাতন হওয়ার ফলে যে নতুন জ্যোতিস্ক (পড়ুন নক্ষত্র) সৃষ্টি হয়েছিল সেটাই বিখ্যাত বেথেলহেমের তারা। যদিও পরবর্তীতে কেপলারের এই নতুন জোতিস্ক তৈরী হওয়ার ধারনা বাতিল হয়ে যায় কারন দুটো গ্রহের সমপাতন হলে কোন নতুন জ্যোতিস্ক তৈরী হয় না। কিন্তু এটা এখন প্রমানিত যে খ্রিষ্ট পূর্ব ৭ সালে শনি এবং বৃহস্পতি এক লাইনে চলে এসেছিল।
খ্রিষ্টপূর্ব ৭ সালে পাইসেস নক্ষত্রপুঞ্জে, শনি এবং বৃহস্পতির মাঝে তিনবার সমাপাতন ঘটে (এর সাথে জ্যোতিষ শাস্ত্র জড়িত)। মজার ব্যাপার হল পাইসেস মানে হল মাছ এবং প্রথম দিকে যীশুর প্রতীক হয়ে ওঠে এই মাছ এবং খ্রিষ্টানরা নিজেদের চেনার জন্য গোপন প্রতীক ছিল মাছ। এই ধরনের সমপাতন জ্যোতিষ শাস্ত্রের এই পাইসেস বা মাছ চিহ্নে প্রতি ৭৯৪ বছরে একবার ঘটে। এই সময় শনি এবং বৃহস্পতি কাছাকাছি আসার কারনে রাতের আকাশে এক জোড়া উজ্জ্বল আলোর বলয় হিসাবে দেখা যেত।
খ্রিষ্টপূর্ব ৮ সালের শেষের দিকে বৃহস্পতি এবং শনি পশ্চিম আকাশে কেবল সন্ধ্যাবেলা দেখা যেত। খ্রিষ্টপূর্ব ৭ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে সুর্যরশ্মির কারনে বৃহস্পতিকে আর দেখা যায় না। মে ২৯, খ্রিষ্ট পূর্ব ৭ সালে দুটো গ্রহ ১° বিচ্যুতিতে প্রায় একই কৌনিক দূরত্বে দেখা যায়, সেই বছর একই ঘটনা ঘটে ২৯ শে সেপ্টেম্বর এবং ৪ ই ডিসেম্বর। এর মানে দাড়ায় প্রায় দেড় বছর যাবত সুর্য অস্ত গেলে গ্রহ দুটোকে উজ্জ্বল ভাবে আকাশে দেখা যেত যা সেই সময় তাদের মাঝে ৩° র বেশী পার্থক্য ছিল না। এখানে কাকতলীয় ভাবে মথির গসপেলেও এই নক্ষত্রেরও তিনবার উল্লেখ্য করা হয়েছে। এখানে সেই তিনবার কখন কখন এসেছে তা উল্লেখ্য করে আপনাদের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটাব না। কেউ ইন্টেরেষ্টেড হলে মথির গসপেল দেখে নিতে পারেন। প্রায় বছর খানেক ধরে এই তারাদ্বয় মাঝ রাতে সর্বোচ্চ স্থানে পৌছাত।
পূর্বোল্লেখিত পোষ্টে (যীশুর রহস্যময় বাল্যকালঃ মিশর অবস্থান কাল বার বছর পর্যন্ত) পূব দেশীয় যে তিন জন (যদিও এই সংখ্যা নিয়ে কনফিউশান আছে) ম্যাজাই বা জ্যোতিষি বা জ্ঞানী ব্যাক্তির উল্লেখ্য করছি তারা যে এক রাতে ওই উজ্জ্বল তারা (যা বেথেলহেম ষ্টার নামে পরিচিত) দেখে পথ চলে নাই আশা রাখি বুজতে পারছেন, প্রায় কয়েক মাস বা হয়ত বছর জুড়ে কষ্টদায়ক ভ্রমন করে তারা বেথেলহেমে পৌছেছে ওই বেথেলহেম ষ্টার দেখে।
এই লেখা পড়ার সময় আপনাকে স্বরন রাখতে হবে বাইবেল কোন ঐশী গ্রন্থ না। মার্ক, মথি, লুক এবং যোহানের গসপেল নিয়ে নিউ টেষ্টামেন্ট বা বাইবেল লিখিত। এর আগে অসংখ্য গসপেল ছিল। “গসপেল” মানে হল সুংবাদ। এই সুংবাদ খ্রিষ্টান ধর্মের প্রথম দিকে দুঃসংবাদ হিসাবে দেখা দিল, কারন এত অধিক গসপেলের ভেতর সবাই দাবী করত তারটা ঠিক, এনিয়ে রক্তারক্তির পর্যায়ে চলে যায়, এ অবস্থায় হিয়েরাপোলিস প্যাপিয়াস, যাকে খ্রিষ্টের বারো শিষ্যের মধ্যে একজন ধরা হয় তিনি ১১০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ গসপেলগুলোকে একটা নিয়মে আনার চেষ্টা করেন কিন্তু তার সে চেষ্টা সাফল্য মন্ডিত হয় না অবশেষে দ্বিতীয় শতকের শেষ নাগাদ ইরেনিয়াস এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়ে সফল হন এবং উপরোল্লিখিত চারটি গসপেল নিয়ে নিউ টেষ্টামেন্ট বানান এবং সন্দেহজনক গসপেল গুলো ধ্বংস করে দেয়া হয়। তার পরো কিছু কিছু গসপেল সে সময়ের কিছু মানুষ লুকিয়ে ফেলতে সক্ষম যার কিছু কিছু এখন আবিস্কার হচ্ছে।
কেউ সন্দেহজনক গসপেলের লিষ্ট দেখতে চাইলে এই List of Gospels ক্লিক করে এক নজর ঘুরে আসুন। আর আবিস্কৃত সন্দেহজনক গসপেলের নিয়ে আমার আগের একটা লেখা ছিল চাইলে ডেড সী স্ক্রোল এবং এসেন্স সম্প্রদায় করে ঘুরে আসুন।
সুত্রঃ List of Gospels, Pisces and the Christian Fish: astrological symbols in the Gospels and Jesus’ date of birth, The Star of Bethlehem , The Triple Planetary Conjunction of Jupiter-Saturn in 7 BC, Jesus Christ: Astrological Article and Chart, Solar Mythology and the Jesus Story, Can science explain the mystery of the Star of Bethlehem? , Kepler and the Star of Bethlehem, Can science explain the mystery of the Star of Bethlehem? , Star of Bethlehem: The astronomical explanations
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৪
শের শায়রী বলেছেন: আমার ভাষায় বলতে হবে না, আমি বাংলাভাষায়ই স্বাচ্ছ্বন্দ্য। আর এখানে আপনি "লাইন" আর "সমতল" ভুল ধরেন বইসা বইসা, আর সর্বশেষ আমি কিসে বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী পোষ্টে ক্লিয়ার লেখা আছে, আমি দ্বিচরিত না। মুরুব্বী আইজকা আমেরিকান নিউজ পেপারগুলার হেড লাইন কি? । আরো ভালোভাবে পইড়া ভুল ধরেন আমি ঘুমামু।
আর আমি কোন প্রিষ্ট না যে আপনারে এই সব বিশ্বাস করাইয়া আমার অশেষ নেকী হাসিল হবে
মুরুব্বী দেখেন তো পোষ্টে কোন বানান ভুল আছে নাকি?
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পোস্টের ভূমিকায় কয়েকটি প্রসঙ্গে আপনার অবস্থান চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য অভিবাদন | ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গিতে কোনো ব্যক্তি বা ঘটনাকে বিশ্লেষণ করা থেকে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা আলাদা হবে এইটাই স্বাভাবিক |
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: এই টাই ব্যাপার স্বামীজী, ধর্ম আর ইতিহাস গুলাইয়া ফাইলেই ভ্যাজাল হয়। পুর্বের পোষ্ট গুলোতে অহেতুক কিছু ভ্যাজাল দেখে এই পোষ্টে সামান্য ভুমিকা টানলাম।
পাঠে ও মন্তব্যে অশেষ শুকরিয়া স্বামীজী।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৬
সোহানী বলেছেন: কারো উপর রাগ করে যদি এ পোস্ট দেন তাহলে আমি বলবো ভুল করছেন। আপনার লিখা আপনি লিখবেন। অনেকে সাপোর্ট দিবে অনেকে দিবে না। সেটা যার যার দৃষ্টিভঙ্গী থেকে দেখবে, তা নিয়ে আপনি চিন্তিত কেন হবেন?
ভালো থাকুন আর লিখতে থাকুন।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৫
শের শায়রী বলেছেন: হ বোন মেজাজ একটু খারাপ হইছিলো উপ্রের চাদ্গাজী মুরুব্বীর ওপর তবে তাতে ক্ষতি হয় নাই, বেথেলহেম ষ্টারের ব্যাপারটা ক্লিয়ার হইছি, পরে উনার ওপর মনটা আবার খুশী হয়ে গেছে। কিন্তু মাঝে সাঝে এত বেশী ম্যাও প্যাও করে যে বিরক্ত লাগে
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বেশ সুলিখিত ভুমিকা ।
তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট , প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয় ভাই।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৫৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মন দিয়ে পড়ছি , জানছি । জানতে ভালো লাগছে।
আরও ভালো লাগছে আপনার অভিমান।
লোকের কথায় কি আসে যায়? চলতে থাকুক আপনার লেখা।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা বোন। আদেশ শিরোধার্য্য বোন লেখা চলবে যে যা বলুক।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: কেউ যদি আপনার পোষ্ট গুলোকে (ইতিহাস বিষয়ক) রুপকথা বলে তাতে আপনি রাগ করবে না। রাগ করা উচিত না।
সবার বিশ্বাস একরকম হয় না।
অবশ্য নিজের অবিশ্বাস দিয়ে অন্যের বিশ্বাসকে আহত করা ঠিক না।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৫
শের শায়রী বলেছেন: ঠিক রাগ না রাজীব ভাই, কিন্তু যখন দেখি অন্য কোন ধর্মকে অপমান করছে তখন বিরক্ত হই, বিশ্বাস করা না করা কোন ব্যাপার না যার যার ব্যাক্তিগত এখতিয়ার কিন্তু এর মানে এই না যে আপনি আর একজনের বিশ্বাস কে আঘাত করবেন। খারাপ লাগে তখন যখন দেখি কেউ কেউ করে।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: রাগ না করে চুপ থাকা ভালো হবে। কারণ আমি সব জান্তা সমশের।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১২
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ ভাই
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১২
হাসান রাজু বলেছেন: কষ্ট করে ঘেঁটে, পড়ে, সময় নিয়ে একটা পোস্ট করলেন । আর একজন এসে বলে দিল এটা "রুপকথা" । সহজ । এরচেয়ে সহজ কাজ হয় না।
আপনি এর উত্তর দিলেন আবারো অনেক পড়ে, রিসার্চ করে। এরজন্য আপনার পরিশ্রমের প্রশংসা করতেই হয়। না করলে অন্যায়।
এখন আরো সহজ প্রতিউত্তর হল- "আরো পড়ে আসুন। "
মজিদ বলবে "তোমার দাড়ি কই মিয়া"। মজিদকে পাত্তা দিলে গ্রামে স্কুল হবে না। (লাল সালু)
তাই আপনাকে আবেদন করব মজিদ যাক গোল্লায়। আপনার পোস্টে গ্রেট স্যালুট ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৩
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় হাসান ভাই।
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাইবেলে বর্ণিত ৩ রাখাল (আপনার ভাষায় জ্যোতিষি) যদি কোন উজ্বল তারকা দেখে থাকেন, উহা ছিলো আমাদের পরিচিত "শুক্র গ্রহ"। "শুক্রগ্রহ"টি পৃথিবী ও সুর্যের মাঝখানে, কিন্তু ভিন্নসমতলে (ভিন্ন প্লেইন'এ)। যাক, পৃথিবী যেস্হান থেকে তাকে " যেটুকু উজ্বলতায়" দেখা যায়, উহার তারতম্য খুব বেশী একটা হয় না। শনিগ্রহকে খালি চোখে অনেকটা বড় দেখায় না; জুপিটারকে উজ্বল দেখায় শুধুমাত্র জুন মাসে।
এসবগুলো গ্রহ; কেহ কোন উজ্বল "তারকা" দেখেনি; এগুলো মিথ্যা মিথ; আপনি রূপকথা নিয়ে বিভ্রান্ত ব্লগার।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৬
শের শায়রী বলেছেন: মুরুব্বী বাইবেল পরিস্কার "মেজাই" উল্লেখ্য করছে, আর "মেজাই" মানে "রাখাল" এই প্রথম জানলাম। জ্ঞানীদের কাছ থেকে জ্ঞান আহরনের আনন্দই আলাদা। আপনি একটা পোষ্ট ফোষ্ট দিয়ে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন।
শরীরের প্রতি খেয়াল রাখবেন মুরুব্বী। আর কিছু ইংরেজীর বাংলা অর্থ শিখতে হবে আমি সময় মত আপনাকে জানাব
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
*এই গুলো সবই গ্রহ; কেহ কোন উজ্বল "তারকা" দেখেনি; এগুলো মিথ্যা মিথ; আপনি রূপকথা নিয়ে বিভ্রান্ত ব্লগার।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১০
শের শায়রী বলেছেন: আমাকে আপনি ব্লগার বলছেন!!! কিন্তু আমি তো জানি ব্লগার বলে তাদের কে যারা আমেরিকান পেপারের বাংলায় অনুবাদ করে ব্লগে দেয়
১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: কেউ আপনাকে উত্ক্ত, বিভ্রান্ত করতে চাইছে! আপনি কেন নিজের লেখার ব্যাখ্যা দিতে যাবেন? আমরা তো কোন ব্যাখ্যা চাচ্ছি না বরং ইতিহাসের এই তথ্যনির্ভর, এবং বিশ্লেষণমূলক পোস্টগুলো পড়ে অনেক নতুন কিছু জানতে পারছি; কেউ যদি বলে এগুলো রূপকথা তবে তিনি পরশ্রীকাতর!
জীবনে অনেক দেখে এবং ঠেকে শিখেছি, অন্যকে অপমানিত করে কেউ কেউ সুখ অর্জন করে। এমন মানুষদের সুখী হবার সুযোগ কখনও দেয়া উচিত নয়।
যে পাঁচ প্রসঙ্গে বলেছেন, তাতে একমত। বাইবেলের যিশু এবং পবিত্র কোরআন শরীফের ইশা(আ) এর মাঝে যদি আপনি যোগসূত্র টানতে যান তবে আমি বলব তেল আর পানি এক করার বোকামিতে নিমজ্জিত আছেন বাইবেলের যীশু ক্রুশবিদ্ধ হয়ে সব পাপ বহন করে মারা গেছেন, কোরআনে আল্লাহ বলছেন তাকে তুলে নেয়া হয়েছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা বোন। অনেক।
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৭
নিভৃতা বলেছেন: যে আপনাকে উত্যক্ত করেছে, সে উত্যক্ত করে বেশ ভালো করেছে। আমাদের জ্ঞানের ভাণ্ডার তার উসিলায় আরেকটু সমৃদ্ধ হলো। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকুন এবং আরো বেশি বেশি লিখতে থাকুন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১৪
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা বোন। বয়স হয়ে গেছে এখন আর লিখতে পারি না। চেষ্টা করে যাব লেখার আবারো শুকরিয়া।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৩
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার লিখার বিষয়গুলি খুবই ইনোভিটিভ কিন্তু আপনার কিছু মন্তব্য একজন ব্লগার এর প্রতি যিনি চাছাচোলা মন্তব্য করেন খুবই কটু ভাবে চোখে পড়ে....উনাকে আপনি মুরুব্বী মুরুব্বী বলে সম্বোধন করেন কিন্তু বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এটা উনার বয়স নিয়ে তাচ্ছিল্য করার অভিপ্রায়ে আপনি করে থাকেন...আপনার বয়সও তো প্রায় ৪৯-৫০ এর মত.... অনেক ২০-২১ বছরের ব্লগার রা কিন্তু তাচ্ছিল্য করে আপনাকে চাচা বলছেন না....
উনার একটা গুন আমি পছন্দ করি..আপনি যতি মুরুব্বী মুরুব্বী বলে উনাকে 'তাচ্ছিল্য' করছেন, উনি কিন্তু এই ব্যাপার নিয়ে আপনাকে কোন অভিযোগ করে নাই........উনি আছেন উনার তীর্যক মন্তব্য নিয়ে
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০২
শের শায়রী বলেছেন: এই ব্যাপারটা উনার আর আমার মাঝে থাকাই কি উত্তম না? আপনার বয়সও তো প্রায় ৪৯-৫০ এর মত.... অনেক ২০-২১ বছরের ব্লগার রা কিন্তু তাচ্ছিল্য করে আপনাকে চাচা বলছেন না.... আমাকে কি দেখছেন কাউকে তীর্যক ভাবে অপমানজনক মন্তব্য করতে তার ব্লগে গিয়ে? উনি অভিযোগ করেন নি কিন্তু দেখা গেছে সেটা আপনি এসে করছেন, আমার মনে হয় এটা উনার আর আমার মাঝে থাকুক। এটা তাচ্ছিল্য কি সন্মান সেটা তো আপনি ডিফাইন করছেন, আমাদের ব্যাপারটা আমারাই বুজে নি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যে।
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যা'ভাই, জাষ্ট ইগনোর!
তবে নজরুলের মতো আমারা কৈফিয়ত যেমন নতুন বিশিষ্ট সৃস।টির জন্ম দেয়,
আপনার ব্যাখার তালে আমরাও তেমনি দারুন এক পোষ্ট পেলাম।
দুর্জন বিদ্বাস হইলেও পরিত্যাজ্য - শাস্ত্রের কথাটা প্রয়োিগক ভাবে খুঁজে পেলাম সামুতে এসে।
তাই ফোকাস পয়েন্ট থেকে না সরে আমি আপনা প্রেমে পাগল পারা -চেতনায় রচে যান আপনার পোষ্টে।
আমরা ঋদ্ধ হই, তৃপ্ত হই, সমৃদ্ধ হই পাঠে।
আপনার জন্য অন্তহীন শুভকামনা
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: ম্যা ভাই এই ভাবে পাশে পেলে আর কিছু চাই না, অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ম্যাভাই।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
নতুন বলেছেন: এই লেখা পড়ার সময় আপনাকে স্বরন রাখতে হবে বাইবেল কোন ঐশী গ্রন্থ না। মার্ক, মথি, লুক এবং যোহানের গসপেল নিয়ে নিউ টেষ্টামেন্ট বা বাইবেল লিখিত। এর আগে অসংখ্য গসপেল ছিল। “গসপেল” মানে হল সুংবাদ। <<<<<<<<<<<<<< তার পরো কিছু কিছু গসপেল সে সময়ের কিছু মানুষ লুকিয়ে ফেলতে সক্ষম যার কিছু কিছু এখন আবিস্কার হচ্ছে।
জিসাসের ঘটনাগুলি ঐতিহাসিক ভাবে প্রমানিত নয় তাই আমার মনে হয় এইগুলি ধীরে ধীরে গড়ে উঠা কাহিনির মতন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০১
শের শায়রী বলেছেন: এটা সত্য জিশাসের অনেক কাহিনী ঐতিহাসিক ভাবে প্রমানিত না, এমন কি উনার জীবনের এক বিরাট অংশ ধোয়াছন্ন যার কোন লিখিত ডকুমেন্ট এমন কি অনুমান ভিত্তিক কোন ডকুমেন্ট ও নেই।
পাঠে এবং মন্তব্যে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা নতুন ভাই।
১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় শায়রী ভাই,
আপনার পরিশ্রমী ব্যতিক্রমী ধর্মী পোস্টগুলো আমাদের অনেকের কাছে খুবই আকর্ষণীয়। বিভিন্ন পোস্টে আমরা অনেকেই ইতিপূর্বে তার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছি। খুব স্বাভাবিক আমাদের মত পাঠকদের কমেন্ট পেয়ে আপনি আনন্দিত হন। পাশাপাশি এমনো পাঠক আছেন যারা একটু ব্যতিক্রমী। হ্যাঁ অবশ্যই ওনাদের জিজ্ঞাসু অনুযায়ী আপনি প্রতিমন্তব্য দেবেন এটাও স্বাভাবিক। তাই বলে আপনার নিজের স্বাভাবিক ছন্দ নষ্ট করে মানসিক চাপ নেবেন এটাই অস্বাভাবিক। আপনি বিচক্ষণ। হ্যাপি ব্লগিং।
সকলের কল্যাণ কামনা করি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় ভাই। আপনার পরামর্শ আমার পাথেয়।
১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যীশুর ব্যাপারে আমার জ্ঞান শিশুর পর্যায়ে......তাই কিছু কওন ঠিক হইবো না।
তবে, আপনের চমৎকার যুক্তিপূর্ণ কথাগুলি অতি চমৎকার লাগছে। কতো সুন্দর কইরা চিন্তা করেন, আর কতো গুছানো তার বহিঃপ্রকাশ। আপনেরে যতোই দেখি, ততোই মুগ্ধ হই। আবার গর্বিতও হই (দুইজনই একই প্রজাতীর তো!!!!)।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৯
শের শায়রী বলেছেন: ভুয়া ভাই শরম দেবেন না, এই সব পোষ্ট আপনি যখন তখন লেখতে পারেন তার উদাহরন অনেক পোষ্টে দেছেন হয়ত টাইম পান না নাইলে এইগুলা দেয়া কোন ব্যপার ই না।
তয় আমরা একই প্রজাতির এনিয়া কোন সন্দেহ নাই, খালি আমি পোলারে নিয়া ছি দিছি আপনে একলা
১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫০
অভি চৌধুরী বলেছেন: শের আমি পুরো পোষ্ট পড়তে পারিনি। কিছু মন্তব্য দেখেছি আর বিশেষ ব্লগার নিয়ে আপনার কথা পড়েছি, আপনার পোষ্ট বিশ্বাসীদের জন্য, অবিশ্বাসীদের জন্য নয়। সুতরাং ওদের বোধে জায়গা করা আপনার জন্য একটু কঠিন হবে, তাই একটু এড়িয়ে গেলে আরো ভালো করবেন লেখায়।
বিস্তারিত আবার এসে পোষ্ট পড়ে তার পর বলি।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন পরামর্শে অভি ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুঝা যাচ্ছে যে, আপনি চেলেষ্টিযয়েল বডিগুলো (ইউনিভার্স, ষ্টার, প্লানেট, সেটেলাইট, কমেট, ষ্টেরোয়েড, মেটেওর) ও তাদের অক্ষ, কক্ষ সম্পর্কে পরিস্কার নন, ও এষ্ট্রোলোজীতে বিশ্বাসী; ফলে, আপনার ব্যাখাগুলো আপনি নিজেও এক সময় বুঝবেন না।
যাক, আপনার সাথে কথা বলতে হলে, আপনার ভাষায় বলতে হবে; প্রথমে বলেন, "সমাপতন" মানে কি? ইহা বুঝলে, হয়তো আমি আপনার কথার কিছুটা মানে বের করতে পারবো। আরেকটা কথা, গ্রহ ইত্যাদির কথা এলে, "একই লাইন" ব্যবহার করতে হয়, নাকি "একই সমতলে (প্লেইন)" ব্যবহার করতে হয়, উহা জেনে নিন; তারপর কথা হবে!