নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
এভালুয়েশান অভ ম্যান চার্ট
আবারো একটু কষ্ট করে জিওলজিক্যাল (ভুতাত্ত্বিক) টাইম স্কেল টা দেখে নিন। এখানে ওপরের হলুদ অংশে দেখুন সেনোযোয়িক ইরা (Cenozoic Era)
জিওলজিক্যাল (ভুতাত্ত্বিক) টাইম স্কেল
হিউম্যান এভালুয়েশানে আমাদের দরকার সেনোযোয়িক ইরা (Cenozoic Era) কারন এখান থেকেই প্রাইমেটের উদ্ভব বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব অনুযায়ী তাই শুধু এই অংশ টুকু রেখে দেই এবং একটু খেয়াল করে দেখুন।
সেনোযোয়িক ইরা (Cenozoic Era)
আড়াই কোটি বছর আগে
এই সেনোযোয়িক ইরাকে কয়েকটি পর্বে ভাগ করা হয়েছে। আজ থেকে প্রায় আড়াই কোটি বছর আগে ওলিগোসিন পর্বে এপদের (শিম্পাজী টাইপের প্রানী) থেকে মানুষের পূর্ব পুরুষের গঠন শুরু হয়।
এপ
প্রেপ্লিওপিথেকাসের চোয়ালের হাড় দেখে মনে করা হয় এরাই ছিল গীবনের (শিম্পাজী টাইপের এক ধরনের জন্তু) পূর্ব পুরুষ। এদের বাস ছিল মিশরে।
প্রেপ্লিওপিথেকাসের চোয়ালের হাড়
এক কোটি বিশ লাখ বছর আগে
এর পর প্রায় এক কোটি বিশ লাখ বছর আগে মাইওসিন পর্বে প্রেপ্লিওপিথেকাস থেকে কিছুটা উন্নত শিভাপিথেকাস (যাদের বাস ছিল পূর্ব আফ্রিকায়)
শিভাপিথেকাস
লিমনোপিথেকাস, প্রোকনসাল (শিম্পাঞ্জী গরিলার পূর্ব পুরুষ, সম্ভবতঃ এরা মাটিতে বসবাস করত)
প্রোকনসাল কংকাল
প্রোকনসাল কম্পুট্যার গ্রাফিক্সের সাহায্যে তৈরী প্রাপ্ত চোয়ালের হাড় থেকে
প্লাইওপিথেকাস (ইউরোপে বসবাসরত গিবনের পূর্ব পুরুষ)
প্রাপ্ত প্লাইওপিথেকাস এর চোয়াল
প্রাপ্ত প্লাইওপিথেকাস এর চোয়াল থেকে কম্পুটার গ্রাফিক্সের সাহায্যে তৈরী
ড্রাইওপিথেকাস (ভারতের শিবালিক অঞ্চলে এদের অস্তিত্ত্বের প্রমান পাওয়া গেছে) এপ জাতীয় প্রানীর প্রমান পাওয়া যায়।
ড্রাইওপিথেকাস এর প্রাপ্ত চোয়াল
প্রাপ্ত ড্রাইওপিথেকাস এর প্রাপ্ত চোয়াল এর সাহায্যে কম্পুটার গ্রাফিক্সে ছবি
তেপ্পান্ন লাখ বছর আগে
মাইওসিন পর্বের শেষ দিকে প্লাইওসিন পর্বের শুরুর দিকে বর্তমানে যে সব এনথ্রোপয়েড এপ দেখতে পাওয়া যায় তাদের পূর্ব পুরুষরা আফ্রিকা, এশিয়া এবং ইউরোপে ছড়িয়ে পরে। ইতালীতে প্রাপ্ত ওরিওপিথেকাসরা সম্ভবতঃ আধুনিক এপদের পূর্ব পুরুষ।
ওরিওপিথেকাস এর কংকাল
প্রাপ্ত ওরিওপিথেকাস এর কংকাল এর সাহায্যে কম্পুটার গ্রাফিকস
ছাব্বিশ লাখ বছর আগে
প্লাইওসিন পর্বের শেষে আজ থেকে ছাব্বিশ লাখ বছর আগে প্লাইষ্টোসিন পর্বের শুরু। বিজ্ঞানীরা প্লাইষ্টোসিন পর্বকে তিন ভাগে ভাগ করে আদি (আর্লি) প্লাইষ্টোসিন মধ্য (মিড) প্লাইষ্টোসিন এবং লেট প্লাইষ্টোসিন ।
আদি প্লাইষ্টোসিন পর্ব ছাব্বিশ লাখ বছর আগে থেকে পাচ লাখ বছর আগ পর্যন্ত বিস্তৃত এ সময় মানুষের (বৈজ্ঞানিক নাম হোমো স্যাপিয়েন্স) আদি পূর্ব পুরুষের উদ্ভব হয়।
অষ্ট্রালোপিথেসিন দক্ষিন আফ্রিকায় এদের অস্তিত্বের প্রমান পাওয়া যায়, এরা উচ্চতায় খাটো এবং মস্তিস্কের আকারো অনেক ছোট ছিল, এদের দেহের বৈশিষ্টর সাথে মানুষের দেহের বৈশিষ্টের মিল পাওয়া যায়।
অষ্ট্রালোপিথেসিন কংকাল
প্রাপ্ত অষ্ট্রালোপিথেসিন কংকাল এর সাহায্যে কম্পুটার গ্রাফিকস
ওলডুভাই এরা পূর্ব আফ্রিকায় বাস করত এরা হাতিয়ার বানাতে পারত।
ওলডুভাই কংকাল
প্রাপ্ত ওলডুভাই কংকাল এর সাহায্যে কম্পুটার গ্রাফিকস
পিকেনথ্রোপাস বা জাভা মানুষ প্রকৃত হোমো স্যাপিয়েন্স বা মানুষের আদি পূর্ব পুরুষ ধরা হয়। এরা হাতিয়ার বানাতে পারত।
পিকেনথ্রোপাস বা জাভা মানুষ
পিকেনথ্রোপাস বা জাভা মানুষের কম্পুটার গ্রাফিকস
মধ্য প্লাইষ্টোসিন পাচ লাখ বছর থেকে এক লাখ বছর আগ পর্যন্ত বিস্তৃত
হেইডেলবার্গ মানুষ এদের কেবল চোয়ালের হাড় পাওয়া গেছে
হেইডেলবার্গ মানুষ চোয়ালের হাড়
হেইডেলবার্গ মানুষ চোয়ালের হাড়ের সাহায্যে কম্পুটার গ্রাফিকস
জাভা মানুষের উত্তর পুরুষ হিসাবে পিকানথ্রোপাস পিকিং মানুষের উদ্ভব ঘটে এরা হাতিয়ার ব্যাবহার করত এবং আগুনের ব্যাবহারও জানত।
পিকানথ্রোপাস পিকিং
পিকানথ্রোপাস পিকিং কম্পুটার গ্রাফিকস
ষ্টোনহেম মানুষ এরা সম্ভবত আধুনিক নিয়ানডারথাল মানুষের পূর্ব পুরুষ।
আর্লি প্লাইষ্টোসিন পর্ব এক লাখ থেকে দশ হাজার বছর আগ পর্যন্ত বিস্তৃত।
পঞ্চাশ হাজার বছর আগে প্যালেষ্টাইনের কারমেল পর্বতের উভয় পাশে নিয়ানডারথাল মানুষের পূর্ব পুরুষরা বাস করত। আধুনিক মানুষের পূর্ব পুরুষ হিসাবে বিবেচিত ফনটেচেভেড সোয়ানস কমবের সাথে সম্পর্ক পাওয়া যায়।
ফনটেচেভেড সোয়ানস কমব স্কাল
পঞ্চাশ হাজার থেকে দশ হাজার বছর
আগে উদ্ভব ঘটে নিয়ানডারথাল মানুষের, এরা গুহা বাসী। এরা শেষ বরফ যুগ (লাষ্ট আইস এজ) বাস করত। এরা প্রায় আধুনিক হোমো স্যাপিয়েন্সের সমসাময়িক। এরা ইউরোপ, এশিয়া আর আফ্রিকায় বসবাস করত। এদের মাঝে এক দল ছিল তাদের তুলনায় উন্নত মস্তিস্কের।
নিয়ানডারথাল মানুষ
সোলোমানব জাভায় বাস করত
ক্রো ম্যাগনন মানুষ ইউরোপে নিয়ানডারথাল মানুষের উন্নত পুরুষ। এই যুগে সীমিত আকারে কৃষিকাজের উদ্ভব ঘটে এশিয়া থেকে।
ক্রো ম্যাগনন স্কাল
ক্রো ম্যাগনন ম্যান
হেলোসিন পর্বের উদ্ভব ঘটে আজ থেকে প্রায় সাত হাজার বছর আগে
নব্য প্রস্তর যুগের মাধ্যমে। এই সময় থেকে মানুষ কৃষিকাজ, পশুপালন এবং নগর জীবনের সাথে পরিচিত হতে থাকে।
নব্য প্রস্তর যুগ
যত খানি সম্ভব চেষ্টা করছি এভালুয়েশান অফ হোমোস্যাপিয়েন্স সময়ের সাপেক্ষে বুজানোর জন্য কিন্তু কতক্ষানি সফল হব জানি না। তবে এট লিষ্ট একটা ধারনা তো পেতে পারেন। এক্ষেত্রে একটা কথা বলে নেই এত এত লম্বা সময় পরে এভালুয়েশানের যে সব সুত্র (পড়ুন কংকাল, স্কাল) পাওয়া গেছে তাতে নিশ্চিতভাবে বলা যায় না এর পরে ও ওর পরে এ আসছে এখানে এ্যানথ্রোপলজিতে মানে নৃতত্ত্বে “মিসিং লিঙ্ক” বলে একটা কথা প্রচলিত আছে। সেটা অনেক ইম্পর্ট্যান্ট। সেই সব ফাকা জায়গা গুলো অনেকটা অনুমান নির্ভর। এখনো খোজ চলছে হোমো স্যাপিয়েন্সের উৎসের।
আর সব শেষে একটা কথা এই বিবর্তনবাদের সাথে ধর্মের সংঘাত একেবারে মুখোমুখি। তাই দয়া করে সেদিকে কেউ টান দিয়েন না। আর যদি এই দুই ধারাকে কেউ এক সাথে মিলানোর কোন উপায় খুজে পান তবে তা হবে সব থেকে যুগান্তকারী কিছু একটা। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে তা আটে না। আটাতে যাইও না। শুধু পড়ে যাই জেনে যাই। দরকার কি সব বিষয়ে মিলিয়ে ফেলা।
কৃতজ্ঞতাঃ বিভিন্ন জার্নাল এবং ইন্টারনেট
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আসলাম, কমেন্ট ও দিয়ে আসছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩১
অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রশ্ন হচ্ছে এরা সবাই কি একসাথেই সব দেশে জন্ম নিয়েছিলো?
না হলে সেই সময় এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে গেলো কিভাবে?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: এক সাথে জন্ম গ্রহন করার প্রশ্নই ওঠে না। আসলে সে সময়ের বিভিন্ন মহাদেশে আস্তে আস্তে প্রানের বিবর্তন ঘটছিলো। আর এক্লহানে এই বিবর্তন হাজার, লাখ বছর ধরে ঘটছে।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৪
নুরহোসেন নুর বলেছেন: লজিক্যাল তথ্যের চমৎকার পোস্ট, ভাল লাগলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: জটিল সব বিষয় পানির মতো সহজ করে লিখেন। ভালো লাগে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া ভাই।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো লেগেছে। +
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই।
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল্লাহ (সৃষ্টিকর্তা) বহু আগে প্রথমে বিশ্বভ্রমান্ড তৈরি করে দিয়েছেন,
বা তা আগে থেকেই ছিল। সকল শক্তির উৎস সেটাই। বিগব্যাং ও ডিসইন্ট্রিগেটেড হয়েছে, এখনো হচ্ছে।
আবার ইন্ট্রিগেটেড হয়ে কেন্দ্রিভুত হয়ে আবার মহাবিষ্ফোরন, ছায়াপথ হয়েছে, এখনো চলমান।
অনেক পরে গ্যালাক্সির জলন্ত গ্যাসসমুহ ঘনিভুত হয়ে তারকাকৃতি বাকি ছোট বিন্দুগুলো গ্রহাকৃতি ...
সুর্য নামক তারকার বেশকয়েকটি গ্রহের একটি পানি ও অক্সিজেন সমৃদ্ধ গ্রহ, যার নাম পৃথিবী।
পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে বৃষ্টি নদী সাগর মহাসাগর একসময় প্রানের আবির্ভাব
এসব ঘটনা গুলো বিজ্ঞান ও প্রকৃতির সাধারন নিয়মেই ঘটেছে। কারো হস্তক্ষেপের দরকার হয় নি
পরবর্তিতেও প্রাকৃতিক সকল কর্মকান্ডে এপর্যন্ত ঈশ্বরের কোন হস্তক্ষেপ হয়নি বলে মনে হয়। এজাব্বৎ কোন প্রমান দেখা যায় নি।
এর পর বাকি ব্যাপারগুলো প্রাকৃতিক ভাবেই ডেভোলপ করছে। এজাবৎ বড় কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হয়নি।
বিরামহীন গবেষনা এখনো চলছে। মানুষ এখুনি সবকিছু জেনে ফেলবে সেই সুদিন এখনো আসেনি।
বিবর্তন সহ অন্যান্ন প্রাকৃতিক ব্যাপারগুলো নিয়ে বিজ্ঞানিদের মধ্যে কিছু টেকনিক্যাল টার্ম ছাড়া মুল ব্যাপারটি (বিবর্তন) নিয়ে বিতর্ক নাই।
এজাবৎ প্রাপ্ত মাটিখুড়ে পাওয়া প্রাচিন কংকাল, জিবাষ্ম গুলো প্রাকৃতিক স্বাভাবিক বিবর্তনগুলো সমর্থন করে।
শতকোটি, প্রায় ৫শ কোটি বছর আগে পৃথিবী নামক গ্রহে প্রানের আবির্ভাব
প্রথমে এমাইনো এসিড+পানি
তারপর জীবানু সদৃস্য প্রান
এককোষি জীব
এরপর এমিবা
তারপর স্পঞ্জ আকৃতির সামুদ্রিক ... জীব
এরপর গিরিগিটির মত হয়ে ডাঙ্গায় উঠা
তারপর আরো কোটিকোটি বছর পর স্তন্যপায়ী জীব
এরপর বহুকটি বছর বিবর্তিত হয়ে বিভিন্ন প্রজাতিতে ভাগহয়ে এসেছে। কিছু টিকে আছে। অধিকাংশই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৫০ কোটি বছর আগে ডাইনাশোর জাতীয় প্রানী রাজত্ত্ব করে ১২ কোটি বছর আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে, খাদ্যাভাবে বা শীতে।
মানুষ/বানরাকৃতি জাতীয় প্রানীর আবির্ভাব মাত্র আড়াই কোটি বছর আগে।
৪ লাখ বছর আগে মানুষ/বানরাকৃতি জাতীয় প্রানীর একটি প্রজাতি একটু বড় মগজ নিয়ে হোমোস্যাপিয়ান্স। মানে মানুষ
আর মাত্র ১০ হাজার বছর আগে মানুষ কিছুটা সভ্য হতে সুরু করে, ছোট ছোট সমাজ গঠন করে, টেক্সটাইল, পাথরাস্ত্র, আগুন জালাতে শিখে। সমাজ একটু বড় হলে এলাকা ভিত্তিতে বিভিন্ন বুদ্ধিমান লোক কিছু অনুসারি যোগার করে নিজস্ব ভাবে বিভিন্ন নামে ধর্ম প্রচার শুরু করে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
শের শায়রী বলেছেন: আপনার কমেন্টের কিছু জায়গায় আমার দ্বিমত আছে। তবে এনিয়ে বিতর্কে যাবনা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যর জন্য।
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: পোস্ট পড়তে যেয়ে আমার প্লানেট অফ এপস মুভির কথা মনে পরলো।
বিজ্ঞান মানলে ধর্ম নাই আর ধর্ম মানলে বিজ্ঞান পালায়।
অনেক কষ্ট করে পোস্ট দিয়েছেন। পড়তে ভালো লাগলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
শের শায়রী বলেছেন: রাইট ভাই, আমারো তাই মনে পড়ছিলো। আর কষ্টের কথা যদি বলেন সব থেকে লঘু কষ্ট ছিল গিন্নীর দাত খিচানি কিছুক্ষন পরপর কারন টানা পাচ ঘন্টা লাগছে পোষ্ট সাজাতে তার আগে প্রায় এক দিন লাগছে পড়াশুনা করতে। বাকী সব কষ্ট বাদই দিলাম।
আবার নীল আকাশ ভাই, অনেক বিজ্ঞানী আছে যারা সাধারনের থেকে বেশী ধর্ম করছে। আমি নিজে বিশ্বাসী। আল্লাহ আর রাসুলের ওপর আমার বিশ্বাস অগাধ। আবার এই পৃথবীতে অসংখ্য মানুষ সৃষ্টিকর্তার খোজে সারা জীবন ব্যায় করল, তাদের সবার সব খোজা কি বৃথা? প্রশ্নই আসে না। যাই হোক এই সব ব্যাপার নিয়ে এক দিন পোষ্ট দেব ইনশাল্লাহ।
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
সুপারডুপার বলেছেন: শের শায়রী ভাই , আপনি এভালুয়েশান ও মিথ নিয়ে অনেক পড়ালেখায় করেছেন। আপনার ধার্মিক বিশ্বাস /ধর্মীয় গ্রন্থে বিশ্বাস , এভালুয়েশান, মিথ কেমন করে নিজের ভিতর ব্যালেন্স করেন জানতে খুব আগ্রহী।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪১
শের শায়রী বলেছেন: সুপারডুপার ভাই, আসলে আমার জ্ঞানের গন্ডি অত্যান্ত সীমিত, সামান্য কিছু পড়াশুনা আছে তাও প্রায় ভাসাভাসা। আপনার প্রশ্নের জবাব আমি দেব আলাদা একটা পোষ্টের মাধ্যমে (লেখা শুরু করছি), কারন এই প্রশ্নের জবাব অনেক বিস্তারিত। এখন শুধু একটা ব্যাপারই বলি বিজ্ঞান যত অগ্রসর হচ্ছে তত আধ্যত্মিকতার দিকে যাচ্ছে, হয়ত আমার কথাটা বোকার মত লাগছে এত এত সায়েন্স ইনষ্টিটিউট এত গবেষনা যেখানে সেখানে আমি এটা কোথায় পেলাম?
“কোয়ান্টাম মেকানিক্স” বিজ্ঞানের এক আধুনিক শাখা, এটা যতটা না বৈজ্ঞানিক তার থেকে আধ্যাত্মিক। পৃথিবীতে খুব অল্প মানুষ ই কোয়ান্টাম মেকানিক্স নিয়ে আলাপ করার যোগ্যতা রাখে। এই আধ্যাত্মিকতাই এখন বিজ্ঞানের সর্ব শেষ শাখা। কিছু দিন আগে বিড়ালটি বেচে আছে আবার মরে গেছেঃ শ্রোয়েডিংগারের সংকট নামে কোয়ান্টাম নিয়ে কিছু লিখছিলাম (আবার আমাকে কোয়ান্টাম কুতুব ভাববেন না, নিজেও কিছু জানি না তাই জানার জন্য পড়ছি সোজা ভাবে কিছু বুজতে পারলে লিখে রাখি)। কোয়ান্টাম বলে প্রতিটা ব্যাপার দুই অবস্থানে থাকে একই সাথে, “হতে পারে না ও হতে পারে” কোন শক্তিশালী ম্যাটার সেই নিশ্চয়, অনিশ্চয় অবস্থা থেকে ব্যাপারটা বের করে আনে। প্রায় প্রতিটা ধর্মেই আছে সৃষ্টিকর্তা বলেছেন, “হও” এবং মানুষ, পৃথিবী তৈরী হয়েছে। এই হওয়া না হওয়া কে যে হুকুম করে হওয়ায় সেই সৃষ্টিকর্তা। আপেক্ষিক তত্ত্ব আমাদের বিগ ব্যাং পর্যন্ত নিয়ে গেছে কিন্তু তারপর কেবলই ব্লাক হোল। কোয়ান্টাম মেকানিক্স তারপর নিয়ে যাবে যদিও ব্যাপারটা এক দম প্রাক পর্যায়ে। পারমানবিক বোমা নিয়ে মানুষ যে আতংকে আছে তার থেকে হাজার কোটি গুন শক্তিশালী পাওয়ার মানুষ হাতে পাবে যে দিন এই কোয়ান্টাম শক্তিকে মানুষ কাজে লাগাবে।
তাত্ত্বিক জ্ঞানে কোয়ান্টাম হল ইলেকট্রন প্রোটন নিউট্রনের আবর্তনের দিক এবং এটা কখনো তরঙ্গ আকারে কখনো অক্ষরেখায় প্রতিফলিত হয় এখানেও অনিশ্চয়তা। আর এনিয়ে আলাপে যাব না।
তো আসলে যতই জানছি বিজ্ঞান নিয়ে ততই এটা আধ্যাত্মবাধের দিকে যাচ্ছে , আরো অনেক কথা আছে সেগুলো দেখি গুছিয়ে একটা পোষ্ট দেব। হয়ত বোকামি হয়ে যাবে। কিন্তু বোকামি দিয়েই হয়ত নতুন কোন আলোচনা জন্ম নেবে।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই।।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৩
নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
আমরা সবাই একটা জায়গায় ভুল করি। ধর্ম শ্বাশত। বিজ্ঞান চির পরিবর্তনশীল। প্রতি নিয়তই বিজ্ঞান নতুন নতুন কিছু আবিষ্কার করেছে। আর তাই এখনকার বিজ্ঞান কে ধরে যারা ধর্ম কে তুচ্ছ করে, কিছুদিন পরে এরা নিজেরাই বুঝবে ডাটাম পয়েন্ট অল রেডি চেঞ্জ হয়ে গেছে। এই রকম ঘটনা অহরহই ঘটছে এবং ঘটবে।
ভালো থাকুন ভাই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩
শের শায়রী বলেছেন: বিজ্ঞান আর ধর্ম আমার কাছে দুটো ভিন্ন বিষয় ভাই, আরো কিছু ব্যাপার আছে। ধর্ম যারা বিশ্বাসী তাদের কাছে ভীষন সেনসেটিভ তাই এনিয়ে আমি খুব কম আলাপে যাই। যেতে চাইও না। তবে একটা পোষ্ট দেব লিখতে শুরু করছি।
ভালো থাকুন ভাই।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। প্রথম বর্ষের পোস্ট। ডঃ বদরুল ইমাম স্যার আমাদের হিসটুরিকাল জিওলজি পড়াতেন। এতো হ্যান্ডসাম টিচার খুব কম আছে। কত সিনিয়র শিক্ষক উনি অথচ এখনো এভার গ্রীন। আপনার এসব পোস্ট আমার স্কন্ধ থেকে দায়িত্ব কমিয়ে দিয়েছে অনেকখানি বিশেষ করে এই ব্লগে। ভারতে ৩৬তম আইজিসি তে ছোট্ট একটা লেখা পাঠিয়েছি সেটি উপস্থাপনের জন্য মনোনীত হয়েছে। সেটা নিয়েই এখনকার ব্যস্ততা আমার। আপনি একজন ওভার সীস জিওলজিসট আপনার এখনকার পোস্ট গুলো তাই মনে করিয়ে দিচ্ছে। দারুন। চলতে থাকুক এভাবেই।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৩
শের শায়রী বলেছেন:
"ভারতে ৩৬তম আইজিসি তে ছোট্ট একটা লেখা পাঠিয়েছি সেটি উপস্থাপনের জন্য মনোনীত হয়েছ"। প্রাউড অভ ইউ। আমাদের সময় হিষ্টীরিক্যাল জিওলজি পড়াত সিফাত স্যার। সব কিছু ভুলে গেছি শুধু পেট্রোলিয়াম নিয়ে যা কিছু মনে আছে শুধু মাত্র প্রোফেশানের খাতিরে। তার পরো পুরানো দিনের কথা মনে পড়ে দু একটা পোষ্ট দেই। তুমি কি ইন্ডীয়া যাবে? কবে যাবে? কবে আসবে?
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৮
সুপারডুপার বলেছেন: শের শায়রী ভাই, আমাকে জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এখন বুঝতে পেরেছি। 'বিজ্ঞান যত অগ্রসর হচ্ছে তত আধ্যত্মিকতার দিকে যাচ্ছে' - ঠিক বলেছেন। এই জন্য আধ্যত্মিকতার জগতের সাথে বিজ্ঞানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাংঘর্ষিক না।
আধ্যত্মিকতার জগৎ অসীম, তাই এখানে মুক্ত চিন্তার সুযোগ আছে । ধর্মীয় জগৎ সসীম, তাই এখানে মুক্ত চিন্তার সুযোগ নাই । ফলে , আধ্যত্মিকতার সাথে ধর্ম অনেক ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক। আধ্যত্মিকতার জগতের পথিককে কেউ কেউ এই জন্য ধর্ম - সমাজ বিরোধী, নাস্তিক, কাফের ভেবে বসেন। কিন্তু তাঁরা এটা নিয়ে চিন্তিত নন। যেমন : 'আমিই পরম সত্য' বলার জন্য মানসুর আল–হাল্লাজ কে ফতোয়ার ভিত্তিতে সরকারি বিচারকদের নির্দেশে প্রকাস্য দিবালোকে হত্যা করা হয়।উনার মৃত্যুদন্ডের পর উনার শরীরকে টুকরো টুকরো করে কাটা হয়। আর তারপর সেই কাটা দেহাবশেষকে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
সত্যিই আপনি অনেক কিছু পড়েন ও জানেন। 'যতই জানছি বিজ্ঞান নিয়ে ততই এটা আধ্যাত্মবাধের দিকে যাচ্ছে' এ নিয়ে পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম। অনেক শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে উত্তর দেবার জন্য। এখানেও আপনি আলোচনার অনেক পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, আর এখানেই ফেসবুক এবং ব্লগের পার্থক্য। আপনার বুদ্ধিদীপ্ত এবং যুক্তিপূর্ন উত্তরের জবাব বা আরো কিছু বলার জন্য নিজের কিছু বলার আছে, কিন্তু এখানে না, আমি আসলে এই বিষয়ে একটা পোষ্টই দেব যা আগেই আপনাকে বলছি, এখন আপনার সাথে আলোচনা করে আরো কিছু ব্যাপার আমার কাছে প্রশ্ন হয়ে আসছে, এই জানার আকাঙ্ক্ষা তৈরী করে দেবার জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানুন। আশা রাখি শীঘ্রী পোষ্ট দিতে পারব, সেখানে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ হবে। কারন এই আলাপ এই পোষ্ট রিলেটেড না।
আশা রাখি ওই পোষ্টে আলোচানায় অনেক নতুন কিছু ব্যাপার সামনে চলে আসবে যা আমার জানার পরিধিকে নিশ্চয়ই প্রসারিত করবে। নিজে খুব কম জানি। সেখানে এই সব ব্যাপারে জানা আমার জন্য সব সময়ই ইন্টারেষ্টিং।
কৃতজ্ঞতা জানুন।
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৭
আসোয়াদ লোদি বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। ফসিল দ্বারা যেমন বিবর্তন প্রমাণ করা যায়, তেমনি বিবর্তন হচ্ছে আমাদের ডিএনএ- তে। এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে ৭০টি ডিএনএ পরিবর্তন হয়ে যায়। এখনও বিবর্তন যারা মানে না, আসলে তারা বিজ্ঞান মানে না।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
শের শায়রী বলেছেন: লোদি ভাই এই পরবর্তী প্রজন্মে যে ৭০ টি ডিএনএ চেঞ্জ হয়ে যায় এব্যাপারে আরো বিস্তারিত কিছু জানালে কৃতজ্ঞ থাকবে। আমি জানার জন্য জানতে চাচ্ছি ভাই।
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৭
নতুন বলেছেন: এভোলুয়েশনের যত প্রমান আছে সেটাদেখে এভোলুয়েশনকে কেউই অস্বীকার করতে পারবেনা।
অন্য যেকোন প্রানীর ব্যাপারে এটা সবাই মেনে নেবে।
মানুষের ব্যাপারটা দুই ধমের থিউরি অনুযায়ী সৃস্টিকতা পৃথিবিতে পাঠিয়েছে তাই খৃস্টিয়ান এবং ইসলামের অনুসারীরা এভোলুশন মানতে পারেনা।
তাহলে ধমানুযায়ী আমরা কিন্তু ভীনগ্রহ থেকে এসেছি। মানুষ কিন্তু এলিয়েন
খৃস্টান এবং ইসলামের দুই মতবাদেই সৃস্টির তত্বে কিন্তু মানুষ সৃস্টিহয়েছে বেহেস্তে এবং সেখান থেকে দুনিয়াতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে....
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: একজাক্টলি নতুন ভাই, এই ব্যাপারটায় আসলেই কেমন যেন সব গুলিয়ে যায়। একের পিঠে আর এক প্রশ্ন আসে অথচ উত্তর তো দূরে থাক আরো নতুন নতুন প্রশ্ন তৈরী হয়। জানিনা কেন, অবশ্যই আমার অজ্ঞতাও এক্ষেত্রে একটা বড় ব্যাপার। তাই জানতে ভালো লাগে। প্রশ্ন হাতড়ে উত্তর খুজে বেড়াই।
কৃতজ্ঞতা জানুন ভাই।
১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪২
আসোয়াদ লোদি বলেছেন: Click This Link
এই লিঙ্কে ডিএনএ সম্পর্কিত তথ্য পাবেন।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৩
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: একজাক্টলি নতুন ভাই, এই ব্যাপারটায় আসলেই কেমন যেন সব গুলিয়ে যায়। একের পিঠে আর এক প্রশ্ন আসে অথচ উত্তর তো দূরে থাক আরো নতুন নতুন প্রশ্ন তৈরী হয়। জানিনা কেন, অবশ্যই আমার অজ্ঞতাও এক্ষেত্রে একটা বড় ব্যাপার। তাই জানতে ভালো লাগে। প্রশ্ন হাতড়ে উত্তর খুজে বেড়াই।কৃতজ্ঞতা জানুন ভাই।
মানুষ পৃথিবিকে যেই ভাবে ধ্বংসের দারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে তাতে মনে হয় মানুষ এই বিশ্ব সিসটেমের অংশ না।
কারন কোন সিসটেমের অংশ ঐ সিসটেমকে ধ্বংস করতে পারেনা। দুনিয়ার কোন প্রানী বা কিছু দুনিয়া ধংস করতে পারেনা শুধুই মানুষ ছাড়া.... তাই মাঝে মাঝে মনে হয় এলিয়ান থিউরিই মনে হয় ঠিক।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
শের শায়রী বলেছেন:
১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
কলাবাগান১ বলেছেন: ল্যাবে ইভুলিউশন দেখানো: ১১ দিনের মাঝে নতুন ব্যাক্টিরিয়া সৃস্টি হল যারা ১০০০ গুন বেশী শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্ট।
Evolution process in the lab: New bacteria evolved
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই দেখলাম।
১৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১০
সোহানী বলেছেন: হুম বোঝার চেস্টা আর কি
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস বোনডি
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: চমৎকার বিষয়.।আমি কিছু দিন আগে গরিলা আর মানুষের ক্রমোজম সংখ্যা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম
"আমরা আদিকাল থেকে শুনে আসছি মানুষের খুব কাছের প্রজাতি তিনটি .Chimpanzee, Orangutans, Gorilla...এক সময় এসে মিউটেশনের মাঝে নতুন প্রজাতি সৃস্টি হয়ে তাদের থেকে আলাদা প্রজাতি হয় প্রায় ১০-১৮ মিলিয়ন বছর আগে.... মানুষ যদি তাদের সাথে মিল থাকে তাহলে মিল টা হবে ডিএনএ লেভেলে...।সেখানে মানুষের সাথে তাদের মিল হল ৯৯.৯% এর মত....
আর ক্রমোজম এর সংখ্যা???? আমাদের যেখানে ৪৬টা তাদের সবার ৪৮টা ....তাদের থেকে যদি আমাদের উৎপত্তি হয় তাহলে ক্রমোজম দুটা বেশী কি করে হল... রিয়েল কিকার টা জানা গেল ১৯৮২ সনে উপরের ছবিটা প্রকাশ হওয়ার পর...যেখানে পাশাপাশি মানুষের সাথে বাকী তিন প্রজাতির ক্রমোজমের ছবি কে দেখানোর পর।"
Evolution in Bangladeshi textbook