নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
আজ থেকে ৩৫ – ৪০ কোটি বছর আগে আপনার চেনা পৃথিবী কিন্তু এমন ছিল না। তখন সব মহাদেশ কিন্তু এক সাথে ছিল যাকে প্যাঙ্গি (Pangea) নামে অভিহিত করা হয়। আর এর চারপাশে ছিল এক বিশাল সমুদ্র যাকে “সী অভ টেথিস” বলা হত
Map of Pangaea with modern continental outlines
এর পর ২০ কোটি বছর আগে ট্রায়াসিক যুগে প্যাঙ্গি ভেঙ্গে দুই ভাগে ভাগ হওয়া শুরু হল যাকে বিজ্ঞানীরা নাম দিলেন লরেশীয়া এবং গন্ডোয়ানাল্যান্ড।
The organization of subcontinents (Laurasia and Gondwana)
জুরাসিক যুগে মানে আজ থেকে ১৫ কোটি বছর আগে পৃথিবীর অবস্থান কেমন ছিল দেখুন
Fichier:Earth During the Jurassic Time Period
আজ থেকে সাড়ে ছয় কোটি থেকে সাড়ে চৌদ্দ কোটি বছর আগে যেটাকে জিওলোজিষ্টরা ক্রিটেশাস যুগ বলছে সে সময় পৃথবীর অবস্থা কেমন ছিল জানার জন্য ছবি টা দেখুন।
The Cretaceous Period (146-65 million years ago)
এখন দেখুন আজকের পৃথিবী যেখানে আপনি বসবাস করছেন। এটাকে নিশ্চয়ই পরিচিত লাগছে।
Current world
এইবার উপরের ছবিগুলোকে এক সাথে দেখুন। এই যে গত ৩৫ থেকে ৪০ কোটি বছর আগে সুপার কন্টিনেন্ট ভেঙ্গে আজকের কন্টিনেন্টগুলো তৈরী হয়েছে একে জিওলজির পরিভাষায় কন্টিনেন্টাল ড্রিফট থিওরী বলে। পার্থক্যগুলো ধরতে পারছেন ছবি দেখে?
Continental drift theory
এইবার আসুন আর একটা মজার ব্যপা্রে যাই। জীওলোজিষ্টরা পৃথিবীর বয়সসীমাকে বিভিন্ন যুগ মহাযুগ ভাগ করেছে একে জিওলোজিক্যাল টাইম স্কেল বলে। নীচের ছবির দিকে তাকান এই স্কেলের দিকে তাকালেই আপনি ক্লিয়ার একটা ধারনা পাবেন কোন যুগে কারা পৃথিবীতে এসেছিল? জুরাসিক পার্কের কল্যানে ডাইনোসর কোন পিরিয়ডে পৃথিবীতে এসেছিল তা প্রায় সবাই জানে, অথচ “জুরাসিক” জিনিসটা কি এটা প্রায় ৯০% মানুষই জানে না। আশা রাখি এব্যাপারে এখন আর কোন কনফিউশান থাকবে না।
Geological time scale (MYA= Million years age, Eon= মহাযুগ, Era = যুগ, Period = পিরিয়ড, Major events = উল্লেখ্যযোগ্য ঘটনা)
আজকে আপনি যে পৃথিবী দেখছেন ৭/৮ কোটি বছর পৃথিবী এমন থাকবে না। কন্টিনেন্টগুলো ড্রিফট (সরে) হয়ে প্লেট টেকটোনিক থিওরীর মাধ্যমে অন্য কোন আকার ধারন করবে। এই ক্ষেত্রে প্লেট টেকটোনিক থিওরী সামনে চলে আসে। প্লেট টেকটোনিক থিওরীটা কি? বিজ্ঞানীরা সমস্ত পৃথিবীকে কয়েকটি প্লেটে বিভক্ত করেছেন (সমস্ত পৃথিবী বলতে আমি কিন্তু শুধু মহাদেশগুলোকে বুজাইনি মহাসাগরকেও বুজিয়েছি)। মেজর প্লেটগুলোর মাঝে আছে প্যাসিফিক প্লেট, নর্থ আমেরিকান প্লেট, ইউরেশিয়ান প্লেট, আফ্রিকান প্লেট, এ্যান্টার্কটিক্যান প্লেট, ইন্ডিয়ান প্লেট, অষ্ট্রেলিয়ান প্লেট (অনেকে ইন্ডিয়ান আর অষ্ট্রেলিয়ান প্লেট কে একত্রে ইন্দো – অষ্ট্রেলিয়ান প্লেট ও বলে), সাউথ আমেরিকান প্লেট।
Major plate
এর বাইরে কিছু মাইনর প্লেট আছে সোমালি প্লেট, নাজকা প্লেট, আমুরিয়ান প্লেট, বার্মিজ প্লেট এরকম আরো প্রায় সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ টি প্লেট। ছবি দেখুন।
Major and minor plate
এই প্লেট গুলো পৃথিবীর কেন্দ্রে গলিত উত্তপ্ত পদার্থের (একেই আমার লাভা বলি) ওপর প্রতি নিয়ত ভেসে বেড়াচ্ছে ( এই ভেসে বেড়ানোর পরিমান এত সামান্য যে আমরা বুজতেই পারি না। যার কারনে একটা প্লেট আর একটা প্লেটের কাছ থেকে যেমন দূরে সরে যাচ্ছে তেমনি হয়ত অন্য কোন প্লেটের কাছাকাছি চলে আসছে। এই কাছাকাছি চলে আসার সময় প্লেটের বাউন্ডারি বাউন্ডারিতে ঘষা লাগছে এবং একটা আর একটার নীচে চলে যাচ্ছে। হিমালয়ের জন্মও কিন্তু এভাবেই। ছবি দেখুন।
আর তাতেই ভুমিকম্প হচ্ছে। ভুমিকম্পের জোন গুলো হিসাব করলে দেখা যায় প্রায় ভু কম্পন এলাকা গুলো বাউন্ডারি বরাবর। ভুমিকম্পের এটাই এক মাত্র কারন না তবে অন্যতম কারন। আপনি যদি ছবি গুলো দেখেন তবে খেয়াল করবেন হলুদ গোল চিহ্নিত এলাকাগুলো দুটো প্লেটের মধ্যে অবস্থিত।
এইবার নীচের ছবিটা দেখুন বাংলাদেশ মেজর প্লেট ইন্ডিয়ান প্লেট এবং বার্মিজ মাইনর প্লেট এর মাঝে অবস্থিত এই দুটো প্লেট নিয়ত একে অপরের সাথে ঘষা খাছে এবং মাঝে মাঝেই নাড়া দিয়ে যাচ্ছে এবং যখন বাংলাদেশে ভুমিকম্প হয় দেখবেন পেপারে লেখা আছে এদের উৎপত্তি স্থল আরাকান পাহাড়, আন্দামান বা ত্রিপুড়ার দিকে কারন ওই বার্মিজ প্লেট এবং ইন্ডিয়ান প্লেটের মাঝে নাড়াচাড়া। কিন্তু নাড়া দিয়ে যাচ্ছে আমাদের। রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে উলুখড় প্রানে মরে এই আর কি।
এ সংক্রান্ত আমার একটা পুরানো একটা পোষ্ট আছে চাইলে দেখতে পারেন পৃথিবীর জন্ম কথা । জিওলজি আমার একাডেমিক সাবজেক্ট ভার্সিটিতে তাই এই ব্যাপারে লিখতে কিছুটা হলেও স্বাচ্ছ্বন্দ্য বোধ করি। এই পোষ্টে যা লিখেছি সবই খুব সাধারন ভাষাভাষা, কারো যদি জিওলজি নিয়ে জ্ঞান থাকে সে আমাকে হয়ত গালাগালি করবে কিন্তু আমি লেখাটা তাদের জন্য লিখিনি লিখছি যারা ব্যাপারটায় ইন্টারেষ্ট কিন্তু এই ব্যাপারে একাডেমিক না তাদের জন্য। ইচ্ছা আছে ভুমিকম্প নিয়ে আলাদা পোষ্ট দেব। দেখি কেউ যদি সাড়া দেয়।
এ সংক্রান্ত আর একটি পোষ্ট পৃথিবীর জন্ম কথা
যারা ইন্টারেষ্টেড তারা দেখতে পারেন Plate Tectonics Theory Lesson
Continental Drift and Plate Tectonics
ছবি কৃতজ্ঞতায়ঃ ইন্টারনেট
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: চেষ্টার কথা বিজ্ঞানীরা ভাবছেন, কিন্তু দড়ি বানানোর জন্য লোক পাওয়া যাচ্ছে না। চেষ্টাটা করা যেতেই পারে
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খুব ইন্টারেসটিং, ভাল বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
এ বিষয়ে আরও লেখা চাই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪০
শের শায়রী বলেছেন: অবশ্যই আমার চেষ্টা থাকবে হাসান ভাই। আর যেহেতু নিজের একাডেমিক বিষয় যদিও সব ভুলে গেছি প্রায়, তবুও লিখতে ভালো লাগে এই সব ব্যাপারে।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৮
এমজেডএফ বলেছেন: খুব জঠিল ও দীর্ঘ বিষয়কে সংক্ষিপ্ত ও সরলভাবে চমৎকার উপস্থাপন করেছেন। তাছাড়া তথ্য ও ছবির সুন্দর বিন্যাসের মাধ্যমে পৃথিবীর জন্ম থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত ভৌগলিক ও পারিপার্শ্বিক পরিবর্তনগুলো এমনভাবে তুলে ধরেছেন কারো বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। লেখাটি প্রিয়তে রাখলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইন্দিয়ান প্লেট উত্তর-পুর্ব মুখী; উত্তর পুর্ব হচ্ছে স্হলভাগ, এখন ইন্ডিয়ান ভুমি কোন দিকে সরবে?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: প্লেট টেকটোনিক থিওরীর প্রথম ব্যাপার হল প্লেট বলতে কোন অবস্থাতেই শুধু স্থল ভাগ বুজায় না, স্থল ভাগের সাথে সী বেডও থাকে যা আমি লেখায় উল্লেখ্য করছি সুনির্দিষ্ট ভাবে "বিজ্ঞানীরা সমস্ত পৃথিবীকে কয়েকটি প্লেটে বিভক্ত করেছেন (সমস্ত পৃথিবী বলতে আমি কিন্তু শুধু মহাদেশগুলোকে বুজাইনি মহাসাগরকেও বুজিয়েছি)।"
ইন্ডিয়ান প্লেট শুধু উত্তর পূর্ব মুখী হচ্ছে না উলটো দিক দিয়ে ইউরেশিয়ান প্লেট ধাক্কা দিচ্ছে ইন্ডিয়ান বা অষ্ট্রো ইন্ডিয়ান প্লেট কে, রেজাল্ট টা কি হচ্ছে জানেন ইন্ডিয়ান প্লেট নীচের দিকে ঢুকে যাচ্ছে আর ইউরেশিয়ান তার ওপর উঠে যাচ্ছে তৈরী হচ্ছে "হিমালয়" এই প্রক্রিয়া চলমান যার কারনে থিওরিটিক্যালী হিমালয়ের উচ্চতা বাড়ছে তা যত সামান্যই হোক। ছবিটা দেখলেই বুজবেন। সহজ ব্যাপার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য চাঁদগাজী ভাই।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:২২
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাদের বংগপোসাগরের সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। এর নীচে বলে পৃথিবীর দূর্লভতম খনিজ পদার্থসমূহের মজুদ আছে? বাংলাদেশের প্রতি আমেরিকার সাম্প্রতিক প্রচন্ড আগ্রহের কারন নাকি এটাই?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২
শের শায়রী বলেছেন: আসলে বাংলাদেশে ওশানোগ্রাফিক এক্সপ্লোরেশান এত কম মাত্রায় হয়েছে যে এখানে বা এত অতল তবে কি ধরনের খনিজ সম্পদ আছে তা অনুমান করা যায় না, তবে কিছু ম্যাঙ্গানিজ যে আছে তা নিশ্চিত। ছবি দেখুন।
সোয়াচ অভ নো গ্রাউন্ড নিয়ে বাংলায় লিখিত সব থেকে ইন ফরমেটিভ লেখা আমার এক শ্রদ্ধেয় শিক্ষক সিফাতুল কাদের চৌধুরী স্যার লিখছেন, পড়ে দেখতে পারেন সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড এর পাশাপাশি এই লেখাটা দেখতে পারেন বঙ্গোপসাগরের অতল রাজ্য ‘সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড’, আশা করি একটা ধারনা পাবেন।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন পোস্ট সুপ্রিয় শের শায়েরী ভাই। প্রিয়তে রেখে দেবো। কেন যে ডাইভারজেনট বাউন্ডারি আছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
শের শায়রী বলেছেন: লেখাটা যখন লিখছি তখন খুব ভয়ে ছিলাম তোমার কাছে আমার জিওলজির জ্ঞান সব মাইর খাইয়া যায় নাকি হা হা হা কারন আমরা যে একই স্কুলের ছাত্র।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫০
হাবিব বলেছেন: প্লেট আবার স্থানান্তরিত হলে কি আমাদের দেশের সীমানা বাড়বে.......?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
শের শায়রী বলেছেন: ভাই প্লেট নিয়ত স্থানান্তরিত হচ্ছে কিন্তু এত সামান্য মাত্রায় যা স্বাভাবিক ভাবে বুজাই যাবে না। আমরা এখানে মিলিয়ন ইয়ারের হিসাবে কথা বলছি। আর এই স্থানান্তরের সাথে ভৌগলিক সীমানা বাড়া বা কমার সম্পর্ক নেই।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০১
ট্রাভেলার মাসুদ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট। পোস্টে +++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের উপর আস্থা এবং বিশ্বাস রাখা ছাড়া আমাদের অন্য কোনো উপায় নেই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
শের শায়রী বলেছেন: তা ঠিক রাজীব ভাই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের উপর আস্থা এবং বিশ্বাস রাখা হয় এই কারনে যে আপাত ভাবে প্রমানিত। কিন্তু প্রচুর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে যে গুলো আপাত ভাবে প্রামানিত হলেও সময়ের সাথে সাথে অসাঢ় প্রমানিত হয়েছে।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮
ইসিয়াক বলেছেন: পোস্টে ভালো লাগা্
অনেক কিছু আরো বিস্তারিত জানলাম।
ধন্যবাদ
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া ব্রাদার।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত সহজেই কোটি কোটি বছরের ভ্রমন হয়ে গেল!
শিক্ষার্থীদের ক্লাশগুলো যদি এমন মজার করে হতো, শিক্ষার মান বাড়তো!
আপনার কাল-কালান্তের ছবি দেখে হারিয়ে যাচ্ছিলাম। তখন আমি কোথায় ছিলাম!
ঐ সময়ের কোন রুপে বিরাজ ছিল? নাকি ছিল না? আহা কি মিষ্টি ব্যাথার ভাবনা
ভাল একটা কবিতার প্লট দিলেন ভায়া
লিখলে রেফারেন্স উল্লেখ থাকবে
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম ভৃগু ভায়ার কবিতা। আসলেই আমরা কোথা থেক আসছি? কোথায় ফিরে যাব?
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু বৈজ্ঞানিক বিষয় তখন বিশ্বাস করার চাইতে আস্থাশীল হওয়াই স্বাভাবিক।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: জুল ভার্ন ভাই এই প্লেট টেকটোনিক থিওরীতে যে সব যুক্তি আর প্রমান আমাদের মুখস্থ করতে হয়েছে পরীক্ষার জন্য তা এক কথায় ইম্প্রেসিভ, অস্বীকার করার জায়গা নেই। আমি সেগুলো এখানে আনলাম না কিছু টা কমপ্লিকেটেড দেখে। তবে ভারী মজার জিনিস।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯
কনফুসিয়াস বলেছেন: অনেক দারুন বিষয়।
সামনে আরো পড়তে চাই।
লেখনিতে ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৭
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা। আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে লেখার ভাই।
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২
শাহিদা খানম তানিয়া বলেছেন: এত সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট! পড়ুয়া মনকে আরো জাগ্রত করে দিল। অজানা কত কি জানলাম। অভিন্ন্দন আপনাকে।
এই পোষ্টাটি নির্বাচিত পোষ্ট হতে পারে অবশ্যই।
আমি প্রিয়তে নিয়ে রাখছি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৩
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া বোন।।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮
জোবাইর বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে একটা বিজ্ঞান বিষয়ক পোস্ট পেলাম। একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষনীয় বিষয়কে কম কথায় সহজবোধ্য করে উপস্থাপনের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৪
শের শায়রী বলেছেন: আপনি সময় নিয়ে পড়ার জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানুন।
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২০
নীল আকাশ বলেছেন: ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: দড়ি দিয়া বাইন্ধা কন্টিনেন্ট গুলানরে টেনে এনে আবার একসাথ করা যায় না?
ব্লগ থেকে উনাকে এই দায়িত্ব দিলে কেমন হয়?
কঠিন বিষয়। অনেক কিছুই জানতাম না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: জটিল বিষয়ে সরল ভাষায় প্রকাশ করছেন।
আমার কাছে নতুন বিষয়, অনেক কিছুই জানতে পারলাম।
পোষ্টটি সরাসরি প্রিয়তে গেল।
এমন পোষ্ট আরও আশা করছি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪০
শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া। আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে লেখার।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। কিন্তু আমি আপনার সাথে একমত নই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
শের শায়রী বলেছেন: সেটা হতেই পারে রাজীব ভাই। ব্যাপারাটা আসলে অনেক তর্ক সাপেক্ষ। কোন দিন দেখা হলে এক সাথে আড্ডা দিতে দিতে আলোচনা করা যাবে যদি আপনার আপত্তি না থাকে।
১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: খুবই সহজপাঠ্য। ধন্যবাদ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৭
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন।
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪
ঘুটুরি বলেছেন: যেভাবে লিখেছেন, আর যতখানি লিখেছেন সবটুকুই খুব সহজবোধ্য হয়েছে। আপনার লেখা গুলি সব সময়ই দারুন হয়। ধন্যবাদ আপ্নাকে এমন দারুন একটি পোস্ট এর জন্য।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
নতুন অতিথি বলেছেন: ভালো ও সহজবোধ্য
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: সুপারগ্লু দিয়া প্লেট গুলা আটকাইয়া দেওয়ান উচিৎ । তাইলে আর নড়নচড়ন নাই ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: এই ব্যাপারটা খারাপ বলেন নি। অথবা সিমেন্ট দিয়েও জোড়া দেয়া যায় কি বলেন?
২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট্।
সরাসরি প্রিয়তে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন আলী ভাই।
২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
রাতুল রেজা বলেছেন: একজন মানুষের জীবদ্দশায় কখনোই এই প্লেট সম্প্রসারন প্রত্যক্ষ করা সম্ভব নয়। দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ সরতে সরতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে চলে গিয়েছে, কিন্তু সেটা ঘটতে হয়তো ৫-৬ কোটি বছর লেগে যাবে। যে যখন জন্ম নেবে, তার শেষ জীবন পর্যন্ত হয়তো সে বুঝতেই পারবেনা তার ভূমি কোনদিকে কতটুকু সরে গেছে। সুন্দর পোস্ট, ধন্যবাদ আপনাকে ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: দড়ি দিয়া বাইন্ধা কন্টিনেন্ট গুলানরে টেনে এনে আবার একসাথ করা যায় না?