নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্ঞানের সীমা চিরকালই আছে কিন্তু অজ্ঞতার সীমা কোন দিনই ছিল না

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

ইদানিং যেন কি হয়েছে নিজেকে নিজে অসংখ্য প্রশ্ন করি কিন্তু উত্তর পাই না। দিনের বেলায় নানা কোলাহলে নিজেকে ব্যাস্ত রাখলেও রাতের নিকষ অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে রাতের নিস্তব্ধতাকে শব্দহীন চিৎকার দিয়ে মুখরিত করে তুলি। নিস্তদ্ধতা সেখানে আমার শব্দহীন বাচালতায়। মাঝে মাঝে ভাবি কেন এই সব অর্থহীন শব্দগুচ্ছ এক করে ইথারের মৌনতাকে আরো কিছু ওজনদার করে নুব্জতাকে আরো লজ্জায় ফেলি?

তবে কি আমিও এক নার্সিশাস এর মত? নিজের রূপে নিজে মুগ্ধ? আহ এর থেক লজ্জার আর কি হতে পারে? আমি কি করব! এটা তো আমার দোষনা আমার জন্মের সময় আমার জীনের মাঝে আমার পুর্ব পুরুষদের সঞ্চিত আত্ম অহংকার। আমরা প্রত্যেকেই ইম্পর্ট্যান্ট হতে চাই অন্যে চোখে, অন্যের দ্রষ্টব্য, মনোযোগের পাত্র হতে চাই, তবে এই এইসব আত্ম অহংকারী মানুষ গুলার মাঝেও আবার নানা ভাগ আছে।

আমরা কেউ চাই অগন্য, অচেনা, অজানা মানুশ জন আমাদের দেখুন মানে সাধারন জনগনের চোখ কান মনোযোগের সম্পৃত্ততায় সিক্ত হতে চান। আর এক দল আছে নিজের পরিচিত গন্ডির মাঝে নিজেকে প্রয়োজনীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে, প্রয়োজন না থাকলেও শুধু মাত্র এই ইম্পরট্যান্সি প্রাপ্তির আশায় পয়সা খরচ করে ককটেল পার্টি ডিনারে অথবা কোন আত্মীয় স্বজনের বিবাহ বার্ষিকী মৃত্যু বার্ষিকীতে পরিচিত অপরিচিত বা অর্ধ পরিচিত অপরিচিতকেও নিমন্ত্রন দিয়ে যায় যাতে নিজেকে একটু পরিচিতি করা যায়। তৃতীয় এক দল আছে যারা অনুক্ষন নিজের ভালোবাসার মানুষের চোখে মনি হয়ে থাকতে চায় সেখানে সে বড় নির্মম কাউকে সেখানে প্রবেশাধিকার দেয় না প্রয়োজনের খাতিরে হলেও

এদের বাদেও চতুর্থ একদল মানুষ আছে যারা সাপের মাথার মনির মত বিরল, তারা কোন ইম্পর্ট্যান্সির তোয়াক্কা রাখেন না নিজের কল্পনায় অগনিত মানুষেকে কল্পনায় এনে তাদের মানসিক মধ্যমনি হয়ে থাকেন অথবা অগনিত মানুষ না দেখেও তাদের কল্পনায় সূক্ষ্ম দেহে ওই মানুষটার কল্পনায় বিরাজ করেন। কোনটা ঠিক? কে ঠিক? আমি কেন এত ভাবছি? আধুনিক মানুষ এক স্পর্ধাভোগী প্রানী মুই কি হনু রে ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারে না।

কালকে পত্রিকায় একটা ছোট খবর দেখলাম আগামী ত্রিশ বছরের মাথায় নাকি মানব শিশু আর মাতৃ জঠরে জন্ম নেবে না কি এক টিউবে থাকবে সেখান থেকে প্রয়োজন মাফিক ইনকিউবিটারে মুরগীর ডিম ফুটানোর মত কোন মহিলার বিনা আয়াসে একটা জামা কেনার মত হাতের ঝুড়িতে একটা বাচ্চা নিয়ে বাসায় আসবে। পশ্চিমা অনেক যুক্তির মত এক্ষেত্রেও তাদের যুক্তি আছে হয়ত কষ্টহীন ভোগবাদী পশ্চিমা অর্থের ঝনঝনানির এক ঘেয়ে প্রোমোশন শুনতে শুনতে আমরা ও তা মেনে নেব আমরাও ৩০ না হলেও ৬০ বছরে তাদের ধারা অনুসরন করব। আমার সন্তান দুটোর মুখের দিকে তাকিয়ে কি এক ব্যাথা গলার কাছে আটকে যাচ্ছে।

জ্ঞানের সীমা চিরকালই আছে কিন্তু অজ্ঞতার সীমা কোন দিনই ছিল না। আর এই অজ্ঞতার সীমা ছিল না বলেই এই আপাত জ্ঞানী ভোগবাদীরা এত লাফ ঝাপ দিয়ে নিজেদের অজ্ঞতা কে বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে জায়েজ করতে পারছে কিন্তু ক্ষতি যা করার আমাদের মত গরীব দেশগুলোর করছে একদিকে এশিয়া ইউরোপের বনাঞ্চল ধ্বংস করছে জীবিকার তাগিদে অন্যদিকে ইউরোপ আমেরিকায় বনায়ন চলছে বিপরীত মুখী অবস্থান আমাদের কতটুকু শান্তি দিচ্ছে?

সুখ কি শান্তি কি? Russell অনেক আগেই বলে গেছেন “We do not struggle for existence, we struggle for outshine our neighbors” আমাদের আজকালকার প্রার্থনা ও আমার সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেকটা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছে, আমাদের আত্মীয় স্বজন পাড়াপ্রতিবেশী কেউ যেন আমাদের থেকে ভালো না থাকে ভালো থাকার মাপকাঠি হল কার কত আধুনিক আই ফোন, মাইক্রোওয়েভ ভিডিও ক্যামেরা এগুলো। আমার থেকে কারো যেন এগুলা ভালো না থাকে এটাই এখন আমাদের প্রার্থনা হয়ে দাড়িয়েছে। নিজের বন্ধু আত্মীয়স্বজনের এর থেকে ভালো কিছু থাকলেই আশান্তিতে আমরা মরে যাই। বড় দুঃখ।

এই মিথ্যা মরীচিকার পেছনে দৌড়াবার কি শেষ আছে? কোন ধর্মই মানুষ কে লোভী হতে শেখায় না বস্তুবাদী হতে শেখায় না। আমাকে বলুন কোন ধর্ম পরকে হিংষা করতে শেখায় তা সে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, ক্রিচিয়ান, শিখ যাই হোক না কেন। আসলে ধর্মের দোহাই দিয়ে আমরা মানুষ গুলাই নিকৃষ্ট হয়ে গেছি। ভোগ্যপন্যের দৌড়াত্ব যত বেড়েছে শরীর আর মনের শ্রমহ্রাসের যত যন্ত্র আবিস্কৃত হয়েছে মানুষ ততই নিকৃষ্ট হচ্ছে, মানুষ্যত্ব থেকে ততই দূরে যাচ্ছে আর মানুষত্ব থেকে যত দূরে যাচ্ছে তত ধর্মকে কলুষিত করে নিজের অপরাধবোদ কে ধর্মের ঢালের নীচে আশ্রয় দিচ্ছে। নোংরা সব ধর্মের গায়ে লাগছে।

Bertrand Russell তার Conquest of Happiness বইতে লিখেছেন ইংল্যান্ডে Industrial Revolution হবার পর মানুষের উদ্ভাবিত যন্ত্র সাধারন এক ঘেয়ে কাজের ভার নেবে আর মানুষ তত নিজেকে মানবিক কাজে নিয়োজিত করবে “To do the human Things” কিন্তু এখন কি হল? মানুষ তো কায়িক শ্রম বিসর্জন তো দিলই মানুষ জন্মের সব থেকে বড় সার্থকতা নিজের সন্তান এর মুখ নিজ স্ত্রীর গর্ভ থেকে বের হয়ে আসার পর প্রথম দর্শন বিজ্ঞানের উৎকর্ষতায় নাকি আগামী ৩০ বছর সেটাও থাকবে না।

নিজের মস্তিস্ক ও মানুষ আজকে কম্প্যুটার নামক যন্ত্রের কাছে ইজারা দিয়ে দিল। সারা বিশ্ব এখন কম্পুটার সুপার কম্প্যুটারের জয় জয়কার। সেদিন আর বেশী দূরে নাই যেদিন মানুষ বুজতে পারবে আমাদের এই সব আবিস্কার আমাদের উন্নতির দিকে না নিয়ে ব্যাক টু দ্যা ফিউচার এ আমাদের আদিম গুহা মানবের যুগে ফেরত নিচ্ছে। যা কিছু মানুষ নিজে গড়ে তুলছে সাহিত্য চিত্রকলা সঙ্গীত সব আজকে কম্পুটার এর হাতে সপে দিয়ে আমরা আমাদের মেধা মনন কে কি নির্লজতায় অস্বীকার করছি কেউ কি ভাবছ?

সবাই ভাবছে ভবিষ্যত উজ্জ্বল কারন দিন দিন নিত্য হরেক পন্য আবিস্কার আমাদের চোখ ধাধিয়ে দিচ্ছে। মানুষের মানুষ্যত্বের মরন আর্তনাদ কেউ শুনতে পাচ্ছে না।

নিজেকে মাঝে মাঝে বড় অস্থির লাগে নানা জনের কাছে নানা কথা শুনতে চাই হৃদয়ের শান্তি পেতে চাই। সামান্য দুই একটা ব্যাপার দুই একজনের মুখে শুনে এখনো বুকের মাঝে বিধে আছে নিজেকে প্রশান্তি দিতে সেই কথাগুলো মাঝে মাঝে আউড়াই

“কেউ যদি হাজার মানুষ কে কোন যুদ্ধে পরাস্ত করতে পারে তিনি হলেন বীর কিন্তু মহাবীর হলেন তিনি যিনি নিজেকে নিজে জয় করতে পেরেছেন।”

“একজন মূর্খ, যে নিজেকে জানে যে সে মুর্খ শুধু সেই জানার কারনেই সে জ্ঞানী মানুষ। যে মুর্খ নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবে সে অবশ্যই মুর্খ”

“কেউ যদি একশ বছর ভোগ বিলাসের মাঝে জীবন যাপন করে “জীবন কি” এই সত্য একবারো না ভাবে তবে যে মানুষ টা এই ভাবনা নিয়ে দুদন্ড ভেবে কায় ক্লেশে জীবন যাপন করে মারা গেছে তবে প্রথম জনের থেকে দ্বিতীয় জনের জীবন অনেক অনেক দীপ্তমান”

জানি না এগুলো কি ভাবছি গত কয়েকদিন যাবৎ হঠাত হঠাত টাইপ করেও আগোছাল ভাবনা গুলো রেখে যাচ্ছি। রেখে গিয়েও বা কি হবে? নিজেকে কি আমি প্রকাশ করছি? নাকি নিজেকে নিজে করুনা করছি?

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমার পছন্দের টপিক। +।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

শের শায়রী বলেছেন: ইদানিং এই ভাবনা গুলো কেন যেন খুব কষ্ট দেয় ভাই

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: উঁচু মার্গের কথাবার্তা। ভালই লাগল।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ঢাকাবাসী ভাই

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১০

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ব্রো রেসিজমটা খুব কাছ থেকে দেখেছি নানা দেশ ঘুরে ফিরে। হোয়াইট কলার লোকগুলো আমাদের মতন মানুষদের মনে করে নীচু জাত। কখনও কখনও তারা তাদের আভিজাত্যের কারনে আমাদের মতন মানুষদের লাত্থি দেয়, গালি দেয়। তারা তাদের প্রাচুর্যের মোহে এতইটাই মগ্ন থাকে যে আমাদের মত মানুষদের তারা শুদ্র শ্রেনীর লোক ভেবেই নিজেদের আভিজাত্যকে জাহির করে ক্ষমতা দেখায়। অনেক সময় দেখা যায় তাদের দেখা দেখি বাগানের মালীগুলো পর্যন্ত নিজেদের বিশাল কিছু মনে করতে থাকে। কোট প্যান্ট পরলেই কেউ সভ্য পারেনা এটা বিদেশ এসে ভাল উপলব্ধি করতে পেরেছি। এই ধরুন ন্যুড বীচের মানুষগুলো কি সভ্য ? কিন্তু তারা কোট প্যান্ট পরবে, আবার তাদের সামনে কোট প্যান্টের বদলে ক্যাজুয়াল থাকলে ক্ষ্যাত বলে গালিও দিবে। তবে খুব খারাপ লাগে যখন দেখি আমাদের দেশের কিছু মানুষ যখন নীরবে এদের আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়।

এখানে বিদেশে নিঃসঙ্গ আছি যদিও রোবটিক লাগে মাঝে মাঝে নিজেকে তবু শান্তি যে আমার কোন বন্ধু নাই। থাকলেই বিপদ। শুরু হয়ে যাবে রেসিজম।

যে মুর্খ নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবে সে অবশ্যই মুর্খ

ব্রো আপনার এই কথার সাথে আমি একমত। স্যানিরিটাও আমাকে সব সময় এই কথাটা বলত।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

শের শায়রী বলেছেন: ভাই শেষ লাইন টা বুজলাম না "স্যনিরিটা ও আমাকে সব সময় এই কথা বলত"। সিনোরিটা শব্দের সাথে অনেক আবেগ লুকিয়ে আছে নিজের তাই জিজ্ঞাস করলাম।

আপনার মন্তব্য র সাথে আমি একমত

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

খাটাস বলেছেন: সেদিন আর বেশী দূরে নাই যেদিন মানুষ বুজতে পারবে আমাদের এই সব আবিস্কার আমাদের উন্নতির দিকে না নিয়ে ব্যাক টু দ্যা ফিউচার এ আমাদের আদিম গুহা মানবের যুগে ফেরত নিচ্ছে। ++++

এই অনন্য মানসিকতার চর্চা বাড়ালে হয়ত কিছু টা হলে ও মানুষ বাড়বে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

শের শায়রী বলেছেন: খুব কষ্ট নিয়ে এই পোষ্ট টা লিখছি ভাই। ধন্যবাদ ভাই।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

মানুষ যে কখনো প্রাচীন মূর্খ ছিল এটাই ভুল চিন্তা, এখনকার মানুষ যে পিরামিডের যুগের মানুষের চেয়ে অনেক জ্ঞানী এটাও একি ভুল, সব মিলিয়ে মানুষ সব সময়ই কন্সটেন্ট, মানুষের জৈবিকতা একি আছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতি যেমন আছে তেমনি চমকপ্রদ অনেক বিলুপ্তিও আছে! জানা কিংবা অজানা। মানুষের পরিবর্তন হয় নাই হবেও না বদলাবে শুধু চারপাশ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

শের শায়রী বলেছেন: ভাই মানুষ বদলায় দেখে চারপাশ বদলায়।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

সায়েম মুন বলেছেন: টপিকটা খুব ভাল লাগলো। আশা রাখি ভাল আছেন। শুভকামনা রইলো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

শের শায়রী বলেছেন: কেমন আছ তুমি? আমি আল্লাহর ইচ্ছায় ভালো আছি।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শোভন ভাই শিরোনাম আর কনটেন্ট দুটোই ভাল লাগলো।

অজ্ঞতার শেষ নেই। :)

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

শের শায়রী বলেছেন: কেমন আছ তুমি? কোথায় এখন?

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৩

তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক দিন পর দেখলাম ভাই............. কেমন আছেন?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: ভালো নাই লিমন। তুমি কেমন আছ ভাই?

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: চমৎকার!!! খুব সুন্দর করে তুলে ধরলেন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৭

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন। হয়ত জানেন না আপনার নাম আর আমার নামের বানান কিন্তু এক। :)

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৮

ডি মুন বলেছেন: এদের বাদেও চতুর্থ একদল মানুষ আছে যারা সাপের মাথার মনির মত বিরল, তারা কোন ইম্পর্ট্যান্সির তোয়াক্কা রাখেন না নিজের কল্পনায় অগনিত মানুষেকে কল্পনায় এনে তাদের মানসিক মধ্যমনি হয়ে থাকেন অথবা অগনিত মানুষ না দেখেও তাদের কল্পনায় সূক্ষ্ম দেহে ওই মানুষটার কল্পনায় বিরাজ করেন।


জানিনা কেন আপনার এই পোস্ট পড়তে পড়তে কেবলই ইমন জুবায়ের ভাইয়ের কথা মনে পড়ছিল।

খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। কি আর বলব! মনটা বিষাদে ভরে গেল।

প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। আর অনুরোধ, নিয়মিত লিখুন।

শুভকামনা সবসময়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০

শের শায়রী বলেছেন: মুন ভাই আমি লিখতে পারছি না আগের মত, কি যেন ......... থাক ভালো থাকুন ভাই

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: মানুষ যত সভ্যতা আর জ্ঞানের আশীর্বাদে ঋদ্ধ হয় ততই তার অজ্ঞতা আর অন্তঃসারশূন্যতার কঙ্কালটা বিভৎস চোয়ালে হাসে। ভালো লাগলো আপনার আত্মোপলদ্ধি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা হামা ভাই

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: নিজের মস্তিস্ক ও মানুষ আজেক কম্প্যুটার নামক যন্ত্রের কাছে ইজারা দিয়ে দিল। সারা বিশ্ব এখন কম্পুটার সুপার কম্প্যুটারের জয় জয়কার। সেদিন আর বেশী দূরে নাই যেদিন মানুষ বুজতে পারবে আমাদের এই সব আবিস্কার আমাদের উন্নতির দিকে না নিয়ে ব্যাক টু দ্যা ফিউচার এ আমাদের আদিম গুহা মানবের যুগে ফেরত নিচ্ছে। যা কিছু মানুষ নিজে গড়ে তুলছে সাহিত্য চিত্রকলা সঙ্গীত সব আজকে কম্পুটার এর হাতে সপে দিয়ে আমরা আমাদের মেধা মনন কে কি নির্লজতায় অস্বীকার করছি কেউ কি ভাবছ?

সবাই ভাবছে ভবিষ্যত উজ্জ্বল কারন দিন দিন নিত্য হরেক পন্য আবিস্কার আমাদের চোখ ধাধিয়ে দিচ্ছে। মানুষ্যত্বের মানুষ্যত্বের মরন আর্তনাদ কেউ শুনতে পাচ্ছে না
-সহমত ...

চমৎকার কয়েকটা কথা পড়লাম অনেকদিন পর ... অথচ দেখুন, আপনার কথাগুলোর সাথে আমার চোখের কিংবা আমার মন্তব্যের সাথে আপনার কানের যোগাযোগ রচনাও কিন্তু করে দিলো এই মুহূর্তে ওই কম্পুটার আর ইন্টারনেট জন্তুদ্বয় ... কি অদ্ভুত!!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

শের শায়রী বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেক দেরীতে উত্তর দেবার জন্য, আসলে মাঝে প্রায় অনেক কাল ব্লগে ঢোকাই হয়নি। ভালো আছেন তো?

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পোস্টে প্লাস!!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া ভ্রাতা।

১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আপনাকে দেখে ভালো লাগলো ভ্রাতা , পোস্টে ভালোলাগা রইলো :)
ভাবনাগুলো আসলেই ক্লান্তিকর :(
ভালো থাকবেন সবসময় :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

শের শায়রী বলেছেন: ভালো আছেন তো ভাই? কোথায় আছেন?

১৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


উপস্থিতি জানান দিয়ে গেলাম আপাতত। এই জগতে এটাই সত্য যে মুর্খ নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবে সে অবশ্যই মুর্খ। আর এইসব মূর্খের মাঝে বাস করা অত্যন্ত বিপদজনক।

কেমন আছেন ভ্রাতা ? আমি যে খুব একটা ভাল আছি তা না। যাই হোক কথা হবে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: কোথায় আছ?

১৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধুর ! মন্তব্য করে দেখি ব্যাড গেটওয়ে দেখায় ? সামু এইসব কি X( X( X(

০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৯

শের শায়রী বলেছেন: :)

১৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আপনাকে মিস করি ভ্রাতা , মিস করি আপনার লেখা :( সময় সুযোগ পেলে রেগুলার হবেন আশাকরি ।

ঈদ মুবারক !:#P

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: আপনি কোথায় ভ্রাতা?

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৬

কিউপিড রিটার্নস বলেছেন: কি বলবো বুঝতে পারছিনা, পড়তে গিয়ে দেখলাম অজ্ঞ আমার জ্ঞান কিছু হলেও বাড়ল! ধন্যবাদ। +++ লাইক!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১২

শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া।

১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

নতুন বলেছেন: আমি আশাবাদি.... মানব সভ্যতা এতো দুর এসেছে... তারা এগিয়ে যাবেই...

কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা অবশ্যই হুমকি আছে...

কিন্তু মানুষ সব সময়েই নতুন পথ বের করবে এগিয়ে যাবার...

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৪

শের শায়রী বলেছেন: মানুষ হয়ত এগিয়ে যাবে কিন্তু ভাই মনুষত্য অনেক পরিবর্তিত হয়ে যা আমার জীবদ্দশাতেই দেখতে পাচ্ছি।

২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩২

নতুন বলেছেন: যেহেতু আমরা মানুষ নিয়ে ভাবছি তাই মানুষ ভালো এবং মন্দ দুইই করবে।

এখন তথ্যপ্রযুক্তি সবার হাতে তাই খবর খুবই দ্রুত ছড়ায়।

এখন এক দিকে খারাপ কাজও যেমন করবে তেমনি ভালো কাজও করবে।

কিন্তু কখনোই দুনিয়ার সব মানুষ খারাপ হয়ে যাবে বা সবাই ভালো হয়ে যাবে এমনটা হবেনা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫০

শের শায়রী বলেছেন: ভাই ভালো খারাপ দুটো দিক সব সময় থাকবে তাই নিয়ে ভাবিত না ভাবনা যেতা সেটা হল নিজেদের অজান্তে হলেও সামগ্রিক চরিত্রে কিন্তু এর প্রভাব পড়ছে। ইদানিং যেমন দেখি ৫/৭ জন বসে হয়ত আড্ডা দিচ্ছে কিন্তু তার মাঝেও কেউ কেউ মোবাইল ব্যাবহার করছে বিভিন্ন কারনে এটা যে দিন দিন বাড়ছে এটাই সত্যি। এটা হয়ত দুরের মানুষকে যোগাযোগের সুবিধ দিয়েছে কিন্তু কাছের মানুষ গুলোর মাঝে আন্তরিকতা বা সম্পর্কে ঘাটতি তৈরী করছে।

আমি আসলে আমার মানবিক কষ্টটা বুঝাতে চাচ্ছিলাম।

২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৪

নতুন বলেছেন: হুম কষ্টটা বুঝতে পারছি কিন্তু একটু অন্য রকম ভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে আসলে পজেটিভ ভাবে নিজের স্থান থেকে কাজ করে যাওয়া ছাড়া আমাদের আসলে কিছুই করার নাই এবং যার হবার তা হবেই।

নতুন সময়ের নতুন প্রযুক্তি পদ্বতী আমাদের অনেক সুবিধা দিচ্ছে কিন্তু তার সাথে সাথে যে সমস্যাগুলি আসছে সেইগুলিকে বুঝতে পেরে সবাইকে সতক` করার জন্যও সময় দরকার।

মোবাইলের ব্যবহারে অবশ্যই আমাদের মানবিক সম্পকে সমস্যা সৃস্টি করবে। যখন সবাই সমস্যাগুলি বুঝতে পারবে তখন সবার মাঝে আবার এটার ব্যবহার নিয়ন্ত্রনের ইচ্ছা শুরু হবে।

তাই আমি নিজের স্হান থেকে চেস্টাকরি মানুষকে ভালোর দিকে নিদে`শনা দিতে.... কিন্তু এটাও জানি যে পুরো প্রকৃয়াতে আমাদের দুই একজনের ইফেক্ট খুবই কম হবে।

সমস্যা যেমন আসবে তেমনি মানুষই তার সমাধান খুজে নেবে.....

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২০

শের শায়রী বলেছেন: আমিও আশাবাদী আপনার সাথে ভাই। তাই যেন হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.