নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গাব্দের উৎসের খোজে

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

ভারতীয় বর্ষপঞ্জীর বৈশিষ্ট্য

মহান ভারত-তত্ত্ববিদ আল বেরুনী তার বিখ্যাত গ্রন্থ কিতাব উল হিন্দ (সম্ভবত ১০৩১ সালে গজনীর সুলতান মাহমুদের আমলে রচিত) এ উল্লেখ্য করেছিলেন যে প্রাচীন ভারতবর্ষে যে কয়টি অব্দ প্রচলিত ছিল তা হল শ্রীহর্ষাব্দ, বিক্রমাব্দ, শকাব্দ, বলভাব্দ ও গুপ্তাব্দ। এসব অব্দ সৌর বছর ভিত্তিক। উক্ত গ্রন্থে আল বেরুনী এ সম্পর্কে যে উক্তি করেছিলেন তা স্মরন যোগ্য। হিন্দুদের মাস হল চান্দ্র আর বছর হল সৌর। সেজন্য সৌর বছর হতে চান্দ্র বছরে দিবস সংখ্য যত কম, ওদের প্রত্যেক বছরের প্রথম দিবস সৌর বছর অনুযায়ী ঠিক তত দিন এগিয়ে আসবে। এই অগ্রবর্তিতার পরিমান যখন এক মাস দাড়ায় তখন ইহুদীদের মত হিন্দুরাও সে বছরকে অধিবর্ষ ধরে তাতে একটি ত্রয়োদশ মাস গননা করে।

ইহুদীরা Azar মাস কে দুবার গননা করে, প্রাক ইসলামী আরব রাও ‘বিস্মৃতি বর্ষ’ নামক নববর্ষে এক মাস নববর্ষ কে স্থগিত রাখত। যার ফলে পূর্ববর্তী বছর তের মাসে হত ( দেখুন আল বেরুনীর ভারত তত্ত্ব, আবু মহামেদ হাবিবুল্লাহ, বাংলা একাডেমী, ঢাকাঃ পৃঃ ৩১৬, ১৯৭৪)

প্রাচীন পঞ্জিকা প্রনয়নের মূল ভিত্তি

সূদুর অতীত থেকে ভারতীয় বর্ষপঞ্জী যে দুটি মৌলিক বিধি মেনে চলত তা হলঃ

ক। ধর্মীয় অনুষ্ঠানাধি অবশ্য ই যথাযথা ঋতুতে সংগঠিত হতে হবে।

খ। এই যথাযথ ঋতুর সীমায় অনুষ্ঠানের দিন অবশ্য চন্দ্রদশা অর্থ্যাৎ তিথির দ্বারা স্থিরিকৃত হতে হবে।

বঙ্গাব্দের উৎসের সন্ধানে

বঙ্গাব্দের সাথে সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ‘তারিখ ই এলাহী’ সনের সম্পৃক্ততা রয়েছে। সুতারাং তারিখ ই ইলাহী নিয়ে কিছু আলোচনা অপ্রাসাঙ্গিক হবে না। আকবরনামা থেকে জানা যায় সম্রাট আকবর নতুন একটি ধর্মমত দ্বীন ই ইলাহীর মত একটি নতুন অব্দ ও তার রাজত্ব কালে ২৯ তম বছরে প্রবর্তন করেন।

এই নতুন সনটির গননা পদ্ধতি হিজরী অনুসৃত চান্দ্র পদ্ধতির পরিবর্তে হবে সৌর ভিত্তিক। এই নতুন অব্দের নাম হয়েছিল ‘তারিক-ই-ইলাহী’। নিঃসন্দেহে সম্রাট আকবর ১০৭৯ সালে পারস্য সম্রাট সুলতান সম্রাট জালাল উদ্দিন কর্তৃক প্রবর্তিত সৌর গননা ভিত্তিক ইরানী সন দ্বারা উদ্দীপ্ত হয়েছিল। এখনে উল্লেখ্য করা যেতে পারে ৬৪৮ খ্রীষ্টাব্দে পারস্যে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডিন হলে, পুরানো ইরানীয়ান ক্যালেন্ডারে পরিবর্তে স্থানীয়রা সাদরে ইসলামী চান্দ্র ক্যালেন্ডার গ্রহন করে।

১০৭৪-৭৫ সালে পারস্য সম্রাট সেলজুক সুলতান জালাল উদ্দীন মালেক শাহ সুবিখ্যাত জোর্তিবিদ ও পন্ডিত কবি ওমর খৈয়াম ও অন্যান্য ৭ জন পন্ডিত ব্যাক্তিকে পুরানো ইরানী ক্যালেন্ডার পূর্নসংস্কারের নির্দেশ দেন। এই পন্ডিতবর্গ কর্তৃক পরিমার্জিত বর্ষপঞ্জী প্রকাশ হয় ৮৭১ হিজরীর রমজান মাসের ১০ তারিখ। অর্থ্যাৎ ১০৭৯ খ্রীষ্টাব্দের ১৬ই মার্চ থেকে তারিখটি ‘তারিখ ই জালালী’ নামে পরিচিত লাভ করে। জালালী সংস্কার নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে আমরা সেখানে না যেয়ে এ কথা বলতে পারি যে, এই ক্যালেন্ডারে ৩৩ বছরে ৮টি অর্ধদিবস অন্তর্ভূক্ত করা হয়।

আধুনিক পারস্য সম্রাট রেজা শাহ পাহলভী পুনরায় এই বর্ষপঞ্জী আধুনাকয়ন করেন (১৯২০)। তিনি পুনরায় পুরানো নামগুলো চালু করেন আরবী মাসের পরিবর্তে। প্রথম ৬টি মাস হবে ৩১দিনে, পরের পাঁচটি মাস ৩০ দিনে এবং শেষ এসফান্দ মাসটি হবে ২৯ দিনে অথবা ৩০ দিনে, যদি বছরটি অধিবর্ষ হয়।



আকবর ইরানীয় সংস্কারে উজ্জীবিত হয়ে তারিখ ই জালালীর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তারিক ই ইলাহী প্রবর্তন করে। এখনে উল্লেখ্য যোগ্য যে মোঘলরা ধর্ম বিশ্বাসে সুন্নী মুসলমান, সংস্কৃতিতে ইন্দো পারসিক, আর জাতিতে তুর্কী মোঙ্গল। দূরদর্শী আকবর বুজেছিলেন যে সূর্য-চন্দ্র খচিত প্রাচীন ভারতীয় বর্ষপঞ্জী অথবা বিশুদ্ধ চান্দ্র গননা ভিত্তিক হিজরী আব্দ বৈচিত্র্যময় ষড়ঋতুর দেশ ভারতবর্ষে অচল।

এর পরিমার্জন আবশ্যক। তাই হিজরী সনের সীমাবদ্ধতাকে ও ভারতীয় মিশ্রসন সমূহের জটিলতাকে মাথায় রেখে তিনি জোর্তিবিদদের নির্দেশ দিলেন জেলালী অব্দের আদর্শে একটি সৌর গননাভিত্তিক জাতীয় ক্যালেন্ডার বা বর্ষপঞ্জী প্রনয়ন করার। তারই ফলশ্রুতিতে তারিখ ই ইলাহী। কিন্তু তার মৃত্যুর পর এই জাতীয় ক্যালেন্ডারের প্রচলন বন্ধ হয়ে যায়।

হিজরী সন পুনরায় সরকারী কাজে ব্যাবহৃত হতে থাকে এবং তারিক ই ইলাহী আদর্শে প্রনীত স্থানীয় সন সমূহ বিশুদ্ধ সৌর চরিত্র হারিয়ে ফেলে, পুনরায় সৌর-চন্দ্র মিশ্র জটিলতায় প্রত্যাগমন করে আকবরের সংস্কারের মূল আত্মাকে ধ্বংস করে। আকবরের দূরদর্শিতা সাধারন পঞ্জিকাকারদের মধ্যে আশাও করা যায়না। আকবর ছিলেন তারকালের অনেক অগ্রগামী পুরুষ। এই জন্যই তিনি ইতিহাসে ‘আকবর দি গ্রেট’।

অন্য একটি মত হলো সম্রাট আকবর ৯৬৯ হিজরীতে এক ঘোষনায় উল্লেখ্য করেছিলেন যে, অতঃপর সাম্রাজ্যের সমস্ত প্রসাশনিক কাজে যে সন ব্যাবহৃত হবে তা ৯৬৯ হলেও এর পদ্ধতি হবে কিন্তু সৌর ভিত্তিক, অর্থ্যাৎ প্রস্তাবিত অব্দটি হবে সৌরঅব্দ।– যা ঋতুর সাথ্র সঙ্গতি রেখে আবর্তিত হবে। এই নতুন অব্দের নামকরন হয় তারিখ ই ইলাহী। সনটি অবশ্য তার জোর্তিবিদদের সাথে পরামর্শ করে আকবরের সিংহাসনে আরোহন বর্ষ অ র্থ্যাৎ ৯৬৩ হিজরী থেকে কার্যকর করা হয়।

আইন ই আকবরী গ্রন্থে তারিখ ই ইলাহীর জন্ম সন্মন্ধ্যে বিশদ বর্ননা দেয়া আছে। এ সম্পর্কে একস্থানে বলা আছেঃ

আকবর বেশ কিছু দিন ধরে হিন্দুস্তানের বিভিন্ন স্থানের দিন গননা সমস্যাকে সহজ করে তোলার জন্য একটি নতুন মাস ও বছর গননা পদ্ধতি প্রবর্তন করার ইচ্ছা প্রকাশ করে আসছিলেন। তিনি হিজরী প্রথা ব্যাবহারের বিরোধী ছিলেন।…. আমীর ফতে উল্লাহ শিরাজীর প্রচেষ্টায় এই নতুন অব্দের প্রচলন হলো। এই অব্দের দিন ও মাস গুলো অধিবর্ষহীন। মাসের দিনের সংখ্যা ২৯ ও ৩২। ইলাহী অব্দের মাস গুলো ফরওয়ারর্দিন, আর্দিবিহিষ্ট, তির, আমুরদাদ, শারেবার, মিহর, আবান, আজব, দয়, রহমন, ইসফন, দারমুজ।

পরবর্তীকালে মাসগুলোর নাম কীভাবে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ইত্যাদি হয় তা জানা না গেলেও এটা সন্দেহাতীত যে, এ নামগুলোর ভিত্তি ছিল বিভিন্ন তারকা। অনুমান করা হয়, শক রাজবংশের স্মরণার্থে ৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রবর্তিত শকাব্দ থেকে এ নামগুলো এসেছে। যে তারকামন্ডলীর নামানুসারে বাংলা মাসগুলোর নামকরণ হয় সেগুলো বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, অগ্রাইহনী থেকে অগ্রহায়ণ, পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, ফলগুনী থেকে ফাল্গুন ও চিত্রা থেকে চৈত্র। অগ্রহায়ণ মাসের নামের আরেকটি ব্যাখ্যা : অগ্র = প্রথম, হায়ন = বর্ষ বা ধান্য; আগে এ মাস থেকে বর্ষগণনা শুরু হতো বা এই সময়ে প্রধান ফসল ধান কাটা হতো; তাই এ মাসের নাম হয় অগ্রহায়ণ।

আকবর নামাতে ১ থেকে ২৭ তম ইলাহীর বর্ষারম্ভের দিন গুলো রেকর্ড করা আছে। এতে দেখা যায় প্রতিটি বর্ষ শুরু হয়েছিল ১০ থেকে ১২ই মার্চ এর মধ্যে। তখনকার বিশ্বাস মতে মহাবিষুব সংক্রান্তির ক্ষন থেকে।

সম্রাট আকবর প্রকৃতই বর্তমানে প্রচলিত বঙ্গাব্দ সরাসরি প্রবর্তন না করলেও তারিক ই ইলাহীর আদর্শে স্থানীয় ভাবে পন্ডিতবৃন্দ বাংলা সন প্রচলন করেছিলেন। একই ভাবে পূর্ব ভারতীয় বিভিন্ন রাজ্যে তারিক ই ইলাহীর আদর্শে স্থানীয় সন প্রচলিত হয়েছিল, যেমন বাংলা ও উড়িষ্যার আমলি ও বিলায়েতি সন বাংলা, বিহার, দক্ষিন্যাত্য ও তৎকালীন বোম্বের বিভিন্ন ফসলি সন।

যদিও বাংলা সন মেষ রাশিতে সূর্যের প্রবেশের সাথে সাথে বর্ষারম্ভ গননা করা হত, তবে অন্য ফসলি সন সমূহ স্থানীয় কোন ঐতিহাসিক ঘটনাকে বর্ষারম্ভ গন্য করত। যেমন উড়িষ্যার প্রচলিত আমলি সনের আরম্ভ ধরা হয় রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের জন্ম দিন থেকে। মনে করা হয় তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের স্থানটি চিহ্নিত করেছিলেন ১১১৯ সালে।

তবে পোপ গ্রেগরী, পারস্যের সম্রাট জালাল উদ্দিন মালিক শাহের মত বর্ষপঞ্জী সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ও দূরদর্শিতা প্রদর্শন করেছিলেন সম্রাট আকবর। আর এখানেই আকবরের মহত্ব নিহিত।। একারনেই বিখ্যাত বিজ্ঞানী ডঃ মেঘনাদ সাহা শ্রদ্ধার সাথে তাকে স্বরন করেনঃ

The mughal emperors appaear to have strongly felt the necessity of a reformed solar calendar and a central observatory, The great Akbar introduce The Jelali calendar of Iran which is one of the best solar calendar ……………… (Collected works of Meghnad Saha Vol.3 page 59, Ed. Santimoney Chatterjee, Saha institute of nuclear Physics, Orient Longman, 1992)

বঙ্গাব্দ হিসাবের সহজ পদ্ধতি


মনে করা হয় বাংলা সন চালু হয় ৯৬৩ হিজ রীতে অর্থ্যাৎ ১৫৫৬ সনে। তাই ৯৬৩ সনকে বাংলা সন ধরা হয়, তবে এটিকে সৌর বছর হিসাবে গননা করা হয়। সুতারাং কোন খ্রীষ্টীয় অব্দ থেকে বাংলা সন পেতে হলে আমরা নিম্নলিখিত সূত্র ব্যাবহার করতে পারিঃ
ধরা যাক X নির্নেয় বাংলা সন;
Y প্রদত্ত খ্রীষ্টীয় সন
তাহলে আমরা লিখতে পারি
X=৯৬৩+ (Y- ১৫৫৬)
ধরা যাক Y= ২০০০ সন।
X= ৯৬৩+(২০০০-১৫৫৬)
= ৯৬৩+৪৪৪
= ১৪০৭ বাংলা সন

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো।
কারন আমার এইগুলো বেশ ভালো লাগে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ব্রো। আপনার মন্তব্যে কষ্ট সার্থক

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
সময়োপযোগী পোস্ট। জানলাম।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন জাকারিয়া ভাই।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: বহুদিন পরে আসলেম আপনার ব্লগ বাড়িতে।

আগে পোস্ট প্রিয়তে।

ভালো লাগছে লেখা চলছে আপনার।

শুভকামনা রইলো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

শের শায়রী বলেছেন: আসলেই অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম।

মধ্যে কিছুদিন লেখা বন্ধ ছিল।

ভাল আছেন তো ভাই?

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

বোকামন বলেছেন:





সম্মানিত লেখক,

অনেক দিন পড়ে আপনার পোস্ট পড়লাম !
দূরদর্শিতা প্রদর্শন আমাদের এই জাতির ক্রান্তিকালে খুব .. খুব বেশেী প্রয়োজন ....

যাই হোক সময়পযোগী পোস্ট করলেন, কৃতজ্ঞতা !
বিশেষ করে বঙ্গাব্দ হিসাবের সহজ পদ্ধতি; অনেকের অজানা থাকতে পারে ।

আশাকরি আপনি এবং আপনার পরিবার ভালো ও সুস্থ আছে।
ভালো থাকবেন ... সাধারনের শুভকামনা নিরন্তর জানবেন..

আস সালামু আলাইকুম

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

শের শায়রী বলেছেন: অলাইকুম আসসালাম।

কেমন আছেন আপনি? আমি ভাল আছি।

এখন দেশে পরিবার পরিজন নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছি।

দেশের এই অবস্থায় কিছু ভাল লাগে না।

ভাল থাকুন।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৭

তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক ভাল লাগল ভাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন ভাই

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বঙ্গাব্দ হিসাবের সহজ পদ্ধতি খুব কাজে লাগার একটা জিনিষ পেলাম।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: :)

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৪

আশিক মাসুম বলেছেন: ভালা লাগা জানিয়ে গেলাম :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই :)

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: অষ্টম + ।

অসাধারন লিখেছেন ভাই।
শুভেচ্ছা নেবেন।

ভালো থাকুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন ভাই

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

পাকাচুল বলেছেন: অসাধারণ লাগলো।

এখন বাংলা ক্যালেন্ডারে প্রথম পাঁচ মাস টানা ৩১ দিন, এবং পরের মাস গুলো ৩০ দিন করা হলো, এটা নিয়ে একটু বিশদ আলোচনা করলে ভালো হতো।

আগে নাকি কোন একটা মাস ৩২ দিনে ছিলো, সেটাও যদি বলতেন একটু?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই ব্যাপারটা নিয়ে একটা পোষ্ট দেবার ইচ্ছে আছে।

ইনশাল্লাহ শীঘ্রী দেব।

এখন না দেয়ায় কিছু মনে করবেন না

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল উপভোগ্য পোস্ট।ভাল লাগলো।প্রিয়তে নিলাম।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

শের শায়রী বলেছেন: আমাকে ফোন দাও আমি দেশে আছি।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২

এম এম ইসলাম বলেছেন: বাংলা সন বের করার ফর্মুলা জানা ছিল না।
পোস্ট সোজা প্রিয়তে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন ভাই

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

ফারিয়া বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো! :)
শুভ নববর্ষ!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: দেরীতে হলেও শুভ নববর্ষ ফারিয়া।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সোজা প্রিয়তে.।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: তুমি কোথায়?

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

একজন নিশাচর বলেছেন: +++

ভাল লাগছে দেশী।

শুভ নববর্ষ।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০

শের শায়রী বলেছেন: শুভ নববর্ষ দেশী

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

টনি বলেছেন:

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কু ব্রো

১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

টনি বলেছেন: Click This Link target='_blank' >বাংলা নববর্ষ,বৈশাখের ইতিকথা

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২

শের শায়রী বলেছেন: আপনার লিঙ্কে তো ঢুকতে পারলাম না ভাই

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট, ভাল লাগল।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০১

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ভাইয়া
ভালোলাগা রেখে গেলাম :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৩

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপু।

ভাল থাকুন সব সময়

২০| ২০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বাবু পাগলা বলেছেন: : অনেক কিছু জানলাম ভাইয়া :) :)

২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

শের শায়রী বলেছেন: আমার সৌভাগ্য ভাই। ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.