নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
প্রথম পর্ব (ইতিহাসের হারিয়ে যাওয়া জাতি ( মিতান্নী জাতি)
উনিশ শতকের আগে হিতাইতদের সম্পর্কেও বিশেষ কোন ধারনাই ছিল না। পন্ডিতরা শুধু জানত ওরা বাইবেলে বর্নিত ‘হেথের সন্তান’ ‘Sons of Heth’। ইহুদীদের আদি পিতা ইব্রাহীমের প্রিয়তম স্ত্রী সারার আকস্মিক তিরোধানের পর তাকে এদের কাছ থেকে কেনা জমিতে কবর দিয়েছিলেন। বাইবেলে আবার দেখা যায় আইজাক ও রেবেকার ছেলে ইসাউ র বাপ মায়ের অমতে দুই হিতাইত রমনীকে বিবাহ করেছে।
রাজা ডেভিড ও হিতাইত রমনীদের আকর্ষন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি। হিতাইত দলপতি উরায়ার সুন্দরী স্ত্রীর সঙ্গে গোপনে অভিসার করা ছাড়াও তার স্বামীকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে অঙ্কশায়িনী করে। এসব পড়ে সাধারন মানুষদের হিতাইতদের সন্মন্ধ্যে কিছুটা বিরুপ ধারনা হওয়া স্বাভাবিক।
যদিও বাইবেলের ভবিষ্যতবক্তা ইজকিয়েলের মুখ থেকে জানা যায় জেরুজালেমের পত্তনে হিতাইতদের অবদান ছিল।
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারার উচুভূমিতে হালিস নদী কৃষ্ণসাগরের দিকে বাক নেবার মুখে বোগাজকিউই গ্রামে ১৯০৫ সালে জার্মানী আসিরীয়বিদ অধ্যাপক হুগো উইঙ্কলার বেশ কিছু ‘কিউনিফর্ম’ এবং অদ্ভূত ধরনের ‘হায়ারোগ্লিফিক্স’ লিখন থেকে হিতাইতদের বিস্তৃত সম্রাজ্যের সন্ধান পেয়ে জ্ঞানের জগতে আলোড়ন তৈরী করেন।
সেই প্রথম জানা গেল ডেভিডের পূর্ব পুরুষরা আশ্রয়ের খোজে যখন পাহাড় মরুভূমিতে ঘুড়ে বেড়াচ্ছেন তখন হিতাইতদের সাম্রাজ্য পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর রীতিমত সম্ভ্রম আদায় করেছে। বছর দুয়েক বাদে বার্লিনের আর্কিওলজিক্যাল ইনিষ্টিটিউট বোগাজ কিঊই গ্রামের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে হিতাইতদের রাজধানী চাত্তুসাসের সন্ধান পেল। প্রাচীন রাজধানীর পরিধি ছিল ৪২৫ একর- মধ্যযুগের নুরেমবার্গ বা দিল্লীর মত।
হিতাইতদের তথ্য অনুযায়ী সাম্রাজ্যের শুরু হয় খ্রীষ্ট পূর্ব ষোল শতকে- অর্থ্যাৎ ভারতবর্ষের কৌরব- পান্ডবদের সমকালে। পতন ১২০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে। মিতান্নীদের মত এরাও সম্ভবত ভারতীয় আর্য গোষ্ঠীর লোক। পরবর্তীকালে সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে হিতাইতদের ছোট ছোট গোষ্ঠী নিজেদের অধিকারে রাখে। এদেরই কোন উত্তরসূরী বাইবেলে বর্নিত উরায়া।
হিতাইত সাম্রাজ্য বিস্তারে যিনি বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি হলেন রাজা ‘শুপ্পিলুলিউম’। ১৩৭০ খ্রীষ্টাব্দে তিনি মিতান্নী যোদ্ধাদের পরাভূত করে কানানের অর্থ্যাৎ আধুনা জর্ডান ইস্রাইলের উত্তারাঞ্চলের লেবানন পর্যন্ত রাজ্য বিস্তার করেন। তিনি এত পরাক্রান্ত ছিলেন মিশরের ফারাও তুতানখামুনের বিধবা পত্নী আনচেস-এন আমুন স্বামীর অকাল মৃত্যুর পর তার পূত্রদের কাউকে বিবাহ করতে ম রিয়া হয়ে উঠছিলেন যাতে মিশরের সাম্রাজ্য ধ্বংস হয়ে না যায়।
ঘটনাটি আমরা জানতে পারি শুপ্পিলিউমের পুত্র রাজকুমার মুরসিলিসের লিখিত জীবনী থেকে। এটিই পৃথিবীর প্রথম আত্মজীবনী। মুরসিলিস ঘটনার বিবরন এইভাবে দিয়েছেন- যখন মিশরীয়রা আমকার ওপর (হিতাইতদের) আক্রমনের কথা শুনল, তারা আতঙ্কিত হল। পরিস্থিতি আরো ঘোরালো হল যখন ঠিক এই সময়ে তুতানখেমন মারা গেলেন। তার বিধবা মিশরের রানী আমার পিতার কাছে দূত পাঠিয়ে এই মর্মে চিঠি দিল-
‘আমার স্বামী এখন মৃত এবং আমার কোন পুত্র নেই। আমি শুনেছি আপনার অনেক পূত্র আছে, আমি রানী হয়ে অধীনস্ত কোন কর্মচারীকে বিবাহ করে পতিত্বে বরন করতে পারি না’।
আমার পিতা যখন এই কথা গুপ্তচর মারফত শুনলেন, তখন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিদের মন্ত্রনাসভা ডাকলেন। তাদের বললেন আমি আমার জীবনে এই ধরনের ব্যাপার দেখিনি। তিনি তার মূখ্য পরিচালক হাত্তু-জিতিস কে ডেকে বললেন, যাও ওখানে যেয়ে দেখে আস ঘটনা সত্যি কিনা? ওরা বোধ হয় আমাকে প্রতারিত করার চেষ্টা করছে। হয়ত ওদের দেশে কোন রাজকুমার আছে। আমাকে সঠিক খবর এনে দাও।
মিশরের দূত মহামান্য হানিস বার্তা নিয়ে পিতার আছে এল। কিন্তু আমার পিতা যেহেতু হাত্তু-জিতিস কে ইতিমধ্যে মিশরে প্রেরন করছে, তিনি তাই মিশরে ফিরে গেলেন। কিছুদিন বাদে মিশরের রানী পিতাকে আর একটি চিঠি প্রেরন করলেন, তিনি লিখলেন-
‘আপনি কি করে ভাবলেন ওরা আমার সঙ্গে প্রতারনা করতে চায়? আমার যদি পূত্র থাকত আমি কি এভাবে কোন বিদেশী রাজা কে লিখতাম যা ব্যাক্তিগত ভাবে আমার আর আমার দেশের জন্য অপমানজনক, আপনি আমাকে বিশ্বাস করেন না একথা বলতে পারলেন? যিনি আমার স্বামী ছিলেন তিনি এখন মৃত এবং আমার কোন পুত্র নেই। আমি কি আমার বেতনভুক কাউকে গ্রহন করব এবং আমার স্বামী বানাব? আমি অন্য কোন রাজাকে পত্র দেইনি কেবল আপনাকে দিয়েছি। আমাকে আপনার একটি পুত্র দিন যে আমার স্বামী হবে এবং মিশরের ওপর কর্তৃত্ব করবে’।
যেহেতু আমার পিতা মহান তাই এই মহিয়সী মহিলার অনুরোধ রক্ষা করে তার একজন পূত্রকে মিসরে পাঠালেন।
কিন্তু বিধি বাম, মাঝপথে গুপ্তঘাতকের হাতে নিহত হলেন হিতাইত রাজকুমার। রানী আনচেস এন আমুনের ইচ্ছা আর পূরন হলনা। হিতাইত রাজকুমার ও নেফ্রেটেটের মেয়ে আনচেসের মত অসামান্য সুন্দরী ও বিশাল সাম্রাজ্য অধিকারীনি রাজ দূহিতার প্রেম থেকে বঞ্চিত হলেন। এই গুপ্তহত্যার পিছনে কোন মিশরীয় রাজপুরুষের হাত ছিল কিনা সেটা জানা যায়না
এই ঘটনার পচাত্তর বছর পর অবশ্য কাকতলীয় ভাবে দুই রাজপরিবারের মধ্যে বৈবাহিক সূত্র স্থাপিত হয়। সেই সময় মিশরীয় ফারাও দ্বিতীয় রামসেস হঠাৎ করে হিতাইত সম্রাজ্য আক্রমন করেন। ভেবেছিলেন শত্রুর শেষ রাখবেন না।
কিন্তু যুদ্ধে তিনি জয়ী তো হলেনই না কোনক্রমে বন্দী হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন। পৃথিবীর ইতিহাসে সেই প্রথম ১২৮০ খ্রীষ্টাব্দে কোন দুটি দেশের মধ্যে আক্রমন এবং অনাক্রম চুক্তি সম্পাদিত হল। চুক্তি দৃঢ় করার জন্য রামসেস হিতাইত রাজকন্যা পরমা সুন্দরী আমুন কে বিয়ে করে মহাসমারোহে রাজধানীতে নিয়ে আসলেন। নগরীর নতুন নাম করন করলেন ‘পের-রামসেস-মেরি-ইমেন’ যার অর্থ হল ‘আমুনের প্রিয়তম রামসেসের আবাস-গৃহ’।
সূত্রঃ Click This Link
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
শের শায়রী বলেছেন: ভালো থাকুন ভাই
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
ব্লগার রানা বলেছেন: ভাল লাগলো,,,,,,,,,,,
এরা ইন্ডিয়ান আর্য কিভাবে বুঝলাম না....
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
আর্য আসলে ইংলিশ ‘Aryan’ বাংলায় এর মানে হল ‘মহান’। আজ থেকে ধরুন ৫০০০ বছর আগে স্ক্যন্ডিনেভিয়ান কোন রাজ্যর রাজা ছিলেন প্রথম সারগন। সেখান থেকে তার বংশধারা থেকে যে ধারা/জাতির উদ্ভব হয় তারাই আর্য জাতি। সেই সময় পৃথিবীতে তারাই ছিল একমাত্র উন্নত জাতি, এখন কার মত ছড়ানো ছিটানো ছিল না। ওই জাতি যখন ভারত বর্ষে আসে সেখান থেকেই কিন্তু ভারতবর্ষে উন্নিতির ধারা শুরু তার আগে যারা ছিল তারা একদম বর্বর ছিল, যাদের সন্মন্ধ্যে খুব বেশী কিছু জানাও যায়না আবার ওই প্রথম সারগনের যে পুরুষ ইউরোপে যে যখন বসতি স্থাপন করছে তখন ইইউরোপ উন্নতি করা শুরু করছে, দেখুন না দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কিন্তু শুরু ই হয় জার্মান অহং বোধ থেকে আর সেটা কি জানেন তারাই হল আর্য জাতির এক মাত্র ধারক ও বাহক
মানে হল ওই স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ ই হল আধুনিক সভ্যতার ধারক। আমি আসলে সেই দিকে হাঠছি। চেষ্টা করছি ইতিহাসের ব্যাক ট্রেইল করতে দেখতে চাই এই আর্য জাতি সভ্যতা কারা? কিভাবে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ল সেটা দেখার চেষ্টা করা।
এর পরের পর্বে আরো পেছনে নিয়ে যাব, যেখানে দেখবেন ইউরোপ আমেরিকা এশিয়ার উন্নত জাতি সত্বা কিভাবে একই রুট ধরে আসছে?
ভাল থাকুন
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Val laglo.
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যার কথা লিখেছেন তিনি নিশ্চয় আমাদের নবী দাউদ (আ) এর কথা বলেছেন তাই যদি হয়ে থাকে তবে সাথে কিছু ইসলামিক দৃষ্টি দিয়ে বিশ্লেষণ করলে পোস্ট টি আরও চমৎকার হত ।
তবে আমার বোঝার ভুল হয়ে থাকতে পারে। তেমনটা হলে ক্ষমা চাইছি। তবে আপনার পোস্ট যে সেরা হয় সেই ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো এ আপনার বিনয় আমরা সবাই জানি এই মুহুর্তে গুটি কয়েকের পোষ্ট সামুতে নিখাদ আনন্দ আপনি তারমধ্যে অন্যতম।
আসলে ইসলামিক বিশ্লেষন করতে গেলে যে পরিমান তথ্যের প্রয়োজন হয় এই মূহুর্তে আমার হাতে সেই পরিমান তথ্য নেই। আর আমার এই পোষ্ট লেখার উদ্দ্যেশ্য আর্য জাতির সন্ধান।
ভাল থাকুন ভাই
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: সুন্দর করে বর্নিত ,সুন্দর বিষয় নিয়ে রচিত একটি পোষ্ট এবংসাথে ভালোলাগা ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
বইয়ের পোকা বলেছেন: অনেক দিন পর লিখলেন?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
শের শায়রী বলেছেন: আসলে সবাই যে ভাবে রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়ছে সেখানে ভাই আমার এইসব ফালতু পোষ্ট দিতে সাহস পেতাম না।
কেম ন আছেন ব্রো?
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ফারিয়া বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো, ইন্টারস্টিং কিছু পেলাম!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোন
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
রুদ্র মানব বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ব্রো
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৭
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
ম্যালাদিন পর।
"এতদিন কুতায় ছিলেন, পাখির ডানার মত চুখ তুলে জিগায় নাটুরের ভনলতা চেন"
পোস্ট চ্রম হইসে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
শের শায়রী বলেছেন: আর কইয়েন না ভাই, সামু এখন যেভাবে রাজনীতির চারন ভূমি হয়ে গেছে সেখানে মনে হয় না আমাদের আর কোন পাত্তা থাকবে।
তাই লিখতে ইচ্ছে করে না
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাই অনেক দিন পর। কেমন আছেন?? অসাধারন কিছু তথ্য জানলাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
শের শায়রী বলেছেন: আছি লিমন ভাই। আপনি কেমন আছেন?
রাজনীতির এই ডামাঢোলে আমাদের আর স্থান নেই।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০০
সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো লাগলো খুব।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: পেলাস
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: অনেক দিন পরে আসলেন। আপনার লেখা বরাবরই ভাল লাগে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
হ্যা ভাই এই রাজনীতি ভাল লাগে না। তাই চুপ করে আছি
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: চমৎকার ....+++
অনেক দিন পর যে......কেমন আছেন?
ধন্যবাদ .....শুভকামনা রইলো......
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
শের শায়রী বলেছেন: ভাই ভাল নাই কিছুটা মানসিক কষ্টে ছিলাম।
এখন কিছুটা ভাল।
ভাল থাকুন
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: পুরোনো আনাতলিয়া বর্তমান তুরস্ক সিরিয়া লেবানন বাস করা হিতাইত জাতিরা কিন্ত অনেক উন্নত ছিল শের শায়েরী । আমি জানতাম নর্ডিক অর্থাৎ জার্মানরা এরিয়ান । কি জানি ভুল জানি কি না
পোষ্টে প্লাস।
+
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
শের শায়রী বলেছেন: জুন আপু সালাম। আপনার মন্তব্য পাওয়াই আমার জন্য অনেক বড় ব্যাপার।
আপু আপনার সাথে যুক্তিতে যাবার মত দূঃসাহস আমার নেই।
আর্য বলতে আমরা বিভিন্ন উন্নত জাতিকে বুজি। ভারতীয় আর্য কথাটিও আমি অনেক লেখায় দেখছি। তেমনি জার্মান আর্য যেমন আপনি উল্লেখ্য করেছেন। আসলে যে কোন জাতির উন্নতি শুরু হল যে সময় থেকে তখনই তাদের আর্য হিসাবে আর্য হিসাবে প রিচয় দেবার একটা চল আছে। হিতাইত রা অনেক লেখায় আর্য হিসাবে উল্লেখ্য আছে।
আমি আসলে যা দেখেছি আর্য আসলে কোন জাতি না, কোন জাতির সভ্যতা সভ্যতা শুরু হল যেখান থেকে সেখান থেকে নিজেকে আর্য পরিচয় দিতে ভালবাসে।
আমি আসলে এই মহান আর্য জাতির ব্যাক ট্রেইল করছি কোন খানে এদের উৎপত্তি সেখানে যাবার চেষ্টা করছি। পারব কিনা জানি না। চেষ্টা থাকবে।
আপু ভূল হলে সংশোধন করে দেবেন। এই কামনা করি।
সালাম জানবেন।
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
মধুমিতা বলেছেন: +++++ ভালো লাগল। লিখতে থাকুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা
১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হু ......।
জানলাম কিছু শিখলাম
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
শের শায়রী বলেছেন: হু কেন আপু?
কেমন আছেন?
১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: বরাবরের মতই ভালোলাগা রইল ভাইয়া। কেমন আছেন?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
শের শায়রী বলেছেন: আপু ভাল ছিলাম না এখন ও নেই খুব একটা।
তবে আপনাদের শুভ কামনা আমাকে খুব দীর্ঘ খারাপ থাকতে যে দেবে না সেটা বুজতে পারি।
ভাল আছেন তো আপু?
১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই চমৎকার।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো।
২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
খুব চমৎকার পোষ্ট ++++++++++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ভাল লাগলএত দিন গ্যাপ ব্যপারকি?শোভনদা কি ঢাকায় আসছেন?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
শের শায়রী বলেছেন: সায়েম আমি ঢাকা এসেছি। এই রাজনীতির ক্যাচালে আর ভাল লাগে না। কেন যেন উৎসাহ হারিয়ে ফেলছি।
২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
বইয়ের পোকা বলেছেন: বর্তমান পরিস্থিতি সর্ম্পকে আপনার মতামত নিয়েও লিখুন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আর ভাল লাগে না তারপর ও লিখলাম আজকে।
ভাল আছেন তো আপনার অনুবাদ কেমন চলছে
২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
অর্ণব আর্ক বলেছেন: হিটলার পরবর্তীকালের নর্ডিক জার্মানি নিয়ে গুস্তাফ কোসিনা যে স্বগতোক্তি করেছেন সেগুলোকে বাদ দিয়েই ইউরোপীয়রা ইতিহাস লিখতে চেষ্টা করে। এখানে অনেক তথ্য হারিয়ে গেছে বা বিকৃত হয়েছে। তবে এটুকু বলতে পারি হিট্টাইট বা আপনার ভাষায় হিতাইতরা ছিল অনেক সাহসী জাতি। তারা লোহার আবিষ্কার করার পরেও কোনো সংস্কৃতিক উন্নয়ন না ঘটিয়ে আরও খতরনাক আক্রমণকারীতে পরিণত হয়। তারা একের পর এক উষ্টা মারতে থাকে মেসোপটেমিয়ান সভ্যতার বিভিন্ন জনপদকে। সে যুগে তারা ছিলো একটি আতংকের নাম। আমি মনে করি তাদেরকে এখন যেভাবে জাতে তোলার চেষ্টা হচ্ছে এর পেছনে হিব্রু জাতিসত্তার পরিচয় নির্মাণ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণকে ছটকে দেয়ার আদিকল্প জড়িত। বিশেষত আমনি কিছু লিপিতাত্ত্বিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক সূত্র দেয়ার চেষ্টা করেছেন তার সবগুলোই সমস্যায়িত। বলতে গেলে এগুলোর বেশিরভাগই নির্মিত। আর বতর্মানে হিট্টাইটদের যে ম্যাপ তৈরি করা হয় সেখানে চামে হিব্রুদের ব্যাবিলনীয় বন্দিদশার পরবর্তীকালের গমনপথকে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করা হয়েছে। এটিও ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন ভূখণ্ড নস্যাতের আরও বড় প্রমাণ। বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন।
লেন ম্যাসকেল সম্পাদিত আর্কিওলজি আন্ডার ফায়ার।
.....
তবে আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর। ইমন জুবায়ের ভাইয়ার অবর্তমানে এই ধরণের পোস্টগুলো জরুরী। অন্তত উনার প্রতি সম্মান রেখে বলছি লেখা চালাইয়া যান। বীর বিক্রমে সমৃদ্ধ করুন বাংলা অনলাইন। আমরা আছি পড়ার জন্য।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: ভীষন ভাল লাগল আপনার মন্তব্য পেয়ে।
ভাল থাকুন ভাই।
২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ ভাল লাগল। ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর পোষ্টের জন্য।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো কেমন আছেন?
অনেকদিন লেখেন না কিন্তু
২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আজ আবারো পরলাম , ভাল লাগাও জানিয়ে গেলাম ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই এ আমার অনেক পাওয়া জানবেন। আপনার দ্বিতীয় বার মন্তব্য আমার মত নগন্য জনের বিশাল পাওয়া। ভাল থাকুন ভাই।
২৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৫
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: "রাজা ডেভিড ও হিতাইত রমনীদের আকর্ষন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি। হিতাইত দলপতি উরায়ার সুন্দরী স্ত্রীর সঙ্গে গোপনে অভিসার করা ছাড়াও তার স্বামীকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে অঙ্কশায়িনী করে।"
শের শায়েরী@ আপনার এই লাইনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কিং ডেভিড মানে হচ্ছেন হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম যিনি হলেন হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার পিতা। যার উপর নাযিলকৃত হয়েছিলো সম্মানিত কিতাব যাবুর শরীফ। আপনার লেখা লাইনটি এক জঘন্য মিথ্যাচার। যা ইহুদীদের প্রণিত মিথ্যা অপবাদমূলক তাফসীরগুলোতে বর্ণিত হয়েছে। ইতিহাসে যা ইসরায়েলী রেওয়ায়েত নামে কুখ্যাত।
আল্লাহ তায়ালা কুরআন পাকে অমোঘ উচ্চারণ ব্যক্ত করেন যে "নূহী ইলাইহিম"
অর্থাৎ হযরত নবী রসুল আলাইহিস সালাম উনারা আল্লাহ রব্বুল আলামীন উনার ওহী মুবারক দ্বারা পরিচালিত।
পরস্ত্রী আসক্তি নাউযুবিল্লাহ ! এধরণের অপবাদ দেওয়া কি করে একজন মুসলমানের কাজ হতে পারে?
এটা কুরআনুল মুআযযম এবং হাদিছ পাক কর্তৃক সুস্পষ্টভাবে আলোকপাতকৃত যে, সকল হযরত নবী রসুল আলাইহিমুস সালাম উনারা কবীরা ছগীরা সমস্ত প্রকার গুনাহ খতা এমনকি অপছন্দনীয় কাজ সমূহ হতেও সম্পূর্ণরুপে পবিত্র। অপাতত সংক্ষিপ্ত জবাব দিলাম প্রয়োজনে আরো বিস্তারিত জবাব দেওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
অতএব এখনি হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম ওরফে কথিত কিং ডেভিড সংক্রান্ত লাইনাটি সংশোধন করুন।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
শের শায়রী বলেছেন: জনাব, আপনার সংক্ষিপ্ত আলোচনা ই অনেক কিছু। বিশদ আলোচনা কেন আপনাকে আর কোনদিন কিছু আলোচনা না করলেই আমি খুশি হব।
আচ্ছা বলুন তো যীশু খ্রীষ্ট বা ঈসা (অঃ) তো আমাদের নবী। খ্রীষ্টান দের দৃষ্টিতে মদ খাওয়া যায়েয যেটা আমরা দেখি বিভিন্ন সময় খ্রীষ্টান্দের বিভিন্ন লেখনীতে সেটা আপনি কিভাবে মুসলমান দৃষ্টিকোন থেকে দেখেন?
আপনি যেভাবে আমার লেখার প্রতিবাদ করেছেন তাতে আপনার সংকীর্ন দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পায়।
আপনি আর মন্তব্য না করলেই আমি খুশি।
আর ইসলাম আপনাদের কাছে না বরং যারা ইসলাম নিয়ে গবেষনা করে তাদের কাছেই হেফাযতে থাকবে।
আল্লাহ আপনার দৃষ্টী উন্মূক্ত করুন।
২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২২
ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
@ প্রীতম ব্লগ
ভাই কিছু মনে করবেন না ইসরাইলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুসা (আঃ) এর মাজার রয়েছে।
সেখানে রয়েছে আমাদের প্রিয় নবী হযরত দাউদ (আঃ) এর মাজার । আমরা মুসলমানরা আজ সেখানে যেয়ে যিয়ারত করতে পারিনা। কেন জানেন কারন এই দুই নবীর অনুসারী আজকের ইহুদী জাতি এবং তারা এই জন নবীর মাজার তাঁদের প্রভুর সন্তান হিসেবে মর্যাদা করেন এবং সেখানে প্রার্থনা করেন। আবার হযরত দাউদ (আঃ) এর তৈরি করা মসজিদ যার নাম তারা দিয়েছেন স্টার অফ ডেভিড এবং যেই নামের উপর ভিত্তি করে আজ ইহুদী জাতি ধর্ম কর্ম পালন করে সো তাঁদের ইতিহাস যদি লিখতে হয় তাঁদের ধর্মের অনুসারে সেখানে কিছু সংশোধনের প্রশ্ন আসেনা বরং একজন মুসলমান হিসেবে তাঁদের মতবাদ জানা এবং জানানো দোষের কিছু নয়। কারন এখানে মুসলমান হিসেবে আমাদের নবীকে আমরা অসন্মান করছিনা বরং ইহুদীরা যদি তাঁদের প্রভুকে বিরুপ রূপে দেখিয়ে ইবাদত করে শান্তি পায় আমরা মুসলমান হয়ে সেই সত্যগুল তুলে ধরলে সেটা আরও একজন মুসলমানের দায়িত্ত বোলেই প্রমান হয়। যখন একজন খ্রিষ্টান নবী ইসা (আঃ) কে যীশু নামে মূর্তি বানিয়ে পূজা করে তখন আমাদের মুসলমান হিসেবে শুধু খ্রিস্টানদের প্রতি করুনা হতে পারে কিন্তু যদি আমি যীশু নিয়ে কিছু লিখি তবে তাঁদের বিকৃত করা ইনজিল মানে আজকের বাইবেল থেকে কিছু বানী তুলে দিলে সেটা কখনই বিতর্কের বিষয় হতে পারেনা। আশা করি আমি বুঝাতে পেরেছি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই। লিখতে আর ভাল লাগছে না।
২৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৬
ম্যাভেরিক বলেছেন: প্রথম সারগনের সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান সম্পর্কটি কী, সুমের আর উত্তর মেরুসংক্রান্ত বিভ্রাট নাকি?
ইতিহাস নিয়ে লিখতে থাকুন আমাদের জন্য, যাচাই-বাছাই করে, ছেঁকে-বেছে, তুলনামূলকভাবে অধিকতর গ্রহণযোগ্য উৎস থেকে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাভেরিক ভাই।
আপনার মন্তব্য আমাকে সচেতন হতে সাহায্য করে। ভাল থাকুন।
৩০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
বইয়ের পোকা বলেছেন: "রাজা ডেভিড ও হিতাইত রমনীদের আকর্ষন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি। হিতাইত দলপতি উরায়ার সুন্দরী স্ত্রীর সঙ্গে গোপনে অভিসার করা ছাড়াও তার স্বামীকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে অঙ্কশায়িনী করে।"
এই বিষয়গুলো কিন্তু খ্রীস্টানরা তাদের মতো করেই বলে থাকে।কিছুদিন আগেই হিস্ট্রি চ্যানেলের একটা সিরিজ দেখলাম, দ্যা বাইবেল। সেখানে এই ঘটনাটা আছে, কিভাবে তারই বন্ধুর বউ এর সাথে সর্ম্পকে জড়িয়ে যায়, এবং মেরে ফেলে।
বাইবেল নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম সেখানে বলেছিলাম
"ঐখানে দেখানো সব ঘটনা বিশ্বাস করেন না। অনেক ঘটনাই ওদের মতো করে বানানো,যেগুলোতে নাম, স্থানের মিল আছে কিন্তু আসল ঘটনা মুসলমানদের সাথে মিলবে না।যদি ইসলামের ইতিহাস সর্ম্পকে জানা থাকে তাহলে বুজতে অনেক সুবিধা হবে। "
The Bible
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই @ প্রীতম ব্লগ ছেলের মন্তব্য আমাকে একটা বিরাট ধাক্কার মত। এ আমি কাদের সাথে আছি? কারা আমার লেখা পড়ে। লেখার উৎসাহ হারিয়ে যাচ্ছে।
ভাল থাকুন ভাই
৩১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
সিরাজ সাঁই বলেছেন: শোভন ভাই, শুভ নববর্ষ এবং পোস্টে যথারীতি প্লাস।
আপনার অনুমতি নিয়ে অ্যারিয়ান বা আর্য নিয়ে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান শেয়ার করতে চাচ্ছি। 'অ্যারিয়ান' শব্দটিই এসেছে প্রাচীন সংস্কৃত ভাষার 'আর্য' শব্দটি থেকে। 'আর্য' শব্দের অর্থ, অভিজাত, উচ্চবংশজাত, ইত্যাদি। উনবিংশ শতকের শেষভাগ থেকে বিংশ শতকের প্রথমাংশে, নাৎসিদের হাত ধরে শব্দটি এমনভাবেই ইংরেজি ও পশ্চিমা ভাষায় ঢুকে গেছে যে, মনে হতে পারে 'অ্যারিয়ান' থেকেই 'আর্য' এসেছে - ঘটনা কিন্তু উল্টো।
নাৎসি দর্শনের অন্যতম প্রধান উপাদান ছিল রেসিজম বা সম্প্রদায়িকতা। নাৎসিদের অন্যতম প্রধান কনসেপ্ট 'হেরেনফোক' অনুযায়ী, মানব সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি মাস্টার রেস বা পিওর রক্তের পিওর রেস রয়েছে। তারা মনে করত, নর্ডিক রেস (তথা জার্মানিক রেস) হচ্ছে একমাত্র পিওর রেস। নাৎসিদের এই তত্ত্বটি 'নর্ডিসিজম' নামেও পরিচিত। এখন 'হেরেনফোক' বা 'নর্ডিসিজম' অনুযায়ী, পিওর রেসকেই নাৎসিরা 'অ্যারিয়ান রেস' বলে অভিহিত ও প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। তবে বুঝতে হবে নাৎসিদের উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিক আর মূল লক্ষ্য ছিল পিওর রেসের বিষবাষ্পের ছায়ায়, পৃথিবীর সকল জাতি ও সম্প্রদায়ের উপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা।
এ থেকেই বোঝা যায়, নর্ডিক / জার্মানিক জনগণই অ্যারিয়ান বা আর্য, এটি একটি দাবী মাত্র, আর কিছু নয়, এবং এই দাবীর অসারতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পতনের মাধ্যমেই প্রমানিত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, বর্তমানে, অ্যারিয়ান বা আর্য বলতে, ইন্দো-পারসিক, ইন্দো-ইউরোপীয় ও স্লাভিক জনগোষ্ঠীকেই বোঝায়।
আরেকটি ইন্টারেস্টিং বিষয় হল, হিটলার ও তার নাৎসিরা, সংস্কৃত থেকে কেবল 'আর্য' শব্দটিই নেয়নি। তারা আরও নিয়েছিল, সিন্ধু উপত্যকার প্রাচীন সভ্যতার একটি বিখ্যাত (হিন্দু ধর্মীয়) সিম্বল - 'সোয়াস্তিকা' বা 'স্বস্তিকা চিহ্ন'। সামান্য পরিবর্তন করে তারা 'সোয়াস্তিকা' -কে অ্যারিয়ানদের মূল সিম্বল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে।
লম্বা কমেন্টের জন্যে সরি, শোভন ভাই। ভালো থাকুন।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৫
শের শায়রী বলেছেন: সাই ভাই দেরীতে উত্তর দেবার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আসলে কিছু দিন ঘোরাঘুরি করলাম। মনটা একটু বিক্ষিপ্ত ছিল তাই।
কেমন আছেন ভাই। আর আপনার মত মানুষের মন্তব্য যে পোষ্টের থেকে বেশী চমৎকার এটা যে কেঊ স্বীকার করবে।
আপনার চমৎকার তথ্যের জন্য পোষ্টের উজ্জ্বলতা পেয়েছে।
ভাল থাকুন ভাই
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই যদি না লেখেন তবে আপনার প্রতি এইযে রাগ করব আর কিছুতেই সেই রাগ আপনি চাইলেও ভাঙ্গতে পারবেন না। ভাই প্লিজ এই কাজটি করবেন না দয়া করে। লিখে যাবেন আপন ভাল লাগায় আর আমাদের পাঠক দের বঞ্চিত করার কোন অধিকার আপনার নেই।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আপনাদের সাথে থাকতে চাই তাতে যা যা লাগে তাই তাই করব।
কয়দিন একটু এদিক সেদিক ঘোরা ঘুরি করলাম।
কেমন আছেন ভাই
৩৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
জেনো বলেছেন: আপনার লেখার বিষয়-বৈচিত্র বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে।
এই বিষয়ে কিছু পড়েছিলাম মনে হয়। ওল্ড টেস্টামেন্ট এর জেনেসিস, কিংস এবং বেশ কয়েকটি অথেনটিক বইয়ে।..........
সাগরের নিশ্চল জীবনটা আরো রঙিন হয়ে উঠুক এই কামনা করি।
(অ.ট. একজনের মন্তব্য পড়েতো আমার আবার আসিমভের 'ফাউন্ডেশন' এর কথা মনে পড়ল। দুনিয়া বড়ই গোলমেলে। :-< )
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪
শের শায়রী বলেছেন: জ়েনো ব্রো আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার মন্তব্য পাওয়া আমার জন্য অনেক কিছু ভাই।
ভালো থাকুন। আনন্দে থাকুন।
আনন্দ। আনন্দ।
৩৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
বিষণ্ণ বালক বলেছেন: মহাকালের ইতিহাসে কতশত সভ্যতা আঁচড় কেটে গেছে যার সাক্ষ্য আজও সযত্নে বুকে লালন করে চলেছে পৃথিবী নামের আমাদের প্রিয় সুনীল এই গ্রহটি। তথ্যবহুল লেখা। ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন ভাই।
৩৫| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রথম পর্ব পইড়া এই পর্বে আসলাম।
আপনি একের পর এক খালি ছবিই দিছেন, কোন বর্ণনা নাই.....এইডা কোন কথা হইলো!! হিটাইটরা কেন ধ্বংস হইলো বা ইতিহাস থিকা উধাও হয়া গেল, সেই ব্যাপারে একটু আলোকপাত করতে পারতেন।
যাই হোক, আমার অতি পছন্দের একটা বিষয় নিয়া লেখা পড়লাম। নতুন কইরা আর কি কইতাম........আপনের তুলনা আপনেই!! গুড জব।
২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: ফাকিবাজি দিয়া পার পাইছি আপনের তুলনা আপনেই!! ভুয়া ভাই এইডা ঠিক না, আমার থেকে অনেকেই ভালো লেখে, তাদের কে মানদন্ড ধরে লেখার চেষ্টা করি, কিন্তু সে অনেকটা ব্যার্থ্য চেষ্টা। আপনার কিছু কিছু পোষ্ট দেখলে আমার নিজেরই হিংসা হয়, আমি যদি লিখতে পারতাম অমুন সাবলীল ভাবে....
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
robot_eee বলেছেন: ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।