নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
সারা দিন অফিসের ঘানি টানতে টান তে ক্লান্ত হয়ে বাসায় এসে সোফায় গা এলিয়ে দিলাম। টিভির রিমোট বাটন চাপতেই চমকে উঠি, আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রীর বাসায় বিরোধী দল নেত্রী কড়া নাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি নিজেই দরজা খুলে দেয়।
‘আরে ম্যাডাম আপনি এই সন্ধ্যাবেলা’? প্রধানমন্ত্রী চোখ মুখে বিস্ময় লুকাতে পারে না।
‘হ্যা আপা নিজেই চলে আসলাম, এই উপদেষ্টাগুলো কি বলতে কি বলে কোন ঠিক নাই তাই নিজেই চলে এসেছি’ সহাস্যে বেগম খালেদা জিয়া শেখ হাসিনার দরজায় দাঁড়িয়ে বলে।
‘তা এই দরজায় দাঁড়িয়ে কি কথা বলবেন? ভেতরে আসেন, ভেতরে আসেন। ওরে কে আছিস দেখে যা কে এসেছে বাসায়’ শেখ হাসিনার হাকাহাকিতে ঘরের ভেতর থেকে পুতুল জয় বের হয়ে আসে।
পুতুল জয় দুজনের মুখে চাপা আনন্দ উপচে পড়ে। দুজনেই হাত তুলে সালাম দেয়।
‘ম্যাডাম বসেন, আপনার শারিরীক কষ্ট নিয়েও যে এখানে এসেছেন আমি কৃতজ্ঞ বোধ করছি’। শেখ হাসিনার আন্তরিক সম্ভাষন। ‘এই পুতুল দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখবি নাকি মেহমান কে চা টা কিছু দিতে হয় সেটা ভূলে গেছিস?’ শেখ হাসিনা হাসি মুখে মেয়ে কে তাড়া দেন।
পুতুল এক ছুটে ভেতরে চলে যায় চায়ের ব্যাবস্থা করতে।
‘ম্যাডাম বুজতে পারছি আপনি কিছু নিয়ে উদ্ভিগ্ন না হলে নিজে এভাবে ছুটে আসতেন না আপনি অসুস্থ্য মানূষ বলুন কি হয়েছে?’ শেখ হাসিনা আন্তরিক গলায় বলেন।
আপা দেখেন, দেশ আজকে রাজাকার ইস্যু নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত, অথচ আপনি আমি দু’জন সহ দেশের সবাই চায় এদের বিচার হোক, এদের বিচার আরো আগেই হওয়া উচিত ছিল আমরা পারিনি আমাদের যুব সমাজ দেখেন কি চমৎকার ভাবে শাহবাগের আন্দোলন শুরু করে আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। আমিও সব সময় এই বিচারের পক্ষে কিন্তু কিছু উপদেষ্টাদের উল্টা পালটা বুদ্ধিতে আজকে দেশের এই অবস্থা। আপনিই বলেন আপা রাজাকারের বিচার চাইতে যেয়ে মানুষ মারা যাবে এটাকি কোন ভাবে মানা যায়? না যায় না। আপা আমি এসেছি আর না অনেক হয়েছে আপনার আমার মধ্যে ব্যাবধান তৈরী করে রাজাকাররা ফায়দা নিচ্ছে এটা চলতে দেয়া যায় না। আপনার হাতে সংসদের দুই তৃতীয়াংশ ভোট আছে আপনি আজকেই পার্লামেন্ট ডাকুন ৩০ দিনের মধ্যে সব রাজাকারের বিচার নিশ্চিত করুন। আর আমি, আমি আর আমার দল আপনার সাথে আছি এই ব্যাপারে যা লাগে আমি সমর্থন দেব’। এক নাগাড়ে কথা বলতে বলতে ম্যাডাম জিয়া হাপাচ্ছিলেন। কিছুটা উত্তেজিত হয়ে ও পড়লেন।
ম্যাডাম আপনি অসুস্থ্য মানুষ আপনি উত্তেজিত হবেন না। আপনি যখন এই কথা বলছেন নিশ্চিত থাকুন যেখানে রাজাকার থাকুক না কেন আমি বিচার করবই ইনশাল্লাহ। এই নেন পানি টা খান’ শেখ হাসিনা নিজে পানির গ্লাশ বেগম খালেদা জিয়ার হাতে এগিয়ে দেয়।
খালেদা জিয়া হাতের রুমাল দিয়ে কপালের ঘাম মুছে শেখ হাসিনার হাত থেকে পানির গ্লাশ নেয়
‘ম্যাডাম, আপনি বোধ হয় শুনছেন পদ্মা সেতু নিয়ে যে দূর্নীতি হয়েছে আর যারা এর সাথে জড়িত আমি একজনকেও রেহাই দেই নাই সবকটা এখন হাজতে বিচারের দিন গুনছে’ শেখ হাসিনা বলে ওঠে। ‘আর বিশ্ব ব্যাংক আমাদের ঋন গ্যারান্ট করছে সামনের মাসেই কিন্তু উদ্ভোধন হবে আপনাকে কিন্তু আমার সাথে এক সাথে যেতে হবে’।
‘আপনি বলছেন আর আমি যাব না এ কি হয়’ খালেদা জিয়া মৃদু হাসে।
ভাল কথা আপা, নরসিংদী লোকমান হত্যার খুনীরা কি ধরা পরেছে?’ খালেদা জিয়া জিজ্ঞেস করে।
‘কেন আপা আপনি শূনেন নাই, তিন জনের ফাঁসি, আর এগারজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়ে গেছে। আমার দলের এক বড় নেতাও আছে সাজার আসামীর মধ্যে ও বুজছি ওই সময় আপনি চিকিৎসার জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন’। শেখ হাসিনা মিটিমিটি হাসছিলেন।
‘আপা শেয়ার বাজার নিয়ে কি রকমভাবে আমার দেশের মানূষ গুলোকে বার বার হয়রান করা হচ্ছে দেখছেন? কত সাধারন মানূষ পথে বসেছে কি বলব আপা আমি কিন্তু সহ্য করিনি। একটা বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছে সব কিন্তু বের হয়ে আসছে আমি সব কয়টা জাতীয় দৈনিকে তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট ছাপানোর নির্দেশ দেব। মানূষ জানুক কারা ওই সব ঘৃনিত মীরজাফর’। আবেগে শেখ হাসিনার গলা ধরে যায়।
এই পর্যায়ে খালেদা জিয়া উঠে এসে শেখ হাসিনার হাত ধরে। চুপ করে বসে সহমর্মিতা প্রকাশ করে। শেখ হাসিনার দুই চোখ পানিতে চিক চিক করে ওঠে।
‘আপা তত্ত্বাবধায়ক……………………’ খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনা বাধা দিয়ে থামিয়ে দেয়।
‘ম্যাডাম তত্ত্বাবধায়ক কিন্তু আমারই আন্দোলনের ফসল, আমি এ জিনিস নষ্ট হতে দেব না আপনি যান আপনাকে কথা দিলাম এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা দেশের স্বার্থেই চালু থাকবে। কেউ যেন কোন কারচুপি না করতে পারে। এ নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না ম্যাডাম’। শেখ হাসিনা যেন কিছুটা উত্তেজিত।
‘আপা আমি একটা ব্যাপার বলতে একটু লজ্জা পাচ্ছি’, খালেদা জিয়া কিছুটা দ্বিধা জ়ড়ানো গলায় বলে, বলবে কি বলবে না ভাবতে ভাবতে বলেই ফেলে ‘ আমার গত টার্মে আমার ছেলে কিছু বাজে বন্ধু বান্ধবের পাল্লায় পড়ে ওর বাবার মান সন্মান খুইয়ে কি যে ‘খাম্বা’ খুলছিলো তবে আল্লাহ তার উপযুক্ত বিচার করছে আপনি যদি অনুমতি দেন তবে জয় আর তারেক মিলে আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য এক সাথে কাজ করুক’। খালেদা জিয়ার কিছুটা লজ্জিত গলা।
‘ম্যাডাম…………….’ শেখ হাসিনা আনন্দে ভাষা হারিয়ে ফেলে।
‘ম্যাডাম এই বার শুনেন টিপাই এ আমি কিন্তু কিছুতেই ইন্ডিয়াকে বাঁধ দিতে দেব না, আমি জানি আপনি ও একই মত পোষন করেন কিন্তু বুজেনই তো আমি সরকারে আমি চাইলেই সব কিছু করতে পারি না আপনি কিন্তু এই ব্যাপারে আপনার আপোষহীন মনোভাব বজায় রাখবেন’। শেখ হাসিনার চোখে দৃঢ়তা জ্বল জ্বল করে।
খালেদা জিয়া এই প্রশ্নের কোন উত্তর দেয় না কিন্তু শেখ হাসিনার ধরা হাতে আস্তে করে চাপ দেয়।
‘আপা বিডিআর হত্যার ব্যাপারে কিছু প্রশ্ন মানূষ কে এখনো জ্বালাতন করে এত গুলো অফিসার ওই দিকটা আপনি একটু ভাবুন এটা বড় বোন হিসাবে আমার একটা পরামর্শ আপনার কাছে’।
‘জানি ম্যাডাম এই দেশে আমার বাবাকে যারা শেষ করছে তারা এখনো সক্রিয় আপনি যদি আমাকে সহায়তা করেন আমি নিশ্চিত ওদের আমি ঝারে বংশে উৎখাত করব’। কি একটা রাগে শেখ হাসিনার চোখ দূটো জ্বলে ওঠে’।
‘ম্যাডাম আপনি আর হরতাল দিয়েন না’ শেখ হাসিনা কিছুটা কুন্ঠিত ভাবে বেগম জিয়া কে বলে, ‘দেখেন না মানূষের কি অবস্থা, আমার পক্ষেও দেশ চালানো সমস্যা, অর্থনীতির খুব খারাপ অবস্থা সেতো আপনিও জানেন একটা হরতালে কত শত কোটি টাকার ধাক্কা। আমি কিন্তু অনেক আগেই প্রতিজ্ঞা করেছিলেম বিরোধী দলে গেলে আর হরতাল দেব না, প্লিজ ম্যাডাম……………’
খালেদা জিয়া কিছুক্ষন আধোবদনে বসে থেকে বলল ‘তবে তাই হোক আমিও প্রতিজ্ঞা করছি আর হরতাল দেব না’
এই পর্যায়ে শেখ হাসিনার নাতি পুতুলের মেয়ে ঘরে ঢুকে পেছনে পুতুল চা মিষ্টি নিয়ে আসে। বেগম জিয়া ঊঠে যেয়ে নাতিকে কোলে নেয়।
কোথায় যেন দুই বিড়ালেও ঝগড়া লাগছে আমি চোখ ডলতে ডলতে উঠে দাড়াই। গিন্নীর ঝামটা ‘মিনসেটা দেখ ঘুমের মধ্যেও মিটিমিটি হাসছে, সকাল বাজে আটটা উনি স্বপ্ন দেখেন। তাড়াতারি যাও না হলে এই হরতালে বাজারে আর কিছুই পাবে না। আর সোফায় ঘুম, তাও টিভিটা ছেড়ে রেখে বলি আমার বাপের বাড়ীর টিভি দেখে কি কিছু ……………………
আমি আস্তে আস্তে পা টেনে ঘরের বাইরে বাজারের দিক যাচ্ছি।
ইহা একটি কাল্পনিক গল্প
আরো গল্প
ভাই
ইচ্ছামৃত্যু
একটি অলৌকিক প্রেম কাহিনী
জাতিস্মর
আবুর জ্বীনে পাওয়া
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: ভালো থাকবেন ভাই আপ্নিও
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
এম হুসাইন বলেছেন: ভাই, আপনার স্বপ্নটা একদিন সত্য হবে, এই আসায় বুক বাঁধি আমরা!!!
আমিও যেন সপ্নের মাঝে ছিলাম আপনার সাতে.........
কিন্তু আফসোস, সেই দিন আমরা কোন দিন দেখতে পাবো কি না জানি না।
+++++ নেন ভাই।
সত্য চমৎকার!
ভালো থাকুন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা .......+++
যদি সত্য হতো.......
ধন্যবাদ .....ভাল থাকবেন....।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
শের শায়রী বলেছেন: যদি সত্য হতো......
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
হোসেন মনসুর বলেছেন: সুন্দর .......++ ধন্যবাদ
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
সোহানী বলেছেন: ভাই স্বপ্নটা আরো কিছুক্ষন দেখেন না প্লিজ। আর তো পারিনা....++++
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
শের শায়রী বলেছেন: আর পারিনা। কিযে করব বুজছিনা সোহানী
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
সানড্যান্স বলেছেন: স্বপ্ন দেখেই শেষ, বাস্তবতা গিন্নীর মত বড্ড কড়া!!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
শের শায়রী বলেছেন: নেত্রীরা তার থেকেও কড়া ভাই।
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: "জয় আর তারেক মিলে আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য এক সাথে কাজ করুক"
অনেক ভাল লাগল সপ্ন টা। আমার মনে হয় আপনার সপ্ন দেখার সময় মনমহন, রাজা, আর ওবামা দুঃ সপ্ন দেখছিলেন ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
শের শায়রী বলেছেন: ভাল বলেছেন হা হা হা
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আহারে !! এরকম দিন যদি আসত
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
শের শায়রী বলেছেন: এরকম দিন যদি আসত
৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
Engr. Atiqur Rahman বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো.............., আবেগ ধরে রাখতে পারি নি, সত্যি বলতে চোখে পানি ছলে এসেছে।
ধন্যবাদ ভাই।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৭
শের শায়রী বলেছেন: আপনার আবেগী মন আমাকে আপ্লূত করল।
এই ধরনের সংবেদনশীল মন যেন আপানার সব সময় থাকে।
ভাল থাকুন ভাই সতত।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আহা যদি আসলেই এমন হত............
আগেই শুনেছি আপনি ভালো লেখেন। সময়ের অভাবে পড়া হয়নি........আফসোস। শুরু করলাম আপনার লেখা পড়া। ভালো থাকবেন। আরো অনেক অনেক লেখবেন। পোস্টে প্লাস ++++++
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: এ আমার অনেক অনেক পাওয়া ভাই যে কেউ আমার কিছু লেখা দেখে।
ছোট্ট একটা সংশোধন ভাই আমি কোন লেখক না। লেখক হওয়ার যোগ্যতা আমার নাই এ আমি ভাল ভাবে বুজতে পারি শুধু ব্যার্থ কিছু চেষ্টা আর মনের অব্যক্তটা প্রাকাশের বিফল প্রচেষ্টা।
আপনাদের উদারতা আমার দৈন্যকে আনন্দে ভরিয়ে দেয়।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই প্রথম আপনার গল্প পড়লাম। চমৎকার। ঝরঝরে ভাষা। সুখপাঠ্য।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: হাসান ভাই প্রিয় গল্পকার, এটা বড় মানূষদের খুব সাধারন গুন উদারতা আর মহত্ত্ব। আমার লেখা আপনার ভাল লেগেছে! যার গল্প পড়ার জন্য সামুর আধিকাংশ পাঠক উদগ্রীব থাকে যার লেখা সামুর সম্পদ সে আমকে এই ধরনের মন্তব্য দিয়েছে। আনন্দে আমার হৃদয় ভরে গেল।
আপানার উদার মন্তব্য আমার জন্য পাথেয় থাকবে।
কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
একজন আরমান বলেছেন:
ভাইরে স্যাটায়ার পড়ে হাসতেই আছি।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
শের শায়রী বলেছেন: ভাইরে আমি কানতেই আছি (((((
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
কালোপরী বলেছেন:
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
শের শায়রী বলেছেন: আপনি হাসেন আমি কান্দি।
১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
ডানামনি বলেছেন: ইস , যদি এমন হত!?
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
শের শায়রী বলেছেন: ইস!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
এমনই হোক......
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩০
শের শায়রী বলেছেন: হয় খালি স্বপ্নে
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। আরও লিখুন।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমি শুরু থেকেই আপনার একজন ভক্ত। আপনার কাছ থেকে মন্তব্য পাওয়ায় বুকটা ভরে গেল।
কৃতজ্ঞতা
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই চরম হয়েছে হাসি থামাতে পারছিনা।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমি কান্তাছি (
১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৭
রুদ্র মানব বলেছেন: +
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: valo laglo..valo thakben shobshomoi
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১০
শের শায়রী বলেছেন: তুমিও ভাল থেকো ভাই
২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাইয়া, এগুলা খারাপ জিনিস, খাইয়েন না। অল্প বয়সে এডি খাইলে দেখসেন তো কি সব কল্পনা আসে মনে?
২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
শের শায়রী বলেছেন: রুমি ভাই হাস্তেই আছি আপনার রসবোধ দেখে। হেভী বলছেন হা হা হা হা
২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
তোমোদাচি বলেছেন: আমিও মাঝে মাঝে এরকম অবিশ্বাস্য কল্পনা করি;
জানি কোন দিনই তা সম্ভব নয় তার পরো কল্পনা করতে ভাল লাগে।
তবে আমার কল্পনা নেতা-নেত্রী নিয়ে নয় বেশীর ভাগই নিজেকে কেন্দ্রিক, সো সেটা আপনার মত ব্লগে শেয়ার করা সম্ভব নয়
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমিও এদের নিয়ে স্বপ্ন দেখিনা ওইদিন দেখে ভয় পেয়েছি আর দেখিনা
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১২
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
মৃদু হেসেই বলতে হচ্ছে কিছুক্ষনের জন্য চলে গিয়েছিলাম সেই কাল্পনিক জগতে ...
জানি না কখনো তা বাস্তবরুপে রাজনীতির জগতকে পাল্টে দিবে কিনা তবে ম্যাডাম-আপাদের এই দেশের আপামর জনগনের স্বার্থ বিবেচনায় আনাটা জরুরী খুব বেশী জরুরী ......
আহ্ স্বপ্নটা ভাঙলো ...গল্পটি ফুরালো ....
ভালো থাকবেন