নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
অতীতে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্যে ‘বাঈ’ শব্দ দ্বারা ধ্রুপদী নৃত্য-গীতে পারদর্শী সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বোঝানো হত৷ খুব ছোট থাকতেই তারা ওস্তাদদের কাছে তালিম নিয়ে নৃত্যগীত শিখতেন৷ শিক্ষা শেষে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীতকে পেশা হিসেবে নিলে লোকে তাদের ‘বাঈ’ শব্দটির সম্মানসূচক ‘জি’ শব্দটি জুড়ে দিত, তখন তাদের নামে শেষে ‘বাঈজি’ শব্দটি শোভা পেত৷ বাঈজিরা সম্রাট, সুলতান, বাদশা, রাজা-নবাব ও জমিদারদের রঙমহলে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীত পরিবেশন করে বিপুল অর্থ ও খ্যাতিলাভ করতেন৷ অর্থ আয়ের জন্য তারা যেমন বাইরে গিয়ে ‘মুজরো’ নাচতেন, তেমনি নিজেদের ঘরেও মাহফিল বসাতেন৷
খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে বাংলায়, বিশেষ করে কলকাতায় বাইজিদের আগমন ঘটতে থাকে। অযোধ্যায় বিতাড়িত নবাব ওয়াজেদ আলী শাহর কলকাতার মেটিয়া বুরুজ এলাকায় নির্বাসিত জীবনযাপনকালে সেখানে যে সংগীত সভার পত্তন ঘটে, তাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক বাঈজির আগমন ঘটে। বেশির ভাগ বাঈজিই রাগসংগীত ও শাস্ত্রীয় নৃত্য বিশেষত কত্থকে উচ্চশিক্ষা নিতেন। বাইজিদের নাচ-গানের আসরকে মুজরো বলা হয়, আবার তাকে মেহফিল বা মাহফেলও বলা হয়ে থাকে। মেহফিলে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে অংশগ্রহণ ছাড়াও কোনো কোনো বাইজি রাজা-মহারাজা-নবাবদের দরবার থেকে নিয়মিত মাসিক বেতন পেতেন। বাইজিদের নাচ-গানে মোহগ্রস্ত হওয়ার কারণে কোনো কোনো নবাব-রাজা-মহারাজা বা ধনাঢ্য ব্যক্তির পারিবারিক ও আর্থিক জীবনে বিপর্যয়েরও সৃষ্টি হয়েছে।
ফরাসী চিত্রকর বেলেনস এর আঁকা এক বাঈজী
ঢাকায় বাইজিদের নাচ-গান শুরু হয় মুঘল আমলে। সুবাহদার ইসলাম খাঁর দরবারে (সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম পর্ব) যারা নাচ-গান করতেন তাদের 'কাঞ্চনী' বলা হতো। উনিশ শতকে ঢাকার নবাব নুসরাত জং, নবাব শামসুদ্দৌলা, নবাব কমরুদ্দৌলা এবং নবাব আবদুল গণি ও নবাব আহসানুল্লাহর সময় বাইজিদের নাচ-গান তথা মেহফিল প্রবলতা পায়। তারা আহসান মঞ্জিলের রংমহল, শাহবাগের ইশরাত মঞ্জিল, দিলকুশার বাগানবাড়িতে নৃত্য-গীত পরিবেশন করতেন। ঢাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে যেসব বাইজি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তাদের মধ্যে লক্ষ্মৌর প্রখ্যাত গায়ক ও তবলাবাদক মিঠুন খানের নাতি সাপান খানের স্ত্রী সুপনজান উনিশ শতকের শেষ দিকে ঢাকায় ছিলেন।
১৮৭০-এর দশকে ঢাকার শাহবাগে নবাব গণির এক অনুষ্ঠানে মুশতারী বাই সংগীত পরিবেশন করে প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবদুল গফুর খানের নজরে পড়েছিলেন। ১৮৮০-এর দশকে শাহবাগে এলাহীজান নামে আরেক বাইজির নৃত্য ও করুণ পরিণতির দৃশ্য দেখেছিলেন হাকিম হাবিবুর রহমান। নবাব গণির দরবারে নাচ-গান করতেন পিয়ারী বাই, হীরা বাই, ওয়ামু বাই, আবেদী বাই, আন্নু নান্নু ও নওয়াবীন বাই। শেষোক্ত তিন বোন ১৮৮০-এর দশকে ঢাকার নাটক মঞ্চায়নের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। ঢাকার অন্য খ্যাতিমান বাইজিদের মধ্যে ছিলেন বাতানী, জামুরাদ, পান্না, হিমানী, আমিরজান, রাজলক্ষ্মী, কানী, আবছন প্রমুখ। এছাড়া কলকাতা থেকে মাঝেমধ্যে ঢাকায় মুজরো নিয়ে আসতেন মালকাজান বুলবুলি, মালকাজান আগরওয়ালী, জানকী বাই, গহরজান, জদ্দন বাই, হরিমতী প্রমুখ।
নাচ গান ও রূপের নেশায় ঊচ্চমান অর্জন হলেও কোন পুরুষ শিল্পী কিন্তু এই সব বাইজির সাথে এক আসরে বসতে চাইতেন না। কলকাতার একটি আসরে মোস্তারী বাই পূরবী রাগে খেয়াল গেয়ে সুরের মদিরায় শ্রোতাদের এমন আচ্ছন্ন করেছিলেন যে ওই আসরে পরবর্তী শিল্পী বিখ্যাত ফৈঁয়াজ খা, এনায়েত খা ও হাফেয খা মঞ্চে উঠতেই অস্বীকৃতি জানলেন।
ইন্দোররাজ শিবাজী হোলকারের সভায় বিখ্যাত বীনাকার স্বয়ং বন্দে আলী খা। বীনা বাজিয়ে সুরের ইন্দ্রজালে মুগ্ধ করেন সব শ্রোতাদের, শিবাজীর খাস নর্তকী চুন্নাবাঈ কিন্তু ছিলেন সেদিন মুগ্ধ শ্রোতাদের আসরে। খুশী হয়ে রাজা ইনাম দিতে চেয়েছিলেন বীনাকারকে। সুরমুগ্ধ রাজাকে চমকে দিয়ে বন্দে আলী খা ইনাম হিসাবে চেয়ে বসলেন বাঈজী চুন্নাবাইকে।
উনিশ শতকের প্রথমার্ধে কলকাতায় নিকি বাঈ, আশরুন জিনাত, বেগমজান, হিঙ্গল বাঈ, নান্নিজান বাঈ ও সুপনজান বাঈয়ের নাম শোনা যায়। হেকিম হাবিবুর রহমান তার লেখায় অনেক বাঈজীর নাম বলেছেন যেমন- আবেদি বাঈ, আন্নু, গান্নু, নোয়াবীন, পিয়ারী বেগম, আচ্ছি বাঈ, ওয়াসু, বাতানী, হীরা, লক্ষ্মী, জামুরাদ, রাজলক্ষ্মী, এ ছাড়া সত্যেন সেনের লেখা থেকে জানকী বাঈ ও মালেকাজানের নাম জানতে পারি।
বিখ্যাত গহরজান, জদ্দন বাঈ ও মুশতারী বাঈ ঢাকায় মেহফিল অংশ নিয়েছিলেন। এ ছাড়া বিখ্যাত জিন্দাবাহার লেনের দেবী বাঈজী ও হরিমতি বাঈজীর নাম ও উল্লেখ্য করতে হয়। ঢাকার জিন্দাবাহার লেনের বাসিন্দা বিখ্যাত শিল্পী পরিতোষ সেনের লেখায় হরিমতি বাঈজীর কথা আছে। তিনি লিখেছেন- হরিমতি বাঈজীর ঘর টি আমাদের বারান্দা থেকে পরিস্কার দেখা যায়, প্রতিদিনের অভ্যাস মত সকালে ভৈরবী রাগে গান ধরেছেন ‘রসিয়া তোরি আখিয়ারে, জিয়া লাল চায়’ ঠুংরী ঠাটের গানের এ কলিতে আমাদের জিন্দা বাহার গলি কানায় কানায় ভরে উঠেছে।
নওয়াবীন বাঈজী
সেকালে ঢাকার গানের আসরে ছিল সব সমাজদার শ্রোতার আগমন, ইন্দুবালার একটি মন্তব্য থেকে এ ব্যাপারে ধারনা পাওয়া যায়, কলকাতা থেকে ঢাকা আসার আগে সে কালী ঘাটে যেয়ে মন্দিরে প্রার্থনা করেছিল, মা ঢাকা যাচ্ছি, ঢাকা তালের দেশ, মান রাখিস মা’। ইঞ্জিনিয়ার কর্নেল ডেভিডসন ১৮৪০ সালে ঢাকার অধিবাসীদের ‘মিউজিক্যাল পিপল’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন।
বাঈজী নাচ ও খেমটা নাচ সেকালে ঢাকার মানূষদের জীবনের অঙ্গ হয়ে দাড়িয়েছিল। কবি নবীন চন্দ্র সেন তার ছেলের বিয়েতে ঢাকা থেকে বাঈজী আনতে পেরে গর্ব অনুভব করেছিলেন। গান আর নাচে খুব দক্ষ না হলে সে কালে ভাল বাঈজী হওয়া যেত না আর তার সাথে অবশ্যই থাকতে হত রূপের মোহ।
একবার খেতরীর রাজার সভায় উপস্থিত হন স্বয়ং বিবেকানন্দ। সভায় একজন বাঈজী গান গাইবেন, একেতো স্ত্রীলোক তায় আবার বাঈজী বিবেকানন্দ গান শুনতে অস্বীকৃতি জানাল, কিন্তু রাজার অনুরোধে গান শুনতে বসলেন। বাঈজী গাই লেন
প্রভু মোর অবগুন চিতনা ধর
সমদরশি হ্যায় নাম তোমার
এক লহো পুজামে রহত হ্যায়
এক রহো ঘর ব্যাধক পরো
পরলোক মন দ্বিধা নাহি হ্যায়
দুই কাঞ্চন করো।
গান শুনে বিবেকানন্দের চোখে পানি চলে আসে। এরপর সেই বাঈকে বিবেকানন্দ মা বলে সম্ভোধন করেন। যারা মানুষের আনন্দের জন্য নিজেদের বিলিয়ে দিতেন সমাজ তাদের দিত নিত্য বঞ্চনা।
কৃতজ্ঞতাঃ হেকিম হাবিবুর রহমান, ডঃ মুনতাসির মামুন, শামীম আমিনুর রহমান, ইন্টারনেট।
দ্বিতীয় পর্বঃ ঢাকার বাঈজী কাহিনী (দ্বিতীয় পর্ব)
তৃতীয় পর্বঃ ঢাকার বাঈজী কাহিনী (তৃতীয় পর্ব)
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
মামুণ বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট । প্রিয়তে ।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
রবিউল ফকির বলেছেন: আপনাকে অসখ্য ধন্যবাদ। এইরকম কিছু তথ্যই উপস্থাপন করা প্রয়োজন। লিখে যান। সামনে এগিয়ে যান। আমরা আছি আপনার পিছনে।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
শের শায়রী বলেছেন: আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। ভাল থাকুন।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
প্যাপিলন বলেছেন: আপনারে আর থামানো গেলনা
+++++
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
শের শায়রী বলেছেন:
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাইয়া পরের পোস্ট কবে ?
ভাললাগা আর ++++ কি এখন দিয়ে যেতে হবে ? নাকি বুইজ্জা নিবেন
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
শের শায়রী বলেছেন: আপু বুইজ্জা লইলাম । আর পরের পর্ব আসছে শীঘ্রী..........
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হে ঝাকা নাকা ঝাকা নাকা _____________
মিরা বাই _______
দরবার নাচায় _____
ভাল লাগা রইল ++++++++++++++++++++
নাচ আমার ময়না তুই পয়সা পাবিরে __________
এখন কি এমন নাচ আর দেখা যায় না !!!!
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
শের শায়রী বলেছেন: না রে ভাই সেই ১৮৩০ সালে শেষ দেখছিলাম তারপর আর দেখি নাই
৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ইতিহাস আজ সবই ইতিহাস।
আহারে এক সময় বাংলার নবাব ছিলাম আর ইহারা আসিয়া আমাকে ইহাদের নৃত্য ও গীত পরিবেশন করিতো। আমি আবারো উদাসী হইলাম এই ভর দুপুরে।
শুভ দুপুর। সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্টে পিলাচ রইলো।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
শের শায়রী বলেছেন: মনে আছে একবার আপ্নে বাঈজীর নাচ দেইক্কা গলার মুক্তার মালা খুইল্লা দিছিলেন....... ইতিহাস আজ সবই ইতিহাস। আর একবার মাল খাইয়া বাঈজীর লগে নাচতে গিয়া নিজের অঙ্গ বসন সব প্রায় খুইল্লা ফালানোর কায়দা করছিলেন ইতিহাস আজ সবই ইতিহাস।
নো হার্ড ফিলিংস ব্রো। আপনার মন্তব্য আমার বেশ আনন্দ দিল।
ভাল থাকুন ভাই। শুভ সন্ধ্যা।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
ঝটিকা বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগলো।
"১৮৮০-এর দশকে শাহবাগে এলাহীজান নামে আরেক বাইজির নৃত্য ও করুণ পরিণতির দৃশ্য দেখেছিলেন হাকিম হাবিবুর রহমান"
করুন পরিনতি - কি হয়েছিল?
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
শের শায়রী বলেছেন: এক পর্যায়ে এলাহীজান যখন যক্ষায় আক্রান্ত হয় প্রায় বিনা চিকিৎসায় বিনা সেবায় মারা যায়। বেশ আগে হাকিম সাহেবের বই কিছু অংশ এক জায়গায় পড়ছিলাম আপু।
অনেক ধন্যবাদ আপু
৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
তোমোদাচি বলেছেন: কত কিছু জানার আছে ...
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: জ্বি ভাই
১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: প্রথমে ঠিক আছে তয় লাস্টে ঠিক নাই, কারন মাল আমি খাই না, ওইটা আপ্নেই খাইছিলেন।
মনে পড়ে নাই? তাইলে থাক পুরান কথা ভুইলা যাই।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: এইডা কোন ব্যাপার আর মাল ছাড়া তো আমি এক মুহুর্ত থাকতে পারি না এইডা সবাই জানে চলেন একটা শের শুনাই "ওরা আলাদা জাতের লোক যারা সুরা পান করে জীবন কে ভূলে যাবার জন্য, আমার তো সুরার প্রয়োজন হয় জীবনকে ফিরে পাবার জন্য "
যাউজ্ঞা বুজছি আপনি লজ্জা পাইতেছেন। লন সব ভূইল্লা যাই।
ভাল থাকুন ভাই
১১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
হৃদয় বাংলাদেশ বলেছেন: এমন একটি লেখা ইত্তেফাকে প্রকাশিত হয়েছিল-লিখেছিলেন লিয়াকত হোসেন খোকন।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: সর্যি ভাই আমি সে লেখা দেখি নি। আমি যাদের বই পড়ছি তাদের নাম লেখার নীচে উল্লেখ্য করা হয়েছে। আর একটু ঘাটাঘাটি করলে যে কেউ এগুলো লিখতে পারে।
ভাল থাকুন।
১২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
রমনা টেক বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম ধন্যবাদ।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা।
১৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই শুনছি তেনারা আবার এসেছেন তবে নতুন রুপে নতুন গুনে কিছু ছবি দেখাই তাইলেই বুঝবেন এখন নৈতিকতা কোথায় নেমে গেছে এরা হল নতুন যুগের বাইজী তবে ব্লগে না আপনার ফেবুতে দিচ্ছি ফেবুতে দেখে নিয়েন আর এখানে জবাব দিয়েন
১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাই রে ওইগুলোতে এমন কি নৈতিক তার ও প্রশ্ন তোলা বোকামী। এরা আসলে কোন কিছুই না এরা জাষ্ট........... আর এরা কোন বাঈজী তো ভাল কথা................. বা.............না। । বাঈজী হওয়া এত সোজা না। আধুনিক কালের উচ্চাঙ্গ নৃত্য কিন্তু বাঈজীদের হাত দিয়েই আসছে।
১৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ভাল লেগেছে ....
ধন্যবাদ ভ্রাতা .... চলবে কিন্তু..।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২০
শের শায়রী বলেছেন: ইনশাল্লাহ ভাই।
১৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: "ওরা আলাদা জাতের লোক যারা সুরা পান করে জীবন কে ভূলে যাবার জন্য, আমার তো সুরার প্রয়োজন হয় জীবনকে ফিরে পাবার জন্য "
বাহ বাহ বাহ.. মারহাবা..
তো হয়ে যাক ইয়ে বাত পর এক পিয়ালা
শাস্ত্রে বলে না- পিনে কে লিয়ে বাহানা চাহিয়ে
----সেই মিউজিকল পিপল গুলো এখন কালেভদ্রে গান শুনে কি? মুজরা আর মেহফিল তো স্বপ্নেও সাজে না!!!!!!!!!
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
শের শায়রী বলেছেন: না না না ভাই আমি সব সময় পিনে না খালি যেদিন বৃষ্টি পরে সেদিন আর যেদিন বৃষ্টি পরে না সেদিন
তো হোয়ে যাক যেকোন দিন ইয়ে শরাব চি জিয়ে..............
আহ কি বললেন ভাই মেহফিল................ বড় ই আফসুস সেই দিন আর নাই।
১৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল লেখা।
এটা আমার অনেক কাজে লাগবে।
আমি একটা নাটক লিখছি সেখানে বাইজীর চরিত্র আছে।
সোজা প্রিয়তে।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৫২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
লেখোয়াড় বলেছেন:
যদি পারেন তো ওই সময়ের আরো কিছু গান সন্নিবেশিত করেন।
ধন্যবাদ।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই মুহুর্তে তো পারব না কারন আমি আমার বইর রাজ্য থেকে বেশ দূরে আই মিন দেশের বাইরে।
সর্যি ব্রো
১৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। ভালো লাগা থাকল ভাইয়া। দুই হাতে সমানে লিখে যান সেই কামনা করি। ভালো থাকবেন।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
১৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অসাধার.................
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৭
স্বাধীকার বলেছেন:
অসাধারণ।
পোস্ট চলতে থাকুক, সাথে থাকবো।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
যোগী বলেছেন: যতটুকু জানি বাঈ দের জন্য বোধহয় প্রশিদ্ধ ছিল লৌক্ষনো।
লৌক্ষনোর কোন এক নবাবকে (নাম মনে পড়ছেনা) ইংরেজরা নির্বাসন দিয়েছি। তবে নির্বাসনে পাঠানোর আগে ইংরেজরা তাকে সন্মান করে বলেছিল নবাবের জীবন চলার জন্য অপরিহার্য কি কি লাগবে। তখন সেই নবাব তার প্রাসাদে থাকা ১০০০ জন বাঈ সাথে নিয়েছি আর বলেছিল তার দৈনিক যে পরিমানে মদ লাগবে তা যেন যোগান দেওয়া হয়।
ও নবাবের নাম সম্ভবত ওয়াজেদ আলী খাঁ
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: অযোধ্যায় বিতাড়িত নবাব ওয়াজেদ আলী শাহর কলকাতার মেটিয়া বুরুজ এলাকায় নির্বাসিত জীবনযাপনকালে সেখানে যে সংগীত সভার পত্তন ঘটে, তাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক বাঈজির আগমন ঘটে ।
আপনার জানা সম্পূর্ন ঠিক ব্রো।
২২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ১৮৮০-এর দশকে শাহবাগে এলাহীজান নামে আরেক বাইজির নৃত্য ও করুণ পরিণতির দৃশ্য দেখেছিলেন হাকিম হাবিবুর রহমান।
করুন কাহিনীটা জানালে খুশি হতাম!!!!!
১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
শের শায়রী বলেছেন: এক পর্যায়ে এলাহীজান যখন যক্ষায় আক্রান্ত হয় প্রায় বিনা চিকিৎসায় বিনা সেবায় মারা যায়। বেশ আগে হাকিম সাহেবের বই কিছু অংশ এক জায়গায় পড়ছিলাম সেখান থেকে এটা মনে আছে আর আপনি যদি আরো জানতে চান এই মুহুর্তে আমি অপারাগ কারন আমি দেশের বাইরে।
ভাল থাকুন।
২৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কলকাতার একটি আসরে মোস্তারী বাই পূরবী রাগে খেয়াল গেয়ে সুরের মদিরায় শ্রোতাদের এমন আচ্ছন্ন করেছিলেন যে ওই আসরে পরবর্তী শিল্পী বিখ্যাত ফৈঁয়াজ খা, এনায়েত খা ও হাফেয খা মঞ্চে উঠতেই অস্বীকৃতি জানলেন।
শিল্পীদের আত্মসচেতনতা কিন্তু অসাধারণ একটা বিষয়।
ভাই ইতিহাস, তা যেমনই হোক, জানতে পারলে খুব ভাল লাগে। পোস্টটা গোগ্রাসে গিললাম।
হাসন রাজা সম্ভবত লক্ষ্ণৌ থেকে পেয়ারী বাঈকে এনেছিলেন। পেয়ারী বাঈ ছিলেন এক বা একাধিক মাস। হাসন সেই সময়টাতে পেয়ারীর সংগীত-নাচ-ব্যক্তিত্ব্য এবং হয়ত অবশ্যই রূপে মাতোয়ারা।
তাঁর প্যায়ারারে বালা, বাজে বাসুরিয়া রে... হিন্দি হাসনগীতি।
আর সেই বিখ্যাত গান, হাসন রাজা পেয়ারীর প্রেমে মজিল রে, নেশা লাগিল রে... গানটার ভয়ানক আবেদন আছে, অন্তরের ভিতরে ঢুকে যায়। বাঁকা দুই নয়ন শব্দটা যতবার শুনি অথবা মনে পড়ে, ছেলেবেলা থেকে ততবারই চোখের বাইরে পর্যন্ত কাজল টানা, লম্বা পাপড়ির নারীর শুধু চোখ ভেসে ওঠে। এটা কি শারীরিকতা? নাকি কোনও মহান বোধ? যদি শারীরিকতা হয়, তাহলে শারীরিক প্রতিক্রিয়ার বদলে হৃদয়ের একটা বালুঝড়ের মত হুহু শব্দ ওঠে কেন? আর যদি মহান বোধ হয়ে থাকে, এর দ্যোতনার জন্ম কোথায়? শারীরিকতায় কি?
আসলে শিল্প আর শারীরিক আবেগের মধ্যে সম্পর্ক অবশ্যই আছে। কিন্তু প্রথমটা উপরের কোঠায় হলে দ্বিতীয়টা নিচের কোঠায় আর সমস্যা হল, এই দুইয়ের মধ্যে যে চোরকুঠুরিতে যোগাযোগ স্থাপন হয় তা অস্বীকার করা যায় না।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
শের শায়রী বলেছেন: লিসানি ভাই আপনার মন্তব্য পড়াও একটা আনন্দদায়ক ব্যাপার। আপনার কথার ওপর খুব বেশী কিছু বলার থাকে না।
আসলে শরীর আর আত্মার মধ্যে কোথাও একটা সূক্ষ্ম যোগসূত্র আছে সেই যোগসূত্র ধরার জন্যই তো যুগে যুগে এত মনীষীদের তপস্যা। আত্মা আর শরীর যখন এক সূত্রে বাধা হয়ে যায় মানূষের অন্য একটা বোধ জন্ম নেয় সেই বোধটা কি অলৌকিকতা?
শিল্পের সাথে মানসিক আবেগ থেকে শারীরিক আবেগ তৈরী হয় এতো অতি সরল, কথা হোল সেই আবেগ কোন শিল্প থেকে সৃষ্টি তাই না? কারো কারো কাছে বিকৃততাও এক রকম শিল্প সেই শিল্প থেকে যে শারীরিক আবেগ আসে সে তো পৈচাশিকতা আর আর মহত শিল্প থেকে যে আবেগ আসে তাইই প্রশান্তি।
২৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
ইয়েন বলেছেন: অসাধারণ লাগল লেখাটা ....কমেন্টগুলো ও সেইরকম ....ইস বাত পে এক পেয়ালা হো যায়ে
১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
শের শায়রী বলেছেন: হয়ে যাক এক পেয়ালা মদিরা..............
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
শহুরে কাউয়া বলেছেন: জটিল
ফাটাফাটি
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১১
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ব্রো
২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: যারা মানূষের আনন্দের জন্য নিজেদের বিলিয়ে দিতেন সমাজ তাদের দিত নিত্য বঞ্চনা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: ঠিক বোন বিশের দশক টা আসলে সেই রকম ছিল। তবে সুখের ব্যাপার সময় পরিবর্তনশীল। সেই সময় আর নেই। কিন্তু সেই সময় সেই সব শিল্পীদের প্রচুর লাঞ্চনা সহ্য করতে হত।
অনেক দিন পরে আপনাকে দেখলাম আমার ব্লগে। আপনার লেখার কিন্তু আমি একজন নিয়মিত পাঠক।
ভাল থাকুন।
২৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন:
আমি মোহগ্রস্থ।
আফসোস এখন বাঈজীর যুগ নাই।
ইতিহাস পড়লেই সেই সময়ে ফিরে যেতে মুঞ্চায় তবে ল্যাপটপ সাথে লইয়া।
ভালো একখান পোস্টের জন্য +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: ইতিহাসের মোহ আপনাকে যেন সব সময় আচ্ছন্ন রাখে এই কামনায়।
ভাল থাকুন ভ্রাতা।
২৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ লাগল। বাঈজীর সাথে যৌনতার প্রচন্ড একটা মিশ্রন মনে হয় ছিলনা। অনেক অনাবিল ভালবাসার কাহিনীও শোনা যেত। হীরা, আবেদী, বাতানী এদের নাম পন্চাশ ষাট বছর আগেও ছিল। সমঝদার মানুষ, ভাল থাকুন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই কি বলব আমি আসলে সত্যিকার সমঝদার হতে পারি নি, তবে চেষ্টা থাকে ভাল লাগাকে ধারন করার, কতটুকু পারি নিজেই শংকিত। আসলে বাঈজী বলতে আমাদের চোখে কিছু বিকৃত নাচিয়ে ভেসে ওঠে আমি আসলে চেষ্টা করছি সেই ছবিটাকে সরিয়ে দিতে।
ভাল থাকুন সব সময় ভাই।
২৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
আমিতপু বলেছেন: দুর্দান্ত!!
পরের পর্বের আশায়.........
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২০
শের শায়রী বলেছেন: শীঘ্রী পেয়ে যাবেন ব্রো
৩০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
মাক্স বলেছেন: লিখটি ভালো লাগলো!
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০১
শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন ভ্রাতা।
৩১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: সম্মান ও ক্লাসিক একটা বিষয় ছিল।
স্বদেশী আন্দোলনেও বাইজীর ভূমিকা ছিল অনেক।
ভালোলাগা ...
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: আপু স্বদেশী আন্দোলনে বাঈজীদের ভূমিকা নিয়ে কিছু জানলে লিখুন না।
অনেক ধন্যবাদ বোন
৩২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাঈজী সম্পর্কে জানলাম। ধন্যবাদ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
সেচ্ছাসেবক বলেছেন: বইয়ের নামটা মনে পড়ছে না, ২০০৪ এর দিকে পড়েছিলাম, ঢাকার প্রাচীন ইতিহাস বা এমন কিছু হবে বইটার নাম, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র থেকে নিয়ে পড়েছিলাম, সেখানে বাঈদের কথা প্রথম পড়ি, শরৎ সমগ্র পড়ে ধারনা হয়েছিল বাঈ রা পতিতা লেভেলের পেশাজীবি, কিন্তু ঐ বইটাতে লেখা ছিল, মেধা ও রূপের ঘাটতি না থাকলে তাদের পতিতাবৃত্তিতে যেতে হতো না। আবার "বাংলার জমিদারনামা" নামের একটা বইতে বর্ননা ছিল যে বাঈরা জমিদার বা নবাবদের সবধরনের মনোরন্জন করে থাকতো। "আসর" শব্দটা মনে হয় খুবই নতুন। "ঢাকার ইতিবৃত্ত" নামের আরেকটা বইতেও বাঈদের নেগেটিভ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যাই হোক, ভুলে গেছি সব। বইগুলো আজকাল হাতে আসে না। হাজার হাজার ফালতু বইএর ভীরে ওই বই গুলো আজ খুজে পাই না ... (বইগুলার নাম আমি মনে হয় উল্টাপাল্টা করে ফেলছি) ...
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
শের শায়রী বলেছেন: আমি আসলে হেকিম হাবিবুর রহমান, ডঃ মুনতাসির মামুন, শামীম আমিনুর রহমান এর লেখা থেকে সাহায্য নিয়েছি ভাই।
এ যুগে আসলে বাঈ বলতে পতিতা বুজায়। যেটা সম্পূর্ন ভূল। প্রথম পর্বে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করে দিয়েছি
৩৪| ২০ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
ইসিয়াক বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা প্রিয় ব্লগার।
শুভকামনা।
২০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: এই সিরিজের অন্য পর্বগুলো কি পড়ছেন প্রিয় কবি?
৩৫| ২০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: পড়বো ।
আমি আসলে কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার পুজা বার্ষিকীতে কলকাতার বাবু বিবির কালচারের ব্যাপারে পড়েছিলাম অনেক আগে। ম্যাগাজিনগুলো সব হারিয়ে গেছে । আপনার পোষ্ট পড়লে অনেক পুরানো লেখার কথা মনে পড়ে যায়। ভালো লাগে খুব।
শুভকামনা।
২০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: আমি এই সব তথ্য কিছু পুরানো বই ঘেটে পেয়েছি। বইগুলোর নাম পোষ্টে উল্লেখ্য করা আছে।
পাঠে এবং মন্তব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা রইল। বাঈজী সম্পর্কে জানলাম। ধন্যবাদ।