নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গনিতের মজা (শূন্য)

০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১২



পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট আবিস্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল শুন্য। দিলীপ এম সালভির মতে শূন্য গনিতে অসম্পূর্ন তাকে পূর্নতা দান করেছে, এর কার্যকারিতা, সূক্ষতা, সৌন্দর্য্য ও গৌরব বৃদ্ধি করেছে।



শূন্য সংস্কৃতিক শব্দ। আরবী ভাষায় এর অর্থ হল ফাকা বা খালি জায়গা। এর উৎপত্তি হয়েছিল ভারতবর্ষে। গ্রীক দার্শনিক টলেমী কিছু না বুজাতে একটি ক্ষুদ্র বৃত্ত ০ ব্যাবহার করেন। ইহা গ্রীক ouser এর প্রথম শব্দ। ouser এর অর্থ কিছুই না। প্রাচীন কালে শূন্য বলতে কেন্দ্র চিহ্নিত বৃত্তকে বুজাত। আর কোন সংখ্যার অর্থে শূন্যর উদ্ভব ঘটে।



শুন্য বলতে যে চিহ্নটি ব্যাবহার করা করা হয় তা হল ০। ঐতিহাসিকদের মতে গ্রীকরা কিছু না বুজাতে ‘omicron’ শব্দটি ব্যাবহার করত যা ‘ouden’ নামে পরিচিত। আর এখন থেকে ‘০’ চিহ্নটি ব্যাবহৃত হয়। অন্য একমতে মান বিহীন একটি মুদ্রা যার নাম ছিল obal. এই obal থেকেও ০ চিহ্নটি আসতে পারে। তবে নাম বুজাতে শুন্য ইংরেজী প্রতিশব্দ zero থেকে এসেছে যা আরবী sifr থেকে এসেছে। দশম শতাব্দীতে আরবীয়রা যখন ভারতীয় সংখ্যা লিপি গ্রহন করে তখন শূন্য শব্দটি অনুবাদ করছিলো ‘সিফর’ বলে। আরবী সিফর শব্দটি ইতালীয় ভাষায় ‘জ়েপিরো’ এই জ়েফিরো থেকে এসেছে ‘জ়িরো’।



খ্রীষ্টীয় যুগ সৃষ্টির আগে ভারতীয়্রা শূন্য সম্পর্কে জানত বলে ধারনা করা হয় আর এ কথা প্রাচীন ভবিষ্যতদ্রষ্টা পিঙ্গলা এবং কৌটিল্য অনেকবার তাদের সাহিত্যকর্মে ব্যাবহার করেছেন।



সুবিখ্যাত আরাবীয় গনিতবিদ আল খারেজমী ৮২৫ সালে লেখা একখানা গ্রন্থে বলেছেন ভারতীয়রা গনিত শাস্ত্রের উদ্ভাবন করেছেন। মধ্য আমেরিকার মায়ারাও শূন্যের উদ্ভাবন করেন। ব্যাবীলনীয় সভ্যতাও শূন্য সম্পর্কে জানত। গ্রীক, ব্যাবিলন, মধ্য আমেরিকা ও ভারতীয়রা শূন্য আবিস্কার করলেও ভারতীয়্ রা এর তাতপর্য বুজতে পেরে শূন্য কে সংখ্যা হিসাবে গ্রহন করে।



খ্রীষ্টপূর্ব ৭০০ অব্দে পশ্চিম ব্যাবিলনের মেসোপটেমীয় শহরে পাওয়া একটি ফলকে শূন্য বুজাতে দুই কীলক(“) চিহ্ন ব্যাবহারের নিদর্শন পাওয়া যায়। যেমন ৯০৩ বা ৯”৩। ১৩০ সালে টলেমী খালি স্থান বুজাতে ০ চিহ্নটি ব্যাবহার করেন তবে সংখ্যা হিসাবে ব্যাবহার করেন ৫৬০ সালে। ভারতে যা ২০০ সাল থেকেই প্রচলিত ছিল।



৫০০ সালে আর্যভট্টের প্রচলিত সংখ্য পদ্ধতিতে স্থানিক মান বুজাতে “খ” শব্দটি ব্যাবহার করেন। পরবর্তীতে যার নাম হয় শূন্য। আর্কিমিডিস ‘স্যান্ড রেকনার” গ্রন্থে যে সংখ্যা পদ্ধতি বর্ননা করেন তাতে শূন্য রাশিটি ছিল না। মায়া সভ্যতায় স্থানিক অংকপাতনে শূন্য ব্যাবহার দেখা যায়।



আর্যভট্ট তার ‘মহাসিদ্ধান্ত’ গ্রন্থে বলেছেন শূন্যাকে কোন সংখ্যার সাথে যোগ করলে বা বিয়োগ করলে সংখ্যাটি অপরিবর্তিত থাকে। শূন্য দিয়ে কোন সংখ্যাকে গুন করলে গুনফল শুন্য হবে বলে তিনি উল্লেখ্য করেন।



ব্রক্ষগুপ্তের গবেষনা পরবর্তীতে ভাষ্করাচার্যকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। ভাষ্করাচার্য ব্রক্ষগুপ্ত কে ‘গনক চুড়ামনি’ উপাধি দেন। শুন্য আবিস্কারে এই ভাষ্করাচার্যের অনেক অবদান আছে। খ্রীষ্ট পূর্বঃ ২০০ সালে পিঙ্গল শুন্য র ব্যাবহার করেন কিন্তু তিনি যে এর আবিস্কারক এ দাবী তিনি করেন নি। ভাষ্করাচার্য তার ‘লীলাবতী’ গ্রন্থে বলেন ‘শূন্য দ্ধারা কোন সংখ্যাকে বিভাজিত হলে ভাগফল অসীম হবে।



বাগদা্দের খলিফা আল মনসুরের শাষনামলে এক দল পন্ডীতকে ছদ্মবেশে ভারত বর্ষে পাঠান। উদ্দ্যেশ্য ভারতীয় চিকিৎসা, গনিত ও জোর্তিশাস্ত্র বিষয়ে জ্ঞান লাভ করা। এইভাবে শূন্য আরবে আর সেখান থেকে সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। ভারতীয় শূন্য আরবীয়রা আরো জনপ্রিয় করে তোলেন যার মধ্যে আল খোয়ারিজমী অন্যতম। আল খোয়ারিজমী ভারত সফর করেন ও বাগদাদে যেয়ে লেখেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ “হিসাব-আল-জাবর-ওয়া-আল-মোকাবেলা’। সেখানে শূন্যকে বলা হয়েছে সিফর। বাংলায় শূন্যকে খ, গ গ ন, আকাশ, নভো ইত্যাদি নামে।



ইউরোপীয়দের মতে সংখ্যা হল গুপ্ত লিখনের চাবীকাঠী বা সাংকেতিক ভাষা আর গুপ্ত চাবীকাঠি হল ইংরিজীতে ‘cipher’। ভারতীয় শূন্য যখন ইউরোপে প্রবেশ করে তখন এর অন্তর্গত শক্তি সন্মন্ধ্যে উপলদ্ধি করে আর শূন্য হয়ে দাড়ায় অসীম সম্ভাবনার দাড়। আজকে বাইনারী গনিতের মূলে রয়েছে 0 ও 1।



শূন্য মানে কি? শূন্য মানে কি অসীম? শূন্য কি সৃষ্টির আদিরহস্য



গনিত বিষয়ক আমার প্রথম লেখা দেখুন অংকের নোবেল



কৃতজ্ঞতাঃ হারুন অর রশীদ নেকী ও পথিক গুহের গনিত বিষয়ক বিভিন্ন নিবন্ধ

http://en.wikipedia.org/wiki/0_(number)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভালো পোস্ট ।

"শূন্য সাংস্কৃতিক শব্দ। আরবী ভাষায় এর অর্থ হল ফাকা বা খালি জায়গা।" এই লাইন টা মনে হয় এমন হবে "শূন্য সংস্কৃত শব্দ। ভাষায় সংস্কৃত এর অর্থ হল ফাকা বা খালি জায়গা।"

"সূর্য সিধান্ত " বই টা আমার কাছে আছে। পড়েছি ।সময় পেলে একটা বিশ্লেষণী কমেন্ট করার চেষ্টা করব ।সামু তথা আমাদের কে সমৃদ্ধ করবার জন্য ধন্যবাদ ।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

শের শায়রী বলেছেন: সিদ্ধার্থ দা অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। আসলে আপনার মত মানূষ যখন মন্তব্য করে তখন পোষ্টের থেকে আমার মনে হয় পাঠক রা মন্তব্য থেকে বেশী জানতে পারে।

আমি কৃতজ্ঞ থাকব যদি আপনি একটি বিশ্লেষনী একটি মন্তব্য করেন। অনেক ভাল থাকুন আমার কৃতজ্ঞতা জানুন।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২

বুনো বলেছেন: চমৎকার ভাই। জানলাম এবং অবশ্যই ভালো লাগল।
আপনি কি ব্লগার ম্যাভেরিকের লেখা পড়েছেন? আমার সামুর এক অমূল্য সম্পদ। উনারও গণিত নিয়ে অনেকগুলো অসাধারণ লেখা আছে। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে গত মাস ছয়েক ধরে ম্যাভেরিক'দা কে দেখছিনা। সবাই হারিয়ে যাচ্ছে :(

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০

শের শায়রী বলেছেন: সবাই হারিয়ে যাচ্ছে। না ওনার নাম শুনেছি কিন্তু পড়া হয়নি এখন দেখতে আছি। কেমন আছো তুমি ভাই।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
++++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩২

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪১

সুপারনোভা ০০৭ বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে এবং প্লাস।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:১০

এম হুসাইন বলেছেন: একাদশ তম ভাললাগা ভাই।

শুভকামনা।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: 12++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: শূণ্য কি সংখ্যা? একটু বাড়িয়ে বলি, শূণ্য কি পূর্ণ সংখ্যা? হাঃ হাঃ হাঃ শূন্য আবার সে পূর্ণ হয় কী করে?

ভালো লাগলো।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫১

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
১৫ তম প্লাস দিলাম ভাই। :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: প্রথমেই বলি আপনি এত বাড়িয়ে বললেন যে মন্ত্যব্য না করে উপায় ছিল না ।আপনি খুবই বিনয়ী ।আর আপনার এই গুন টা দেখে আমার হিংসা হয় ।


শুন্য আসলেই একটা মজার জিনিস ।"শুন্য" আর "অসীম"- এই দুটো ধারনা কিন্তু পরস্পর সম্পর্ক যুক্ত ।একটু দেখি কেমন ভাবে -

শুন্য থেকে শুন্য বাদ দিলে শুন্যই পরে থাকে ।তেমনই অসীম থেকে অসীম বাদ দিলে অসীম ই পরে থাকে ।

∞−∞= শুন্য হয় না ।হয় অসীম ।আর এই শুন্য আর অসীম এর ধারনাই হলো আধুনিক ক্যালকুলাস এর মূল ভিত্তি ভূমি ।এবং মজার কথা হলো প্রাচীন ভারতের মানুষেরা শুন্য থেকে অসীমের ধারণা আগে দিয়েছিলেন ।আজ থেকে প্রায় ৪৫০০ বছর আগে !!আসুন একটা উপনিষদের স্লোক দেখা যাক -


পূর্ণ মদঃ, পূর্ণ মিদং, পূর্ণাত, পূর্ণ মুদচত্যে।
পূর্ণস্য, পূর্ণ মাদাও পূর্ণ মেভা শিস্যাতে ।


এর মানে হলো পূর্ণ (অসীম )থেকে যা কিছু বের হয় তাই পূর্ণ (অসীম ),এবং পূর্ণ(অসীম ) থেকে পূর্ণ (অসীম )বাদ দিলে পূর্ণ ই(অসীম ) পরে থাকে ।

আসুন এইবার এই সহস্রাব্দ প্রাচীন স্লোক টাকে আধুনিক ভাবে প্রমান করি
L'Hopital সূত্রের সাহায্যে ।


উপরের ছবি টিতে দেখা যাচ্ছে অসীম থেকে অসীম বাদ দিয়ে যে সীমাস্থ মান পাওয়া যাচ্ছে তা "নেগেটিভ ইনফিনিটি "।
অর্থাৎ শুন্য এবং অসীম এর ব্যবহার একই রকম ।তাই বলা হয় ধনাত্মক অসীম আর নেগেটিভ অসীম এর মিলন স্থল ই হলো শুন্য ।

শুন্যের আরো মজা আছে ।যেমন শুন্য কে শুন্য দিয়ে ভাগ করলে কি হয় ?
অনেক কিছু হয় ।যেমন ০/০=১,২,৩,৪,৫,৬,৭,.................. যা খুশি তাই হতে পারে ।কারণ যদি ০/০=১ হয় তবে ১*০=০ হছে ।একই ভাবে ২*০=০ ।তাই ০/০ এর মান আমরা নির্ণয় করতে পারি না ।




১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

শের শায়রী বলেছেন: সিদ্ধার্থ দা দেখেন আমি এক্টুও বাড়িয়ে বলছি না আমি বলছিলাম কি "আসলে আপনার মত মানূষ যখন মন্তব্য করে তখন পোষ্টের থেকে আমার মনে হয় পাঠক রা মন্তব্য থেকে বেশী জানতে পারে"।

আপ্নিই বিচার করেন আপনি শূন্য নিয়ে যে চমৎকার মন্তব্য করছেন কয়জন পাঠক তা জানে? কেউ জানলেও জানতে পারে আমি কিন্তু জানতাম না। আমি যা বলছি তা যে কেউ একটু খোচাখুচি করে জানতে পারে কিন্তু আপনার তথ্য!!!!!!

ভাই মাজে মাজে লজ্জা লাগে কি সব যাতা লিখি আর যা লিখি তা তো প্রায় সবাই ই জানে, হয়ত আত্ম প্রশংসা পাবার জন্য লিখি। কেন লিখছেন না দাদা? আমরা কিছু পেতাম। সত্যি বলছি।

ভাল থাকুন সব সময়।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা এই পোষ্ট কে সমৃদ্ব করার জন্য।

১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনাকে আমার সংগ্রহে থাকা দুস্প্রাপ্য সূর্য সিধান্ত বই এর প্রচ্ছদ টা উত্সর্গ করলাম । :)


১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

শের শায়রী বলেছেন: দাদা শুধু বলব এই মনিহার আমায় নাহি সাজে। তারপরো দুহাতে মাথায় তুলে নিলাম। ভাল থাকবেন দাদা। আর এই বই কি কোথাও পাওয়া যাবে?

ভাল থাকবেন ভাই।

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: +++

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকবেন ভাই।

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

আলামিনস্টাইন বলেছেন: দারুন লাগল লেখাটি পড়ে। আবার লেখালিখা করার ইচ্ছা জাগল।


আমার মতে শূন্য হল গনিতের এক মহান সেনাপতি যার কাছে সবাই পরাস্ত হতে হয়(এমনকি অসীমকেও)।

আপনাকে আজ পাই দিবসের শুভেচ্ছা রইল।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

শের শায়রী বলেছেন: ইস কি বললেন আজকে পাই দিবস। পাই নিয়ে একটা লেখার ইচ্ছে ছিল, দেখি কাল লিখতে পারি কিনা।


শুরু করুন না ভাই লেখা। অপেক্ষায়।

ভাল থাকুন ভাই

১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪২

ডানামনি বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট । +++++


সেই সাথে "সিদ্ধার্থ" আপনার কমেন্ট টি বেশি ভাল লেগেছে । বিশেষ করে উপনিষদের শ্লোক টা। অই সূর্য সিধান্ত বইটা কি পাওয়া যায়? পিডিএফ হলেও চলত।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডানামনি

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: অসাধারণ।
কত পরিশ্রমই না করেন আপনি!
শুভকামনা রইলো প্রিয় ভাইজান/প্রিয় ব্লগার ।

১৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:১০

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় কবি আপনি এত পুরানো পোষ্ট পড়ছেন? আমি আবিভুত ভাই। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.