নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
আমার সাথে এই সব দস্যুদের পরিচয় হয়ে ছিল যখন আমি ক্লাশ থ্রি তে পড়ি, মনের মধ্যে তখন প্রচন্ড ইচ্ছে বড় হয়ে দস্যু হব। যেখানেই নিপীড়িতের ডাক শোনা যাবে সেখানেই আমি ছুটে যাব। খেয়াল আছে তখন আমি ক্লাশ ফোরে পড়ি অল রেডী একটা ডাকু গ্রুপ তৈরী হয়ে গেছে। বাহার ভাই তখন ক্লাশ সিক্সে পরতেন তিনিই স্বভাবিক ভাবে নেতৃত্ব নিয়ে নিলেন। ওনার নেতৃত্বে আমরা আমাদের আস্তানা বানানোর জন্য ঝাপিয়ে পড়লাম। সর্ব প্রথম এক দল ডাকাতের জন্য প্রয়োজন হয় গোপন সুড়ঙ্গ যা মাটির নীচে থাকে তেমনই বিভিন্ন দস্যুদের বইতে পড়ছি। আমদের প্রথম চয়েস ছিল ভোলা থানা কাউন্সিলের বিল্ডিংয়ের পেছনে যে ঝোপঝাড় ছিল তার মধ্যে। শাবল দিয়ে হাত দুয়েক গর্ত করার পর উৎসাহে ভাটা পড়ল। সুড়ঙ্গ খোড়ার চিন্তা বাদ কারন তখন অনেকেরই হাতে ফোস্কা পরে গেছে। পরবর্তীতে বাস্তব জীবনে বাহার ভাই কিন্তু ডাকাত না হয়ে বিচার বিভাগের একজন বিচারক হয়ে ছিল। এ হেন ১৮০ ডিগ্রী ডিগবাজী খাওয়া মানূষ আমি জীবনে দেখিনি।
কাদের অনুপ্রেরনায় আমরা এই মহত পেশায় যেতে চেয়েছিলাম, জানতে চান?
দস্যু মোহন
এ সময়ই শশধর দত্ত রচিত 'দস্যু মোহন' সিরিজের রহস্য গ্রন্থগুলো আসর জাঁকিয়ে বসে। দস্যু মোহন জননন্দিত একজন সুপারম্যান। নানা উপায়ে বদমাশ বিত্তশালীদের অর্থ লুণ্ঠন করে গরিব মানুষের কাছে বিলানো ও সমাজহিতৈষী কাজকর্মে দস্যু মোহনের সংযোগ ছিল। তার তথাকথিত কাজের ধরন ছিল বুদ্ধিদীপ্ত ও কৌশলী। এ সিরিজের প্রায় অর্ধশতকের ওপর বই প্রকাশিত হয়। এ থেকে এ গ্রন্থের জনপ্রিয়তা আঁচ করা যায়। এই জনপ্রিয়তার কারণে দস্যু মোহন চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়। সুদর্শন অভিনেতা প্রদীপ কুমার দস্যু মোহন চরিত্রে অভিনয় করে নন্দিত হন।
শশধর দত্ত নামক এক লেখকের সৃষ্ট চরিত্র দস্যু মোহন তো এক সময়ে তরুণ কিশোর বয়স্ক পাঠকের একান্ত আপন ছিল। শিশির পাবলিশিং হাউস থেকে প্রতি মাসে দস্যু মোহন সিরিজের দুইটি বই নিয়মিত বের হতো। দস্যু মোহন চরিত্রটি ইংল্যান্ডের নটিংহ্যাম শায়ারের বনদস্যু রবিনহুডের আদলে সৃষ্ট। দস্যু মোহনও রবিহুডের মতোই অত্যাচারী জমিদারের ধনসম্পদ লুট করে গরিবের মধ্যে বিতরণ করত। রমা নামক এক অনিন্দ-সুন্দরী নারী ছিলেন দস্যু মোহনের প্রেমিকা।
দস্যু মোহনকে বন্দি করার জন্য কলকাতার পুলিশ সদর দফতর লাল বাজারের গোয়েন্দা অফিসার মি. বেকারের সে কী দৌড়ঝাঁপ। পাঠকের শুভেচ্ছা আর মঙ্গল কামনার ফলে দস্যু মোহন সবসময়ে মি. বেকারকে ধোঁকা দিতে পারতেন। পাঠক লক্ষ্য করবেন। স্বদেশী দস্যু মোহন কিন্তু পরাজিত করতেন ইংরেজ মি. বেকারকে!
দস্যু মোহনের প্রেমিকা রমার সঙ্গে প্রেম পরিণয় নিয়ে কী যে রসঘন কাহিনী লিখেছিলেন শশধর দত্ত!
দস্যু পাঞ্জা
আপানাদের কি কারো দস্যু পাঞ্জার নাম মনে আছে। সেই সে দস্যু যার একটি ফ্যান্টোশিপ ছিল। যে ফ্যান্টোশিপ সেই ১৯৭৮/৭৯ সালেও একই সাথে আকাশে মাটিতে আর পানি তে চলতে পারত। যে খানেই মানুষ নিপিড়িত হত জলে স্থলে অন্তরীক্ষে সেখানেই দস্যু পাঞ্জার ফ্যান্টোশিপ হাজির। মনে আছে। এক রাতে আম্মা ঘুমিয়ে পড়ছে আস্তে করে উঠে মশারীর বাইরে যেয়ে পাঞ্জার নতুন বইটি পড়ছি হ্যারিকেনের আলোয়, বাইরে ঝড় জলের মাতম আমি তখন দস্যু পাঞ্জার ফ্যান্টোশিপ নিয়ে বদমাশ চৌধুরীর সাথে লড়াই করছি এক মনে এই সময় পিঠের ওপর হাতপাখার ডান্ডার বাড়ীতে খেয়াল হল রাত তিনটা বাজে আর চৌধুরীর মত আমার মা পাখার ডান্ডার আবার সদ্বব্যহার করার জন্য অবস্থান গ্রহন করছে কারন পরদিন আমার স্কুলের পরীক্ষা। তখন আমি ক্লাশ ফোরে পড়ি।
দস্যু বনহুর
ছোটবেলা নৌদূর্ঘটনায় চৌধুরী বাড়ীর ছেলে মনির হারিয়ে যায়, দস্যু সর্দার কালু খাঁ তাঁকে কুঁড়িয়ে পান ও পরবর্তিতে তাঁকে "দস্যু বনহুর" রুপে গড়ে তোলেন। গরীবের বন্ধু ও চোরাকারবারীদের চির শত্রু দস্যু বনহুর যেমন গরীবের কাছে ছিলেন পূঁজোনীয় তেমনি চোরাকারবারী ও সন্ত্রাসদের কাছে ছিলেন জমদূতের মত।
এই সিরিজের স্লোগান হচ্ছে 'সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক দস্যু বনহুর'। বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক রোমেনা আফাজ সৃষ্ট একটি চরিত্র। দস্যু বনহুর সিরিজে এই চরিত্রকে নিয়ে শতাধিক (১৩৬টি) বই প্রকাশিত হয়েছে।
দস্যু বনহুরের সহায়ক চরিত্র হিসেবে রয়েছে রহমান ও কায়েস, তাঁরা একাধারে বনহুরের বন্ধু ও সহযোদ্ধা ছিলেন। তাঁর দু'জন স্ত্রী ছিলো একজন জঙ্গলে অন্যজন শহরে; শহুরে স্ত্রীর নাম মনিরা ও অপরজনের নাম নূরী। মনিরার গর্ভে দস্যু বনহুরে বড় ছেলে "নুরুজ্জামান নূর" এর জন্ম, যে পরবর্তীতে দেশের সৎ ও সাহসী ডিটেকটিভ হিসেবে পরিচয় লাভ করে। নূরীর গর্ভে "জাভেদ" নামে তার একটি ছেলের জন্ম হয়, যে পিতার মতই দস্যুতা করতে ভালবাসে। দস্যু বনহুরের ঘোড়ার নাম ছিল তাজ।
"কালু খাঁ" যাঁকে দস্যু বনহুর বাপু বলে সম্বোধন করতেন, কালু খাঁ ছিলেন একজন প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন ডাকাত সর্দার। একদিন তিনি ছোট্র মনিরকে কুঁড়িয়ে পান ও পরবর্তিতে তাঁকে "দস্যু বনহুর" রুপে গড়ে তোলেন।
দস্যু বনহুর সিরিজে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের মধ্যে "আশা" নামের চরিত্রটিকে ধারনা করা হয় এই সিরিজের সবচেয়ে রহস্যময়। এছাড়া "দস্যু রানী" নামের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র রয়েছে যিনি "আহাদ" নামের একজন নাম করা একজন ডিটেকটিভের স্ত্রী।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী অঞ্জনা অভিনীত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবিটির নাম ছিলো "দস্যু বনহুর"। ছবিটিতে "দস্যু বনহুর" চরিত্রে অভিনয় করে চিত্রনায়ক সোহেল রানা। এতে আরও অভিনয় করেন প্রয়াত চিত্রনায়ক জসিম। ছবিটির "ডোরা কাটা দাগ দেখলে বাঘ চেনা যায়" গানটি দারুন জনপ্রিয়তা পায়।
দস্যু বাহরাম
বাংলাদেশে রহস্যগল্পকে কেন্দ্র করে দস্যু বাহরাম সিরিজ প্রতিষ্ঠা পায়। আবুল কাশেম রচিত এই সিরিজে মানবত্রাতা বাহরাম দস্যুতার বিচিত্র ঘটনা ঘটাতে পারঙ্গম। লুণ্ঠিত অর্থ গরিবদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়া তার ধর্ম।
দস্যু কুয়াশা
আমাদের দেশে গোয়েন্দা কাহিনীর জনক হিসেবে যদি ডা. সাজেদুর রহমানের নাম উল্লেখ করি, বিতর্কের কোনো অবকাশ থাকবে না। পেশায় দন্তচিকিৎসক নাম এবং মাস্তানা নামে বন্ধুমহলে অভিহিত এই মানুষটি কুয়াশা সিরিজ নামে একটি বিস্ময়কর গোয়েন্দা সিরিজের জন্ম দেন (এ কিন্তু মাসুদ রানার কুয়াশা না)।
দস্যু তুফান
খুব বেশী এই ডাকাত সন্মন্ধ্যে এখন আর মনে নাই। শুধু মনে আছে দস্যু তুফান নাম। কেন যেন যখন ই এই নামটা আমার মনের পর্দায় ভেসে ওঠে তখনই আমি এক দুরন্ত ঘোড়ায় চড়ে কোন অসহায়ের আর্তনাদে সাড়া দিতে যাচ্ছি।
স্মৃতি অনেক ক্ষেত্রে হয়ত অনেক কিছু ঠিক ভাবে লেখেনি কিন্তু অনেক দিন পরে ভীষন আনন্দ পেলাম আমার ছোট বেলার হিরোদের আপনাদের কাছে পরিচয় করে দিতে পেরে। কিছু কিছু তথ্য উইকি থেকে নেয়া
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: আরে এযে দেখছি দেবী চৌধুরানী )
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩
ShusthoChinta বলেছেন: শুধু দস্যু বনহুরের সাথে কিছুটা পরিচয় আছে,বাকিগুলারে চিনিনা! আসলে ব্যাপার হৈল এই মাসুদ রানা আইসা আর সবকিছুকে পানসে বানায়া দিছিল,অন্য কাহিনিগুলারে মনে হৈতো নিতান্তই শিশুতোষ,কচি হাতের লেখা!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
শের শায়রী বলেছেন: আমিও ভাই ক্লাশ ফাইভ পর্যন্ত দস্যু ছিলাম তারপরি বি সি আই এ জয়েন করি মেজর জেনারেল রাহাত খানের আন্ডারে।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দস্যু কাহিনী ভাল লাগল আরও কি লিখবেন । লিখলে ভাল হত।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩
শের শায়রী বলেছেন: ইচ্ছা আছে লিখুম। মেলা কাহিনী আছে আমার দস্যু হওয়া নিয়া
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: এবার আপনিই একটা সিরিজ লিখেন, "ঢাকার দস্যু শের"
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৮
শের শায়রী বলেছেন: এইখান কতা খারাপ কন নাই। তয় আমার খালি অভিজ্ঞতা আছে চুরি করার। এই দিয়া কেমনে ডাকাতির ঘটনা বানামু
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩০
তারছেড়া লিমন বলেছেন: এখন কাজী আনোয়ারের কুয়াশা সিরিজ পড়ছি। পোষ্টে ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: ছেলেবেলায় ভাবছিলাম গোয়েন্দা হব।
তো সব খুঁটিনাটি যন্ত্রপাতি সংগ্রহে রেখেছিলাম।
একদি গ্যাসলাইট দিয়ে মশারি পুরিয়ে ফেলেছিলাম।
সেই থেকে মা গোয়েন্দাগিরির ইতি করে দিয়েছেন।
আপনার পোস্ট থেকে অনেক দস্যু সিরিজ পাইলাম।
দস্যু মোহন ছাড়া কিছু পড়ি নি।
চিন্তা করছি পড়বো।
কিন্তু যোগার কই থেকে করবো বলেন তো?
আপনার পোস্টগুলি অনেক সাবলীল ভাষায় লিখা। চমৎকার লাগে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
শের শায়রী বলেছেন: এ গুলোর অধিকাংশ এখন বাজার থেকে উদাও হয়ে গেছে। পুরানোকে কেউ মনে রাখে না। তারপর ও চেষ্টা করুন বিভিন্ন লাইব্রেরীতে খোজ নিন। শুভ কামনা।
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
বইয়ের পোকা বলেছেন: সবার নামই জানি, কিন্তু এদের কারো কাহিনীই পড়া হয় নাই।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
শের শায়রী বলেছেন: আপনি যেহেতু লেখা লেখির সাথে জড়িত, দয়া করে সংগ্রহ করে পড়ে দেখুন আমদের অতীত মনি মানিক্য। কথা দিলাম আর কিছু না হোক ভাল লাগবে।
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: দারুন দারুন, সোজা প্রিয়তে রেখে দিলুম।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
বুনো বলেছেন: ভাই, দস্যু বনহুরের শত্রুটার নাম যেন কি? আমি খুবই কম পড়ছি, এখন খালি পিরামিডের অভ্যন্তরে দস্যু বনহুর ১-২ এর কথা মনে আছে। মনির আর মুনিরা, নুরীকে কেন যেন ভালো লাগতো না।
আপনারা তো মনে হয় চাচা চৌধুরী আসতে আসতে বড় হয়ে গেছেন, নাহলে দস্যু রাকাকে চিনতেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাই রে বড় কঠিন প্রশ্ন করছো। তুমি আমাকে আজ থেকে ৩০ বছর আগে পড়া বই থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছ। স্বভাবত ই উত্তর এই মুহুর্তে দিতে পারলাম না। দেশে যেয়ে বই গুলো খুজে তোমার উত্তর দেব।
চাচা চৌধুরী আসতে আসতে আমি নিজেই তো চাচা হয়ে গেছি
১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমি কিন্তু এই মূহুর্তে চাচা চৌধুরির পাঁচটা বই পড়ে শেষ করলাম ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
শের শায়রী বলেছেন: চাচা চৌধুরী আসতে আসতে আমি নিজেই তো চাচা হয়ে গেছি
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৪
শাহ্ ফখরুল ইসলাম আলোক বলেছেন: দস্যু পাঞ্জা সিরিজটি মুগ্ধতার সাথে পড়েছিলাম। যদি আবারো বইগুলো হাতে পেতাম.......
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দস্যু বনহুর এর মতো ব্যাপক জনপ্রিয় এক দস্যুর বউ হইয়া ও , দুঃখের বিষয় কারো কাহিনী ই পড়ি নাই
জানেন তো যে নিজেই দস্যু রানি ......
তার আর কারো কাহিনী পড়া র দরকার নাই