নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
শহীদ বরকতের মা
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে ১৯৪৭ সালের ১৮ মে মজলিসে ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের উদ্দ্যেগে হায়দারাবাদে উর্দূ সন্মেলনে যুক্ত প্রদেশ মুসলিম লীগ নেতারা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দূ হবে বলে ঘোষনা দেন। এ ঘোষনা বাঙালী শিক্ষিত সম্প্রদায় কে প্রতিবাদ মূখর করে তোলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ এবং রসায়নের শিক্ষক অধ্যাপক আবুল কাশেম ও অধ্যপক নুরুল ইসলাম ভূইয়া এই ধুমায়িত অসন্তোষকে সাংগঠনিক রূপ দেবার নিমিত্তে ১৯৪৭ সালের ১ লা সেপ্টেম্ভর পাকিস্তান তমুদ্দিন মজলিস গঠন করেন। এই তমুদ্দিন মজলিসই মহান ভাষা আন্দোলনের গোড়া পত্তন করে।
অক্টোবর ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান তমুদ্দিন মজলিসের উদ্দ্যেগে ও পূর্ববঙ্গ সরকারের মন্ত্রী সাহিত্যিক হাবিবুল্লাহ বাহার চৌধুরী সভাপতিত্বে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাহিত্য সন্মেলনে বাংলা কে রাষ্ট্রভাষা রূপে স্বীকৃতদানের প্রথম প্রকাশ্য দাবি উত্থাপিত হয়।
১৯৪৭ সালে জুলাই মাসে আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ডঃ জিয়াউদ্দিন আহমেদ উর্দূকে রাষ্ট্রভাষা করার সুপারিশ করেন। এ সুপারিশ এর প্রতিবাদে জ্ঞান্ তাপস ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন যদি ইংরেজীকে বিদেশী ভাষা বলিয়া পরিত্যাজ্য হয় তবে বাংলা কে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা রূপে গ্রহন না করার কোন কারন নাই। যদি বাংলা ভাষার অতিরিক্ত দ্বিতীয় ভাষা কোন ভাষা গ্রহন করিতে হয় তবে উর্দূ বিবেচনা করা যেতে পারে।
১৯৪৮ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারী গনপরিষদে বাবু ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবী জানালে প্রধানমন্ত্রী নবাবজাদা লিয়াকত আলী তাকে অত্যান্ত কটু ভাষায় অপমান করে, একি সময় পূনঃ পূনঃ দেয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে পূর্ব পাকিস্তানের উজিরে আলা খাজা নাজিমুদ্দিন গন পরিষদে উর্দূকে রাষ্ট্র ভাষা করার জন্য ওকলাতি করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৬শে ফেব্রুয়ারী তরুন ছাত্র সমাজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে সমাবেত হয়ে বাবু ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কে অভিনন্দন জানান আর খাজা নাজিমুদ্দিনের নিন্দা জ্ঞাপ্ন করে সারা বাংলায় প্রতিরোধের ডাক দেয়।
২৭শে ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮ সালে তমুদ্দিন মজলিশের সভায় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ গঠন করা হয়, ১১ মার্চ হরতাল, বিক্ষোভ ও সভা আহ্বান করা হয়। উক্ত সভায় যোগদানের জন্য শেখ মুজিবুর রহমান ১০ই মার্চ অলি আহাদ এবং আরো কিছু নেতৃবৃন্দ সহ ঢাকায় আসেন। সেখানে সেক্রেটারিয়েটে্র গেটে শান্তিপূর্ন বিক্ষোভ করার সময় প্রথমে শামসুল হক পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। সন্ধ্যা নাগাদ ৬৯ জন কে গ্রেফতার করে সরকার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিক্ষেপ করে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা নগরী হয়ে ওঠে মিছিলের নগরী। ১৫ ই মার্চ খাজা নাজিমুদ্দিন রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের সাথে আলোচনায় বসার জন্য অধ্যাপক আবুল কাশেম ও কমরুদ্দিন আহমেদের সহায়তা চায়। কারাগারে আলোচনা চলে এই জনরোষ শান্ত করার জন্য। রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের পক্ষ থেকে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান ও অলি আহাদ কে দায়িত্ব দেয়া হয় সরকারের সাথে আলোচনা করার। এ আলোচনায় একটি চুক্তিনামা স্বাক্ষরিত হয়, যাতে প্রকারন্তে নাজিমুদ্দিন পরাজয় মেনে নেয়।
পাকিস্তানের স্বাধীনতার বছর জিন্নাহ ঢাকা আসলে তার সন্মানে ঢাকা ভার্সিটিতে এক বিশেষ সমাবর্তনের আয়োজন করা হয় সেখানে সে ঘোষনা দেয় “Urdu & urdu shall be the state language”। এই ঘোষনার সাথে সাথে সমাবর্তনে উপস্থিত ছাত্রদের একাংশ No No ব লে প্রতিবাদ জানাল।
১৯৫২ সালের ২৭ শে জানুয়ারী বিকালে পল্টন ময়দানে প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিম উদ্দীন দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানাল উর্দূই হবে এক মাত্র রাষ্ট্রভাষা। ১৯৪৮ সালের ১৫ ই মার্চ রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সাথে যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন বেঈমান নাজিম উদ্দিন তা পুরোপুরি অস্বীকার করলেন।
৩০শে জানুয়ারী ঢাকা জেলা বার কাউন্সিলে মজলুম জননেতা মাওলানা ভাষানীর সভাপতিত্বে সর্ব দলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। এই সভায় ৪ঠা ফেব্রুয়ারী ছাত্র বিক্ষোভ, ধর্মঘট ও সভার প্রস্তাব গৃহীত হয়। ওই সভায়ই ২১ শে ফেব্রুয়ারী পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের অধিবেষন তারিখ বিধায় ২১ শে ফেব্রুয়ারী সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে সাধারন হরতাল, সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
৬ ই ফেব্রুয়ারী পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরের অফিসে মাওলানা ভাষানীর সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয় সেখানে অর্থ সংগ্রহের নিমিত্তে ১১ ও ১৩ ই ফেব্রুয়ারী পতাকা দিবস পালন করে জনগনকে অর্থ সাহায্যের আবেদন জানানো হয়। সভায় ১৪৪ ধারা হলে আইন ভঙ্গ হবে কিনা সে বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
২০ শে ফেব্রুয়ারী বিকালে খুনী নূরুল আমিন সরকার সারা দেশে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে সমস্ত সভা সমিতি নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ওই ঘোষনার সাথে সাথে ঢাকা ভার্সিটির সমস্ত হলের ছাত্ররা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। একই সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররাও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের শপথ নেয় ওই সন্ধ্যায়।
২১শে ফেব্রুয়ারী সকাল নয়টার মধ্যে বিভিন্ন হলের গেট থেকে ৬ জন / ৯ জনের এক একটি গ্রুপ বের হয়ে আসে স্বেচ্ছায় রাস্তায় অপেক্ষামান পুলিশের হাতে গ্রেফতার হবার জন্য। পুলিশ হতচকিত হয়ে যায়। এই শান্তিপূর্ন গ্রেফতারকে অন্য পথে ধাবিত করার জন্য সরকার নিয়োজিত নৈরাজ্যবাদীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ করা শুরু করে। পুলিশ ও এই সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। ঢাকা জেলা প্রশাসক কোরাইশীর নির্দেশে পুলিশ গুলি বর্ষন শূরু করে। প্রথম শহীদ হল রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এম এ ক্লাশের ছাত্র আবুল বরকত।
এরপর মারা যায়, জব্বার, শফিউর রহমান, রফিক আরো কয়েক জন নাম না জানা ছাত্র। ১৭ জন ছাত্র মূমূর্ষভাবে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ইতিহাসে প্রথমবারের মত মায়ের ভাষার জন্য রক্ত ঝরল আমি পেলাম মায়ের ভাষা-
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়ায়ে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
আমার সোনার দেশের রক্তে জাগালো ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে মানুষের দাবী
দিন বদলের ক্রান্তিলগ্নে তবু তোরা পার পাবি?
না, না, না, না খুন রাঙা ইতিহাসে শেষ রায় দেওয়া তারই
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
সেদিনও এমনি নীল গগনের বসনে শীতের শেষে
রাত জাগা চাঁদ চুমো খেয়েছিল হেসে;
পথে পথে ফোটে রজনীগন্ধা অলকনন্দা যেন,
এমন সময় ঝড় এলো এক ঝড় এলো খ্যাপা বুনো।।
সেই আঁধারের পশুদের মুখ চেনা,
তাহাদের তরে মায়ের, বোনের, ভায়ের চরম ঘৃণা
ওরা গুলি ছোঁড়ে এদেশের প্রাণে দেশের দাবীকে রোখে
ওদের ঘৃণ্য পদাঘাত এই সারা বাংলার বুকে
ওরা এদেশের নয়,
দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়
ওরা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শান্তি নিয়েছে কাড়ি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
তুমি আজ জাগো তুমি আজ জাগো একুশে ফেব্রুয়ারি
আজো জালিমের কারাগারে মরে বীর ছেলে বীর নারী
আমার শহীদ ভায়ের আত্মা ডাকে
জাগো মানুষের সুপ্ত শক্তি হাটে মাঠে ঘাটে বাটে
দারুণ ক্রোধের আগুনে আবার জ্বালবো ফেব্রুয়ারি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
বিভিন্ন পত্রিকা ঘেটে ভাষা আন্দোলনের এই ক্রমপঞ্জী দেবার চেষ্টা করলাম। কোন তারিখ যদি বাদ যায় জানবেন সেটা আমার অনিচ্ছায়। আর ছবি গুলো বিভিন্ন ওয়েব ঘেটে। সবাইকে আলাদা ভাবে কৃতজ্ঞতা জানাতে পারলাম না। কিন্তু এই লেখার তথ্য আমি যে সব বই ও পত্রিকা ঘেটে বের করছি তাদের প্রতি আমার সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতা আর ভাষা শহীদদের যেন আল্লাহ বেহেশত নসীব করে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: আপনার নভেরার কাজটি কিন্তু দারুন হয়েছে। আমি ষ্টীকি করার অনুরোধ জানিয়ে আসছি।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ভেরি গুড জব ডান!!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ভালোলাগা।
+++++
আমিও একটি পোষ্ট লিখেছি। ২১ তারিখ এ আমন্ত্রণ রইলো।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: শিওর অবশ্যই দেখব ভাই
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কষ্ট কমে গেছে ভেবেছিলাম এমনই একটা পোস্ট দিব যাক এখন ছোট্ট একটা পোস্ট দেয়া যাবে ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
শের শায়রী বলেছেন: সেই ছোট্ট পোষ্ট ই কিন্ত এখন ষ্টিকি ভাই । আই ফেল প্রাউড অভ ইয়্যু ভাই, অসাধারন একটা মন না থাকলে এ ভাবে লেখা যায়না।
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
সরাসরি প্রিয়তে নেয়ার মত একটি পোস্ট।
প্লাস এবং প্রিয়তে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জাকারিয়া ভাই
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব ভাল্লাগসে ||
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুন ভাই
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো সবসময়ই ক্লাসিক হয় ভ্রাতা +++++
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: আপনাদের শুভ কামনা যে সব সময় আমার সাথে থাকে ভ্রাতা।
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাইয়া ......।
দারুন পোস্ট...।।
অনেক সুন্দর সব ছবি সংগ্রহ করেছেন আপনি
++++ পোস্ট এ
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বহিন
৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
শিপু ভাই বলেছেন:
++++++++++++++++++++++++
সালাম সালাম হাজার সালাম
সকল শহীদ স্মরণে!!!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
শের শায়রী বলেছেন: সালাম সালাম হাজার সালাম
সকল শহীদ স্মরণে!!!
ধন্যবাদ ভাই
১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
আমিনুর রহমান বলেছেন: দারুন পোষ্ট +++
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অসাধারন।সংগ্রহে রাখলাম।সহমত ....ভাষা শহীদদের আল্লাহ যেন বেহেস্তনসীব করেন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
শের শায়রী বলেছেন: ভাষা শহীদদের আল্লাহ যেন বেহেস্তনসীব করেন
১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
বোকামন বলেছেন: সম্মানিত লেখক,
একুশ নিয়ে আমারও একটি পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা ছিল । কিন্তু আপনার এবং কান্ডারী অথর্ব, মনিরা সুলতানা আপনাদের লেখা পড়ার পর তা আর ইচ্ছে করছে না । লেখার চাইতে আপনাদের পোস্ট পড়াটাই শ্রেয় মনে করলাম ।
কৃতঞ্জতা ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন..
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই এভাবে চিন্তা করবেন না, লিখে ফেলুন আপনার লেখা এখন ও অনেক তথ্য আছে যা আমরা জানি না আপনার পুরা লেখার মাধ্যমে যদি এক লাইন নতুন তথ্য ও আমরা পাই তবে জানবেন হাজার ভাল পোষ্টের থেকেও ওই এক লাইন অনেক দরকারী। আমাদের এখন সাগর সেচে মুক্তো বের করে আনা দরকার। এত বড় সাগর কেঊ সেচতে পারে না। লিখে ফেলুন । ভাল থাকুন সব সময়
১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। আপনি একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। আমাদের দেশ কে, দেশের সংস্কৃতি এতো চমৎকার ভাবে তুলে আনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১
শের শায়রী বলেছেন: বালিকা আপনি আমাকে শ্রেষ্ট প্রশংসা দিলেন। ভাল লাগায় মন ভরে গেল
১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
চায়নাবুড়া১৮ বলেছেন: আপনার প্রত্যেকটি লেখা আমি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ি । আদর, ভালবাসা, রাগ, ক্রধ, অভিমা্ন, সবকিছু এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করেন, যে, এক কথায় '' অপূর্ব '' । গ্রাম্য বালিকার সুরে বলতে চাই, ' আপনি সত্যিকারের একজন দেশপ্রেমিক ।' আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮
শের শায়রী বলেছেন: একটা মানুষের জীবনে আর খুব বেশি চাওয়ার থাকে না আপ্নারা আমাকে যে ভাবে ভালবাসা জানালেন। হৃদয় টা ভাল লাগায় ভরে গেল ভাই। আমার কৃতজ্ঞতা নিন ভাই।
১৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৭
তারছেড়া লিমন বলেছেন: সারা বছর তোমাদের ভুলে থাকি .......... শুধু একদিন এর জন্য মনেকরি আবার ভুলে যাই........... শুধু পড়ে থাকে যেই লাউ সেই কদু...............শুধু একদিনের জন্য বাঙ্গালী সাজি..........আর একদিন তোমাদের স্মরন করি.........সারা বছর কেউ খোঁজ নিইনা শুধু একদিন................ভা্বতে কষ্ট হয় এই একদিন মনে করার জন্য তোমরা নিজেদের জীবন দিয়েছ..............তবুও ভালথেক ওপারে......মহান স্রষ্ঠা তোমাদের ভাল রাখুন .......শুধু এতটুকু চাইবার আছে.......এর বেশিকিছু নয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাষা শহীদদের যেন আল্লাহ বেহেশত নসীব করে
১৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
না পারভীন বলেছেন: আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি
অসাধারণ পোস্ট । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন সব সময়
১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি দেশভাগ থেকে শুরু ভাষা আন্দোলনের উপর একটা উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। পাঁচ বছর শুধু কাটাকাটিই করেছি। আজও শেষ করতে পারি নি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২২
শের শায়রী বলেছেন: বড় কিছু করতে গেলে বড় প্রস্তুতি লাগে। হবে যাবে নিশ্চয়ই একদিন।
১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩০
ইসিয়াক বলেছেন: অনন্য ,অসাধারণ........আপনার পোষ্ট পড়লে আমার সব ভাষা হারিয়ে যায় প্রিয় ব্লগার।অন্য রকমের মুগ্ধতা কাজ করে।
শুভকামনা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানেবনা প্রিয় কবি।
২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৬
অজ্ঞ বালক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। এই বিষয়ে অনেক পড়া থাকলেও এইরকম শর্ট ও টু দ্য পয়েন্ট লেখা ভাল্লাগে। চার্মই আলাদা।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন।