নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
আজকে আমার খুব মনে পড়ছে মায়ের কথা। আমাদের শহীদ জননী জাহানারা ইমামের কথা। এই সেই মহীয়সী যিনি সমস্ত প্রতিকুলতা মাথায় নিয়ে সর্বপ্রথম রাজাকারের বিচার দাবী করে। শুধু বিচার দাবী না উনি গন আদালতে গোলাম আযমের শাস্তি ও দিয়ে ছিলেন। কে ছিলেন এই মহিয়সী?
জন্ম: মে ৩, ১৯২৯ - মৃত্যু:জুন ২৬, ১৯৯৪ একজন বাংলাদেশী লেখিকা, শহীদ জননী, কথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ একাত্তরের দিনগুলি। একাত্তরে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শফি ইমাম রুমী দেশের মুক্তিসংগ্রামে অংশগ্রহণ করেন এবং কয়েকটি সফল গেরিলা অপারেশনের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন এবং পরবর্তীতে নির্মমভাবে শহীদ হন। বিজয় লাভের পর রুমীর বন্ধুরা রুমীর মা জাহানারা ইমামকে সকল মুক্তিযোদ্ধার মা হিসেবে বরণ করে নেন৷ রুমীর শহীদ হওয়ার সূত্রেই তিনি 'শহীদ জননী'র মযার্দায় ভূষিত হন ৷
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে জাহানারা ইমামের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা শফি ইমাম রুমী শহীদ হন। এছাড়া যুদ্ধের সময় তাঁর স্বামী শরীফ ইমামও ইন্তেকাল করেন। আশির দশকের শুরুতে, ১৯৮২ সালে তিনি মুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। প্রতি বছর একবার যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হতো তাঁকে।
১৯৯১ সালের ২৯ ডিসেম্বর গোলাম আযমকে জামায়াতে ইসলামী তাদের দলের আমীর ঘোষণা করলে বাংলাদেশে জনবিক্ষোভের সূত্রপাত হয়। বিক্ষোভের অংশ হিসাবে ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে। তিনি হন এর আহ্বায়ক। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী প্রতিরোধ মঞ্চ, ১৪টি ছাত্র সংগঠন, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক জোট, শ্রমিক-কৃষক-নারী এবং সাংস্কৃতিক জোটসহ ৭০টি সংগঠনের সমন্বয়ে পরবর্তীতে ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২ ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি’ গঠিত হয়। সর্বসম্মতিক্রমে এর আহ্বায়ক নির্বাচিত হন জাহানারা ইমাম। এই কমিটি ১৯৯২ সালে ২৬ মার্চ ’গণআদালত’ এর মাধ্যমে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে একাত্তরের নরঘাতক গোলাম আযমের ঐতিহাসিক বিচার অনুষ্ঠান করে। গণআদালাতে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে দশটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপিত হয়। ১২ জন বিচারক সমন্বয়ে গঠিত গণআদালতের চেয়ারম্যান জাহানারা ইমাম গোলাম আযমের ১০টি অপরাধ মৃত্যুদন্ডযোগ্য বলে ঘোষণা করেন।
জাহানারা ইমাম গণআদালতের রায় কার্যকর করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান। এই গণআদালতের সদস্য ছিলেনঃ এডভোকেট গাজিউল হক, ডঃ আহমদ শরীফ, মাজহারুল ইসলাম (স্থপতি), ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, সুফিয়া কামাল, কবীর চৌধুরী, কলিম শরাফী, শওকত ওসমান, লেঃ কর্ণেল (অবঃ) কাজী নুরুজ্জামান, লেঃ কর্ণেল (অবঃ) আবু ওসমান চৌধুরী এবং ব্যারিস্টার শওকত আলী খান।
গণআদালত অনুষ্ঠিত হবার পর সরকার ২৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ জাহানারা ইমামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এনে অ-জামিনযোগ্য মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে হাইকোর্ট ২৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির জামিন মঞ্জুর করেন। এরপর লাখো জনতার পদযাত্রার মাধ্যমে জাহানারা ইমাম ১২ এপ্রিল ১৯৯২ সালে গণআদালতের রায় কার্যকর করার দাবিসংবলিত স্মারকলিপি নিয়ে জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার, প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে পেশ করেন। ১০০ জন সাংসদ গণআদালতের রায়ের পক্ষে সমর্থন ঘোষণা করেন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় দেশব্যাপি গণস্বাক্ষর, গণসমাবেশ, মানববন্ধন, সংসদ যাত্রা, অবস্থান ধর্মঘট, মহাসমাবেশ ইত্যাদি কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে আন্দোলন আরো বেগবান হয়। সরকার ৩০ জুন ১৯৯২ সালে সংসদে ৪ দফা চুক্তি করে। ২৮ মার্চ ১৯৯৩ সালে নির্মূল কমিটির সমাবেশে পুলিশ বাহিনী হামলা চালায় । পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হন জাহানারা ইমাম, এবং তাঁকে পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এমনকি বিদেশেও গঠিত হয় নির্মূল কমিটি এবং শুরু হয় ব্যাপক আন্দোলন। পত্র-পত্রিকায় সংবাদ শিরোনাম হয়ে উঠলে আন্তর্জাতিক মহলেও ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেন জাহানারা ইমাম। গোলাম আযমসহ একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবির আন্দোলনকে সমর্থন দেয় ইউরোপীয় পার্লামেন্ট। আন্দোলন ব্যাপকতা লাভ করে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে।
২৬ মার্চ ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা দিবসে গণআদালত বার্ষিকীতে জাহানারা ইমামের নেত্রত্বে গণতদন্ত কমিটি ঘোষিত হয় এবং আরো আটজন যুদ্ধাপরাধীর নাম ঘোষণা করা হয়। এই ঘৃণ্য আটজন যুদ্ধাপরাধীর নামঃ আব্বাস আলী খান, মতিউর রহমান নিজামী, মোঃ কামরুজ্জামান, আবদুল আলীম, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, মওলানা আবদুল মান্নান, আনোয়ার জাহিদ এবং আবদুল কাদের মোল্লা।
২৬ মার্চ ১৯৯৪ সালে স্বাধীনতা দিবসে গণআদালতের ২য় বার্ষিকীতে গণতদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান কবি বেগম সুফিয়া কামাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সামনে রাজপথের বিশাল জনসমাবেশে জাহানারা ইমামের হাতে জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের রিপোর্ট হস্তান্তর করেন। গণতদন্ত কমিশনের সদস্যরা হচ্ছেনঃ শওকত ওসমান, কে এম সোবহান, সালাহ উদ্দিন ইউসুফ, অনুপম সেন, দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, খান সারওয়ার মুরশিদ, শামসুর রাহমান, শফিক আহমেদ, আবদুল খালেক এবং সদরুদ্দিন। এই সমাবেশে আরো আটজন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে তদন্ত অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয়া হয়।
এ সময় খুব দ্রুত শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকলে ২ এপ্রিল ১৯৯৪ সালে চিকিৎসার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ডেট্টয়েট হাসপাতালের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন জাহানারা ইমাম। ২২ এপ্রিল চিকিৎসকরা জানান, চিকিৎসার আওতার সম্পূর্ণ বাইরে চলে গেছেন তিনি। তাঁর মুখগহ্বর থেকে ক্যান্সারের বিপজ্জনক দানাগুলো অপসারণ করা আর সম্ভব নয়। বাকশক্তি হারিয়ে কথা বলা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো তাঁর। এ সময় ছোট ছোট চিরকুট লিখে প্রিয়জনদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কথাবার্তা চালিয়ে যেতেন। ২২ জুনের পর থেকে তাঁর অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটতে শুরু করে। সব ধরনের খাবার গ্রহণ বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসকরা ওষুধ প্রয়োগও বন্ধ করে দেন।
২৬ জুন ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় মিশিগানের ডেট্টয়েট নগরীর সাইনাই হাসপাতালের বেডে ৬৫ বছর বয়সে জাহানারা ইমাম শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি ২৮ জুন থেকে ৪ জুলাই পর্যন্ত শোক সপ্তাহ এবং ৬ জুলাই জাতীয় শোক দিবস পালন করে। ৪ জুলাই বিকেলে বাংলাদেশে যায় শহীদ জননীর মরদেহ। জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সমন্বয় কমিটির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শহীদ জননীর লাশ গ্রহণ করেন জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। ৫ জুলাই সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদ জননীর কফিন রাখা হয় জনগণের শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্যে। দুপুরে যোহরের নামাযের পর জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় তাঁর নামাযের জানাযা। জানাযা শেষে শহীদ জননীকে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধা গোরস্থানে সমাহিত করা হয়। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের আটজন সেক্টর কমান্ডার শহীদ জননীকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। বিভিন্ন মহল থেকে শহীদ জননীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার দাবি উত্থাপিত হলেও তা কার্যকর হয়নি
কি ভাবে কাজ করতেন উনি?
আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে ই-মেইল, মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটারবিহীন বাংলাদেশে একাত্তরের ঘাতক-দালালদের প্রতিরোধ করার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করার আন্দোলন সর্বব্যাপী করতে এভাবেই সক্রিয় ছিলেন জাহানারা ইমাম।
সে এক অন্য রকম সময়। একানব্বইয়ের ডিসেম্বরে পাকিস্তানি নাগরিক, যুদ্ধাপরাধীদের শিরোমণি গোলাম আযমকে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির ঘোষণা করা মাত্রই প্রতিবাদ করে এ দেশের বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবী সম্প্রদায়। মুক্তিযুদ্ধপক্ষের সব রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন, শহীদ সন্তানদের সংগঠনসহ (প্রজন্ম ’৭১) আপামর ছাত্র-জনতা তখন শামিল হয়েছিল এক মঞ্চে—সে মঞ্চের নেতা শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনীকৃত নারকীয় হত্যাযজ্ঞের হোতাদের জন্য বার্ট্রান্ড রাসেলের নেতৃত্বে করা হয়েছিল ‘পাবলিক ট্রায়াল’। এর আদলে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বিচারের জন্য জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ আয়োজন করা হলো ‘গণ-আদালত’-এর। দেশবাসী যেন এমনই এক ডাকের প্রতীক্ষায় ছিল দীর্ঘকাল। বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো সর্বব্যাপী হলো এ আন্দোলন, জাহানারা ইমামের মতো এক যোগ্য কান্ডারির কারণে। তাঁর তেজোদীপ্ত কণ্ঠের চাবুকে উন্মাতাল দেশবাসী তখন এককাট্টা নিজ বাসভূমে নির্বাসিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধারের আকাঙ্ক্ষায়। মঞ্চ থেকে প্রেরণাদায়ী, সাহস-সঞ্চারী, স্বপ্ন-জাগানিয়া ভাষণই তিনি শুধু দিতেন না, আন্দোলন বেগবান করতে ও সঠিক পথে জারি রাখতে তিনি ছিলেন ‘ক্লান্তিহীন, শ্রান্তিহীন, সংকটে অটল’। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে কিংবা গুলিস্তানের মোড়ে যে সভা হবে বিকেলে, তার মঞ্চ ঠিকভাবে হলো কি না, মাইক ঠিকমতো আসছে কি না বা অন্য কোনো বিষয়ে দৃষ্টি দিতে হবে কি না তা জানতে তিনি সরেজমিনে সকালেই হাজির হতেন সভাস্থলে।
আজকে আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে। উনি নিশ্চয়ই খুশি আপনাদের দেখে। বাংলাদেশ দীর্ঘজীবি হোক।
সুত্রঃ Click This Link
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
আমান৮২ বলেছেন: খুব মনে পড়ে ৯২/৯৩ সালে সাইদির মতিঝিলের এক মাহফিলের কথা।
সাইদি বলেছিলেন কোথায় ঘাদানি ? আর কোথায় জামাতে ইসলামি ? যারা আমাদের নির্মূল করতে চেয়ে ছিল তারাই আজ উৎপাটিত হয়ে গেছে । বুকের মধ্যে চিন চিন করত সাইদির সেই দাম্বিকতা । আজ মনে মনে বলি সাইদি তুই এসে দেখ কে উৎপাটিত ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
শের শায়রী বলেছেন: আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
সিম্ফনি007 বলেছেন: আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে। মা তুমি শান্তিতে ঘুমাও, আজ তোমার প্রজন্ম রাজারমুক্ত দেশ গড়ার শপথ নিয়েছে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
শের শায়রী বলেছেন: হৃদয় ছুয়ে গেল। মা তুমি ঘুমাও আমরা জেগে আছি
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
শের শায়রী বলেছেন: মা তুমি ঘুমাও আমরা জেগে আছি
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: আমাকে প্রথম রাজাকার চিনিয়েছিলেন জাহানারা ইমাম দেশকে ভাল বাসতে শিখিয়েছিলেন...........এই কথা মিথ্যা নয় আমি রাজাকার দের সম্পকে জাহানারা ইমাম এর বই পড়ে প্রথম জানতে পারি........... আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: মায়ের ছেলেরা জেগেছ.......।মা তুমি ঘুমাও আমরা জেগে আছি
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
ইখতামিন বলেছেন:
আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শহীদজননী জাহানারা ইমামের প্রতি শ্রদ্ধা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীদের বলছি।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
ঝটিকা বলেছেন: কাদের মোল্লার নামে তো দেখি তখন থেকেই লাল দাগ পড়েছে। মেজাজটা খুব খারাপ হয়ে আছে......
'একাত্তরের দিন গুলো' খুব ছোট থাকতেই পড়েছি। ঐব্য়সে মনে আছে খুব অবাক হয়েছিলাম,তখন থেকেই জাহানারা ইমাম সম্পর্কে অনেক ভাবে জেনেছি। শুধু জানতে পারিনি উনার ছোট ছেলে 'জামি' সম্পর্কে। আপনার কি জানা আছে?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: কিছু জানি। আমি লিখব এক সময়
১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ++++++++++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩০
শের শায়রী বলেছেন: আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৬
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: প্রিয়তে
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩০
শের শায়রী বলেছেন: আমি গভীর শ্রদ্বায় স্বরন করি আমদের মা জাহানারা ইমাম কে
১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
শের শায়রী বলেছেন: আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৭
একজন আরমান বলেছেন:
আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৭
শের শায়রী বলেছেন: আজ আমরা জেগেছি। মা! তুমি শান্তিতে ঘুমাও।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
ব্লগার রাইয়ান বলেছেন: গত রাতে আমি আসিফ মহিউদ্দীন এবং আবিদা রুচির মদের আসর নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম। যেটি মুছে ফেলা হয়েছে।
কিন্তু ছবিগুলো এখনো ফেবুতে রয়েছে।
Click This Link
কিন্তু মডারেশন আমার পোস্টটি সরিয়ে নোটিশ ধরিয়ে দেয়।
শুধু তাই নয়, অত্যন্ত গর্হিতভাবে এই পোস্টটি আমার টাইমলাইনে ঢুকিয়ে দেয়া হয়। সম্মানিত ব্লগারদের উদ্দেশ্যে বলছি মেশিনম্যান লম্পট সাঈদীকে নিয়ে এই পোস্টটি আমি দেইনি। শুধু তাই নয়, কয়েকমাস আগে দেয়া সরস্বতী পূজা সম্পর্কিত একটি পোস্ট ড্রাফটে নেয়া হয়। সুতরাং কারা এসব করছে তা স্পষ্ট।
আমি সাঈদীর পক্ষে নই। আমার প্রশ্ন আসিফের বিপক্ষে থাকলেই কি সাঈদীর পক্ষে থাকা হলো!!!!!!!!!!!!!!
আর আসিফের বিপক্ষে থাকলেই কি মডারেশন নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে একজন ব্লগারের একাউন্ট এভাবে ব্ল্যাকমেল করবেন? নিজের লেখা অন্যের একাউন্টে ঢুকিয়ে দেবেন?
আমি ব্লগারদের নিকট এর বিচার চাই।