নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
মঙ্গোলরা ঘোড়ায় চড়া শুরু করত তাদের শৈশব থেকে, আর জীবনের একটি দীর্ঘ সময় কেটে যেত ঘোড়ার পিঠে। শিশুকাল থেকে ঘোড়ায় চড়ার কারনে তাদের পা ধনুকের মত বেকে যেত। এমনও হত কোন মঙ্গোলকে ১০০ পা এর বেশী যেতে হবে তারা লাফ দিয়ে ঘোড়ায় উঠে পড়ত।
মঙ্গোলরা তাদের অভি্যান পরিচালিত করত উষ্ণ মৌসুমে, এ সময় তাদের চলার পথে পশুদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য থাকত। যেহেতু ঘাসের ওপর ভিত্তি করে মঙ্গোল অভিযান পরিচালিত হত আর ঘাস জন্মানোর জন্য সুর্য অলো দরকার তাই তাদের সাম্রাজ্য ছিল সৌরশক্তি চালিত যেমন ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ছিল পালতোলা জাহাজ বা বায়ুশক্তি চালিত।
একজন ইতিহাসবিদের মতে যুদ্বে মঙ্গোলরা তাদের খর্বাকৃত দেহ কাঠামো, কদর্যতা, আর দূর্গন্ধ থেকে উদ্ভূত ত্রাস পুরোপুরি কাজে লাগাত। দৈহিক আকৃতির দিক দিয়ে মঙ্গোলরা ছিল খর্বাকৃতি, পাতলা কোমর, ছোট পা এবং বড় মাথা বিশিষ্ট। মাথার পেছনে আর ওপরে চুল ছেটে রাখত কিন্তু কানের পাশ দিয়ে লম্বা চুল থাকত।
প্রথা অনুযায়ী তাদের কাপড় ধোয়া নিষেধ ছিল। তাদের গায়ের দূর্গন্ধের অন্যতম কারন ছিল তাদের খাদ্য অভ্যাস।বছরের একটা নির্দিষ্ট সময় তারা শুধু ঘোড়ার দুধ পান করত। যখন যুদ্বযাত্রায় থাকত তখন দুধ দোয়াবার সময়ের অভাবে চলন্ত অবস্থায় ঘোড়ার গলার রগ কেটে মুখ লাগিয়ে রক্তপান করত। রক্ত ঝরা অব্যাহত থাকলে তা তারা থলিতে জমিয়ে রাখত।
মার্কোপোলোর বর্ননা থেকে আমরা জানতে পারি “Marco Polo alleged that the Mongol warriors could travel ten days without stopping to make a fire or heat food, that they drank horses’ blood, and that each man carried with him ten pounds of dried milk paste, putting one pound of it in the leather flask of water each day to make his meal. The warrior carried strips of dried meat and dried curd with him that he could chew while riding; and when he had fresh meat, but no time to cook it, he put the raw flesh under his saddle so it would soon be softened and edible.”
দীর্ঘ যাত্রাপথে ঘোড়ার জিনের নীচে তারা গোস্ত রেখে চলত যাতে তা চাপে নরম হয়ে যেত। পরে ধীরে ধীরে আয়েস করে খেত। টক দুধে ভেজানো রান্না করা ছুচো জাতীয় প্রানী খুব পছন্দ ছিল সেনাদের। ইদুর, বেড়াল, কুকুর, সাপ কোন কিছুই মঙ্গোল সেনাদের খাদ্য তালিকা থেকে বাদ যেত না।মঙ্গোলরা ঘোটকীর দুধ ফেনিয়ে কুমিস তৈরী করত, এই কুমিস তাদের খুব প্রিয় ছিল সাধারনত তারা যুদ্ব বন্দীদের পিঠে তক্তা বেধে তার ওপর বসে কুমিস পান করতে খুব পছন্দ করত। অতিরিক্ত কুমিস অনেক সময় তাদের মৃত্যুর কারন হত।
একজন ফ্রান্সিসকান ধর্মজাযক ১২৪৫ সালে প্রবল প্রতাপশালী খানের সাথে দেখা করেন তাকে খ্রীষ্ট ধর্মে দীক্ষা দেবার বাসনায়। তার বর্ননা থেকে জানা যায় চীন দখলের সময় মঙ্গোলরা ভীষন খাদ্যাভাবে পরে তখন পর্যপ্ত বন্দী সাথে না থাকায় প্রতি দশ জনে একজন সৈন্য তারা হত্যা করে খাদ্য হিসাবে। ভুমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে মঙ্গোলদের সন্মন্ধ্যে ধারনা ছিল মঙ্গোলরা হল কুকুরের মত মস্তক বিশিষ্ট এক ধরনের প্রানী।
মঙ্গোল যোদ্বাদের বর্ম ছিল লোহার পাতে তৈরী। পাতগুলো মোটা পশুর চামড়ায় পরিধেয়তে সুতা দিয়ে সেলাই করা হত। তাদের শিরোনাস্ত্র ছিল সুচালো। তাদের তলোয়ার ছিল সূচালো আর বাকানো। তাদের তীরের গোড়ার খাজ ছিল খুবই সরু। এর ফলে প্রচলিত ধনুক দিয়ে এগুলো ছোড়া যেতনা এর মানে হল তাদের লক্ষ্যভ্রষ্ট তীর তাদের দিকে শত্রুরা ফিরে পাঠাতে পারত না। তাদের ধনুকে ছিলা পড়াবার জন্য অন্তত দুজন মানুষ লাগত। মঙ্গোলদের অভিধানে ‘ডান’ বা বাম কথাটি ছিলনা তারা ডান বাম বুজাতে পূর্ব পশ্চিম সমার্থক শব্দ ব্যাবহার করত।
মঙ্গোল জাতির জনক ছিল চেঙ্গিস খান। য়েসুকাই ছিলেন কিয়াদ গোত্রের প্রধান স্ত্রীর নাম হেলুন এদের প্রথম সন্তানের নাম তেমুজিন। ১১৬২ সালে ওনান নদীর তীরে একটি ছোট গ্রামে তেমুজিন জন্ম গ্রহন করে। এই তেমুজিন হল ইতিহাস প্রসিদ্ব চেঙ্গিস খান। কিংবদন্তি রয়েছে চেঙ্গিস খান মুঠিতে রক্ত নিয়ে জন্মেছিলেন, যা মোঙ্গলিয়ার ঐতিহ্য অনুসারে ভবিষ্যত নেতা হবার লক্ষন।
শাসকের মতোই ছিল চেঙ্গিসের শৈশব। প্রথা অনুসারে মাত্র ৯ বছর বয়সে কুরতাইয়ের সঙ্গে বিয়েতে আবদ্ধ হন বাবার ইচ্ছায়। তাতার এবং মোঙ্গলিদের অন্তর্দ্বন্দ্বে চেঙ্গিসের পিতাকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়। এ অবস্থায় গোত্রের প্রধান হিসেবে বাবার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার বাসনা পোষণ করেন তিনি। কিন্তু অপরিণত বয়সের দোহাই দিয়ে তার গোত্র তাকে প্রত্যাখ্যান করে। তারা চেঙ্গিস এবং তার মা ও ভাইবোনদের অরক্ষিত ফেলে রাখে। চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি এই পরিবারটি জীবনের সঙ্গে যুঝতে থাকে। এ সময় তিনি সত্ ভাইকে হত্যা করেন এবং জেলেও যান। মুক্ত হয়ে চেঙ্গিস দেখতে পান রাজনৈতিক অনৈক্যে মোঙ্গল গোত্রগুলো লিপ্ত। চৌর্যবৃত্তি ও সন্ত্রাস এ সময় ছড়িয়ে পড়েছিল। এ সময় তিনি মায়ের কাছ থেকে ঐক্যের শিক্ষা লাভ করেন। যার ফসল আজকের মোঙ্গলজাতি। তেমুজিনের প্রথম স্ত্রী বরটে মার্কিত গোত্র দ্বারা অপহরণ হয়।তেমুজিন তার বাবার বন্ধু তাঘ্রুল খানের সহায়তায় মার্কিতদের পরাজিত করে স্ত্রী কে উদ্ধার করেন।এইটা ছিলো ইতিহাসে তার প্রথম বিজয়।
১২০৬ সালে এক ঐতিহাসিক সম্মেলনে তিনি ‘চেঙ্গিস খান' (মহান) উপাধি গ্রহণ করেন। তার প্রচেষ্টার ফলে মোঙ্গল জাতি তৎকালীন বিশ্বের রাজনৈতিক মঞ্চে নিজেদের আসন সুপ্রতিষ্ঠিত করে এবং ইতিহাসেও এক বিশেষ অধ্যায় সংযোজন করে।
নতুন উপাধি ধারণ এবং কারাকোরামে রাজধানী স্থাপনের পর (১২০৬ সালে) চেঙ্গিস খান সাম্রাজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী হন। দৃঢ় প্রত্যয় ও অসামান্য সাহসের অধিকারী চেঙ্গিস খান সমগ্র বিশ্বকে স্বীয় আধিপত্যে আনার স্বপ্নে উৎসাহিত হয়েছিলেন। এই সময় চীনদেশে কীন ও সাঙ নামে দু'টো পৃথক রাজবংশ রাজত্ব করতো। কীন রাজবংশের প্রতি চেঙ্গিসের দৃষ্টি সর্বপ্রথম নিপতিত হয়। এই রাজবংশের বিরুদ্ধে অভিযান চালনা করে তিনি পিকিংসহ অধিকাংশ স্থান স্বীয় সাম্রাজ্যভুক্ত করেন। তিনি সাঙ বংশকেও ধ্বংস করে সেখানে মোঙ্গল আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন।
মুহম্মদ শাহ ছিলেন তৎকালীন মুসলিম বিশ্বের একজন শক্তিশালী সুলতান। প্রথমদিকে চেঙ্গিস খানের সাথে তার বন্ধুত্ব থাকলেও পরবর্তীকালে মোঙ্গল সাম্রাজ্যের বিস্তৃতির ফলে উভয়ের মধ্যে সীমান্ত বিরোধ দেখা দেয়। ফলে যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। সীমান্ত বিরোধ ছাড়াও আরও দু'টো কারণ চেঙ্গিস খানকে মুহম্মদ শাহের রাজ্য আক্রমণে প্ররোচিত করেছিল। প্রথমত, চেঙ্গিস খানের প্রেরীত উপঢৌকনসহ তার দূত মুহম্মদ শাহের দরবারে আগমন করলে মুহম্মদ শাহ এর রাজনৈতিক অর্থ অনুধাবন করে দূতকে প্রত্যাখ্যান করেন। দ্বিতীয়ত, ওতবা নামক স্থানে মুহম্মদ শাহের নির্দেশে কিছুসংখ্যক মোঙ্গল বনিক নিহত হলে চেঙ্গিস খান এর ক্ষতিপূরণ দাবি করেন এবং ওতবার গবর্নরকে তার কাছে আত্মসমর্পনের আদেশ দেন। মুহাম্মদ শাহ এতে অসম্মত হলে চেঙ্গিস খান তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ যাত্রা করেন (১২১৯ সালে)। যুদ্ধে মুহম্মদ শাহ পরাজিত হলে ওতবা এবং বোখারা, হিরাত, বলখ, খোজান্দ, তাসখন্দ, সমরকন্দ প্রভৃতি মোঙ্গল শাসনাধীনে আসলো। এসব অঞ্চলের মোঙ্গলদের নির্মল ধ্বংসলীলা সম্বন্ধে ঐতিহাসিক গীবন মন্তব্য করেন, ‘এই চার বছরের মধ্যে যে ধ্বংসসাধিত হয়, তা পাঁচশ' বছরেও পুনর্গঠন করা সম্ভব হয় নাই।'
১২২০ সালে মুহম্মদ শাহের মৃত্যুর পর তার পুত্র জালাল উদ্দিন শাহ পিতৃসাম্রাজ্যের ক্ষমতা ও গৌরব পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। মোঙ্গল জাতিকে কয়েকটি যুদ্ধে পরাজিত করতে সক্ষম হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি ব্যর্থ হয়ে ভারতবর্ষে পলায়ন করেন।
চেঙ্গিস খান ১২২২ সালে আফগানিস্তানের হেরাতে শুধু তীর, মুগুর আর খাটো তলোয়ার দিয়ে ১৬ লাখ মানুষ হত্যা করে। নগর আর কৃষি ভূমির জন্য সে সময় মঙ্গোলরা ছিল প্রাকৃতিক দূর্যোগ। মঙ্গোলদের আদি নিবাস মধ্য এশিয়ার ঘেষো স্তেপ ভূমি। তাদের আগে হুন আর স্কিথীয় হানাদারদের উদ্ভব এই অঞ্চল থেকে। ভূপ্রকৃতির কারনে এ অঞ্চলে উন্নত ঘোড়া পাওয়া যেত, আর বিরূপ পরিবেশ তাদের করেছে দূর্ধর্ষ। সব মিলিয়ে চৌকষ যোদ্বা আর নৃশংষ খুনী।
এর পরের পর্ব হালাকু খান কে নিয়ে
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ দেখলাম ভাল লাগল
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তার স্ত্রীর মৃত্যুর সময় চেঙ্গিস খান হাজতে বন্দী ছিল এবং প্রাণ প্রিয় স্ত্রীর সাথে তার শেষ দেখা হয় নাই। জীবনের শেষ মুহূর্ত গুলো বন্দী থেকেই কেটেছিল।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো তেমুজিন নামে এক টা সিনেমা দেখেছিলাম ওখানে কিন্তু মিল দেখাইছিল, তা ছাড়া যত জায়গায় দেখছি তার বউ কে উদ্বার করছিল। হয়ত আমার জানার ভূল।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
সাদা রং- বলেছেন: দারুন একটি লেখা লিখছেন। ধন্যবাদ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
আগুয়ান বলেছেন: ভালো লাগলো, পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম..........
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: শীঘ্রী দেব ব্রো
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
আমি মুখতার বলেছেন: আজকে মঙ্গল মুভি/ বায়োগ্রাফি ডাউনলোড দিসিলাম, আর আপনে আইজকাই একখান কামের পুষ্ট দিলেন। থাঙ্কু থাঙ্কু!!! আইজ থাইক্কা আফনেরে ফলো করুম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
শের শায়রী বলেছেন: কন কি ভয় পাইলাম। ফলো করলে কিন্তু মাজে মাজে অজায়গা বেজায়গায় ও যাইতে হইবে । ধন্যবাদ ভাই
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই মুভিটাও দেখতে পারেন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩২
শের শায়রী বলেছেন: দেখতে হইবো তো
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আর ভাই তার স্ত্রীকে তিনি দুইবার উদ্ধার করেছিলেন কিন্তু আমি বলেছি তার জীবনের শেষের দিন গুলোর কথা যখন তিনি বন্দী ছিলেন।
আমারও জানার ভুল থাকতে পারে ক্ষমা করে দিবেন আশা করি।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: আরে দূর চেঙ্গিস ওর বউরে উদ্বার করল কি করলনা তাতে আমাদের কি? আছেন কেমন ভাই
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অসাধরন একটি লেখা ।+++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: ১৯৬২ সালে ওনান নদীর তীরে একটি ছোট গ্রামে তেমুজিন জন্ম গ্রহন করে।
ঠিক করুন। পোসটে +
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ঠিক করে দিলাম
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দারুন! ভালো লাগলো পড়ে। +++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ কবি
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
হাঁসি মুখ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ হাঁসি মুখ
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হালাকু খানের অপেক্ষায় থাকলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
শের শায়রী বলেছেন: আসিতেছে হালাকু খান। সাবধান এই টা কিন্তু চেঙ্গিসের থেকেও বদমাস
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালো নারে ভাই জ্বর কমেনা প্রায় সপ্তাহের উপরে হয়ে গেল
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: সেই জন্য তো কিছুদিন দেখি না।
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
তানভীরসজিব বলেছেন: পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাচ্ছে.....চমতকার ভাবে বর্নান করেছেন। চেঙ্গিস খান কিন্তু মুসলিম ছিলেন না...অনেকেই নামের শেষে খান থাকার কারনে ভাবে....সে shamanism and tengriism নামক মোঙ্গলিয় ধর্মের অনুসারী। তবে তার বিভিন্ন ধর্মের ফিলোসফির ব্যাপারে আগ্রহ ছিল।
Click here
Click Here
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার দেয়া উইকির লিঙ্ক থেকে আমি দেখছি আগেই লেখার সময়। জ্বি খান ওদের দেশীয় উপাধী আমাদের যেমন চৌধুরী। ভাল থাকুন
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
পত্রদূত বলেছেন: ভালো লাগলো
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ পত্রদূত
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
মুনতাসীর রোমান বলেছেন: মোঙ্গলদের নিয়ে একটি পোস্ট লিখব ভাবছিলাম ।তবে এর পর না লিখাই ভালো । অসম্ভব ভালো ইনফরমেটিভ পোস্ট ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আপনি লিখুন আপনার লিখা ভীষন শক্তিশালী, হাসাসিনদের নিয়ে যা লিখছেন আমার দেখা অন্যতম ভাল পোষ্ট সামুতে।
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
মুনসী১৬১২ বলেছেন: প্রথম স্ত্রীকে উদ্ধার করেছেন তিনি
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্রো তথ্যের জন্য
১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ঝটিকা বলেছেন: আমি শুনেছি মঙ্গলদের এই খান থেকেই পাকিস্তানি পাঠানদের খান উপাধী এসেছে। মানে ওরা একই রক্তের। আমি মনযোগ দিয়ে পড়ছি, লেখা চলুক
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫১
শের শায়রী বলেছেন: হতে পারে কিন্তু আমি কোথাও এখনো এই ধরনের কোন তথ্য পাই নি। ধন্যবাদ
১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এম আর ইকবাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ভাল লাগলো ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ
২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
ভ্রমন পিপাসু বলেছেন: ধন্যবাদ...
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: পৃথিবীর প্রতি ২০০ মানুষের একজন চেঙ্গিস খানের বংশধর!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৮
শের শায়রী বলেছেন: তাই তো বিভিন্ন তথ্য সূত্র বলে!
২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: যোদ্ধা বানান এরকম হবে। দ+ধ
দূর্দান্ত পোষ্টে ভাল লাগা রইলো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৯
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা মাহী ফ্লোরা ভূল শুধরে দেবার জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১
আহসান ০০১ বলেছেন: খুব ভাল লাগলো
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭
গ্রাম্য বালক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।একটি সুন্দর তথ্যমূলক পোস্ট দেওয়ার জন্য।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২
শোভন শামস বলেছেন: ভালো লাগলো, পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম, প্রিয় তে রাখলাম
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
শের শায়রী বলেছেন: চেষ্টা ক রছি শিঘ্রী হালাকু কে আনতে ধন্যবাদ ব্রো
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ভালো লাগলো। বুঝতে পারছিনা। মানুষ কেন হিটলার (আমি নিজেও), চেঙ্গিস খাঁ, হালুকু খাঁ, এদের নিয়ে পড়লো?
বোঝাই যাচ্ছে সময় খুব ভালো না। সকলেই মুক্তি চাচ্ছে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
শের শায়রী বলেছেন: ভাল বলছেন ভাই
২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: ভাল পোস্ট।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
স্বপনবাজ বলেছেন: অসাধারণ ! অনেক জানলাম !
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: ভালো লাগলো, নতুন কিছু জানা হল
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১১
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
৩০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার হয়েছে ++++++++++++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১১
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
বল্টু মিয়া বলেছেন: আপনাকে ফেসবুকে এড করা যায় না। ম্যাসেজ ও দিয়েছিলাম। কিন্তু প্রাইভেসির কারনে ফেসবুকে আপনাকে ম্যাসেজ ডেলিভার করে নাই। আমাকে একটা এড রিকয়েস্ট পাঠাবেন কি?
আমার আইডিঃ Ali N Huq
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমার এ্যাড রিকোয়েষ্ট কি পেয়েছেন? অল রেডী পাঠাইছি। ভাল থাকুন।
৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি চেঙ্গিস করিনা কাহারেও কুর্ণিশ।
সুন্দর পোস্ট শোভন দা।
আমাকে এই শিরোনামে পোস্ট দিবার পারেন।তার চেয়ে আমি কি কম?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: আরে ভাই তুমি কার চেয়ে কম? সবার চেয়ে বড়। কি কর এখন?
৩৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
আলাপচারী বলেছেন: দারুণ
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
তোমোদাচি বলেছেন: এসব ইতিহাস পড়তে খুব ভাল লাগে; আপনার বর্ণনা চমৎকার!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: ভালো লাগল, না লেগে উপায় নেই।
মঙ্গোলদের বিকট দর্শনের আরেকটা কারণ সম্ভবত তাদের বাসস্থল। আবদ্ধ তাঁবুতে আগুন জ্বালানোর কারণে চেহারায় যেমন কালি ঝুলি মেখে থাকে, তেমনি বিকট গন্ধও সৃষ্টি হয়। এই অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত আমার এক প্রফেসরের কাছেই এমনটি জেনেছি।
ভাই তো মুভি দেখেন না, তবুও অনুরোধ করব 'Gengish khan' মুভিটা দেখার জন্য। জামু খাঁ চরিত্রটি ছাড়া কখনোই চেঙ্গিশ খানের কাহিনীর পূর্ণতা আসবে না। একটি যুদ্ধের পরাজয়ের কারণেই হয়তো আমরা আজ জামু খা'র বদলে চেঙ্গিশ খান নামটিই শুনি।
আর ভাই পোষ্টে বললেন যে মুহাম্মদ শাহ হতে বিজিত এলাকা পরবর্তী ৫০০ বছরেও ঠিক করা সম্ভব হয়নি। অথচ তাতারদের সাম্রাজ্য বিস্তারকালে তৈমুর লং কিন্তু সমরখন্দকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ নগরীতে পরিণত করেছিল।
চেঙ্গিশ খানের আরেকটি ঘটনা চমৎকার লেগেছিল, উনি যখন উত্তর চীনে দাস হিসেবে বন্দী হলেন, তখন স্থানীয় মঠের ভিক্ষু তাকে দেখেই বুঝতে পেরেছিল, এর হাতে চীনের ধ্বংস হবে। পরবর্তীতে এই ভিক্ষুই তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করে এবং মঙ্গোলরা পুরো চীন ধুলোয় মিশিয়ে দিলেও ওই ভিক্ষুর মন্দিরটি তারা কখনোই স্পর্শ করেনি।
পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
শের শায়রী বলেছেন: দেখি হালাকু ব্যাটারে পাই কিনা। নিয়া আসতে আছি
৩৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: আপনার লেখা গুলো পড়ে ঐতিহাসিক জ্ঞান বাড়াচ্ছি। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
শের শায়রী বলেছেন: ভাই লজ্জা পাইলাম। আমি তো খালি টাইপ করি।
৩৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ফারিয়া বলেছেন: গতবছর ভিভিড পড়াশোনা করেছিলাম মিঃ খানকে নিয়ে! ভালোই লিখেছেন!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ফারিয়া
৩৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ami akhon ricksaw chalai dhakar shohorey
soory auger mari hakaluki howrey
mohan sorkari daittey
apni kothai?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৮
শের শায়রী বলেছেন: আমি দক্ষিন চীন সাগর
৩৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: +++++
পড়তে পড়তে ই মনে হচ্ছিল পরের পর্বে মনে হয় হালাকু খান , মিলে গেল
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
শের শায়রী বলেছেন: আপনার ইনটুইশন ভীষন প্রখর
৪০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
রাইসুল নয়ন বলেছেন: আপনার পোস্ট সবগুলোই সুন্দর।
ভালোলাগা রইলো ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩১
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ
৪১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৫
বোকা মিয়া বলেছেন: বস কি হালাকু খাঁ নিয়ে পোস্ট করছেন? আমি খুঁজে দেখলাম কিন্তু পেলাম না। আমি একটা পোস্ট লিখলাম হালাকু খাঁ নিয়ে। আপনি অনুমতি দিলে পোস্ট করবো। সেই সাথে পোস্টটিতে আপনার পোস্ট থেকে কিছু তথ্য আর আপনার পোস্টের লিঙ্ক শেয়ার করার অনুমতিও চাই।
০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমাকে ক্ষমা করবেন অনেক দিন পর সামুতে আসলাম। আপনার পোষ্ট টার লিঙ্কটা কি দেবেন দেখে আসতাম। আর যে কোন কিছু অনুমতি ব্যতিরেক ই নেয়া যাবে।।
না হালাকু খান কে নিয়ে শিঘ্রী লিখব
৪২| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
বোকা মিয়া বলেছেন: না না বস। ঠিক আছে। অনুমতির জন্য ধন্যবাদ।
আমার লেখা দুই পর্বে দিয়েছি। লিঙ্কগুলো এইখানে:
প্রথম পর্ব ... ... শেষ পর্ব
পুনশ্চ: আমি তো আপনার অনেক ছোট। আমাকে তুই/তুমি করে ডাকলে খুশি হব।
০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাই তোমাদের পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়। কিন্তু তোমার লিঙ্ক খুলতে পারছি না কেন? লিঙ্ক কে ক্লিক দিলেই অন্য কি যেন আসে। একটু দেখবে ভাই?
লিঙ্ক ঠিক আছে তো? এটা কি সামুতে লিখছ?
৪৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বোকা মিয়া বলেছেন: প্রথম পর্ব আর দ্বিতীয় পর্ব এবার দেখেন ভাইয়া।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪
শের শায়রী বলেছেন: ভালো আছেন তো ভাই
৪৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য খুব ভালো লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রাজীব ভাই।
৪৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: শেরশায়রী ভাই, আপনি কোথায়? আপনার লেখাগুলো দিয়ে একটা বই বের করেন বই মেলায। আপনাকে অনেক মিস করি। কেউ কি এই ভাই এর কোন খোঁজ জানেন?
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১
এস. এম. রায়হান বলেছেন: প্রাসঙ্গিক একটি লেখা-
http://www.shodalap.org/snazrul/2678