নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
১৯৬৫ সালে আগষ্টে পাকিস্তান শ্রীনগর সিমান্তে প্রবল বিক্রমে আক্রমন করে। হতচকিত ভারত কিছু বুজে ওঠার আগেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনী যুদ্ববাজ উপজাতি গুলোর সহায়তায় শ্রীনগরের দ্বার প্রান্তে পৌছে যায়। মেজর জেনারেল আখতার হোসেন মালিকের অধিনায়কত্বে পাকিস্তান সেনাবাহিনী আখনুর ও জারিয়ান দখল করে নেয়। পরের লক্ষ্য স্থির করে জন্মু। তৎকালীন ম্যাগের পরামর্শে (MAAG) (Military Assistance advisory Group) আয়ুব খান লাহোর অরক্ষিত রেখে তার সমস্ত সেনা ইউনিটকে কাশ্মীর অভিমুখে প্রেরন করে।
এ পর্যায়ে ম্যাগের একটু পরিচয় দিয়ে রাখি। পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তির অনুযায়ি ওই সময় পাকিস্তানের সমর নীতি পরিচালিত হত মার্কিন সমর নায়কদের দ্বারা। যে সংস্থার নামে পেন্টাগন পাকিস্তানের ওপর সমরনীতি খবরদারি করত তার নাম MAAG (Military Assistance Advisory Group). রাওয়ালাপিন্ডির সেনাসদরই ছিল ম্যাগের সদর দপ্তর এটা মূলত এক গাদা সি আই এ অপারেটিভ নিয়ে গঠিত।
৬ ই সেপ্টেম্বর খেমকারান সেক্টর দিয়ে ভারত করাচি আক্রমন করে বসে। আয়ুবের তখন ত্রাহি অবস্থা, আয়ুব কখন ও ভাবতে পারেনি ভারত শ্রীনগর যুদ্বকে আন্তর্জাতিক সীমান্তে টেনে নেবে। পাকিস্তানি সমস্ত ইউনিট তখন হয় শ্রীনগর নাহ্য় শ্রীনগর অভিমূখে। ওই রাতেই আয়ুব খান ম্যাগের কমান্ড নিজ হাতে তুলে নেন, শ্রীনগর অভিমূখী সেনা ইউনিট ঘুরিয়ে খেমকারান সেক্টরে এসে ভারতীয় আক্রমন প্রতিহত করার নির্দেশ দেন।
শ্রীনগর অভিমুখী সেনা ইউনিটের সর্বপশ্চাতে ছিল ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। মুখ ঘোরাতে সর্ব পশ্চাত ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেনা ইউনিটের অগ্রবর্তী অংশ হয়ে যায় এবং সর্বাগ্রে ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখোমুখী হতে হয় এদেরই। যুদ্বের ইতিহাসে খেমকারান সেক্টরে-বাঙ্গালী তৈরী করে এক অমিত বিক্রম সাহসের দৃষ্টান্ত। তাদের প্রচন্ড প্রতিরোধে লাহোর উপকন্ঠে এসে থেমে যায় ভারতীয় বাহিনীর অগ্রযাত্রা। না হলে সেবার ই লাহোর দখল করে নিত ইন্ডিয়া।
১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের ৮ টি ডিভিশনের মধ্যে EBR (East Bengal Regiment) মাত্র ৪ টি ব্যাটেলিয়নের মাধ্যমে সংগঠিত ছিল। এর অধিনায়ক ছিলেন লেঃ কঃ আতিক হক। মাত্র এই ৪ টি ব্যাটেলিয়ন নিয়ে তিনি যে যুদ্ব করেন পরে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান বাধ্য হয় তাদের সর্বোচ্চ সামরিক পদক প্রদান করতে। বাংগালীর এই সাফল্য গাথা কিন্তু পাকিস্তানী আর্মি তেমন কোথাও বিস্তারিত প্রকাশ করেনি। বিভিন্ন মিলিটারী ডকুমেন্টে ১৯৬৫ সালের যুদ্বে দু চার লাইন লিখে EBR এর কথা শেষ করেছে।
পাকিস্তানি ফাইটার পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার এম এম আলম যিনি ছিলেন এক জন বাঙ্গালী (আসলে পশ্চিম বাংলা) একাই পাচটি ইন্ডিয়ান যুদ্ব বিমান ভূপাতিত করেন। এই অসম সাহসিকতার জন্য তিনি সিতারা ই জুরাত উপাধি লাভ করেন। ঢাকা মিঊনিসিপালটি করপোরেশন ৬৫ যুদ্বের পর তাকে ঢাকায় একটি বাড়ী উপহার দেয়।
এক জন পাকিস্তানী ডাক্তারের মুখে শুনুন, তার নাম ডাক্তার ফয়সাল হোসেন,
who saved lahore
Auther: Dr Faisal Hossain
During the 1965 Indo-Pak War, it was the East Bengal Regiment that saved Lahore from being over-run by Indian
troops
On September 5, 1965, The Indian Chief of Staff declares that he will have his next
morning tea in Lahore after the onslaught of the Indian troops started in parallel on
the Kasur and Lahore sectors. The 11 Infantry Division raised, on an ad hoc basis, a
few months earlier, had been assigned to defend this sector and to destroy any
Indian break
through either from Ferozpur, through Hussainiwala or via Bedian and Hem Karan, in
an effort to outflank Lahore.
The division having been raised during the emergency had not been brought up to
full strength and apart from other shortages had only seven infantry battalions. The
divisional commander, Major General Abdul Hamid, had decided to fight in front of
the BRB canal and to carry the battle into the enemy territory as soon as opportunity
arose.
The Pakistani position became weaker on 5 September when 21 Infantry Brigade,
commanded by Brig. Sahib Dad Khan, 13 Baluch and 5 FF, was moved out of the
area. This left only five infantry battalions, with the division to defend a front of
approximately 28 miles.
News came into Division Headquarters at about 345 hours on 6 September that
Indian movement had been observed in front of the ranger post at Bedian. By 0500
hours, it was clear that the Ranger posts all along the border were under enemy
attack. Soon the Indians decided to forego the element of surprise, which had
already been lost, and opened up with mortars and artillery. The enemy had planned
a two pronged attack, one aimed against Bedian Head Works and the other directly
leading to Kasur along the road Patti-Khem-Karan-Kasur.
The two main enemy attacks were directed against Bedian, by 5 Guards battalion,
and Kasur along Khem Karan axis by 9 J and K battalion. By 0900 hours both the
attacks had come to standstill. Both attacks had been of a battalion strength each
and supported by armour. Defending Bedian facing the enemy attack was a company
of 1 East Bengal Regiment.
They withstood the assault most admirably. The Indians received the proper
reception. The senior Tigers, as the battalion was called, held their fire as seasoned
troops are expected to do. They had a plucky young gunner Captain as F.O.O., who
had his O.P. on top of a tree. He gave them an excellent supporting fire even though
wounded during the early hours of the morning.
1 East Bengal Regiment faced another battalion attack at 1000 hours in front of
Bedian. This also was repulsed with heavy losses to the enemy........
কেউ কি নাই সেই সব বীরত্বগাথা আমাদের বিস্তারিত ভাবে শুনাবে? শুনুন সবাই আ্মরা শুধু ভেতো বাঙ্গালী না আমরা বাঘা বাঙ্গালী ও বটে। আমি প্রচুর চেষ্টা করলাম ১৯৬৫ পাক ভারত যুদ্বে বাঙ্গালীর বিস্তারিত জানতে, এর বেশী কিছু পেলাম না, দেখুননা আপনি কিছু পান কিনা। তবে যেটুকু পেয়েছি বাঙ্গালী হিসাবে আমি গর্বিত। বেঈমান পাকিস্তান এখনো সময় আছে বাঙ্গালীর প্রতি কৃতজ্ঞতা দেখান।
Source: Click This Link
সূত্রঃ The State of Martial Rule, Ayesha Jalal page 85
Battle for Pakistan: The Air War of 1965, John Fricker.
http://www.rediff.com/news/2005/oct/05war.htm
Click This Link
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: বাঙ্গালি মোটেও ভেতো না। ঐতিহাসিকভাবেই বাঙ্গালি বীরের জাতি। ইসরায়েলী এয়ার ফোর্সের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কিলের কৃতিত্ব একজন বাঙালির। তিনি চারটা ইসরায়েলী বিমান ভূপাতিত করেছেন। আজ পর্যন্ত কেউ তার রেকর্ড ভাংতে পারে নাই। উনার নাম সাইফুল আজম। পৃথিবীর বাইশ জন লিভিং ঈগলের একজন উনি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০১
শের শায়রী বলেছেন: সেই কথাই আমি ও বলছি আমরা বাঘা বাঙ্গালী ও বটে। ধন্যবাদ
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
আমি মুখতার বলেছেন: আপনি যে লিঙ্ক দিলেন, ওই সাইটে মাঝে মাঝে যাই। কেন জানি খুব মজা পাই!!
আমার নানা পাক আর্মিতে ছিল জাকে পড়ে বের করে দেওয়া হয়, অথচ সে ৬৫ সালের যুদ্ধে একটা কানের পর্দা ফেটে যায়। পরে তিনি ৭১ এ পাকি নিধনে অগ্রনি ভুমিকা রাখেন ।
আপনি বাঙ্গালিদের নিয়ে কোন ভালো তথ্য অ্যাট লিস্ট পাকিদের কাছে পাবেন না, কারণ আমরা নাকি যুদ্ধ করতে পারতাম না। হেতেনেরা যুদ্ধ করি উলটাই ফালাইসে।
পুষ্টে পিলাচ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
শের শায়রী বলেছেন: আপনার নানাকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিন ভাই। ঊনাকে আমার স্যালুট।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই যুদ্ধটা নিয়ে অনেক শুনছি কিন্তু বিস্তারিত সেভাবে জানা যায়না। তবে এই যুদ্ধে জিয়াউর রহমান নাকি পুরস্কৃত হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। বাঙ্গালী সৈন্যরা নাকি নিজের বুকে মাইন বেধে ইন্ডিয়ান ট্যাঙ্কের সামনে শুয়ে পড়ে ইন্ডিয়ানদের অগ্রযাত্রা রুখে দিয়েছিল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
শের শায়রী বলেছেন: আমি কিছু পাইনি জিয়াউর রহমান কে নিয়ে। তবে হতে পারে।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
আমি মুখতার বলেছেন: সাইফুল আজম বাঙালি হয় ক্যামনে! আমার জানা মতে ও নাকি পাকিস্তানে থাকে??
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
শের শায়রী বলেছেন: আপনার জানা সম্পূর্ন ঠিক। খেয়াল করুন সে কিন্তু পশ্চিম বাংলার লোক ছিল। কিন্তু এখানে আমি দেখাতে চেয়েছি বাঙ্গালীদের সাহসিকতা। ও থাকে এখন পাকিস্তানে। বেঈমান সব জায়গায় থাকে।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
ঝটিকা বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো এজন্যই খুব ভালো লাগে। এমন এমন বিষয় নিয়ে লেখেন যা জানা খুবই দরকার, পড়ে মজাও পাই।
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: .......... ইসরায়েলী এয়ার ফোর্সের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কিলের কৃতিত্ব একজন বাঙালির। তিনি চারটা ইসরায়েলী বিমান ভূপাতিত করেছেন। আজ পর্যন্ত কেউ তার রেকর্ড ভাংতে পারে নাই। উনার নাম সাইফুল আজম। পৃথিবীর বাইশ জন লিভিং ঈগলের একজন উনি।
এসম্পর্কে আরো জানতে চাই।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
শের শায়রী বলেছেন: চেষ্টা করব আপনার আগ্রহ নিবৃত করতে। অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: @ আমি মুখতারঃ এম এম আলম পাকিস্তানে রয়ে গিয়েছিলেন, সাইফুল আজম নয়। এম এম আলম আর সাইফুল আজম দুইজনেই পাইলট। বিমান বাহিনীতে বাঙ্গালিরা এই উপমহাদেশে ঐতিহাসিকভাবেই সর্বশ্রেষ্ঠ। ভারতের প্রথম বিমান বাহিনী প্রধানও একজন বাঙালি ছিলেন।
@ ঝটিকাঃ http://www.nagorikblog.com/node/3753
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
শের শায়রী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার লিঙ্কটা দেবার জন্য
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: জানার বাকি আছে আরও অনেক কিছু।
সেবার পুর্ব বাংলা খালি করে সব সেনা নিয়ে যাওয়া হয় পাকিস্তানে। আপনি যে যুদ্ধের কথা বললেন, সেই যুদ্ধে ভারতকে কিভাবে থামিয়ে দেয়া হয়েছিলো তা বলেন নি। আমি বলি। ভারতের ট্যাঙ্ক বহরকে থামিয়ে দেয়া দুস্কর ছিল। কিন্তু থামাতে যে হবেই। নির্দেশ আসলো আত্মোত্যাগের। মাইন নিয়ে সেনারা শুয়ে পরবে মাটিতে আর পাকিস্তানি ট্যাঙ্ক পিছু সরে গিয়ে ভারতকে এগিয়ে আসতে দিবে। ভারতীয় ট্যাঙ্ক এগিয়ে আসলে তা ধংশ করতে হবে। এভাবেই ভারতের অগ্রসরমান ট্যাঙ্ককে ধংশ করে ভারত কে বাধ্য করে ট্যাঙ্ক পিছে সরিয়ে নিয়ে পদাতিক বাহিনিকে সামনে এগিয়ে দিতে। এই সুযোগে পাকিস্তানি ট্যাঙ্ককে সামনে এগিয়ে দেয়া হয় সামনে, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পিছু হঠতে বাদ্য হয় ভারত।
৬৫ইর ইতিহাস বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস।
আমরাই পাকিস্তান এনেছিলাম, আমরাই তা রক্ষা করেছিলাম সেবার।
(ঘটনাটি বাবার কাছে শোনা, যিনি ছিলেন সেই যুদ্ধের এক বীর সেনানী। আরও কাহিনী আছে। সময় পেলে বলবো একদিন)
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আপনার বাবার মুখ থেকে আমাদের কিছু শুনান, বাঙ্গালী অনেক ইতিহাস এখনো অজানা। উনাকে আমার স্যালুট। জানান আমদের আজানা ইতিহাস।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: উরে বাসসস , কথায় শের শায়রি থেকে এক্কেবারে রনাজ্ঞন ।।
সত্যি আপনার লেখা গুলর আবেদন চিরন্তন
ভাল লাগল ...
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: মনিরা সুলতানা এমন ভাবে বললেন লজ্জাই পেলাম। শুধু জানুন আপনাদের যত দিন ভাল লাগবে ততদিন লিখব, আপনার ভাল লাগা আমার অনেক পাওয়া।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া। এই বিষয়ে আরো পোস্ট চাই। বেশ কিছুদিন আগে সামুতেই একটা পোস্ট পড়েছিলাম ১৯৬৫র যুদ্ধ নিয়ে যেখানে মেজর জিয়াউর রহমান এবং কর্নেল তাহেরের বীরত্বগাথা পাশাপাশি স্থান পেয়েছিল। এর মাঝে যতদূর মনে পড়ে কর্নেল তাহের যুদ্ধবন্দী হয়েছিলেন এবং পরে পালিয়ে আসতে সক্ষম হন। তারা দুজনেই পদক এবং উপাধি দ্বারা ভূষিত হয়েছিলেন।
পরে লিঙ্কটা পেলে অবশ্যই দিয়ে যাব।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো লিঙ্ক পাইলে অবশ্য ই দিয়েন।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
জিললুর রহমান বলেছেন: সাইফুল আজমের সাক্ষাৎকার একটা টিভি চ্যানেলে দেখাইছিল। তখন তার নাম জেনেছি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: কোন চ্যনেলে ভাই?
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
শার্লক বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু। ভাল লাগলো।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
বিপদেআছি বলেছেন: লেখক বলেছেন: বেঈমান পাকিস্তান এখনো সময় আছে বাঙ্গালীর প্রতি কৃতজ্ঞতা দেখান
বেঈমান এর কাছে কিছু আশা করা বোকামি।
দারুন পোষ্ট।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্রো
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: আপনার আগ্রহ থেকে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি। অনেক ধন্যবাদ শের শায়রি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
শের শায়রী বলেছেন: ভাই কি আর এমন আমি জানি, আমি যা জানি আপ্নিও তা জানেন শুধু আমি টাইপ করে যাই
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
জানতেএলাম বলেছেন: +++++++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
রুদ্র মানব বলেছেন: ভাল লাগলো ভাই । বেঈমান পাকিস্তানিদের কাছ থেকে কোন কৃতজ্ঞতা আশা করি না। কারণ তারা বেলুচিস্তানের মানূষেরকেও বর্তমানে নরকের মধ্যে রাখছে । পোস্টে +++++++++++++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। বেলুচিস্তান নিয়ে যা বলছেন একদম খাটি কথা।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আবারও চমৎকার পোস্ট ভাই। +++
জিয়াউর রহমান ওই যুদ্ধে খেমকারান সেক্টরেই ছিলেন। যুদ্ধে সাহসিকতার জন্য উনি পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সামরিক পদক 'হিলাল ই জুরাত' এবং উনার ইউনিট ২টি 'সিতারা ই জুরাত' এবং ১টি 'তামঘা ই জুরাত' পদক অর্জন করে।
http://en.wikipedia.org/wiki/Ziaur_Rahman
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
শের শায়রী বলেছেন: ভাইরে, আপানার এই কমেন্ট আমার পুরা পোষ্টের থেকে দামি।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
নেট পন্ডিত. বলেছেন: ১৯৫৩ সালে জিয়াউর রহমান কাকুল পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমিতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন। তিনি সেখানে দুই বছর চাকুরি করেন, তারপর ১৯৫৭ সালে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে বদলি হয়ে আসেন। তিনি ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগে কাজ করেন। ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে একটি কোম্পানির কমান্ডার হিসেবে খেমকারান সেক্টরে তিনি অসীম বীরত্বের পরিচয় দেন। যুদ্ধে দুর্ধর্ষ সাহসিকতা প্রদর্শনের জন্য যেসব কোম্পানি সর্বাধিক বীরত্বসূচক পুরষ্কার লাভ করে, জিয়াউর রহমানের কোম্পানি ছিল এদের অন্যতম। এই যুদ্ধে বীরত্বের জন্য পাকিস্তান সরকার জিয়াউর রহমানকে হিলাল-ই-জুরাত খেতাবে ভূষিত করে। এছাড়াও জিয়াউর রহমানের ইউনিট এই যুদ্ধে বীরত্বের জন্য দুটি সিতারা-ই-জুরাত এবং নয়টি তামঘা-ই-জুরাত মেডাল লাভ করে। ১৯৬৬ সালে তিনি পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমিতে পেশাদার ইনস্ট্রাক্টর পদে নিয়োগ লাভ করেন। সে বছরই তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের কোয়েটার স্টাফ কলেজে কমান্ড কোর্সে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে তিনি মেজর পদে উন্নীত হয়ে জয়দেবপুরে সেকেন্ড ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড পদের দায়িত্ব লাভ করেন। উচ্চ প্রশিক্ষণের জন্য তিনি পশ্চিম জার্মানিতে যান। ১৯৭০ সালে একজন মেজর হিসেবে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড পদের দায়িত্ব লাভ করেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: ভাই আপনার এই কমেন্ট এরপর শুধু অভিনন্দন জানাতে পারি। আমার লেখার থেকে আপানার কমেন্ট পরেই অনেক অনেক বেশী জানতে পারবে, দেশের একজন বীর যোদ্বা সন্মন্ধ্যে। আবারো অভিনন্দন
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
রমিত বলেছেন: ভালো পোস্ট।
এই যুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট তথা বাঙালী সৈনিকরা অসীম বীরত্ব প্রদর্শন করেছিল। আমাদের দেশের অনেকেই সেটা জানেনা। হয়তোবা ইচ্ছে করেই জানানো হয়না! ১৯৬৫ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ও ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুটাই আমাদের বিজয়ের গৌরব গাঁথা। জাতি হিসাবে আমরা কাপুরুষ নই, বরং সাহসী ও বীর।
এই যুদ্ধে আমাদের মরহুম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান অসীম সাহসিকতা দেখিয়ে হেলাল-ই-জুরাত (সাহসিকতার চন্দ্র) পদক পেয়েছিলেন। উনার কোম্পানীর অনেক সৈনিক সৈনিকই সিতারা-ই-জুরাত পদক পেয়েছিলেন উপরে নেট পন্ডিত এ সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন।
অনেক বাঙালী সৈনিকই সিতারা-ই-জুরাত পদক পেয়েছিলেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীই ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের রণকৌশলের প্রশংসা করেছিল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু খারাপ লাগে এত বড় একটা গৌরব গাথা কত নীরব। কেন?
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
ফরিদ মিঞা বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শের শায়রী বলেছেন: পাঠের জন্য আপ্নাকেও ধন্যবাদ
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
ছোট গ্রাম বলেছেন: বিস্তারিত জেনে ভাল লাগল ...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ছোট গ্রাম
২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম.....................++++++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬
টাইটান ১ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
মুই বরিশাইল্লা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
++++++++++++++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৫
শের শায়রী বলেছেন: মুইও কিন্তু। আম্নের বাড়ী কোই
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৩
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা পোষ্টটার জন্য।একই সাথে মন্তব্যের মাধ্যমে তথ্য যুক্ত করে যারা এই পোষ্টটিকে সমৃদ্ধ করেছেন তাদের জন্যও ধন্যবাদ।কিছু তথ্য জানা ছিল , তবে এ পোষ্ট এবং কিছু মনতব্য হতে অনেক তথ্য জানা হলো।
জ্ঞাতিবৈর@ এ সংক্রান্তে আপনার পোষ্ট এর জন্য অপেক্ষায় থাকবো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
শের শায়রী বলেছেন: আসলে নুসরাতসুলতানা আমার লেখার থেকে কমেন্টে বেশি তথ্য আছে, ধন্যবাদ তথ্য দাতাদের আর আপনাকে ধন্যবাদ পড়ার জন্য
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩
রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: ++++++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩১
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
বনজ্যোৎস্নায়,সবুজ অন্ধকারে বলেছেন: আকাশ কাঁপানো বিস্মৃত কয়েক জন বাঙ্গালী বীরবাংলাদেশী টপ গান (Top Gun)
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
শের শায়রী বলেছেন: বনজ্যোৎস্নায়,সবুজ অন্ধকারে আপনি মনে হয় বুদ্বদেবের খুব ভক্ত? আমিও কিন্তু। এটা কিন্তু বুদ্বদেবের একটি বইয়ের নাম। ধন্যবাদ
২৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
খুব সাধারন একজন বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য আবারো ধন্যবাদ। প্লাস।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
শের শায়রী বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ খুব সাধারন একজন
২৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: সময়ের অভাবে এই বিষয় নিয়ে জানবো জানবো করেও আর জানা হয়নি।
আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো খুব।
প্লাস সহ প্রিয়তে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
ডার্ক হর্স রাইডার বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে খুব ভালো লাগলো।
প্লাস ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
বুলবুল আহ্মেদ বলেছেন: সাইফুল আজম সম্ভবত বাংলাদেশে থাকেন। ইরাক অথবা আফগান যুদ্ধের সময় ওনার সাক্ষাৎকার কোন এক বেসরকারী টিভি চ্যানেলে নেয়া হয়।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই তথ্য দেয়ার জন্য
৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
বুলবুল আহ্মেদ বলেছেন: সাইফুল আজম bangladesh air force হতে ১৯৮০ সালে অবসর গ্রহন করেন।
http://en.wikipedia.org/wiki/Saiful_Azam
১১ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৩৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯
বনজ্যোৎস্নায়,সবুজ অন্ধকারে বলেছেন: Buddodeb Guho,Bibhuti Bhushon Bandyopadhay 2 jon kae valo laga
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
শের শায়রী বলেছেন: বুদ্বদেব গুহ আমার কাছে আনপ্যারালাল
৩৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম
পোস্ট এ ++++++
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৮
শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন।
৩৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই যুদ্ধটা নিয়ে অনেক শুনছি কিন্তু বিস্তারিত সেভাবে জানা যায়না। তবে এই যুদ্ধে জিয়াউর রহমান নাকি পুরস্কৃত হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। বাঙ্গালী সৈন্যরা নাকি নিজের বুকে মাইন বেধে ইন্ডিয়ান ট্যাঙ্কের সামনে শুয়ে পড়ে ইন্ডিয়ানদের অগ্রযাত্রা রুখে দিয়েছিল
জিয়াউর রহমান ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে কোন বীরত্বসূচক খেতাব পান নি। তবে তিনি ১ম ইস্ট বেংগল রেজিমেন্টের যে কোম্পানীটি কমান্ড করেছেন সেই কোম্পানী তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী বীরত্বসূচক পদক অর্জন করেছে।
চট্টগ্রাম সেনানিবাসের ইস্ট বেংগল রেজিমেন্টাল সেন্টারের প্রধান ফটকের পাশেই পাক-ভারত যুদ্ধে ১ম ইস্ট বেংগল রেজিমেন্ট দখলকৃত ভারতীয় ট্যাংক এখনো ইউনিটটির বীরত্বগাঁথাকে স্মরন করিয়ে দেয়।
আর সেই পাকিস্তানীরাই ১৯৭১ সালে আমাদের নিরস্ত্র মানুষগুলোকে এভাবে মারলো? শুকরছানারা সেই ইস্ট বেংগল রেজিমেন্টাল সেন্টারের প্রশিক্ষনরত রিক্রুটসহ অন্যান্য বাংগালীকে নিরস্ত্র অবস্থায় মারলো? অকৃতঘ্ন
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো শুকরছানাদের কাছ থেকে সামান্য কৃতজ্ঞতা আশা করা যায় না।
৩৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
ইসপাত কঠিন বলেছেন: দুঃখিত, জিয়াউর রহমানও পদক পেয়েছিলেন। এই তথ্যটা আমার জানা ছিলো না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: এই তথ্য আমি ও জানতাম না পরে মন্তব্য থেকে জ়েনেছি, ধন্যবাদ
৩৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
ইসপাত কঠিন বলেছেন: আরেকজন বাংগালীর বীরত্বগাঁথা। তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে।
একজন বীর যোদ্ধার প্রতিচ্ছবি
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: দেখলুম। তবে কিনা বাংলায় লিখলে অনেকই পড়ত
৩৮| ১৭ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
হুমায়ুন মুন্না বলেছেন: নিজেকে বাঙালি ভেবে সবসময় বাঘের শক্তি কাজ করে অন্তরে কিন্তু বাংলাদেশে থেকেও যে সকল বাচ্চা শুকর, কুত্তা পাকিস্থানের পক্ষে বা সমর্থ করে তাদের ফায়ারিং স্কোডে নিয়ে মারা উচিত।
যদি তাদের ফায়ারিং স্কোডে নিয়ে মারা হয় তবে আমি একাই সবগুলোকে মারতে পারবো বিন্দু মাত্র খারাপ লাগবে না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
শের শায়রী বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিস্তারিত জেনে ভাল লাগল