নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।
“দ্য ফিফথ মোষ্ট অ্যামেজিং ক্রাইমস অভ দ্য লাষ্ট ফিফটি ইয়ারস” বইতে এক মাত্র জ্যাক দ্য রিপারের কোন ছবি নাই, অন্য সব অপরাধীদের ছবি আছে। জ্যাকের ছবির জায়গায় একটা বড় প্রশ্ন বোধক চিহ্ন দেয়া, এই একটা মাত্র কারনই আমকে কৌতুহলী করার জন্য যথেষ্ট। কে ছিলেন জ্যাক দ্য রিপার? অন্য সিরিয়াল খুনীদের চেয়ে এই একটা মাত্র প্রশ্নই জ্যাক কে করেছে রহস্যময়ী চরিত্র। জ্যাক কি ছিল কোন রাজপুরুষ? কোণ ছিচকে চোর? কোন পন্ডিত? এই না জানাই অন্য গনহত্যাকারীদের থেকে রিপার কে আলাদা করে রেখেছে।
সে কতগুলো হত্যা করেছিল? এমন কি এটাও বিতর্কের বিষয়। আমরা কেবল এইটুকু জানি যে ১৮৮৮ সালের শেষ ভাগে সংগঠিত হয়েছিল অন্তত পাচঁটি নৃশংস খুন।তার মধ্যে চারটে লন্ডনের হোয়াইটচ্যপেল জেলায়, রাতের বেলায়, শিকারদের সবাই ছিল দেহপপোজীবি, যদিও তারা কেঊ পেশাদার ছিল না। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল পুরো লন্ডনে, রাস্তায় রাস্তায় মিটিং বসল, হোয়াইট চ্যাপেল রাত পাহারা দেবার জন্য দল গঠন করল নাগরিকরা। হাজার হাজার মানুষকে জেরা করে অবশেষে ছেড়ে দেয়া হল, কালো ব্যাগওয়ালা অনেকের ওপর জাপিয়ে পড়ল জনতা, চাকুরীতে ইস্তাফা দিল পুলিশ কমিশনার। এক মাসের ও বেশি শান্ত থাকার পর আবার আঘাত হানল রিপার, বিশ পেরুনো একটি মেয়েকে কেটে টুকরো টুকরো করে সারা রুমে এমন ভাবে ছড়ানো হল যেন জিগস স পাজল। পরবর্তী বছর ১৮৮৯ সালে হোয়াইট চ্যাপেল এলাকায় আরো দুটি খুন হল দুজনেই পতিতা, কিন্ত আমরা কোনদিনই জানতে পারব না এই দুই হত্যার জন্য রিপার দায়ী কিনা। ১৮৮৮ সালে জর্জ বার্নার্ড শ সাংবাদিকদের কাছে একটা চিঠি লেখেন যে আসলে হত্যাকারী একজন সমাজ সংস্কারক যে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষন করতে চায় ইষ্ট এন্ডের সামাজিক অবস্থার ওপর। চুপি চুপি বলে রাখি আমদের এই বার্নার্ড শ কিন্ত রিপার সন্দেহে অনেক গবেষকের তালিকায় আছে।
রিপারের শেষ খুনটা হল ১৯৮৮ সালে ৯ই নভেম্বর ডরসেট ষ্ট্রীটে এক লোক ভাড়া আদায়ের জন্য টোকা দিল মেরী কেলির দরজায়, মেরী কেলি ছিল বারবনিতা। কোন সাড়া না পেয়ে উকি দিল জানালা দিয়ে তারপরই সম্ভবত দেখল লন্ডনের সবচেয়ে বিভৎস খুনের দৃশ্য, বিছানার ওপর পরে থাকা খন্ড খন্ড টুকরো, কোনটা ছবি ঢেকে ঝুলছে ঝালরের মত। আবার কোনটা গাদা হয়ে ঝুলছে সাইডবোর্ডের ওপর। পরে হাচিনসন নামে এক প্রতক্ষ্যদর্শীর বর্ননা থেকে জানা যায় মেরী ওই রাতে নাকি বার বার এক আগন্তুক কে ডাকছিল, লোকটা ছিল খাট, গাট্টাগোট্টা, পরনে ছিল চমৎকার পোষাক, মুখে পাকানো গোফ, হাতে পার্শ্বেলের মত কিছু একটা। খানিক পরে এক প্রতিবেশি শুনতে পেল মেরী গুন গুন করে গাইছে “ সুইট ভায়োলেট”। বেশ কিছু পরে সেই একই প্রতিবেশি শুনতে পেল একটা চিৎকার “ মরে গেলাম”। পরবর্তী দুই ঘন্টা জ্যাক দ্যা রিপার ওই লাশ টুকরা টুকরা করছে।
শুরু হল বিরাট এক রহস্য, রক্ত ভেজা কাপড় নিয়ে কিভাবে সে যেতে পারল লন্ডনের বুকের ওপর দিয়ে, কেন সে একগাদা কাপড় পোড়াল মেরী কেলির রুমের চুলায়? কি হল হত্যাকারীর ৯ই নবেম্ভ্রের পরে? ম্যনিয়াক হত্যাকারীদের কারো স্বেচ্ছায় থেমে যাবার ইতিহাস নেই। কেন সে থেমে গেল? প্রশ্ন গুলো আমার কাছে আর অপরাধ বিজ্ঞান এর ছাত্রদের কাছে এক চিরকালীন ধাধা। এ সব বিষয় তথ্য আছে ভুড়ি ভুড়ি কিন্তু প্রমান নেই। আজকের আধুনিক এই যুগেও কি কারো পক্ষে জ্যাক দ্য রিপারের পরিচিতে প্রমান করা সম্ভব? অথবা কোথাও কোন অন্ধকারে পড়ে থাকা কোন ফাইলে কি আছে জ্যাকের আসল পরিচয়?
আমার দৃঢ় বিশ্বাস রিপার ছিল একজন স্যাডিষ্ট- অর্থ্যাৎ মানুষিক ভাবে একজন অসুস্থ লোক। যার পক্ষে কাউকে যন্ত্রনা না দিয়ে বা প্রচুর রক্তপাত না ঘটিয়ে যৌন তৃপ্তি লাভ সম্ভব ছিল না। এটা কেবল অনুমান করা যায় শেষ হত্যাকান্ড তার রক্ততৃষা সম্পূর্ন চরিতার্থ করছিল বলেই সে স্বেচ্ছায় থামিয়ে দিয়েছিল হত্যাকান্ড। রিপারের পরিচিতি ও অপরাধের উদ্দেশ্য সংক্রান্ত সর্বজন বিদিত তত্ত্বটা পেশ করেন লিওনার্ড ম্যাটারস। সে ঘোষনা করে যথাবিহিত কোন প্রমান ছাড়া যে রিপার ছিল জনৈক ডাক্তার ষ্ট্যানলি, বিপত্নীক যে মানুষটা তার ছেলেকে ভীষন ভালবাসত। সেই ছেলে মেরী কেলীর সংস্পর্শে আসার পর মারা গেল সিফিলিসে আক্রান্ত হয়ে আর তখন থেকেই ডাক্তার ষ্ট্যানলি তার জীবন উৎসর্গ করল মেরীকে খুজে বের করার জন্য, তার সব গুলো শিকারের কাছে জানতে চাইল মেরীর কথা, তারপর সবাইকে হত্যা করল মূখবন্ধ রাখার জন্য, অবশেষে মেরি কেলীকে খুজে পাওয়ার পর বন্ধ করে দিল ইষ্ট এন্ডে শিকারের পিছু নেয়া। ম্যাটার বলেছে যে ডাক্তার ষ্ট্যানলি মারা গেছে বুয়েনেস এয়ারসে, আর মৃত্যুশয্যায় দিয়ে গেছে একটা আনুষাঙ্গিক স্বীকারোক্তি।
পুলিশ বিভাগের অন্যতম জনপ্রিয় তত্ত্ব হল জ্যাক দ্য রিপার ছিল জর্জ চ্যাপম্যান। প্রকৃত পক্ষে চ্যাপম্যান ছিল পোল্যান্ডের এক জন অধিবাসী। যার আসল নাম সেভেরিন ক্লোসোউস্কি, হত্যাকান্ডগুলো সংগঠিত হবার সময় সে নাপিতের কাজ করত হোয়াইট চ্যাপেলে। ১৮৮৯ সালে চ্যাপম্যান গিয়েছিল আমেরিকা আর লন্ডনে ফিরে আসে ১৮৯২ সালে। পরবর্তী দশ বছর বিশ প্রয়োগে হত্যা করে তিন মহিলাকে কোন ঊদ্দেশ্য ছাড়া, স্রেফ স্যাডিষ্টিক আচরন চরিথার্ত করার জন্য। চ্যাপম্যানের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়েছিল ১৯০৩ সালে, আর রিপারের হত্যাকান্ডে নিয়োজিত চীপ ইনেস্পেক্টর সদম্ভে ঘোষনা দিল চ্যাপম্যানই ছিল রিপার।
রিপারের পরিচিতি বিষয়ে এক তত্ত্ব পেশ করেন ডোণাল্ড ম্যাককরমিক তার “দ্য আইডেন্টিটি অভ জ্যাক দ্যা রিপার” বইতে, ম্যাককরমিক বলেছেন যে ১৯১৭ সালে খুন হওয়া আর এক রহস্যময় চরিত্র “রাশপুটিন” এর কাগজ পত্রের মধ্যে একটি দলিল দাবী করছে যে রিপার ছিল এক খুনে উন্মাদ যাকে জারের পুলিশরা লন্ডনে পাঠিয়েছিল শুধু ইংরেজ পুলিশকে হতবাক করার জন্য। ম্যাককরমিক অনেক প্রমান উদ্বার করে ইষ্ট এন্ডে বসবাসরত রুশ অভিবাসীদের সাথে একটা যোগসূত্র আবিস্কারের চেষ্টা করেছে বিশেষ করে পেদাচেঙ্কো নামে এক নাপিত সার্জেনের সাথে। কিন্তু এখনও কোন নিশ্চিত প্রমান এবিষয়ে দেয়া সম্ভব হয়নি।
কিন্তু অনেক গবেষনা আর নতুন নতুন অনেক তত্ত্ব উপস্থাপন করা সত্ত্বেও রিপারের পরিচিতি আজ ও রয়ে গেছে নাগালের বাইরে। এরপরেও অনেক রিপার হাজির করা হয়েছে কেঊ বলেছেন তরুন আইনজিবী এম জ়ে ড্রুইট এর কথা কেউ বলেছেন জ়ে কে ষ্টিফেন্স, ক্ল্যারেন্সের ডিঊক আর চুড়ান্ত জটিল এক তথ্য উপাস্থপনের জন্য জড়িয়ে গেছেন চিত্রকর ওয়াল্টার সিকার্ট ( অতি জটিল এই ঘটনা জানতে হলে পড়ুন ষ্টিফেন নাইটের “ জ্যাক দ্য রিপারঃ ফাইনাল সল্যুশন”)। কিন্তু ইতিহাসের এই রহস্যময় চরিত্র কিন্ত রয়ে গেছে ধরা ছোয়ার বাইরে।
মূলঃ কলিন উইলসনের “জ্যাক দ্য রিপার” বইর চুম্বক অংশ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: আমার ও একই ব্যাপার। ধন্যবাদ
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
রুহান রুহান বলেছেন: বইয়ের ডাউন লোড লিংক আছে নাকি?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
শের শায়রী বলেছেন: সর্যি নেই
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
ভাসমান বলেছেন: লন্ডনে থাকা কালীন অনেক ইংরেজকে বলতে শুনেছি যে জ্যক দা রিপার রানীর ছেলে ছিলো।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
শের শায়রী বলেছেন: অনেক জায়গায় এ রকম ঈঙ্গিত ও দেয়া আছে। ধন্যবাদ
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
শায়মা বলেছেন: জ্যাক দ্যা রিপার নামটা শুনলেই ভয় ভয় লাগে। মনে হয় রাক্ষসের মত চেহারার একটা লোক!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: আস লেই ব্যাটা একটা রাক্ষস ছিল আপু। ভাগ্যিস এখন নাই। কিন্ত সমাজে এখনও বেশ কিছু জ্যাক দ্য রিপার আছে
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
পদ্ম।পদ্ম বলেছেন: ++
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ পদ্ম।পদ্ম
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
আরজু পনি বলেছেন:
রহস্য বড্ড জ্বালায়!
রহস্যের সমাধান না পেলে অশান্তি লাগে। রিপারের বিষয়টাও মনে হলো শেষ হয়েও হলো না!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
শের শায়রী বলেছেন: আমার বেশ লাগছে এক এক স ময় এক এক জনকে রিপার বানাচ্ছি যাদের কে সন্দেহর তালিকায় রাখছি, অনেক টা ভিডিও গেম খেলার মত । ভাল থাকবেন ম্যাম।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট। জ্যাক দ্যা রিপারের কাহিনী নিয়া জনি ডেপের একটা ছবি আছে। ফ্রম হেল। দেখসেন? আমার কাছে ডিভিডি আছে, মাগার চলে না
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: জানতাম না ভাই। জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শীঘ্রী দেখে নেব।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
অংকনের সাতকাহন বলেছেন: রহস্য এক নেশার মতই। একটা আবেশ জড়িয়ে থাকে শেষ হলেও।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
শের শায়রী বলেছেন: আর সেটা যদি হয় মাষ্টার মিষ্ট্রি। ভাল থাকবেন ব্রো
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: রহস্য ভালো লাগে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: আমার ও রহস্য ভালো লাগে
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস পোস্ট। ভুলে গেসিলাম যে ফ্রম হেল মুভিটা এটার উপর ভিত্তি করে বানানো হৈসিলো ||
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: আমি জানতামই না।
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার লেখার বিষয় বস্তুর এমন পরিবর্তন সত্যি দারুন লাগছে। +++++++++++++++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০০
শের শায়রী বলেছেন: কোথায় ছিলেন ভাই কালকে? দেখলাম না যে?
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: এই ঘটনা নিয়ে জনি ডেপের একটা সুন্দর মুভি আছেঃfrom hell
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: শীঘ্রী দেখব। ধন্যবাদ ভাই
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
অহন_৮০ বলেছেন: রহস্য কাহীনি ভালোই লাগে +++++++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
শের শায়রী বলেছেন: আমার ও ভাল লাগে অহন_৮০
১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জ্যাক দা রিপার - অ্যা স্যাডিষ্ট
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
শের শায়রী বলেছেন: সহমত। ভালো থাকবেন।
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
সেচ্ছাসেবক বলেছেন: আমি মুভিটা দেখছি, আমার কাছে আছে। জটিল মুভি।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কু ব্রো
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
সেচ্ছাসেবক বলেছেন: ভাই আমি আপনের লেখাটা আমার একটা পোষ্টে ব্যবহার করলাম। অনুমতি চাই। মানে ব্যবহার তো করেই ফেলছি যদি আপনের অনুমতি না থাকে তাহলে প্রত্যাহার করে নিতে হবে আর কি। তবে আমার মনে হয় আপনে খুশিমনেই অনুমতি দিবেন ... তার জনয় অগ্রিম ধন্যবাদ ...
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
শের শায়রী বলেছেন: কেন না ভাই? খুশী মনেই ভাই। ভাই কেই তো দেব।
ভাল থাকুন ভাই। এতো আমার গৌরব আপনি এটা ব্যাবহার করবে
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪০
রাজ হাসান বলেছেন: ভাই জ্যাক দ্যা রিপার আমি ইইইইইইইইইইইইইই
ভাই একটু মজা করলাম,খুবই ভাল লেগেছে।এইরকম রহস্যজঙ্ক ঘটনা আসলেই আমাকে একটু আলাদা ভাল লাগায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০
শের শায়রী বলেছেন: আমি তো আপনাকে ধারার জন্য স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের গোয়েন্দা
ভাল থাকুন ভাই।
১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫
সৌম্য বলেছেন: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতে একটা ডকু দেখছিলাম। নাম রয়াল কিস অফ ডেথ। খুজলে ডাউনলোডাইতে পারবেন। সেখানে দেখছিলাম প্রিন্স এডওয়ার্ড ছিল লুইচ্চা টাইপের লোক। সে অনেক রয়াল মহিলার সাথে কোর্টশিপ করছে। কিন্তু বিয়ে করে নাই। এসময় ব্রিটেনের এক ডিউকের স্বপ্ন ছিল সে রাজার নানা হবেন। সে তার মেয়েকে প্রিন্স অফ ওয়েলসের সাথে পরিচয় করে দেয়। প্রিন্স তার সাথে ইটিশ পিটিশ (ব্রিটিশদের ভদ্র ভাষায় বলে কোর্টশিপ) করে। কিন্তু বিয়ে হয়না। এই মহিলার গর্ভে একটা মেয়ের জন্ম হয়। সেই মেয়ে নানা বাড়িতে মানুষ হয়। ব্রিটিশ গভমেন্ট তাকে ভাতা দিত। প্রিন্স পরে বিয়ে করে কিন্তু নিঃসন্তান ছিলেন। এবং ফিসিলিসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। এসময় প্রথম প্রিন্সের প্রথম সন্তান যে সরকারী ভাতা পাবার কারনে আইনসিদ্ধ বৈধ তাকে ডেকে এনে রানী বানানো হয়। নাম কুইন ভিক্টোরিয়া।
ফ্রম হেল মুভীটাতে দেখানো হয় প্রিন্স এডওয়ার্ড প্রিন্স অফ ওয়েলস লুইচ্চা লোক। সে লন্ডনের এক পতিতারপ্রেমে পড়ে। এবং তাদের একটা মেয়ে হয়। পরবর্তিতে রাণী তার লোক জন দিয়ে সেই মহিলাকে নির্বাক করে দেয় (ব্রেনের মধ্যে হাতুরি ঠুকে)। কিন্তু সেই পতিতা তার সঙ্গীনীদের হয়তো ঘটনা জানিয়েছিলো ভাবে রয়াল ফ্যামিলি। (আসলে সেই মহিলা নিজেই তার পুরো পরিচয় জানতো না, জানতো বড়লোকের ছোটলোক পোলা)। এই ভেবে ঐ মহিলার পরিচিত সব পতিতাকে হত্যা করে। নায়ক জনি ডেপ মেরী কেলীকে রক্ষা করে। সবাই জানে মেরী কেলী মরে গেছে। আসলে সে প্রিন্সের কন্যাকে নিয়ে গ্রামে চলে যায়। নায়ক- নায়িকার সাথে যোগাযোগ করে না (করলেই রাজ পরিবার জেনে যাবে নায়িকা মরে নাই)। এবং গাঞ্জুটি নায়ক পুলিশ অফিসার জনি ডেপ ড্রাগ ওভারডোজে মারা যায়। সরকারের লেলিয়ে দেয়া খুনি বিখ্যাত সার্জন ভদ্রলোক যাতে চিরদিনের জন্যে থেমে যায় তাকেও পাগল করে পাগলা গারদে আটকে দেয়া হয় চির নির্বাক করে। গ্রামে নির্জন পরিবেশে সেই শিশুকন্যা (প্রিন্সের ঔরসজাত) বড় হতে থাকে। নায়িকা তার নাম দেয়- ভিক্টোরিয়া।
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: অসাধারন তথ্য। পোষ্ট কে পূর্নতা দিল।
আমার কৃতজ্ঞতা জানুন ভাই।
১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
সীমাহীন ভালবাসা বলেছেন: রহস্য
০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
শের শায়রী বলেছেন:
২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
সবুজ স্বপ্ন বলেছেন: জ্যাক দা রিপের ছিলেন একজন রাজ কর্মচারী এমন শোনা যায়
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
শের শায়রী বলেছেন: জ্বি ভাই অনেকগুলো অনুমানের মাঝে জ্যাক দ্যা রিপার সন্মন্ধ্যে এটাও একটা ধারনা।
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: ভাল কিছু জানতে পারলাম ধন্যবাদ
২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৩
শের শায়রী বলেছেন: পড়ার জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানুন।।
২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৪
সাকিব ইফতেখার বলেছেন: ভালো লাগলো!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫১
শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৩
নতুন বলেছেন: রয়াল কিস অফ ডেথ এবং ফ্রম হেল মুভীটা দেখতে হবে... ভাল একটা টপিক পাইলাম...
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: দেখছেন এত দিনে ভাই?
২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
নতুন বলেছেন: ভাই আমার কন্যার বয়স ৪.৫ বছর,
আমরা সব সময় কাটুন আর ইউটিউবে রায়ান টয় রিভিউ দেখি...
হঠাত হঠাত দুই একটা মুভি দেখার সময় পাই,
দেখবো... লিস্টে আছে..
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৭
শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় ভাই আমার ছোট টার বয়স সাড়ে নয় বছর সারাদিন কার্টুন আমার মাথা খারাপ বানাইয়া দেয় যেহেতু আমি তার সাথে দেখতে যাই না মামনিটাকে (ভাতিজিকে) আমার অনেক অনেক আদর
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: রহস্য ব্যাপারটা ভালো লাগে। পড়ে ভালো লাগল।