নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডক্টর ইউনুস আগামীকাল যাবে আবু সাঈদের বাড়ি, তিনি দেশে পা দিয়ে মিডিয়ার সামনে কথা বলার সময় আবেগ আপ্লুত হয়ে কেঁদে দিয়েছিলো। অথচ অন্যদিকে আবু সাঈদের মৃত্যু প্রি-প্লান কিনা পোর্স্টমর্টেম চলছে? মাস্টারমাইন্ডগুলো কি নাসার ফেইক চাঁদে লোক পাঠানোর মত জিনিয়াস ; নাকি সত্যিকারের জিনিয়াস?
দেশের এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তিত হয়ে অলরেডি " জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ: এক্সপ্রেসওয়ে দেখা গেল ; বিশ্বের বাকি মুসলিমদেশগুলোতে এমন নাম চোখে পড়েছে আপনাদের? বুজুর্গ ব্লগারগণ জানাবেন। ইব্রাহীম নবী পুত্রকে কুরবাণী দিয়েছিলো, আবু সাইদের বাবা ছেলের জন্য কোনো ভার্স্কর্য, ম্যুরাল চায় না ; দোয়া চায়। দোয়া হয়তো এত বেশি পেয়েছে যে উপচে পড়ছে, তবে তার মৃত্যুটা কি দোয়া চাইবার? কি বলেন? এই হত্যাকান্ড কারা কীভাবে ঘটিয়েছে জানেন কিছু?
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
হত্যাকান্ড ঠিক আছে,তবে কারা কীভাবে ঘটিয়েছে জানেন কিছু?
২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০২
শ্রাবণধারা বলেছেন: আবু সাঈদের মৃত্যু প্রি-প্লানন্ড হবার কোনই সম্ভাবনাই নেই। প্রি প্রান্ড হলে গুলি করেই মারতো, রাবার বুলেট দিয়ে নয়।
জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম এক্সপ্রেওয়ে নামটা ভালো লেগেছে।
অত্যন্ত খারাপ ভাবে আওয়ামী লীগ যে কাজ টা করেছিলো, ড. ইউনূসের সবচেয়ে বড় কাজ হবে অত্যন্ত ভালো এবং মিষ্ট ভাবে সেই কাজটাই করা অর্থ্যাৎ প্রতিক্রীয়াশীলদের দমন করা। ইউনূস এই কাজে কত টুকু সফল হন তার উপর নির্ভর করবে তার আর সব কাজের সাফল্য।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যে দেশে থাকেন তাদের এ ধরনের নাম ব্যবহার করতে সাজেশন দিয়েন। কথা হলো, আপনি আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে নিজের অবজারভেশন জানান।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: যে দেশে থাকেন তাদের এ ধরনের নাম ব্যবহার করতে সাজেশন দিয়েন। হা হা
মজার ব্যাপার হলো এরকম না হলেও এদেরও কিছু কিছু নাম আছে যেগুলো আমার অন্তরে বাধে। যেমন ধরেন উইনস্টন চার্চিল এভ্যিনিউ। একদিন একটা জায়গায় নতুন কাজ পেয়ে গিয়েছি তাদের বেশ বড় সড় ক্যাম্পাস। অনেক দূরে গাড়ি পার্ক করে হাটতে হাটতে আফিসের দিকে যেতেই দেখি এই বেটারই বিরাট আবক্ষ মূর্তি।
যাক আগের মন্তব্যে এই কথাটি কিন্তু রসিকতা করে বলেছিলাম। আপনি সিরিয়াসলি নিলেন কি?
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চার্চিলের আশেপাশে থাকলে ইব্রাহীম পছন্দ না হবার কথা এসব বাদ দিন ; সাইদের মৃত্যু নিয়ে বলুন।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: সাইদের মৃত্যু নিয়েই তো প্রথমে বললাম।
তাকে যে রাবার বুলেট দিয়ে মারা হয়েছিলো এই তথ্যটা কি আপনি জানেন? রাবার বুলেট দিয়েও মানুষ মেরে ফেলা যায় যদি বুকে পিঠে গুলি লাগে। সাঈদের ক্ষেত্রে তাই হয়েছিল।
আমার বিশ্বাস তার মৃত্যু প্রি-প্লানড নয়। আপনার কেন প্রি-প্লানড মনে হচ্ছে বোধগম্য নয়? যে পুলিশ তাকে গুলি করেছে তার দাড়ি আছে তাই প্রি-প্লানড?
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার বিশ্বাস সমুন্নত থাকুক,আপনার দাড়ির দৈর্ঘ্য কত।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
@শ্রাবণধারা ,
কোন জাতির পিতা নবী ইব্রাহিম?
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শ্রাবণ মাসটা শেষের দিকে, ধারা ধীরে ধীরে কমে আসবে।
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪১
কাছের-মানুষ বলেছেন: আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব প্রচলিত রয়েছে। যদিও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন এটি অন্য দিকে মোড়ানোর চেষ্টা করেছিল—একবার এক নাবালককে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, আরেকবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন যে শিবির মেরেছে তাকে, আরাফাত বলেছিলেন যে তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন, এবং আওয়ামী লীগ সদস্যরা বলছেন যে আবু সাঈদ নিজে শিবির ছিলেন।
আমরা সাধারন মানুষ বলছি, রাষ্ট্রের প্রতিটি মানুষের জীবনের মূল্য আছে—সে দল বা আদর্শেরই হোক না কেন, বা নেশাগ্রস্তই হোক না কেন, তাকে রাষ্ট্র গুলি করে মারতে পারে না! আবার অল্প কিছু মানুষ বলছে, তিনি নিজেই মৃত্যুর জন্য গিয়েছিলেন। তবে সত্য হচ্ছে, ইতিহাস আবু সাঈদকে একজন স্বৈরশাসকের বুকে চাবুকাঘাত হিসেবে বিবেচনা করবে, যেমন নূর হোসেনকে মানুষ স্বরন করে আবু সাঈদকেও তেমন ভাবে স্বরন করবে। তবে আওমীলীগের কাছে আবু সাঈদ একটি আতংকের নাম হিসেবেই বিবেচিত হবে পরবর্তি প্রজন্মের কাছে!
এই সমস্ত শিবির মিবির, না নেশাগ্রস্থ বা সমলোচকেরা কে কিভাবে দেখতো এই সমস্ত কথা আপাময় জনতার মস্তিস্কে কখনোই থাকবে না দূর ভবিষ্যতে, মস্তিস্কের শুধু থাকবে আবু সাঈদ নামক এক যুবক যে দেশের এক প্রতাপশালী স্বৈরাককে ক্ষমতাচুত্য করতে অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে! ঠিক যেমন কবি নজরুল থাকা কালে অনেক কট্রর মুসলিম আলেমরা তখনকার যুগে নাস্তিক ফাস্তিক কত উপাদি দিয়েছিল, খোদ রবীন্দ্রনাথকে কলকাতার সমালোকরা দেখতে পেত না, এমনকি কলকাতার বিশ্ববিদ্যালয়ে তার কবিতা প্রশ্ন পত্রে দিয়ে ছাত্রদের ভুল ধরতে বলেছিল, কিন্তু নোবেল জয়ের পর তারাই ফুলের তোরা নিয়ে হাজির হয়েছিল! ইতিহাসে আমরা কেউই সে সমালোচকদের বা সেই যুগের মানুষ কে কি বলতে সেগুলো মনে রাখিনা!
জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম এক্সপ্রেসওয়ে নামটি দেখে আমার আমাদের বিমানবন্দরের নামটির কথা মনে পরছিল! জিয়া বিমানবন্দর থেকে পরিবর্তন করে হযরত শাহজালাল করা হয়েছিল। দুটোই রাজনৈতিক বিষয়। আওয়ামী লীগ হযরত শাহজালাল নামটি করেছিল হযরত শাহজালালকে ভালোবাসার জন্য নয়, বরং তারা ভাবছিল যে, পরে কেউ ক্ষমতায় এলে নাম পরিবর্তনের সাহস করবে না, কারণ ধর্মীয় অনুভূতি এখানে জড়িয়ে পড়েছে। "জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম এক্সপ্রেস" নামটিও সম্ভবত একই কারণে রাখা হয়েছে।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আবু সাঈদ প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, সহজে হৃদয় থেকে বের করা হচ্ছে না।
৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৬
নতুন বলেছেন: আবু সাইদের হত্যার জন্য সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন ও
পুলিশ কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে সাসপেন্ড (সাময়িক বরখাস্ত)।
এসআই দায়ীত্বে ছিলো সেতো আর গুলি করেনাই। তবে
হিন্দু পুলিশটা সম্ভবত শিবিরের কর্মী যার গুলিতে আবু সাইদ নিহত হয়েছিলো
।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আল্লামা সুজন চন্দ্র রায়।
৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:২২
কামাল১৮ বলেছেন: ইব্রাহিমের নাম হলো আব্রাহাম।তিনি একঈশ্বর বাদের প্রবক্তা।ইহুদি,খৃষ্টান ও ইসলাম ধর্মগুলিকে বলাহয় আব্রাহামীক ধর্ম।মুসলমানের নবী হলো মোহাম্মদ।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আব্রাহাম জীবন্ত হয়ে উঠছে মানুষের ভাবনায়।
৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৫:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: আবুসাইদ শিবির ছিলো তার প্রমান হলো তার ফেসবুক আইডি।তার পেষ্ট।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
মরে গেলো,রাজনীতি করা হলো না।
১০| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৫:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: পোষ্ট
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আচ্ছা
১১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৫:৩৭
সত্যান্বেষীজীবন বলেছেন: আবু সাঈদ মারা যাওয়া নিয়ে প্রচুর বির্তক আছে, আশ্চর্যের বিষয় তার গুলির ক্ষতের চিত্র কোথাও পাইনি, ডাক্তার বলছে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয়েছে, আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে লিখতেছে তাকে তার সহকর্মীরা মেরেছে আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য, তবে আমার খটকা লাগতেছে কোথায় জানেন? তার মিডিয়ায় আসা, সে মিডিয়াতে ব্রিফ করেছে বক্তব্য দিয়েছে যাই বলেন আবার সে ফেইসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলোও আবার একদল স্ট্যাটাস দিচ্ছে দল ভারী করার জন্য ছাত্র আন্দোলনে প্রথম শহীদ হয়েছে ছাত্রশিবিরে আবু সাঈদ, এটা একরকম প্রচারণার মতো ব্যবহার, সব মিলিয়ে আবু সাঈদের গল্পে অনেক রহস্য আছে। তবে আমি যদি ব্যক্তিগত মতামত দেই তাহলে, আবু সাঈদের জন্য নিজেই দায়ী। কারণ পুলিশ তাকে প্রথমে টিয়ারশেল মেরেছে যেটা তার শরীরে লাগেনি, তবে রাবার বুলেট তার শরীরে লেগেছে, সে আহত হয়েছে কিন্তু, এখন আমি গণমাধ্যমে কাজ করার সুবাধে এই আন্দোলনে একদম কাছ থেকে দেখেছি আমার এলাকায় পুলিশের রাবার বুলেটে ২ জনগুরুতর হয়েছে আমার কানের পাশ দিয়ে গুলি একটা গিয়েছে। তবে একটা জিনিস টিয়ারশেল ছিল মারাত্মক আমি প্রায় সেন্সলেন্স হওয়ার মতো অবস্থা তখন প্রাণে বাচতে হেলমেট পরলাম। এখন যেখানে আবু সাঈদের ঘটনা আমি ভিডিওগুলা যত দেখলাম তাকে বন্ধুরা নিয়ে যাওয়া পর্যন্ত সে শ্বাস চলতেছিলো, তারপরের কোন ভিডিও পাইনি হ্যা ওর লাশ যখন বাড়িতে আসে এই ভিডিওটা দেখেছি তবে তার বুক পুলিশের ছোররা গুলির যে আঘাত এটা দেখানো হয়নি। এখন আছি টুইস্টে, বিভিন্ন সূত্রে জানতে পারি পুলিশ গুলি ছোড়ার আগমুহূর্তে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসের কর্মকর্তা রাফিউল হাসান শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে ‘গুলি করুন, গুলি করুন’ বলে জোরে নির্দেশ দিচ্ছিলেন। তাঁর সঙ্গে অন্য দু’জন শিক্ষকও ছিলেন, এখন আন্দোলনের শুরু থেকে আমরা দেখেছি অনেক বীর শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের বাচাতে সামনে এসেছেন কিন্তু ওই শিক্ষকরা তাকে মারতে বলেছিলেন, এছাড়া যে পুলিশের সহকারি কমিশনার তিনিও নাকি ছাত্র জীবনে শিবির করতেন। তবে তার শেষের স্ট্যাটাসটা এমন, যদি আজ শহিদ হই, তবে আমার নিথর দেহটা রাজপথে ফেলে রাখবেন। ছাত্র সমাজ যখন বিজয় মিছিল নিয়ে রুমে ফিরবে, তখন আমাকে বিজয়ী ঘোষণা করে দাফন করবেন। একজন পরাজিতের লাশ কখনো তার বাবা-মা গ্রহণ করবে না।’ এটায় একটা জিনিস প্রমানিত আমার কাছে সে জানতো তাকে মারা যেতে হবে, ওই শিক্ষকরা জানতো ওই আন্দোলনে একটা লাশ ফেলতে হবে কারণ সরকার এতোদিনে তেমন কেপে উঠে নাই। সেজন্য আবু সাঈদকে দিয়ে প্রথম আঘাতটা করে তারা। এজন্য যে টাকা আসে নাই সেটা উড়িয়ে দেয়া যায় না। তার অজ্ঞান হওয়ার পর ১০ কিলোমিটার দূর কেন হাসপাতালে নিতে হলো এটাও একটা বড় অংশ এখান থেকে মাত্র সাড়ে ৪ কিলোমিটার দূরে একটি একটি হাসপাতাল ছিল যেটির নাম প্রাইম মেডিকেল ছিল সেখানে কেন নেয়া হলো না? সসহপাঠীরা অভিযোগ করেছে তাদের নাকি এম্বুলেন্স দেয়া হয়নি আরেহ বোকা হাতে লাঠি থাকলে যেকোন গাড়ি তদের সাহায্য করবে কিন্তু তারা রিকশা করে নিয়ে গেছে আবু সাঈদকে সরকারি হাসপাতালে যেটি ১০ কিলোমিটার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এখন এতোগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জিনিস জড়ো করলে একটা জিনিস দাড়ায় আবু সাঈদের মৃত্যু এবং বুক চিত করে দাঁড়ানোর ছবি গুলি একদিনে দুইটা স্ট্যাটাস তাও মৃত্যুকেন্দ্রিক সব যেন একটি প্রি প্লান। আমি চাই এসব ভুল হোক তবে ওর পরিবারের গল্প করুন ওর বাবা দিন মজুর, আর আমরা সব সময় দেখেছি কোন খারাপ মিশনে স্লিপাসেল হয়ে মরে গরীবই। তবে তার পরিবারকে এখন আর পিছনে ফিরে থাকাতে হবে না বোন ভালো চাকরি পাবে, অনেক টাকা অনুদান আকারে আসবে। লাশ ফেলে যারা নিজেদের মেধাবী প্রমাণ করলো তাদের কাছে প্রশ্ন থাকবে আবু সাঈদকে না হয় তুমাদের ভাষায় পুলিশ মারলো তাহলে মুগ্ধকে মারলো কে? সে মারা যাওয়ার আগের দিন জামায়াত শিবির ছাত্রদলের এই আন্দোলনে ডুকে পড়ায় প্রতিবাদ করেছিলো।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে বিশ্লেষণ করেছেন, ধন্যবাদ। আসল সত্য ফাস হয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্য নষ্ট হবে না মনে হয়।
১২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: এতো গুলো পুলিশ মারাগেলো।তাদের পরিবারের খোজ না নিয়ে উনি যাচ্ছেন শিবিরের কোথায় কে মারাগেলো তার খোজ নিতে।আজকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার রাজার বাগে যাবার কথা ছিলো।সাধারণ পুলিশের রোশের মুখে পরার ভয়ে যান নাই।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
দেশে নেমে যার জন্য কেদেছিলো, তার কাছেই যাচ্ছে।
১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হত্যাকান্ড ঠিক আছে,তবে কারা কীভাবে ঘটিয়েছে জানেন কিছু?। আপনি চোখের চিকিৎসা করান, আমার কাছে ভিডিও আছে। আপনার চোখ সুস্থ হরে আপনারে দেখাবানি।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চোখ ঠিক জায়গায় আছে, আপনি দেখান।
১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন: প্রি প্ল্যান্ড না মনে হয়
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
প্রি প্লানের ভেতরেও প্রি প্লান হতে পারে।
১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১১
শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বিশ্বাস সমুন্নত থাকুক,আপনার দাড়ির দৈর্ঘ্য কত।
হা, হা বরীন্দ্রনাথ আর কার্ল মার্কসের দাড়ি জোড়া দিলে যেটা হয়, আমার দাড়ির দৈর্ঘ্য সেটা।
লেখক বলেছেন: শ্রাবণ মাসটা শেষের দিকে, ধারা ধীরে ধীরে কমে আসবে।
আপনি লোকটা বড়ই ইন্টারেস্টিং। আপনার কথাটি সত্য, কিছুদিন কর্ম বিরতিতে ছিলাম, হাতে কিছু সময় ছিল। কর্মবিরতি শেষ নতুন মিশন শুরু। "মিশন ফারস্ট, পিপল অলওয়েজ" এই মন্ত্র নিয়ে মাঠে নামছি, আমাদের অন্তর্বতীকালীন সরকারের মন্ত্রও এটা হোক আমি এমনটা আশা করি।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নেক্সট শ্রাবণে ধারা নিয়ে এসে দেখবেন সরকার আরেকবার পতন হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
এই ভয়ংকর হত্যাকান্ড "নতুন স্বাধীনতা" আনার প্রকল্পের অংশ।