নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
১) দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে, কোন কোন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে জনগণের চাহিদা কমিয়ে দেওয়ার কোন উপায় আছে কি?
২) অলটারনেটিভ প্রোডাক্টগুলো ভোক্তার কাছে তুলে ধরে সেগুলোর চাহিদা বাড়ানোর কোন উপায় আছে কি? এ নিয়ে বাংলাদেশে কেউ রিসার্চ করছেন কি?
৩) দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়া রোধে, সরকার কিভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? সরকার বেসরকারি ভাবে উৎপাদিত এবং আমদানিকৃত পণ্য যদি কিনে নিয়ে নিজে বাজারজাত করে, তাহলে কি দ্রব্যমূল্য কমে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে কি?
ব্লগাররা কেউ এই নিয়ে আলোচনা করলে আমি একজন ছাত্র হিসেবে উপক্রিত হবো।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
রোজার সময়ে এই গিফেন গুডসের চাহিদা কমে যায় না?
রোজার মতো একটা ম্যাকানিজম দাঁড় করানো যায় না?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের সামান্য এক জন নগন্য নাগরিক হিসাবে আমি যেটা বুঝি সেটা হচ্ছে- দেশজ উৎপাদ বৃদ্ধি না করতে পারলে দাম কমানো কঠিন। আমদানী করে দাম কমানো যাবে না।
প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন করা ও সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এই কাজের দিকে আমাদের নজর দেয়া উচিত।
অথচ কেউ সেটা দিচ্ছে না।
আফসোস!
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অনেক দেশই আছে, যেখানে বেশি উৎপাদন হয় না। যেমন - আরব্যের দেশগুলো। তারা নিজেদের চাহিদা মিটাতে আমদানি করে।
এইসব দেশের মানুষের পারচেজিং পাওয়ার বেশি।
এরকম কিছু একটা আমাদের দেশে করা যায় না? আমাদের দেশে তো তেল-গ্যাস আছে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কঠিন ব্যবসা চলছে
এক লাফে গাছে উঠার
স্বপ্ন স্বাদ, ফুরে যাচ্ছে রাত;
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৪২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ব্যবসা নয়, এগুলো লুটতরাজ।
ধন্যবাদ।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
৩। প্রথমতঃ ব্যবসায়ীকে মানষ হতে হবে। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত ও অপ্রয়োজনীয় মুনাফা করে। এটা একটা অত্যাচার ও অপরাধের সামিল। তারা কোন কোন ক্ষেতে ২০০/ ৫০০% পর্যন্তও মুনাফা করে।
ব্যবসা হালাল পেশা। অথচ তারােএটাকে ডাকাতীর পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
দ্রব্যমূল্য কমাতে, সরেকার কি মুনাফার হার বেধে দিতে পারে?
আমার প্রশ্ন ছিলো, সরকার নিজে বাজারজাত করার দায়িত্ব নিলে কি হবে?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: দ্রব্যমূল্যের সাথে ইসলামের কি কোনো সম্পর্ক আছে? আমি ত এখানেও ধর্মের গন্ধ পাচ্ছি।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আছে। ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
অনেক দেশই আছে, যেখানে বেশি উৎপাদন হয় না। যেমন - আরব্যের দেশগুলো। তারা নিজেদের চাহিদা মিটাতে আমদানি করে।
এইসব দেশের মানুষের পারচেজিং পাওয়ার বেশি।
এরকম কিছু একটা আমাদের দেশে করা যায় না? আমাদের দেশে তো তেল-গ্যাস আছে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
আরব দেশের সাথে আামদের দেশের তুলনা করা খুব একটা বেশী বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। তাদের যে পরিমাণ তেল গ্যাস আছে তাতে তারা বাজার সদাই করা নিয়ে ভাবে না।
কাতারকেই ধরুন- অনেক দেশ তাকে বয়কট করলো। তাতে কি হয়েছে? তাদের টাকা আছে।
বাংলাদেশ অনেক ছোট্ট একটি দেশ । ২৫ কোটি তার মানুষ। দেশজ উৎপাদন নেই । প্রাকৃতিক সম্পদ বলতে কেবল মানুষই। জমি জমা নেই চাষ করার মতো।
চাল-ডাল-লবণ-তেল, রসুন, ছোলা, ফলমুল, পেয়াজ-মরিচ, খেজুর হাবি জাবি কোন জিনিস নাই যেটা আমদানী করা ছাড়া চলে। অথচ আয় নেই ২ পয়সা।
কিছু লোক বিদেশে কামলা খাটে। সেই টাকা দিয়ে চাল ডাল আমদানী করে পেট চলে।
এর পর আছে অসৎ ব্যবসায়ী। আমার মতে ৮৫ % ব্যবসায়ী চরম অসৎ। তারা টাকা ছাড়া কিছুই বুঝে না।
এই পবিত্র রমজানে আরব দেশে দাম কমানোর প্রতিযোগিতা চলে। আর বাংলাদেশে দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা। রমজান মানেই এখানে লাভের সময়। কোন কোন ব্যবসায়ীরা আবার বলেও- ১টা মাসই তো ব্যবসা করমু!
মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। সততা থাকতে হবে। দেশের প্রতি টান থাকতে হবে।
সব সময় মনে রাখতে হবে- আমরা সবাই মানুষ । অমানুষ নই।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বুঝা যাচ্ছে, বাংলাদেশের শহরের অনেক মানুষের কাছে কাঁচা টাকা আছে। গ্রামের মানুষের আছে তরি-তরিকারী।
এই দুইয়ের মাঝে আছে একদল মধ্যষত্বভোগী। এরাই টাকা বানাচ্ছে।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
দ্রব্যমূল্য কমাতে, সরেকার কি মুনাফার হার বেধে দিতে পারে?
আমার প্রশ্ন ছিলো, সরকার নিজে বাজারজাত করার দায়িত্ব নিলে কি হবে?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
ব্যবসায়ীরা সৎ হলে, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তারা কম লাভ করলে দাম এমনিতেই গ্রহণযোগ্যতার মধ্যে থাকতো।
সরকার অবশ্যই পারে। তবে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা বেশী। তাদের মাঝে সততা বেশী দরকার। তারা সত না হলে সরকার তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। কেননা, এই দেশে সৎ মানুষের সংখ্যা কম।
আমি নতুন বাজার ( ঢাকা নিউ মার্কেটে) একটি ব্যাগ দাম করেছিলাম। দাম চাইলো- ২৫০০ টাকা। সেটা আমি ৯০০ টাকায় কিনে এনেছি। আমার পরিচিত জনরা বললেন- আমি কম পক্ষে ৪০০ টাকা ঠকেছি!
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সরকার-ব্যবসায়ী-আমলা-জনগণ সবাইকেই দেশপ্রেমিক হওতে হবে।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা সবাই মুখে বলি বাজারে আগুন। জিনিসপত্রের অনেক দাম। ইত্যাদ অনেক কথা।
কিন্তু বাজারে গেলে মানুষের ভিড়ে পা রাখা যায় না। লোকজন পাগলের মতো কেনাকাটা করছে। অর্থ্যাত মানুষের হাতে টাকা আছে।
আর জিনিসপত্রের দাম সব যুগেই বাড়ে। আজ থেকে ৫০ বছর আগেও লোকে বলতো বাজারে আগুন। জিনিসপত্রের অনেক দাম। আজও সেই একই কথা বলে। আগামীতেও বলবে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি কি বলতে চাচ্ছেন - মানুষের মনমানসিকাতায় একটি পরিবর্তন প্রয়োজন?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পরিবেশকদের অতি লাভ কমিয়ে দ্রব্যমুল্য কমানো যায়।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
ধন্যবাদ।
১০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: বাজারে দাম বৃদ্ধির সাথে অনেক কিছুই জড়িত। সেই ছেলেবেলা থেকেই মানুষ বলছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এই গতি আর থামছে না। নানা সময়ে নানা বিষয়কে দায়ী মনে হয়। আমিও আসলে, আসল কারণটা জানতে চাই।
যে গরুর মাংস আমি কিশোর বয়সে ৭০-৮০ টাকা কেজি দেখেছি তার দাম এত কম সময়ের ব্যবধানে ১০ গুণ কেনো বেড়ে গেল?
এক্ষেত্রে ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট অনেক বড় একটা বিষয় তো অবশ্যই। সরকারের কিছু পদক্ষেপও দরকার। বাইরের দেশগুলো যেখানে দ্রব্যমূল্যের এমন লাফ দিয়ে দাম বৃদ্ধি হয় না, তারা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করে বাজার তা জানা জরুরী।
ব্যবসায়ীদের মানসিক পরিবর্তনও দরকার। ব্যবসায়ী না, সবক্ষেত্রেই মানসিক পরিবর্তন দরকার। যেকোনো অজুহাতে কোনো কিছুর মূল্য বৃদ্ধি যেন আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে আছে।
ইফতারির আগে রিকশাওয়ালা পর্যন্ত দুই গুণ ভাড়া চায়। যে জিনিসের চাহিদা বাড়ে তার বিক্রি বেশি হলে লাভ বেশি হবে, তবু সিন্ডিকেটের কারণে আরও বেশি লাভের আশায় দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যায়।
আমি প্রতিদিন একটা করে ডাব খাই, রমজানের আগের দিন পরিচিত ডাবওয়ালা বলল, দুটি ডাব নিয়ে যেতে, ১ম রোজায় তার বেশি দামে কিনতে হবে। এখন কথা হচ্ছে, এই একদিনের ব্যবধানে দাম বাড়ায় কে?
বিদ্যুৎ, জ্বালানি তেলে ভর্তুকি প্যাকেটজাত জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে একটা ভূমিকা রাখতে পারে, দীর্ঘ মেয়াদে। তবে কাচামাল পত্রের মূল্য বৃদ্ধি পুরোটাই মানুষের সাইকোলজিক্যাল লাগে। সময়ের সাথে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি একটা বিষয়, কোনো উপলক্ষে এক রাতের ব্যবধানে বৃদ্ধি অস্বাভাবিক।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন জরুরী।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৮
ধুলো মেঘ বলেছেন:
রোজায় দ্রব্যমূল্য বাড়ে, কারণ রোজায় দ্রব্যমূল্যের চাহিদা বাড়ে। মানুষ অন্য সময়ে দেড় বেলা বাইরে খায়, কিন্তু রোজার সময়ে তিন বেলায়ই বাড়িতে খায়। এই কারণে রোজার সময় গিফেন গুডসের কনজাম্পশন দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
তবে কনজাম্পশন কমিয়ে দিলেই যে দাম কমে যাবে - এটা ভাবার কোন কারণ নেই। দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহকারী হচ্ছে খাতুনগঞ্জের হাতে গোণা কয়েকজন ব্যবসায়ী। এরা যে দাম নির্ধারণ করবে - আলু পেঁয়াজ সেই দামেই বিক্রি হবে। উৎপাদন বাড়লেও এরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ফসল ক্ষেতেই নষ্ট করে দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখবে।
অল্টারনেটিভ প্রোডাক্টের ব্যাপারে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা আপনার আমার চেয়ে অনেক বেশি জ্ঞানের অধিকারী। এইজন্য মেইন প্রডাক্টের দাম বাড়ানোর আগেই তারা সাবস্টিটিউট প্রোডাক্টের দাম কারসাজি করে বাড়িয়ে রাখে।
যদি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতেই চান, তবে এই ব্যবসায়ীগুলোকে আগে টাইট দিতে হবে। কিন্তু সরকার বা তার নীতি নির্ধারণী সংস্থাগুলো কেউই এই ব্যাপারে আন্তরিক না। হলে তাদের ব্যক্তিগত স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে - সেই ভয়ে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অনেকেই সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত। এই সিন্ডিকেট ভাঙ্গার উপায় কি?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: রোজায় যদি বেশী খাওন লাগে তয় রোজা রাখিয়া সংযম দেখানোর মোজেজা কি? দিনে পাঁচবার নামাজ পড়ে কর্মঘন্টা নষ্ট করিয়া, কোরবানীতে অত্যাধিক অবলা পশু হত্যার মহোৎসব করিয়া, নারী সুরক্ষার নামে নারীকে কয়েদ করিয়া, ধর্ম রক্ষার নামে বিধর্মীকে ঘৃনা করিয়া, কি ধর্ম যে উদ্ধার হয় তাহা আল্লায় ভালো জানেন। এদিকে নামাজ রোজা হজ করিবার পরেও এরা কিভাবে এত দুর্নিতীর রেকর্ড করে তাহা কেহই জানে না। আল্লাহর বান্দারাই আল্লাহর বান্দাদের উপর জুলুম করে, তারপর দুপক্ষই আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে। আফসোস।
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৪৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনার বক্তব্য আমি ধরতে পারি নাই। দুঃখিত।
শুভেচ্ছা।
১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
রবিন.হুড বলেছেন: মধ্যস্বত্বভোগীদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, সেই সাথে ব্যবসায়ীদের নিয়মণীতির মধ্যে আনতে হবে। কিন্তু কে এই নিয়ন্ত্রণ করবে সরকার এখন ব্যবসায়ীদের পকেটে। আর যে দেশের জনগণ যেমন সরকার ও তেমন হবে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সরকার - প্রশাসন - ব্যবসায়ী - জনগণ সবাই মিলে চেষ্টা করা উচিৎ।
নাহলে সিন্ডিকেট ভাঙ্গা যাবে না।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সরকারের লোকেরা অদক্ষ, অসৎ ও ডাকাত; ওরা দুষ্ট ব্যবসায়ীদের কন্ট্রোল করে না। উপায় হলো, সমবায় করে, মুল খাদ্যদ্রব্যকে বিনা/কম লাভে সরবরাহ করা।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এক জেনারেশন লেগে যাবে, এভাবে একটি পরিবর্তন নিয়ে আসতে।
শর্ট টাইম কোন বুদ্ধি আছে কি?
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যারা দাম বৃদ্ধি নিয়ে লেখালেখি করে তাদের নিশ্চই দাম নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০
ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: আর্মি নামায়ে দেন, দেখবেন দাম কমে সব লাইনে চলে আসছে কয়েক দিনের মধ্যে।
সব হল লোভী ব্যবসায়ী-অসৎ রাজনীতিবিদ আর অসৎ আমলা-পুলিশের খেলা।
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আর্মি রা জাদূ জানে
১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল প্রশ্ন রেখেছেন ।
রমজান হল সংযমের মাস দিনে না খেয়ে উপবাস থেকে
যেমন খাওয়া হতে বিরত থেকে সংযমের পরীক্ষা দেয়া হয় তেমনি
ইফতারে বারো পদের দামী দামী খানা পিনা কমিয়ে খুব অল্পতেই
ইফতার কর্ম সমাধা ও রাতে শেহরীতে পুষ্টি সর্বস্য কমদামী খানা
খেয়ে সংযম তথা সিয়াম সাধনা করলে বাজারে জিনিস পত্রের চাহিদা
কমে যাবে । তখন ব্যবসায়ীরাই বরং জিনিস পত্র ও খানা দানার দাম
কমিয়ে বেশী কেনার জন্য প্রলুব্দ করবে । তাই দ্রব্য মুল্য কমানোর মুল
চাবিকাঠি ক্রেতাদের উপরই । রমজানে তাঁদের খাবারের তালিকায়
ও খাবার গ্রহনে সংযমী হলে দ্রব্য মুল্যের সমস্যার সমাধান হয়ে
যাবে। তখন বরকতময় মাসে বেশী বেশী খেয়েও রোজদারগন কুলিয়ে
উঠতে পারবেননা ।
উল্লেখ্য মাহে রমজানের উপরে প্রায় ৩০০ পৃষ্টার একটি
বই আমার সংকলন ও সম্পাদনায় দিন কয়েকের ভিতর
প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইনসাল্লাহ। বিষয়গুলি নিয়ে সেটিতেও
কিছু আলোচনা করা হয়েছে ।
আমি একটি ইসলামী চ্যরিটি অর্গানাইজেশনের
সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি । এর
ব্যবস্থাপনায় মসজিদ ও শিক্ষা কার্যক্রমও আছে।
তাই এই মাহে রমজানে বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে ।
পরে সময় করে এসে আপনার মুল্যবান অন্য
পোষ্টগুলি দেখে যাব ।
শুভেচ্ছা রইল
১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমরা ফলাহারে যদি মননিবেশ করি, তাহলে অনেক খাদ্যের দাম বাজারে কমে আসবে।
আপনার বই পড়ার আগ্রহ থাকলো।
আশা করি, আপনার চ্যারিটির কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবো।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমরা যারা অর্থনীতি পড়েছি তারা অবশ্যই জানি যে, গিফেন গুডস এর দাম বাড়লেও চাহিদা কমে না। কেননা, মানুষকে গিফেন গুডস কিনতেই হবে।
গিফেন গুডস -এর কয়েকটি উদাহরণ হলো- চাল, ডাল, চিনি, লবণ, তেল মশলা-------- ইত্যাদি। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই সব জিনিস মানুষ বেঁচে থাকার জন্য কিনবেই ।
তাই অর্থনীতির সাধারণ নিয়ম- দাম বাড়লে চাহিদা কমে- খাটে না।