নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
কোকা-কোলা খাওয়া কমলে, এর উতপাদনও কমবে। ফলে, হুদাহুদিই কিছু মানুষের চাকরী যাবে।.....যারা কোকাকোলা ব্যানের কথা বলে, ঐ মানুষগুলা ব্যাংক বন্ধের কথা প্রচার করে না কেন!!! সুদ তো কোকা-কোলা থেকে বেশি ডেঞ্জারাস!!!
প্রশ্নগুলোর উত্তর এখনো পাই নাই।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ফরজ কামের দেখা নাই, নফল নিয়ে প্যাঁচাল।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কোকাকোলা খাওয়া হারাম এটাতো কেউ বলেনি। যেহেতু কোকাকোলা কোম্পানি সন্ত্রাসী ইহুদি অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলকে আর্থিকভাবে সাহায্য করে তাই যারা মুসলমানদের কষ্টে সমব্যাথী তারা ঈমানের দাবীতে কোকাকোলা বর্জন করছেন।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ইমানের অনেক শাখা আছে।
কোকা-কোলা বর্জন কত নাম্বার শাখা?
বুঝে বলিয়েন।
ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ফেসবুক ইমানদারদের যন্ত্রণায় জাতি অতিষ্ট।
এতের হাত থেকে পরিত্রাণ নেই।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ইমানদারদের ইমানের সংজ্ঞা জানা নাই।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪১
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: কোকাকোলা কেনো ব্যান করতে হবে। কোকের স্বত্ব দেশের তিনটি কোম্পানির হাতে ইন্টারন্যাশন্যাল বেভারেজ, প্রাণ আর আবদুল মোনেম গ্রুপ। সবগুলো কোম্পানি তে উৎপাদন থেকে বিপণন সবক্ষেত্রে বাংলাদেশি মানুষজন। যেহেতু ইজরায়েলের সাথে বাংলাদেশের কোনো কুটনৈতিক সম্পর্ক নেই, তাই ইজরায়েলি কোনো পণ্য এ দেশে নেই। এখন দেশে বিক্রি হওয়া কোকের সিংহ ভাগই তো দেশিয় মানুষ পাচ্ছে। তাদের সংসার চলছে এর উপর ভিত্তি করে। সরাসরি আমেরিকা থেকে আমদানিকৃত কোক সুপার শপ থেকে না কিনে খেলেই হয়।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সরাসরি আমেরিকা থেকে আমদানিকৃত কোক সুপার শপ থেকে না কিনে খেলেও অসুবিধা নেই। যেহেতু, ডিমান্ড আছে, সেটা সলুক না! কারো তো ক্ষতি করছে না!
ধন্যবাদ নিরন্তর।,
৫| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: কোন আইনে কোকাকোলা নিষিদ্ধ করবে?
গত প্রায় দশ বছর ধরে বাংলাদেশে কোকাকোলা (সাথে ফান্টা, স্প্রাইট) ইত্যাদির ব্যাবসা খারাপ যাচ্ছে। কারন লোকাল কোম্পানীগুলোর কোলা ড্রিংক সহ অন্যান্য ড্রিংকস দেশে ভালো ব্যাবসা করছে। সেজন্য কোকাকোলা কোম্পানী অলরেডি ব্যাবসা গুটিয়ে লোকালদের কাছে বিক্রি করে চলে গেছে বা যাচ্ছে।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
তাহলে কেন এতো লাফালাফি!!!
ধন্যবাদ।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯
বক বলেছেন: মনে করেন আপনি ১০ স্তরের শত্রু দ্বারা পরিবেস্টিত আছেন। শত্রু সেনাপাতি মাঝখানে। ওখানে সরাসরি পৌছা সম্ভব না। এখন কি আপনি সামনের সাধারন সৈনিকের (কোক) সাথে লড়াই বন্ধ করে দিবেন এই যুক্তিতে যে, একে পরাজিত করে লাভ কি? ঔ সেনাপতি ( ইস ডি-রেইল) তো দিব্যি সুরক্ষিত থাকবে। বাদ দাও এসব (লড়াই / বয়কট ) , চুপচাপ বসে থাকো বা উপেক্ষা করো। এতে কি আপনি রেহাই পাবেন?
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
মনে করা করি'র কি দরকার আছে!!!
ধন্যবাদ।
৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: শিরোনাম নি বুঝে শুনে দিয়েছেন? বাংলাদেশে কোকাকোলা নিষিদ্ধ হয়নি। হলে কোন দোকানে এই পণ্য পাওয়া যেতোনা। যেহেতু পাওয়া যায়, তাই নিশ্চিন্ত থাকুন যে এই পণ্যটি ব্যান করা হয়নি।
যেটা হয়েছে, সেটা হল ফিলিস্তিনের প্রতি সমব্যাথী মুসলিম সম্প্রদায় এই পানীয়টি বর্জন করেছে। কেন? ইসরাইলী পণ্য বলে? না, কোকাকোলা বা পেপসি ইসরাইলী নয়। দুটিই অ্যামেরিকান পানীয় ব্র্যান্ড। বাংলাদেশে কোকাকোলা উৎপাদন হলেও এর ফ্র্যাঞ্চাইজি বাবদ বিরাট অংকের টাকা আমেরিকা চলে যায়। সেই কোম্পানি আবার ট্যাক্স হিসেবে বিরাট অংকের টাকা আমেরিকাকে দেয়। আমেরিকা সেই টাকার অংশবিশেষ ব্যয় করে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইলের জন্য অস্ত্র তৈরিতে এবং ইসরাইলকে দেয়া অনুদানে।
তাছাড়াও ইসরাইলের যেকোন অন্যায় কর্মকান্ডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই একমাত্র দেশ, যে কিনা নির্লজ্জভাবে সমর্থন দেয়। তাই মার্কিনীরা সুবিধা পায় - এরকম পণ্য বর্জনের জন্য ফিলিস্তিনের সমব্যথী মুসলিমদের আন্দোলন।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ফিলিস্তিনীদের সাথে সমব্যথীতা দেখান। ভালো।
কিন্তু, দেশের মানুষের সর্বনাশ করবেন না।
ধন্যবাদ।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
শেয়ারের জন্যে ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ইমানের অনেক শাখা আছে।
কোকা-কোলা বর্জন কত নাম্বার শাখা?
বুঝে বলিয়েন।
ধন্যবাদ।
ধরেন, আপনার বাড়ির সামনের এক দোকানদার আপনার বাড়ির কোন এক নারী সদস্যকে ধর্ষন করেছে এবং ধর্ষনের ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল করে দিয়েছে, আপনি ঐ দোকানদারের দোকান থেকে আর কিছু কিনবেন?
এই উত্তর পেলে আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিব।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনার বৌ বা বোনকে 'যদি' আপনি ধর্ষন করেন, তাহলে ইমান কি চলে যাবে?
বুঝে উত্তর দিয়েন।
ধন্যবাদ।
১০| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
নতুন বলেছেন: ব্যাংকে চাকুরী করে যারা ইসলামী জ্ঞান বিতরন করে তাদের কি বলা উচিত?
১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি ঠিক জানি না।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১১| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ব্যাংক একটা হারাম প্রতিষ্ঠান।
ব্যাংকে যারা চাকরি করে তারা হারাম ইনকাম খায় ।
ব্যাংকে কোন মমিন মুসলমানের চাকরি করা উচিত নয়।
ইমানকে হেফাজত করা প্রথম দায়িত্ব।
সংসার আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা ঠিকই চালিয়ে নেবেন।
আসুন- সব ব্যাংক ঝেটিয়ে বিদায় করি।
১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার মনে হয়, অনেক ব্যাংক হারাম নয়। আমাদের মহানবী ব্যাংকার ছিলেন।
ব্যাংকের সুদ হারাম।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১২| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮
নতুন বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই অনেকেই ব্যাংকের অফিস থেকে ব্লগে এবং ফেসবুকে ফিলিস্তিনিদের দুখে কোকাকোলা বয়কট করার পক্ষে পোস্ট দেয়...
১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হাঁ, হাঁ, হাঁ!!
তাহারা কারা?
ধন্যবাদ।
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ফেসবুকের বয়কটা আর বাস্তবের বয়কট কি এক হয় কখনো?
সভা-সমিতিতে ভাষণে যা বলা হয় বাস্তব জীবনে তা করতে হয় না।
আমাদের এলাকায় ( ঢাকা জেলার দোহার উপজেলা) একটি কথা প্রচলিত আছে -
চৈত মাসের ওয়াজ মাঘ মাসে করতে নেই!
চৈত মাসে ওয়াজ করলে চিল্লাইয়া বলা সম্ভব যে- মেয়েলোকের শাড়ী দিয়ে তৈরী কাথা গায়ে দিয়ে ঘুমানো পাপ!
চিল্লাইয়া কন- ঠিক কিনা!!!
এই একই ওয়াজ মাঘ মাসে করলে সেটা কোন উপকার বয়ে আনবে না।
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার মনে হয়, অনেক ব্যাংক হারাম নয়। আমাদের মহানবী ব্যাংকার ছিলেন।
ব্যাংকের সুদ হারাম।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
নবীজির আমলে ব্যাংক ছিল এরকম তো কখনো শুনিনি।
মূলত ব্যাংকিং এর ধারণার সূত্রপাত হয়েছিল ইটালিতে।
সৌদি আরবে নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইমানের পরীক্ষা হয় সংকট কালে।
ঘৃণা করি আমেরিকা , ইন্ডিয়া।
পারি জমাতে চাই আমেরিকা।
চিকিৎসা করাতে যাই্ ইন্ডিয়া।
আমাদের ইমান কম জোরী।