নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি করা হয়ে ওঠে না। কিন্তু মাথার ভিতর তাগিদ অনুভব করি। কত কী দেখছি চারপাশে, কত কত অনুভব বুদ্বুদের মত জেগে ওঠে, ইচ্ছে করে রেখে দেই শব্দ মালা গেঁথে। কিন্তু শব্দগুলো ফুল হয়ে ফোটে না। কেন কে জানে?
সে নারী, আধখানা চোখে দেখ,
বলো আধেক মানুষ তাকে-
সেও তো নিয়েছে প্রতিরোধহীন মেনে।
দুর্বল ,অবোধ, অবলা , স্বর্নলতা
জীবনের বাঁকে তার জন্যে
ওঁত পেতে থাকে অনন্ত অবহেলা,
তবুও অন্তরাত্মা জানে
শিকল-বরন-বশ্যতা মানা
শান্ত-স্নিগ্ধ-ছলনাময়ী নারী,
অমিত শক্তির-ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি,
আঁচলের তলে নিপুন যাদুতে ঢেকে-
পোষমানা সিংহী নুপুরের তালে হাঁটে।
———-//———
২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৮
এম ডি মুসা বলেছেন: নারী আপনার সম অধিকার
কাম্য যখন ছিলো,
এগিয়ে যাবেন সমান গতিতে
কে বেশি সুবিধা দিলো!
কার কপালটা পুড়লেন হেসে
চাকরি পেলেন মিলে,
খরচ করলে বাবার অর্থ
জামাই সুবিধা নিলে,
এ কূল গড়লো ওকূল ভাঙ্গে
এইতো নদীর খেলা,
এটা তো নয় যে হাতের বেলায়
নির্মম হবে বেলা।
নারী আপনার ঘরের ভাইটি
চাকরি পায় না ঘরে,
আপনার বাবা টেনশন নিয়ে
বালিশে হেলান ধরে।
নারী আপনার সম অধিকারে
বেশি অধিকার পান,
কয়জন লোকে কপাল ভেঙ্গে
একটু বলেই যান।
সমান সমান অধিকার দিয়ে
এগিয়ে যাওয়া কাম্য,
কম বেশি দিয়ে স্বীকার না হয়
যতটুকু বৈষম্য।
আগে ছিলো সেই আদিম যুগের
মত প্রকাশের বাধা,
সবখানে আজ প্রযুক্তি থেকে
মুছে গেছে সব কাঁদা।
হেলার চাদরে নারী জাতিদের
সবখানে ছিলো ঢাকা,
প্রযুক্তি এসে উমুক্ত হলো
বিচরণ হলো ফাঁকা।
চোখ খুলে আজ বাঁচতে শিখেছে
চিনেছে নিজের রাস্তা,
বেশি অধিকার দিয়েছেন বলে্
ছেলেরা হারায় আস্থা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৫
এম ডি মুসা বলেছেন: আমি কবিতার মাধ্যমে মন্তব্য করতে চাই নারী জাতির জন্য আমাদের সারা জীবনের সংগ্রাম মায়ের ভাতের জন্য যুদ্ধ করতে হয় বোনের জন্য যুদ্ধ করতে হয় বাবার জন্য করতে হয় এবং স্ত্রী জন্য করতে হয়.। নারীকে আলাদা করে দেখার কী আছে? নারী পুরুষ পার্থক্য করেছে একদল কাপুরষ যারা মূর্খ সমাজে মাথা মোটা নারীর প্রতি নির্যাতনে করেছে তাদের জন্য নারীর অধিকার প্রশ্ন তুলে এছাড়া একটা নারীর স্বপ্ন তাকে ভালো বেসে বহু পুরুষ স্বর্গ খুঁজে পায় পৃথীবি জয় করে নারীর মুখের হাসির জন্য কবিতাটি হলো দ্বিতীয় কমেন্ট