নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিকভ্রান্ত পথিক

সায়েম মুন

আঙ্গুল-চুষে ওষ্ঠাগত, জীবনের বেহিসেবী, ছিন্নপত্র দোলাচালে, মলিনতর ক্রন্দসী। হিমশীতল হাভাতে, অনাদরে উর্বষী, কাষ্ঠাগত অবিরত, ছন্নছাড়া সন্ন্যাসী।

সায়েম মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এসো বুনো ফুল চিনি

১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৫

এই পোষ্টের বেশীরভাগ ফুল বুনো। চলার পথে বিশেষ করে মেঠো পথ বা গ্রাম্য পথে ঝোপঝাড়ে ফুটে থাকতে দেখা যায়। কেউবা বড় রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে মাথা উচু করে সবার নজর কারে। তাদের রূপ সৌন্দর্য দিয়ে মানব মন আকৃষ্ট করে।



ফুল বিশেষজ্ঞ ছাড়া এত সব ফুল চেনা সম্ভব না। বেশীরভাগ ফুলের ছবি দেশের এখানে ওখানে ঘোরার পথে তোলা। সেই ফুল গুলোর অন্তত নামটা জানার খায়েশে এই পোষ্টের অবতারণা। কয়েকটা ফুলের নাম জানতাম। বাকীগুলোর জন্য এখানে ওখানে সার্চ করে বইয়ের পাতা ঘেটে জানতে পারলাম। সব মিলিয়ে যে কয়টার নাম জানা গেল তাদের নাম, সংক্ষেপে বর্ননা ও ঔষধিগুণ দিয়ে দিলাম। বাকীগুলোর নাম পরিচয় গুণাগুণের জন্য সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।



১। বনজুঁই/ভাট ফুল/ঘেটু (বৈজ্ঞানিক নামঃ Clerodendrum viscosum)

ছোট আকৃতির নরম শাখা প্রশাখা বিশিষ্ট ঝোপ জাতীয় গাছ। সবুজ পাতা। সাদা ফুল। ফুলের মাঝখানে লালচে পুষ্পদন্ডে থোকায় থোকায় অনেক ফুল কলি এক সাথে হয়। বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়। বীজ থেকে গাছ হয়। বর্ষাকালে বেশী ফুল ফোটে।

ঔষধিগুণঃ চর্মরোগ, ম্যালেরিয়া, পোকামাকড়ের কামড়ে উপকারী।





২। আকন্দ (বৈজ্ঞানিক নামঃ Calotropis gigantean)

আকন্দ দুই প্রকার। শ্বেত ও লাল আকন্দ। গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। গাছের উচ্চতা ৩-৪ মিটার। বাংলাদেশের সর্বত্র দেখা যায়। সারাবছরই ফুল ফোটে। তবে বর্ষাতে বেশী ফোটে।

ঔষধিগুণঃ পাকস্থলির ব্যথা নিবারক, দাদ, অর্শ্ব, ক্রিমি ও শ্বাসকষ্টের উপকারী।





৩। মান্দার (বৈজ্ঞানিক নামঃ Erythrina indica)

ছোট থেকে মাঝারি আকৃতির ও দ্রুত বর্ধনশীল। ফেব্রুয়ারী-মার্চ মাসে ফুল ফোটে। হলদে সবুজ পাতা। গাঢ় লাল ফুল।

ঔষধিগুণঃ পাতার রস অরুচি নাশক, কফ ও বায়ু নাশক, কৃমি নাশক ও চক্ষু রোগের উপকারী।





৪। পলাশ (বৈজ্ঞানিক নামঃ Butea monosperma)

মাঝারি আকারের শাখা প্রশাখা যুক্ত গাছ। গাছে ফুল ফোটার সময় সব পাতা ঝড়ে যায়। সমস্ত গাছ ফুলে ফুলে ছেয়ে যায়। কমলা রঙের ফুল। ঊর্ধ্বমূখী ফুলের পাপড়ী। ফুলে কোন গন্ধ নেই। খয়েরী রঙের ছোট ফল হয়। ফ্রেব্রুয়ারী মাসে ফুল ফোটে।

ঔষধিগুণঃ বীজ কৃমির এক মহৌষধ। গাছের ছাল কুষ্ঠরোগে ব্যবহার হয়।





৫। চোরকাঁটা/প্রেমকাঁটা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Chrysopogon aciculatus)

ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। রাস্তার ধারে বা উঁচু জমিতে জন্মে। বর্ষাকালে ফুল ফোটে। পুষ্পদন্ড প্রায় ৩০ সেমি লম্বা। ঘাসের উপর দিয়ে চলাচলের সময় মানুষের কাপড়ের সংস্পর্শে আসলে কাপড়ে বিধে যায়। বীজ ও শেকড় থেকে চারা হয়। ঔষধিগুণ আছে।





৬। দাঁতরাঙা/বন তেজপাতা/লুটকি (বৈজ্ঞানিক নামঃ Melastoma malabathricum)

ছোট আকৃতির শাখা প্রশাখা ছড়ানো নরম গাছ। তেজপাতার মত পাতা বলে একে বন তেজপাতাও বলে। পাঁচ পাপড়ির বেগুনি রঙের ফুল, মাঝখানে হলুদ। বর্ষাকালে এই ফুল বেশী ফোটে। বীজ ও কাটিং থেকে এই গাছ হয়।

ঔষধিগুণঃ পাতা আমাশয় ও পেটের অসুখে খুবই উপকারী।





৭। ঢোল কলমী (বৈজ্ঞানিক নামঃ Ipomoea fistulosa)

শক্ত ডাঁটির ঝোপড়ানো গাছ। পাতা সবুজ ও লম্বাটে। হালকা বেগুনী রঙের ফুল। কাটিং থেকে গাছ হয়। যে কোন পরিবেশ ও আবহাওয়ায় টিকে থাকতে পারে। আদিবাস দক্ষিণ আমেরিকার পেরু ও বলিভিয়া। বেড়া ও জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বর্ষাকালে এই ফুল বেশী ফোটে।





৮। কলাবতী/সর্বজায়া/ফেনা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Canna indica)

এশিয়া ও আমেরিকার গ্রীষ্মমন্ডলীয় (ফ্লোরিডাসহ) অঞ্চলের ফুল। লাল, হলুদ, গোলাপী, কমলা, খয়েরী ছাড়াও মিক্সড কালারের দেখা যায়। পাতা সবুজ ও মিক্সড কালারের। বর্ষাকালে বেশী ফোটে।





৯। কাঁটাবেগুন/কন্টিকারি (বৈজ্ঞানিক নামঃ Solanum surrattense)

ছোট ঝোপাকৃতির শাখা প্রশাখা ছড়ানো গাছ। ১-২.৫ মিটার উচ্চতা। সবুজ পাতা। শীতকালে বেশী ফুল ফোটে। সাদা ফুলের মাঝখানে হলুদ রঙ। ফুলের গোড়ায় প্রচুর ধারালো কাঁটা থাকে। ভিজে ও স্যাতস্যাতে জায়গায় ভাল জন্মে।

ঔষধিগুণঃ গণোরিয়া, কফ, বুক ব্যথা।





১০। ভেরেন্ডা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Richinus communis Linn.)

বাংলাদেশের সর্বত্রই জন্মে। অনেক ডালপালাযুক্ত মাঝারি আকৃতির নরম কাষ্ঠল গাছ। আদিনিবাস দক্ষিণ আমেরিকা। একই ডালে স্ত্রী ও পুরুষ ফুল আলাদাভাবে ফুটে থাকে।

ঔষধিগুণঃ সমস্ত গাছটিই ঔষধী কাজে লাগে। রক্ত আমাশয়, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, কফনাশক ও ফোঁড়ার কাজে লাগে। বীজের তেল নানা রকম ব্যথা, বাত ইত্যাদি কাজে মালিশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।





১১। লান্টানা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Lantana camara)

ছোট গাছ, ডালপালা ছড়ানো ঝোপাকৃতির। পৃথিবীর অনেক দেশেই বনফুল হিসেবে পরিচিত। বাগানপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় ফুল। ছোট সবুজ পাতা। ছোট আকৃতির হলুদ, লাল ও হালকা গোলাপী রঙের ফুল। এই গাছের আদিবাস আমেরিকায়। গাছের পাতা গবাদি পশুর জন্য বিষাক্ত খাবার। ফুলগুলি সম্পূর্ণ ফোটার পর রঙ বদলায়। পীত থেকে কমলা, কমলা থেকে লাল রঙের হয়। সারা বছরই ফুল ফোটে। বর্ষাকালে বেশী ফোটে।

ঔষধিগুণঃ জ্বর, চর্মরোগে উপকারী।





১২। লজ্জাবতী (বৈজ্ঞানিক নামঃ Mimosa pudaca)

শাখা প্রশাখা মিশ্রিত গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এর শক্ত চিকন ডালে কাঁটা থাকে। সারা বছরই ফুল হয়। বর্ষাকালে বেশী হয়। পাতা পক্ষল যৌগিক, সবুজ রঙের। ফুল দেখতে হালকা গোলাপী রঙের গোল আকৃতির। অনেকটা পাখির পালকের মত।

ঔষধিগুণঃ দাঁত, পাইলস, বিষাক্ত সাপের বিষ, আমাশয়, রক্ত পরিস্কারক, পুরনো ঘা বা ক্ষত নিরাময়ে বিশেষ উপকারী।





১৩। মটমটিয়া (বৈজ্ঞানিক নামঃ Lippia geminata)

সাধারণত নিচু জমিতে পুকুর, খাল, বিলের পাশে এই ফুল গাছ জন্মে। ঝোপাকৃতির গাছ। এদের কান্ড খুব নরম ও গন্ধ যুক্ত পাতা। ডাল একটু ভাঙলে প্রখর গন্ধ বের হয়। সবুজ পাতা। হালকা বেগুনী রঙের ফুল, মাঝখানে হলুদ স্পট থাকে। দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশেই এই ফুল গাছ দেখতে পাওয়া যায়।

ঔষধিগুণঃ পাতার রস পেটের ও নার্ভের টনিক হিসেবে ব্যবহার হয়। এছাড়াও বহুবিধ ঔষধে এই গাছ ব্যবহৃত হয়।





১৪। পাহাড়ী কাশ (বৈজ্ঞানিক নামঃ Saccharum arundinaceum)

পাহাড়ী কাশফুল সমতলের কাশফুলের আর একটি ভিন্নজাত। সমতলের কাশফুল ফোটে নদী, বিল, ঝিলের পাড়ে। পাহাড়ী কাশ ফোটে উঁচু পাহাড়ে। সাধারণত শীতকালে ডিসেম্বর-জানুয়ারী মাসে এই ফুল ফোটে। ফুল দেখতে অনেকটা কটন ক্যান্ডির মত। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটের পাহাড়ে জন্মে। শিকড় থেকে গাছ জন্মায়





১৫। শ্বেতাদ্রোণ/দন্ডকলম/দলকলস (বৈজ্ঞানিক নামঃ Leucas aspera)

ছোট ঝোপ আকৃতির গাছ। ১-২ ফুটের মত উচ্চতা। বীজ থেকে চারা জন্মায়। ধানক্ষেত ও অন্যান্য উঁচু জমিতে জন্মে। বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়। ফুল মার্চ-এপ্রিলে ফোটে। সবুজ পাতা। সাদা পাপড়ী যুক্ত ফুল। ফলে মধু থাকে। শ্বেতাদ্রোণ ও রক্তদ্রোণ একই গোত্রের ফুল।

ঔষধিগুণঃ পাতার রস চর্মরোগের উপকারী, গাছের শিকড় স্ত্রীরোগের উপকারী।





১৬। শিয়ালমুতি/আসামলতা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Eupatorium odoratum)

মাঝারি ধরনের শাখা প্রশাখা যুক্ত ঝোপাকৃতির গাছ। ২-৩ মিটার উচু। পাতা সবুজ রঙের। ছোট আকৃতির সাদা সবুজ মেশানো ফুল। বীজ থেকে চারা হয়। জানুয়ারী ফেব্রুয়ারীতে বেশী ফোটে।

ঔষধিগুণঃ পাতা কফ, জ্বর, হাম, ডায়াবেটিস রোগে ব্যবহার হয়।





১৭। তিতবেগুন (বৈজ্ঞানিক নামঃ Solanum indicum)

ছোট কাটাযুক্ত উদ্ভিদ। পাতা হালকা সুবজ। গাছ ১-২ মিটার উঁচু। ফুল হালকা বেগুনি ও হালকা গোলাপী হয়। মাঝখানে হলুদ রং হয়। ফল গোলাকৃতির নরম। পাকার পর হলুদ রঙ ধারণ করে। বাংলাদেশের সর্বদ্র দেখা যায়।

ঔষধিগুণঃ মূল, বীজ, পাতা, ফল সবই ঔষধের কাজে লাগে। কৃমিনাশক, হজমকারক, হাঁপানী, সর্দি, কফ, দাঁত ব্যথা ও যৌন উত্তেজক।





১৮। আলকুশী/ বিলাইআচড়া/ বিচুটি (বৈজ্ঞানিক নামঃ Mucuna pruriens (Linn.)

শিমজাতীয় বর্ষ/বহুবর্ষজীবি উদ্ভিদ। সংস্কৃত নাম আত্মগুপ্তা। আমাদের দেশে পাহাড়ী এলাকায় বেশী দেখা যায়। প্রায় সারা বছর ফুল ফোটে। শীতকালে বেশী ফোটে। ফুল দেখতে গাঢ় বেগুনী। পাতা ও ফল সবুজ। পাতা বা ফলের সংস্পর্শে আসলে মানুষের শরীর প্রচন্ড চুলকায়।

ঔষধিগুণঃ বীজ, শাক ও মূল বাত, জ্বর এবং কৃমিনাশক। বিছার কামড়ে বীজ গুড়া লাগালে উপশম হয়।

তথ্যসূত্রঃ আলকুশী





১৯। বাসক (বৈজ্ঞানিক নামঃ Adhatoda vasica )

সাধারণত উঁচু জমিতে জন্মে। ৩-৫ ফুট উঁচু ছোট গাছ। অনেক শাখা প্রশাখা যুক্ত। পাতা সবুজ ও লম্বাটে। ফুল সাদার মাঝে বেগুনি ছোপ।

ঔষধিগুণঃ পাতার রস সর্দি কাশির উপশম করে, উকুন নাশ করে, আমবাতে, দাদ, চুলকানিতে, জন্ডিস, পাইরিয়া/ দন্তরোগে উপকারী। বাসকের মূলের রস জ্বর (ফুলের রসও) উপশম করে। প্রশাবের জ্বালা যন্ত্রণায় ফুলের রসের শরবত উপকারী।





২০। রানী ফুল (Mexican false heather/false heather/Hawaiian heather/ elfin herb) (বৈজ্ঞানিক নামঃ Cuphea hyssopifolia)

ছোট ঝোপ আকৃতির গাছ। গাছের উচ্চতা দেড় থেকে তিন ফুট। আদিনিবাস মধ্য আমেরিকা। বিশেষ করে মেক্সিকো। বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকা ও বাগের হাটে দেখা যায়। পাতাগুলো ক্ষুদ্রাকার ও সবুজ। ডাল গাছের দু'দিকে সমান্তরালে ছড়িয়ে থাকে। ফুলগুলো ছোট ও বেগুনী রঙের। এছাড়া সাদা রঙ ও আরও কয়েকটি রঙের আছে। এই ফুল বার মাস ফোটে। বাগানের বেড়া হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

ঔষধিগুণঃ টনিক (বলবর্ধক) হিসেবে, পোকা মাকড় দূর করতে, চর্মরোগে।

তথ্যসূত্রঃ এখানেএখানে (পৃষ্ঠা ৩৫৩, সিরিয়াল ৩৫)





২১। ঝুনঝুনি/জংলি শান (বৈজ্ঞানিক নামঃ Crotalaria mucronata )

ছোট ১-২ ফুট উঁচু উদ্ভিদ। পাতা সবুজ। পুষ্পদন্ডে এক সাথে অনেক হলুদ ফুল ফোটে।

ঔষধিগুণঃ পাতা পোকার কামড়, ল্যাপ্রোসি ইত্যাদি চর্মরোগে ব্যবহার হয়!





২২। কেশরাজ/মহাভৃঙ্গরাজ (বৈজ্ঞানিক নামঃ Wedelia calendulacea)

ছোট গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। ভেজা জায়গায় হয়। নরম সবুজ পাতা। ফুল উজ্জ্বল হলুদ রঙের।

ঔষধিগুণঃ গাছের পাতা হেয়ার ডাই হিসাবে ব্যবহার করা হয়, এছাড়া চর্মরোগ, চোখের অসুখেও কাজে দেয়!





২৩। নুনিরলতা/হুড়হুড়ে (বৈজ্ঞানিক নামঃ Cleome gynandropsis)

বহু শাখাপ্রশাখায় বিস্তৃত ঝোপ আকৃতির গাছ। ৩-৪ ফুট উঁচু হয়। একটি দন্ডে ৫/৬ টি পাতা আঙুলের মত ছড়ানো থাকে। পাতা সবুজ। হালকা গোলাপী রঙের। একটি পুষ্পদন্ডে অসংখ্য ফুল থাকে।

ঔষধিগুণঃ বীজ গোল কৃমি প্রতিরোধে, পাতা পোকামাকড়ের কামড়ে উপশমে ব্যবহার হয়।





২৪। ফুলকুড়ি/উচুন্টি (বৈজ্ঞানিক নামঃ Ageratum conyzoides Linn. )

ছোট গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। ১-৩ ফুট উঁচু গাছ। ডাল এবং পাতা সবুজ। ফুল ক্ষুদ্রাকার, সাদা ও রোমশ। বাংলাদেশের সর্বত্র দেখা যায়। বর্ষাকালে বেশী ফুল ফোটে। প্লান্ট বেজ ইনসেকটিসাইড হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

ঔষধিগুণঃ জ্বর উপশমে, শরীরের ফোলা অংশ উপশমে, রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে, স্ত্রীরোগে।

তথ্যসূত্রঃ এখানে





২৫। মারহাটিটিগা/বানগান্ডা (বৈজ্ঞানিক নামঃ Spilanthes iabadicenis)

ছোট গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের সর্বত্র দেখা যায়। পাতার রঙ সবুজ। ফুল সোনালী রঙের হয়। দেখতে অনেকটা নাকফুলের মত।

ঔষধিগুণঃ দাঁতে ব্যাথার উপশমে, গলাব্যাথাতে কাজে দেয়। আমাশয়ে পাতার রস পানিতে সিদ্ধ করে খেলে উপকার হয়।





২৬। বনঢেঁড়স (বৈজ্ঞানিক নামঃ Abelmoschus moschatus)

ছোট আকৃতির ২-৩ ফুট উচ্চতার গাছ। পাহাড়ী এলাকায় হরহামেশা দেখা যায়। পাতা দেখতে উড়ন্ত পাখির মত। পাঁচটি খাঁজ রয়েছে, যা সবুজ রঙের। ফুল হলুদ রঙের। ফুলের মাঝখানে কালো স্পট রয়েছে।





২৭। চুকুর (বৈজ্ঞানিক নামঃ Hibiscus sabdariffa Linn.)

পাট জাতীয় উদ্ভিদ। গাছ ৪-৫ ফুট উঁচু। মূলত এটা আফ্রিকান উদ্ভিদ। ফল ও গাছ কালচে লাল। পাতা তিন ফলাযুক্ত। ফুল হলুদাভ সাদা। মাঝখানে কালচে লাল ছোপ থাকে। অনেক এলাকায় ভূলবশত মেস্তা বলে। প্রকৃতপক্ষে মেস্তাপাট এর বৈজ্ঞানিক নাম Hibiscus cannabinus L. চুকুর এর পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায়। বীজ দিয়ে সস, জুস বানানো যায়। এছাড়াও বীজের বহুবিধ ব্যাবহার রয়েছে।





২৮। Scarlet Creeper, (বৈজ্ঞানিক নামঃ Ipomoea hederifolia)

লতানো গাছ। বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকায় দেখা যায়। পান পাতার মত পাতা। পাতা সবুজ রঙের। ফুল উজ্জ্বল লাল রঙের।





নিচের ফুলগুলোর নাম এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আশা রাখি আপনারা নাম জানলে শেয়ার করবেন।



২৯।





৩০।





৩১।





৩২।





৩৩।





৩৪।





তথ্য সংগ্রহঃ বাংলাদেশের ফুল; লেখকঃ এম এ তাহের ও আন্তঃজাল।



বিশেষ কৃতজ্ঞতাঃ রাজামশাই; এমজেডআই; রেজোওয়ানা; জীবনানন্দদাশের ছায়া



ছবিঃ নিজস্ব এ্যালবাম।

মন্তব্য ১৮৫ টি রেটিং +৪৭/-০

মন্তব্য (১৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

নীলঞ্জন বলেছেন: আপনার আজকের দিনটি ফুলে ফুলে ভরে যাক ভাই। +++

১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ নীলঞ্জন। এক আধটা নাম জানলে বলেন না!

২| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

সায়েম মুন বলেছেন: এই পোষ্টটা প্রথমে সামুর নতুন ভার্সনে ছবি আপলোড করে পোষ্টাই। প্রথম পাতায় না যাওয়ায় দ্বিতীয়বার পুরনো ভার্সনে ছবি আপলোড করে পোষ্টাইলাম। আগেরবার ব্লগার ভিয়েনাস এর একটা কমেন্ট ছিল। তার কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।

১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: আইচ্ছা। এত আগেই সামুর নতুন ভার্সনে টেরাই মাইরা ঠিক করিস নাই B:-/

৩| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

ভারসাম্য বলেছেন: ৩৩ নং ফুলের নামকরণের তাৎপর্য জানিতে ইচ্ছুক :D

ডুমুরের ফুলের ছবি না থাকায় মাইনাচ।

১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

সায়েম মুন বলেছেন: কোন শিয়ালে জানি বেগ সামলাইতে না পেরে =p~

চোখে না পড়লে কি করবো :(

৪| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭

পথিক অপু বলেছেন: + + + + +
awesome :)
thank u for sharing

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩১

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস পথিক অপু।

৫| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮

ইনকগনিটো বলেছেন: পাহাড়ি কাশ ফুল ভাল্লাগছে সবচেয়ে বেশি। :)

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: যাক! একটা অন্তত ভাল লাগছে। :)

৬| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

জেমস বন্ড বলেছেন: প্রথম পোস্টে কমেন্ট করার পরই সেটা নাই হইয়া গেছে তাই রাগে ঠেলায় আর কিছুই কইতাম না তয়
তয়
তয়
ত্য

পুস্ট প্রিয়তে এন্ড রাজাছাব কে এইখানে দেখতাম চাই :)

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩৯

সায়েম মুন বলেছেন: কষ্ট করে দ্বিতীয়বার কমেন্ট দেয়ায় ধইন্যা। :)

রাজাছাব তো নিজ ভূবণে ব্যস্ত। তিনি কি এই ভূবণে পদধূলি দিবেন। /:)

৭| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

নস্টালজিক বলেছেন: দারুণ!
মান্দার এর আরেক নাম কি পারিজাত?

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস রানা ভাই।

তাতো জানিনা :(

৮| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০২

মাইশাআক্তার বলেছেন: ফুলের নাম গুলো বক্স অক্ষরে এসেছে। অনেক ফুলের নাম জানতে পারলাম না :(

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: আমি তো ঠিকই দেখছি। আপনার ব্রাউজারের সমস্যা বোধয় :)

৯| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০৪

যেড ফ্রম এ বলেছেন: ফুলগুলো চমৎকার লাগছে। এসো বুনোফুল চিনি বলে পোস্টে ডেকে এনে চেনাতে বলছেন! এটা কেমন বিচার হলো :|

এই ফুলগুলো চিনতে একজন ব্লগার আপনাকে সাহায্য করতে পারেন। ব্লগার এমযেডআই-এর ফুল লতা পাতা নিয়ে জানাশোনা আছে বোঝা যায়। পোস্ট ওনার চোখে পরলে আশা রাখি সবগুলো ফুলোর বিস্তারিত বৃতান্ত জানতে পারবো।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: আমি ১৭ টা চেনালাম। বাকীটা আপনাদের দায়িত্ব। ছোট কালে পাঠ্যপুস্তকের এসো নিজে করি টাইপ পোষ্ট। এখানে হবে এসো সবাই মিলে ফুল চেনার চেষ্ঠা করি। :P

ব্লগার এমযেডআইয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। /:)

১০| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

রাহি বলেছেন: বেশীর ভাগ ফুলই চিনতে পারলাম না। :|

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৫

সায়েম মুন বলেছেন: গ্রামের পথে চলতে গেলে এই ফুল গুলো চোখে পড়ার কথা। নাম হয়ত জানা নেই। :)

১১| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১০

যেড ফ্রম এ বলেছেন: এখানে ঐ ব্লগারের লিংকঃ এমজেডআই

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২১

সায়েম মুন বলেছেন: ওনার ব্লগটা দেখে আসলাম। উনি বেশী পোষ্ট দ্যাননি। ফুলের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকটা। বেশীরভাগই পরিচিত/ বাগানের ফুল।

আমার খুব ভাল লাগলো যে, আলকুশী/ বিচুটি ফুল নিয়ে ওনার একটা পোষ্ট দ্যাখলাম। আমার কাছে ঐ ফুলটার ছবি ছিল। ওনার পোষ্টে গিয়ে নামটা জানতে পারলাম। এবং ফুলটার ছবি এই পোষ্টে এ্যাড করে দিলাম। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। :)

১২| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:২৪

অনুমান বলেছেন: Click This Link

এই ফুলটি কি চিনতে পারেন, গাছটা লতানো, গাছে কাঁটা আছে।বুনো ফুল।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২২

সায়েম মুন বলেছেন: না ব্রো। চিনিনা। কখনো চোখে পড়েছে বলে মনে হয় না। থ্যাংকস।

১৩| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

টুকিঝা বলেছেন: এত ফুল! বাহ!

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাংকস টুকিঝা। শুভকামনা অনেক।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭

ডেভিড বলেছেন: তিতবেগুন নিয়ে পাঠশালায় অনেক স্মৃতি আছে, শিয়ালমুতির রহস্য কি :|

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২৪

সায়েম মুন বলেছেন: তিতবেগুন দিয়ে খেলতেন নাকি :-*
কোন পন্ডিত শিয়াল মনে হয় হিসু করছিল। B-))

১৫| ১৯ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১

মনে নাই তো কি করার বলেছেন: অসাধারন। আমি মুগ্ধ ।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২৬

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন অনেক।

১৬| ১৯ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১

ভািটবাংলা বলেছেন: ৩-২৪ পর্যন্ত নাম নেই ।
ভেষজ গুন বলা যাবে কী ?

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩১

সায়েম মুন বলেছেন: এখানে ১৮ টা ফুলের নাম দেয়া আছে। বাকীগুলোর নামের জন্য আপনারা সহায়তা করেন। সময় পেলে ভেষজগুণ অবশ্যই বর্ননা করবো। আপাতত নাম চিনে রাখছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০১

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: +

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাংকস আরেফিন।

১৮| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০৪

হিবিজিবি বলেছেন: সব গুলোই দেখা ফুল এদের কিছু ফুলের নাম জানি আর বেশীর ভাগের নাম জানা নেই!! আফসুস......

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: যেটা যেটা জানেন। দয়া করে জানায় যান। উপকৃত হবো। আবসুস---একটাও জানান নি।

১৯| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২৭

ভিয়েনাস বলেছেন: তাইতো বলি কমেন্ট পোস্ট কোনোটাই পরে আর খুঁজে পাইনি কেন :( :( :( আমি ভাবলাম পোস্ট সহ আপনি নিজেও ব্যান খায়ছেন ;)

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৫

সায়েম মুন বলেছেন: নাহ! আমারে ব্যান কইরা সামুর কোন ফায়দা হবে না। আমি তো এমনিতেই মরহুম :P

২০| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৪

বড় বিলাই বলেছেন: ঢোল কলমি, পলাশ, লজ্জাবতি, চোরকাঁটা - এ কয়েকটাই জানা ছিল। কন্টিকারী ফুলটা আগে দেখেছি কিন্তু কারুর কাছে নাম পাইনি। এখানে পেলাম। বাকীগুলোও জানা গেলে মন্দ হত না।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৮

সায়েম মুন বলেছেন: কন্টিকারি ফুলটা আমার বাসার আশেপাশে অনেক দেখা যায়। :)

এখন পর্যন্ত বাকী একটারও নাম জানা হলো না। আবসোস।

২১| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

চাঁদ সায়েম হঠাৎ কবিতা রেখে বুনো ফুলদের পেছনে লাগলেন কেন #:-S

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: কবিতায় কবিরা শুধু বুনোফুল বলে। কোন নির্ধারিত বুনোফুল সহজে বলতে চায় না। আমি দেখি নির্ধারিত করে কোন বুনো ফুলের নাম বলা যায় কিনা। B-))

২২| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫০

রাজামশাই বলেছেন: ১) ঘেটু / ভাট ফুল

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০০

সায়েম মুন বলেছেন: বনজুঁইও বলে। ভাট নামটা শ্রেয়তর মনে হচ্ছে। আমাদের এলাকায় ভাইটা বলে। এর পাতার রস পেটের ব্যথায় কার্যকরী।

২৩| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫১

রাজামশাই বলেছেন: ৬/ দাঁতরাঙা বা লুটকি

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০২

সায়েম মুন বলেছেন: লুটকি নামটা কালকে এ্যাড করে দিবো। বিশেষ ধইন্যা রাজামশাই। আপনাকে দেখে আনন্দিত।

২৪| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫২

রাজামশাই বলেছেন: ৮ / সর্বজায়া / কলাবতী

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৩

সায়েম মুন বলেছেন: সর্বজয়া নামটা পছন্দ হৈল। কালকে এ্যাড করে দিবো।

২৫| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৩

রাজামশাই বলেছেন: লান্টানার বাংলা নাম পুটুস

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৪

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর নাম। বাংলায় জানা হলো। থেংকু।

২৬| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৪

রাজামশাই বলেছেন: ১৩। মটমটিয়া না পুটুস

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৬

সায়েম মুন বলেছেন: এম এ তাহেরের
বাংলাদেশের ফুল নামক বই থেকে নামটা নেয়া।

লান্টানা কে পুটুস বলতেছেন। আবার মটমটিয়া কে পুটুস বলতেছেন। রাজামশায় দেখি ধন্দে ফেলে দিলেন। #:-S

২৭| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৫

রাজামশাই বলেছেন: ১৫। শ্বেতাদ্রোন এর আরেকটা নাম হলো দলকলস

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১১

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর নাম। কাল সব এ্যাড হবে। 8-|

২৮| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৫

রাজামশাই বলেছেন: ১৬। শিয়ালমুতি হবে না

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৯

সায়েম মুন বলেছেন: এই নামটাও
এম এ তাহেরের
বাংলাদেশের ফুল নামক বই থেকে নেয়া। #:-S

২৯| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৬

শায়মা বলেছেন: আমি বনফুল গো ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে...:)

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১০

সায়েম মুন বলেছেন: তাই নাকি বিউটি আপি :P

৩০| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৬

রাজামশাই বলেছেন: ১৯ নম্বর টা মনে হয় বসাক

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৪

সায়েম মুন বলেছেন: ৬৪ নম্বর কমেন্টে এমজেডআই বলতেছেন বাসক। বাসক নামটাই গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে। নামটা শুনেছিও। আপনার কি মনে হয় রাজামশাই? :-*

৩১| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৭

রাজামশাই বলেছেন: ২০/ খুব সম্ভব কাটা মেহেদী

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: কাটামেহেদী না মনে হয়। একটু পর আর একটা ক্লিয়ার ছবি পোষ্টে এ্যাড করবো। ভাল করে দেখে বলবেন। :)

৩২| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

কয়েকটা ফুল আজ ই দেখলাম।
থ্যাংকস, সুন্দর পোস্টে।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: পোষ্টে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দূর্জয়। শুভকামনা অনেক।

৩৩| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৪

এমজেডআই বলেছেন: ১। ভাট, সাদা ভাট ফুল, বনজুঁই

২। বড় আকন্দ, বেগুনি আকন্দ

৫। চোরকাঁটা, প্রেমকাঁটা

৬। বনতেজপাতা, দাতরাঙ্গা, লুটকি

৮। কলাবতী, সর্বজায়া, ফেনা

৯। কাঁটাবেগুন, কান্তিকারি

১৩। ভুঁইওকড়া

১৯। বাসক

২২। ছোট ঝুনঝুনি

২৪। বেগুনি হুরহুরে

২৬। ফুলকুড়ি, উচুন্টি

২৭। মারহাটিটিগা

২৮। ক্যাসিয়া গণের একটি প্রজাতি

৩০। বনঢেড়স

৩১। চুকুর, চুকারি, চুকোইর

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২২

সায়েম মুন বলেছেন: বাপরে। আপনি দেখি অবাক করে দিলেন। কৃতজ্ঞতা অনেক। নামগুলো এ্যাড করে দিচ্ছি।
আপনি কি বোটানির ষ্টুডেন্ট ছিলেন বা আছেন। পারসোনাল মনে করলে জবাব না দিলেও কিছু মনে করবো না। :)

৩৪| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৫

রাজামশাই বলেছেন: ২২ - খুব সম্ভব ঝুনঝুনি

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২৫

সায়েম মুন বলেছেন: চমৎকার নাম।

৩৫| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৫

রাজামশাই বলেছেন: বসাক

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২৬

সায়েম মুন বলেছেন: ওকে রাজামশাই। ভেরী কৃতজ্ঞ রইলাম। আশা রাখি সময় পেলে বাকীগুলোর নামও জানাবেন। :D

৩৬| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৭

শোশমিতা বলেছেন: চমৎকার সব বনফুল!
অনেক প্রিয় এই বন ফুল। অনেক আপন মনে হয়।
অনেক সুন্দর পোষ্ট। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২৮

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ শোশমিতা। ফুলগুলো খুব সুন্দর। বন জঞ্জালে জন্মে বেশ আপন করে টানে। ভাল থাকুন অনেক।

৩৭| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৭

রাখালীয়া বলেছেন: এতো দেখি বনফুলের মেলা

২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৪২

সায়েম মুন বলেছেন: বনফুলের দোকান 8-|

৩৮| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ২:০৪

ভিয়েনাস বলেছেন: মরহুম সায়েম মুন :P

২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: লোকটা অনেক খারাপ ছেল /:)

৩৯| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:০৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:

লান্টানা কি সুন্দর!

লজ্জাবতী ফুল এই প্রথম দেখলাম।


মটমটিয়া!! :D


শিয়ালমুতি B-))


বেগুনি হুড়হুড়ে............হাহাহাহা। নামগুলা মজার। বেশিরভাগই চিনতামনা। তোমার পোস্ট পড়ে জানলাম।


বিয়া করছো? বিয়া করলেই এই লাইফ শ্যাষ। B-)) B-)) B-))

২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:০৯

সায়েম মুন বলেছেন: নামগুলা ভালভাবে মূখস্থ করো। পড়া ধরবো B:-/

এই জন্য এখনো বিয়া করি নাই =p~

৪০| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

আহসান জামান বলেছেন:
আপনার এ্যালবামটা চুরি করতে চাই :)

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২০

সায়েম মুন বলেছেন: না কবি! এত কষ্ট করে সংগ্রহ করেছি। এত সহজে নিয়ে যাবেন। :(

৪১| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: ২৭। মারহাটিটিগা বা বানগান্ডা
বোটানিক্যাল নাম: Spilanthes iabadicenis
ব্যাবহার: দাঁতে ব্যাথার উপশমে ব্যবহৃত হয়, এছাড়া গলাব্যাথাতেও কাজে দেয়। ডিসেন্ট্রিতে এই গাছের পাতার রস পানিতে সেদ্ধ করে খেলে উপকার হয়!


৩৪। ধানছিয়া বা ধ্যাইনছা
বোটানিক্যাল নাম:Sesbania cannabina
ব্যাবহার:কৃমি (ইয়াক) :|

১৯। বসাক, কালাবসাক
বোটানিক্যাল নাম:Adhatoda vasica
ব্যাবহার:সর্দি কাশির উপশমে ব্যাবহার করা হয়! আর শুকনা পাতা বইয়ের ভাজে রাখলে বুকওয়ার্ম আসে না!

বাকি গুলা বলতেছি, একটু রেস্ট নিয়া নেই |-)

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:১২

সায়েম মুন বলেছেন: ব্যাপস আর এক কবিরাজ আসলো দেখি B-))

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫১

সায়েম মুন বলেছেন: ৩৪ নম্বারের টা ধৈঞ্চা না রেজু। গাছটা লতানো।
ধৈঞ্চার গাছ তো লম্বা। পাটগাছের মত।

৪২| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: ২৩। কেশরাজ বা মহাভৃঙ্গরাজ
বোটানিক্যাল নাম:Wedelia calendulacea
ব্যাবহার:গাছের পাতা হেয়ার ডাই হিসাবে ব্যবহার করা হয়, এছাড়া চর্মরোগ, চোখের অসুখেও কাজে দেয়!

২২। জংলি শান বা ঝুমঝুনি
বোটানিক্যাল নাম:Cortalaria mucronata
ব্যাবহার: পাতা পোকার কামড়, ল্যাপ্রোসি ইত্যাদি চর্মরোগে ইউজড হয়!

৩১। এটার লোকাল নাম কালাকাস্তুরি বা মুশক দানা বা মেস্টা
বোটানিক্যাল নাম:Adelmuschus moschtus

ব্যাবহার: এরোমেটিক ওয়েল বানানো হয় বীজ দিয়ে!


.........সায়মু আমার জন্য একটা ব্লাংক চেক রেডি করে ফেলো, বাকি গুলা বলতেছি :-0

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:১৭

সায়েম মুন বলেছেন: তুমি ধীরে সুস্থে কাজ করো। আমি চেক নিয়া বসে আছি। :P

৪৩| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:১৮

রাজামশাই বলেছেন: ৩৩ - সন্ধ্যামালতী ;)

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

সায়েম মুন বলেছেন: পাহাড়ী সন্ধ্যামালতী =p~

আচ্ছা ২০ নম্বরে আর একটু ক্লিয়ার ছবি দিয়েছি। এখন দেখেন তো এটা কাঁটা মেহেদী কিনা।

৪৪| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

রাজামশাই বলেছেন: কালকে রাত থাইক্যা ২৮ নম্বর খুজতাছি

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক কষ্ট করছেন রাজামশাই। একদম আসল রাজার মত। আমাদের জন্য আপনার ঘুম হারাম হয়ে গেছে। আর একটু কষ্ট করলে নামটাই বের হয়ে আসবে। :D

৪৫| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ১৬। এটার লোকাল নাম আসামলতা বা বড় শেয়লামুতি!
বনঢেড়স এর পরের ছবিটা একই মনে হচ্ছে, এটা মেষ্টা / মেস্টা!

২৪: নুনিরলতা বা হুড়হুড়ে/Cleome gynandropsis
বীজ গোল কৃমি প্রতিরোধে আর পাড়া পোকামাকড়ের কামড়ে ইউজড হয়!

৩৫, ৩৩ আর ৩২ পারি না :(
৮৭ নং মন্তব্যের জন্য রাজামশাই বহি:স্কার :-0


২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২২

সায়েম মুন বলেছেন: হুড়মুড় করে সব এ্যাড করলাম। :P

এক দিন আমরা সব পারবো। :D

রাজামশাই এট্টু মজাক নিছে। #:-S

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

সায়েম মুন বলেছেন:
পরের ফুলটার ফলের ছবি এইটা। পাহাড়ী এলাকায় বাজারে বিক্রি করে। এটা মনে হয় বনঢেঁড়সের অন্য প্রজাতি। তুমি কি বলো?

৪৬| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: @রানা.....এখানে কিছু গন্ডোগোল আছে। তোমার রবিকাকা মাদারের আরেক নাম পারিজাত বলেছিলেন, "পারিজাতের কেশর খানি" ব্লা ব্লা ব্লা
তবে সংস্কৃত অনুসারে পারিজাত হলো সমুদ্রমন্হনে উত্পন্ন স্বর্গীয় গাছ বা তার ফল এবং সেটা হলো শেফালিকা বা শিউলী ফুল!

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

সায়েম মুন বলেছেন: শিউলী বা শেফালী ফুল কিন্তু একটাই।

বাপরে আমি কত্ত কি জানি :#> :!>

৪৭| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪২

রেজোওয়ানা বলেছেন: ২০ এ কাঁটা মেহেদী না, কাঁটা মেহেদীর ফুল হলো গুচ্ছ ফুল, এমন সিঙ্গলে না, আর পাতা মনে হয় যৌগিক!

৩৩ নম্বরের ফুল আমি খাগড়াছড়িতে দেখছি, ফুল অনেকটা কুঞ্জলতার মতো হলেও পাতা গোল আর লতানো গাছে!

আর শেষ ছবিটার ফুল দিয়া জাবি ভর্তি, এটা আমার মনে হয় টগরের কোন ভাই ব্রাদার হবে!

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬

সায়েম মুন বলেছেন: ২০ টা কাঁটা মেহেদী না। কাঁটা মেহেদী তো আমি চিনি। B:-/

এই ফুলটা পাহাড়ে অনেক হয়। রাজামশাই অলরেডী ক্লু বের করছেন। ফুলটার বৈজ্ঞানিক নামও পাওয়া গেছে। আশায় বাকীটুকুও বের হয়ে যাবে।


শেষ ফুলটার ক্লিয়ার ছবি দিলাম। দেখোতো তোমার সেই পরিচিত ফুল কিনা।

৪৮| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭

জেমস বন্ড বলেছেন: খাইছে B:-) B:-)

রেজু আফুর এই ফুলের গুনাগুন তো আগে খিয়াল করি নাই :-B :-B :-B

আফুরে অনুসরন আইজ থাইক্কা আর লগে রাজাছাব :-P :-P , আমি তো হেই পত্তুম থাইক্কাই আফনের ভক্ত B-) B-) B-)

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

সায়েম মুন বলেছেন: হাহাহা। একেক জন গুনবতী আর গুনধর। B-))

৪৯| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:১৫

রাজামশাই বলেছেন: ৩৩ - ফুলটা কি - Click This Link hederifolia&safe=active&um=1&ie=UTF-8&hl=en&tbm=isch&source=og&sa=N&tab=wi&ei=LXfhT5ulE8bt-gab0NGpAw&biw=1280&bih=825&sei=MXfhT6-iEoOf-QaltKzIAw

এইটা ?

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: ঠিক ধরেছেন রাজামশাই :D
এখন বাংলা নাম বের করেন।

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:২৭

সায়েম মুন বলেছেন:
আমার তোলা আর একটা ছবি দিলাম। একদম মিলে গেছে।

৫০| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:১৯

জুন বলেছেন: সবগুলো ফুল আমার অতি পরিচিত কিন্ত কয়েকটার নাম জানি না মুন। মজিলা দিয়ে দেখলে হয়তো দেখা যায় নামগুলো ।
কিন্ত আমার গুগুলে এগুলো বক্স বক্স আসছে :(
গ্রামে গন্জে বা পাহাড়ী এলাকায় এসব বুনো ফুল প্রচুর দেখা যায়। অনেক আগে আমার খেলার নিত্য সংগী ছিল এরা।
+

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫

সায়েম মুন বলেছেন: অনেকগুলার নাম তো আমিও জানিনা আপু। কিছু ফুল তো গ্রামে গেলে অহরহই চোখে পড়ে।
আমি মজিলা ব্যবহার করি। সে জন্য বোধয় দেখতে কোন সমস্যা হচ্ছে না।
সংগীদের ছেড়ে আসছেন কবে। একদিন দেখে আসেন তাদের। অবশ্য সমতলে অনেকটা কমে গেছে তারা।

৫১| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:১১

~মাইনাচ~ বলেছেন: এতোদিনে একটা পোষ্ট পেলাম যেটাতে মাইনাচ দিয়ে আরাম পেলাম :#) :#)

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

সায়েম মুন বলেছেন: বুনোফুলের জগতে মাইনাচকে সাদর সম্ভাষণ। #:-S

৫২| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:২৫

অদম্য১২৩৪ বলেছেন: জোস পোস্ট । ভাল লাগা টিপি দিলাম

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস!

৫৩| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৩৬

মুনসী১৬১২ বলেছেন: প্রায়ই সবই দেথা কিন্তু নাম জানা কম...জানলাম কিন্তু মনে থকবেতো................

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

সায়েম মুন বলেছেন: অন্তত পাঁচটার মনে থাকবে তো। /:)

৫৪| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৪১

আকাশ মামুন বলেছেন: অনেক কিছুই আগে দেখা ছিল ,কিছু অদেখা। কিন্তু নাম প্রায় সব গুলোরই অজানা ছিল। জানা হলো। ধন্যবাদ ।




জংলি শুভেচ্ছা।

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

সায়েম মুন বলেছেন: আপনাকে জংলী ধন্যবাদ। :D

৫৫| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৪৪

মাইশাআক্তার বলেছেন: ক্রোমে সমস্যা ছিল, ফায়ারফক্স দিয়ে ঢুকলাম, এখন নাম গুলো দেখা যাচ্ছে :)

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৫০

সায়েম মুন বলেছেন: যাক! দেখতে পারছেন বলে খুশী হলাম। :)

৫৬| ২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: :)

৫৭| ২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: হু, ঐ গাছটাই! কালো রং এর বড় বড় কাটা আছে, আমি একবার ছিড়তে গিয়ে খোঁচা খাইছিলাম :(

২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪২

সায়েম মুন বলেছেন: এত কাছের একটা ফুল। চিনলাম না কেউ :(

৯২ নম্বর কমেন্টটা দেখিও। ততক্ষণে বস্তা গোছায় বাসার দিকে গেলাম। /:)

৫৮| ২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: ঐটা মেস্টা! পাট গাছের একটা প্রজাতি! আমি একদম শিওর হলাম এবার।

মেস্টা দিয়ে টকা রান্না করে, এই লাল লাল কলি দিয়ে!

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:১৪

সায়েম মুন বলেছেন: আমিও শিউর হলাম। :D
এই ফুল নিয়ে ব্লগে একটা পোষ্ট দেখলাম। অবাক করা ব্যাপার এটা পাট জাতীয় উদ্ভিদ। কিন্তু শুধু নাম শুনে গেছি। এই প্রথম চিনলাম। #:-S

৫৯| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৭

এমজেডআই বলেছেন: ১। সাদা ভাট ফুল এর বৈঙ্গানিক নাম Clerodendrum inerme নয়। এর সঠিক বৈঙ্গানিক নাম Clerodendrum viscosumClerodendrum inerme একই জেনাসের অন্য একটি ফুল।

২। এটি শ্বেত আকন্দ নয়। ফুল ফোটার আগে দুই আকন্দকেই এরকম লাগে। এটি বেগুনি আকন্দ বা বড় আকন্দ। আর এর বৈঙ্গানিক নাম Calotropis gigantea

৬। বনতেজপাতার বৈঙ্গানিক নামের বানানটা ভুল হয়েছে। এর জেনাস অংশ Melasotom নয়, সঠিক হচ্ছে Melastoma

১০। এটি লাল ভেরেন্ডা নয় যার বৈঙ্গানিক নাম Jatropha gossypifolia। এর সঠিক নাম ভেন্না বা ভেরেন্ডা, বৈঙ্গানিক নাম Richinus communis Linn.।

১৯। এটি বাসক। বসাক নয়। এর বৈঙ্গানিক নাম Adhatoda vasica. এর নাম যে বাসক তার কিছু রেফারেন্স: (১) বাসক এর গুগল রেসাল্ট (২) বাসক এর উইকিপিডিয়া লিংক । এবার কিছু রেফারেন্স বই: (১) ভেষজবিঙ্গান, আবদুল গনি, বাংলা একাডেমী, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা ৫৭। (২) ভারতীয় বনৌষধি, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, ২০০২, পৃষ্ঠা ৮৭৯। (৩) বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় গাছ-গাছড়া, ড. তপন কুমার দে, দি এড কমিউনিকেশন, পৃষ্ঠা ১৯৫।

২২। জেনাসের বানানে ভুল আছে। Crotalaria হবে।

২৩। Wedelia chinensis বা Wedelia calendulacea এর ফুল দেখতে এরকমই কিন্তু পাতা এরকম নয়!

২৬। ফুলকুড়ির বৈঙ্গানিক নাম Ageratum conyzoides Linn.

৩১। চুকুর এর বৈঙ্গানিক নাম Hibiscus sabdariffa Linn.

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩১

সায়েম মুন বলেছেন: ১৯ এর ব্যাপারে সার্চ দিয়ে দ্যাখলাম। কৃষক নামের একজন ব্লগারের একটা পোষ্টও চোখে পড়লো। বাসকই হবে।

সব ঠিক করে দিলাম। ২৩ নম্বরেরটা আসলে কোনটা হবে। আমার কাছে দুটো ফুলেরই ছবি আছে। এই ছবিরটা কোনটা হবে। পোষ্টের বৈজ্ঞানিক নামটা ঠিক আছে তো?

৩১ নম্বরেরটা চুকুর নয় বোধয়। মেস্তা পাট হবে। চুকুরের পাতায় পাঁচটা ফলক থাকে। আমার পোষ্টের ছবির গাছের পাতা তিন ফলক বিশিষ্ট। আমার তোলা আর একটা ছবি দিলাম।

বিস্তারিত এখানে দেখুন।

অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো।

২১ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: আজকে নেট ঘেটে দ্যাখলাম। Hibiscus sabdariffa Linn. ই হবে। অনেকে বোধয় এটাকে মেস্তা বলে।

৬০| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৬

এমজেডআই বলেছেন: আমার আগের মন্তব্যে গুগল এবং উইকিপিডিয়ার লিংক দুটি সংযুক্ত করায় কিছুটা সমস্যা হওয়ায় লিংক দুটি কাজ করছেনা। বাংলায় "বাসক" লিখে গুগলে সার্চ দিলেই যা দেখাতে চেয়েছিলাম তা পেয়ে যাবেন।

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: দেখেছি। আপনারটা ঠিক আছে। অনেক কষ্ট করলেন। এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এমজেডআই। শুভরাত্রি। :)

৬১| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩০

জলমেঘ বলেছেন: দারুন পোস্ট। অনেকগুলো ফুল দেখেছিলাম কিন্তু নাম জানতাম না। আপনার পোস্টের কল্যানে জানা হয়ে গেলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: পোষ্টে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ জলমেঘ। শুভরাত্রি।

৬২| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৮

তিথির অনুভূতি বলেছেন: +++

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস তিথি। শুভরাত্রি।

৬৩| ২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৩

অন্তি বলেছেন: কি মন্তব্য করব এত চমত্‍কার একটা পোস্টে বুঝতে পারছিনা! আল্লাহর সৃষ্টির তুলনা হয়না।
২৮তম ভালোলাগা।

২১ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১৫

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক ভাললাগা!
শুভসকাল অন্তি।

৬৪| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১:১১

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: দারুন দারুন একটা পোষ্ট! এত্ত বন ফুল! সিলেটে লান্টানা এত্ত দেখসি! নাম জানার উপায় ছিল না। আপনারে একশো কেজি ধইন্যা! সারা বছরের জন্য! B-) B-)

২১ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১৭

সায়েম মুন বলেছেন: ব্যাপস! আপনি দেখি কুম্ভকর্ণ হয়ে গেছেন। দুইদিন পর ঘুম থেকে উঠে আসলেন 8-|

একশ কেজী বুনোফুলের শুভেচ্ছা। B-))

৬৫| ২১ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৪৫

দূর্যোধন বলেছেন: সূর্যমুখি আর গোলাপ ছাড়া অন্যান্য ফুল চিনতে প্রায়ই কষ্ট হয়।এখন কিছুটা হইলেও এই পোস্ট কাজে দিবো। :)

২১ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: আমারও একই অবস্থা। আর কয়েকটা চিনি। এই যেমন গাঁদা, জবা, ডালিয়া, কসমস B-))

৬৬| ২১ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:০৭

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: অল্প কয়টা ছাড়া বাকি সবগুলাই দেখা আগে। কেবল নাম জানতাম না। সবচেয়ে অবাক হইছি ভাটফুল দেখে। কবিতা-টবিতায় পড়ে আমি সবসময় ভাবতাম ভাটফুল আবার কোনটা! কিন্তু ভাটফুল যে এত পরিচিত একটা ফুল কে জানতো! :P

৯, ১২, ১৫, ১৭, ২৫ এই ফুলগুলা রাস্তার ধার থেকে তুলে তুলে এনে কত রান্নাবাটি খেলছি! :) সবাই বলতো তিতবেগুন খাইলে নাকি পাগল হয়ে যায়। :|

২১ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

সায়েম মুন বলেছেন: ভাটফুলটাকে আমাদের এলাকায় ভাইটা বলে। কবিরা কত কি জানে। আবসোস! কবি হতে পারলাম না #:-S

১৫ শ্বেতাদ্রোণ এর ফুলটাতে মধু থাকে। ছোটকালে অনেক খাইছি। ২৫ এর মারহাটিটিগা দিয়ে নাকফুল বানাতেন নাকি :P

তিতবেগুন খেলে পাগল হয় কিনা জানিনা। তবে দেখতে খুব সুন্দর। :)

৬৭| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:২৪

সুস্মিতা গুপ্তা বলেছেন: অনেক চিনা ফুলগুলির নাম জানলাম ভাই :)
++++্

২১ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৯

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সুস্মিতা। শুভকামনা।

৬৮| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৩

এমজেডআই বলেছেন: চুকুর, মেস্তা ও মেস্তাপাটের ব্যপারটা একটু পরিস্কার করার চেষ্টা করি। চুকুর ও মেস্তা উভয়ের বৈঙ্গানিক নাম Hibiscus sabdariffa L. কিন্তু এটি মেস্তা পাট নয়। মেস্তা পাট এর বৈঙ্গানিক নাম Hibiscus cannabinus L.

আর যদিও স্থানীয়ভাবে অনেকজায়গাতেই চুকুর ও মেস্তা নামে একটি গাছকেই ডাকা হয় কিন্তু এদুটি আসলে দুটি ভিন্ন ভ্যারাইটির নাম। চুকুর এর বৈঙ্গানিক নাম Hibiscus sabdariffa L. var. sabdariffa আর মেস্তার বৈঙ্গানিক নাম Hibiscus sabdariffa L. var. altissima. এদুটি গাছের মধ্যেও কিছু পার্থক্য রয়েছে যা আপাতদৃষ্টিতে চোখে কম ধরা পড়ে।

২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৩

সায়েম মুন বলেছেন: চুকুর আর মেস্তাপাটের মধ্যে পার্থক্যটা একদম ক্লিয়ার হলো। মেস্তাপাট গাছটা একটু লম্বাটে ধরণের। মূল ডাটাটা সবুজ রঙের।

আপনার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা।

এখনো ছয়টা বাকী। আমি আশাবাদী বাকী ছয়টার নামধামও আমরা জেনে যাবো।

স্কারলেট ক্রিপার আর false heather এর বাংলা নাম জানা হলো না।

৬৯| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৭

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
:(

তথ্যসূত্রঃ মল্লিক এট এল. (২০১০). A Survey of Medicinal Plant Usage by Folk Medicinal Practitioners in Two Villages by the Rupsha River in Bagerhat District, Bangladesh. American-Eurasian Journal of Sustainable Agriculture, 4(3): 349-356.

২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪২

সায়েম মুন বলেছেন: ডাউনলোড দিলাম। হালকা চোখ বুলালাম। #:-S

৭০| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

কমন নেমঃ Mexican Heather, False Heather

সায়েন্টিফিক নেমঃ Cuphea hyssopifolia

এটি মেক্সিকো, হন্ডুরাস ইত্যাদি দেশের ইন্ডিজেনাস। বাংলাদেশের রাঙামাটি, বাগেরহাট ইত্যাদি এলাকায় জন্মাতে দেখা যায়।

ব্যবহৃত অংশঃ পুরো গাছ (হোল প্ল্যান্ট)

ব্যবহারঃ

১. টনিক (বলবর্ধক) হিসেবে
২. পোকা মাকড় (ইনসেক্ট) দূর করতে
৩. চর্মরোগ

যাহোক এর বাংলা নাম রানী ফুল!*

* রেফারেন্স ডকুমেন্টের ৫ নাম্বার পাতার ৩৫ নাম্বার উদ্ভিদ!!

তথ্যসূত্রঃ মল্লিক এট এল. (২০১০). A Survey of Medicinal Plant Usage by Folk Medicinal Practitioners in Two Villages by the Rupsha River in Bagerhat District, Bangladesh. American-Eurasian Journal of Sustainable Agriculture, 4(3): 349-356.

Click This Link

২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৭

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস আ লট দাস বাবু। রানীকে চিনতাম না। আবসোস। এখনই এ্যাড করছি। :D

৭১| ২২ শে জুন, ২০১২ রাত ৩:০৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
স্কারলেট ক্রিপার বেটার বাংলা নাম কোথাও খুঁজে পাচ্ছিনা :( বাংলার কাছাকাছি একটা মারাঠি নাম পেলাম "লাল পাংলি/পুংলি"। এরচেয়ে মালয়ালামটা বেশি পছন্দ হয়েছে "সূর্যকান্তি"। আর তেলুগুতে ডাকছে "কাশি রত্নম" বলে।

তথ্যসূত্রঃ Scarlet Morning Glory

তবে একটা রিসার্চ আর্টিকেলে দেখলাম কে Ipomoea asarifolia এর সিনোনিমাস বলছে। (সূত্র প্রথম পৃষ্ঠার ডান কলামে ৫ ও ৬ নাম্বার লাইন)। I asarifolia এর বাংলা নাম কল্‌মি। তাহলে এটার নাম লাল কলমি ফুল প্রস্তাব করছি।

২২ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:০৭

সায়েম মুন বলেছেন: সূর্যকান্তি নামটা সুন্দর।
তথ্যসূত্রের লিংকটা কাজ করছে না। :(
তবে আমাদের দেশে কুঞ্জলতাকে সূর্যকান্তি নামেও ডাকে। তাই এই অপশনটা থাকছে না।
Ipomoea asarifolia লিখে সার্চ দিলে যে ফুলটা নেটে দেখাচ্ছে সেটা কলমী/ ঢোল কলমী ফুলের মত। তাই গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে না। :)

৭২| ২২ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:০০

মেহবুবা বলেছেন: ২৪ নং থেকে নাম জানি না ,
মটমটিয়া, আসাম লতা , আলকুশি অচেনা লাগছে ।

দাতরাঙা আর লজ্জাবতী আজই লাগিয়েছি টবে , টিকবে কিনা জানি না ।
দাতরাঙা ফুলের গাছকে চা বাগান এলাকায় নিশি ফুলের গাছ বলে এবং এটা যেখানে হবে সেখানে চা গাছ হবে বলে একটা প্রাথমিক ধারনা আছে ।

প্রিয় তালিকায় থাক ।

২২ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২১

সায়েম মুন বলেছেন: ফুলকুড়ি আর মারহাটিটিগাটা একদম কমন গাছ। আমাদের দেশের প্রায় সব এলাকায় চোখে পড়ে। অনেকে হয়ত নামটা জানিনা।

মটমটিয়া সিলেটের পাহাড়ী এলাকায় নদীর তীর থেকে তোলা ছবি। আসামলতা আর আলকুশি পাহাড়ী এলাকায় গেলে চোখে পড়বে। আলকুশিটা এক সময় সমতলেও অনেক ছিল। এখন জঙ্গল কমে যাওয়ায় তেমন দেখা যায় না।

লজ্জাবতী ভিজে স্যাতস্যাতে মাটিতে ভাল জন্মে। তাই নিয়মিত পানি দিলে টিকে থাকার কথা। দাতরাঙাটা পাহাড়ী এলাকায় বেশী দেখা যায়। এজন্য চা বাগানের ধারণার সাথে মিলে যায় বোধয়। এটাকে শুকনো আবহাওয়াতে দেখেছি। আবার বৃষ্টির দিনেও দেখেছি। বৃষ্টির দিনে কিছুটা সতেজ হয়। একটু পরিচর্যা করলে টবেতে টিকে থাকবে আশা করা যায়।

৭৩| ২২ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
এই লিংকে গিয়ে [ http://www.flowersofindia.net/botanical.html ] Ipomoea hederifolia লিখে সার্চ করুন। একদম ডান পাশে একটা লিংক পাবেন। ওটা ক্লিক করলে পপ আপ উইন্ডো খুলবে।

মজার বিষয় হচ্ছে আপনি উইকির যেটাকে (Ipomoea quamoclit) কুণ্জলতা বলছেন ওখানে মালয়ালামে ওটাকেও সুর্যকান্তি বলছে! কিন্তু দু'টোর পাতার ধরণ একদম আলাদা।

যেহেতু Ipomoea hederifolia কে Ipomoea coccinea (এখানে ছবি দেখুন, ফুল প্রায় কাছাকাছি। পাতায় মিল লক্ষনীয়) একটি ভ্যারিয়েশন বলা হচ্ছে আর Ipomoea coccinea এর নাম Red Morningglory বা বাংলায় বললে লাল সূর্যকান্তি সেহেতু এই ফুটিকেও লাল সূর্যকান্তি ডাকা যেতে পারে। অবশ্য এ বিষয়ে এক্সপার্টদের মতামত আশা করছি।

৭৪| ২২ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
** ভুলে লিংক আসেনি :(

এখানে ছবি দেখুন

২২ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩৮

সায়েম মুন বলেছেন: দেখলাম জীবু বাবু। তেমন মেজর কোন পার্থক্য নেই। একদম একই রকম ফুল ও পাতা। লাল সূর্যকান্তি নামটাও সুন্দর। আমিও এ বিষয়ে এক্সপার্টদের মতামত আশা করছি।

৭৫| ২৩ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৫২

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার তথ্য সূত্র হলো নওয়াজেশ আহমেদের 'Wild flower of Bangladesh'!
ও আমি শুধু ফুলের ছবি দেখে ভাবছি এটা ধৈঞ্চা, ক্রিপার বলে বোঝা যাচ্ছে না! পাতা সহ গাছের ছবি নাই?

২৩ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:০১

সায়েম মুন বলেছেন: ১০১ নং কমেন্টের জবাব দেখো। পাতা সহ গাছের ছবি আছে। পরে এডিটের সময় নওয়াজেশ আহমেদের নামটা লিখে দিবো। শেষের ছয়টার নাম এখনো উদ্ধার সম্ভব হয়নি। আমি চেষ্ঠা করছি। বাকী সবাই হেল্প করলে সুবিধা হতো।

৭৬| ২৩ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

রাজামশাই বলেছেন: কুঞ্জলতা/ তারালতা এবং সূর্যকান্তি একই ফুল বলিয়া জানি :)

পোষ্টের আলোচ্য ফুলটার ইংরেজী নাম scarlet morning glory- বৈজ্ঞানিক নাম Ipomoea hederifolia

ip-oh-MEE-uh or ip-oh-MAY-uh -- worm-like; referring to coiled flower bud
hed-er-ih-FOH-lee-uh -- with leaves resembling Hedera (Ivy genus)

Category:
Tropicals and Tender Perennials
Vines and Climbers


Height:
36-48 in. (90-120 cm)
4-6 ft. (1.2-1.8 m)
6-8 ft. (1.8-2.4 m)
8-10 ft. (2.4-3 m)


Spacing:
6-9 in. (15-22 cm)
9-12 in. (22-30 cm)


Hardiness:
USDA Zone 5b: to -26.1 °C (-15 °F)
USDA Zone 6a: to -23.3 °C (-10 °F)
USDA Zone 6b: to -20.5 °C (-5 °F)
USDA Zone 7a: to -17.7 °C (0 °F)
USDA Zone 7b: to -14.9 °C (5 °F)
USDA Zone 8a: to -12.2 °C (10 °F)
USDA Zone 8b: to -9.4 °C (15 °F)
USDA Zone 9a: to -6.6 °C (20 °F)


Sun Exposure:
Full Sun
Sun to Partial Shade


Danger:
Parts of plant are poisonous if ingested


Bloom Color:
Scarlet (Dark Red)


Bloom Time:
Mid Spring


Foliage:
Grown for foliage
Smooth-Textured


Other details:
May be a noxious weed or invasive


Soil pH requirements:
6.1 to 6.5 (mildly acidic)
6.6 to 7.5 (neutral)
7.6 to 7.8 (mildly alkaline)


Patent Information:
Non-patented


Propagation Methods:
By dividing the rootball
From herbaceous stem cuttings
From seed; direct sow outdoors in fall
From seed; winter sow in vented containers, coldframe or unheated greenhouse
From seed; stratify if sowing indoors
From seed; sow indoors before last frost
From seed; direct sow after last frost
From seed; germinate in a damp paper towel
Scarify seed before sowing
By simple layering


Seed Collecting:
Allow pods to dry on plant; break open to collect seeds
Allow seedheads to dry on plants; remove and collect seeds
Remove fleshy coating on seeds before storing
Unblemished fruit must be significantly overripe before harvesting seed; clean and dry seeds
Properly cleaned, seed can be successfully stored

২৩ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:১২

সায়েম মুন বলেছেন: Scarlet Creeper লিখে নেটে সার্চ দিলে Ipomoea hederifolia আর Ipomoea coccinea এই দুই ফুলকে দেখায়। আবার Scarlet Morning glory লিখে সার্চ দিলেও হেরফের হয়না। মাথায় একটা লাল প্যাঁচ লেগে গেছে। /:)
এখন বলেন এর বাংলা নামটা লাল সূর্যকান্তি হলে কেমন হয়। বিজ্ঞানী সেজে নামটা দিয়ে দিবো নাকি ;)

৭৭| ২৩ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্যাপক পোস্ট। নব্বইয়ের ডশকের ঢোল কলমি ফোবিয়ার কথা মনে পড়ে? ভেরেন্ডা যে ফুলের নাম তা জানা ছিলো না। আমরা নিন্দার্থে ভেরেন্ডা ভাজার উপদেশ দেই কেন মানুষকে? এইডা ফুলের প্রতি অবিচার!

২৩ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

সায়েম মুন বলেছেন: শুনছিলাম কথাটা। কি জানি একটা পোকা আসছিল। হেইয়া কামরাইলে মানুষ মইরা যায়। আমি অবশ্য কাউরে মরা দেখি নাই। এরপর শুরু হৈল ঢোল কলমী সমুলে উৎপাটন। সে এক মহা ফোবিয়া।

ভেরেন্ডা ভাজার কথা কইয়া পাবলিক এই ফুলটার প্রতি অবিচার করতেছে। কত উপকারী একটা গাছ। অথচ কত গঞ্জনা সইতে হচ্ছে। ভেরেন্ডা ভাজার কথা উইথড্রো করে অন্য কোন ভাজা অনুপ্রবেশ করানোর জোর দাবী রৈল। #:-S

৭৮| ২৪ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৫০

মিনাক্ষী বলেছেন: প্রিয়তে নিছিলাম কয়েকদিন আগেই, এখন জানায়ে দিলাম :D :D

২৪ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: জেনে আনন্দিত হলাম। তেংকু। :D

৭৯| ২৪ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমি রাইন বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!! এত এত ফুল!!!!!!!!!!!
খুব ভাল লাগলো দেখে।

২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:০১

সায়েম মুন বলেছেন: দেখেছেন জেনে আনন্দিত। ভাল থাকুন রাইন।

৮০| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ২:৫৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সুন্দর পোস্ট মুনাপি

২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১৬

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ তানিম। শুভসকাল।

৮১| ২৭ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:০৫

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: দারুণ পোস্ট! ল্যান্টানা আমার খুব প্রিয়। অনেক স্মৃতিও আছে এটা নিয়ে। :!>

২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:১৭

সায়েম মুন বলেছেন: থেংকু। স্মৃতিময় ফুলটা নিয়ে দু'এক লাইন লিখতেন। #:-S

৮২| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: সায়মু, ৩৩ নম্বরে এটা কি কমন ব্রুম (Common Broom) কিনা দেখো View this link

০৩ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

সায়েম মুন বলেছেন:
তোমার লিংকের কমন ব্রুম এর গাছ সহ ফুল।

কিন্তু আমার ছবির ফুল গাছটা লতানো।

৮৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:১৮

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাপ্রে! সাংঘাতিক একখান পোষ্ট! :-B

০৫ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৮

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস মেঘ বৃষ্টি!
কোন কোন ফুলের নাম জানলেন? #:-S

৮৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

আরিয়ানা বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। এত গুলো ফুলের নাম আমি কখনও জানতাম না।

০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৬

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আরিয়ানা।
আমি নামমাত্র কয়েকটার জানতাম। এই পোষ্ট দেয়ার পর আরও বেশ কিছু ফুলের নাম জেনেছি :)

৮৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

ডিউরডান্ট ডি শিমুল বলেছেন:
অধিকাংশ ফুল আশপাশেই আছে। আমি কিছুদিন আগে আমার মোবাইলে ক্যাপচার করা কিছু ফটো নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। অনেকগুলার নাম জানতাম না, এখানে জানলাম।


প্রিয়তে +।+++

১৬ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫২

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ শিমুল।
আমিও অনেকগুলোর নাম জানতাম না। পোষ্ট দেয়ার পর জেনেছি।
শুভকামনা রইলো।

৮৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৬

নীল কষ্ট বলেছেন: ও হে সায়েম কি পোস্ট দিলে প্রাণ ভরিয়ে দিলে :P

১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: হায় কষ্ট! এত সময় নষ্টের পর এলেন যে #:-S

৮৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২৯

লজ্জাবতী বলেছেন: আমার ফটু ভালো আসছে
কিন্তু শিরোনামটা ঠিক হয় নাই, আমার পরিবার নিয়ে পোস্ট দিলেন আর আমাদের কথা বিশেষ ভাবে বলেন নাই

১২ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার ফটো ভাল তুলতে পেরে খুশী হলাম। :P
আর জানেন না বুঝি --- এই জমানায় নিজের কথা নিজে বলতে হয় B:-/

৮৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

আদম_ বলেছেন: জানালা দিয়ে ধুলোবালি আসে,
আলো বাতাসাও আসে।

এইটা মনে হয় আলো-বাতাস পোস্ট।
দইন্যবাধ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: আলো বাতাস পানীয় জল। এরপর ফুল ফল।:P
থেঙকু।

৮৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১০

megher_kannaa বলেছেন: দারুণ একটা কাম করছেন ভাই।
এমন কতোগুলা দেখলাম যেগুলা দেখছি কিন্তু কেউ নাম বলতে পারে নাই।
পোস্টে প্লাস এবং প্রিয়তে।বলাতো যায় না কখন কী কাজে লাগে :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২২

সায়েম মুন বলেছেন: হুম। এই পোস্টের আগে আমিও অনেকগুলা চিনতাম না। একদম মনে থাকবে অনেকদিন। থ্যাঙ্কস। আপনার কাজে লাগলে কৃতার্থ হবো। :)

৯০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৩

তন্ময়০১৩ বলেছেন: প্লাস না দিয়ে উপায় নাই। :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: ধইন্যা না দিয়া পারলাম না। ভালা থাইকেন। :D

৯১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ++++দিয়া শোকেসে রাখলাম ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ। শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.