| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাদ্দাম হোসেন।
অতি সাধারন এক মানুষ সব সময় বাস্তবতা নিয়ে ভাবী স্বপ্ন জিনিসটা একটু কম দেখি কারন ঘুম ভেঙ্গে গেলে নিজেকে আবার সেই ছেড়া কাঁথার নিচেই পাই তখন আর স্বপ্ন থাকে না । যা পছন্দ করিনা অতি সুন্দর ( সব অতি সুন্দরের ভিতরে একটা কুৎসিত কিছু থাকেই ) অতি লোভী ( লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ) অতি অহংকারী ( অহংকার পতনের মুল ) অতি বড়লোক ( এরা সাধারনত অহংকারী হয়ে থাকে তবে সবাই না ) যা ভালোবাসি পরিস্রম , সাধনা , চেষ্টা কোন কিছু যদি দেখো তুমার ধারা পাওয়া সম্ভব না তাহলে পাওয়ার জন্য চেষ্টা করো যদি চেষ্টা করেও ব্যর্থ হও তাহলে ইহার পিছনে পরিস্রম করো পাওয়া জন্য সাধনা করো যদিও একটু সময় লাগবে পাইতে কিন্তু তুমি পাবেই কারন সাধনা আর পরিশ্রম দিয়ে পাওয়া যায় না এমন কোন বস্তু পৃথিবীতে নাই । পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না... তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালবাসার কাজটি খুঁজে পেতে হবে। তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে যেভাবে তোমার খুঁজে পেতে হয়, ভালোবাসার কাজটিকেও তোমার সেভাবে খুঁজে পেতে হবে। তোমার জীবনের একটা বিরাট অংশ জুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সন্তুস্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে কর্ম । যখন সাফল্য আসবে, তাকে উপভোগ করো, কিন্তু এটাও খেয়াল রেখো, তুমি ঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছ কি না। যতই বড় হও না কেন, মনে রেখো সবকিছুরই একটা শেষ আছে। সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্রটিও জ্বলতে জ্বলতে একদিন নিভে যাবেই। তাই ব্যর্থতার জন্য প্রস্তুত থেকে সাফল্যকে উদযাপন করো।
তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’
‘তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’
‘তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’ পুরো
সংবাদ সম্মেলনে কথাটা মাশরাফি বিন
মুর্তজা বলেছেন বারবার। মাশরাফি
আবেগী মানুষ। কিন্তু তাসকিনের
ব্যাপারে জোর দিয়ে যে বলছেন, সেটা শুধু
আবেগ থেকে নয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
খেলছেন ১৫ বছর ধরে। সেই দেড় দশকের
অভিজ্ঞতা থেকেই কথাটা বলেছেন
মাশরাফি। শুধু আবেগী হলে আরাফাত
সানির ব্যাপারেও একইভাবে জোর দিয়ে
বলতেন। দলের মানসিক অবস্থা এই মুহূর্তে
ভালো নয়। সবকিছু এলোমেলো হয়ে আছে।
একদম শেষ মুহূর্তে দলে যোগ দিয়েছেন দুজন
নতুন খেলোয়াড়। সব মিলিয়ে কঠিন
চ্যালেঞ্জের মুখে মাশরাফি। দলকে
মানসিকভাবে চাঙা রাখাই এখন কঠিন। তবু
এই কঠিন পরিস্থিতিটাকেই প্রেরণার মন্ত্র
বানাচ্ছেন মাশরাফি। বলছেন,
আগামীকাল জয়ের জন্যই লড়াই করবে দল,
‘আমরা অবশ্যই মাঠে নামব জয়ের জন্য।
সেটা যে-ই খেলুক না কেন। আমাদের প্রথম
কাজই হবে জয়ের জন্য মাঠে নামা।’
সতীর্থদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়েও
লড়াই করতে বললেন তিনি, ‘আমি সবার
দিকেই তাকিয়ে আছি। বিশেষ করে টি-
টোয়েন্টিতে দলের সবার ছোট ছোট
অবদানেই ম্যাচে জেতা যায়। আমি
প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের দিকে তাকিয়ে
আছি।’ এখন পর্যন্ত এই গ্রুপে বাংলাদেশ
আর অস্ট্রেলিয়াই জয় পায়নি। কালকের
ম্যাচটি দুই দলের জন্যই বাঁচা মরার।
অস্ট্রেলিয়াও প্রাণপণ লড়াই করবে। এটা
মাশরাফির চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন করে
তুলছে। কিন্তু মাশরাফি জানালেন, তাঁরা
প্রস্তুত, ‘আমাদের গ্রুপটা অনেক বেশি
কঠিন। অস্ট্রেলিয়া আছে। কাজটা
এমনিতেই কঠিন ছিল, আরও কঠিন হয়ে
গেছে। আমাদের অবশ্যই প্রথম চাওয়া
থাকবে ম্যাচটা যেন আমরা জিততে পারি।
ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করব।’ তাসকিন-
সানিরা না থাকলেও দলের সঙ্গে
থাকবেন। তাঁদের স্কোয়াডে আছে ধরে
নিয়েই খেলবে বাংলাদেশ। মাশরাফি
সেটাই জানিয়ে দিলেন, ‘এখানে হয়তো
কেউই ওইভাবে অনুভব করতে পারবে না,
আমরা কীভাবে আছি। তাসকিন বা সানির
সঙ্গে আমরা শেষ সময়গুলো কীভাবে
কাটিয়েছি। ওই ছেলেদের কষ্টটা আমরা
অনুভব আমরা করতে পারছি।’ এই দুজনের
জন্যই সতীর্থদের উজাড় করে দিতে বললেন
মাশরাফি, ‘আমরা শতভাগ দিয়ে চেষ্টা
করব। দুইটা ছেলে আমাদের সঙ্গে সময়
কাটিয়েছে। এই দুটি ছেলেকে দেশে ফিরে
যেতে হবে। হয়তোবা সানিরটা মেনে
নেওয়া গেছে। আমরা মেনেও নিয়েছি।
কিন্তু তাসকিনেরটা বৈধ এই বিশ্বাস
আমাদের মধ্যে আছে। কিন্তু আমরা যেটা
বিশ্বাস করি সেটা তো বাস্তব হচ্ছে না।
এখন তাকে চলে যেতে হচ্ছে। জিনিসটা
এখন চাইলেও ভুলে থাকা কঠিন। এখন এই
বাস্তবতা মেনে নিয়ে মাঠে নামতে হবে।
এই মুহূর্তে এতটুকু বলতে পারি আমাদের
সর্বোচ্চ চেষ্টা আমরা করব।’
©somewhere in net ltd.