নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমস্ত কোরানে শাস্তি শব্দটি ১১৭ বার।
অপরদিকে ক্ষমা শব্দটি রয়েছে ২৩৪ বার।
১১৭×২=২৩৪
তারমানে আমাদের রব শাস্তির চেয়ে দ্বিগুণ ক্ষমা করে থাকেন। এর দ্বারা তিনি যে পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু এর প্রমাণ রাখেন।
আল্লাহ বলেন/তিনি বল্লেন কথাটি আছে ৩৩২ বার। অপরদিকে তারা বল্লো কথাটিও আছে ৩৩২ বার। মহান আল্লাহ যতবার তার কথা বলেছেন ততবার তার উত্তর এসেছে।
পৃথিবী বা এই দুনিয়া কথাটি ১১৫ বার। মৃত্যুর পরের জীবন বা আখিরাত কথাটিও ১১৫ বার।
সবচেয়ে অবাক বিষয়— নারী বা মহিলা কথাটি কোরানে আছে ২৩ বার একইভাবে সমগ্র কোরানে পুরুষ শব্দটিও ২৩ বার। এর দ্বারা প্রমাণ হয় মহান আল্লাহর কাছে নারী পুরুষ সমান গুরুত্ব। বিজ্ঞান বলে মানুষ ৪৬ টি আলাদা ক্রোমোজম নিয়ে জন্মায়, যার ২৩ টি আসে পিতার থেকে বাকী ২৩ টি আসে মায়ের থেকে। ২৩+২৩=৪৬
শয়তান শব্দটি ৮৮ বার= ফেরেশতা শব্দটি ৮৮ বার।
বেহেশত শব্দটি ৭৭ বার= দোযখ ৭৭ বার।
যাকাত শব্দটি ৩২ বার= মঙ্গল বা বারাকাহ শব্দটি ৩২ বার।
গ্রীষ্ম বা গরম শব্দটি ৫ বার= শীত বা ঠান্ডা শব্দটি ৫ বার।
স্বচ্ছলতা শব্দটি ২৬ বার= দারিদ্রতা শব্দটি ১৩ বার।
পবিত্র কোরানে স্থলের উল্লেখ আছে ১৩ বার অপরদিকে সাগর বা সমুদ্রের কথাটি উল্লেখ আছে ৩২ বার।
এর দ্বারা কোন অর্থ খুঁজে পাচ্ছেন না?
১৩+৩২=৪৫
এই ৪৫ এর শতকরা হিসাব করলে, ১৩ এর শতকরা হয় ২৮.৮৮ ভাগ
১৩/৪৫%=২৮.৮৮ ভাগ
আবার ৩২ এর শতকরা হয়—
৩২/৪৫%=৭১.১১ ভাগ
এই শতকরার হিসাব দাড়ায়—
পৃথিবীতে সমস্ত স্থলভাগের পরিমাণ মোট পৃথিবীর ২৮.৮৮ ভাগ এবং পানির পরিমাণ মোট পৃথিবীর ৭১.১১ ভাগ।
যা কিছু দিন আগে বিজ্ঞান আমাদের জানিয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৫৫
কামাল১৮ বলেছেন: বরই আচানক কথা।এটাও একটা মিরাক্কেল।