নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েরী হারিয়ে ফেলি।

ৎৎৎঘূৎৎ

হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা,অল্পবিদ্যা, কুশিক্ষা এবং ডাবল স্ট্যান্ডার্ড দৃষ্টিকোণ না থাকলে প্রকৃত বাঙ্গালি হওয়া যায় না।

ৎৎৎঘূৎৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভুমিকম্পের পর আমার শনিবার। (ছবি ব্লগ)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

ভুমিকম্প সবসময় আমার একটা স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। তিন বন্ধু তিনটি ভূমিকম্পে একই ছাদের নিচে ছিলাম। এইবার একজন কল দিয়েছে। আমি ঠিক আছি কিনা। আর আমি তখন নদীর ধারে। ঠিক তখনই আসিনি। আগেই বেরুবো বলে ভেবে রেখেছিলাম। আমি বেরুতে চাইলে ভূমিকম্প, মিধিলি এসব আমার কাছে কিছুই না।





তাকে ফ্রেমে বন্দী করতে গিয়ে পিছলে পড়ে গেছি।

এখানে আমি ১৬ বছর আগে এসেছিলাম। সাইকেলে। তখন প্রচন্ড ঝড় ছিলো মনে আছে। আমার সাইকেল উড়িয়ে নিয়ে পাশের ক্ষেতে ফেলেছিলো এক দমকা বাতাস। খুব ভয়ে পেয়েছিলাম। কিন্ত দেখলাম, এক মাঝি এই ঝড়ের মাঝেও জাল বিছিয়ে চলেছেন। আর তার নৌকা প্রচন্ডভাবে দুলছে। আজকের গুলো শান্ত।


এই জায়গার নাম মতির হাট। নারকেল গাছে ভর্তি চারপাশ। কিন্তু এই গাছটা একা।



এখানকার মানুষ খুবই পরিশ্রমী। লক্ষ্য করলাম তাদের হাসিটাও অনেকক্ষন তাদের ঠোঁটে ঝুলে থাকে। ঠিক দেখানো নয়। তারা আসলেই ভাল হাসে। কায়িকশ্রমের হাসি দীর্ঘ হয়।
এখানে নৌকার পাশের যে ছোট্ট বাচ্চাটি দেখা যাচ্ছে খুব ক্ষীণভাবে আর তার মা শাসনে ব্যস্ত। এই দৃশ্যটার কোন অলৌকিক কিছু আছে। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্র, ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশেও কি শক্তিশালী ছবি। আমি তেমন ধরতে পারিনি। কিন্তু দেখতে পেয়েছিলাম ভালোভাবেই।



ভাটায় আটকে পড়া নৌকার সাথে মানুষের জীবনের কিছু কিছু অধ্যায় ভীষণ মিলে যায়। নির্মম, গতিহীন।

জায়গার নাম চর ভৈরবী। নামের মতোই সুন্দর। কোলাহল না থাকলেও মনযোগ দিলে একটা রাগ শোনা যায় চারদিকে। অলস নৌকা জলের ছোট ছোট ঢেউয়ের সাথে মিলে সে সুরের জন্ম দেয়।



জায়গার নাম রাহুলের ঘাট। আহ! শৈশব! বাধাহীন, সময়হীন, স্বাধীন শৈশব। আরেকবার পাওয়া যাবে? ওদের মতো হবে?


ওরা এগারোজন। প্রায় ত্রিশ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে এখানে এসেছে। তাদেরকে দেখে খুব ভালো লাগলো। একজন এসে হ্যান্ডশেক করল। সবাই নাইনে পড়ে। মমতাজ মেমোরিয়াল স্কুলের ছাত্র। কাকতালীয় ভাবে ১৬ বছর আগে আমিও নাইনেই পড়তাম। কোনদিন জোর করে কারো ছবি তুলিনি। এইবার তুললাম সাথে ইমেইল আইডিও নিয়ে নিলাম শেয়ার করবো বলে। কাকতালীয় ব্যাপার গুলো আরো ঘটুক। হয়তো ওদের কেউ কেউ অনেক বছর পর আসবে এখানে। আমার মতো। ঐ দিন পাচজন বন্ধু এসেছিলাম। ভীষণ ঝড়ে। আজ ভুমিকম্প। আজ একা। তারা এগারো জন এসেছে। ষোল বছর পর কোন এক ভুমিকম্পের দিনে এদের মধ্যে দলছুট হয়ে যেকোন একজনের একা আসার সম্ভাবনা কতটুকু? এই জায়গার কী কোন রহস্য আছে? আসলে কী সাইকেল নিয়ে আসতে হয়? ক্লাস নাইনে পড়ুয়া কিশোরই হতে হয়? রহস্যে ১৬ বছর কী কিছু একটা হয়ে দাঁড়াবে? মতির হাট লিখে খুজলে ওদেরকে দেখতে পাবে ওরা। আমি রহস্যটা জমে কিনা দেখতে জায়গার ছবিগুলোর সাথে এই ছবিটাও আপলোড করে রাখবো অবশ্যই।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এক 'ছবি পোষ্ট' ব্লগ দিয়ে, প্রথম পাতার অনেক লেখা পরের পাতায় চলে গেছে।
এর পর ছবি পোষ্ট দিলে উপরে কয়েক লাইন লিখে দিবেন। তাহলে আর এমনটা হবে না।

একটাও ছবির ফ্রেমিং ভালো হয়নি।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৮

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমি আগেও এমন করেছি। আমি এক হাজার বার কোন কাজ করার পরেও একই কাজে ভুল করার ক্ষমতা রাখি। কোনকিছুতেই পরিপক্ক নই। ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:




ছবিগুলো অপূর্ব!!!!!

কিন্তু কেমন যেনো ন্যাড়া মাথা মনে হচ্ছে :)

ছবিগুলোর সাথে একটু একটু করে কিছু বর্ণনা, এক লাইন করে থাকলেও আরও ভালো লাগতো।


০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৬

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ও সময় এতো উত্তেজিত ছিলাম ছবিগুলো নিয়ে যে লেখার সময় দেখলাম কিছুই মাথায় আসছে না। এখন লিখেছি। জানিনা কেমন হলো। আমি যে আপনাকে বোঝানোর সাহস দেখালাম মাইন্ড করেন নাই তো আপা? পৃথিবীটা আমার ছবিগুলোর মতো নয়। আপা একটা উপলব্ধি হলো এ বছর। কানকথা মিথ্যে হলেও মানুষ রেগে যায়। কি শক্তিশালী জিনিস। মানুষ জানে মিথ্যে তাও রেগে যায়। যার সম্পর্কে শোনে তার সাথে তার সম্পর্ক কী তাও ভুলে যায়। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আপা। মন্তব্যের জন্য নয়।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

শায়মা বলেছেন: ভূমিকম্পের সময় পুরা স্কুলশুদ্ধ যখন মাঠে নেমে গেছে আমি কিছুই বুঝিনি।

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি পুরা স্কুল আমাকে ছাড়াই মাঠে জড়ো হয়েছে। কোনো সাইরেন বাজেনি কিছুই না। ব্যপার কি রে??

তখন শুনলাম নাকি ভূমিকম্প হয়েছিলো।কিন্তু আমি আর আমার বাচ্চারা তখন নাচছিলাম।

আমা দেচ্ছান মুরোমুরি গাঙে ছরায় ভরা
আমা দেচ্ছান সাগর মাঞ্ঝোর সাগর আঝায় গরা।
আমা দেচ্ছান হীরে মানেক সনায় রূবোয় ভরা।।


এই গান ও নাচের তালে দুলতে গিয়ে ভূমিকম্পের দুলুনি বুঝিনি কিছূই। :( হুম আমি একাই বুঝিনি। তবে চিন্তায় পড়েছি আমি এবং পড়েছে আমার দুষ্টু কলিগেরা। তারা ভয় পাচ্ছে আমি নাচলে নাকি আবারও ভূমিকম্প হয় কিনা? :(



যাইহোক এটা কি টপিক রিলেটেড কমেন্ট হলো নাকি আড্ডাবাজী কমেন্ট হলো বলোতো ভাইয়ু!!! :(

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৬

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: চিন্তা করা ছাড়া কথা বলার জন্য আমি বহু জায়গায় তিরস্কৃত হয়েছি। কিন্তু আমাকে এভাবেই কথা বলতে হবে। আমি এভাবে অপ্রাসঙ্গিক শুনতেও ভালোবাসি। প্রত্যেক লেখার জন্য আমার মায়া হয়। যদি অসমাপ্ত থেকে যায়। রিলেটেড হলো কিনা এটা নিয়ে অন্তত এ ব্লগে চিন্তা করবেন না আপা। এটা ডায়েরি হিসেবেই ব্যবহার করি আমি। ডায়েরি ব্যাকরণ মানে না।

ভুমিকম্পে আমি বের হই নি। ঘরের মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম। কিন্তু চারদিকে মনে হলো বারোটা হাতি নাচছে। ফ্যান দুলছে, ক্যালেন্ডার দুলছে, বাংলাদেশের খেলা চলছে। আমাদের জিততে তিন উইকেট নেয়া বাকী।আর আমি ভাবছি ওরা এখনো টের পাচ্ছেনা কেন? এই হলো আমার আজকের ভুমিকম্প অভিজ্ঞতা আপা।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

শায়মা বলেছেন: যাইহোক ছবিগুলো মনে হয় চিনতে পেরেছি। রাজশাহীর পদ্মার পাড়। :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: না আপা। এটা লক্ষ্মীপুরের চর এলাকাগুলোর। পদ্মার পাড়ের সৌন্দর্য অন্য নদীর পাড়ে দেখিনি আমি।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: বিষন্ন রোদের মাঝে তোলা ছবি। ভালো লেগেছে ।

দুয়েক লাইন বর্ণনা জুড়ে দিলে ভালো হতো। তাছাড়া প্রথম পাতায় এতো বেশি অংশ জুড়ে থাকত না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: এখন বোধয় প্রথমপাতা ঠিক দেখাচ্ছে। দুঃখিত। কৃতজ্ঞতা রইল।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: ভুমিকম্প ভুমিকম্প দেখাইয়না ভয়
ভয় পেলে আমার শুধু কান্না ভাব হয়

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: অনেকদিন যাবত ভ্য়ই পাইনা। আজও পেলাম না। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: দ্বীতিয় ছবিটা দেখে ঐ ভরা নদীতে নৌকায় চড়তে ইচ্ছে হচ্ছে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: এই ব্যাপারটা সংক্রামক। নৌকা দেখলেই,,,,,,। ধন্যবাদ

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮

জুন বলেছেন: আপনার তোলা ছবিগুলো খুব সুন্দর । আমাদের প্রকৃতি এত সুন্দর যে যেখানেই যাই মন পরে থাকে দেশে । আমার দেশের মত এত সুন্দর মনে হয় না কোন দেশ আছে ।
+
প্রথম ছবিটার মত আমারও তোলা একটি ছবি আছে ব্লগে তবে সেটা সুন্দরবনে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৫

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমাদের দেশের নদীগুলোর সৌন্দর্যকে অন্য সবকিছুর চেয়ে আলাদা রাখতে হবে। দেখলে অবাক হয়ে যাই। পাখিটা নিচে নেমে আসছিলো। ছবিটা তুলতে পেরে জয়ী মনে হয়েছে নিজেকে। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: জবরদস্ত টাইপের সুন্দর হয়েছে আপনার প্রত্যেকটি ছবি। মুগ্ধতা এক রাশ। আপনার দ্বিতীয় ছবিটি ফ্রেমবন্ধি করে রাখার মত; দেয়ালে। আপনই অনুমতি দিলে আমি সেটা করতে চাই। সুন্দর ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৭

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: অবশ্যই। এটা একটা প্রাপ্তি যে আপনি তা করতে চান। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম দুটো ছবি খুব সুন্দর! আকাশে ডানা মেলা চিলটা সুখের অনুভব এনে দেয়।
অন্যান্যদের মত আমিও বলি, ছবিগুলোর সাথে দুটো কথা জুড়ে দিলে খুব ভালো হতো।
আপনি কি ভূমিকম্প টের পেয়েছিলেন?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমি রীতিমতো উপভোগ করেছি। ভুমিকম্পে আমার পুরো একতলা বাড়ি কাপছিলো। নিরাপদে থাকবেন। শুভকামনা।

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: চিন্তা করা ছাড়া কথা বলার জন্য আমি বহু জায়গায় তিরস্কৃত হয়েছি। কিন্তু আমাকে এভাবেই কথা বলতে হবে। আমি এভাবে অপ্রাসঙ্গিক শুনতেও ভালোবাসি। প্রত্যেক লেখার জন্য আমার মায়া হয়। যদি অসমাপ্ত থেকে যায়। রিলেটেড হলো কিনা এটা নিয়ে অন্তত এ ব্লগে চিন্তা করবেন না আপা। এটা ডায়েরি হিসেবেই ব্যবহার করি আমি। ডায়েরি ব্যাকরণ মানে না।

ভুমিকম্পে আমি বের হই নি। ঘরের মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম। কিন্তু চারদিকে মনে হলো বারোটা হাতি নাচছে। ফ্যান দুলছে, ক্যালেন্ডার দুলছে, বাংলাদেশের খেলা চলছে। আমাদের জিততে তিন উইকেট নেয়া বাকী।আর আমি ভাবছি ওরা এখনো টের পাচ্ছেনা কেন? এই হলো আমার আজকের ভুমিকম্প অভিজ্ঞতা আপা।



রিলেটেড হলো কিনা এটা নিয়ে অন্তত এ ব্লগে চিন্তা করবেন না আপা। এটা ডায়েরি হিসেবেই ব্যবহার করি আমি। ডায়েরি ব্যাকরণ মানে না।


হা হা চিন্তা কখনও করিনি কিন্তু ' এই ব্লগে সেই ৩০০/৪০০ ব্লগার থেকে শুরু করে ৩০/৪০ এ ঠেকা পর্যন্ত আমি দেখেছি। পোস্ট রিলেটেড আনরিলেটেড সবই দেখেছি আমি তবুও সেই যুগ আর এই যুগে বহুৎ ফারাক! তাই একটু সাবধান হতে হবে। আমার ব্লগ আমার ডায়েরী। ব্যকরণও এটাই।

বাসায় থাকলে আমি কখনই ভূমিকম্পে নামার চেষ্টা করিনা। কোথায় নামবো?? নামলেই তো ঘাড়ের উপর রাস্তার পাশে দাঁড়ানো সব উঁচু উঁচু বিল্ডিংগুলো এসে পড়বে। :(

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছবিগুলো আমার কাছে অস্থির লাগছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:২৫

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:১২

মিরোরডডল বলেছেন:




আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আপা। মন্তব্যের জন্য নয়।

মন্তব্যের জন্য নয়, তাহলে থ্যাংকস কেনো?


০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:১৬

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আপনার প্রত্যাবর্তনের জন্য আপা।

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:২১

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখার পর পোষ্ট আরও বেশি ভালো লাগছে।


চর ভৈরবী নামটা খুব সুন্দর।

ছবিগুলোতে অনেক প্রশান্তি!
কিছুক্ষনের জন্য মনটা শান্ত হয়ে যায়।




১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন:



আমি যখন গ্রামের কোন সুন্দর ছবি দেখি, আমার বাবাকে মনে পড়ে। আমার জন্ম বেড়ে উঠা ঢাকায়। বাবাও ঢাকায় কিন্তু রেগুলার যখন তখন গ্রামে যেতো, আর আমি সঙ্গী হয়ে যেতাম। আমি একটু বেশি প্রকৃত প্রেমী, অন্য কোন ভাইবোন না গেলেও আমি যাবো। বিভিন্ন কাজে বাবা যখন অন্য রিলেটিভ বা মুরুব্বিদের সাথে ব্যস্ত থাকতো, তখন আমি শুধু ঘুরে বেড়াতাম। গ্রামের মানুষ আমার খুব লাগে। এতো সহজ সরল মানুষ আমি শহরে দেখিনা।

বাবা চলে গেছে অনেকদিন হলো, এখনো গ্রামের ছবি দেখলেই বুকের ভেতর বাবা চলে আসে।
চলে আসে বাবা মেয়ের একসাথে সেই স্মৃতি!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:২৩

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমার ভালো সময় গুলো কাচামাটিতেই কেটেছে। এরপর সবাই মাটির পথ গুলোকে কংক্রিট দিয়ে মুড়ে দেয়া শুরু করলো। আমার ও খারাপ থাকা শুরু হলো। গতকাল মেঠোপথের চারপাশে পুরো বিশুদ্ধ গ্রামের ছবিই দেখলাম। খড়ের গন্ধ, কলাপাতা নিয়ে খেলতে থাকা শিশু, গরুর গোয়াল আমাকে অনেক আগে নিয়ে গিয়েছে। আমি মফস্বলের মানুষ। পৈতৃক ভিটাটি গ্রামে। তার সাথে মিল আছে এমন সবকিছুই খুজে বেড়াই স্কুটারে করে। আর বাকীসব অর্থহীন লাগে।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

সোহানী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। ভালো লাগলো।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রইল। ভালো থাকবেন।

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো ভাল লেগেছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কৃতজ্ঞচিত্তে গ্রহন করলাম।

১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি আগেও এমন করেছি। আমি এক হাজার বার কোন কাজ করার পরেও একই কাজে ভুল করার ক্ষমতা রাখি। কোনকিছুতেই পরিপক্ক নই। ধন্যবাদ আপনাকে।

ভুল করা ভালো।
মানুষ ভুল করে করেই শিখে।

১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন:



নতুন লেখা কোথায়?

২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৫

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: লিখেছি আপা। মন খারাপ করে দেয়া লেখা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.