নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০১
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার ১৮৯৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বর্তমান বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার গচিহাটা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি একজন বাঙালি চিত্রশিল্পী। তিনি হেমেন মজুমদার বা এইচ. মজুমদার নামেও পরিচিত ছিলেন। পাশ্চাত্য রীতির ছবি এঁকে তিনি খ্যাতি লাভ করেন। সিক্তবসনা সুন্দরী নারীর ছবি আঁকায় তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তিনি ভারতের বিভিন্ন চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করে ভূয়সী প্রসংশা অর্জন করেন এবং পুরস্কৃত হন।
১৯২১ সালে বোম্বে আর্ট একজিবিশনে "স্মৃতি" চিত্রটি প্রথম পুরস্কারস্বরূপ স্বর্ণপদক অর্জন করে।
১৯২১ সালে কলকাতার সোসাইটি অব ফাইন আর্টসে "পল্লীপ্রাণ" চিত্রটি প্রদর্শনীতে পুরস্কৃত হয়।
১৯২২ সালে মাদ্রাজ প্রদর্শনীতে "ঝঙ্কার" চিত্রটি পুরস্কৃত হয়।
১৯২৩ সালে বোম্বাই (মুম্বাই) প্রদর্শনীতে "কর্দমে" চিত্রটি পুরস্কৃত হয়।
তার আঁকা বিখ্যাত ছবির মধ্যে আরো আছে- মানসকমল, পরিণাম, অনন্তের সুর, সাকী, কমল না কন্টক ইত্যাদি।
১৯৪৮ সালের ২২ জুলাই তাঁর মৃত্যু হয়।
০২
০৩
০৪
০৫
০৬
০৭
০৮
০৯
১০
তথ্য সূত্র : উইকিপিডিয়া ও বাংলাপিডিয়া
ছবি : গুগলের সাহায্যে বিভিন্ন সাইট থেকে সংগৃহীত।
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদারের আঁকা কিঞ্চিত ১৮+ দশটি চিত্রকর্ম - ১
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদারের আঁকা কিঞ্চিত ১৮+ দশটি চিত্রকর্ম - ২
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদারের আঁকা কিঞ্চিত ১৮+ দশটি চিত্রকর্ম - ৩
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদারের আঁকা কিঞ্চিত ১৮+ দশটি চিত্রকর্ম - ৪
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান, সবগুলিই ছবিই ব্যাপোক সৌন্দর্য তবে মন চায় যে মোর।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আছে, আরো আছে।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি চিত্রশিল্পের বোদ্ধা নই। তবে ছবির সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পারি। আপনার পোস্টের মাধ্যমে হেমেন্দ্র নাথ মজুমদার এর এখন পর্যন্ত যতগুলো ছবি দেখলাম তার ৯০% ই মনে হয় খুব কাঁচা হাতের আঁকা।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমিও চিত্রশিল্পের বোদ্ধা নই, ছবি সম্পর্কে আমার জ্ঞান শূ্ন্যেরও নিচে। তবে আমার কাছে কাঁচা হাতের আঁকা মনে হয়নি।
ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার সেরা চিত্র কোনগুলো?
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রথম পর্বে লেখা আছে
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি তো অন্য বিষয়ের উপরও ছবি এঁকেছেন মনে হয়। সেগুলি কবে দিবেন। মনে হচ্ছে এগুলি ছাড়া উনি আর কিছু আঁকেননি।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: একেছেন নিশ্চই। তবে আমার কাছে দুই-একটাই আছে বলে সেগুলি দেয়া হচ্ছে না।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হেমন্দ্রনাথ মজুমদারের নামী কিছু চিত্র কর্মের ছবি তুলে ধরে ধারাাবাহিক
পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বিশ্ব বিখ্যাত চিত্রশিল্পী ভ্যান গ্যগ ও তাঁর চিত্র কর্ম নিয়ে এই সামুতে আমার একটি লেখা আছে ।
সে সময় ভারতবর্ষীয় চিত্রশিল্পিদের চিত্রকর্মের কিছু কথা তুলে ধরার মানসে একটু
পড়াশুনা করতে গিয়ে হেমেন্দ্র মজুমদারের চিত্র কর্মের সাথে কিছুটা পরিচিত হয়েছিলাম ।
ভেবেছিলাম তাঁকে ও তাঁর চিত্র কর্ম নিয়ে সামুতে একটি পোষ্ট দিব, পরবর্তীতে তথাকথিত
পর্ণ জাতিয় একটি মিথ্যা মনগড়া অভিযোগের কারণ দর্শিয়ে সামুর উপর খরগ নেমে আসায় এ কাজে
সাহসী হয়নি । এখন এই দু:সাহসী কাজটি আপনি করেছেন দেখে ভাল লাগছে । এ ধরনের চিত্র কর্মে
এখনো অনেকের কিছুটা বিরোপ মনোভাগ পরিলক্ষিত হয় । এর থেকে উত্তরন খুবই কঠীন কাজ তাতে
কোন সন্দেহ নেই । এধরনের চিত্র কর্মের নান্দনিক দিক এখনো অনেকের কাছে সঠিকভাবে অনুধবানে
আসেনি ।
আমরা অনেকেই জানি প্রাচীন কাল থেকেই ভারতবর্ষের নান্দনিক শিল্পকলার প্রিয় বিষয় ছিল নারীর নগ্নতা।
মন্দিরের দেয়াল ও রাজারাজরাদের প্রাসাদের অলিন্দে টাঙানো ফ্রেমে , নগ্ন নারীর শারীরিক বিভঙ্গে মুগ্ধ
হয়েছে ভারতবাসী । তবে চিত্রকরের ক্যানভাসে নারীর নগ্নতা তখনো আসেনি । তবে পাশ্চাত্তের হাত ধরে
বাংলার কমদামী ক্যানভাসে নিরাররন নারীর দেহাবয়ব ফুটে উঠার একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল কয়েক
শতাব্দি আগেই । ঔপনিবেসিক সে সময় বাংলার চিত্রশিল্প ও সাহিত্য জগতে হানা দিয়েছিল ভিক্টোরিয়ান
শিল্পের মুল্যবোধ মুল্যবোধ ।
এই ভিক্টোরিয়ান মুল্যবোধের প্রভাবে বঙ্কিমের লেখায় শেলি বায়রনসুলভ কোটেশন আসবার সম্বাবনা
জাগিয়েও আসেনি । শরৎচন্দ্রের লেখা ‘চরিত্রহীন’ . ফরাসী লেখক ভলতেয়ারের ‘ক্যান্ডিড’ হতে হতে হয়নি ।
রবীন্দ্রনাথের লেখা ‘ চোখের বালি’ ফরাসি ঔপন্যাসিক গুস্তভা ফ্লবেয়ারের ‘ মাদাম বোভারী’র পথে হাঁটতে হাঁটতে
দিক বদল করেছিল ।
শিল্পীদের ক্যানভাসে নারী শরীর ফুটে উঠেছিল , কিন্তু নগ্নতা হয়ে গিয়েছিল ব্রাত্য তথা আচারভ্রষ্ট ।
কারণ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০৫ সালে এঁকে ফেলেছিলেন ‘ভারতমাতা’ ছবিটি ।
নব্যভারতীয় শিল্পবাদের অঙ্গনে নারী শরীর এক আর্থে হয়ে উঠেছিল মন্দিরের মতই পবিত্র ।
শিল্পীর ক্যানভাসে ফুটে ওঠা নারী শরীরের মুখটি ছাড়া পুরোটাই ঢাকা থাকত পোশাকের আড়ালে ।
যেমনটি দেখা যায় খুকুমনিকে নারীত্বের বর্ণময় উদ্যাপনের একটি বিজ্ঞাপনি চিত্রে।
ফলে আনিবার্য হয়ে উঠেছিল আঙ্গিকে আঙ্গিকে ছায়াযুদ্ধ ।
সেকালের গ্রাম বাংলার বউ -ঝিরা পুকুরে নদীতে স্নান সেরে ভিজে কাপড় জড়িয়েই ঘরে ফিরে যেতেন ।
তাদের দিকে তাকিয়ে থাকতেন জমিদার লম্পট নায়েব বা গ্রামের মোড়ল । এমন দৃশ্যের কথা আমরা
গ্রাম বাংলা নিয়ে লেখা গল্প ও উপন্যাসে পড়েছি । পড়েছি ময়মনসিংহ গীতিকাতেও । সাহিত্যিকদের
নজর সিক্তবসনা নারীর গ্রাম্য যৌবনের ওপর পড়লেও চিত্র শিল্পিদের নজর সেভাবে তখনও পড়েনি ।
এ বিষয় নিয়ে ছবি আঁকার কথা কেও তখনো তেমন করে ভাবেননি ।
ঠিক সে সময়কালেই হেমেন মজুমদারের ছবিতে জন্ম নেয় কাব্যময় নগ্নতা । প্রথাভাঙার যুদ্ধে তুলিকে
তিনি ব্যবহার করেছেন তির হিসাবে তাঁর ক্যানভাস জুরে ফুটে উঠেছিল অর্ধনগ্ন নারী ।
হেমেন্দ্রের চিত্রকলা বিশেষ করে আপনার পোষ্টগুলিতে থাকা চিত্রগুলির বিষয়ে লক্ষনীয় যে তাঁর ক্যানভাসে
উঠে আসা নারীরা কেউই বালিকা কিশোরী বা সদ্যযৌবনা নন। তারা সবাই পরিনত বয়স্কা। সম্ভবত বিবাহিতা।
গ্রাম্য মধ্যবিত্ত ও সম্ভ্রান্ত বাঙালি পরিবারের স্বাস্ত্যবতী রমনীর শরীরের পিছন দিকটাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
দেখা যায় হেমেন মজুমদারের পছন্দের বিষয় । এরফলে চিত্রগুলি দর্শকের ইন্দ্রিয়কে প্রভাবিত করত ।
হেমেন মজুমদারের আঁকা ছবিগুলির মধ্যে এই পোষ্টে থাকা ৩ থেকে ৬ নং ছবিগুলি যার অকাট্য প্রমান ।
সমসাময়িক শিল্পিরাও একে একে ক্যানভাসে আনা শুরু করেছিলেন সম্পুর্ণ নগ্ন নারীমূর্তী । কিন্তু সেগুলির
চেয়েও হেমেন মজুমদারের আঁকাছবিগুলি বেশী বিখ্যাত হয়ে গিয়েছিল । কারণ সম্পুর্ণ নগ্ন নারীকে দেখে
যতটা কামোত্তেজনা জাগে আলো-আঁধারের আলিঙ্গনে , পাতলা ভিজে শাড়িতে কোন মতে শরীর ঢাকা নারী
আরো আনেক বেশী উত্তেজক । এই চির সত্যটা ধরে ফেলেছিলেন হেমেন মজুমদার । পেশাদার চিত্রকর
হয়েও ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে তিনি ছবিগুলি আঁকেননি। এঁকেছিলেন তৎকালীন নব্যভারতীয় শিল্পবাদের
প্রতি বিদ্রোহ ঘোষনা করার জন্য । এ যেন ছিল তাঁর এক আসামান্য নির্বাক আন্দোলন ।
হেমেন মজুমদারের মনসুন ছবিটিতে ( আপনার পোষ্টের ২য় পর্বে থাকা ৭ নং ছবি) আমরা দেখতে পাই
নদীর ঘাটে বসে এক যুবততীকে পা পরিস্কার করতে । আকাশে বর্ষার মেঘ । ভিজে কাপরের ভিতর দিয়ে
যুবতীর মাংসল পিঠ ও নিতম্বের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছে। “আফটার বাথ ’নামের ছবিটিতে (আপনার পোষ্টের
২য় পর্বে ১০ নং ছবি) এক যুবতী স্নান সেরে নদী থেকে কলসি কাখে জল নিয়ে উঠে আসছেন । তার বাম
স্তন সাদা শাড়ির ভিতর দিয়ে পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে , কিন্তু স্তনবৃন্ত অদৃশ্য। এই জন্য দর্শক তাঁর ছবি ফিরে
ফিরে দেখতে বাধ্য হন । যদিউ দর্শক জানেন এই রহস্য কোন দিনই উন্মোচিত হবেনা ।
হেমেন মজুমদারের পল্লীপ্রাণ স্নানান্তে , সিক্ততবসনা , সজ্জা সমাপন , পরিতত্তা , তন্ময় স্মৃতি ,
মানসকমল ( নীচের ছবি )
পরিনাম , সাকী , কমল না কন্টক নামের ছবিগুলি সারা বিশ্বে চিত্র চর্চায় আজও সমাদৃত ।
সিল্কের শাড়ী পরিহিত , কানে দামীদুল , হাতে বাজুবন্ধ, একটি গোলাপ ফুল তুলে এনে ভালবাসার সুগন্ধ ও
কাঁটাকে তুলে ধরা হয়েছে (যেমনটি দেখা যায় সুন্দরভাবে উঠে আসা এ পোষ্টের ২ নং চিত্রটিতে)।
১৯৫২ সালে আমিরিকার কালিফোর্নিয়াতে ‘গ্রেট বিউটিজ অফ দি ওয়ারল্ড ‘ প্রদর্শনীতে ছবিটি
দর্শকদের মোহিত করেছিল। আপনার পোষ্ট হতে নেয়া ছবিটি এখানে দেয়া হল ।
১৯৭৪ সালে শিরোনামহীন তাঁর একটি ছবি নাকি নিলামে বিক্রি হয়েছিল ১৫কোটি ৬৩ লক্ষ টাকায় ।
সুত্র :
https://economictimes.indiatimes.com/magazines/panache/when-hemendranath
-mazumdars-1974-painting-fetched-rs-15-63-crore-at-an-auction/articleshow/
56365339.cms?
It wasn’t surprising that Hamendanath Majumdaer’s Untitled 1974 painting fetched
the highest price RS 15.63 crore ( the lowest estimate was RS 9.00 Crore)
source: Economic Times
হেমেন মজুমদারের এত বিতর্কিত ও বিখ্যাত হয়ে ওঠাটা অনিবার্য ছিলই । প্রথা ভাঙ্গার যুগে হেমেন
মজুমদারের ছবিগুলি ঝড় তুলেছিল বাঙালী মন ও মননে । তিনিই প্রথম বাঙ্গালী বিবাহিতা রমনীর
লুকিয়ে রাখা সম্পদে রঙতুলি নিয়ে সাহসী উঁকি দিয়েছিলেন । তিনিই সে যুগের একমাত্র চিত্রকর
যার আঁকা ছবি সে যুগে হজম করা সহজ ছিলনা , আবার না দেখেও উপাই ছিল না । এভাবেই
চিত্রশিল্পের নন্দনতত্বে অমোঘ এবং প্রাসঙ্গিক হয়ে আছেন , সময়ের আগে আসা প্রথাভাঙ্গার
শিল্পী হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার ।
শেষ জীবন কেটেছিল তাঁর শৈশবের কিশোরগঞ্জের গচিহাটাতেই । একেই বলে শিকড়ের টান ।
১৯৪৮ সনের ২২ জুলাই প্রয়াত হয়েছেন ভারতবর্ষের ভ্যান গ্যগ হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার ।
মৃত্যুর ৭৪ বছর পরেও যাঁকে ভোলা সম্ভব হয়নি ।
তার চিত্র কর্মের পরিচিতি এখানে সামুতে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ।
আশা করি এটা অব্যাহত থাকবে ।
পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
ছবি, তথ্য ও কিছু কথা সুত্র : গুগল অন্তর্জাল ও রোপাঞ্জন গোস্বামী
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটি আলাদা একটি পোস্ট হলে বরং চমৎকার হতো।
এই মন্তব্যের উপরে কোনো কিছু বলার মতো জ্ঞান আমার নেই। আসলে চিত্রকর্ম সম্পর্কে আমার কোনো কিছুই জানা নেই। শুধু দেখার চোখ আছে, উপভোগ করার মন আছে, গ্রহণ করার জন্য উদারতা আছে।
আপনি বলেছেন -
তিনিই সে যুগের একমাত্র চিত্রকর যার আঁকা ছবি সে যুগে হজম করা সহজ ছিলনা , আবার না দেখেও উপাই ছিল না। পোস্টের প্রথম পর্ব থেকে এখন পর্যন্ত মন্তগুলি পড়লে বুঝা যায় যুগের ধ্যান-ধারনার পরিবর্তন এখনো পরপুরি হয়নি।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ এই লেখাটির জন্য।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: জাস্ট ওয়াও
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩২
ঢাকার লোক বলেছেন: এক কথায় দারুন!!
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর।
নারীরা আসলে ঘরের জান্নাত।
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ ভালো বলেছেন।
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দেখার ছিল তাই দেখলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ, দেখার পরে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: সবাই অসাধারন !!!!