নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি পত্রিকার
পৃথিবীর এমন কোনো জাতি/শক্তি নেই যারা আমাদের সেলাই শিল্পকে পিছনে ফেলতে পারে। আমাদের সেলাই শিল্প নিজের অবস্থান আজীবন ধরে রাখবে বা আরো উপরে উঠবে অন্তত বর্তমানে যে সকলদেশে আমাদের প্রতিদ্ধন্দী।
কেন ও কোন যুক্তিতে এই কথা বলার সাহস পাই ?
সহজ ও সরল যুক্তিতে বলার আগে বলে নেই আমাদের সেই শিল্পের শ্রমিক ও তাদের মজুরি বা আয়ের কথা :-
হুবহু পত্রিকা থেকে -
রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলোয় ভালো ক্রয়াদেশ থাকায় পোশাকশ্রমিকদের ওপর কাজের চাপ বেড়েছে। গত মার্চে দুপুরের খাবারের বিরতির বাইরে ওভারটাইমসহ দিনে ১১ ঘণ্টা করে কাজ করেছেন শ্রমিকেরা। বাড়তি ওভারটাইমের জন্য তাঁদের মাসিক আয় বেড়ে ১২-১৩ হাজার টাকা হয়েছে।
এর পরেও কি বলতে ববে কেন বাংলাদেশের সেলাই শিল্প আজীবন মাথা নুয়ে হারিয়ে থাকবে। !?
তবুও বলি - দৈনিক ১০-১১ ঘন্টা কাজ বা সেলাই করে যে দেশে মাস শেষে মুজুরি পাওয়া যায় ১৩০ -১৪০ডলার ,পৃথিবীর আর কোনো দেশে বা সেলাই শিল্পের দেশে এমন মজুরিতে কাজ করা বা করানো কি সম্ভব !?
কম্বোডিয়ার সেলাই শ্রমিকদের মাসিক আয় ও সুবিধা বেশি।
যে শিল্প আমাদের বিশ্বে আসন দিয়েছে ,সেই শিল্পের পিলার/ভিত্তি (শ্রমিক) মজুরি দৈনিক ১১ ঘন্টা কাজ করে মাসে ১১/১২ হাজার টাকা।
তারা বেঁচে থাকে কিভাবে ,আমরা গর্ব করি কিভাবে তাদের এতো থোকায় কিভাবে !! আসলেই কি আমরা গর্ব করতে পারি ,এই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে,আসলেই কি ইটা আমাদের আয় নাকি শ্রমিকদের রক্ত চোষা !?
২০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
মূল কথাটাই বুঝাতে পারছিনা।
আমি বলতে চাইছি -যে শিল্প আমাদের বিশ্বে আসন দিয়েছে ,সেই শিল্পের পিলার/ভিত্তি (শ্রমিক) মজুরি দৈনিক ১১ ঘন্টা কাজ করে মাসে ১১/১২ হাজার টাকা।
তারা বেঁচে থাকে কিভাবে ,আমরা গর্ব করি কিভাবে তাদের এতো থোকায় কিভাবে !!
২| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
নতুন বলেছেন: আমাদের পথে বসতে হবেনা কিন্তু আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ আমাদের বাজারের অনেকটাই নিতে পারবে কারন ঐখানেও শ্রম আমাদের চেয়ে সস্তা্
এটা মাথায় রেখে পরিকল্পনা করতে হবে।
২০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
ওখানে দ্রব্যমূলের দামও কম.কম টাকা কমিয়ে আরো ভালো জীবন যাপন করা যাবে বা যায়
...........
মূল কথাটাই বুঝাতে পারছিনা।
আমি বলতে চাইছি -যে শিল্প আমাদের বিশ্বে আসন দিয়েছে ,সেই শিল্পের পিলার/ভিত্তি (শ্রমিক) মজুরি দৈনিক ১১ ঘন্টা কাজ করে মাসে ১১/১২ হাজার টাকা।
তারা বেঁচে থাকে কিভাবে ,আমরা গর্ব করি কিভাবে তাদের এতো থোকায় কিভাবে !!
৩| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শ্রম ঘন শিল্প বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশীর্বাদ। তৈরি পোষাকে বাংলাদেশ একটা শক্ত ভিত তৈরি করতে পেড়েছে। তবে এক শিল্প নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে না। আরও অনেক সম্ভাবনাময়য় ক্ষেত্র আছে। সেগুলি নিয়েও ভাবতে হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে আগাতে হবে।
২০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
ঠিক বলেছেন
...........
মূল কথাটাই বুঝাতে পারছিনা।
আমি বলতে চাইছি -যে শিল্প আমাদের বিশ্বে আসন দিয়েছে ,সেই শিল্পের পিলার/ভিত্তি (শ্রমিক) মজুরি দৈনিক ১১ ঘন্টা কাজ করে মাসে ১১/১২ হাজার টাকা।
তারা বেঁচে থাকে কিভাবে ,আমরা গর্ব করি কিভাবে তাদের এতো থোকায় কিভাবে !!
৪| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: ~ শেষের লাইনটা এডিট করেন।
এ বিষয়ে ভবিষ্যত প্রেডিক্ট করা কঠিন! ভবিষ্যতের পরিস্থিতি ও বাস্তবতা ভিন্ন হতে পারে।
২০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ও ধন্যবাদ
...........
আমি বলতে চাইছি -যে শিল্প আমাদের বিশ্বে আসন দিয়েছে ,সেই শিল্পের পিলার/ভিত্তি (শ্রমিক) মজুরি দৈনিক ১১ ঘন্টা কাজ করে মাসে ১১/১২ হাজার টাকা।
তারা বেঁচে থাকে কিভাবে ,আমরা গর্ব করি কিভাবে তাদের এতো থোকায় কিভাবে !!
আসলেই কি আমরা গর্ব করতে পারি ,এই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে,আসলেই কি ইটা আমাদের আয় নাকি শ্রমিকদের রক্ত চোষা !?
৫| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০১
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: দিদিমণিরা দেশের সেলা যুদ্ধা।
২০ শে মে, ২০২২ রাত ৮:০১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
অবহেলা নয় ,বাইরে থেকে তাদের সম্মানটুকু দিন অন্তত
৬| ২০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গ্রাম থেকে পোশাক শ্রমিকরা আর ঢাকাতে চাকুরী করতে আসতে চায়না এখন। বাড়িতে কাজ খুঁজে নিচ্ছে। ঢাকায় এসে সেই বেতনে তাদের পোষায় না।
২০ শে মে, ২০২২ রাত ৮:০৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
যে গরু ঘোড়া গাধা মাল টানে ,তাদের খাবার খরচও এই শ্রমিকদের আয়ের চেয়ে বেশি ,শ্রমের ঘন্টা মজুরি কম
আসলেই কি আমরা গর্ব করতে পারি ,এই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে,আসলেই কিে এটা আমাদের আয় নাকি শ্রমিকদের রক্ত চোষা
৭| ২১ শে মে, ২০২২ রাত ১২:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক কথা
২১ শে মে, ২০২২ ভোর ৫:৩১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
যে গরু ঘোড়া গাধা মাল টানে ,তাদের খাবার খরচও এই শ্রমিকদের আয়ের চেয়ে বেশি ।
আসলেই কি আমরা গর্ব করতে পারি ,এই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে,আসলেই কিে এটা আমাদের আয় নাকি শ্রমিকদের রক্ত চোষা
৮| ২১ শে মে, ২০২২ রাত ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আশাবাদী পোষ্ট।
২১ শে মে, ২০২২ ভোর ৫:৩১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
চরম হতাশা জনক পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই বিষয়ে পেপার পত্রিকার বাইরেও পোশাক শিল্প রিলেটেড মানুষ জনের সাথে কথা বলতে পারেন। আরো পরিষ্কার হবেন তাহলে।
করোনাকালীন অবস্থা অনেকখানি সামাল দেয়া গেছে। এখন পর্যন্ত নতুন অর্ডারের যা অবস্থা তাতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।